শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৭, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস: বিপর্যস্ত শিক্ষাব্যবস্থা পুনর্গঠনে এখনই পদক্ষেপ প্রয়োজন

শাহজাহান আলম সাজু
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাস: বিপর্যস্ত শিক্ষাব্যবস্থা পুনর্গঠনে এখনই পদক্ষেপ প্রয়োজন

বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের প্রভাবে সারা বিশ্ব আজ চরম বিপর্যয়ের সম্মুখীন। সারা বিশ্বের অর্থনীতি আজ চরম হুমকির মধ্যে পড়েছে। বাংলাদেশও আজ চরম সংকটের সম্মুখীন। মানুষের জীবনের নিরাপত্তার জন্য সরকার সকল মিল ফ্যাক্টরি ও নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু দোকানপাট ছাড়া সকল দোকানপাট বন্ধ ঘোষণা করেছে। মসজিদ-মন্দিরসহ সকল উপাসনালয়ে ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান সীমিত করেছে। মানুষের জীবন রক্ষায় গৃহীত এসব উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশে এখনো মৃত্যুর হার সীমিত পর্যায়ে রয়েছে। ফলে সারা বিশ্ব বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের প্রসংশা করছে, যা আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে।

সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপে মৃত্যুর হার এখন পর্যন্ত সীমিত আকারে থাকলেও দেশের মানুষের জীবনধারণ অত্যন্ত কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে স্বল্প আয়ের মানুষ তথা দিনমজুর, শ্রমজীবী,ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষদের জীবনধারণ এক কঠিন বাস্তবতার সম্মুখীন। মিল ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবার ফলে দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি শিল্প মালিকরাও আজ চরম সংকটের মুখোমুখি। এই মহাদুর্যোগে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখার জন্য য় প্রধানমন্ত্রী এক লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করেছেন। তবে প্রণোদনা যেন প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত সব সেক্টরে বন্টন করা হয় সেদিকে গুরুত্ব দিতে হবে।

করোনার প্রভাবে অন্যান্য সেক্টরের মত বাংলাদেশের শিক্ষা সেক্টরও চরম বিপর্যয়ের সম্মুখীন। সারা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা এখন মুখ থুবড়ে পড়েছে। গত প্রায় দুইমাস যাবৎ দেশের সকল স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এতে লাখ লাখ শিক্ষার্থীর পড়ালেখা চরম সংকটের মধ্যে পড়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্লাস সিডিউল সব ওলটপালট হয়ে গেছে। সরকার টেলিভিশনের মাধ্যমে এবং কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান অনলাইনের মাধ্যমে ক্লাস নেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। 

ইতোমধ্যে দেশের অন্যতম বৃহৎ পাবলিক পরীক্ষা এইচএসসি ফাইনাল স্থগিত করা হয়েছে। কখন এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এই মুহূর্তে তা বলাও সম্ভব নয়। ফলে তাদের অপূরণীয় ক্ষতি হল। নতুন প্রজন্মের কাছে সম্পূর্ণ অপরিচিত দেশের বর্তমান চরম এই অস্থিতিশীল পরিবেশের মধ্যে বাড়িতে বসে তারা যে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেবে সেই পরিবেশও নেই। যারা দরিদ্র পরিবারের সন্তান বিশেষ করে যারা শ্রমজীবী কিংবা মধ্যবিত্ত পরিবারের তাদের করুণ অবস্থা। তাদের পরিবারে অনেকের বাড়িতে ঠিকমত চুলাই জ্বলছে না। এমতাবস্থায় তারা কিভাবে পড়াশোনায় মনোনিবেশ করবে? কিভাবে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেবে?

করোনার সংকটের ফলে দেশের সরকারি, বেসরকারি সকল বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ এবং সকল পরীক্ষা স্থগিতের ফলে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রেও চরম সংকট দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে বিভিন্ন চুড়ান্ত পরীক্ষা স্থগিতের ফলে শিক্ষার্থীরা চরম হতাশায় নিমজ্জিত হয়েছেন। এমনও শিক্ষার্থী আছে যাদের একটি বা দুইটি পরীক্ষা বাকি ছিল তারাও আটকা পড়ে গেছেন। আকস্মিক এই অনির্ধারিত বন্ধের ফলে বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজটের কবলে পড়তে যাচ্ছে।

করোনার প্রভাবে শুধু শিক্ষার্থী নয়, শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও চরম হুমকির মধ্যে পড়েছে। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীরা যে বেতন পান তা দিয়ে হয়ত চালিয়ে নিতে পারবে। এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীরা সরকারি যে বেতন পান তা দিয়ে তাদের সংসার চালানো দায়। তারা প্রতিষ্ঠান থেকে যে বাড়ি ভাড়া ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পান তা দিয়ে কোনওরকমে সামলে নেন। কিন্তু প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় তাদের জীবনধারণও কঠিন হয়ে পড়ছে। তবে বেসরকারি নন-এমপিও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যারা মূলধারার শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট তাদের অবস্থা অত্যন্ত করুণ। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে নামমাত্র কিছু বেতন পেয়ে থাকেন। কোথাও কোথাও তাও পান না। বর্তমানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি ও বন্ধ। এছাড়া টিউশনি করে যারা কোনওরকম জীবন নির্বাহ করতেন তাদের টিউশনিও বন্ধ। এমতাবস্থায় তারা চরম আর্থিক সংকটে নিপতিত হয়েছেন।

এমপিওভুক্ত বড় বড় অনেক প্রতিষ্ঠানেও বিপুল সংখ্যক নন-এমপিও শিক্ষক কর্মচারী এবং অনার্স মাস্টার্স কলেজ সমুহে বিপুল সংখ্যক নন-এমপিও অনার্স মাস্টার্স শিক্ষক রয়েছেন, তারাও এখন চরম আর্থিক সংকটের সম্মুখীন। 

স্বতন্ত্র এবতেদায়ি মাদরাসার কয়েক হাজার শিক্ষকের কেউ কেউ নামমাত্র বেতন পান, আবার অনেক শিক্ষক একবারে কিছুই পান না। অথচ আলিয়া মাদরাসা শিক্ষা টিকিয়ে রাখার জন্য এসব মাদরাসার ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। তারাও অত্যন্ত মানবেতর জীবনযাপন করছেন। 

কারিগরি শিক্ষার প্রসারে বাংলাদেশে বেসরকারি উদ্যোগে ৫৫৩টি বেসরকারি পলিটেকনিক গড়ে উঠেছে। সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে গড়ে উঠা এসব প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের বেতনের উপর নির্ভরশীল। বর্তমান পরিস্থিতিতে এসব প্রতিষ্ঠান টিকিয়ে রাখাই কঠিন হয়ে পড়েছে। পলিটেকনিক ছাড়াও কারিগরি বোর্ডের অধীনে মৎস্য সহ এমন আরও বেশকিছু কোর্স চালু রয়েছে, যারা একই সংকটের সম্মুখীন। এ ছাড়াও সম্পূর্ণ বেসরকারি উদ্যোগে বেশ কিছু স্কুল, কলেজ ও বিশ্বিবদ্যালয় গড়ে উঠেছে যারা শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে মোটা অংকের টিউশন ফি নিয়ে থাকে। তারাও এখন সংকটে পড়েছে।

এছাড়াও বাংলাদেশে সম্পূর্ণ বেসরকারি উদ্যোগে প্রায় ৪০ হাজার কিন্ডারগার্টেন গড়ে উঠেছে। এসব প্রতিষ্ঠানে কয়েক লক্ষ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। এদেশের শিক্ষা বিস্তারে এসব কিন্ডারগার্টেনরও অবদান রয়েছে। এসব কিন্ডারগার্টেনে প্রায় দুই লক্ষাধিক শিক্ষক কর্মচারী কর্মরত আছেন। করোনার প্রভাবে তারা সবচেয়ে বেশি সংকটে পড়েছে। এইসব প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ শিক্ষার্থীদের বেতনের টাকায় পরিচালিত হয়ে থাকে। এখন প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষক কর্মচারীদের বেতনও বন্ধ। এমতাবস্থায় তারা অত্যন্ত মানবিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি।

বেসরকারি নন-এমপিও শিক্ষকদের অধিকাংশেরই এমন অবস্থা দাড়িয়েছে তারা লোকলজ্জার ভয়েও কারো কাছে হাতও পাততে পারছেন না, অথচ অনেকের বাসায় চুলাও জ্বলছে না। তবে আশার কথা হল দীর্ঘদিন পর সরকার এবার ২৭৩০ টি ( স্কুল, কলেজ, মাদরাসার ও কারিগরি) প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করেছে। প্রতিষ্ঠান গুলো শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক যাচাই বাছাইও সম্পন্ম করা হয়েছে। দেশের এই সংকটে শিক্ষকদের সমস্যার কথা বিবেচনা করে শিক্ষা মন্ত্রী এবং উপমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে এইসব প্রতিষ্ঠানের এমপিওর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে । আসন্ন ঈদের আগেই তারা এমপিওর টাকা পাবেন এতে অন্তত ৩০/৩২ হাজার শিক্ষকের সমস্যা সমাধান হবে।

যদি করোনারভাইরাস আরো দীর্ঘায়িত হয় সেক্ষেত্রে পরিস্থিতি আরো জটিল আকার ধারণ করবে। এমতাবস্থায় সরকারকে এই বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বর্তমানে দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার প্রায় ৯৭% বেসরকারি উদ্যোগে পরিচালিত হয়ে থাকে। ফলে বাংলাদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বেসরকারি শিক্ষার উপর নির্ভরশীল। জাতীয় স্বার্থেই এই শিক্ষাকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। এখনই যথাযথ কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে শিক্ষাখাতে ভয়াবহ সংকট দেখা দিতে পারে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনে শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট স্কুল কলেজ মাদরাসা, কারিগরি, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সর্বস্তরের বরেণ্য শিক্ষক প্রতিনিধি ও শিক্ষাবিদদের সমন্নয়ে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণ করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে সরকার ঘোষিত প্রণোদণার অংশ থেকে শিক্ষার জন্য একটি বিশেষ ফান্ড গঠন করা যেতে পারে।

করোনা ভাইরাসের এই দুর্যোগের ফলে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য বিকল্প চিন্তা করতে হবে। বর্তমানে টেলিভিশনে ক্লাস নেওয়ার সংখ্যা আরো বৃদ্ধি করা যেতে পারে। এ ছাড়াও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানকে অনলাইন, ফেইসবুক,ইউটিউব,মোবাইল ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে সরাসরি শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা যেতে পারে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবার পর নির্ধারিত ছুটি কমিয়ে ক্লাসের সংখ্যা বাড়ানো যেতে পারে। শিক্ষকদের স্ব-উদ্যোগে অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। এছাড়াও এই সময়ে স্ব স্ব শ্রেণি শিক্ষকদের মাধ্যমে মোবাইলে শিক্ষার্থীদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে তাদের পড়ালেখার প্রতি উৎসাহ এবং গাইড লাইন দেওয়া যেতে পারে। ছুটি দীর্ঘায়িত হলে পাঠ্যবইয়ের গুরুত্ব অনুযায়ী সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করা যেতে পারে।

লেখক: সাবেক ছাত্রনেতা,সাধারণ সম্পাদক,স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ ও সচিব, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট, শিক্ষা মন্ত্রণালয়

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
চুক্তি শেষে যুক্তরাষ্ট্রের সম্মতিতে গোপনীয়তার বিষয়টি প্রকাশ করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
চুক্তি শেষে যুক্তরাষ্ট্রের সম্মতিতে গোপনীয়তার বিষয়টি প্রকাশ করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

এই মাত্র | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার লুটপাটের চিত্র শিল্পকারখানা ধ্বংসের প্রতিচ্ছবি: জাগপা
শেখ হাসিনার লুটপাটের চিত্র শিল্পকারখানা ধ্বংসের প্রতিচ্ছবি: জাগপা

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশা-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ১
অটোরিকশা-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেবাচিমের সংস্কারের দাবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে বিক্ষোভ
শেবাচিমের সংস্কারের দাবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে বিমান বাহিনীর  শ্রদ্ধা নিবেদন
আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে বিমান বাহিনীর  শ্রদ্ধা নিবেদন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ
আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত
দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ
চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার
রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন
শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২
নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’
‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের
ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং
রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ
চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'
'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ
সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি
চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন
জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে