শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৮, রবিবার, ১০ মে, ২০২০

আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক

অন্যদের চাইতে একটু অন্য রকম হওয়ার কারণে স্কুলে আমাকে নিয়ে সবাই হাসাহাসি করতো। লেখাপড়া কিছুই তেমন বুঝে উঠতে পারতাম না। আমার বড় বোন আমাকে স্কুলে নিয়ে যেতো। ছেলেদের স্কুল হওয়াতে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে থেকে আমার ক্লাস নোট, বাড়ির কাজ সব আমার বোনই লিখে নিয়ে আসতো। আমার পক্ষে সেসব বুঝা কঠিনই ছিল।

এক সময় লেখাপড়া করতে পারব কিংবা স্কুলে যেতে পারব কিনা সেটা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিলো। আমরা মানুষরা ঈদে কার চাইতে কে কতো বেশি ব্যতিক্রম পোশাক পরবো; কার আউট লুক কতো ব্যতিক্রম হলে ভালো হয় এই নিয়ে কতো কিছুই না করে বেড়াই। অথচ একটা মানুষ যদি স্বাভাবিকের চাইতে একটু অন্য রকম হয়; তাহলে আমরা তাকে গ্রহণ করতে চাই না। তাকে স্কুল থেকে বের করে দিতে চাই। নইলে যে অন্য ছেলে-মেয়েরা ব্যতিক্রম হয়ে যেতে পারে! তাকে বন্ধু-বান্ধবরা কেউ আপন মনে করে না। তাকে নিয়ে হাসাহাসি করে।

আমার ক্ষেত্রে এই সবই হয়েছে। আমাকে পাড়ি দিতে হয়েছে এক মহাসমুদ্র। এই মহাসমুদ্র আমি একা পাড়ি দেয়নি। আমার মা; লেখাপড়া না জানা অক্ষরজ্ঞানহীন মা ঘোষণা করলেন- যে যাই বলুক আমি আমার সন্তানকে স্কুলে পাঠাবোই। নইলে আমার এই সন্তান তো আজীবন পরিবার এবং সমাজের বোঝা হয়ে থাকবে।

স্কুলে যাওয়া যার বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো- তাকে মা এক রকম সকল বাঁধা অতিক্রম করে স্কুলে পাঠিয়েছেন। সঙ্গে হয় নিজে যেতেন, না হলে তার কন্যাদের পাঠাতেন।এরপরও এতো সহজ ছিল না পথচলা। সামান্য শব্দ শুনলেও ভয় পেতাম। খুব সহজ কিছুও একদম বুঝতে পারতাম না। রাস্তার পাশ দিয়ে ট্রেন চলে গেলে ভয়ে আঁতকে উঠতাম। সেই দৃশ্য দেখে ক্লাসের বন্ধুরা হাসাহাসি করতো।

আমি বাসায় এসে মন খারাপ করে বসে থাকতাম। মা বলত- ওরা যাই করুক। তুমি ওদের ঘৃণা করবে না। তুমি ওদের সাথে সব সময় হেসে কথা বলবে। দেখবে একটা সময় ওরাও তোমাকে ভালবাসবে। আমি সেটা মেনে চলেছি জীবনভর। মনে আছে ঢাকা ছেড়ে যখন সিলেটের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাচ্ছিলাম, আমার বাবা বলেছিল- ওর ঢাকার বাইরে যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের সাথে থেকেই পড়াশুনা করুক।

আমার মা বলেছিলেন- ওর যেখানে পড়তে ইচ্ছা হয়, ও সেখানেই যাবে। ওর তো পড়াশুনাই বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো, তখন তো কেউ কিছু বলেনি। এখন সে তার ইচ্ছা মতো পড়বে। সিলেটে গিয়ে কখনো কখনো মাঝ রাতে ভয়ে ঘুম ভেঙে গেলে মাকে ফোন করতাম। তখন মোবাইল ফোন ছিল না। মাঝ রাতে ল্যান্ড ফোন ধরে একটুও বিরক্ত না হয়ে মা বলতেন
-কি, ভয় পেয়েছিস? এই তো আমি আছি পাশে।
এরপর আমি আবার ঘুমিয়ে যেতাম।

দেশের পড়াশুনা শেষ করে বিদেশে আসার সময়ও সবাই বলছিল- ওর বিদেশে গিয়ে কাজ নেই। অনেক পড়েছে। এখন সবার সাথে থাকুক। ও এতো কিছু পারবে না। আমার মা বললেন- ও যদি যেতে চায়, তাহলে যাক।

আমার মনে আছে মা সেবার বলেছিলেন- সবাই মানুষ। তুমি সবাইকে এক ভাবে দেখবে। কখনো কারো সাথে খারাপ আচরণ করবে না। কখনো কোন মানুষকে ভিন্নভাবে দেখবে না। কখনো কাউকে ঘৃণা করবে না। দেখবে, তুমি যদি সবার সাথে হাসিখুশি থাকো, কাউকে ঘৃণা না করো; তোমার নানা অপূর্ণতা থাকার পরও মানুষ তোমাকে ভালবাসবে। আমি এটাও অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছি।

আমার একদম কাছের মানুষ না হলে; কেউ কোন দিন বলতে পারবে না, আমি কারো সাথে সামান্য জোর গলায় কথা বলেছি। এমনকি আমার যদি কোন শত্রুও থেকে থাকে, আমি তাকেও কোন দিন ঘৃণা করতে যাবো না। উল্টো তার সঙ্গে হাসি মাখা মুখেই কথা বলবো। জীবনের চলতি পথে স্রেফ অন্যদের চাইতে খানিক আলাদা হবার কারণে আমাকে যেই ঘৃণা নিয়ে পথ চলতে হয়েছে; আমি কোন দিন চাইনি কোন মানুষ সেই ঘৃণা অন্তত আমার কাছ থেকে পাক।

বাসার কাজের মানুষ হোক, শ্রমিক কিংবা বুদ্ধিজীবী হোক; আমি আজীবন সবাইকে একইভাবে দেখে এসছি। কারণ আমার কাছে- সবাই আমরা মানুষ।

আমার বাবা যে বছর মারা গেলেন; আমার মা তখন ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য আমার কাছে এই বিদেশে। মাকে বাবার মৃত্যু সংবাদ দেয়ার দায়িত্ব পড়লো আমার কাছে। আমি কোনভাবেই বুঝতে পারছিলাম না, কি করে এই সংবাদ দিব। আমার বাবা এবং মার ভালোবাসা এতোটাই প্রবল ছিল যে তারা এক জীবনে কখনো আলাদা থাকেনি। আমার মনে আছে সুইডেনে থাকতে আমি মাকে সেখানে নিয়ে যাওয়ার জন্য মার রেসিডেন্স পারমিটও করেছিলাম। কিন্তু মা গেলেন না। মার যুক্তি হচ্ছে- তোর বাবার শরীর খারাপ, সে তো যেতে পারবে না। তাই আমিও যাবো না।

সেই মাকে যখন চিকিৎসার জন্য বাধ্য হয়ে বিদেশে আসতে হলো; বাবা চলে গেলেন পৃথিবী ছেড়ে। আমি কোন ভাবেই বুঝতে পারছিলাম না, কি করে মাকে বলবো। কারণ মার শরীরও খারাপ। ক্যান্সারের চিকিৎসার ধকল তিনিও আর নিতে পারছিলেন না। আমি বিদেশের মাটিতে এক হাতে ইউনিভার্সিটিতে যাচ্ছি, ক্লাস-পরীক্ষা নিচ্ছি, মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছি; মার দেখভাল করছি। বাবা যে মারা গিয়েছে; একটু যে মন খারাপ করে বসে থাকবো সেই উপায় নেই।

সপ্তাহ খানেক পর এক সন্ধ্যায় মা'কে বললাম
-মা, বাবা তো আর নেই।

মা শুনলেন। এরপর বললেন- তুমি একদম মন খারাপ করবে না। কারো বাবা-মাই আজীবন বেঁচে থাকে না। তোমার বাবার বয়স হয়েছিলো। তাকে তো যেতেই হতো। সে সফল জীবন কাটিয়ে গিয়েছে। তার ছেলে-মেয়েরা দেশের নামকরা স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে। মানুষ হয়েছে। সে সফল বাবা ছিল। তুমি একদম মন খারাপ করবে না।

আমি খুব অবাক হলাম, আমার মা নিজে কষ্ট পাওয়ার বদলে কিনা ভাবছে- আমার কষ্ট হবে; তাই তিনি দিব্যি নিজের কষ্টটা লুকিয়ে ফেললেন। সেই রাতে আমি পরিষ্কার বুঝতে পারছিলাম- মা-পুত্র আমরা দুজনেই দুজনের চোখের পানি একে অন্যের কাছে আড়াল করার চেষ্টা করছি। চিকিৎসা শেষে মা যখন দেশে ফিরছিলেন, যাবার সময় তিনি বললেন
-তুই একই সাথে আমার ছেলে এবং মেয়ে। আমার মনে হয় না আমার আর কোন সন্তান আমাকে এভাবে দেখভাল করতে পারত।
আমি জানি না, আমার মা কেন এই কথা বলে গিয়েছিলেন। এটাই ছিল সরাসরি মার সাথে বলা আমার শেষ কথা।
এরপরও বেশ কিছু দিন কথা হয়েছে টেলিফোনে।
মা সব সময় বলতেন- আমার ছোট সন্তান যাকে সবাই বাতিলের খাতায় ফেলে দিয়েছিল; সেই এখন মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে।
আমি জানি এই মাথা তুলে দাঁড়াতে কতোটা কঠিন পথ আমাকে পাড়ি দিতে হয়েছে। যেই পথ আমি আজও পাড়ি দিয়ে চলেছি।
এখনও জীবনের এই পর্যায়ে এসেও আমাকে আমার যুদ্ধ জারি রাখতে হয়েছে।

বছর দুয়েক আগে এই সময়টাতেই পর্তুগালে গিয়েছি সেখানকার একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতে। সেই গ্রীষ্মে আমার মন বেশ খারাপ ছিল নিজের ব্যক্তিগত জীবনে ঘটে যাওয়া নানা সব ঘটনা জন্য। হঠাৎ একদিন শুনতে পেলাম- মার শরীর খুব খারাপ হয়েছে। কথা বলার মতো অবস্থাতেই নেই। মাকে ফোন করলাম মা বললেন
-কেমন আছিস টুটুল (আমার ডাক নাম)?
-আমি ভালো আছি। এখন কেমন লাগছে তোমার মা?

আমার মা বললেন
-তোর গলা শুনে তো মনে হচ্ছে না তুই ভালো আছিস। তোর মন ভালো তো? ঠিক মতো খাওয়া-দাওয়া করেছিস তো?
-মা, তুমি তোমার এই শরীরেও আমার কথা চিন্তা করছ?

এই ছিল মার সাথে বলা আমার শেষ কথা।
পরের দিন জানতে পেরেছি মা চলে গিয়েছেন পৃথিবী ছেড়ে। জীবন নামক যুদ্ধে ছয় ছেলে-মেয়েকে মানুষ করা আমার মা ক্যান্সার নামক রোগের কাছে হার মানলেন।

আমার পুরো পৃথিবী বদলে গেল মুহূর্তে। এখন আর মাঝ রাতে ভয় পেয়ে হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেলে কেউ বলে না- কি ভয় পেয়েছিস? এইতো আমি আছি। এখন আর মন খারাপ থাকলে কেউ বলে না- কিরে তোকে দেখে তো মনে হচ্ছে না ভালো আছিস! এখন আর মন-প্রাণ খুলে কারো সাথে গল্প করা হয় না মা।

আমার জীবনে যত যা অর্জন; সেটা সম্ভব হয়েছে আমার মায়ের জন্য। তিনি আমাকে শিখিয়েছেন কিভাবে মানবিক হতে হয়। কিভাবে মানুষকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করতে হয়। এসব কিছু শেখাতে আমার মাকে পিএচডি ডিগ্রি নিতে হয়নি। স্কুলেও যেতে হয়নি। আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। সব কিছু এখানেই আছে। তবুও মনে হয়- কিছু নেই আমার পাশে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

২৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’
‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর
সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল
নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা
ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা
চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’
‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন
পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীর মর্যাদা ও ক্ষমতায়নই হবে আগামীর বাংলাদেশের শক্তি : মীর হেলাল
নারীর মর্যাদা ও ক্ষমতায়নই হবে আগামীর বাংলাদেশের শক্তি : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু
ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ
কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম