শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১০, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

হঠাৎ দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কেন সামরিক শাসন জারি করেছিলেন?

অনলাইন ডেস্ক
হঠাৎ দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কেন সামরিক শাসন জারি করেছিলেন?

দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারির কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেখানকার পার্লামেন্ট এর বিরুদ্ধে ভোট দেয়ায় সামরিক আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। তার এ ঘোষণার পর সামরিক আইন জারির প্রতিবাদ করতে যারা রাস্তায় নেমে এসেছিলেন তারা উৎসবে মেতে উঠেছেন।

এশিয়ার গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে পরিচিত এই দেশটিতে গত ৫০ বছরের মধ্যে এই প্রথম মার্শাল ল বা সামরিক আইন জারি করা হলে তাতে হতবাক হন দেশটির মানুষ।

প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল মঙ্গলবার রাতে এক টেলিভিশন ঘোষণায় ‘রাষ্ট্র বিরোধী শক্তি’ এবং উত্তর কোরিয়ার হুমকির কথা উল্লেখ করে সামরিক আইন জারির ঘোষণা দিয়েছিলেন।

তবে এর কিছুক্ষণ পরই পরিষ্কার হয়ে যায় যে-কোনো বিদেশি হুমকি নয়, বরং তার নিজের রাজনৈতিক সংকটের কারণেই তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এরপর হাজার হাজার মানুষ এর প্রতিবাদে পার্লামেন্টের সামনে সমবেত হয়। অন্যদিকে বিরোধী আইন প্রণেতারা দ্রুত পার্লামেন্টে যান জরুরি ভোটের মাধ্যমে প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্ত বাতিলে চাপ দেয়ার জন্য।

ভোটে পরাজিত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর তিনি পার্লামেন্টের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন এবং সামরিক আইন জারির আদেশ প্রত্যাহার করেন।

কীভাবে সব উন্মোচিত হলো

পর্যবেক্ষকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট ইউন এমনভাবে কাজ করেছেন তাতে মনে হবে তিনি চাপের মুখে এটি করেছেন।

মঙ্গলবার রাতে তার ভাষণে তার সরকারকে হেয় করার বিরোধীদের উদ্যোগের বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। এরপর তিনি ‘সমস্যা তৈরি করছে এমন রাষ্ট্র বিরোধী শক্তিকে ধ্বংস করার জন্য’ সামরিক আইন জারির ঘোষণা দেন।

তার ডিক্রি সাময়িকভাবে সামরিক বাহিনীকে দায়িত্বে নিয়ে আসে। হেলমেট পরিহিত সৈন্য ও পুলিশ মোতায়েন করা হয় পার্লামেন্ট ভবনে। সেখানে ছাদে হেলিকপ্টার নামতে দেখা গেছে।

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম মাস্ক পরিহিত সশস্ত্র সৈন্যদের ওই ভবনের ভেতরে প্রবেশের ছবি প্রকাশ করেছে। সেখানে কর্মকর্তারা অগ্নি নির্বাপক দিয়ে সৈন্যদের ঠেকানোর চেষ্টা করেছেন।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত এগারটার দিকে সামরিক বাহিনী সংসদ ও রাজনৈতিক গ্রুপগুলোর কার্যক্রম এবং প্রতিবাদ বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করে ডিক্রি জারি করে। একই সাথে তারা গণমাধ্যমকেও সরকারি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে।

তবে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিকরা সাথে সাথেই প্রেসিডেন্টের ঘোষণাকে অবৈধ ও অসাংবিধানিক বলে ঘোষণা দেয়। প্রেসিডেন্টের নিজের দল কনজারভেটিভ পিপলস পাওয়ার পার্টিও তার পদক্ষেপকে ‘ভুল পদক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যায়িত করে।

এর মধ্যে দেশটির বৃহত্তম বিরোধী দল লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি দলীয় এমপিদের সংসদে এসে ভোটে অংশ নিয়ে সামরিক আইন জারির আদেশ প্রত্যাখ্যানের আহ্বান জানায়।

তিনি একই সাথে সাধারণ মানুষকে পার্লামেন্টের সামনে প্রতিবাদে অংশ নেয়ার আহবান জানান। এরপরই বিপুল সংখ্যক মানুষ একে ‘মার্শাল ল নয়’ এবং ‘স্বৈরতন্ত্রের পতন হোক’ এমন স্লোগান দেয়।

এ সময় বিক্ষোভকারীদের সাথে পুলিশের হাতাহাতির খবর দেয় স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম। অবশ্য সেনাবাহিনীর উপস্থিতি সত্ত্বেও সেখানকার উত্তেজনা সহিংসতায় রূপ নেয়নি। এবং সংসদ সদস্যরাও ব্যারিকেড এড়িয়ে পার্লামেন্টে পৌঁছাতে সক্ষম হন।

রাত একটার দিকে পার্লামেন্ট প্রেসিডেন্টের আদেশ প্রত্যাখ্যান করে ভোট দেয়। তিনশ জন সদস্যের মধ্যে এ সময় ১৯০ জন উপস্থিত ছিলেন। সেখানে প্রেসিডেন্ট ইউনের মার্শাল ল ঘোষণা অকার্যকর ঘোষিত হয়।

কতটা গুরুত্বপূর্ণ এই মার্শাল ল?

বেসামরিক প্রশাসন কাজ করতে না পারলে জরুরি অবস্থার সময় মার্শাল ল হলো সামরিক কর্তৃপক্ষের অস্থায়ী শাসন। দক্ষিণ কোরিয়ায় সর্বশেষ সামরিক শাসন জারি হয়েছিল ১৯৭৯ সালে। সেসময় দেশটির দীর্ঘসময়কার সামরিক স্বৈরশাসক পার্ক চুং হি অভ্যুত্থানে নিহত হয়েছিলেন।

১৯৮৭ সালে দেশটি সংসদীয় গণতন্ত্র চালু করার পর এ ধরনের ঘটনা আর ঘটেনি। কিন্তু মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট জাতির উদ্দেশে ভাষণে বললেন যে তিনি ‘রাষ্ট্র বিরোধী শক্তির’ হাত থেকে দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষার চেষ্টা করছেন।

প্রেসিডেন্ট ইউন উত্তর কোরিয়ার বিষয়ে তার আগের প্রেসিডেন্টের চেয়ে শক্ত অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি বিরোধীদের ‘উত্তর কোরিয়ার প্রতি সহানুভূতিশীল’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন কোনো ধরনের প্রমাণ ছাড়াই।

মার্শাল ল’র অধীনে সামরিক বাহিনীকে অতিরিক্ত ক্ষমতা দেয়া হয় এবং সেখানে প্রায়শই মৌলিক অধিকার, নাগরিক সুরক্ষা এবং আইনের শাসনের মান খর্ব হয়।

রাজনৈতিক দল, গণমাধ্যম ও রাজনীতিকদের কার্যক্রমে বিধিনিষেধ দিলেও তারা সেটি অগ্রাহ্য করেছেন এবং গণমাধ্যমের ওপর সরকার নিয়ন্ত্রণ নিতে পেরেছে এমন কোনো লক্ষণও দেখা যায়নি। সরকারি মিডিয়া ইউনহাপ ও অন্য মিডিয়াগুলো স্বাভাবিক সংবাদ পরিবেশন করে গেছে।

প্রেসিডেন্ট চাপ অনুভব করছিলেন?

কট্টরপন্থী রক্ষণশীল প্রেসিডেন্ট ইউন ২০০২ সালের মে মাসে দায়িত্ব নিয়েছিলেন। কিন্তু পরে সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয় বিরোধীরা। ফলে তার সরকার নিজেদের প্রত্যাশা মতো কোনো বিল পাশ করাতে পারছিলো না সংসদে। তার জনপ্রিয়তাও কমে আসছিল। 

চলতি বছর কিছু দুর্নীতির ঘটনাতেও তার নাম জড়িয়ে পড়ে। এর মধ্যে একটি হলো ফার্স্ট লেডিকে নিয়ে ও আরেকটি হলো শেয়ার বাজার ঘিরে।

এমনকি মাসখানেক আগেই তিনি সরকারি টিভিতে দুঃখ প্রকাশ করে বিবৃতি দিতেও বাধ্য হয়ে বলেছিলেন যে ফার্স্ট লেডির কার্যক্রম তদারকির জন্য একটি অফিস প্রতিষ্ঠা করা হবে। তবে এ নিয়ে বিরোধীদের বড় ধরনের তদন্তের দাবি তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। একই সাথে ফার্স্ট লেডির বিষয়ে তদন্তে ব্যর্থতার জন্য বিরোধীরা মন্ত্রিসভার সদস্য ও সরকারি অডিট সংস্থার প্রধানসহ শীর্ষ প্রসিকিউটরদের অভিশংসনের উদ্যোগ নেয়।

এখন কী হবে?

প্রেসিডেন্ট ইউনের ঘোষণার পর অন্তত ছয় ঘণ্টা দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষ বিভ্রান্তিতে ছিল যে-এই মার্শাল ল’ আদেশের অর্থ কী। তবে বিরোধীরা দ্রুত পার্লামেন্টে জমায়েত হয়েছে ও এই ঘোষণা বাতিল করার জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক সংসদ সদস্য উপস্থিত হতে পেরেছিলেন।

রাস্তায় সৈন্য ও পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি দেখে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা নিয়েছে মনে হলেও শেষ পর্যন্ত তা বাস্তব হয়নি। 

দক্ষিণ কোরিয়ার আইন অনুযায়ী সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে দাবি করা হলে সরকার মার্শাল ল প্রত্যাহার করতে বাধ্য। একই আইন অনুযায়ী মার্শাল ল কর্তৃপক্ষ আইন প্রণেতাদের আটক করতে পারে না। তবে এটি এখনো পরিষ্কার নয় যে সামনে কী হবে এবং প্রেসিডেন্ট ইউনের পরিণতি কী হবে। প্রতিবাদকারীরা অনেকে অবশ্য তাকে গ্রেফতারের দাবি করেছেন।

কিন্তু তার দ্রুততার সাথে নেয়া পদক্ষেপ মানুষকে বিস্মিত করেছে। এর ফলে অনেকে আধুনিক অগ্রসর গণতন্ত্রকে স্বৈরতন্ত্রের দিনগুলো মনে করিয়ে দিয়েছে। এটাই কয়েক দশকের মধ্যে দেশটির গণতন্ত্রের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করা হচ্ছে।

বিশ্লেষকরা অনেকে বলছেন যে এটি যুক্তরাষ্ট্রের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গার চেয়ে বেশি ভাবমূর্তি সংকটে ফেলেছে দক্ষিণ কোরিয়াকে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
নাইজেরিয়ায় প্লেনের জরুরি অবতরণ, আহত ৬
নাইজেরিয়ায় প্লেনের জরুরি অবতরণ, আহত ৬
কেন দ্বিতীয় বছরেও কানাডা বিদেশি শিক্ষার্থী কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে?
কেন দ্বিতীয় বছরেও কানাডা বিদেশি শিক্ষার্থী কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে?
গ্রিনল্যান্ড নিয়ে ট্রাম্প-ফ্রেডেরিকসেনের ‌‌‘ফোনযুদ্ধ’?
গ্রিনল্যান্ড নিয়ে ট্রাম্প-ফ্রেডেরিকসেনের ‌‌‘ফোনযুদ্ধ’?
ট্রাম্পকে কৌশলে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন পুতিন, অভিযোগ জেলেনস্কির
ট্রাম্পকে কৌশলে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন পুতিন, অভিযোগ জেলেনস্কির
২০০ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিল ইসরায়েল
২০০ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিল ইসরায়েল
ব্যাংককে এক সপ্তাহের জন্য ফ্রি গণপরিবহন
ব্যাংককে এক সপ্তাহের জন্য ফ্রি গণপরিবহন
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
পুনেতে মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়ছে বিরল রোগ জিবিএস
পুনেতে মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়ছে বিরল রোগ জিবিএস
হামাস আরও শক্তিশালী
হামাস আরও শক্তিশালী
১৫ হাজার নতুন যোদ্ধা নিয়োগ দিয়েছে হামাস, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা তথ্য
১৫ হাজার নতুন যোদ্ধা নিয়োগ দিয়েছে হামাস, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা তথ্য
চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক নিয়ে প্রথমবারের মতো শীর্ষ কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনা
চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক নিয়ে প্রথমবারের মতো শীর্ষ কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনা
সৌদিতে এক সপ্তাহে সাড়ে ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে সাড়ে ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
ঐক্যমতের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়
ঐক্যমতের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত

১৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানাতে হবে : আমিনুল হক
ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানাতে হবে : আমিনুল হক

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় শীতার্তদের মাঝে বিএনপির কম্বল বিতরণ
ডেমরায় শীতার্তদের মাঝে বিএনপির কম্বল বিতরণ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআই দুনিয়ায় রাজত্ব করতে ৬৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা জাকারবার্গের
এআই দুনিয়ায় রাজত্ব করতে ৬৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা জাকারবার্গের

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুই বাঘাইড়ের দাম ২ লাখ টাকা!
দুই বাঘাইড়ের দাম ২ লাখ টাকা!

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

টিকটকের চ্যালেঞ্জ নিতে ভার্টিক্যাল ভিডিও ফিচার আনল এক্স
টিকটকের চ্যালেঞ্জ নিতে ভার্টিক্যাল ভিডিও ফিচার আনল এক্স

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্রিকেট অপারেশন্স ও নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান হলেন ফাহিম
ক্রিকেট অপারেশন্স ও নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান হলেন ফাহিম

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?
গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইফোনের অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা আনবে ৫ চমকপ্রদ ফিচার
আইফোনের অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা আনবে ৫ চমকপ্রদ ফিচার

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১০২ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় সম্পাদকীয় কমিটি ঘোষণা এবি পার্টির
১০২ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় সম্পাদকীয় কমিটি ঘোষণা এবি পার্টির

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ পরিকল্পনা থেকে রেস্তোরাঁ বুকিং, সবই করবে চ্যাটজিপিটির নতুন এআই!
ভ্রমণ পরিকল্পনা থেকে রেস্তোরাঁ বুকিং, সবই করবে চ্যাটজিপিটির নতুন এআই!

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাইজেরিয়ায় প্লেনের জরুরি অবতরণ, আহত ৬
নাইজেরিয়ায় প্লেনের জরুরি অবতরণ, আহত ৬

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় মৈত্রী শহীদ নাফিসা স্মৃতি বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন বিএনডিপি
দ্বিতীয় মৈত্রী শহীদ নাফিসা স্মৃতি বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন বিএনডিপি

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কেন দ্বিতীয় বছরেও কানাডা বিদেশি শিক্ষার্থী কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে?
কেন দ্বিতীয় বছরেও কানাডা বিদেশি শিক্ষার্থী কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীর মুছাপুর রেগুলেটর পুনর্নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীর মুছাপুর রেগুলেটর পুনর্নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে : ফয়জুল করীম
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে : ফয়জুল করীম

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিনল্যান্ড নিয়ে ট্রাম্প-ফ্রেডেরিকসেনের ‌‌‘ফোনযুদ্ধ’?
গ্রিনল্যান্ড নিয়ে ট্রাম্প-ফ্রেডেরিকসেনের ‌‌‘ফোনযুদ্ধ’?

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে কৌশলে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন পুতিন, অভিযোগ জেলেনস্কির
ট্রাম্পকে কৌশলে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন পুতিন, অভিযোগ জেলেনস্কির

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিল ইসরায়েল
২০০ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিল ইসরায়েল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা হলে অর্জুন কাপুর হারালেন মেজাজ! ভিডিও ভাইরাল
সিনেমা হলে অর্জুন কাপুর হারালেন মেজাজ! ভিডিও ভাইরাল

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিলেট-সুনামগঞ্জ সীমান্তে ২ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সিলেট-সুনামগঞ্জ সীমান্তে ২ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘ফুড ফেস্ট’ শুরু
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘ফুড ফেস্ট’ শুরু

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিলেট-সুনামগঞ্জ সীমান্তে ২ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সিলেট-সুনামগঞ্জ সীমান্তে ২ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

নওগাঁয় কৃষক সমাবেশ
নওগাঁয় কৃষক সমাবেশ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা গণতন্ত্র শক্তিশালী করার স্পষ্ট কর্মপরিকল্পনা
বিএনপির ৩১ দফা গণতন্ত্র শক্তিশালী করার স্পষ্ট কর্মপরিকল্পনা

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের
আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা
ব্যাঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

৮ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা
দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস
চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা
১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী
মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক
পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল
ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অবমাননায় ডেনমার্কে প্রথম মামলা
কোরআন অবমাননায় ডেনমার্কে প্রথম মামলা

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর পরিচালনায় আগ্রহী সৌদি কোম্পানি
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর পরিচালনায় আগ্রহী সৌদি কোম্পানি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে নানা অপরাধ
বেড়েছে নানা অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা
রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব
দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব

শনিবারের সকাল

মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি
মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে
১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে

নগর জীবন

বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না
বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা
শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজবের এক রাত
গুজবের এক রাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা
ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই ফকিরেরপুলেই থামল মোহামেডান
সেই ফকিরেরপুলেই থামল মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম
মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা কি রাজনীতিবিদদের শেখাবেন?
উপদেষ্টারা কি রাজনীতিবিদদের শেখাবেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার আন্দোলনে প্রাথমিক শিক্ষকরা
এবার আন্দোলনে প্রাথমিক শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো
এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় সমন্বয়কের ওপর ছাত্রলীগের হামলা
পাবনায় সমন্বয়কের ওপর ছাত্রলীগের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করুন
দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার
দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা
কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী
কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী

শনিবারের সকাল

পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট
পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউশনি করার দিনগুলো
টিউশনি করার দিনগুলো

সম্পাদকীয়

হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট
হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫
ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি
অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি

দেশগ্রাম

কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ
কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ

দেশগ্রাম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, আহত দুই বাংলাদেশি
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, আহত দুই বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা