শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর, ২০১৯

শারদীয় শুভ্রতা

প্রিন্ট ভার্সন
শারদীয় শুভ্রতা

বৃষ্টিভেজা সবুজ মাড়িয়ে প্রকৃতিতে এসেছে ঋতুরানী শরৎ। সঙ্গে এনেছে দিগন্তজোড়া কাশবন, মাতাল হাওয়া, নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা আর চারপাশে থই থই করা জলে শাপলা-কমলের জলকেলি। এ যেন দারুণ এক উৎসব। প্রকৃতি নিজেই ডাক দিয়েছে শারদীয় শুভ্রতায় সবাইকে শুদ্ধ হতে। ঋতুরানীর এমন আয়োজন নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন- তানিয়া তুষ্টি

 

সময় অসময়ে আকাশজুড়ে থাকে মেঘের আনাগোনা। কখনো রোদের ঝিলিক কখনো বৃষ্টিজলে ধোয়া আকাশ সাজছে রংধনুর সাতটি রঙে। ক্ষণে ক্ষণে ঋতুরানী শরতের এমন দুরন্তপনা উচ্ছ্বল কিশেরীকেও হার মানাবে। তার এই বিচিত্র রঙের খেলায় মত্ত হতে চায় আমাদের। তাই তো প্রকৃতির এই রূপ বদলের সঙ্গে বদলে যায় সবার সাজ পোশাকের ধরন। বছরের এ সময়টাতে ফ্যাশন হাউসগুলো বর্ষার কথা মাথায় রেখে পোশাক তৈরি করে থাকে। প্রতিটি পোশাকের জন্য কাপড়, রং ও ডিজাইন নির্বাচন করা হয় বিশেষভাবে। বৃষ্টি, বর্ষার ফুল, লতাপাতা, মেঘলা আকাশ উঠে আসে পোশাকের মোটিফ হিসেবে। এ ছাড়া ব্লক, স্ক্রিন প্রিন্ট, হালকা অ্যামব্রয়ডারি ও চুমকির কাজ থাকতে পারে পোশাকগুলোতে। রঙের ক্ষেত্রে সবুজ, নীল, ছাই, আকাশি সবচেয়ে প্রাধান্য পেয়েছে এই সময়ের পোশাকগুলোতে।

বাদল হাওয়ায় আমাদের মন ময়ূরও পেখম তুলে নাচতে চায়। তাই তো সবার অগোচরেই বর্ষার সঙ্গে নীল রঙের একটি গভীর সম্পর্ক তৈরি হয়ে গেছে। আর তাই এই সময়ে নীলের ছটায় নীলাম্বরী হতে প্রস্তুত রমণীরা। বর্ষায় সময়োপযোগী সাজে নিজেকে উপস্থাপন করতে নীল শাড়ির তুলনা নেই। এই নীলেও রয়েছে কত শত বৈচিত্র্য। গাঢ় নীল, হালকা নীল, আসমানি নীল, ময়ূরকণ্ঠী নীল, রয়েল ব্লু, নেভি ব্লু আরও কত কী? এই নীলকে সাজাতে ব্যবহার হয় মানানসই আরও অনেক রং। শাড়ির নীল জমিনে ফুটে ওঠে ফিরোজা, সাদা, ছাই, সোনালি, খয়েরি, সবুজ, হলুদ, গোলাপির নান্দনিক ডিজাইন। এগুলোর ভিতর থেকে যে যার পছন্দমতো ডিজাইনের শাড়িটি অঙ্গে জড়িয়ে নিচ্ছেন বর্ষার আগমনে।

সময়টা যেহেতু বৃষ্টির তাই জর্জেট বা সিল্কের কাপড়কে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়। বিশেষ করে যারা খুবই ব্যস্ত থাকেন, পোশাকের যতœ নেওয়ার সময় কম তাদের জন্য এই আবহাওয়ায় সিল্ক, হাফসিল্ক, জর্জেট, মিক্সড কাপড়ের পোশাক পরা বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ এই ধরনের পোশাক ভিজলে দ্রুত শুকিয়ে যায়। দাগ লাগলেও তা উঠানো সহজ। বর্ষায় জর্জেট শাড়ির সঙ্গে সুতি প্রিন্টের ব্লাউজ পরা যায়। হাফ হাতা কিংবা হাতা কাটা ব্লাউজের নকশাটি ফুলেল মোটিফের হলে চলতি ঋতুর সঙ্গে ভালো মানাবে। এখন চলছে গোল কিংবা বোট গলার ব্লাউজ। একরঙা ব্লাউজও পরা যেতে পারে শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে। বর্ষার জর্জেট শাড়ির নকশায় এখন জনপ্রিয় ফুলেল ছাপা। বাদলা দিনে উজ্জ্বল রঙের শাড়িই বেশি মানাবে। জর্জেট শাড়ির আলাদা বিশেষ করে যত্ন ও নিতে হয় না। সুতি কাপড়ে ঘটে উল্টোটা। তাই কোনো রকম ঝামেলা পোহাতে না চাইলে যে কোনো অনুষ্ঠানে পরে যেতে পারেন অ্যান্ডি সিল্কের পোশাক। এগুলো পরলে পোশাকের সৌন্দর্যহানির কোনো রকম চিন্তা আপনাকে পোহাতে হবে না। কোনো অনুষ্ঠানে যেতে চাইলে অন্যান্য উজ্জ্বল রঙের পোশাক নির্বাচন করতে পারেন। কারণ মেঘলা দিনে আবহাওয়া অনেকটা অন্ধকার থাকে। রং যেন দৃষ্টিকটু না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

 

শরতের এই সময়টাতে দুর্গাপূজার বিষয়টি প্রভাব ফেলে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে গোটা বাঙালির ওপরে। তাই শরৎ শুভ্রতায় যখন নিজেকে শুদ্ধি করবেন তখন কিন্তু এই উৎসবও বাদ যাবে না। ষষ্ঠী দিয়ে শুরু হয় পূজা। তবে পূজা পুরোপুরি জমে ওঠে সপ্তমী থেকে। এ জন্য সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমীর রাতে আরতি, ঘুরতে যাওয়া আর বাসায় থাকে আগত অতিথির ভি। আর তাই তো একেক দিন আপনার সাজপোশাকে থাকতে পারে ভিন্নতা। সপ্তমীতে মেয়েরা পোশাক হিসেবে বেছে নিতে পারেন চওড়া পাড়ের কাতান শাড়ি। সঙ্গে সোনা, রুপা বা ইমিটেশনের ভারি গহনা। হাতভর্তি চুড়ি। পুরুষের জন্য পাঞ্জাবিই সেরা। সঙ্গে থাকতে পারে প্যান্ট, পায়জামা অথবা ধুতি। তবে একটু ক্যাজুয়াল ভাব থাকলেও খুব বেশি মন্দ লাগবে না। এ সময় স্বস্তির খোঁজে টি-শার্টও পরতে পারেন। একটি করে দিন গড়াতে থাকে আর পূজার আড়ম্বর বাড়তে থাকে। অষ্টমীতে থাকে কুমারী পূজা। বিশেষ করে অষ্টমীতে মেয়েরা বেছে নেন লাল সাদা শাড়ি। সাজেও থাকে লালের আধিক্য। হাতভর্তি চুড়ি, আলতা লিপস্টিকে মেয়েরা হয়ে ওঠে পুরোদস্তুর বাঙালি রমণী। চুলের বেণিতে ঝুলতে পারে একগোছা তাজা ফুল।

 

নবমীর দিন ভরপুর খাওয়া-দাওয়া আর ঘুরে বেড়ানো। দিনের বেলা কিংবা সন্ধ্যা আরতি সব সময়ই থাকতে পারে জাঁকজমক সাজ। আর তাই তো মেয়েদের জন্য ভারি কাজের শাড়ি, লেহেঙ্গা অথবা থ্রিপিস হবে পোশাক বাছাইয়ে উপযুক্ত পছন্দ। জর্জেট, কাতান বা সিল্কের শাড়িতে পুঁতি, জার্দসি, ডলার বসানো থাকলে অন্যরকম গ্লামার আনবে। আজকাল সুতা ও জরির নজরকাড়া নানা কাজ থাকছে শাড়িতে। এগুলো হতে পারে যে কোনো রমণীর পূজার পোশাক। গলা, কানে ও হাতে থাকবে ভারি গহনা। তবে সব সময় মনে রাখতে হবে, সাজের আধিক্যে আপনি যেন হারিয়ে না যান। শাড়ির পরিবর্তে আজকাল লেহেঙ্গাও বেছে নিচ্ছে মেয়েরা। তাছাড়া ভারি কাজের থ্রিপিসে মন্দ লাগবে না। এই সময় একটু ভারি মেকআপই প্রযোজ্য। শারদীয় দুর্গাপূজার প্রধান আকর্ষণ দশমী। এই দিনের সাজ মানে শাড়ি বা থ্রিপিসে লালের ছটা। সেখানে লাল পেড়ে সাদা শাড়ি, একদম লালরঙা শাড়ি বা সাদা জামদানি আর লাল ব্ল­াউজে হাতের কাজের নকশা থাকলে মন্দ হয় না। গোল্ডেন বা সিলভার রঙের শাড়িও মানাবে। তবে যে ধরনের শাড়িই পরুন না কেন মিলিয়ে ব্ল­াউজ আর ব্যবহৃত অর্নামেন্টস অবশ্যই গর্জিয়াস হওয়া চাই সঙ্গে সাজটাও। শুধু শাড়ি নয়, মাঝে মাঝে থ্রিপিস, লেহেঙ্গা বা আনারকলি স্টাইলের ড্রেসও পরা যেতে পারে। কেউ যদি একান্তই শাড়ি না পরতে চান তাহলে সাদা আর লালের মিশ্রণে কোনো সালোয়ার-কামিজও পরে যেতে পারেন। সাজে ছেলেরাও কিন্তু পিছিয়ে নেই। পূজার শুরুর দিনগুলোতে তারা হালকা রঙের পাঞ্জাবি ও পায়ে আরামদায়ক ফিতে যুক্ত স্যান্ডেল পরতে পারেন। আর শেষ দিনগুলোতে জমকালো পাঞ্জাবি, ফতুয়া পছন্দ করতে পারেন। যারা একটু অন্যভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে চান তারা ধুতি পরতে পারেন।

 

সাজগোজ

বর্ষায় মুখের সাজ হালকা হলেই ভালো লাগবে। কপালে মানানসই টিপ এবং চোখে নীল, সবুজ বা ছাই রঙের কাজলের টান দিতে পারেন। চোখের সাজের ক্ষেত্রে ওয়াটারপ্রুফ কাজল, মাশকারা, লাইনার ব্যবহার করুন। আইশ্যাডো দিলে হালকা কোনো রং বেছে নিন। হালকা ফেস পাউডার লাগাতে পারেন। লিপস্টিকের বেলায় গ্লে­াসি হলেই ভালো। হালকা গোলাপি, বাঙ্গি, হালকা বাদামি ধরনের রং বাছাই করতে পারেন লিপস্টিকের ক্ষেত্রে। এই সময় হাতে একগোছা চুড়ি না থাকলে চলে? নীল তো বটেই, থাকতে পারে অন্য রঙের উপযোগী মিশ্রণ। বর্ষার সময়ে চুলের জন্য চাই বর্ষা উপযোগী বাঁধন। যাদের চুল লম্বা বা মাঝারি, তারা হাত খোঁপা করতে পারেন। আপনার চুলগুলোকে সুন্দর করে গুছিয়ে নিন। এবার সব চুল একসঙ্গে মাথার নিচের দিকে এনে সেখানে ধরে হাতের সাহায্যে খোঁপা করে নিন। খোঁপা আটকানোর জন্য ব্যবহার করতে পারেন চুলের কাঁটা বা কিপ। পনিটেল বাঁধতে চাইলে সব চুল ভালোভাবে গুছিয়ে পেছনে নিয়ে রাবার ব্যান্ড বা ক্লিপ দিয়ে আটকে নিন। এভাবে চুল বাঁধার উপায়টি সব থেকে সহজ আর যে কোনো পোশাকের সঙ্গে দারুণভাবে মানিয়ে যায়। চাইলে সাধারণ বেণির পাশাপাশি করতে পারেন ফ্রেঞ্চ বেণিও। ছোট-বড় সব সাইজের চুলেই এ বেণি খুব সুন্দরভাবে করা যায়। চাইলে বর্ষার কোনো ফুল গুঁজে নিতে পারেন চুলে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা