শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৫

বিকল কিডনি নিয়ে বাঁচার উপায়

ব্যাধিবোধ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিকল কিডনি নিয়ে বাঁচার উপায়

মানুষের শরীরে দুটি কিডনি থাকে। মেরুদণ্ডের দুই পাশে। কিডনিদ্বয়কে বলা হচ্ছে আপনার শরীরের অতন্দ্রপ্রহরী। এদের মূল কাজ প্রতিনিয়ত দেহে যে বর্জ্য পদার্থ তৈরি হয়, এগুলোকে প্রস্রাবের আকারে শরীর থেকে বের করে দেওয়া। প্রতিদিন দেড় থেকে দুই লিটার প্রস্রাব তৈরি করে এরা। যদিও কিডনির ওজন আমাদের দেহের ওজনের ২৫০ ভাগের মাত্র ১ ভাগ, কিন্তু দেহের এক-চতুর্থাংশ রক্ত প্রবাহিত হয় এই দুই ক্ষুদ্র অঙ্গের মধ্য দিয়ে। দুটি কিডনি মিলে ২৪  ঘণ্টায় ২০০ লিটার রক্ত পরিশোধন করতে পারে। এ জন্য এদের বলা হয় ‘অ্যামেজিং কিডনি’ বা ‘বিস্ময়কর কিডনি’।

কিডনি বিকল : যে কোনো কারণে কিডনির কার্যকারিতা যদি লোপ পায় তাকে বলে কিডনি বিকল। কিডনি বিকল হয়ে গেলে ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থ এবং অতিরিক্ত তরল দেহে জমা হতে শুরু করে, যার মাধ্যমেই কিডনি ফেইলুরের উপসর্গ দেখা দেয়। এই উপসর্গের মধ্যে রয়েছে উচ্চরক্তচাপ, চরম ক্লান্তি, মাথাব্যথা, পায়ের গোড়ালি এবং মুখমণ্ডল ফুলে যাওয়া, ক্ষুধামন্দা, বমি, বিনা কারণে গা চুলকানো, রক্ত শূন্যতা দেখা দেওয়া  ইত্যাদি। বেঁচে থাকার জন্য তখন মাত্র দুটি চিকিৎসা পদ্ধতি হাতে থাকে, একটি হলো কিডনি ডায়ালাইসিস অপরটি কিডনি সংযোজন। প্রয়োজনের তুলনায় কিডনি সংযোজনের সুযোগ অত্যন্ত সীমিত। তাই প্রধান উপায় হলো ডায়ালাইসিস।

কিডনি বিকল ও চিকিৎসা : আগেই বলেছি, কিডনি পুরোপুরি বিকল হয়ে গেলে বা অ্যান্ডস্টেজ রেনাল ফেইলুর দেখা দিলে কিডনি সংযোজন অথবা ডায়ালাইসিস ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। আধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থায় দুই ধরনের ডায়ালাইসিস রয়েছে। এক. হেমো-ডায়ালাইসিস ও দুই. পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস।

 

হেমো-ডায়ালাইসিস : উভয় কিডনি বিকল হয়ে গেলে, যে যান্ত্রিক ব্যবস্থায় শরীরের রক্ত পরিশোধন করা হয়, তাকে বলে ডায়ালাইসিস। ডায়ালাইসিস একটি জীবনরক্ষাকারী ব্যবস্থা- কোনো কোনো ক্ষেত্রে অতি ত্বরিত এই ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব না হলে রোগীর মৃত্যু ঘটতে পারে। ডায়ালাইসিস একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি, যার মাধ্যমে রক্ত পরিশোধন করে বিষ মুক্ত করা হয় ও শরীরের অতিরিক্ত পানি বের করে দেওয়া হয়। হেমো- ডায়ালাইসিস ব্যবস্থায় রক্তের বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ একটি যন্ত্রের মাধ্যমে ছেঁকে পরিশোধিত করে বিষমুক্ত রক্ত আবার শরীরে প্রবেশ করানো হয়।

ফিস্টুলা কী?

ডায়ালাইসিস ব্যবস্থাতে শরীরের অভ্যন্তরে ঢোকার একটি পথ প্রয়োজন হয়। হেমো-ডায়ালাইসিসের জন্য রক্ত পরিসঞ্চালন ব্যবস্থায় ঢোকার পথ বাঞ্ছনীয়। একে বলে ফিস্টুলা। একটি শিরা এবং একটি ধমনি চামড়ার নিচে সংযোগ ঘটিয়ে এই পথ তৈরি করা হয়। সাধারণত কব্জিতে বা কনুইয়ের উল্টো দিকে এই ফিস্টুলা তৈরি করা হয়ে থাকে। ছোট্ট অপারেশনের মাধ্যমে ফিস্টুলা তৈরির পর কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়, যাতে করে তা পুরোপুরি তৈরি হওয়ার সুযোগ পায়। এ জন্য প্রায় ১ থেকে ২ মাস সময় লাগে। 

ক্যাথেটার কী?

আগেই বলা হয়েছে, হেমো-ডায়ালাইসিসের জন্য শরীরের রক্ত পরিসঞ্চালন ব্যবস্থায় ঢোকার পথ প্রয়োজন। আগে থেকে যদি ফিস্টুলা তৈরি করা না থাকে তবে জরুরি ক্ষেত্রে ডায়ালাইসিসের জন্য রক্তনালিতে ক্যাথেটার স্থাপন করতে হয়। ক্যাথেটার হলো এক ধরনের বিশেষ নল, যা গলা বা পায়ের কুচকিতে অবস্থিত প্রয়োজনীয় শিরার অভ্যন্তরে স্থাপন করে দ্রুত ডায়ালাইসিস করা হয়। এ ব্যবস্থার কিছু জটিলতা রয়েছে। পাশাপাশি থাকা ধমনি ছিদ্র হলে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে পারে। রক্ত নলের ভিতরে জমে গিয়ে পথ বন্ধ করে দিতে পারে, রক্তনালি জমাট রক্ত দিয়ে বন্ধ করে দিতে পারে, রক্তনালি সরু হয়ে গিয়ে পরবর্তী সময়ের জন্য বিপত্তি ঘটাতে পারে। ক্যাথেটার জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হলে, ডায়ালাইসিসের সময় কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে। দক্ষ হাতে সতর্কতার সঙ্গে ক্যাথেটার লাগালে তাৎক্ষণিক জটিলতা অনেক কম হয়। এসব জটিলতার কারণে রোগীদের ভোগান্তি অনেক বেড়ে যেতে পারে। এর কারণ হলো আমাদের দেশের রোগীদের ডায়ালাইসিস সম্পর্কে অহেতুক ভীতি। সময়মতো ফিস্টুলা করতে রাজি না হওয়া।

সদ্য সমাপ্ত হলো হেমো-ডায়ালাইসিস ও সিএপিডি নিয়ে সপ্তাহব্যাপী দুটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন কুয়ালালামপুর ও কোরিয়ায়। এতে ডায়ালাইসিসের উৎকর্ষ সাধনে টেকনোলজিক্যাল উন্নতি হয়েছে। ধীরে ধীরে কমে আসছে জটিলতা, বেড়ে যাচ্ছে ডায়ালাইসিস রোগীদের গড় আয়ু। এই সতর্কবাণী হলো, ডায়ালাইসিস ক্যাথেটারজনিত জটিলতা এড়াতে অবশ্যই আগে থেকে ফিস্টুলা করিয়ে রাখতে হবে। ডাক্তার, নার্স, ডায়ালাইসিস টেকনিশিয়ান ও ভুক্তভোগী রোগীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি সুন্দর, কর্মক্ষম দীর্ঘজীবন উপহার দেওয়া যায় একজন মৃত্যুপথযাত্রী কিডনি বিকল রোগীকে।

কত দিন ডায়ালাইসিস করা লাগতে পারে?

সাধারণত সপ্তাহে তিনবার করে, প্রতিবারে চার ঘণ্টা ডায়ালাইসিস করানো হয়। অনেক সময়ই দেখা যায়, ডায়ালাইসিসের শুরুতে কিছুটা কিডনি কার্যক্রম অক্ষুণ্ণ থাকে, যদিও তা পর্যাপ্ত নয়। এসব ক্ষেত্রে সপ্তাহে দুবার করে ডায়ালাইসিস করলেও চলে। এর মধ্যে অনেকে কিডনি সংযোজন করে নিতে পারেন। সুষম খাদ্য, স্বাস্থ্যকর  লাইফস্টাইল, মানসম্মত ডায়ালাইসিস কিডনি বিকল রোগীদের দীর্ঘায়ু করতে পারে।

ডায়ালাইসিস রোগীর খাদ্য-খাবার : বেশির ভাগ ডায়ালাইসিস রোগীরই খাদ্য-খাবারে পরিবর্তন আনা দরকার। সাধারণত পটাশিয়াম, ফসফেট এবং সোডিয়াম (লবণ) সমৃদ্ধ খাবার যথাসম্ভব কম খেতে হবে। পর্যাপ্ত প্রোটিন ও ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে। ফল ও টাটকা সবজিসহ সুষম খাবার খেতে হবে।

সবচেয়ে বেশি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হলো পানি বা তরল গ্রহণের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন। প্রত্যেক রোগীর অবস্থার ওপর নির্ভর করে ডাক্তার তার ২>  ঘণ্টায় পানি খাওয়ার পরিমাণ নির্ধারণ করে দেবেন, যা এক লিটারের কিছু কম-বেশি হবে।

জীবনধারা : কিডনি বিকল রোগীদের মনে রাখতে হবে যে, ডায়াবেটিস বা উচ্চরক্তচাপ রোগের মতো কিডনি বিকল রোগীকেও তাদের কন্ট্রোল করে চলতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক চলতে হবে ও অহেতুক দুশ্চিন্তা পরিহার করে মানসিকভাবে সক্রিয় হয়ে স্ব-স্ব কর্মক্ষেত্রে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে হবে। ডায়ালাইসিসের পাশাপাশি রোগীদের সামাজিক কর্মকাণ্ডে যোগদান করে মানুষকে সচেতন করার জন্য ‘ভলান্টিয়ার’ হিসেবে কাজ করাতে পারেন। মনের তৃপ্তি তাদের বেঁচে থাকার সাহস জোগাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি
দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু
ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার
শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা
শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭
নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার
মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব
নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা
কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার
ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা
বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়