শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৭, মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০২০

গত বছর বোধকরি এই সময়টাতেই ভিক্ষা করেছিলাম

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
গত বছর বোধকরি এই সময়টাতেই ভিক্ষা করেছিলাম

এক দশকেরও বেশি আগে যখন ইউরোপে পড়তে আসি, রাস্তায় বের হলে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকতাম। কি চমৎকার ভায়োলিন বাজিয়ে কেউ ভিক্ষা করছে। কেউ গীটার বাজিয়ে কিংবা বাঁশি বাজিয়ে ভিক্ষা করছে।

আমার সব সময়ই মনে হতো-আমার কি ভিক্ষা করার যোগ্যতা আছে? এইসব দেশে ভিক্ষা করতে হলেও তো কিছু পারতে হয়। এরা তো সরাসরি হাত পাতে না। কিছু একটা করে ভিক্ষা করে। সেই থেকেই আমার মনে ইচ্ছে-আমিও একদিন ভিক্ষা করবো।

নানান সব সঙ্কীর্ণতা এবং সঙ্কোচের কারণে করা হয়ে উঠেনি। শেষমেশ এক সকালে গীটার হাতে বের হয়ে পড়েছি! ঘণ্টা কয়েক গীটার বাজিয়ে ভিক্ষা করেছি। বেশ কিছু পয়সাও পেয়েছি। ভিক্ষা করতে গিয়েও বেশ কিছু জিনিস আমি শিখেছি। এর মাঝে একটা বিষয় না বললেই না! যারা ভিক্ষা দিচ্ছে, এদের মাঝে অনেকেই পয়সার থলেতে পয়সা টুকু স্রেফ ছুড়ে ফেলে দ্রুত পায়ে হেঁটে যাচ্ছে। আবার কিছু মানুষ নিচু হয়ে খুব সুন্দর ভাবে পয়সা টুকু রেখে চলে যাচ্ছে।

অবাক হয়ে আবিষ্কার করেছি-আমাকে হয়ত ভিক্ষা দিচ্ছে, কিন্তু এভাবে ছুড়ে ফেলে দ্রুত চলে যাচ্ছে বলে আমার মোটেই ভালো লাগেনি। মনে হয়েছে-এভাবে কেন দিচ্ছে? আস্তে করে দিলেও তো পারে! অথচ এক জীবনে আমিই হয়ত এভাবে ছুড়ে ছুড়ে ভিক্ষা দিয়েছি অনেক বার। কখনো মনে হয়নি-যে মানুষটা ভিক্ষা করছে, তার হয়ত খারাপ লাগতে পারে।

এরপর থেকে কোনো দিন আমি ভিক্ষা দেবার সময় এভাবে ছুড়ে পয়সা দেইনি। খুব আস্তে পয়সা টুকু জায়গায় রেখে ভিক্ষুকের সাথে চোখের বিনিময় টুকুও করেছি। যাতে তার মাঝে ভালো লাগা বোধ কাজ করে। 

আজ সকালে আমার এখানকার এক বাংলাদেশি ছাত্র ফোন করেছে। ও অবশ্য পাশ করে বের হয়ে গিয়েছে। আমি ওর মাস্টার্স থিসিসের সুপারভাইজারও ছিলাম। মাস্টার্স পাশ করে বেশ ভালো একটা চাকরি করছিল। চমৎকার ছেলে। আদর্শ ছাত্র হিসেবে যা যা গুণ থাকা দরকার সব কিছুই ওর মাঝে বিদ্যমান। সব কিছু সহজে বুঝে ফেলে। খুব বেশি বর্ণনা করার দরকার হয় না ইত্যাদি।

বছর দুয়েক আগে ছেলেটা বেশ মানসিক অস্থিরতার মাঝে দিয়ে যাচ্ছিল। তখনও এখানে সেই অর্থে সেটেল হয়নি। একদিন আমাকে মেইল করে বলেছে-আমাকে কি ইউনিভার্সিটির বাইরে খানিক সময় দেয়া যাবে? আমি সঙ্গে সঙ্গেই উত্তর দিয়ে বলেছি-নিশ্চয়। তুমি সময় মতো চলে এসো। এরপর না হয় কোথাও কোনো কফি শপে বসে কথা বলা যাবে।

নানান সব মানসিক অস্থিরতার মাঝে দিয়ে যাচ্ছিল। এছাড়া প্রথম প্রথম বিদেশে আসলে যে সব বাস্তবতা গুলোর মাঝ দিয়ে সবাইকে যেতে হয়, ওকেও যেতে হচ্ছিল। আমি ছেলেটাকে কোন রকম উপদেশ না দিয়ে স্রেফ আমার নিজের জীবনের কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেছি-আমি যদি পারি, তুমিও পারবে। তুমি বরং আমার চাইতে ভালো কিছু পারবে। স্রেফ একটা নিয়মের মাঝে চেষ্টা করে যাও। দেখবে পড়াশুনা করা অবস্থাতেই ভালো কাজ জুটে যাবে। হয়ে ছিলও তাই। পড়াশুনা করার অবস্থাতেই ও ভালো একটা চাকরি পেয়ে গিয়েছিল।

আজ সকালে ফোন করে জানিয়েছে-এর চাইতেও ভালো একটা জায়গায় জয়েন করতে যাচ্ছে সে।
এই ছেলেটাকে আমি বেশ পছন্দ করি। আমি যে তাকে পছন্দ করি, সেটা অবশ্য আজ অবদি তাকে বুঝতে দেইনি। উল্টো বরং এমন একটা ভাব করেছি-যাতে ওর মনে হতে বাধ্য, আমি ওকে খুব একটা পছন্দ করি না। এর অবশ্য একটা কারণও আছে। আমার সব সময়ই মনে হয়েছে আমার ছাত্র-ছাত্রীদের বেশিরভাগই লেখাপড়া শিখে গাড়ি-বাড়ি করার স্বপ্ন দেখে।

ঠিক যেমনটা আমরা ছোট-বেলায় পড়ে এসছি-"লেখাপড়া করে যে, গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে!" লেখাপড়া শিখে ভালো একটা চাকরি করতে হবে, গাড়ি-বাড়ি কিংবা এই ধরনের বৈষয়িক অর্জন করতে হবে ইত্যাদি।

আমি জানি না কেন; তবে আমি কোনে দিন কোনো মানুষকে তার পেশাগত পরিচয় দিয়ে বিবেচনা করিনি। এটি হয়ত একান্তই আমার নিজের দর্শন।

আমার কখনোই মনে হয় না-মানুষকে তার পেশাগত পরিচয় দিয়ে যাচাই করা উচিত। বিশেষ করে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বন্ধু-বান্ধব কিংবা ভালোলাগা-ভালোবাসার মানুষের ক্ষেত্রে তো নয়ই।
আমি বরাবরই খেয়াল করে দেখেছি সমাজে যারা প্রতিষ্ঠিত, যারা ভালো একটা চাকরি করে কিংবা ব্যবসা করে ভালো একটা অবস্থানে আছে; তাদের সাথে আমার কখনো মেলেনি। আমি নির্বিবাদী মানুষ। মেলেনি মানে এই না-তাদের সঙ্গে আমার ঝগড়া! মেলেনি বলতে আমি বুঝাতে চাইছি-আমার হয়ত তাদের সঙ্গে কথা বলতে, আড্ডা দিতে ভালো লাগে না। কিংবা তাদের সঙ্গে আমি যে কোন কারনেই হোক মিশতে পারি না।

এর একটা কারণ হতে পারে-সমাজে একটু প্রতিষ্ঠিত হবার পরই আমাদের মাঝে একটা রাশ ভারি ব্যাপার চলে আসে। এরপর আমরা সুন্দর একটা ড্রইং রুমে বসে মেপে মেপে বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে আড্ডা দেই, কথা বলি। আমার কাছে এই পুরো ব্যাপারটাকেই মনে হয়-কৃত্রিম! স্বতঃস্ফূর্ততার কোন স্থান সেখানে নেই। এই জন্য'ই হয়ত প্রতিষ্ঠিত মানুষজনদের সঙ্গে আমার কখনোই মেলেনি।
যেখানে সম্পর্ক গুলোর মাঝে কোন আবেগ নেই, স্বতঃস্ফূর্ততা নেই; আছে কেবল-নিজদের জাহির করে বেড়ানোর প্রতিযোগিতা আর কৃত্রিমতার ছড়াছড়ি! এই সম্পর্ক গুলো আমাকে কখনোই টানেনি। 
আজ আমার এই ছাত্রটি বেশ চমৎকার একটা কথা বলেছে আমাকে। সে বলেছে-আজকাল আর কোন অর্জনকেই বড় কিছু মনে হয় না। নিজেকেও বড় মনে হয় না। বেঁচে থাকার জন্য একটা কিছু করতে হবে, এই তো...

শুনে আমার বেশ ভালো লেগেছে। একটা ভালো লাগার রেশ থেকেই এই লেখার অবতারণা। এমনটাই আসলে হওয়া উচিত। বেঁচে থাকার জন্য আমরা যে যার যোগ্যতা অনুযায়ী নিজদের পেশা হয়ত খুঁজে নিবো। এটি কেবলই আমাদের পেশাগত পরিচয়।

নিজেদের ব্যক্তি জীবনে আমাদের পরিচয় হচ্ছে-আমরা কারো সন্তান, কারো ভাই, কারো বোন, কারো বন্ধু-বান্ধব, স্বামী-স্ত্রী কিংবা ভালোবাসার মানুষ। সেখানে যেন পেশাগত পরিচয় এসে ভর না করে! রাস্তায় যে মানুষটি দাঁড়িয়ে ভিক্ষা করছে, সেও আমাদের বন্ধু হতে পারে। তার সাথে কথা বলে যদি মনে হয় স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে কথা বলা যাচ্ছে, কথা বলতে ভালো লাগছে, নিজেরা নিজদের মাঝে কথা ভাগাভাগি করতে পারছি; তাহলে সেও আমাদের বন্ধু হতে পারে। আমাদের পেশাগত পরিচয় যেন আমাদের মানুষ পরিচয়টিকে ছাপিয়ে না যায়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
সর্বশেষ খবর
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম

২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল
প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের
দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের

২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ
কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির
ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি
দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু
ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার
শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা
শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭
নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার
মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব
নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়