শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৩, রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০

মানবিক পুলিশ হওয়াও কি দোষের?

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
মানবিক পুলিশ হওয়াও কি দোষের?

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত এক গৃহহীন মা তার ক্ষুধায় কাতর দুই সন্তানের জন্য সুপারশপে গিয়ে ব্রেড চুরি করে ধৃত হবার পর, সুপারশপের শেয়ারহোল্ডার স্থানীয় পুলিশকে অবগত করেন।

অফিসার ওই অসহায়, গৃহহীন মায়ের সামনে দাঁড়াতেই নারী চিৎকার করে কান্নাজুড়ে দিয়ে বলতে থাকেন, আমি হতভাগী মা দুইদিন ধরে নিজ সন্তানের মুখে অন্ন জোগাতে পারিনি তাই চুরি করতে বাধ্য হয়েছি। পেশাদার সেই পুলিশ সদস্য চোখের কোণে একটু হাত দিয়ে পরমুহূর্তেই অভিযোগকারীকে বলেন আমি যদি তোমার পণ্যের মূল্য পরিশোধ করি, তোমার কি আর কোনো অভিযোগ থাকবে? তিনি মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকলেন। না তার কোনো দোষ নেই, তিনি বরং সঠিক ভূমিকাই পালন করছিলেন! পরবর্তী সময়ে পুলিশ সদস্য আরও কিছু কেনাকাটা করে ওই মাকে নিয়ে সুপারশপ থেকে বের হওয়ার সময় উপস্থিত জনতাকে বললেন, আমি, তুমি যেখানে আমার এই বোনের খাবারের নিশ্চয়তা দিতে পারিনি, সেখানে আইনের প্রয়োগও যথাযথভাবে আমি করতে অক্ষম!

এতটুকু মানবিক আমরা তো হতেই পারি? একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে সব সময় "মানুষের জন্য আইন, আইনের জন্য মানুষ নয়"

আমাদের সমাজে কেউ স্বভাবে দোষী আর কেউ কেউ হয় অভাবে দোষী! পিআরবি (পুলিশ রেগুলেশনস অব বেঙ্গল) তে নিজেদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বলা আছে, আপনি নিম্নপদস্থ সদস্যদের ভুল, ভ্রান্তি অবশ্যই বিবেচনায় আনবেন কিন্তু ছিদ্রান্বেষী হয়েন না! এই বিষয়টি অভ্যন্তরীণভাবে মেনে চলার পাশাপাশি, আমাদের একটি বিশাল অংশ মাঠে, ঘাটে যারা কাজ করি তারা বাহিরে মাঠে গিয়েও ছিদ্র অন্বেষণ করার এই মানসিকতা, বর্জনের যথেষ্ট চেষ্টা করছি।

অভাবের দোষীদের একটু মানবিক সুযোগ প্রদান যদি তাকে আগামীতে রাষ্ট্রের বোঝা হওয়া থেকে বাঁচিয়ে দেয়, তবে সেটিকে রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণকর সিদ্ধান্ত বিবেচনা করতেই আমার ব্যক্তিগত মন সায় দেয়! স্বভাবের দোষীদের জন্য আইন সরব হোক, সেটিই বরং কাম্য!

তীব্র জলোচ্ছ্বাসের কারণে বাঁধ ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হলে কেউ নিরাপদস্থলে চলে যাওয়ার চেষ্টা করে, আর কেউ কেউ তার সর্বস্ব নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে! সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা না থাকলে সেই বাঁধ কিন্তু আর টেকে না! যদি সম্মিলিত প্রচেষ্টার পরও না টেকে সেই বাঁধ, তাও ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে সেটি ইতিহাস হয়ে থাকে।

৭ মার্চের ভাষণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, আমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে....! মহান নেতা তার বিচক্ষণতা দিয়ে যথার্থই বুঝেছেন দেশ স্বাধীন করতে হলে সকলের সমান অংশীদারিত্ব অপরিহার্য!

দুর্যোগে কে এলিট, আর কে মাঠে, ঘাটে কাজ করা লোক এই শ্রেণি বিভাজন করে টিপ্পনি কাটা মানুষের জন্য আমার সত্যিকার অর্থে একইসাথে করুণা ও মায়া হয়। দেশ ও দেশের মানুষের সেবা দানের মানসিকতা থাকলে দুঃসময়ে মানুষের জন্য গৃহীত মানবিক কাজের সমালোচনা যিনি করতে পারেন, তার কাছে অসহায়ের অসহায়ত্ব কতটুকু মূল্য রাখে তা আমার জানা নেই!

আশ্চর্য হই, এই আপনারা যখন বারবার করে বলছিলেন, আমরা আমাদের মানবিক পুলিশ চাই! যখন সেই পুলিশেরা মানবিকতার দৃষ্টান্ত রেখে প্রতিনিয়ত কাজ করা শুরু করলো এই আপনার জন্য, ঠিক তখন আপনাদের কারো কারো গাত্রদাহ শুরু হয়ে গেলো!

কৃষকের পাকা ধান কেটে দিতে সাহায্য করায় এই আপনি টিপ্পনী কেটে বলছেন, কৃষক হয়েছে নাকি? মানুষের বাড়িতে বস্তা বহন করে খাবার পৌঁছে দেয়ায় আপনার কাছে পুলিশ হয়েছে শ্রমিক। যে কৃষকের খাদ্যের উপর আমার দেশ, এই লকডাউনে সেই কৃষকের পাশে পুলিশ না দাঁড়ালে শ্রমিক কি মঙ্গলগ্রহ থেকে উড়ে উড়ে আসতো? খাবারের প্লেটে প্রতিদিনের যে রসনা তা কিন্তু উবে যাবে মশাই! এটি ভুলে গেলে তো চলবে না, খাদ্যের হাহাকারে সংঘটিত অপরাধ থামাতে মাঠে আবার পুলিশকেই থাকতে হবে?

প্রোএ্যাকটিভ কর্মযজ্ঞ কি ও কাকে বলে, একটু জেনে নেবেন! এই দুর্যোগে ডাক্তার, স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিতদের আক্রান্ত হওয়ার পাশাপাশি একক পেশাজীবী হিসেবে সর্বোচ্চ আক্রান্তের সংখ্যায় রয়েছে পুলিশ! বোধোদয় কি এখনো হয় না জনাব, সাধ্যের কতটুকু দেবার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ পুলিশ?

পুলিশ কোথায় কাজ করছে সেটির ফিরিস্তি আর দিতে চাই না! নিজেদের পেশাগত কাজের বাইরে গিয়ে আরও কত, শতজনের কাজে পুলিশের এই এগিয়ে যাওয়াতেই সমাজের সুশৃঙ্খলতা এখনো দৃশ্যমান! পুলিশের সদস্যরা ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগে সর্বত্র মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করে চলেছে নিরলসভাবে। নিজেদের বেতনের টাকা আর রেশন দিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এই মানবিক মানসিকতাকে কেউ প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইতে পারে, ঘূণাক্ষরেও মাথায় কাজ করেনি! এই ঘৃণ্য মানসিকতা যিনি ধারণ করেন তাকে বলতে ইচ্ছে হয় "মানুষ তুমি মানুষ হবে কবে"?

যে কোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রতিটি হাতের এক হয়ে যাওয়া রাষ্ট্রকে শক্তিশালী করে, এর ভিন্ন প্রচেষ্টা রাষ্ট্রকে ঝুঁকিতে ফেলে! সর্বাধিক সংখ্যক এই মানসিকতা নিয়ে কাজ করছেন বলেই এখনো আমরা স্বপ্ন দেখি এবং দেখতে ভালবাসি! সংখ্যাধিক্যের বিচারে এরুপ মানসিকতা ধারণকারী এই আপনি, আপনারা নিজের পেশাগত অবস্থান থেকে যতটুকু কাঁদা ছুঁড়ছেন মনে রাখবেন, এটি আপনার ব্যক্তিগত ও পেশাগত মর্যাদাকে হেয় করছে!

নিজে ভালো করুন এবং অন্যের ভালো করাকে উৎসাহিত করুন! আর তা যদি স্বভাবজাত কারণে নাই করতে পারেন, তবে দয়া করে চুপ থাকুন!

লেখক : অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন), ওয়ারী বিভাগ, ডিএমপি, ঢাকা।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ
লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন
আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টার মিলানের নতুন কোচ ক্রিস্টিয়ান কিভু
ইন্টার মিলানের নতুন কোচ ক্রিস্টিয়ান কিভু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে নাগরিকত্ব ও শ্রমিক সুরক্ষা ইস্যুতে গণভোট ব্যর্থ
ইতালিতে নাগরিকত্ব ও শ্রমিক সুরক্ষা ইস্যুতে গণভোট ব্যর্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে দর্শক ১০ জন থাক বা ২০ হাজার, চাপ একই: জামাল ভূঁইয়া
মাঠে দর্শক ১০ জন থাক বা ২০ হাজার, চাপ একই: জামাল ভূঁইয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ
ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো
আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল
খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান
ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ
জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির
শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী
জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে তামাশা করলে দেশের মানুষ সহ্য করবে না : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে তামাশা করলে দেশের মানুষ সহ্য করবে না : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিএনসিসির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম চলবে: মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম চলবে: মোহাম্মদ এজাজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো
পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক