শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ জুলাই, ২০২১

বিজ্ঞান : প্রথম থেকে চতুর্থ অধ্যায়

পঞ্চম শ্রেণির পড়াশোনা

মেহেরুন্নেসা খাতুন : সিনিয়র শিক্ষিকা
প্রিন্ট ভার্সন
পঞ্চম শ্রেণির পড়াশোনা

সৃজনশীল প্রশ্ন

১.    কক্কাস ব্যাকটেরিয়া দেখতে যেমন হয়-

                মাহমুদ একদিন তার স্কুল গেটের পাশে খোলা দোকান থেকে চটপটি খেল। পরদিন থেকেই সে পেটের অসুখে ভুগতে শুরু করল। ডাক্তারের কাছে গেলে সে জানতে পারে, সে ব্যাসিলারি আমাশয়ে ভুগছে। ডাক্তার তাকে ওষুধ লিখে দিয়ে বললেন, ‘স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে রক্ষা পেতে তোমাকে প্রতিরোধব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি প্রতিকার সম্পর্কে জানতে হবে। আর সে অনুযায়ী জীবনযাপন করতে হবে।’

ক.          অ্যামিবা কী? জীবদেহের বাইরে ভাইরাসের কোনো অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না কেন?

খ. মাহমুদের রোগাক্রান্ত হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করো।

গ. ডাক্তার সাহেবের উক্তিটির যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ কর।

২.           সাব্বির তাদের গ্রামের এক বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে গেল এবং দেখল সেখানে কোনো নিরাপদ পানির ব্যবস্থা নেই। তখন সাব্বির তাদের বিশুদ্ধ পানি পান করার সুফলতা সম্পর্কে অবহিত করল এবং এলাকার অন্যদের সহায়তায় তাদের বাড়িতে একটি টিউবওয়েল স্থাপন করল।

ক. প্রকৃত পরজীবী কী?

খ             উদ্দীপকে উল্লিখিত বিশুদ্ধ পানি পান করার সুফলগুলো নিজের ভাষায় লেখো।

গ.           উদ্দীপকে উল্লিখিত বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা না থাকলে কী কী ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হয়, ব্যাখ্যা কর।

৩.           মহিউদ্দীন আজ ক্লাসে জীবকোষের দুটি অঙ্গাণুর কথা জানল। যার একটিকে কোষের পাওয়ারহাউস বলা হয়, অন্যটি উচ্চ শ্রেণির উদ্ভিদকোষে পাওয়া যায় না। সেটি প্রাণিকোষ বিভাজনে অ্যাস্টার গঠন করে।

ক.          সাইটোপ্লাজম কাকে বলে?

খ. মাইটোকন্ড্রিয়াকে কোষের পাওয়ারহাউস বলা হয় কেন?

গ.           মহিউদ্দীনের জানা দ্বিতীয় অঙ্গাণুর গঠন ও কাজ লেখ।

৪.           ঐশী সপ্তম শ্রেণির একজন মেধাবী শিক্ষার্থী। সে নিয়মিত স্কুলে যায়। তার ইচ্ছা সে ফলাফল করবে। পরীক্ষা নিকটবর্তী হওয়ায় তাই মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করছে; কিন্তু ইদানীং সে উত্তর মনে রাখতে পারছে না। তাই পরীক্ষার ফল খারাপ হওয়ার আশঙ্কায় সে খুব চিন্তিত।

ক. ভাজক টিস্যু কী? সেন্ট্রিওল বলতে কী বোঝায়?

খ.           ঐশীর উত্তর স্মরণে না থাকার পেছনে যে কোষটি কাজ করে তার গঠন বর্ণনা কর।

গ.           উক্ত কোষের সঙ্গে সাধারণ কোষের তুলনা কর।

৫.           রূপান্তরিত কান্ড আলোচনা করার সময় সপ্তম শ্রেণির ছাত্র সীমান্ত বলল, কিছু কান্ড আছে সম্পূর্ণ মাটির নিচে থাকে। তার সহপাঠী রাসেদ বলল, আবার কিছু কান্ড আছে, যাদের কিছু অংশ মাটির নিচে আর অন্য অংশ মাটির ওপরে থাকে।

ক.          আরোহী মূল ও শাখা আকর্ষী বলতে কী বোঝ?

খ.           রাসেদের উল্লিখিত কান্ডগুলোর গঠন বর্ণনা কর।

গ.           সীমান্তের উল্লিখিত কান্ডগুলোর গঠন ও কাজ কী কর।

৬.           নাসির সাহেব সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে পাঠদানকালে বললেন, কান্ড উদ্ভিদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। কোনো উদ্ভিদের কান্ড নরম, আবার কোনোটির কান্ড শক্ত। পাতা, ফুল ও ফল ধারণ করাই কান্ডের প্রধান কাজ। আবার ক্ষেত্রবিশেষে এসব কাজ ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের কাজ সম্পন্ন করার জন্য এর অবস্থানগত পরিবর্তন ঘটে।

ক. টিউবার ও রূপান্তরিত কান্ড বলতে কী বোঝ?

খ. উদ্দীপকে উল্লিখিত কান্ডের পরিবর্তনটি ব্যাখ্যা কর।

গ.           মানবজীবনে উদ্ভিদের উক্ত অঙ্গটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

৭.           সাদাত অনেক দিন ধরে শরীরে জ্বর অনুভব করছে। তা ছাড়া তার কাশিও রয়েছে বেশ কিছুদিন ধরে। সে সাধারণ কাশির ওষুধ খাচ্ছে; কিন্তু কিছুতেই তার কাশি কমছে না। অবশেষে সে তার ভাইয়ের সঙ্গে হাসপাতালে গেল এবং জানতে পারল তার যক্ষ্মা হয়েছে। সে অনেক ভয় পেল; কারণ সে জানত যক্ষ্মা হলে রক্ষা নেই, কিন্তু ডাক্তার তাকে অভয় দিয়ে বললেন, যক্ষ্মা হলে রক্ষা নাই-এ কথার কোনো ভিত্তি নাই।

ক.          যক্ষ্মা রোগ কেন হয়?

খ.           উল্লিখিত রোগটি যদি তোমার বন্ধু আক্রান্ত হয়, তাহলে কী কী লক্ষণ দেখা যাবে?

গ.           ‘যক্ষ্মা হলে রক্ষা নাই, এই কথার কোনো ভিত্তি নাই’-বিশ্লেষণ কর।

অনুধাবকমূলক প্রশ্ন

                কক্কাস কী?

                যেসব ব্যাকটেরিয়ার কোষের আকৃতি গোলাকার সেগুলোই কক্কাস ব্যাকটেরিয়া। এরা এককভাবে অথবা দল বেঁধে থাকতে পারে; যেমন-নিউমোনিয়া রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া।

                অণুজীবজগৎ কাকে বলে?

                যেসব জীবন খালি চোখে দেখা যায় না এবং সুগঠিত নিউক্লিয়াসবিহীন তাদের অণুজীব বলে। এসব অণুজীব নিয়ে গঠিত জগেক অণুজীবজগৎ বলে। ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ইত্যাদি হলো অণুজীবের উদাহরণ। এসব অণুজীবকে আদি জীবও বলা হয়।

                ব্যাকটেরিয়ার স্পোর কিভাবে স্থানান্তরিত হয়?

                বাতাসে যে ধুলাবালি উড়ে বেড়ায় তাতে ব্যাকটেরিয়ার স্পোর স্থানান্তরিত হতে পারে। এ ছাড়া অপরিষ্কার হাত, জামা-কাপড়, হাঁচি-কাশির মাধ্যমেও স্পোর স্থানান্তরিত হয়।

                ফুল রঙিন হয় কেন?

                উদ্ভিদের ক্রোমোপ্লাস্টে প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন ও জ্যান্থফিল থাকে। এই ক্যারোটিন লাল বা কমলা এবং জ্যান্থফিল হলুদ বর্ণের জন্য দায়ী। অর্থাৎ ক্রোমোপ্লাস্টের উপস্থিতির কারণে ফুল রঙিন হয়।

                উদ্ভিদকোষে নিউক্লিয়াস এক পাশে অবস্থান করে কেন?

                সাধারণত উদ্ভিদকোষে বড় কোষগহ্বর থাকে। এ গহ্বরটি কোষের কেন্দ্রে অবস্থান করে। ফলে নিউক্লিয়াসটি এই কোষের এক পাশে অথবা কোষপ্রাচীরের কাছাকাছি অবস্থান করে। অর্থাৎ কোষগহ্বরের আকার ও অবস্থানগত কারণেই উদ্ভিদকোষে নিউক্লিয়াসের এ ধরনের অবস্থান দেখা যায়।

                জটিল টিস্যুকে পরিবহন টিস্যু বলা হয় কেন?

                জাইলেম ও ফ্লোয়েম টিস্যু নিয়ে জটিল টিস্যু গঠিত। এই টিস্যুগুলো উদ্ভিদে পানি, খনিজ লবণ ও শর্করা পরিবহনের কাজ করে। তাই জটিল টিস্যুকে পরিবহন টিস্যু বলে।

                বুলবিলের কাজ কী?

                কোনো কোনো আরোহী উদ্ভিদের কাক্ষিক মুকুল শাখায় পরিণত না হয়ে প্রচুর খাদ্য সঞ্চয় করে গোলাকার মাংসল পিন্ডের আকার ধারণ করে। এদের বুলবিল বলে। পরিণত অবস্থায় মাটিতে পড়লে নতুন উদ্ভিদের জন্ম দেয়। অনেক সময় এদের আমরা খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করি। তাই বুলবিলের প্রধান কাজ হলো খাদ্য সঞ্চয় করা ও প্রজননে সাহায্য করা।

                আত্তীকারক মূল নিজের খাদ্য কিভাবে তৈরি করে?

                কিছু কিছু উদ্ভিদের কান্ড থেকে সরু সুতার মতো মূল উৎপন্ন হয়, যারা নিজেদের দেহে ক্লোরোফিল থাকায় সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিজের খাদ্য নিজেই তৈরি করতে পারে। তাই ক্লোরোফিলের উপস্থিতিই আত্তীকারক মূলের খাদ্য তৈরির প্রধান কারণ।

                সালোকসংশ্লেষণ কী?

                সালোকসংশ্লেষণ এক ধরনের জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া। যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উদ্ভিদকোষস্থ ক্লোরোপ্লাস্ট সূর্যরশ্মির ফোটন থেকে শোষণকৃত শক্তি কাজে লাগিয়ে বায়ুমন্ডলের কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO2) এবং কোষস্থ পানি ও অন্যান্য জৈব রাসায়নিক পদার্থের মধ্যে বিক্রিয়া ঘটিয়ে শর্করা জাতীয় খাদ্য প্রস্তুত করে, উপজাত হিসেবে O2 নির্গত করে তাকে সালোকসংশ্লেষণ বলে।

                শ্বসনের ক্ষেত্রে নিঃশ্বাস কিভাবে ঘটে?

                প্রশ্বাসের পরপরই নিঃশ্বাস পর্যায় শুরু হয়। এ পর্যায়ে মধ্যচ্ছদা ও পিঞ্জরাস্থির পেশিগুলো শিথিল ও প্রসারিত হয়। ফলে ফুসফুস আয়তনে ছোট ও সংকুচিত হয়। ফলে বায়ুথলির ভেতরের বায়ু, কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস ফুসফুস থেকে ব্রঙ্কাস ও ট্রাকিয়ার মাধ্যমে পরিবাহিত হয়ে নাসারন্ধ্র দিয়ে বাইরে নির্গত হয়।

                মধ্যচ্ছদা কিভাবে শ্বসনে সাহায্য করে?

                যে মাংসপেশি বক্ষগহ্বর ও উদর গহ্বরকে পৃথক করে রেখেছে তাকে মধ্যচ্ছদা বলে। এটা দেখতে অনেকটা প্রসারিত ছাতার মতো। মধ্যচ্ছদা সংকুচিত হলে নিচের দিকে নামে। তখন বক্ষগহ্বরের আয়তন বাড়ে। আবার এটা যখন প্রসারিত হয়, তখন উপরের দিকে ওঠে এবং বক্ষগহ্বর সংকুচিত হয়। মধ্যচ্ছদা সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে প্রশ্বাস ও নিঃশ্বাস কাজ সম্পাদন করে। এভাবে মধ্যচ্ছদা শ্বসন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন