শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৭, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস: বিপর্যস্ত শিক্ষাব্যবস্থা পুনর্গঠনে এখনই পদক্ষেপ প্রয়োজন

শাহজাহান আলম সাজু
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাস: বিপর্যস্ত শিক্ষাব্যবস্থা পুনর্গঠনে এখনই পদক্ষেপ প্রয়োজন

বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের প্রভাবে সারা বিশ্ব আজ চরম বিপর্যয়ের সম্মুখীন। সারা বিশ্বের অর্থনীতি আজ চরম হুমকির মধ্যে পড়েছে। বাংলাদেশও আজ চরম সংকটের সম্মুখীন। মানুষের জীবনের নিরাপত্তার জন্য সরকার সকল মিল ফ্যাক্টরি ও নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু দোকানপাট ছাড়া সকল দোকানপাট বন্ধ ঘোষণা করেছে। মসজিদ-মন্দিরসহ সকল উপাসনালয়ে ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান সীমিত করেছে। মানুষের জীবন রক্ষায় গৃহীত এসব উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশে এখনো মৃত্যুর হার সীমিত পর্যায়ে রয়েছে। ফলে সারা বিশ্ব বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের প্রসংশা করছে, যা আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে।

সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপে মৃত্যুর হার এখন পর্যন্ত সীমিত আকারে থাকলেও দেশের মানুষের জীবনধারণ অত্যন্ত কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে স্বল্প আয়ের মানুষ তথা দিনমজুর, শ্রমজীবী,ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষদের জীবনধারণ এক কঠিন বাস্তবতার সম্মুখীন। মিল ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবার ফলে দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি শিল্প মালিকরাও আজ চরম সংকটের মুখোমুখি। এই মহাদুর্যোগে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখার জন্য য় প্রধানমন্ত্রী এক লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করেছেন। তবে প্রণোদনা যেন প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত সব সেক্টরে বন্টন করা হয় সেদিকে গুরুত্ব দিতে হবে।

করোনার প্রভাবে অন্যান্য সেক্টরের মত বাংলাদেশের শিক্ষা সেক্টরও চরম বিপর্যয়ের সম্মুখীন। সারা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা এখন মুখ থুবড়ে পড়েছে। গত প্রায় দুইমাস যাবৎ দেশের সকল স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এতে লাখ লাখ শিক্ষার্থীর পড়ালেখা চরম সংকটের মধ্যে পড়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্লাস সিডিউল সব ওলটপালট হয়ে গেছে। সরকার টেলিভিশনের মাধ্যমে এবং কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান অনলাইনের মাধ্যমে ক্লাস নেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। 

ইতোমধ্যে দেশের অন্যতম বৃহৎ পাবলিক পরীক্ষা এইচএসসি ফাইনাল স্থগিত করা হয়েছে। কখন এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এই মুহূর্তে তা বলাও সম্ভব নয়। ফলে তাদের অপূরণীয় ক্ষতি হল। নতুন প্রজন্মের কাছে সম্পূর্ণ অপরিচিত দেশের বর্তমান চরম এই অস্থিতিশীল পরিবেশের মধ্যে বাড়িতে বসে তারা যে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেবে সেই পরিবেশও নেই। যারা দরিদ্র পরিবারের সন্তান বিশেষ করে যারা শ্রমজীবী কিংবা মধ্যবিত্ত পরিবারের তাদের করুণ অবস্থা। তাদের পরিবারে অনেকের বাড়িতে ঠিকমত চুলাই জ্বলছে না। এমতাবস্থায় তারা কিভাবে পড়াশোনায় মনোনিবেশ করবে? কিভাবে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেবে?

করোনার সংকটের ফলে দেশের সরকারি, বেসরকারি সকল বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ এবং সকল পরীক্ষা স্থগিতের ফলে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রেও চরম সংকট দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে বিভিন্ন চুড়ান্ত পরীক্ষা স্থগিতের ফলে শিক্ষার্থীরা চরম হতাশায় নিমজ্জিত হয়েছেন। এমনও শিক্ষার্থী আছে যাদের একটি বা দুইটি পরীক্ষা বাকি ছিল তারাও আটকা পড়ে গেছেন। আকস্মিক এই অনির্ধারিত বন্ধের ফলে বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজটের কবলে পড়তে যাচ্ছে।

করোনার প্রভাবে শুধু শিক্ষার্থী নয়, শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও চরম হুমকির মধ্যে পড়েছে। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীরা যে বেতন পান তা দিয়ে হয়ত চালিয়ে নিতে পারবে। এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীরা সরকারি যে বেতন পান তা দিয়ে তাদের সংসার চালানো দায়। তারা প্রতিষ্ঠান থেকে যে বাড়ি ভাড়া ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পান তা দিয়ে কোনওরকমে সামলে নেন। কিন্তু প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় তাদের জীবনধারণও কঠিন হয়ে পড়ছে। তবে বেসরকারি নন-এমপিও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যারা মূলধারার শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট তাদের অবস্থা অত্যন্ত করুণ। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে নামমাত্র কিছু বেতন পেয়ে থাকেন। কোথাও কোথাও তাও পান না। বর্তমানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি ও বন্ধ। এছাড়া টিউশনি করে যারা কোনওরকম জীবন নির্বাহ করতেন তাদের টিউশনিও বন্ধ। এমতাবস্থায় তারা চরম আর্থিক সংকটে নিপতিত হয়েছেন।

এমপিওভুক্ত বড় বড় অনেক প্রতিষ্ঠানেও বিপুল সংখ্যক নন-এমপিও শিক্ষক কর্মচারী এবং অনার্স মাস্টার্স কলেজ সমুহে বিপুল সংখ্যক নন-এমপিও অনার্স মাস্টার্স শিক্ষক রয়েছেন, তারাও এখন চরম আর্থিক সংকটের সম্মুখীন। 

স্বতন্ত্র এবতেদায়ি মাদরাসার কয়েক হাজার শিক্ষকের কেউ কেউ নামমাত্র বেতন পান, আবার অনেক শিক্ষক একবারে কিছুই পান না। অথচ আলিয়া মাদরাসা শিক্ষা টিকিয়ে রাখার জন্য এসব মাদরাসার ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। তারাও অত্যন্ত মানবেতর জীবনযাপন করছেন। 

কারিগরি শিক্ষার প্রসারে বাংলাদেশে বেসরকারি উদ্যোগে ৫৫৩টি বেসরকারি পলিটেকনিক গড়ে উঠেছে। সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে গড়ে উঠা এসব প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের বেতনের উপর নির্ভরশীল। বর্তমান পরিস্থিতিতে এসব প্রতিষ্ঠান টিকিয়ে রাখাই কঠিন হয়ে পড়েছে। পলিটেকনিক ছাড়াও কারিগরি বোর্ডের অধীনে মৎস্য সহ এমন আরও বেশকিছু কোর্স চালু রয়েছে, যারা একই সংকটের সম্মুখীন। এ ছাড়াও সম্পূর্ণ বেসরকারি উদ্যোগে বেশ কিছু স্কুল, কলেজ ও বিশ্বিবদ্যালয় গড়ে উঠেছে যারা শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে মোটা অংকের টিউশন ফি নিয়ে থাকে। তারাও এখন সংকটে পড়েছে।

এছাড়াও বাংলাদেশে সম্পূর্ণ বেসরকারি উদ্যোগে প্রায় ৪০ হাজার কিন্ডারগার্টেন গড়ে উঠেছে। এসব প্রতিষ্ঠানে কয়েক লক্ষ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। এদেশের শিক্ষা বিস্তারে এসব কিন্ডারগার্টেনরও অবদান রয়েছে। এসব কিন্ডারগার্টেনে প্রায় দুই লক্ষাধিক শিক্ষক কর্মচারী কর্মরত আছেন। করোনার প্রভাবে তারা সবচেয়ে বেশি সংকটে পড়েছে। এইসব প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ শিক্ষার্থীদের বেতনের টাকায় পরিচালিত হয়ে থাকে। এখন প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষক কর্মচারীদের বেতনও বন্ধ। এমতাবস্থায় তারা অত্যন্ত মানবিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি।

বেসরকারি নন-এমপিও শিক্ষকদের অধিকাংশেরই এমন অবস্থা দাড়িয়েছে তারা লোকলজ্জার ভয়েও কারো কাছে হাতও পাততে পারছেন না, অথচ অনেকের বাসায় চুলাও জ্বলছে না। তবে আশার কথা হল দীর্ঘদিন পর সরকার এবার ২৭৩০ টি ( স্কুল, কলেজ, মাদরাসার ও কারিগরি) প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করেছে। প্রতিষ্ঠান গুলো শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক যাচাই বাছাইও সম্পন্ম করা হয়েছে। দেশের এই সংকটে শিক্ষকদের সমস্যার কথা বিবেচনা করে শিক্ষা মন্ত্রী এবং উপমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে এইসব প্রতিষ্ঠানের এমপিওর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে । আসন্ন ঈদের আগেই তারা এমপিওর টাকা পাবেন এতে অন্তত ৩০/৩২ হাজার শিক্ষকের সমস্যা সমাধান হবে।

যদি করোনারভাইরাস আরো দীর্ঘায়িত হয় সেক্ষেত্রে পরিস্থিতি আরো জটিল আকার ধারণ করবে। এমতাবস্থায় সরকারকে এই বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বর্তমানে দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার প্রায় ৯৭% বেসরকারি উদ্যোগে পরিচালিত হয়ে থাকে। ফলে বাংলাদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বেসরকারি শিক্ষার উপর নির্ভরশীল। জাতীয় স্বার্থেই এই শিক্ষাকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। এখনই যথাযথ কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে শিক্ষাখাতে ভয়াবহ সংকট দেখা দিতে পারে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনে শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট স্কুল কলেজ মাদরাসা, কারিগরি, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সর্বস্তরের বরেণ্য শিক্ষক প্রতিনিধি ও শিক্ষাবিদদের সমন্নয়ে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণ করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে সরকার ঘোষিত প্রণোদণার অংশ থেকে শিক্ষার জন্য একটি বিশেষ ফান্ড গঠন করা যেতে পারে।

করোনা ভাইরাসের এই দুর্যোগের ফলে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য বিকল্প চিন্তা করতে হবে। বর্তমানে টেলিভিশনে ক্লাস নেওয়ার সংখ্যা আরো বৃদ্ধি করা যেতে পারে। এ ছাড়াও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানকে অনলাইন, ফেইসবুক,ইউটিউব,মোবাইল ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে সরাসরি শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা যেতে পারে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবার পর নির্ধারিত ছুটি কমিয়ে ক্লাসের সংখ্যা বাড়ানো যেতে পারে। শিক্ষকদের স্ব-উদ্যোগে অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। এছাড়াও এই সময়ে স্ব স্ব শ্রেণি শিক্ষকদের মাধ্যমে মোবাইলে শিক্ষার্থীদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে তাদের পড়ালেখার প্রতি উৎসাহ এবং গাইড লাইন দেওয়া যেতে পারে। ছুটি দীর্ঘায়িত হলে পাঠ্যবইয়ের গুরুত্ব অনুযায়ী সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করা যেতে পারে।

লেখক: সাবেক ছাত্রনেতা,সাধারণ সম্পাদক,স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ ও সচিব, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট, শিক্ষা মন্ত্রণালয়

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়