শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ মার্চ, ২০২০

রূপকাহন

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
রূপকাহন

শীতে মোড়া থাকতে থাকতে অভ্যাসটাই যেন বদলে গেছে। শীতকালীন সাজ-পোশাকের অভ্যাসের সঙ্গে গরমের দিনে বিস্তর ফারাক। বুঝেশুনে ব্যবস্থা না নিলে অস্বস্তিতে পড়তে হবে সবখানে। আর বসন্ত দিনে না মেলে পোশাকে স্বস্তি না ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষায়। তাই প্রথমে হতে হবে সচেতন। আর বিস্তারিত জেনে নিতে হবে সময়ের রূপকাহন সম্পর্কে।

 

 

শীত উড়িয়ে শুরু হয়েছে গরমের ঝাপটা। সঙ্গে রয়েছে ধুলোবালি আর মাঝেমধ্যে বৃষ্টির হানা। এই সময়ে বাইরে বের হলে গরম, ঘাম আর ধুলোয় চরম অস্বস্তি তৈরি হয়। এ অবস্থায় স্বস্তি পেতে দরকার উপযোগী সাজ-পোশাক। তাহলে কেমন হতে পারে সময়-উপযোগী রূপকাহন?

তীব্র রোদের তাপে, ঘামে আর ধুলোয় মাখামাখি হয়ে  ভোগেন দারুণ অস্বস্তিতে! তাই ঘর থেকে বের হওয়ার আগেই স্বচ্ছন্দদায়ক পোশাকটি বেছে নিন। এ সময়ের পোশাক পাতলা সুতি হলেই ভালো। এখনকার পোশাক একটু হালকা-পাতলা হলে অস্বস্তি কম লাগে। এ ছাড়া একটু ঢিলেঢালা পোশাক হলে গরমে হাঁসফাঁস লাগবে না। বর্তমানে ক্যাজুয়াল পোশাক হিসেবে মেয়েরা নানারকম আরামদায়ক ফেব্রিকের কুর্তি পরছেন। এগুলো দেখতে যেমন সুন্দর পরতেও আরামদায়ক। এর সঙ্গে টাইডস বা প্লাজো বেশ মানিয়ে যায়। এ ধরনের পোশাক যেমন ট্রেন্ডি তেমন আরামদায়ক। কেউ কেউ এ সময়টাতে শাড়ি বেছে নেন। শাড়ি পরলেও তাঁতের শাড়িতেই আরাম পাবেন বেশি। তবে দীর্ঘকাল ধরে বাঙালি নারীর পছন্দের একটি জায়গা দখল করে আছে পাতলা জর্জেটের প্রিন্টেড শাড়ি। নানা রঙের নজরকাড়া এসব শাড়ি গরমের দিনে পরতে দারুণ আরামদায়ক।  ঝামেলাহীনভাবে বারবার একই শাড়ি পরা যায়। বারবার ধোয়া বা আয়রন করার ঝামেলাও থাকে না। পরার সময় দ্রুত সেট হয়ে যায়। তাই অতিরিক্ত সময়ও নষ্ট হয় না। মূলত গরম উপযোগী পোশাক মানেই ঝামেলাহীন। এ ধরনের পোশাকে দ্রুত রেডি হওয়া ও আরাম ধরে রাখা সম্ভব।

♦ এবার আসা যাক মেকআপের বিষয়ে, গরমের সময় মেকআপ করতে গেলে প্রথমেই মনে পড়ে ঘামের কথা। সঙ্গে ধুলোবালি তো আছেই। ত্বক তৈলাক্ত প্রকৃতির হলে তো আরও সমস্যা। রোদে গেলেই মুখটা কেমন লালচে আর তেলতেলে হয়ে যায়। এটা খুবই বিরক্তিকর। তাহলে উপায় কী? এ সময় বাইরে যাওয়ার আগে খুব হালকা ও ন্যাচারাল মেকআপ করাই উচিত। খুব হালকা মেকআপেও কিন্তু নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়। প্রথমে মুখটা পরিষ্কার করে ধুয়ে এক টুকরো বরফ ঘষে নিন। তারপর লাগান সানস্ক্রিন। সানস্ক্রিন বাইরে যাওয়ার ১৫-২০ মিনিট আগেই লাগাতে হয়। এরপর বেইজ মেকআপ করুন। এ সময়ে বেইজের ক্ষেত্রে ভারী ফাউন্ডেশন যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। গরমে লিকুইড নয় বরং ম্যাট ফাউন্ডেশন দিয়ে বেইজ করুন। এতে মেকআপ সহজে গলবে না।

 

ত্বক যদি তৈলাক্ত প্রকৃতির হয় তাহলে রোদে গেলে খুব দ্রুত ঘামাবে আর তৈলাক্ত হয়ে যাবে। এবার জেনে নেওয়া যাক সময়োপযোগী সাজসজ্জা সম্পর্কে।

অফিস বা ক্লাস

আমরা যারা নিয়মিত অফিস বা ক্লাসে যাই তাদের জন্য সাজগোজ মেইনটেইন করাটা প্রতিদিনের ব্যাপার। অফিসে কিংবা ক্লাসে যেতে সহজে যে সাজ হয় তা বেছে নেওয়াই উত্তম। তবে রোদ পেরিয়ে যেতে এ সময় সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি। আমাদের দেশের আবহাওয়া অনুযায়ী এসপিএফ ২০-৪৫ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার উপযোগী হবে। ত্বকের দাগছোপ ঢাকতে ব্যবহার করুন কনসিলার। ত্বকের রঙের চেয়ে এক শেড হালকা কনসিলার ব্যবহার করুন। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য পাউডার বেস্ড ও শুষ্ক ত্বকের জন্য দরকার লিকুইড বা ক্রিম ফাউন্ডেশন কিংবা টিনটেড ময়েশ্চারাইজার। ভ্রু-পেনসিল ব্যবহার না করে ইদানীং মেয়েদের ঝোঁক ব্রাশ দিয়ে ভ্রুটা সুন্দর করার প্রতি। অফিসে আইশেড বা লিপস্টিকে উজ্জ্বল রং এড়িয়ে চলা ভালো। চোখের সাজে ঘন করে কাজল দিন। হালকা সোনালি বা বাদামি রঙের শ্যাডো ব্যবহার করতে পারেন। বিশেষ দিনে নিতে পারেন লাইট ব্লু, পার্পল, গোল্ড, সিলভার ও ব্রাউন শেডের কালারগুলো। ব্লাশন ব্যবহার না করে কনট্যুর করে চিকবোনটা একটু ডার্ক করে নিতে পারেন। সব সময় যে এ ফরমুলা মানবেন তাও না। লিপগ্লসই আদর্শ নির্বাচন হবে অফিসে। অফিস বা ক্লাসে এসির ঠান্ডা বাতাস ত্বকের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। অফিসে এক সেট ময়েশ্চারাইজার, সানস্ক্রিন ও লোশন রাখুন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে ঠোঁটে ভ্যাসলিন বা গ্লস লাগিয়ে নিন।

 

দিনের সাজ

দিনের বেলা দাওয়াতে গেলে সাজটা সাধরণ হওয়াই ভালো। এজন্য প্রথমে ময়েশ্চারাইজার ও সানস্ক্রিন লাগিয়ে তারপর ফাউন্ডেশন লাগান। মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী হবে। ত্বক শুষ্ক হলে আগে বিবি বা সিসি ক্রিম লাগিয়ে তারপর ফাউন্ডেশন লাগান। চেহারার গড়ন অনুযায়ী প্রয়োজনমতো কনট্যুরিং করুন। নাক একটু টিকোলো দেখানোর জন্য নাকের দুই পাশে গাঢ় শেডের কনসিলার দিয়ে ওপরে লম্বা করে হালকা শেডের কনসিলার দিন। নাকের দুই পাশ ও কপালের দুই পাশ কিছুটা ডার্ক করে নিন। এতে টিজোনকে হাইলাইট করা সহজ হবে। ত্বক যা-ই হোক, ফেস পাউডার দিয়ে শেষ করুন বেইস মেকআপ। আইভ্রুর ঠিক নিচের অংশে সিলভার, সাদা বা হালকা সোনালি হাইলাইটার ব্যবহার করুন। আইশ্যাডো দেওয়ার ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে পারেন চলতি কোনো ট্রেন্ড শেড। মাশকারা লাগালে চোখের পাতা ঘন ও আর্কষণীয় লাগবে। যারা কাজল ও আইলাইনার পছন্দ করেন, তারা চোখ টেনে দিতে পারেন। এ সময় ম্যাট লিপস্টিক উপযোগী। খুব বেশি উজ্জ্বল রং চাইলে প্রথমে লিপস্টিক দিয়ে তার ওপর ন্যাচারাল লিপগ্লস দিন।

 

রাতের  সাজ

রাতের সাজে বেইস মেকআপ দেওয়ার পর গোলাপি, পাম বা স্ট্রবেরি লাল ব্লাশন ফরসা ত্বকের সঙ্গে খুব ভালো মানায়। আর যাদের গায়ের রং কালো তাদের জন্য কোরাল অথবা পিচ রঙা ব্লাশন আদর্শ। ব্লাশন ব্যবহারের ক্ষেত্রে গালের মানানসই জায়গাটা বেছে নেওয়াও জরুরি। চেহারার গঠন মেনে তবেই এটি ব্যবহার করা উচিত। মুখ গোলাকার হলে গালের পাশে চিকবোন ‘সি’ শেপের মতো করে ব্লাশন লাগান। এতে মুখটা চাপা দেখাবে। চার কোনা যাদের মুখ, তারা চোখের নিচবরাবর গালের ওপর থেকে চিকবোনের শেষ পর্যন্ত ব্লাশন লাগান। তারপর গাল, কপাল ও নিচে ব্লাশন লাগিয়ে নিন। ডিম্বাকার মুখে চিকবোনের বেশি সুস্পষ্ট জায়গা থেকে ব্লাশন দিয়ে কানের পাশের জুলফি পর্যন্ত টেনে নিন। শুধু গালেই নয়, রাতের মেকআপে দ্যুতি ছড়াতে কপাল, টেম্পল এবং ব্রাওবোনে হালকা করে বুলিয়ে নিতে পারেন ব্লাশন। সব শেষে মুখের হাইলাইটেড জোনে শিমার বা শাইনি পাউডার বুলিয়ে নিন। রাতের পার্টিলুক পাবেন পুরোপুরি। এবার কমপ্যাক্ট পাউডার দিয়ে বেইস শেষ করুন। রাতের অনুষ্ঠানে চোখের সাজকে গুরুত্ব দিন। চোখ সাজাতে হবে চোখের শেপ অনুযায়ী। প্রথমে আইভ্রু এঁকে নিন। ভ্রু সেট করার জন্য ব্রাশে কিছুটা জেল বা হেয়ার স্প্রে দিতে পারেন। এবার পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে শ্যাডো বেছে নিন। একটু গ্লসি শ্যাডো রাতে যোগ করবে বাড়তি চমক। শ্যাডো লাগানোর ক্ষেত্রে স্পঞ্জ বা ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। আঙ্গুল দিয়েও কাজ সেরে নেওয়া যাবে। গাঢ় করে লাইনার দিন। চাইলে স্মোকি সাজ দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে ঠোঁটে হালকা রঙের লিপস্টিক ভালো মানাবে। আর ডার্ক লিপস্টিক চাইলে চোখের সাজটা একটু নিয়ন্ত্রণেই রাখুন।

 

 

টিপস

♦ গরমে বের হওয়ার সময় সঙ্গে ছাতা নিন। রোদে পুড়লে শরীর খারাপ হবে, ত্বকেও সানবার্ন হবে।

♦ ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে চলুন।

♦ বেশি করে পানি ও ফল খাবেন। তাহলে ক্লান্তি আসবে না।

♦ বাইরে থেকে ফিরে ভালো করে ত্বক পরিষ্কার করুন। ধুলো-ময়লা লেগে থাকলে ব্রণের উপদ্রব বাড়বে।

♦  গরমকালে মেকআপের সামগ্রী ও ধরনে পরিবর্তন আনতে হয়। এ মৌসুমে পণ্যগুলো সাধারণত শীতকালের তুলনায় হালকা, সতেজ ও উজ্জ্বল হয়।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ