শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ মার্চ, ২০২০

রূপকাহন

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
রূপকাহন

শীতে মোড়া থাকতে থাকতে অভ্যাসটাই যেন বদলে গেছে। শীতকালীন সাজ-পোশাকের অভ্যাসের সঙ্গে গরমের দিনে বিস্তর ফারাক। বুঝেশুনে ব্যবস্থা না নিলে অস্বস্তিতে পড়তে হবে সবখানে। আর বসন্ত দিনে না মেলে পোশাকে স্বস্তি না ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষায়। তাই প্রথমে হতে হবে সচেতন। আর বিস্তারিত জেনে নিতে হবে সময়ের রূপকাহন সম্পর্কে।

 

 

শীত উড়িয়ে শুরু হয়েছে গরমের ঝাপটা। সঙ্গে রয়েছে ধুলোবালি আর মাঝেমধ্যে বৃষ্টির হানা। এই সময়ে বাইরে বের হলে গরম, ঘাম আর ধুলোয় চরম অস্বস্তি তৈরি হয়। এ অবস্থায় স্বস্তি পেতে দরকার উপযোগী সাজ-পোশাক। তাহলে কেমন হতে পারে সময়-উপযোগী রূপকাহন?

তীব্র রোদের তাপে, ঘামে আর ধুলোয় মাখামাখি হয়ে  ভোগেন দারুণ অস্বস্তিতে! তাই ঘর থেকে বের হওয়ার আগেই স্বচ্ছন্দদায়ক পোশাকটি বেছে নিন। এ সময়ের পোশাক পাতলা সুতি হলেই ভালো। এখনকার পোশাক একটু হালকা-পাতলা হলে অস্বস্তি কম লাগে। এ ছাড়া একটু ঢিলেঢালা পোশাক হলে গরমে হাঁসফাঁস লাগবে না। বর্তমানে ক্যাজুয়াল পোশাক হিসেবে মেয়েরা নানারকম আরামদায়ক ফেব্রিকের কুর্তি পরছেন। এগুলো দেখতে যেমন সুন্দর পরতেও আরামদায়ক। এর সঙ্গে টাইডস বা প্লাজো বেশ মানিয়ে যায়। এ ধরনের পোশাক যেমন ট্রেন্ডি তেমন আরামদায়ক। কেউ কেউ এ সময়টাতে শাড়ি বেছে নেন। শাড়ি পরলেও তাঁতের শাড়িতেই আরাম পাবেন বেশি। তবে দীর্ঘকাল ধরে বাঙালি নারীর পছন্দের একটি জায়গা দখল করে আছে পাতলা জর্জেটের প্রিন্টেড শাড়ি। নানা রঙের নজরকাড়া এসব শাড়ি গরমের দিনে পরতে দারুণ আরামদায়ক।  ঝামেলাহীনভাবে বারবার একই শাড়ি পরা যায়। বারবার ধোয়া বা আয়রন করার ঝামেলাও থাকে না। পরার সময় দ্রুত সেট হয়ে যায়। তাই অতিরিক্ত সময়ও নষ্ট হয় না। মূলত গরম উপযোগী পোশাক মানেই ঝামেলাহীন। এ ধরনের পোশাকে দ্রুত রেডি হওয়া ও আরাম ধরে রাখা সম্ভব।

♦ এবার আসা যাক মেকআপের বিষয়ে, গরমের সময় মেকআপ করতে গেলে প্রথমেই মনে পড়ে ঘামের কথা। সঙ্গে ধুলোবালি তো আছেই। ত্বক তৈলাক্ত প্রকৃতির হলে তো আরও সমস্যা। রোদে গেলেই মুখটা কেমন লালচে আর তেলতেলে হয়ে যায়। এটা খুবই বিরক্তিকর। তাহলে উপায় কী? এ সময় বাইরে যাওয়ার আগে খুব হালকা ও ন্যাচারাল মেকআপ করাই উচিত। খুব হালকা মেকআপেও কিন্তু নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়। প্রথমে মুখটা পরিষ্কার করে ধুয়ে এক টুকরো বরফ ঘষে নিন। তারপর লাগান সানস্ক্রিন। সানস্ক্রিন বাইরে যাওয়ার ১৫-২০ মিনিট আগেই লাগাতে হয়। এরপর বেইজ মেকআপ করুন। এ সময়ে বেইজের ক্ষেত্রে ভারী ফাউন্ডেশন যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। গরমে লিকুইড নয় বরং ম্যাট ফাউন্ডেশন দিয়ে বেইজ করুন। এতে মেকআপ সহজে গলবে না।

 

ত্বক যদি তৈলাক্ত প্রকৃতির হয় তাহলে রোদে গেলে খুব দ্রুত ঘামাবে আর তৈলাক্ত হয়ে যাবে। এবার জেনে নেওয়া যাক সময়োপযোগী সাজসজ্জা সম্পর্কে।

অফিস বা ক্লাস

আমরা যারা নিয়মিত অফিস বা ক্লাসে যাই তাদের জন্য সাজগোজ মেইনটেইন করাটা প্রতিদিনের ব্যাপার। অফিসে কিংবা ক্লাসে যেতে সহজে যে সাজ হয় তা বেছে নেওয়াই উত্তম। তবে রোদ পেরিয়ে যেতে এ সময় সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি। আমাদের দেশের আবহাওয়া অনুযায়ী এসপিএফ ২০-৪৫ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার উপযোগী হবে। ত্বকের দাগছোপ ঢাকতে ব্যবহার করুন কনসিলার। ত্বকের রঙের চেয়ে এক শেড হালকা কনসিলার ব্যবহার করুন। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য পাউডার বেস্ড ও শুষ্ক ত্বকের জন্য দরকার লিকুইড বা ক্রিম ফাউন্ডেশন কিংবা টিনটেড ময়েশ্চারাইজার। ভ্রু-পেনসিল ব্যবহার না করে ইদানীং মেয়েদের ঝোঁক ব্রাশ দিয়ে ভ্রুটা সুন্দর করার প্রতি। অফিসে আইশেড বা লিপস্টিকে উজ্জ্বল রং এড়িয়ে চলা ভালো। চোখের সাজে ঘন করে কাজল দিন। হালকা সোনালি বা বাদামি রঙের শ্যাডো ব্যবহার করতে পারেন। বিশেষ দিনে নিতে পারেন লাইট ব্লু, পার্পল, গোল্ড, সিলভার ও ব্রাউন শেডের কালারগুলো। ব্লাশন ব্যবহার না করে কনট্যুর করে চিকবোনটা একটু ডার্ক করে নিতে পারেন। সব সময় যে এ ফরমুলা মানবেন তাও না। লিপগ্লসই আদর্শ নির্বাচন হবে অফিসে। অফিস বা ক্লাসে এসির ঠান্ডা বাতাস ত্বকের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। অফিসে এক সেট ময়েশ্চারাইজার, সানস্ক্রিন ও লোশন রাখুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে ঠোঁটে ভ্যাসলিন বা গ্লস লাগিয়ে নিন।

 

দিনের সাজ

দিনের বেলা দাওয়াতে গেলে সাজটা সাধরণ হওয়াই ভালো। এজন্য প্রথমে ময়েশ্চারাইজার ও সানস্ক্রিন লাগিয়ে তারপর ফাউন্ডেশন লাগান। মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী হবে। ত্বক শুষ্ক হলে আগে বিবি বা সিসি ক্রিম লাগিয়ে তারপর ফাউন্ডেশন লাগান। চেহারার গড়ন অনুযায়ী প্রয়োজনমতো কনট্যুরিং করুন। নাক একটু টিকোলো দেখানোর জন্য নাকের দুই পাশে গাঢ় শেডের কনসিলার দিয়ে ওপরে লম্বা করে হালকা শেডের কনসিলার দিন। নাকের দুই পাশ ও কপালের দুই পাশ কিছুটা ডার্ক করে নিন। এতে টিজোনকে হাইলাইট করা সহজ হবে। ত্বক যা-ই হোক, ফেস পাউডার দিয়ে শেষ করুন বেইস মেকআপ। আইভ্রুর ঠিক নিচের অংশে সিলভার, সাদা বা হালকা সোনালি হাইলাইটার ব্যবহার করুন। আইশ্যাডো দেওয়ার ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে পারেন চলতি কোনো ট্রেন্ড শেড। মাশকারা লাগালে চোখের পাতা ঘন ও আর্কষণীয় লাগবে। যারা কাজল ও আইলাইনার পছন্দ করেন, তারা চোখ টেনে দিতে পারেন। এ সময় ম্যাট লিপস্টিক উপযোগী। খুব বেশি উজ্জ্বল রং চাইলে প্রথমে লিপস্টিক দিয়ে তার ওপর ন্যাচারাল লিপগ্লস দিন।

 

রাতের  সাজ

রাতের সাজে বেইস মেকআপ দেওয়ার পর গোলাপি, পাম বা স্ট্রবেরি লাল ব্লাশন ফরসা ত্বকের সঙ্গে খুব ভালো মানায়। আর যাদের গায়ের রং কালো তাদের জন্য কোরাল অথবা পিচ রঙা ব্লাশন আদর্শ। ব্লাশন ব্যবহারের ক্ষেত্রে গালের মানানসই জায়গাটা বেছে নেওয়াও জরুরি। চেহারার গঠন মেনে তবেই এটি ব্যবহার করা উচিত। মুখ গোলাকার হলে গালের পাশে চিকবোন ‘সি’ শেপের মতো করে ব্লাশন লাগান। এতে মুখটা চাপা দেখাবে। চার কোনা যাদের মুখ, তারা চোখের নিচবরাবর গালের ওপর থেকে চিকবোনের শেষ পর্যন্ত ব্লাশন লাগান। তারপর গাল, কপাল ও নিচে ব্লাশন লাগিয়ে নিন। ডিম্বাকার মুখে চিকবোনের বেশি সুস্পষ্ট জায়গা থেকে ব্লাশন দিয়ে কানের পাশের জুলফি পর্যন্ত টেনে নিন। শুধু গালেই নয়, রাতের মেকআপে দ্যুতি ছড়াতে কপাল, টেম্পল এবং ব্রাওবোনে হালকা করে বুলিয়ে নিতে পারেন ব্লাশন। সব শেষে মুখের হাইলাইটেড জোনে শিমার বা শাইনি পাউডার বুলিয়ে নিন। রাতের পার্টিলুক পাবেন পুরোপুরি। এবার কমপ্যাক্ট পাউডার দিয়ে বেইস শেষ করুন। রাতের অনুষ্ঠানে চোখের সাজকে গুরুত্ব দিন। চোখ সাজাতে হবে চোখের শেপ অনুযায়ী। প্রথমে আইভ্রু এঁকে নিন। ভ্রু সেট করার জন্য ব্রাশে কিছুটা জেল বা হেয়ার স্প্রে দিতে পারেন। এবার পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে শ্যাডো বেছে নিন। একটু গ্লসি শ্যাডো রাতে যোগ করবে বাড়তি চমক। শ্যাডো লাগানোর ক্ষেত্রে স্পঞ্জ বা ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। আঙ্গুল দিয়েও কাজ সেরে নেওয়া যাবে। গাঢ় করে লাইনার দিন। চাইলে স্মোকি সাজ দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে ঠোঁটে হালকা রঙের লিপস্টিক ভালো মানাবে। আর ডার্ক লিপস্টিক চাইলে চোখের সাজটা একটু নিয়ন্ত্রণেই রাখুন।

 

 

টিপস

♦ গরমে বের হওয়ার সময় সঙ্গে ছাতা নিন। রোদে পুড়লে শরীর খারাপ হবে, ত্বকেও সানবার্ন হবে।

♦ ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে চলুন।

♦ বেশি করে পানি ও ফল খাবেন। তাহলে ক্লান্তি আসবে না।

♦ বাইরে থেকে ফিরে ভালো করে ত্বক পরিষ্কার করুন। ধুলো-ময়লা লেগে থাকলে ব্রণের উপদ্রব বাড়বে।

♦  গরমকালে মেকআপের সামগ্রী ও ধরনে পরিবর্তন আনতে হয়। এ মৌসুমে পণ্যগুলো সাধারণত শীতকালের তুলনায় হালকা, সতেজ ও উজ্জ্বল হয়।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৬ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৫৩ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা