শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৮, রবিবার, ১০ মে, ২০২০

আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক

অন্যদের চাইতে একটু অন্য রকম হওয়ার কারণে স্কুলে আমাকে নিয়ে সবাই হাসাহাসি করতো। লেখাপড়া কিছুই তেমন বুঝে উঠতে পারতাম না। আমার বড় বোন আমাকে স্কুলে নিয়ে যেতো। ছেলেদের স্কুল হওয়াতে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে থেকে আমার ক্লাস নোট, বাড়ির কাজ সব আমার বোনই লিখে নিয়ে আসতো। আমার পক্ষে সেসব বুঝা কঠিনই ছিল।

এক সময় লেখাপড়া করতে পারব কিংবা স্কুলে যেতে পারব কিনা সেটা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিলো। আমরা মানুষরা ঈদে কার চাইতে কে কতো বেশি ব্যতিক্রম পোশাক পরবো; কার আউট লুক কতো ব্যতিক্রম হলে ভালো হয় এই নিয়ে কতো কিছুই না করে বেড়াই। অথচ একটা মানুষ যদি স্বাভাবিকের চাইতে একটু অন্য রকম হয়; তাহলে আমরা তাকে গ্রহণ করতে চাই না। তাকে স্কুল থেকে বের করে দিতে চাই। নইলে যে অন্য ছেলে-মেয়েরা ব্যতিক্রম হয়ে যেতে পারে! তাকে বন্ধু-বান্ধবরা কেউ আপন মনে করে না। তাকে নিয়ে হাসাহাসি করে।

আমার ক্ষেত্রে এই সবই হয়েছে। আমাকে পাড়ি দিতে হয়েছে এক মহাসমুদ্র। এই মহাসমুদ্র আমি একা পাড়ি দেয়নি। আমার মা; লেখাপড়া না জানা অক্ষরজ্ঞানহীন মা ঘোষণা করলেন- যে যাই বলুক আমি আমার সন্তানকে স্কুলে পাঠাবোই। নইলে আমার এই সন্তান তো আজীবন পরিবার এবং সমাজের বোঝা হয়ে থাকবে।

স্কুলে যাওয়া যার বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো- তাকে মা এক রকম সকল বাঁধা অতিক্রম করে স্কুলে পাঠিয়েছেন। সঙ্গে হয় নিজে যেতেন, না হলে তার কন্যাদের পাঠাতেন।এরপরও এতো সহজ ছিল না পথচলা। সামান্য শব্দ শুনলেও ভয় পেতাম। খুব সহজ কিছুও একদম বুঝতে পারতাম না। রাস্তার পাশ দিয়ে ট্রেন চলে গেলে ভয়ে আঁতকে উঠতাম। সেই দৃশ্য দেখে ক্লাসের বন্ধুরা হাসাহাসি করতো।

আমি বাসায় এসে মন খারাপ করে বসে থাকতাম। মা বলত- ওরা যাই করুক। তুমি ওদের ঘৃণা করবে না। তুমি ওদের সাথে সব সময় হেসে কথা বলবে। দেখবে একটা সময় ওরাও তোমাকে ভালবাসবে। আমি সেটা মেনে চলেছি জীবনভর। মনে আছে ঢাকা ছেড়ে যখন সিলেটের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাচ্ছিলাম, আমার বাবা বলেছিল- ওর ঢাকার বাইরে যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের সাথে থেকেই পড়াশুনা করুক।

আমার মা বলেছিলেন- ওর যেখানে পড়তে ইচ্ছা হয়, ও সেখানেই যাবে। ওর তো পড়াশুনাই বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো, তখন তো কেউ কিছু বলেনি। এখন সে তার ইচ্ছা মতো পড়বে। সিলেটে গিয়ে কখনো কখনো মাঝ রাতে ভয়ে ঘুম ভেঙে গেলে মাকে ফোন করতাম। তখন মোবাইল ফোন ছিল না। মাঝ রাতে ল্যান্ড ফোন ধরে একটুও বিরক্ত না হয়ে মা বলতেন
-কি, ভয় পেয়েছিস? এই তো আমি আছি পাশে।
এরপর আমি আবার ঘুমিয়ে যেতাম।

দেশের পড়াশুনা শেষ করে বিদেশে আসার সময়ও সবাই বলছিল- ওর বিদেশে গিয়ে কাজ নেই। অনেক পড়েছে। এখন সবার সাথে থাকুক। ও এতো কিছু পারবে না। আমার মা বললেন- ও যদি যেতে চায়, তাহলে যাক।

আমার মনে আছে মা সেবার বলেছিলেন- সবাই মানুষ। তুমি সবাইকে এক ভাবে দেখবে। কখনো কারো সাথে খারাপ আচরণ করবে না। কখনো কোন মানুষকে ভিন্নভাবে দেখবে না। কখনো কাউকে ঘৃণা করবে না। দেখবে, তুমি যদি সবার সাথে হাসিখুশি থাকো, কাউকে ঘৃণা না করো; তোমার নানা অপূর্ণতা থাকার পরও মানুষ তোমাকে ভালবাসবে। আমি এটাও অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছি।

আমার একদম কাছের মানুষ না হলে; কেউ কোন দিন বলতে পারবে না, আমি কারো সাথে সামান্য জোর গলায় কথা বলেছি। এমনকি আমার যদি কোন শত্রুও থেকে থাকে, আমি তাকেও কোন দিন ঘৃণা করতে যাবো না। উল্টো তার সঙ্গে হাসি মাখা মুখেই কথা বলবো। জীবনের চলতি পথে স্রেফ অন্যদের চাইতে খানিক আলাদা হবার কারণে আমাকে যেই ঘৃণা নিয়ে পথ চলতে হয়েছে; আমি কোন দিন চাইনি কোন মানুষ সেই ঘৃণা অন্তত আমার কাছ থেকে পাক।

বাসার কাজের মানুষ হোক, শ্রমিক কিংবা বুদ্ধিজীবী হোক; আমি আজীবন সবাইকে একইভাবে দেখে এসছি। কারণ আমার কাছে- সবাই আমরা মানুষ।

আমার বাবা যে বছর মারা গেলেন; আমার মা তখন ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য আমার কাছে এই বিদেশে। মাকে বাবার মৃত্যু সংবাদ দেয়ার দায়িত্ব পড়লো আমার কাছে। আমি কোনভাবেই বুঝতে পারছিলাম না, কি করে এই সংবাদ দিব। আমার বাবা এবং মার ভালোবাসা এতোটাই প্রবল ছিল যে তারা এক জীবনে কখনো আলাদা থাকেনি। আমার মনে আছে সুইডেনে থাকতে আমি মাকে সেখানে নিয়ে যাওয়ার জন্য মার রেসিডেন্স পারমিটও করেছিলাম। কিন্তু মা গেলেন না। মার যুক্তি হচ্ছে- তোর বাবার শরীর খারাপ, সে তো যেতে পারবে না। তাই আমিও যাবো না।

সেই মাকে যখন চিকিৎসার জন্য বাধ্য হয়ে বিদেশে আসতে হলো; বাবা চলে গেলেন পৃথিবী ছেড়ে। আমি কোন ভাবেই বুঝতে পারছিলাম না, কি করে মাকে বলবো। কারণ মার শরীরও খারাপ। ক্যান্সারের চিকিৎসার ধকল তিনিও আর নিতে পারছিলেন না। আমি বিদেশের মাটিতে এক হাতে ইউনিভার্সিটিতে যাচ্ছি, ক্লাস-পরীক্ষা নিচ্ছি, মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছি; মার দেখভাল করছি। বাবা যে মারা গিয়েছে; একটু যে মন খারাপ করে বসে থাকবো সেই উপায় নেই।

সপ্তাহ খানেক পর এক সন্ধ্যায় মা'কে বললাম
-মা, বাবা তো আর নেই।

মা শুনলেন। এরপর বললেন- তুমি একদম মন খারাপ করবে না। কারো বাবা-মাই আজীবন বেঁচে থাকে না। তোমার বাবার বয়স হয়েছিলো। তাকে তো যেতেই হতো। সে সফল জীবন কাটিয়ে গিয়েছে। তার ছেলে-মেয়েরা দেশের নামকরা স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে। মানুষ হয়েছে। সে সফল বাবা ছিল। তুমি একদম মন খারাপ করবে না।

আমি খুব অবাক হলাম, আমার মা নিজে কষ্ট পাওয়ার বদলে কিনা ভাবছে- আমার কষ্ট হবে; তাই তিনি দিব্যি নিজের কষ্টটা লুকিয়ে ফেললেন। সেই রাতে আমি পরিষ্কার বুঝতে পারছিলাম- মা-পুত্র আমরা দুজনেই দুজনের চোখের পানি একে অন্যের কাছে আড়াল করার চেষ্টা করছি। চিকিৎসা শেষে মা যখন দেশে ফিরছিলেন, যাবার সময় তিনি বললেন
-তুই একই সাথে আমার ছেলে এবং মেয়ে। আমার মনে হয় না আমার আর কোন সন্তান আমাকে এভাবে দেখভাল করতে পারত।
আমি জানি না, আমার মা কেন এই কথা বলে গিয়েছিলেন। এটাই ছিল সরাসরি মার সাথে বলা আমার শেষ কথা।
এরপরও বেশ কিছু দিন কথা হয়েছে টেলিফোনে।
মা সব সময় বলতেন- আমার ছোট সন্তান যাকে সবাই বাতিলের খাতায় ফেলে দিয়েছিল; সেই এখন মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে।
আমি জানি এই মাথা তুলে দাঁড়াতে কতোটা কঠিন পথ আমাকে পাড়ি দিতে হয়েছে। যেই পথ আমি আজও পাড়ি দিয়ে চলেছি।
এখনও জীবনের এই পর্যায়ে এসেও আমাকে আমার যুদ্ধ জারি রাখতে হয়েছে।

বছর দুয়েক আগে এই সময়টাতেই পর্তুগালে গিয়েছি সেখানকার একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতে। সেই গ্রীষ্মে আমার মন বেশ খারাপ ছিল নিজের ব্যক্তিগত জীবনে ঘটে যাওয়া নানা সব ঘটনা জন্য। হঠাৎ একদিন শুনতে পেলাম- মার শরীর খুব খারাপ হয়েছে। কথা বলার মতো অবস্থাতেই নেই। মাকে ফোন করলাম মা বললেন
-কেমন আছিস টুটুল (আমার ডাক নাম)?
-আমি ভালো আছি। এখন কেমন লাগছে তোমার মা?

আমার মা বললেন
-তোর গলা শুনে তো মনে হচ্ছে না তুই ভালো আছিস। তোর মন ভালো তো? ঠিক মতো খাওয়া-দাওয়া করেছিস তো?
-মা, তুমি তোমার এই শরীরেও আমার কথা চিন্তা করছ?

এই ছিল মার সাথে বলা আমার শেষ কথা।
পরের দিন জানতে পেরেছি মা চলে গিয়েছেন পৃথিবী ছেড়ে। জীবন নামক যুদ্ধে ছয় ছেলে-মেয়েকে মানুষ করা আমার মা ক্যান্সার নামক রোগের কাছে হার মানলেন।

আমার পুরো পৃথিবী বদলে গেল মুহূর্তে। এখন আর মাঝ রাতে ভয় পেয়ে হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেলে কেউ বলে না- কি ভয় পেয়েছিস? এইতো আমি আছি। এখন আর মন খারাপ থাকলে কেউ বলে না- কিরে তোকে দেখে তো মনে হচ্ছে না ভালো আছিস! এখন আর মন-প্রাণ খুলে কারো সাথে গল্প করা হয় না মা।

আমার জীবনে যত যা অর্জন; সেটা সম্ভব হয়েছে আমার মায়ের জন্য। তিনি আমাকে শিখিয়েছেন কিভাবে মানবিক হতে হয়। কিভাবে মানুষকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করতে হয়। এসব কিছু শেখাতে আমার মাকে পিএচডি ডিগ্রি নিতে হয়নি। স্কুলেও যেতে হয়নি। আমার অক্ষরজ্ঞানহীন মা-ই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। সব কিছু এখানেই আছে। তবুও মনে হয়- কিছু নেই আমার পাশে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
সর্বশেষ খবর
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩
মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'
রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে
ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা