শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

শুল্কমুক্ত বন্ডের কাপড় কালোবাজারে

রাজস্ব চুরিতে বেপরোয়া গার্মেন্ট মালিকরা

♦ অপব্যবহারের কারণে বস্ত্র খাতের ৫ হাজার শিল্প-কারখানা লাইফ সাপোর্টে, হুমকিতে ২ লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ : বিটিএমএ ♦ যেসব গার্মেন্ট মালিক জড়িত তাদের বিরুদ্ধে কাস্টমস ব্যবস্থা নেয় না : বিকেএমইএ
রুহুল আমিন রাসেল
রাজস্ব চুরিতে বেপরোয়া গার্মেন্ট মালিকরা

শুল্কমুক্ত বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধার কাপড় পোশাকশিল্প মালিকরা অবৈধভাবে প্রকাশ্যে কালোবাজারে বিক্রি করছেন বলে জানা গেছে। সূত্র বলছে, চাহিদার বিপরীতে বাড়তি কাপড় আমদানি করে সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্ব চুরিতে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন পোশাকশিল্প মালিকরা। এভাবে শুল্কমুক্ত সুবিধার অপব্যবহারের কারণে বস্ত্র খাতের ৫ হাজার শিল্প-কারখানা লাইফ সাপোর্টে রয়েছে। এর সঙ্গে বস্ত্র খাতের প্রায় ২ লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে পড়েছে বলে জানিয়েছে বিটিএমএ। পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ বলেছে, যারা বন্ড সুবিধার অপব্যবহার করছে, তাদের বিরুদ্ধে কাস্টমস শক্ত কোনো আইনি ব্যবস্থা নেয় না। পোশাকশিল্পে বছরে গড়ে ৬৪ হাজার কোটি টাকা পাচারের তথ্য পেয়ে ২০২১ সালে অনুসন্ধান ও তদন্ত শুরু করার কথা জানিয়েছিল দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। সংস্থাটির এই তদন্ত ও অনুসন্ধানে গতি নেই বলে জানা গেছে। সূত্র বলছে, চোরাই কাপড় ব্যবসা থেকে বিভিন্ন সংস্থার উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের পকেটেও ঘুষের টাকা পৌঁছে যায়। এমনকি বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর কিছু অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারী পর্যন্ত এই কারবার থেকে ঘুষ আদায় করেন। কারণ, অনেক গার্মেন্ট মালিকের মূল ব্যবসাই হলো এই আন্ডারগ্রাউন্ড চোরাই কাপড়ের ব্যবসা। কোনো মতে ২০-২৫টি মেশিন বসিয়ে তারা ভুয়া উৎপাদন দেখায়। কিন্তু আড়ালে চোরাই কাপড়ের ব্যবসাই হলো তাদের প্রকৃত ধান্ধা। সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা পরিচয় গোপন রাখার শর্তে বলছেন, শুধু ইসলামপুরেই বছরে অন্তত ৫০ হাজার কনটেইনার কাপড় আসে। এ ছাড়া রাজধানীর আরও কয়েকটি জায়গায় চোরাই কাপড়ের গোপন বাজার গজিয়ে উঠেছে। তবে এই দুর্নীতির শুরুটা হয় চট্টগ্রাম কাস্টমস থেকে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন-বিটিএমএ সহসভাপতি মো. ফাইজুর রহমান ভূঁইয়া গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বস্ত্র খাতে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ৫ হাজার শিল্পকারখানা রয়েছে। এর মধ্যে বিটিএমএ সদস্য প্রতিষ্ঠান প্রায় ১ হাজার ৮০০টি। এসব শিল্পকারখানা বন্ড সুবিধার অপব্যবহারের কারণে এখন লাইফ সাপোর্টে রয়েছে। হুমকিতে পড়েছে বস্ত্র খাতের ২ লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ। আমরা কর দিয়ে ব্যবসা করছি, আর পোশাকশিল্পের কিছু মালিক শুল্ক-কর ফাঁকি দিয়ে বন্ড সুবিধার কাপড় কালোবাজারে বিক্রি করছে। ইসলামপুরে রাতের আঁধারে সারি সারি ট্রাকে করে গার্মেন্টসের অবৈধ কাপড় নামছে। অথচ রপ্তানিকারকদের জন্য বন্ড সুবিধার কাপড় আনার সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সেই সুবিধার অপব্যবহার করে শুল্কমুক্ত কাপড়- সুতা কালোবাজারে বিক্রি করে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী বস্ত্র খাত ধ্বংস করছে। বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মাদ হাতেম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পোশাকশিল্প মালিকদের মধ্যে একটি অংশ আছেন, যারা বন্ড সুবিধার অপব্যবহার করছেন। তাদের বিরুদ্ধে কাস্টমস কখনোই আইনি ব্যবস্থা নেয় না। কাস্টমস সব সময় প্রকৃত ব্যবসায়ীদের হয়রানি করছে। বন্ড সুবিধার কাপড় কালোবাজারে বিক্রিতে জড়িত কিছু পোশাক কারখানার মালিকের সঙ্গে কাস্টমস কর্মকর্তাদের পার্টনারশিপ থাকতে পারে। একই বিষয়ে পোশাকশিল্প মালিকদের আরেক সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলামের সঙ্গে গতকাল কয়েক দফা যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার বক্তব্য গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের ২০২০ সালের প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, দেশে প্রতিবছর ৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন মিটার ফেব্রিক বা কাপড়ের চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে কাপড়ের চাহিদা রয়েছে ৭ বিলিয়ন মিটার। প্রতি মিটার কাপড়ের মূল্য ২ ডলার হিসেবে দেশের মানুষের জন্য বছরে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার বা ১ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকার কাপড় প্রয়োজন। বিটিএমএ সদস্যরা ৭ বিলিয়ন মিটার কাপড়ের প্রায় ৯০ শতাংশ সরবরাহ করছে। যা আমদানি পরিপূরক হিসেবে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করছে। বিটিএমএ সূত্র বলছে, দেশে প্রাইমারি বস্ত্র খাতে গত অর্থবছরে প্রায় ৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন বেল তুলা আমদানি হয়েছে। এতে ৩ দশমিক ৫ থেকে ৪ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হয়েছে। আমদানির বিপরীতে ৪৭ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানিতে প্রায় ২৭ বিলিয়ন ডলার প্রচ্ছন্ন রপ্তানি এবং ১২ বিলিয়ন ডলার দেশীয় বাজারে সরবরাহসহ মোট ৩৯ বিলিয়ন ডলার অবদান রাখছে।

সূত্র বলছে, বন্ডের কাপড় চট্টগ্রাম কাস্টমস থেকে খালাস হয়ে ঢাকার আশপাশে এসে নামে। রাতের অন্ধকারে নারায়ণগঞ্জের সানারপাড়, কেরানীগঞ্জ এলাকায় গাড়ি আনলোড হয়। এজন্য চট্টগ্রাম রোডে অনেক বাড়িতে অস্থায়ী গোডাউনও গড়ে উঠেছে। এসব গোপন গোডাউন থেকে সুবিধামতো সময়ে কাপড় হাতবদল হয়। একপর্যায়ে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এগুলো চলে যায় ইসলামপুরসহ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে কালোবাজারিদের হাতে। সেখান থেকে গোপনে ঢুকে পড়ে অসাধু ব্যবসায়ীদের ফ্যাক্টরিতে। আবার প্রতিদিন রাত ১২টার পর অবৈধ কাপড়বোঝাই ট্রাক বিভিন্ন কোম্পানির ওয়্যার হাউস থেকে সরাসরি ইসলামপুর ও সদরঘাটের বিভিন্ন মার্কেটে চলে আসে। এর মধ্যে সদরঘাটের বিক্রমপুর সিটি গার্ডেন মার্কেট অন্যতম। এখানে প্রায় ৬০ শতাংশ কাপড়ই বন্ডেড সুবিধা নিয়ে আমদানি করে খোলাবাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইসলামপুরের নূর ম্যানশন, সাউথ প্লাজা, গুলশান আরা সিটি, মনসুর ক্যাসেল, কে হাবিবুল্লাহ মার্কেট ও ইসলাম প্লাজায় এভাবে আনা ৮০ শতাংশ সুতা ও কাপড় বিক্রি হয়। অভিযোগ রয়েছে, এর সঙ্গে ইপিজেডগুলোর কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এখানকার কতিপয় ব্যবসায়ী চাতুরীর আশ্রয় নিয়ে কিছু পরিমাণ কাপড় শুল্ক দিয়ে আমদানি করেন। তারা এই ভ্যাট চালানের রসিদ ব্যবহার করে বন্ড সুবিধায় আনা বিপুল পরিমাণ কাপড় খোলাবাজারে বিক্রি করে থাকেন।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ইসলামপুরসহ রাজধানীর কয়েকটি বাজারে প্রতিদিন বানের পানি মতো ঢুকছে বন্ড সুবিধায় আমদানি করা বিদেশি কাপড়। অথচ শুল্কমুক্ত সুবিধায় আনা এসব কাপড় শতভাগ রপ্তানিমুখী গার্মেন্টে ব্যবহার করার কথা। কিন্তু গার্মেন্ট মালিক নামধারী দেশের স্বার্থবিরোধী একটি চক্র এসব কাপড় কালোবাজারে বিক্রি করে দিচ্ছে। সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরও কয়েকটি শক্তিশালী চক্র। যারা অন্যের বন্ড লাইসেন্সে মোটা অঙ্কের কমিশনের বিনিময়ে চুটিয়ে এই চোরাকারবারির ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে শুধু দেশের সম্ভাবনাময় টেক্সটাইল বা বস্ত্র খাতই ধ্বংস হচ্ছে না, সরকারও হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব। শুধু বন্ডের কাপড় চোরাচালান করেই শূন্য থেকে শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন অনেকে। যাদের মধ্যে কেউ কেউ এক সময় ছিলেন হকার, সেলসম্যান কিংবা প্রবাসী শ্রমিক। এই সোনার হরিণের পেছনে ছুটে খুব কম সময়ের মধ্যে তারা এখন সমাজের উঁচু তলার মানুষ বনে গেছেন।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, খোদ রাজধানীর ইসলামপুরে চোরাই কাপড়ের বিশাল বাজার গড়ে উঠেছে। কিন্তু প্রকাশ্যে দিনের পর দিন প্রশাসনের নাকের ডগায় এত বড় অপরাধ সংঘটিত হলেও রহস্যজনক কারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যেন চোখ-কান বন্ধ করে বসে আছে। অথচ এর নেতিবাচক প্রভাবে দেশের টেক্সটাইল খাত বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। বন্ডেড সুবিধায় আনা বিভিন্ন শ্রেণির কাপড় রাজধানীর ইসলামপুরের মার্কেটে দেদার ঢুকে পড়ায় দেশীয় টেক্সটাইল শিল্পে উৎপাদিত বিপুল পরিমাণ কাপড় অবিক্রীত থেকে যাচ্ছে। বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধাভোগী এই চক্রের ফাঁদে পড়ে দেশের শিল্প বিনিয়োগে বড় ধরনের সংকট দেখা দিয়েছে। তথ্যানুসন্ধানে দেখা গেছে, শুল্ক ও করমুক্ত এবং মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে আমদানি হওয়া সুতা-কাপড়সহ বিভিন্ন পোশাকপণ্য অবাধে স্থানীয় বাজারে বিক্রি হচ্ছে। যার প্রভাব পড়েছে দেশের রপ্তানিমুখী স্পিনিং ও উইভিং মিলগুলোতেও। শুধু কাপড় নয়, পিপি দানা ও বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল থেকে শুরু করে সব ধরনের বন্ড সুবিধার পণ্যই এভাবে চলে যাচ্ছে কালোবাজারে। অনেকটা প্রকাশ্যেই এখন চোরাই কাপড় বহন করা হচ্ছে। তবে এজন্য বিশেষ ব্যবস্থা আছে। চোরাই কাপড়ভর্তি যানবাহনকে যাতে কোথাও কোনো তল্লাশির মুখে পড়তে না হয় সেজন্য কোটি টাকায় সরকারি রাস্তা কিনে নেয় চোরাকারবারিরা।

পোশাকশিল্প মালিকদের অর্থ পাচার প্রসঙ্গে ২০২১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি সংবাদ সম্মেলনে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক বলেছে, পোশাকশিল্প মালিকদের বিরুদ্ধে আমদানি ও রপ্তানির আড়ালে বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর গড়ে ৬৪ হাজার কোটি টাকা পাচারের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক। কিছু সংখ্যক সরকারি কর্মকর্তার সহযোগিতায় পোশাক কারখানার মালিকরা এই অর্থ পাচার করেছেন। বর্তমানে দুদকের একটি অনুসন্ধান টিম এসব অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

কাস্টমস সূত্র জানায়, গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইনটেগ্রিটির (জিএফআই) ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর গড়ে ৭৫৩ কোটি ৩৭ লাখ ডলার পাচার হয়। টাকার অঙ্কে তা প্রায় ৮০ হাজার কোটি। শুধু মিস-ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে পাচার হওয়া অর্থের পরিমাণ বছরে কমপক্ষে ১ হাজার কোটি ডলার। অর্থাৎ মিথ্যা ঘোষণা ও আমদানি-রপ্তানি বন্ড সুবিধার অপব্যবহারের মাধ্যমে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে শুল্ক আহরণের যাত্রা। সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে কাস্টমস বিভাগের ২.৫৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়। রাজস্ব আদায় ১ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা হলেও ঘাটতি ছিল প্রায় ১৯ হাজার ২৮৩ কোটি টাকা। অর্থ পাচারের এমন প্রেক্ষাপটে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর ২০২৩ সালে পোশাক রপ্তানির আড়ালে ৩৩টি গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠানের ৮২১ কোটি টাকা পাচারের তথ্য পেয়েছে। শুল্ক গোয়েন্দা সূত্র বলছে, দেশের সবচেয়ে বড় অর্থ পাচার কেলেঙ্কারির অন্যতম এই ঘটনা সম্প্রতি উদ্ঘাটন হলেও এসব পণ্য রপ্তানি হয়েছে ২০১৭ সাল থেকে ২০২৩ সালের মে মাস পর্যন্ত। এসব প্রতিষ্ঠান ১৩ হাজার ৮১৭টি চালানে ৯৩৩ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি করলেও দেশে এনেছে মাত্র ১১১ কোটি টাকা। বাকি টাকা সিঙ্গাপুর, দুবাই, মালয়েশিয়া, কানাডাসহ ২৫টি দেশে পাচার করতে ভুয়া রপ্তানি নথি ব্যবহার করেছে প্রতারকচক্র।

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
সর্বশেষ খবর
সারা দেশে বিআরটিএর অভিযানে পৌনে দুই লাখ টাকা জরিমানা
সারা দেশে বিআরটিএর অভিযানে পৌনে দুই লাখ টাকা জরিমানা

এই মাত্র | জাতীয়

দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের 
অভিযান
দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের  অভিযান

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ টি-টোয়েন্টি দলে ডাক পেলেন নাহিদ রানা
হঠাৎ টি-টোয়েন্টি দলে ডাক পেলেন নাহিদ রানা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রের ৭,৯০০ মিটার গভীরতায় আবিষ্কার হলো শিকারি অ্যামফিপড
সমুদ্রের ৭,৯০০ মিটার গভীরতায় আবিষ্কার হলো শিকারি অ্যামফিপড

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
বাগেরহাটে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিশেষ দোয়া
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিশেষ দোয়া

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেড-স্মিথের সেঞ্চুরি, বুমরার ৫ উইকেট
হেড-স্মিথের সেঞ্চুরি, বুমরার ৫ উইকেট

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিল দাবি শিক্ষকদের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিল দাবি শিক্ষকদের

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল
শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ক্লাস কার্যক্রম শুরুর দাবিতে মানববন্ধন
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ক্লাস কার্যক্রম শুরুর দাবিতে মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

৭ চার, ৬ ছক্কায় তামিমের ব্যাটে এবার ৯১
৭ চার, ৬ ছক্কায় তামিমের ব্যাটে এবার ৯১

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে, উত্তেজনা
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে, উত্তেজনা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল নয়, চেতনা ব্যবসায়ী : আব্দুস সালাম
আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল নয়, চেতনা ব্যবসায়ী : আব্দুস সালাম

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘আ. লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল নয়, চেতনা ব্যবসায়ী’
‘আ. লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল নয়, চেতনা ব্যবসায়ী’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড দিয়ে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠার যাত্রা শুরু’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড দিয়ে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠার যাত্রা শুরু’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশিদের বিনিয়োগের আগ্রহ বাড়ছে: নৌ উপদেষ্টা
মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশিদের বিনিয়োগের আগ্রহ বাড়ছে: নৌ উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

'তরুণ প্রজন্ম এবং যুবকেরা বাংলাদেশে
নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করেছে'
'তরুণ প্রজন্ম এবং যুবকেরা বাংলাদেশে নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করেছে'

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্তদের মানববন্ধন
মোরেলগঞ্জে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্তদের মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টহল বাড়িয়ে ছিনতাই কমিয়ে আনতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
টহল বাড়িয়ে ছিনতাই কমিয়ে আনতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত কখনো বন্ধুত্বের প্রমাণ রাখতে পারেনি’
‘ভারত কখনো বন্ধুত্বের প্রমাণ রাখতে পারেনি’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিনা ধান-২৬ এর ভাতে মিলবে প্রোটিন
বিনা ধান-২৬ এর ভাতে মিলবে প্রোটিন

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল আনছে আবহাওয়ার নতুন পূর্বাভাস মডেল
গুগল আনছে আবহাওয়ার নতুন পূর্বাভাস মডেল

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশিদের পূর্ব তিমুরে বিনিয়োগের আহ্বান প্রেসিডেন্ট রামোসের
বাংলাদেশিদের পূর্ব তিমুরে বিনিয়োগের আহ্বান প্রেসিডেন্ট রামোসের

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কলপাড়ায় স্বাবলম্বী কৃষকদের মাঠ দিবস
কলপাড়ায় স্বাবলম্বী কৃষকদের মাঠ দিবস

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা