শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২০, সোমবার, ১১ মে, ২০২০ আপডেট:

সচিবের মৃত্যু নিয়ে কুর্মিটোলার ডাক্তারের আবেগঘন স্ট্যাটাস

ডা. শাহজাদ হোসেন মাসুম:
অনলাইন ভার্সন
সচিবের মৃত্যু নিয়ে কুর্মিটোলার ডাক্তারের আবেগঘন স্ট্যাটাস

ব্যক্তিগত কারণে কিছুটা স্ট্রেসড সময় পার করছি। কথা বলার ইচ্ছা কমে গেছে। তাছাড়া আগে থেকেই অভিযোগের উত্তর দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছি। কারণ তা অর্থহীন। কোন লাভ হয় না। সবাই সবকিছু নিজের মতই বিশ্বাস করেন। তবু কয়েকটা কথা বলতেই হচ্ছে। কারণ আমি নিজেই সরাসরি ব্যাপারটায় জড়িত।

দুইদিন থেকে একটি খবর নেটে ভাইরাল হয়েছে। অনেকেই আমাকে ইনবক্স করেছেন, নিজের টাইমলাইনে বন্ধুরাও শেয়ার করছেন। খবরটি সর্বতোভাবে সত্যি হলে আসলেই সেটা খুবই আপত্তিজনক।

সরকারের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা যিনি দীর্ঘদিন থেকে কিডনি সমস্যায় ভুগছিলেন, জটিলতা দেখা দিলে তিনি এই সময়ে চেষ্টা করেও হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হতে পারেননি। সর্বশেষ কুর্মিটোলায় ভর্তি হন এবং আইসিইউতে না নেওয়ার কারণে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার কন্যা একজন সরকারি চিকিৎসক। একজন চিকিৎসকের পিতা এবং একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার মৃত্যুতে আমি আন্তরিকভাবে সমব্যথী। জীবনে এইটুকু অর্জন সহজে তিনি করতে পারেননি। রাষ্ট্রের কাছে তার প্রত্যাশা এবং প্রাপ্যতা অন্যদের থেকে বেশি।

অন্য হাসপাতালগুলোর কথা আমি জানি না। আমি কুর্মিটোলার ব্যাপারে দুয়েকটি কথা বলতে চাই। গভীর রাতে তিনি কুর্মিটোলা হাসপাতালে পজিটিভ রোগী হিসাবে ভর্তি হন। কেবিন খালি না থাকায় তাকে প্রথমে ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। সেই রাত্রেই পরিচালক মহোদয় প্রাধিকারের কারণে প্রথম খালি কেবিনে তাকে শিফট করার ব্যবস্থা করেন। পরদিন সন্ধ্যায় তার কন্যার কাছ থেকে জানা যায়, প্রকৃতপক্ষে তার কোভিড টেষ্ট করা হয়নি। পরদিন সকালে তার স্যাম্পল সংগ্রহ করে ল্যাবে পাঠানো হয়। সেদিন ছিল শুক্রবার।

সেদিন সন্ধ্যায় রাউন্ডের সময় মেডিসিন কনসালট্যান্ট সিদ্ধান্ত নেন তাকে আইসিইউতে শিফট করা প্রয়োজন। তিনি তার কন্যাকে এটি জানান। এবং আইসিইউতে কল পাঠান। একই সময় ওয়ার্ড থেকে একজন সাধারণ রোগির জন্য আইসিইউতে কল আসে যার অবস্থা খুব খারাপ। আইসিইউতে তখন আর মাত্র একটি বেড খালি আছে। আইসিইউর এম ও আমাকে দুটি রোগী সম্পর্কেই বিস্তারিত জানান। আমি সিদ্ধান্ত নেই ওয়ার্ডের রোগীকে নেওয়ার জন্য এবং প্রথম বেড খালি হওয়ার সাথে সাথে কেবিনের রোগীকে নেওয়ার জন্য। পাঁচ মিনিটের মাঝেই এম ও আমাকে আবার ফোন করে জানান, স্যার মেডিসিনের কনসালট্যান্ট জানিয়েছেন কেবিনের রোগীকেই নিতে, উনি একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। আমি পরিস্থিতি বিবেচনা করি। এবং মেডিসিনের কনসাল্ট্যান্টকে জানাই সিদ্ধান্ত তাকে নেওয়ার জন্য, যেকোন একজনকে সিলেক্ট করার জন্য। আমরা যেকোন একজনকেই নিব। আমরা অপেক্ষা করছি। কিছুক্ষণ পর তিনি জানান, কেবিনের রোগী আইসিইউতে শিফট হতে রাজি নন। তারা টেষ্টের রিপোর্ট দেখে সিদ্ধান্ত নিবেন। কারণ আইসিইউর সব রোগী পজিটিভ। রোগীর কন্যা রিস্কবন্ড সই করেছেন (যা রোগীর ফাইলে এখনো সংরক্ষিত আছে)। পরদিন সকালে পরিচালক মহোদয় তাকে ডায়ালাইসিসে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। কিন্তু সেখানেও সব রোগী পজিটিভ হবার কারণে তাঁরা অপেক্ষার সিদ্ধান্ত নেন। দুপুরে তার অবস্থার অবনতি হয় এবং তিনি মৃত্যুবরণ করেন। সেইসময় পরিচালক মহোদয় নিজেও কেবিন প্রিমিসিসে উপস্থিত ছিলেন। তাদের আরও কিছু অভিযোগ আছে, সেসব নিয়ে কিছু বলবো না, আগে অন্যখানে বলেছি।

প্রতিটি মৃত্যুই চিকিৎসকের পরাজয়, একটি পারিবারিক, মানবিক বিপর্যয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে বর্তমান সময়ে গভীরভাবে বিপর্যস্ত। আমার কাছে মনে হয় চলমান এই বিপর্যয়কে ঠেকানোর জন্য আমাদের একটা জিনিষেরই প্রয়োজন ছিল, একটি শক্তিশালী স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা। যা তৈরীর দায়িত্ব ডাক্তারদের হাতে কখনোই ছিল না। এই বিষয়ে আর কিছু বলবো না। শুধু একটা জিনিষ জানুন। এখন পর্যন্ত আমাদের কয়েকটি কোভিড এবং কয়েকটি ননকোভিড হাসপাতাল আছে। শুরু থেকেই মধ্যবর্তী রোগীরা হাসপাতালে হাসপাতালে ঘুরে ঘুরে মারা যাচ্ছেন। এই রোগীর ক্ষেত্রেও শুরুতে তাই হয়েছে। আজও পর্যন্ত সাসপেক্টেড রোগীদের জন্য সুনির্দিষ্ট কোন ব্যবস্থা হয়নি। আপনারা দোষ ডাক্তারদের দিয়েই ফেসবুকের পরবর্তী ইভেন্টে ব্যস্ত হয়ে যাচ্ছেন। সমস্যাটা কিন্তু থেকেই যাচ্ছে।

যান, অসুবিধা নেই। শুনেছি রাস্তায় রাস্তায় জ্যাম। বাজার জমজমাট। গতকাল আড়ংএর ম্যাসেজ পেলাম। জেনে রাখুন কোভিড হাসপাতালগুলো লড়াইএর শেষ সীমায় আছে। আমাদের চিকিৎসক নার্স ওয়ার্ডবয়রা নিজেদের ইনফেক্টেড হওয়া থামাতে পারছেন না। প্রতিটা হাসপাতাল রোগীর ভারের শেষ সীমায়। গতকালের নতুন ইনফেকশানের সংখ্যা দেখেছেন। আপনারাই বলেন এই সংখ্যাটা শুধু একটা ফ্র্যাকশান। এরপর আর গালিতে হবে না। লাঠি নিয়ে এসে ডাক্তার নার্স পিটিয়ে যাবেন। তবু যদি আর দশদিন পর হাসপাতালগুলো আপনাদের চিকিৎসা দেওয়ার সক্ষমতায় থাকে। সারাজীবন শুধু অন্যের দোষ ধরে গেছেন নাগরিক হিসাবে নিজের দায়িত্ব পালনে চূড়ান্ত অনাগ্রহ। বাঙ্গালী লাইনে দাঁড়ালে মনে করে ইজ্জত শেষ। ফোন পেয়ে কেউ তাঁকে স্যার স্যার করে লাইন থেকে বের করে নিয়ে বিশেষ সার্ভিস দিবে, এই এ্যাটিচুড নিয়ে চলা বাঙ্গালির আজকে সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া সারাজীবনের সবচেয়ে বড় অপমান। এই অপমানের রিপার্কাশান খুব নীরব হবে না। আমরা যারা সরকারী হাসপাতালে কাজ করি এইসব আমরা জানি।

তবু সবার মঙ্গল কামনা করি। এনেসথেশিয়া যার কাছে শিখেছি, জীবনের নানা প্রয়োজনীয় দর্শন যার কাছ থেকে নিয়েছি সেই প্রিয়জন কোভিড পজিটিভ। তিনি প্রিয় শিক্ষক, প্রিয় ভাই, প্রিয় স্বজন। আল্লাহর কাছে তার জন্য প্রার্থনা করি। জানি না কখন নিজেরও এই সময় আসে। ভয় কি শুধু এই দেশে ডাক্তারদেরই!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
সর্বশেষ খবর
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩
মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'
রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে
ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা