শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৮, রবিবার, ১০ মে, ২০২০

আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক

অন্যদের চাইতে একটু অন্য রকম হওয়ার কারণে স্কুলে আমাকে নিয়ে সবাই হাসাহাসি করতো। লেখাপড়া কিছুই তেমন বুঝে উঠতে পারতাম না। আমার বড় বোন আমাকে স্কুলে নিয়ে যেতো। ছেলেদের স্কুল হওয়াতে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে থেকে আমার ক্লাস নোট, বাড়ির কাজ সব আমার বোনই লিখে নিয়ে আসতো। আমার পক্ষে সেসব বুঝা কঠিনই ছিল।

এক সময় লেখাপড়া করতে পারব কিংবা স্কুলে যেতে পারব কিনা সেটা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিলো। আমরা মানুষরা ঈদে কার চাইতে কে কতো বেশি ব্যতিক্রম পোশাক পরবো; কার আউট লুক কতো ব্যতিক্রম হলে ভালো হয় এই নিয়ে কতো কিছুই না করে বেড়াই। অথচ একটা মানুষ যদি স্বাভাবিকের চাইতে একটু অন্য রকম হয়; তাহলে আমরা তাকে গ্রহণ করতে চাই না। তাকে স্কুল থেকে বের করে দিতে চাই। নইলে যে অন্য ছেলে-মেয়েরা ব্যতিক্রম হয়ে যেতে পারে! তাকে বন্ধু-বান্ধবরা কেউ আপন মনে করে না। তাকে নিয়ে হাসাহাসি করে।

আমার ক্ষেত্রে এই সবই হয়েছে। আমাকে পাড়ি দিতে হয়েছে এক মহাসমুদ্র। এই মহাসমুদ্র আমি একা পাড়ি দেয়নি। আমার মা; লেখাপড়া না জানা অক্ষরজ্ঞানহীন মা ঘোষণা করলেন- যে যাই বলুক আমি আমার সন্তানকে স্কুলে পাঠাবোই। নইলে আমার এই সন্তান তো আজীবন পরিবার এবং সমাজের বোঝা হয়ে থাকবে।

স্কুলে যাওয়া যার বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো- তাকে মা এক রকম সকল বাঁধা অতিক্রম করে স্কুলে পাঠিয়েছেন। সঙ্গে হয় নিজে যেতেন, না হলে তার কন্যাদের পাঠাতেন।এরপরও এতো সহজ ছিল না পথচলা। সামান্য শব্দ শুনলেও ভয় পেতাম। খুব সহজ কিছুও একদম বুঝতে পারতাম না। রাস্তার পাশ দিয়ে ট্রেন চলে গেলে ভয়ে আঁতকে উঠতাম। সেই দৃশ্য দেখে ক্লাসের বন্ধুরা হাসাহাসি করতো।

আমি বাসায় এসে মন খারাপ করে বসে থাকতাম। মা বলত- ওরা যাই করুক। তুমি ওদের ঘৃণা করবে না। তুমি ওদের সাথে সব সময় হেসে কথা বলবে। দেখবে একটা সময় ওরাও তোমাকে ভালবাসবে। আমি সেটা মেনে চলেছি জীবনভর। মনে আছে ঢাকা ছেড়ে যখন সিলেটের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাচ্ছিলাম, আমার বাবা বলেছিল- ওর ঢাকার বাইরে যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের সাথে থেকেই পড়াশুনা করুক।

আমার মা বলেছিলেন- ওর যেখানে পড়তে ইচ্ছা হয়, ও সেখানেই যাবে। ওর তো পড়াশুনাই বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো, তখন তো কেউ কিছু বলেনি। এখন সে তার ইচ্ছা মতো পড়বে। সিলেটে গিয়ে কখনো কখনো মাঝ রাতে ভয়ে ঘুম ভেঙে গেলে মাকে ফোন করতাম। তখন মোবাইল ফোন ছিল না। মাঝ রাতে ল্যান্ড ফোন ধরে একটুও বিরক্ত না হয়ে মা বলতেন
-কি, ভয় পেয়েছিস? এই তো আমি আছি পাশে।
এরপর আমি আবার ঘুমিয়ে যেতাম।

দেশের পড়াশুনা শেষ করে বিদেশে আসার সময়ও সবাই বলছিল- ওর বিদেশে গিয়ে কাজ নেই। অনেক পড়েছে। এখন সবার সাথে থাকুক। ও এতো কিছু পারবে না। আমার মা বললেন- ও যদি যেতে চায়, তাহলে যাক।

আমার মনে আছে মা সেবার বলেছিলেন- সবাই মানুষ। তুমি সবাইকে এক ভাবে দেখবে। কখনো কারো সাথে খারাপ আচরণ করবে না। কখনো কোন মানুষকে ভিন্নভাবে দেখবে না। কখনো কাউকে ঘৃণা করবে না। দেখবে, তুমি যদি সবার সাথে হাসিখুশি থাকো, কাউকে ঘৃণা না করো; তোমার নানা অপূর্ণতা থাকার পরও মানুষ তোমাকে ভালবাসবে। আমি এটাও অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছি।

আমার একদম কাছের মানুষ না হলে; কেউ কোন দিন বলতে পারবে না, আমি কারো সাথে সামান্য জোর গলায় কথা বলেছি। এমনকি আমার যদি কোন শত্রুও থেকে থাকে, আমি তাকেও কোন দিন ঘৃণা করতে যাবো না। উল্টো তার সঙ্গে হাসি মাখা মুখেই কথা বলবো। জীবনের চলতি পথে স্রেফ অন্যদের চাইতে খানিক আলাদা হবার কারণে আমাকে যেই ঘৃণা নিয়ে পথ চলতে হয়েছে; আমি কোন দিন চাইনি কোন মানুষ সেই ঘৃণা অন্তত আমার কাছ থেকে পাক।

বাসার কাজের মানুষ হোক, শ্রমিক কিংবা বুদ্ধিজীবী হোক; আমি আজীবন সবাইকে একইভাবে দেখে এসছি। কারণ আমার কাছে- সবাই আমরা মানুষ।

আমার বাবা যে বছর মারা গেলেন; আমার মা তখন ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য আমার কাছে এই বিদেশে। মাকে বাবার মৃত্যু সংবাদ দেয়ার দায়িত্ব পড়লো আমার কাছে। আমি কোনভাবেই বুঝতে পারছিলাম না, কি করে এই সংবাদ দিব। আমার বাবা এবং মার ভালোবাসা এতোটাই প্রবল ছিল যে তারা এক জীবনে কখনো আলাদা থাকেনি। আমার মনে আছে সুইডেনে থাকতে আমি মাকে সেখানে নিয়ে যাওয়ার জন্য মার রেসিডেন্স পারমিটও করেছিলাম। কিন্তু মা গেলেন না। মার যুক্তি হচ্ছে- তোর বাবার শরীর খারাপ, সে তো যেতে পারবে না। তাই আমিও যাবো না।

সেই মাকে যখন চিকিৎসার জন্য বাধ্য হয়ে বিদেশে আসতে হলো; বাবা চলে গেলেন পৃথিবী ছেড়ে। আমি কোন ভাবেই বুঝতে পারছিলাম না, কি করে মাকে বলবো। কারণ মার শরীরও খারাপ। ক্যান্সারের চিকিৎসার ধকল তিনিও আর নিতে পারছিলেন না। আমি বিদেশের মাটিতে এক হাতে ইউনিভার্সিটিতে যাচ্ছি, ক্লাস-পরীক্ষা নিচ্ছি, মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছি; মার দেখভাল করছি। বাবা যে মারা গিয়েছে; একটু যে মন খারাপ করে বসে থাকবো সেই উপায় নেই।

সপ্তাহ খানেক পর এক সন্ধ্যায় মা'কে বললাম
-মা, বাবা তো আর নেই।

মা শুনলেন। এরপর বললেন- তুমি একদম মন খারাপ করবে না। কারো বাবা-মাই আজীবন বেঁচে থাকে না। তোমার বাবার বয়স হয়েছিলো। তাকে তো যেতেই হতো। সে সফল জীবন কাটিয়ে গিয়েছে। তার ছেলে-মেয়েরা দেশের নামকরা স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে। মানুষ হয়েছে। সে সফল বাবা ছিল। তুমি একদম মন খারাপ করবে না।

আমি খুব অবাক হলাম, আমার মা নিজে কষ্ট পাওয়ার বদলে কিনা ভাবছে- আমার কষ্ট হবে; তাই তিনি দিব্যি নিজের কষ্টটা লুকিয়ে ফেললেন। সেই রাতে আমি পরিষ্কার বুঝতে পারছিলাম- মা-পুত্র আমরা দুজনেই দুজনের চোখের পানি একে অন্যের কাছে আড়াল করার চেষ্টা করছি। চিকিৎসা শেষে মা যখন দেশে ফিরছিলেন, যাবার সময় তিনি বললেন
-তুই একই সাথে আমার ছেলে এবং মেয়ে। আমার মনে হয় না আমার আর কোন সন্তান আমাকে এভাবে দেখভাল করতে পারত।
আমি জানি না, আমার মা কেন এই কথা বলে গিয়েছিলেন। এটাই ছিল সরাসরি মার সাথে বলা আমার শেষ কথা।
এরপরও বেশ কিছু দিন কথা হয়েছে টেলিফোনে।
মা সব সময় বলতেন- আমার ছোট সন্তান যাকে সবাই বাতিলের খাতায় ফেলে দিয়েছিল; সেই এখন মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে।
আমি জানি এই মাথা তুলে দাঁড়াতে কতোটা কঠিন পথ আমাকে পাড়ি দিতে হয়েছে। যেই পথ আমি আজও পাড়ি দিয়ে চলেছি।
এখনও জীবনের এই পর্যায়ে এসেও আমাকে আমার যুদ্ধ জারি রাখতে হয়েছে।

বছর দুয়েক আগে এই সময়টাতেই পর্তুগালে গিয়েছি সেখানকার একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতে। সেই গ্রীষ্মে আমার মন বেশ খারাপ ছিল নিজের ব্যক্তিগত জীবনে ঘটে যাওয়া নানা সব ঘটনা জন্য। হঠাৎ একদিন শুনতে পেলাম- মার শরীর খুব খারাপ হয়েছে। কথা বলার মতো অবস্থাতেই নেই। মাকে ফোন করলাম মা বললেন
-কেমন আছিস টুটুল (আমার ডাক নাম)?
-আমি ভালো আছি। এখন কেমন লাগছে তোমার মা?

আমার মা বললেন
-তোর গলা শুনে তো মনে হচ্ছে না তুই ভালো আছিস। তোর মন ভালো তো? ঠিক মতো খাওয়া-দাওয়া করেছিস তো?
-মা, তুমি তোমার এই শরীরেও আমার কথা চিন্তা করছ?

এই ছিল মার সাথে বলা আমার শেষ কথা।
পরের দিন জানতে পেরেছি মা চলে গিয়েছেন পৃথিবী ছেড়ে। জীবন নামক যুদ্ধে ছয় ছেলে-মেয়েকে মানুষ করা আমার মা ক্যান্সার নামক রোগের কাছে হার মানলেন।

আমার পুরো পৃথিবী বদলে গেল মুহূর্তে। এখন আর মাঝ রাতে ভয় পেয়ে হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেলে কেউ বলে না- কি ভয় পেয়েছিস? এইতো আমি আছি। এখন আর মন খারাপ থাকলে কেউ বলে না- কিরে তোকে দেখে তো মনে হচ্ছে না ভালো আছিস! এখন আর মন-প্রাণ খুলে কারো সাথে গল্প করা হয় না মা।

আমার জীবনে যত যা অর্জন; সেটা সম্ভব হয়েছে আমার মায়ের জন্য। তিনি আমাকে শিখিয়েছেন কিভাবে মানবিক হতে হয়। কিভাবে মানুষকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করতে হয়। এসব কিছু শেখাতে আমার মাকে পিএচডি ডিগ্রি নিতে হয়নি। স্কুলেও যেতে হয়নি। আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। সব কিছু এখানেই আছে। তবুও মনে হয়- কিছু নেই আমার পাশে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা