শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৫

বিকল কিডনি নিয়ে বাঁচার উপায়

ব্যাধিবোধ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিকল কিডনি নিয়ে বাঁচার উপায়

মানুষের শরীরে দুটি কিডনি থাকে। মেরুদণ্ডের দুই পাশে। কিডনিদ্বয়কে বলা হচ্ছে আপনার শরীরের অতন্দ্রপ্রহরী। এদের মূল কাজ প্রতিনিয়ত দেহে যে বর্জ্য পদার্থ তৈরি হয়, এগুলোকে প্রস্রাবের আকারে শরীর থেকে বের করে দেওয়া। প্রতিদিন দেড় থেকে দুই লিটার প্রস্রাব তৈরি করে এরা। যদিও কিডনির ওজন আমাদের দেহের ওজনের ২৫০ ভাগের মাত্র ১ ভাগ, কিন্তু দেহের এক-চতুর্থাংশ রক্ত প্রবাহিত হয় এই দুই ক্ষুদ্র অঙ্গের মধ্য দিয়ে। দুটি কিডনি মিলে ২৪  ঘণ্টায় ২০০ লিটার রক্ত পরিশোধন করতে পারে। এ জন্য এদের বলা হয় ‘অ্যামেজিং কিডনি’ বা ‘বিস্ময়কর কিডনি’।

কিডনি বিকল : যে কোনো কারণে কিডনির কার্যকারিতা যদি লোপ পায় তাকে বলে কিডনি বিকল। কিডনি বিকল হয়ে গেলে ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থ এবং অতিরিক্ত তরল দেহে জমা হতে শুরু করে, যার মাধ্যমেই কিডনি ফেইলুরের উপসর্গ দেখা দেয়। এই উপসর্গের মধ্যে রয়েছে উচ্চরক্তচাপ, চরম ক্লান্তি, মাথাব্যথা, পায়ের গোড়ালি এবং মুখমণ্ডল ফুলে যাওয়া, ক্ষুধামন্দা, বমি, বিনা কারণে গা চুলকানো, রক্ত শূন্যতা দেখা দেওয়া  ইত্যাদি। বেঁচে থাকার জন্য তখন মাত্র দুটি চিকিৎসা পদ্ধতি হাতে থাকে, একটি হলো কিডনি ডায়ালাইসিস অপরটি কিডনি সংযোজন। প্রয়োজনের তুলনায় কিডনি সংযোজনের সুযোগ অত্যন্ত সীমিত। তাই প্রধান উপায় হলো ডায়ালাইসিস।

কিডনি বিকল ও চিকিৎসা : আগেই বলেছি, কিডনি পুরোপুরি বিকল হয়ে গেলে বা অ্যান্ডস্টেজ রেনাল ফেইলুর দেখা দিলে কিডনি সংযোজন অথবা ডায়ালাইসিস ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। আধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থায় দুই ধরনের ডায়ালাইসিস রয়েছে। এক. হেমো-ডায়ালাইসিস ও দুই. পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস।

 

হেমো-ডায়ালাইসিস : উভয় কিডনি বিকল হয়ে গেলে, যে যান্ত্রিক ব্যবস্থায় শরীরের রক্ত পরিশোধন করা হয়, তাকে বলে ডায়ালাইসিস। ডায়ালাইসিস একটি জীবনরক্ষাকারী ব্যবস্থা- কোনো কোনো ক্ষেত্রে অতি ত্বরিত এই ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব না হলে রোগীর মৃত্যু ঘটতে পারে। ডায়ালাইসিস একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি, যার মাধ্যমে রক্ত পরিশোধন করে বিষ মুক্ত করা হয় ও শরীরের অতিরিক্ত পানি বের করে দেওয়া হয়। হেমো- ডায়ালাইসিস ব্যবস্থায় রক্তের বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ একটি যন্ত্রের মাধ্যমে ছেঁকে পরিশোধিত করে বিষমুক্ত রক্ত আবার শরীরে প্রবেশ করানো হয়।

ফিস্টুলা কী?

ডায়ালাইসিস ব্যবস্থাতে শরীরের অভ্যন্তরে ঢোকার একটি পথ প্রয়োজন হয়। হেমো-ডায়ালাইসিসের জন্য রক্ত পরিসঞ্চালন ব্যবস্থায় ঢোকার পথ বাঞ্ছনীয়। একে বলে ফিস্টুলা। একটি শিরা এবং একটি ধমনি চামড়ার নিচে সংযোগ ঘটিয়ে এই পথ তৈরি করা হয়। সাধারণত কব্জিতে বা কনুইয়ের উল্টো দিকে এই ফিস্টুলা তৈরি করা হয়ে থাকে। ছোট্ট অপারেশনের মাধ্যমে ফিস্টুলা তৈরির পর কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়, যাতে করে তা পুরোপুরি তৈরি হওয়ার সুযোগ পায়। এ জন্য প্রায় ১ থেকে ২ মাস সময় লাগে। 

ক্যাথেটার কী?

আগেই বলা হয়েছে, হেমো-ডায়ালাইসিসের জন্য শরীরের রক্ত পরিসঞ্চালন ব্যবস্থায় ঢোকার পথ প্রয়োজন। আগে থেকে যদি ফিস্টুলা তৈরি করা না থাকে তবে জরুরি ক্ষেত্রে ডায়ালাইসিসের জন্য রক্তনালিতে ক্যাথেটার স্থাপন করতে হয়। ক্যাথেটার হলো এক ধরনের বিশেষ নল, যা গলা বা পায়ের কুচকিতে অবস্থিত প্রয়োজনীয় শিরার অভ্যন্তরে স্থাপন করে দ্রুত ডায়ালাইসিস করা হয়। এ ব্যবস্থার কিছু জটিলতা রয়েছে। পাশাপাশি থাকা ধমনি ছিদ্র হলে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে পারে। রক্ত নলের ভিতরে জমে গিয়ে পথ বন্ধ করে দিতে পারে, রক্তনালি জমাট রক্ত দিয়ে বন্ধ করে দিতে পারে, রক্তনালি সরু হয়ে গিয়ে পরবর্তী সময়ের জন্য বিপত্তি ঘটাতে পারে। ক্যাথেটার জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হলে, ডায়ালাইসিসের সময় কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে। দক্ষ হাতে সতর্কতার সঙ্গে ক্যাথেটার লাগালে তাৎক্ষণিক জটিলতা অনেক কম হয়। এসব জটিলতার কারণে রোগীদের ভোগান্তি অনেক বেড়ে যেতে পারে। এর কারণ হলো আমাদের দেশের রোগীদের ডায়ালাইসিস সম্পর্কে অহেতুক ভীতি। সময়মতো ফিস্টুলা করতে রাজি না হওয়া।

সদ্য সমাপ্ত হলো হেমো-ডায়ালাইসিস ও সিএপিডি নিয়ে সপ্তাহব্যাপী দুটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন কুয়ালালামপুর ও কোরিয়ায়। এতে ডায়ালাইসিসের উৎকর্ষ সাধনে টেকনোলজিক্যাল উন্নতি হয়েছে। ধীরে ধীরে কমে আসছে জটিলতা, বেড়ে যাচ্ছে ডায়ালাইসিস রোগীদের গড় আয়ু। এই সতর্কবাণী হলো, ডায়ালাইসিস ক্যাথেটারজনিত জটিলতা এড়াতে অবশ্যই আগে থেকে ফিস্টুলা করিয়ে রাখতে হবে। ডাক্তার, নার্স, ডায়ালাইসিস টেকনিশিয়ান ও ভুক্তভোগী রোগীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি সুন্দর, কর্মক্ষম দীর্ঘজীবন উপহার দেওয়া যায় একজন মৃত্যুপথযাত্রী কিডনি বিকল রোগীকে।

কত দিন ডায়ালাইসিস করা লাগতে পারে?

সাধারণত সপ্তাহে তিনবার করে, প্রতিবারে চার ঘণ্টা ডায়ালাইসিস করানো হয়। অনেক সময়ই দেখা যায়, ডায়ালাইসিসের শুরুতে কিছুটা কিডনি কার্যক্রম অক্ষুণ্ণ থাকে, যদিও তা পর্যাপ্ত নয়। এসব ক্ষেত্রে সপ্তাহে দুবার করে ডায়ালাইসিস করলেও চলে। এর মধ্যে অনেকে কিডনি সংযোজন করে নিতে পারেন। সুষম খাদ্য, স্বাস্থ্যকর  লাইফস্টাইল, মানসম্মত ডায়ালাইসিস কিডনি বিকল রোগীদের দীর্ঘায়ু করতে পারে।

ডায়ালাইসিস রোগীর খাদ্য-খাবার : বেশির ভাগ ডায়ালাইসিস রোগীরই খাদ্য-খাবারে পরিবর্তন আনা দরকার। সাধারণত পটাশিয়াম, ফসফেট এবং সোডিয়াম (লবণ) সমৃদ্ধ খাবার যথাসম্ভব কম খেতে হবে। পর্যাপ্ত প্রোটিন ও ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে। ফল ও টাটকা সবজিসহ সুষম খাবার খেতে হবে।

সবচেয়ে বেশি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হলো পানি বা তরল গ্রহণের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন। প্রত্যেক রোগীর অবস্থার ওপর নির্ভর করে ডাক্তার তার ২>  ঘণ্টায় পানি খাওয়ার পরিমাণ নির্ধারণ করে দেবেন, যা এক লিটারের কিছু কম-বেশি হবে।

জীবনধারা : কিডনি বিকল রোগীদের মনে রাখতে হবে যে, ডায়াবেটিস বা উচ্চরক্তচাপ রোগের মতো কিডনি বিকল রোগীকেও তাদের কন্ট্রোল করে চলতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক চলতে হবে ও অহেতুক দুশ্চিন্তা পরিহার করে মানসিকভাবে সক্রিয় হয়ে স্ব-স্ব কর্মক্ষেত্রে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে হবে। ডায়ালাইসিসের পাশাপাশি রোগীদের সামাজিক কর্মকাণ্ডে যোগদান করে মানুষকে সচেতন করার জন্য ‘ভলান্টিয়ার’ হিসেবে কাজ করাতে পারেন। মনের তৃপ্তি তাদের বেঁচে থাকার সাহস জোগাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩৮ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৫১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে