শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ মার্চ, ২০২০

রূপকাহন

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
রূপকাহন

শীতে মোড়া থাকতে থাকতে অভ্যাসটাই যেন বদলে গেছে। শীতকালীন সাজ-পোশাকের অভ্যাসের সঙ্গে গরমের দিনে বিস্তর ফারাক। বুঝেশুনে ব্যবস্থা না নিলে অস্বস্তিতে পড়তে হবে সবখানে। আর বসন্ত দিনে না মেলে পোশাকে স্বস্তি না ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষায়। তাই প্রথমে হতে হবে সচেতন। আর বিস্তারিত জেনে নিতে হবে সময়ের রূপকাহন সম্পর্কে।

 

 

শীত উড়িয়ে শুরু হয়েছে গরমের ঝাপটা। সঙ্গে রয়েছে ধুলোবালি আর মাঝেমধ্যে বৃষ্টির হানা। এই সময়ে বাইরে বের হলে গরম, ঘাম আর ধুলোয় চরম অস্বস্তি তৈরি হয়। এ অবস্থায় স্বস্তি পেতে দরকার উপযোগী সাজ-পোশাক। তাহলে কেমন হতে পারে সময়-উপযোগী রূপকাহন?

তীব্র রোদের তাপে, ঘামে আর ধুলোয় মাখামাখি হয়ে  ভোগেন দারুণ অস্বস্তিতে! তাই ঘর থেকে বের হওয়ার আগেই স্বচ্ছন্দদায়ক পোশাকটি বেছে নিন। এ সময়ের পোশাক পাতলা সুতি হলেই ভালো। এখনকার পোশাক একটু হালকা-পাতলা হলে অস্বস্তি কম লাগে। এ ছাড়া একটু ঢিলেঢালা পোশাক হলে গরমে হাঁসফাঁস লাগবে না। বর্তমানে ক্যাজুয়াল পোশাক হিসেবে মেয়েরা নানারকম আরামদায়ক ফেব্রিকের কুর্তি পরছেন। এগুলো দেখতে যেমন সুন্দর পরতেও আরামদায়ক। এর সঙ্গে টাইডস বা প্লাজো বেশ মানিয়ে যায়। এ ধরনের পোশাক যেমন ট্রেন্ডি তেমন আরামদায়ক। কেউ কেউ এ সময়টাতে শাড়ি বেছে নেন। শাড়ি পরলেও তাঁতের শাড়িতেই আরাম পাবেন বেশি। তবে দীর্ঘকাল ধরে বাঙালি নারীর পছন্দের একটি জায়গা দখল করে আছে পাতলা জর্জেটের প্রিন্টেড শাড়ি। নানা রঙের নজরকাড়া এসব শাড়ি গরমের দিনে পরতে দারুণ আরামদায়ক।  ঝামেলাহীনভাবে বারবার একই শাড়ি পরা যায়। বারবার ধোয়া বা আয়রন করার ঝামেলাও থাকে না। পরার সময় দ্রুত সেট হয়ে যায়। তাই অতিরিক্ত সময়ও নষ্ট হয় না। মূলত গরম উপযোগী পোশাক মানেই ঝামেলাহীন। এ ধরনের পোশাকে দ্রুত রেডি হওয়া ও আরাম ধরে রাখা সম্ভব।

♦ এবার আসা যাক মেকআপের বিষয়ে, গরমের সময় মেকআপ করতে গেলে প্রথমেই মনে পড়ে ঘামের কথা। সঙ্গে ধুলোবালি তো আছেই। ত্বক তৈলাক্ত প্রকৃতির হলে তো আরও সমস্যা। রোদে গেলেই মুখটা কেমন লালচে আর তেলতেলে হয়ে যায়। এটা খুবই বিরক্তিকর। তাহলে উপায় কী? এ সময় বাইরে যাওয়ার আগে খুব হালকা ও ন্যাচারাল মেকআপ করাই উচিত। খুব হালকা মেকআপেও কিন্তু নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়। প্রথমে মুখটা পরিষ্কার করে ধুয়ে এক টুকরো বরফ ঘষে নিন। তারপর লাগান সানস্ক্রিন। সানস্ক্রিন বাইরে যাওয়ার ১৫-২০ মিনিট আগেই লাগাতে হয়। এরপর বেইজ মেকআপ করুন। এ সময়ে বেইজের ক্ষেত্রে ভারী ফাউন্ডেশন যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। গরমে লিকুইড নয় বরং ম্যাট ফাউন্ডেশন দিয়ে বেইজ করুন। এতে মেকআপ সহজে গলবে না।

 

ত্বক যদি তৈলাক্ত প্রকৃতির হয় তাহলে রোদে গেলে খুব দ্রুত ঘামাবে আর তৈলাক্ত হয়ে যাবে। এবার জেনে নেওয়া যাক সময়োপযোগী সাজসজ্জা সম্পর্কে।

অফিস বা ক্লাস

আমরা যারা নিয়মিত অফিস বা ক্লাসে যাই তাদের জন্য সাজগোজ মেইনটেইন করাটা প্রতিদিনের ব্যাপার। অফিসে কিংবা ক্লাসে যেতে সহজে যে সাজ হয় তা বেছে নেওয়াই উত্তম। তবে রোদ পেরিয়ে যেতে এ সময় সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি। আমাদের দেশের আবহাওয়া অনুযায়ী এসপিএফ ২০-৪৫ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার উপযোগী হবে। ত্বকের দাগছোপ ঢাকতে ব্যবহার করুন কনসিলার। ত্বকের রঙের চেয়ে এক শেড হালকা কনসিলার ব্যবহার করুন। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য পাউডার বেস্ড ও শুষ্ক ত্বকের জন্য দরকার লিকুইড বা ক্রিম ফাউন্ডেশন কিংবা টিনটেড ময়েশ্চারাইজার। ভ্রু-পেনসিল ব্যবহার না করে ইদানীং মেয়েদের ঝোঁক ব্রাশ দিয়ে ভ্রুটা সুন্দর করার প্রতি। অফিসে আইশেড বা লিপস্টিকে উজ্জ্বল রং এড়িয়ে চলা ভালো। চোখের সাজে ঘন করে কাজল দিন। হালকা সোনালি বা বাদামি রঙের শ্যাডো ব্যবহার করতে পারেন। বিশেষ দিনে নিতে পারেন লাইট ব্লু, পার্পল, গোল্ড, সিলভার ও ব্রাউন শেডের কালারগুলো। ব্লাশন ব্যবহার না করে কনট্যুর করে চিকবোনটা একটু ডার্ক করে নিতে পারেন। সব সময় যে এ ফরমুলা মানবেন তাও না। লিপগ্লসই আদর্শ নির্বাচন হবে অফিসে। অফিস বা ক্লাসে এসির ঠান্ডা বাতাস ত্বকের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। অফিসে এক সেট ময়েশ্চারাইজার, সানস্ক্রিন ও লোশন রাখুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে ঠোঁটে ভ্যাসলিন বা গ্লস লাগিয়ে নিন।

 

দিনের সাজ

দিনের বেলা দাওয়াতে গেলে সাজটা সাধরণ হওয়াই ভালো। এজন্য প্রথমে ময়েশ্চারাইজার ও সানস্ক্রিন লাগিয়ে তারপর ফাউন্ডেশন লাগান। মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী হবে। ত্বক শুষ্ক হলে আগে বিবি বা সিসি ক্রিম লাগিয়ে তারপর ফাউন্ডেশন লাগান। চেহারার গড়ন অনুযায়ী প্রয়োজনমতো কনট্যুরিং করুন। নাক একটু টিকোলো দেখানোর জন্য নাকের দুই পাশে গাঢ় শেডের কনসিলার দিয়ে ওপরে লম্বা করে হালকা শেডের কনসিলার দিন। নাকের দুই পাশ ও কপালের দুই পাশ কিছুটা ডার্ক করে নিন। এতে টিজোনকে হাইলাইট করা সহজ হবে। ত্বক যা-ই হোক, ফেস পাউডার দিয়ে শেষ করুন বেইস মেকআপ। আইভ্রুর ঠিক নিচের অংশে সিলভার, সাদা বা হালকা সোনালি হাইলাইটার ব্যবহার করুন। আইশ্যাডো দেওয়ার ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে পারেন চলতি কোনো ট্রেন্ড শেড। মাশকারা লাগালে চোখের পাতা ঘন ও আর্কষণীয় লাগবে। যারা কাজল ও আইলাইনার পছন্দ করেন, তারা চোখ টেনে দিতে পারেন। এ সময় ম্যাট লিপস্টিক উপযোগী। খুব বেশি উজ্জ্বল রং চাইলে প্রথমে লিপস্টিক দিয়ে তার ওপর ন্যাচারাল লিপগ্লস দিন।

 

রাতের  সাজ

রাতের সাজে বেইস মেকআপ দেওয়ার পর গোলাপি, পাম বা স্ট্রবেরি লাল ব্লাশন ফরসা ত্বকের সঙ্গে খুব ভালো মানায়। আর যাদের গায়ের রং কালো তাদের জন্য কোরাল অথবা পিচ রঙা ব্লাশন আদর্শ। ব্লাশন ব্যবহারের ক্ষেত্রে গালের মানানসই জায়গাটা বেছে নেওয়াও জরুরি। চেহারার গঠন মেনে তবেই এটি ব্যবহার করা উচিত। মুখ গোলাকার হলে গালের পাশে চিকবোন ‘সি’ শেপের মতো করে ব্লাশন লাগান। এতে মুখটা চাপা দেখাবে। চার কোনা যাদের মুখ, তারা চোখের নিচবরাবর গালের ওপর থেকে চিকবোনের শেষ পর্যন্ত ব্লাশন লাগান। তারপর গাল, কপাল ও নিচে ব্লাশন লাগিয়ে নিন। ডিম্বাকার মুখে চিকবোনের বেশি সুস্পষ্ট জায়গা থেকে ব্লাশন দিয়ে কানের পাশের জুলফি পর্যন্ত টেনে নিন। শুধু গালেই নয়, রাতের মেকআপে দ্যুতি ছড়াতে কপাল, টেম্পল এবং ব্রাওবোনে হালকা করে বুলিয়ে নিতে পারেন ব্লাশন। সব শেষে মুখের হাইলাইটেড জোনে শিমার বা শাইনি পাউডার বুলিয়ে নিন। রাতের পার্টিলুক পাবেন পুরোপুরি। এবার কমপ্যাক্ট পাউডার দিয়ে বেইস শেষ করুন। রাতের অনুষ্ঠানে চোখের সাজকে গুরুত্ব দিন। চোখ সাজাতে হবে চোখের শেপ অনুযায়ী। প্রথমে আইভ্রু এঁকে নিন। ভ্রু সেট করার জন্য ব্রাশে কিছুটা জেল বা হেয়ার স্প্রে দিতে পারেন। এবার পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে শ্যাডো বেছে নিন। একটু গ্লসি শ্যাডো রাতে যোগ করবে বাড়তি চমক। শ্যাডো লাগানোর ক্ষেত্রে স্পঞ্জ বা ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। আঙ্গুল দিয়েও কাজ সেরে নেওয়া যাবে। গাঢ় করে লাইনার দিন। চাইলে স্মোকি সাজ দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে ঠোঁটে হালকা রঙের লিপস্টিক ভালো মানাবে। আর ডার্ক লিপস্টিক চাইলে চোখের সাজটা একটু নিয়ন্ত্রণেই রাখুন।

 

 

টিপস

♦ গরমে বের হওয়ার সময় সঙ্গে ছাতা নিন। রোদে পুড়লে শরীর খারাপ হবে, ত্বকেও সানবার্ন হবে।

♦ ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে চলুন।

♦ বেশি করে পানি ও ফল খাবেন। তাহলে ক্লান্তি আসবে না।

♦ বাইরে থেকে ফিরে ভালো করে ত্বক পরিষ্কার করুন। ধুলো-ময়লা লেগে থাকলে ব্রণের উপদ্রব বাড়বে।

♦  গরমকালে মেকআপের সামগ্রী ও ধরনে পরিবর্তন আনতে হয়। এ মৌসুমে পণ্যগুলো সাধারণত শীতকালের তুলনায় হালকা, সতেজ ও উজ্জ্বল হয়।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা