শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২২, সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

বাঁচার একটাই ওষুধ, জাস্ট ঘরে থাকুন, ঘরে থাকুন এবং ঘরে থাকুন

পিনাকি তালুকদার
অনলাইন ভার্সন
বাঁচার একটাই ওষুধ, জাস্ট ঘরে থাকুন, ঘরে থাকুন এবং ঘরে থাকুন

আমার ব্যক্তিগত একটা অভিজ্ঞতা নিয়ে আজ কথা বলবো। ৪ এপ্রিল রাত প্রায় ১০টার দিকে আমাদের মেয়ে পরমা তালুকদার পার্ল হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়ে। তার বয়স ১৪ মাস পূর্ণ করে ১৫ মাস চলছে। সারাদিন সে হয়তো হালকা জ্বরে আক্রান্ত ছিলো। আমরা আসলে বুঝতেই পারিনি। বিকালে ঘুম থেকে উঠার পর সন্ধ্যায় সে খেলাধুলা করছিলো অন্যান্য দিনের মতোই। কিন্তু রাত প্রায় ১০টার দিকে তার মায়ের বুকের দুধ খাওয়া অবস্থায় হঠাৎ করেই সে আনকনসাস হয়ে পড়ে। সে কোনো ধরনের মুভমেন্ট করছিলো না। কান্নাও করছিলো না। আমরা তো মূহুর্তেই দিশেহারা হয়ে গেলাম। আমার স্ত্রী (সেঁজুতি তালুকদার) কান্না শুরু করে দিয়েছেন। প্রথমে আমি মেয়েকে কোলে নিয়ে, চোখে মুখে পানি দিলাম। তারপর সোফায় রেখে একটু ডাকলাম। কোনো সাড়া শব্দ নেই। সে শুধু তাকিয়ে আছে। অন্যমনষ্ক ভাবে। এভাবে দুই তিন মিনিট দেখার পর ছোট ভাই (পরিমল তালুকদার) বলল তাড়াতাড়ি ৯১১ এ কল কর। আমিও কল করলাম। কল করার পর আমার বর্ণনা শুনে প্রায় ৩ মিনিটের মধ্যে এ্যাম্বুলেন্স হাজির হলো। পরবর্তী ২ মিনিটের মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছাল। সব মিলে ৬ মিনিটের বেশি লাগেনি। কারণ আমাদের কাছে তখন এক সেকেন্ড কে অনাদি কাল মনে হচ্ছিল। জ্যামাইকার কুইন্স হাসপাতালটি আমাদের বাসার কাছেই। হাসপাতালে যেতে যেতেই পুলিশ হাসপাতালে জানিয়ে দিয়েছেন। তার আগে মেয়ের মুখে একটা অক্সিজেন লাগিয়ে দিলেন। আর আমার কাছে কেবল মেয়ের নাম আর জন্ম তারিখ জেনে নিয়েছেন।

হাসপাতালে পৌঁছা মাত্রই চার -পাঁচজন ডাক্তার, নার্স মেয়ের চিকিৎসা শুরু করে দিলেন। তখনও আমাদের মেয়ের কোনো মুভমেন্ট নেই। আমরা কেবল তাদের চেষ্টা দেখছি। এভাবে প্রায় ১০ মিনিট পর আমাদের মেয়ে একটু একটু করে কান্না শুরু করলো। এই প্রথম আমার আত্মায় শান্তি পেলো। তখনি আমার মনে হলো আর সমস্যা হবে না। এবার পুলশ সদস্যরা বিদায় নিলেন। তাঁদেরকে প্রাণভরে ধন্যবাদ জানালাম। হয়তো তারা অন্য কারো বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়বেন আবারো!

এরপর একে একে মেয়ের রক্ত, ইউরিন, করোনা পরীক্ষা ও এক্সরে করা হলো একটু সেলাইনও দেয়া হলো। একই সাথে চলল বারবার জ্বর মেপে দেখার কাজও। মেয়ে আস্তে আস্তে কান্নার আওয়াজ বাড়াচ্ছে। আমার মনোবলও যেন বাড়ছে।

ডাক্তারের বক্তব্যে জানলাম, এটাকে বলে সিজার (Febrile Seizure)। অর্থাৎ জ্বর হঠাৎ করে বেড়ে গেলে বাচ্চাদের এটা হতে পারে। ফিবার থেকে সিজার। বাচ্চাদের জ্বর হলে খুব সাবধান থাকতে হবে যেন না বাড়ে।

কুইন্স হাসপাতাল তখন ভয়াবহ একটা মৃত্যুপুরী। টানা প্রায় এক সপ্তাহ ধরে প্রতিদিনই ৮০০/৯০০ করে মানুষ করোনার ছোবলে মারা যাচ্ছেন কেবল নিউ ইয়র্কেই। এলমহাস্ট্রের পরই কুইন্স হাসপাতালের চিত্র ভয়াবহ। গভীর রাতেও আমি দেখছি পাশ দিয়ে কেবল সাদা কাপড়ে ঢাকা একটার পর একটা ট্রলি যাচ্ছে। আমি বাচ্চাকে কোলে নিয়ে স্ত্রীকে শক্ত করে ধরে অপেক্ষা করছি রিপোর্টের জন্য।

প্রায় দুই ঘণ্টা পর সব রিপোর্ট নিয়ে মহিলা ডাক্তার আমাদের কাছে আসলেন। রিপোর্টের কপি আমাদের হাতে দিয়ে বললেন সব ঠিক আছে। আর কয়েক ঘণ্টা জ্বরটা দেখবো । তারপর আপনারা বাসায় যেতে পারবেন। আমাদের মেয়ের ট্রিটমেন্ট হয়েছে জরুরি বিভাগের একদম আলাদা একটি রুমে। কারণ হাসপাতালের সমস্ত করিডোর পর্যন্ত করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

ততক্ষণে আমাদের কলিজার টুকরা মেয়ে খেলাধুলা শুরু করে দিয়েছে। এ সময় যে নার্স আমাদের মেয়ের সার্বক্ষণিক দায়িত্বে ছিলেন, তাকে জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কোথায় থাকেন? তিনি জানালেন, আমি লুইজিয়ানা থেকে এসেছি। আপনাদের নিউইয়র্ককে সেবা দিতে। আমার যেন, আবারো চোখে জল চলে এলে। জানলাম, তিনি বাড়িতে ১৮ মাসের মেয়েকে রেখে এসেছেন নিউইয়র্কের পাশে দাঁড়াতে। আমি গভীর শ্রদ্ধায় তার সম্মুখে নত হলাম।

নিজের ১৮ মাসের সন্তানকে রেখে যে মা একটি মৃত্যুপুরীতে আসতে পারেন, কয়েক হাজার মাইল দূর থেকে। তাকে আপনি কি বলবেন?
এরাই অ্যামেরিকার মহামানব। এটাই মহান অ্যামেরিকার সংস্কৃতি। হাসপাতালের ভয়াবহ সেই মধ্যরাতের পরিস্থিতিতে উনার নামটাও জানা হলো না। একটা ছবিও তুলে রাখতে পারলাম না। তখনই ঠিক করলাম, আমি অবশ্যই লুইজিয়ানা দেখতে যাবো। এতো মহৎ হৃদয়ের মানুষ যেখানে বাস করেন, সেই পূণ্য ভূমিতেই আমি যেতে চাই।

প্রায় ৫ ঘণ্টা শেষে আরো কয়েকবার জ্বর মেপে দেখে ভোর ৫টার দিকে আমরা বাসায় ফিরলাম। একটা উবার নিয়ে। এর আগে বেশ কয়েকজনকে ফোন করলাম। কাউকে না পেয়ে উবারেই উঠতে হলো। গাড়িতে উঠার আগে ড্রাইভার ভদ্রলোককে জিজ্ঞেস করলাম উনার গাড়িতে কোনো পেশেন্ট উঠেছে কিনা। উনি আশ্বস্থ করলেন। তারপরও এলকোহলযুক্ত টিস্যু দিয়ে সিটগুলো একটু পরিষ্কার করলাম।

আমাদের পারিবারিক অভিজ্ঞতাটা প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করলাম উপরের শিরোনামটার ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য। ডাক্তার কিছু ওষুধ দিয়েছেন পরের দিন ফার্মেসি থেকে আনার জন্য। এই টোটাল প্রক্রিয়ায় আমাদের খরচ হয়েছে শুধু উবার ভাড়াটা।

ডাক্তার বলে দিয়েছেন, পরের দিন যেন মেয়ের প্রাইমারি ডাক্তারকে সব জানাই। পরের দিন সকালে প্রাইমারি ডাক্তার সব শুনে কয়েকদিন পর তাদের কাছে যেতে বললেন। একই সাথে একজন সিজার বিশেষজ্ঞের নাম্বার দিলেন যোগাযোগ করার জন্য।

অনেকেই বলছেন, অ্যামেরিকার মতো এতো উন্নত দেশে এতো মানুষ মারা যাচ্ছেন কেন? আমার মতে এর প্রধান কারণ হলো যে হাসপাতালে রোগীর ধারণ ক্ষমতা আছে ৫০০ জনের। সেখানে এখন এই মহামারীতে সেবা দিতে হচ্ছে ৫০০০ জনের। এই মহাসংকট মোকাবেলা আরো ভয়ংকর।

এই লেখাটা যখন লিখছি, তখন ভাবছি, বাংলাদেশে যদি নিয়ন্ত্রণ না করতে পারে, তা হলে কি হতে পারে। এখন মৃত্যুপুরী নিউইয়র্কের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যারা ঘরে আছেন তারাই সুস্থ আছেন। যারাই বাইরে যাচ্ছেন, তারাই ঝুঁকিতে পড়ছেন।

বাংলাদেশের মানুষের এখন বাঁচার একটাই ওষুধ, জাস্ট ঘরে থাকুন। ঘরে থাকুন এবং ঘরে থাকুন।

আমাদের মেয়ে এখন পুরোপুরি সুস্থ আছে। আমি অন্তর থেকে চাই, পৃথিবীর সকল শিশু এই কঠিন পৃইথবীতে সুন্দর ভাবে মা-বাবার পরম আদরে বেড়ে উঠুক, বেঁচে থাকুক। সবার কল্যাণ কামনা করছি।

লেখক: আমেরিকা প্রবাসী সাংবাদিক।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
শেবাচিমের সংস্কারের দাবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে বিক্ষোভ
শেবাচিমের সংস্কারের দাবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে বিক্ষোভ

এই মাত্র | নগর জীবন

আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে বিমান বাহিনীর  শ্রদ্ধা নিবেদন
আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে বিমান বাহিনীর  শ্রদ্ধা নিবেদন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ
আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত
দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ
চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার
রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন
শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২
নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’
‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের
ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং
রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ
চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'
'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ
সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি
চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন
জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’
‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’
‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে