শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৮, রবিবার, ১০ মে, ২০২০

আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক

অন্যদের চাইতে একটু অন্য রকম হওয়ার কারণে স্কুলে আমাকে নিয়ে সবাই হাসাহাসি করতো। লেখাপড়া কিছুই তেমন বুঝে উঠতে পারতাম না। আমার বড় বোন আমাকে স্কুলে নিয়ে যেতো। ছেলেদের স্কুল হওয়াতে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে থেকে আমার ক্লাস নোট, বাড়ির কাজ সব আমার বোনই লিখে নিয়ে আসতো। আমার পক্ষে সেসব বুঝা কঠিনই ছিল।

এক সময় লেখাপড়া করতে পারব কিংবা স্কুলে যেতে পারব কিনা সেটা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিলো। আমরা মানুষরা ঈদে কার চাইতে কে কতো বেশি ব্যতিক্রম পোশাক পরবো; কার আউট লুক কতো ব্যতিক্রম হলে ভালো হয় এই নিয়ে কতো কিছুই না করে বেড়াই। অথচ একটা মানুষ যদি স্বাভাবিকের চাইতে একটু অন্য রকম হয়; তাহলে আমরা তাকে গ্রহণ করতে চাই না। তাকে স্কুল থেকে বের করে দিতে চাই। নইলে যে অন্য ছেলে-মেয়েরা ব্যতিক্রম হয়ে যেতে পারে! তাকে বন্ধু-বান্ধবরা কেউ আপন মনে করে না। তাকে নিয়ে হাসাহাসি করে।

আমার ক্ষেত্রে এই সবই হয়েছে। আমাকে পাড়ি দিতে হয়েছে এক মহাসমুদ্র। এই মহাসমুদ্র আমি একা পাড়ি দেয়নি। আমার মা; লেখাপড়া না জানা অক্ষরজ্ঞানহীন মা ঘোষণা করলেন- যে যাই বলুক আমি আমার সন্তানকে স্কুলে পাঠাবোই। নইলে আমার এই সন্তান তো আজীবন পরিবার এবং সমাজের বোঝা হয়ে থাকবে।

স্কুলে যাওয়া যার বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো- তাকে মা এক রকম সকল বাঁধা অতিক্রম করে স্কুলে পাঠিয়েছেন। সঙ্গে হয় নিজে যেতেন, না হলে তার কন্যাদের পাঠাতেন।এরপরও এতো সহজ ছিল না পথচলা। সামান্য শব্দ শুনলেও ভয় পেতাম। খুব সহজ কিছুও একদম বুঝতে পারতাম না। রাস্তার পাশ দিয়ে ট্রেন চলে গেলে ভয়ে আঁতকে উঠতাম। সেই দৃশ্য দেখে ক্লাসের বন্ধুরা হাসাহাসি করতো।

আমি বাসায় এসে মন খারাপ করে বসে থাকতাম। মা বলত- ওরা যাই করুক। তুমি ওদের ঘৃণা করবে না। তুমি ওদের সাথে সব সময় হেসে কথা বলবে। দেখবে একটা সময় ওরাও তোমাকে ভালবাসবে। আমি সেটা মেনে চলেছি জীবনভর। মনে আছে ঢাকা ছেড়ে যখন সিলেটের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাচ্ছিলাম, আমার বাবা বলেছিল- ওর ঢাকার বাইরে যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের সাথে থেকেই পড়াশুনা করুক।

আমার মা বলেছিলেন- ওর যেখানে পড়তে ইচ্ছা হয়, ও সেখানেই যাবে। ওর তো পড়াশুনাই বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো, তখন তো কেউ কিছু বলেনি। এখন সে তার ইচ্ছা মতো পড়বে। সিলেটে গিয়ে কখনো কখনো মাঝ রাতে ভয়ে ঘুম ভেঙে গেলে মাকে ফোন করতাম। তখন মোবাইল ফোন ছিল না। মাঝ রাতে ল্যান্ড ফোন ধরে একটুও বিরক্ত না হয়ে মা বলতেন
-কি, ভয় পেয়েছিস? এই তো আমি আছি পাশে।
এরপর আমি আবার ঘুমিয়ে যেতাম।

দেশের পড়াশুনা শেষ করে বিদেশে আসার সময়ও সবাই বলছিল- ওর বিদেশে গিয়ে কাজ নেই। অনেক পড়েছে। এখন সবার সাথে থাকুক। ও এতো কিছু পারবে না। আমার মা বললেন- ও যদি যেতে চায়, তাহলে যাক।

আমার মনে আছে মা সেবার বলেছিলেন- সবাই মানুষ। তুমি সবাইকে এক ভাবে দেখবে। কখনো কারো সাথে খারাপ আচরণ করবে না। কখনো কোন মানুষকে ভিন্নভাবে দেখবে না। কখনো কাউকে ঘৃণা করবে না। দেখবে, তুমি যদি সবার সাথে হাসিখুশি থাকো, কাউকে ঘৃণা না করো; তোমার নানা অপূর্ণতা থাকার পরও মানুষ তোমাকে ভালবাসবে। আমি এটাও অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছি।

আমার একদম কাছের মানুষ না হলে; কেউ কোন দিন বলতে পারবে না, আমি কারো সাথে সামান্য জোর গলায় কথা বলেছি। এমনকি আমার যদি কোন শত্রুও থেকে থাকে, আমি তাকেও কোন দিন ঘৃণা করতে যাবো না। উল্টো তার সঙ্গে হাসি মাখা মুখেই কথা বলবো। জীবনের চলতি পথে স্রেফ অন্যদের চাইতে খানিক আলাদা হবার কারণে আমাকে যেই ঘৃণা নিয়ে পথ চলতে হয়েছে; আমি কোন দিন চাইনি কোন মানুষ সেই ঘৃণা অন্তত আমার কাছ থেকে পাক।

বাসার কাজের মানুষ হোক, শ্রমিক কিংবা বুদ্ধিজীবী হোক; আমি আজীবন সবাইকে একইভাবে দেখে এসছি। কারণ আমার কাছে- সবাই আমরা মানুষ।

আমার বাবা যে বছর মারা গেলেন; আমার মা তখন ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য আমার কাছে এই বিদেশে। মাকে বাবার মৃত্যু সংবাদ দেয়ার দায়িত্ব পড়লো আমার কাছে। আমি কোনভাবেই বুঝতে পারছিলাম না, কি করে এই সংবাদ দিব। আমার বাবা এবং মার ভালোবাসা এতোটাই প্রবল ছিল যে তারা এক জীবনে কখনো আলাদা থাকেনি। আমার মনে আছে সুইডেনে থাকতে আমি মাকে সেখানে নিয়ে যাওয়ার জন্য মার রেসিডেন্স পারমিটও করেছিলাম। কিন্তু মা গেলেন না। মার যুক্তি হচ্ছে- তোর বাবার শরীর খারাপ, সে তো যেতে পারবে না। তাই আমিও যাবো না।

সেই মাকে যখন চিকিৎসার জন্য বাধ্য হয়ে বিদেশে আসতে হলো; বাবা চলে গেলেন পৃথিবী ছেড়ে। আমি কোন ভাবেই বুঝতে পারছিলাম না, কি করে মাকে বলবো। কারণ মার শরীরও খারাপ। ক্যান্সারের চিকিৎসার ধকল তিনিও আর নিতে পারছিলেন না। আমি বিদেশের মাটিতে এক হাতে ইউনিভার্সিটিতে যাচ্ছি, ক্লাস-পরীক্ষা নিচ্ছি, মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছি; মার দেখভাল করছি। বাবা যে মারা গিয়েছে; একটু যে মন খারাপ করে বসে থাকবো সেই উপায় নেই।

সপ্তাহ খানেক পর এক সন্ধ্যায় মা'কে বললাম
-মা, বাবা তো আর নেই।

মা শুনলেন। এরপর বললেন- তুমি একদম মন খারাপ করবে না। কারো বাবা-মাই আজীবন বেঁচে থাকে না। তোমার বাবার বয়স হয়েছিলো। তাকে তো যেতেই হতো। সে সফল জীবন কাটিয়ে গিয়েছে। তার ছেলে-মেয়েরা দেশের নামকরা স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে। মানুষ হয়েছে। সে সফল বাবা ছিল। তুমি একদম মন খারাপ করবে না।

আমি খুব অবাক হলাম, আমার মা নিজে কষ্ট পাওয়ার বদলে কিনা ভাবছে- আমার কষ্ট হবে; তাই তিনি দিব্যি নিজের কষ্টটা লুকিয়ে ফেললেন। সেই রাতে আমি পরিষ্কার বুঝতে পারছিলাম- মা-পুত্র আমরা দুজনেই দুজনের চোখের পানি একে অন্যের কাছে আড়াল করার চেষ্টা করছি। চিকিৎসা শেষে মা যখন দেশে ফিরছিলেন, যাবার সময় তিনি বললেন
-তুই একই সাথে আমার ছেলে এবং মেয়ে। আমার মনে হয় না আমার আর কোন সন্তান আমাকে এভাবে দেখভাল করতে পারত।
আমি জানি না, আমার মা কেন এই কথা বলে গিয়েছিলেন। এটাই ছিল সরাসরি মার সাথে বলা আমার শেষ কথা।
এরপরও বেশ কিছু দিন কথা হয়েছে টেলিফোনে।
মা সব সময় বলতেন- আমার ছোট সন্তান যাকে সবাই বাতিলের খাতায় ফেলে দিয়েছিল; সেই এখন মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে।
আমি জানি এই মাথা তুলে দাঁড়াতে কতোটা কঠিন পথ আমাকে পাড়ি দিতে হয়েছে। যেই পথ আমি আজও পাড়ি দিয়ে চলেছি।
এখনও জীবনের এই পর্যায়ে এসেও আমাকে আমার যুদ্ধ জারি রাখতে হয়েছে।

বছর দুয়েক আগে এই সময়টাতেই পর্তুগালে গিয়েছি সেখানকার একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতে। সেই গ্রীষ্মে আমার মন বেশ খারাপ ছিল নিজের ব্যক্তিগত জীবনে ঘটে যাওয়া নানা সব ঘটনা জন্য। হঠাৎ একদিন শুনতে পেলাম- মার শরীর খুব খারাপ হয়েছে। কথা বলার মতো অবস্থাতেই নেই। মাকে ফোন করলাম মা বললেন
-কেমন আছিস টুটুল (আমার ডাক নাম)?
-আমি ভালো আছি। এখন কেমন লাগছে তোমার মা?

আমার মা বললেন
-তোর গলা শুনে তো মনে হচ্ছে না তুই ভালো আছিস। তোর মন ভালো তো? ঠিক মতো খাওয়া-দাওয়া করেছিস তো?
-মা, তুমি তোমার এই শরীরেও আমার কথা চিন্তা করছ?

এই ছিল মার সাথে বলা আমার শেষ কথা।
পরের দিন জানতে পেরেছি মা চলে গিয়েছেন পৃথিবী ছেড়ে। জীবন নামক যুদ্ধে ছয় ছেলে-মেয়েকে মানুষ করা আমার মা ক্যান্সার নামক রোগের কাছে হার মানলেন।

আমার পুরো পৃথিবী বদলে গেল মুহূর্তে। এখন আর মাঝ রাতে ভয় পেয়ে হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেলে কেউ বলে না- কি ভয় পেয়েছিস? এইতো আমি আছি। এখন আর মন খারাপ থাকলে কেউ বলে না- কিরে তোকে দেখে তো মনে হচ্ছে না ভালো আছিস! এখন আর মন-প্রাণ খুলে কারো সাথে গল্প করা হয় না মা।

আমার জীবনে যত যা অর্জন; সেটা সম্ভব হয়েছে আমার মায়ের জন্য। তিনি আমাকে শিখিয়েছেন কিভাবে মানবিক হতে হয়। কিভাবে মানুষকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করতে হয়। এসব কিছু শেখাতে আমার মাকে পিএচডি ডিগ্রি নিতে হয়নি। স্কুলেও যেতে হয়নি। আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। সব কিছু এখানেই আছে। তবুও মনে হয়- কিছু নেই আমার পাশে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল
আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

১২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

২৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন