শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১০, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

হঠাৎ দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কেন সামরিক শাসন জারি করেছিলেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হঠাৎ দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কেন সামরিক শাসন জারি করেছিলেন?

দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারির কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেখানকার পার্লামেন্ট এর বিরুদ্ধে ভোট দেয়ায় সামরিক আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। তার এ ঘোষণার পর সামরিক আইন জারির প্রতিবাদ করতে যারা রাস্তায় নেমে এসেছিলেন তারা উৎসবে মেতে উঠেছেন।

এশিয়ার গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে পরিচিত এই দেশটিতে গত ৫০ বছরের মধ্যে এই প্রথম মার্শাল ল বা সামরিক আইন জারি করা হলে তাতে হতবাক হন দেশটির মানুষ।

প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল মঙ্গলবার রাতে এক টেলিভিশন ঘোষণায় ‘রাষ্ট্র বিরোধী শক্তি’ এবং উত্তর কোরিয়ার হুমকির কথা উল্লেখ করে সামরিক আইন জারির ঘোষণা দিয়েছিলেন।

তবে এর কিছুক্ষণ পরই পরিষ্কার হয়ে যায় যে-কোনো বিদেশি হুমকি নয়, বরং তার নিজের রাজনৈতিক সংকটের কারণেই তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এরপর হাজার হাজার মানুষ এর প্রতিবাদে পার্লামেন্টের সামনে সমবেত হয়। অন্যদিকে বিরোধী আইন প্রণেতারা দ্রুত পার্লামেন্টে যান জরুরি ভোটের মাধ্যমে প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্ত বাতিলে চাপ দেয়ার জন্য।

ভোটে পরাজিত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর তিনি পার্লামেন্টের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন এবং সামরিক আইন জারির আদেশ প্রত্যাহার করেন।

কীভাবে সব উন্মোচিত হলো

পর্যবেক্ষকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট ইউন এমনভাবে কাজ করেছেন তাতে মনে হবে তিনি চাপের মুখে এটি করেছেন।

মঙ্গলবার রাতে তার ভাষণে তার সরকারকে হেয় করার বিরোধীদের উদ্যোগের বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। এরপর তিনি ‘সমস্যা তৈরি করছে এমন রাষ্ট্র বিরোধী শক্তিকে ধ্বংস করার জন্য’ সামরিক আইন জারির ঘোষণা দেন।

তার ডিক্রি সাময়িকভাবে সামরিক বাহিনীকে দায়িত্বে নিয়ে আসে। হেলমেট পরিহিত সৈন্য ও পুলিশ মোতায়েন করা হয় পার্লামেন্ট ভবনে। সেখানে ছাদে হেলিকপ্টার নামতে দেখা গেছে।

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম মাস্ক পরিহিত সশস্ত্র সৈন্যদের ওই ভবনের ভেতরে প্রবেশের ছবি প্রকাশ করেছে। সেখানে কর্মকর্তারা অগ্নি নির্বাপক দিয়ে সৈন্যদের ঠেকানোর চেষ্টা করেছেন।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত এগারটার দিকে সামরিক বাহিনী সংসদ ও রাজনৈতিক গ্রুপগুলোর কার্যক্রম এবং প্রতিবাদ বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করে ডিক্রি জারি করে। একই সাথে তারা গণমাধ্যমকেও সরকারি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে।

তবে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিকরা সাথে সাথেই প্রেসিডেন্টের ঘোষণাকে অবৈধ ও অসাংবিধানিক বলে ঘোষণা দেয়। প্রেসিডেন্টের নিজের দল কনজারভেটিভ পিপলস পাওয়ার পার্টিও তার পদক্ষেপকে ‘ভুল পদক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যায়িত করে।

এর মধ্যে দেশটির বৃহত্তম বিরোধী দল লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি দলীয় এমপিদের সংসদে এসে ভোটে অংশ নিয়ে সামরিক আইন জারির আদেশ প্রত্যাখ্যানের আহ্বান জানায়।

তিনি একই সাথে সাধারণ মানুষকে পার্লামেন্টের সামনে প্রতিবাদে অংশ নেয়ার আহবান জানান। এরপরই বিপুল সংখ্যক মানুষ একে ‘মার্শাল ল নয়’ এবং ‘স্বৈরতন্ত্রের পতন হোক’ এমন স্লোগান দেয়।

এ সময় বিক্ষোভকারীদের সাথে পুলিশের হাতাহাতির খবর দেয় স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম। অবশ্য সেনাবাহিনীর উপস্থিতি সত্ত্বেও সেখানকার উত্তেজনা সহিংসতায় রূপ নেয়নি। এবং সংসদ সদস্যরাও ব্যারিকেড এড়িয়ে পার্লামেন্টে পৌঁছাতে সক্ষম হন।

রাত একটার দিকে পার্লামেন্ট প্রেসিডেন্টের আদেশ প্রত্যাখ্যান করে ভোট দেয়। তিনশ জন সদস্যের মধ্যে এ সময় ১৯০ জন উপস্থিত ছিলেন। সেখানে প্রেসিডেন্ট ইউনের মার্শাল ল ঘোষণা অকার্যকর ঘোষিত হয়।

কতটা গুরুত্বপূর্ণ এই মার্শাল ল?

বেসামরিক প্রশাসন কাজ করতে না পারলে জরুরি অবস্থার সময় মার্শাল ল হলো সামরিক কর্তৃপক্ষের অস্থায়ী শাসন। দক্ষিণ কোরিয়ায় সর্বশেষ সামরিক শাসন জারি হয়েছিল ১৯৭৯ সালে। সেসময় দেশটির দীর্ঘসময়কার সামরিক স্বৈরশাসক পার্ক চুং হি অভ্যুত্থানে নিহত হয়েছিলেন।

১৯৮৭ সালে দেশটি সংসদীয় গণতন্ত্র চালু করার পর এ ধরনের ঘটনা আর ঘটেনি। কিন্তু মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট জাতির উদ্দেশে ভাষণে বললেন যে তিনি ‘রাষ্ট্র বিরোধী শক্তির’ হাত থেকে দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষার চেষ্টা করছেন।

প্রেসিডেন্ট ইউন উত্তর কোরিয়ার বিষয়ে তার আগের প্রেসিডেন্টের চেয়ে শক্ত অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি বিরোধীদের ‘উত্তর কোরিয়ার প্রতি সহানুভূতিশীল’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন কোনো ধরনের প্রমাণ ছাড়াই।

মার্শাল ল’র অধীনে সামরিক বাহিনীকে অতিরিক্ত ক্ষমতা দেয়া হয় এবং সেখানে প্রায়শই মৌলিক অধিকার, নাগরিক সুরক্ষা এবং আইনের শাসনের মান খর্ব হয়।

রাজনৈতিক দল, গণমাধ্যম ও রাজনীতিকদের কার্যক্রমে বিধিনিষেধ দিলেও তারা সেটি অগ্রাহ্য করেছেন এবং গণমাধ্যমের ওপর সরকার নিয়ন্ত্রণ নিতে পেরেছে এমন কোনো লক্ষণও দেখা যায়নি। সরকারি মিডিয়া ইউনহাপ ও অন্য মিডিয়াগুলো স্বাভাবিক সংবাদ পরিবেশন করে গেছে।

প্রেসিডেন্ট চাপ অনুভব করছিলেন?

কট্টরপন্থী রক্ষণশীল প্রেসিডেন্ট ইউন ২০০২ সালের মে মাসে দায়িত্ব নিয়েছিলেন। কিন্তু পরে সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয় বিরোধীরা। ফলে তার সরকার নিজেদের প্রত্যাশা মতো কোনো বিল পাশ করাতে পারছিলো না সংসদে। তার জনপ্রিয়তাও কমে আসছিল। 

চলতি বছর কিছু দুর্নীতির ঘটনাতেও তার নাম জড়িয়ে পড়ে। এর মধ্যে একটি হলো ফার্স্ট লেডিকে নিয়ে ও আরেকটি হলো শেয়ার বাজার ঘিরে।

এমনকি মাসখানেক আগেই তিনি সরকারি টিভিতে দুঃখ প্রকাশ করে বিবৃতি দিতেও বাধ্য হয়ে বলেছিলেন যে ফার্স্ট লেডির কার্যক্রম তদারকির জন্য একটি অফিস প্রতিষ্ঠা করা হবে। তবে এ নিয়ে বিরোধীদের বড় ধরনের তদন্তের দাবি তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। একই সাথে ফার্স্ট লেডির বিষয়ে তদন্তে ব্যর্থতার জন্য বিরোধীরা মন্ত্রিসভার সদস্য ও সরকারি অডিট সংস্থার প্রধানসহ শীর্ষ প্রসিকিউটরদের অভিশংসনের উদ্যোগ নেয়।

এখন কী হবে?

প্রেসিডেন্ট ইউনের ঘোষণার পর অন্তত ছয় ঘণ্টা দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষ বিভ্রান্তিতে ছিল যে-এই মার্শাল ল’ আদেশের অর্থ কী। তবে বিরোধীরা দ্রুত পার্লামেন্টে জমায়েত হয়েছে ও এই ঘোষণা বাতিল করার জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক সংসদ সদস্য উপস্থিত হতে পেরেছিলেন।

রাস্তায় সৈন্য ও পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি দেখে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা নিয়েছে মনে হলেও শেষ পর্যন্ত তা বাস্তব হয়নি। 

দক্ষিণ কোরিয়ার আইন অনুযায়ী সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে দাবি করা হলে সরকার মার্শাল ল প্রত্যাহার করতে বাধ্য। একই আইন অনুযায়ী মার্শাল ল কর্তৃপক্ষ আইন প্রণেতাদের আটক করতে পারে না। তবে এটি এখনো পরিষ্কার নয় যে সামনে কী হবে এবং প্রেসিডেন্ট ইউনের পরিণতি কী হবে। প্রতিবাদকারীরা অনেকে অবশ্য তাকে গ্রেফতারের দাবি করেছেন।

কিন্তু তার দ্রুততার সাথে নেয়া পদক্ষেপ মানুষকে বিস্মিত করেছে। এর ফলে অনেকে আধুনিক অগ্রসর গণতন্ত্রকে স্বৈরতন্ত্রের দিনগুলো মনে করিয়ে দিয়েছে। এটাই কয়েক দশকের মধ্যে দেশটির গণতন্ত্রের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করা হচ্ছে।

বিশ্লেষকরা অনেকে বলছেন যে এটি যুক্তরাষ্ট্রের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গার চেয়ে বেশি ভাবমূর্তি সংকটে ফেলেছে দক্ষিণ কোরিয়াকে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
সর্বশেষ খবর
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১৪ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে