শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৫

বিকল কিডনি নিয়ে বাঁচার উপায়

ব্যাধিবোধ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিকল কিডনি নিয়ে বাঁচার উপায়

মানুষের শরীরে দুটি কিডনি থাকে। মেরুদণ্ডের দুই পাশে। কিডনিদ্বয়কে বলা হচ্ছে আপনার শরীরের অতন্দ্রপ্রহরী। এদের মূল কাজ প্রতিনিয়ত দেহে যে বর্জ্য পদার্থ তৈরি হয়, এগুলোকে প্রস্রাবের আকারে শরীর থেকে বের করে দেওয়া। প্রতিদিন দেড় থেকে দুই লিটার প্রস্রাব তৈরি করে এরা। যদিও কিডনির ওজন আমাদের দেহের ওজনের ২৫০ ভাগের মাত্র ১ ভাগ, কিন্তু দেহের এক-চতুর্থাংশ রক্ত প্রবাহিত হয় এই দুই ক্ষুদ্র অঙ্গের মধ্য দিয়ে। দুটি কিডনি মিলে ২৪  ঘণ্টায় ২০০ লিটার রক্ত পরিশোধন করতে পারে। এ জন্য এদের বলা হয় ‘অ্যামেজিং কিডনি’ বা ‘বিস্ময়কর কিডনি’।

কিডনি বিকল : যে কোনো কারণে কিডনির কার্যকারিতা যদি লোপ পায় তাকে বলে কিডনি বিকল। কিডনি বিকল হয়ে গেলে ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থ এবং অতিরিক্ত তরল দেহে জমা হতে শুরু করে, যার মাধ্যমেই কিডনি ফেইলুরের উপসর্গ দেখা দেয়। এই উপসর্গের মধ্যে রয়েছে উচ্চরক্তচাপ, চরম ক্লান্তি, মাথাব্যথা, পায়ের গোড়ালি এবং মুখমণ্ডল ফুলে যাওয়া, ক্ষুধামন্দা, বমি, বিনা কারণে গা চুলকানো, রক্ত শূন্যতা দেখা দেওয়া  ইত্যাদি। বেঁচে থাকার জন্য তখন মাত্র দুটি চিকিৎসা পদ্ধতি হাতে থাকে, একটি হলো কিডনি ডায়ালাইসিস অপরটি কিডনি সংযোজন। প্রয়োজনের তুলনায় কিডনি সংযোজনের সুযোগ অত্যন্ত সীমিত। তাই প্রধান উপায় হলো ডায়ালাইসিস।

কিডনি বিকল ও চিকিৎসা : আগেই বলেছি, কিডনি পুরোপুরি বিকল হয়ে গেলে বা অ্যান্ডস্টেজ রেনাল ফেইলুর দেখা দিলে কিডনি সংযোজন অথবা ডায়ালাইসিস ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। আধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থায় দুই ধরনের ডায়ালাইসিস রয়েছে। এক. হেমো-ডায়ালাইসিস ও দুই. পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস।

 

হেমো-ডায়ালাইসিস : উভয় কিডনি বিকল হয়ে গেলে, যে যান্ত্রিক ব্যবস্থায় শরীরের রক্ত পরিশোধন করা হয়, তাকে বলে ডায়ালাইসিস। ডায়ালাইসিস একটি জীবনরক্ষাকারী ব্যবস্থা- কোনো কোনো ক্ষেত্রে অতি ত্বরিত এই ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব না হলে রোগীর মৃত্যু ঘটতে পারে। ডায়ালাইসিস একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি, যার মাধ্যমে রক্ত পরিশোধন করে বিষ মুক্ত করা হয় ও শরীরের অতিরিক্ত পানি বের করে দেওয়া হয়। হেমো- ডায়ালাইসিস ব্যবস্থায় রক্তের বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ একটি যন্ত্রের মাধ্যমে ছেঁকে পরিশোধিত করে বিষমুক্ত রক্ত আবার শরীরে প্রবেশ করানো হয়।

ফিস্টুলা কী?

ডায়ালাইসিস ব্যবস্থাতে শরীরের অভ্যন্তরে ঢোকার একটি পথ প্রয়োজন হয়। হেমো-ডায়ালাইসিসের জন্য রক্ত পরিসঞ্চালন ব্যবস্থায় ঢোকার পথ বাঞ্ছনীয়। একে বলে ফিস্টুলা। একটি শিরা এবং একটি ধমনি চামড়ার নিচে সংযোগ ঘটিয়ে এই পথ তৈরি করা হয়। সাধারণত কব্জিতে বা কনুইয়ের উল্টো দিকে এই ফিস্টুলা তৈরি করা হয়ে থাকে। ছোট্ট অপারেশনের মাধ্যমে ফিস্টুলা তৈরির পর কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়, যাতে করে তা পুরোপুরি তৈরি হওয়ার সুযোগ পায়। এ জন্য প্রায় ১ থেকে ২ মাস সময় লাগে। 

ক্যাথেটার কী?

আগেই বলা হয়েছে, হেমো-ডায়ালাইসিসের জন্য শরীরের রক্ত পরিসঞ্চালন ব্যবস্থায় ঢোকার পথ প্রয়োজন। আগে থেকে যদি ফিস্টুলা তৈরি করা না থাকে তবে জরুরি ক্ষেত্রে ডায়ালাইসিসের জন্য রক্তনালিতে ক্যাথেটার স্থাপন করতে হয়। ক্যাথেটার হলো এক ধরনের বিশেষ নল, যা গলা বা পায়ের কুচকিতে অবস্থিত প্রয়োজনীয় শিরার অভ্যন্তরে স্থাপন করে দ্রুত ডায়ালাইসিস করা হয়। এ ব্যবস্থার কিছু জটিলতা রয়েছে। পাশাপাশি থাকা ধমনি ছিদ্র হলে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে পারে। রক্ত নলের ভিতরে জমে গিয়ে পথ বন্ধ করে দিতে পারে, রক্তনালি জমাট রক্ত দিয়ে বন্ধ করে দিতে পারে, রক্তনালি সরু হয়ে গিয়ে পরবর্তী সময়ের জন্য বিপত্তি ঘটাতে পারে। ক্যাথেটার জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হলে, ডায়ালাইসিসের সময় কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে। দক্ষ হাতে সতর্কতার সঙ্গে ক্যাথেটার লাগালে তাৎক্ষণিক জটিলতা অনেক কম হয়। এসব জটিলতার কারণে রোগীদের ভোগান্তি অনেক বেড়ে যেতে পারে। এর কারণ হলো আমাদের দেশের রোগীদের ডায়ালাইসিস সম্পর্কে অহেতুক ভীতি। সময়মতো ফিস্টুলা করতে রাজি না হওয়া।

সদ্য সমাপ্ত হলো হেমো-ডায়ালাইসিস ও সিএপিডি নিয়ে সপ্তাহব্যাপী দুটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন কুয়ালালামপুর ও কোরিয়ায়। এতে ডায়ালাইসিসের উৎকর্ষ সাধনে টেকনোলজিক্যাল উন্নতি হয়েছে। ধীরে ধীরে কমে আসছে জটিলতা, বেড়ে যাচ্ছে ডায়ালাইসিস রোগীদের গড় আয়ু। এই সতর্কবাণী হলো, ডায়ালাইসিস ক্যাথেটারজনিত জটিলতা এড়াতে অবশ্যই আগে থেকে ফিস্টুলা করিয়ে রাখতে হবে। ডাক্তার, নার্স, ডায়ালাইসিস টেকনিশিয়ান ও ভুক্তভোগী রোগীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি সুন্দর, কর্মক্ষম দীর্ঘজীবন উপহার দেওয়া যায় একজন মৃত্যুপথযাত্রী কিডনি বিকল রোগীকে।

কত দিন ডায়ালাইসিস করা লাগতে পারে?

সাধারণত সপ্তাহে তিনবার করে, প্রতিবারে চার ঘণ্টা ডায়ালাইসিস করানো হয়। অনেক সময়ই দেখা যায়, ডায়ালাইসিসের শুরুতে কিছুটা কিডনি কার্যক্রম অক্ষুণ্ণ থাকে, যদিও তা পর্যাপ্ত নয়। এসব ক্ষেত্রে সপ্তাহে দুবার করে ডায়ালাইসিস করলেও চলে। এর মধ্যে অনেকে কিডনি সংযোজন করে নিতে পারেন। সুষম খাদ্য, স্বাস্থ্যকর  লাইফস্টাইল, মানসম্মত ডায়ালাইসিস কিডনি বিকল রোগীদের দীর্ঘায়ু করতে পারে।

ডায়ালাইসিস রোগীর খাদ্য-খাবার : বেশির ভাগ ডায়ালাইসিস রোগীরই খাদ্য-খাবারে পরিবর্তন আনা দরকার। সাধারণত পটাশিয়াম, ফসফেট এবং সোডিয়াম (লবণ) সমৃদ্ধ খাবার যথাসম্ভব কম খেতে হবে। পর্যাপ্ত প্রোটিন ও ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে। ফল ও টাটকা সবজিসহ সুষম খাবার খেতে হবে।

সবচেয়ে বেশি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হলো পানি বা তরল গ্রহণের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন। প্রত্যেক রোগীর অবস্থার ওপর নির্ভর করে ডাক্তার তার ২>  ঘণ্টায় পানি খাওয়ার পরিমাণ নির্ধারণ করে দেবেন, যা এক লিটারের কিছু কম-বেশি হবে।

জীবনধারা : কিডনি বিকল রোগীদের মনে রাখতে হবে যে, ডায়াবেটিস বা উচ্চরক্তচাপ রোগের মতো কিডনি বিকল রোগীকেও তাদের কন্ট্রোল করে চলতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক চলতে হবে ও অহেতুক দুশ্চিন্তা পরিহার করে মানসিকভাবে সক্রিয় হয়ে স্ব-স্ব কর্মক্ষেত্রে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে হবে। ডায়ালাইসিসের পাশাপাশি রোগীদের সামাজিক কর্মকাণ্ডে যোগদান করে মানুষকে সচেতন করার জন্য ‘ভলান্টিয়ার’ হিসেবে কাজ করাতে পারেন। মনের তৃপ্তি তাদের বেঁচে থাকার সাহস জোগাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে