শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০

নবম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা

মেহেরুন্নেসা খাতুন, সিনিয়র শিক্ষিকা
প্রিন্ট ভার্সন
নবম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা

তৃতীয় অধ্যায়

প্রস্তুতি-আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য

 

১.         আইন ছাড়া কোনটি প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব?                                                               

            ক. স্বাধীনতা      খ. সাম্য 

            গ. সততা          ঘ. মূল্যবোধ                                                       

২.         প্রথা, বীতি-নীতি এবং নিয়মকানুনের সমষ্টিই হলো-

       ক. সাম্য                খ. স্বাধীনতা  

            গ. আইন           ঘ. মূল্যবোধ                                                              

৩.         কোনটি ভঙ্গ করলে শাস্তি পেতে হয়?                            

            ক. স্বাধীনতা      খ. কর্তব্য  

            গ. নৈতিকতা   ঘ. আইন                                                                        

৪.         মানুষের বাহ্যিক আচরণ ও কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণ করে নিচের কোনটি?                                                                           

            ক. আইন          খ. স্বাধীনতা  

            গ. সাম্য            ঘ. মূল্যবোধ                      

৫.    ব্যক্তিস্বাধীনতার রক্ষক হিসেবে কাজ করে কোনটি?                                                                       

       ক. সাম্য   খ. মূল্যবোধ  

            গ. আইন          ঘ. জনগণ                          

৬.        আইনকে সাধারণত কয়ভাগে ভাগ করা যায়?                                                                           

       ক. ৯ ভাগে            খ. ৭ ভাগে   

            গ. ৫ভাগে         ঘ. ৩ভাগে

৭.         সবাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কারণ আইন-

            ক. সর্বজনীন     খ. পক্ষপাতদুষ্ট

            গ. অপরিবর্তনীয়          ঘ. ক্ষণস্থায়ী       

৮.         আইন না থাকলে সমাজে দেখা দেয়-                         

            ক. অরাজকতা             খ. স্থিতিশীলতা 

            গ. গতিশীলতা ঘ. নীতিবোধ                                                                           

৯.         সাম্য ও স্বাধীনতা পরস্পর কীরূপ?

            ক. পরিপূরক ও সাংঘর্ষিক  

            খ. আংশিক মিল ও সম্পূরক                                                            

            গ. পরিপূরক ও সম্পূরক   

            ঘ. সাংঘর্ষিক ও সম্পূরক                            

১০.       স্বাধীনতা সাধারণত  কত প্রকার?                           

            ক. ৬ প্রকার      খ. ৫ প্রকার

            গ. ৪ প্রকার       ঘ. ৩ প্রকার     

১১.       সাম্য কত প্রকার?                                            

            ক. ৬ প্রকার      খ. ৫ প্রকার

            গ. ৪ প্রকার       ঘ. ৩ প্রকার                                       

১২.       আইনের মূল কথা কোনটি?     

            ক. আইনের চোখে সবাই সমান   

            খ. বাহ্যিক আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে                                                          

            গ. ব্যক্তি স্বাধীনতার রক্ষক 

            ঘ. রীতিনীতির সাথে সম্পর্কযুক্ত                                                                         

১৩.       কোন আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালিত হয়?

            ক. আন্তর্জাতিক আইন 

            খ. সাংবিধানিক আইন

            গ. প্রশাসনিক আইন      

            ঘ. বেসরকারি আইন                                                                       

১৪.       কোনটিকে ব্যক্তি স্বাধীনতার ভিত্তি বলা হয়?

            ক. রাষ্ট্র খ.  সাম্য 

            গ. সংবিধান      ঘ. আইন

১৫.       রাষ্ট্র বা সার্বভৌম আইনের ক্ষেত্রে কীরূপ ভূমিকা পালন করে?

            ক. আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ করতে সাহায্য করে 

            খ. বেসরকারি কর্র্তৃপক্ষের সাথে সম্পর্ক নির্ধারণ করে

            গ. মানুষের বাহ্যিক আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে         

            ঘ. ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক নির্ধারণ করে

১৬.      সমাজের যেসব নিয়ম রাষ্ট্র অনুমোদন করে সেটি কোনটিতে পরিণত হয়?

            ক. আইনে        খ. সংবিধানে 

            গ. মতবাদে       ঘ. প্রথায়       

১৭.       মানুষ কেন আইন মান্য করে?

            ক. পুলিশের ভয়ে          খ. শাস্তির ভয়ে

            গ. নৈতিকতার জন্য

            ঘ. আইন শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য

১৮.       মানুষের মঙ্গলের জন্য কী  প্রণয়ন করা হয়?

            ক. স্বাধীনতা      খ. সংবিধান   

            গ. আইন          ঘ. সাম্য                          

১৯.       কোনটি মানুষের বাহ্যিক আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করে?

            ক. ধর্মীয় চেতনা           খ. সংবিধান  

            গ. মূল্যবোধ      ঘ. আইন                                                   

২০.      রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে আমাদের কোনটি জানা আবশ্যক বলে তুমি মনে কর?                                                               

            ক. নাগরিক জীবনের আইনের শাসনের গুরুত্ব    

            খ. শাসন বিভাগের ক্ষমতা                                                 

            গ. জাতীয় সংসদের কার্যাবলী                      

            ঘ. আইনের উৎস             

২১.       রাষ্ট্র আইন প্রণয়ন করে কেন?                                                             

            ক. বৈদেশিক বাণিজ্যের জন্য     

            খ. নাগরিকের সুখ শান্তির জন্য                                                     

            গ. শত্রুর মোকাবিলা করতে

            ঘ. প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে   

২২.      কোনটি অর্থনৈতিক সাম্যের  অন্তর্ভুক্ত?                        

            ক. বৈধ পেশা গ্রহণ       খ. নির্বাচিত হওয়া 

            গ. মতামত প্রকাশ        ঘ. ভোট দেওয়া

২৩.      স্বাধীনতার কোন বৈশিষ্ট্য অন্যকে স্পর্শ করে না?

            ক. জাতীয়        খ. সামাজিক 

            গ. ব্যক্তিগত      ঘ. রাজনৈতিক

২৪.      কীসের কারণে সমাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়?

            ক. সীমাহীন স্বাধীনতা   

            খ. সামাজিক প্রথা

            গ. বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠী  

            ঘ. ধর্মীয় ভিন্নতা

২৫.      আইনের সুপ্রাচীন উৎস কোনটি?

            ক. ধর্ম              খ. প্রথা

            গ. সমাজের রীতি          ঘ. বিচারকের রায়

২৬.      ব্রিটেনের আইন সাধারণত কোন প্রকৃতির?

            ক. ন্যায়বোধ     খ. ধর্ম 

            গ. বিজ্ঞানসম্মত           ঘ. প্রথা  

২৭.      বেসরকারি আইনে কোনটি পরিলক্ষিত হয়? 

            ক. রাষ্ট্রের সাথে রাষ্ট্রের সম্পর্ক    

            খ. রাষ্টের সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক                                                  

            গ. ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক   

            ঘ. সমাজের সাথে সমাজের সম্পর্ক

২৮.      আইন নাগরিকের কোনটি সম্প্রসারিত করে? 

            ক. স্বাধীনতা      খ. সাম্য  

            গ. কর্তব্য          ঘ. অধিকার

২৯.      শাস্তির ভয়ে মানুষ কোনটি থেকে বিরত থাকে?

            ক. স্বাভাবিক কর্মকান্ড  খ. অপরাধ

            গ.  সামাজিক সংস্কার  ঘ. অধিকার

৩০.      গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে শক্তিশালী  করে কোনটি?

            ক. আইনের শাসন        খ. সরকার

            গ. রাষ্ট্রপতি      ঘ. প্রধানমন্ত্রী

৩১.       সমাজ কর্তৃক স্বীকৃত এবং রাষ্ট্র কর্তৃক অনুমোদিত নিয়ম-কানুনকে কী বলা হয়?                                                              

            ক. স্বাধীনতা      খ. সাম্য  

            গ. আইন          ঘ. মূল্যবোধ                                                                    

৩২.      সমাজের সকল ব্যক্তি আইনের দৃষ্টিতে সমান। এ থেকে কী বুঝা যায়?

            ক. আইন সর্বজনীন

            খ. আইন বাহ্যিক আচরণ নিয়ন্ত্রণের সাথে যুক্ত                                                     

            গ. আইন নিয়ম-কানুনের সমষ্টি   

            ঘ. আইন ব্যক্তি স্বাধীনতার রক্ষক                      

৩৩.      রাষ্ট্রের বিচার বিভাগের কাজ পরিচালনার জন্য কোন আইন প্রণয়ন করা হয়?                           

            ক. সাধারণ আইন        

            খ. ফৌজদারি আইন ও দন্ডবিধি

            গ. প্রশাসনিক আইন    

            ঘ. সাংবিধানিক আইন

৩৪.      ব্যক্তির সাথে রাষ্ট্রের সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য কোন আইন প্রণয়ন করা হয়?                                                                           

            ক. আন্তর্জাতিক আইন 

            খ. সাংবিধানিক আইন

            গ. বেসরকারি আইন   

            ঘ. সরকারি আইন

৩৫.      কোন আইন সামাজিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন  করে?                                                                        

            ক. প্রশাসনিক আইন    

            খ. সাংবিধানিক আইন

            গ. বেসরকারি আইন    

            ঘ. সরকারি আইন

 

উত্তরমালা : ১খ. ২গ. ৩ঘ. ৪ক. ৫গ. ৬ঘ. ৭ক. ৮ক. ৯গ. ১০খ. ১১ক. ১২ক. ১৩খ. ১৪ঘ. ১৫ক. ১৬ক. ১৭খ. ১৮গ. ১৯ঘ. ২০ক. ২১খ. ২২ক.,২৩গ. ২৪ক. ২৫খ. ২৬ঘ. ২৭গ. ২৮ক. ২৯খ. ৩০ক. ৩১গ. ৩২ক. ৩৩খ, ৩৪ঘ. ৩৫ গ.

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়
পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা