শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১২, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

বাংলাদেশ ভ্রমণে একের পর এক ‘ভ্রমণ সতর্কতা’ জারির ফলে কমে গেছে বিদেশি পর্যটক। এছাড়া নিষেধাজ্ঞা, নিরাপত্তাহীনতা ও অব্যবস্থাপনায় কক্সবাজার, সুন্দরবন কিংবা সিলেটের মতো আন্তর্জাতিক সম্ভাবনাময় গন্তব্যেও এখন দেখা মিলছে না ইউরোপ-আমেরিকার পর্যটকদের।

ট্যুর অপারেটররা বলছেন, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৫ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত বিদেশি বুকিং প্রায় ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ কমেছে। বিদেশি পর্যটকদের জন্য প্রধান গন্তব্যগুলোতে সুযোগ-সুবিধা না থাকা, অন অ্যারাইভাল ভিসা জটিলতা, ই-ভিসা চালু না হওয়া, হোটেল-বিমান ভাড়া বেশি হওয়ার কারণেও বিদেশি পর্যটকরা আগ্রহী হচ্ছেন না।

পর্যটন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নতি হয়েছে। কিন্তু এখনো অনেক দেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেনি। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি কাজে লাগিয়ে এ বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ চান ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের উদ্যোক্তারা।

প্যাসিফিক এশিয়া ট্রাভেল অ্যাসোসিয়েশন (পাটা) বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের মহাসচিব ও জার্নি প্লাসের প্রধান নির্বাহী তৌফিক রহমান বলেন, ‘দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ বিদেশি পর্যটক কমে গেছে। এর পেছনের কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে রাজনৈতিক সহিংসতা এবং সেই খবর বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছে যাওয়া। এরপর ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে ‘ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা’। যেসব দেশকে পর্যটনপ্রিয় দেশ ভাবা হয়, এমন ২০টি দেশ বাংলাদেশকে তালিকাভুক্ত করেছে। যেমন-আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রিয়া, স্পেন, নেদারল্যান্ডসসহ আরো অনেক দেশ তাদের ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে।’

তৌফিক রহমান বলেন, নিষেধাজ্ঞা ওঠানোর জন্য এখানে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড, মিনিস্ট্রি অব সিভিল এভিয়েশন ট্যুরিজম, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, হাইকমিশন মিলে একটি যৌথ পরিকল্পনা করা দরকার। এই যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে যত দ্রুত সম্ভব ওই সব দেশের ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি নিষেধাজ্ঞা ওঠানোর কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে আমাদের প্রধান উপদেষ্টার ভাবমূর্তি কাজে লাগাতে হবে।

ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি পর্যটনশিল্পকে কিভাবে প্রভাবিত করে?

ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি পর্যটকদের ভ্রমণ পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে বাধ্য করে, যা পর্যটনশিল্পের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। অনেক পর্যটক তখন ভ্রমণ বাতিল করেন বা গন্তব্য পরিবর্তন করেন, যার ফলে এয়ারলাইনস, হোটেল, ট্যুর অপারেটর এবং অন্যান্য ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিছু ক্ষেত্রে ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি পর্যটকদের মধ্যে ভয়ের সৃষ্টি করে, যা দীর্ঘমেয়াদে পর্যটনশিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের মতো বেশ কিছু পশ্চিমা দেশ তাদের নাগরিকদের বিদেশ ভ্রমণ বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকে। এর উদ্দেশ্য, তাদের নাগরিকরা যাতে পরিস্থিতি ও ঝুঁকি বুঝে ভ্রমণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। পরিস্থিতি বিবেচনা করে ভ্রমণ পরামর্শগুলো হালনাগাদ করা হয়। পশ্চিমা অনেক দেশ সন্ত্রাস ও অপরাধের ঝুঁকির বিষয়ে তাদের নাগরিকদের সতর্ক করে থাকে, যাতে তারা অপরাধের শিকার হওয়ার পর অভিযোগ করতে না পারে যে তাদের সতর্ক করা হয়নি।

ট্রাভেল অ্যালার্ট প্রত্যাহারে পদক্ষেপ চায় বিটিবি

এমন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক যোগাযোগ বাড়ানোর মাধ্যমে ভ্রমণ সতর্কতা প্রত্যাহারে সরকারের জরুরি পদক্ষেপ চেয়েছে বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড। সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে এ বিষয়ে চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডের (বিটিবি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মাদ জাবের।

চিঠিতে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য হওয়া সত্ত্বেও বিদেশি পর্যটক উল্লেখযোগ্যহারে বাড়ছে না। বিদেশি পর্যটকরা একটি দেশ ভ্রমণের আগে সে দেশের সার্বিক পরিস্থিতিকে বিবেচনায় নিয়ে ভ্রমণ করে থাকেন। একটি দেশের বিদ্যমান সার্বিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ তাদের নাগরিকদের ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি ঘোষণা করে থাকে। এতে বিভিন্ন লেভেলের অ্যালার্ট উল্লেখ থাকে, যেখানে লেভেল ১ থেকে লেভেল ৪ হয়ে থাকে। লেভেল ১ অ্যালার্টে নাগরিকদের একটি দেশ ভ্রমণে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়, অন্যদিকে লেভেল ৪ অ্যালার্টে নির্দিষ্ট দেশে ভ্রমণে সেই দেশের নাগরিকদের নিষেধ করা হয়ে থাকে।

বিটিবির সিইও লিখেছেন, বাংলাদেশ ভ্রমণে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশ এরই মধ্যে বিভিন্ন লেভেলের ট্রাভেল অ্যালার্ট জারি করেছে। উন্নত দেশগুলো কর্তৃক ঘোষিত এসব অ্যালার্ট পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা বিবেচনা করেন এবং ট্রাভেল অ্যালার্ট ঘোষিত দেশে ভ্রমণ থেকে বিরত থাকেন।

বিটিবির চিঠিতে বলা হয়েছে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আরোপিত ট্রাভেল অ্যালার্টের কারণ প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের ইনবাউন্ড ট্যুর প্রোগ্রাম বাতিল হচ্ছে, যা এ দেশে ইনবাউন্ড ট্যুর অপারেটর, আবাসন, ট্রান্সপোর্টসহ পর্যটনের গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনরা ব্যাবসায়িক ক্ষতির মুখে পড়ছেন। একই সঙ্গে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি ও দেশে পর্যটন খাত থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করছে।

বিদেশি পর্যটক মাত্র ৩ থেকে ৫ শতাংশ

পর্যটন স্পটগুলোয় প্রতিবছর ভ্রমণ করেন প্রায় দেড় কোটি পর্যটক। এর মধ্যে বিদেশি পর্যটক মাত্র ৩ থেকে ৫ শতাংশ। দেশের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান শুধু ৪.৪ শতাংশ। অথচ পাশের দেশগুলো ১০ শতাংশের ওপরে অবদান রাখছে।

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে দেশে বিদেশি নাগরিক এসেছেন পাঁচ লাখ ৬৬৫ জন, ২০১৮ সালে পাঁচ লাখ ৫২ হাজার ৭৩০ জন। ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ বিদেশি নাগরিক দেশে আসেন, এই সংখ্যা ছয় লাখ ২১ হাজার ১৩১। করোনার সময় ২০২০ সালে এসেছেন এক লাখ ৮১ হাজার ৫১৮ জন, ২০২১ সালে এক লাখ ৩৫ হাজার ১৮৬ জন, আর ২০২২ সালে দেড় লাখ বিদেশি আসেন। ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত তা হয়েছে দুই লাখ ১৪ হাজার। গেল বছরের হিসাব এখনো আসেনি পর্যটন বোর্ডের কাছে। এসব বিদেশির কতজন ব্যাবসায়িক উদ্দেশ্যে এবং কতজন প্রকৃত পর্যটনের উদ্দেশ্যে এসেছেন সেই তথ্য দিতে পারেনি বিটিবি।

প্রতিবেশীরা পারলে আমরা কেন পারছি না

প্রতিবেশী দেশ ভারত, নেপাল, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কার পর্যটনশিল্প অনেক শক্তিশালী। সেখানে সারা বছরই পশ্চিমা পর্যটকদের ভিড় লেগেই থাকে। অথচ বাংলাদেশ উদীয়মান শিল্পের মধ্যে অন্যতম একটি পর্যটনশিল্প। এই শিল্প থেকে মোট জিডিপির ৪.৪ শতাংশ আসে। 

তথ্য বলছে, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের পর্যটনের ব্যয়ও বেশি। কিন্তু সেই অনুপাতে অন্য সুযোগ-সুবিধা কম। যাতায়াত খরচ থেকে শুরু করে আবাসিক হোটেলগুলোতে ভাড়া অনেক বেশি। যেমন কক্সবাজারে থ্রি বা ফোর স্টার হোটেলে এক রাত থাকতে গেলেই গুনতে হয় আট থেকে ১০ হাজার টাকা। আবার ফাইভ স্টার হোটেলের ভাড়া ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা, যা পর্যটকদের জন্য অনেক বড় একটি প্রতিবন্ধকতা। এর চেয়ে কম ব্যয়ে ভালো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে ভারত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও মালদ্বীপ।

বাংলাদেশের পর্যটকের প্রায় বেশির ভাগই আসে ভারত থেকে। মাত্র ৫ শতাংশ পর্যটক ইউএসএ থেকে এলেও বেশির ভাগই প্রবাসী বাঙালি। অথচ বিশ্বব্যাপী পর্যটন বাজারের ৫৩ শতাংশ আসে আমেরিকা ও ইউরোপ থেকে, যা থেকে বাংলাদেশ অনেকটাই বঞ্চিত।

পর্যটন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের সমন্বয়হীনতা, সঠিক পরিকল্পনা ও এর বাস্তবায়নের অভাবে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারছে না দেশের পর্যটনশিল্প। এই খাতে অবকাঠামো, প্রয়োজনীয় প্রচারণা, উন্নত সেবাদানে দক্ষতার অভাব, পর্যটকদের অতিরিক্ত খরচসহ দুর্বল ব্যবস্থাপনা প্রকট। বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করার মতো প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা নেই। ফলে পশ্চিমা পর্যটকরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।

যা বলছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা 

পর্যটন খাতকে আরো উন্নত করতে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। যেমন, ই-ভিসা চালু করা, পর্যটন এলাকার রাস্তাঘাট-অবকাঠামো উন্নয়ন বেং বিদেশি পর্যটকদের জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরি করা। এ ছাড়া বিদেশি পর্যটকদের কাছে বাংলাদেশের পর্যটন আকর্ষণগুলো সেভাবে তুলে ধরতে হবে।

দেশের পর্যটন খাতের শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিওএবি) সভাপতি রাফিউজ্জামান বলেন, ‘আমরা সরকারের কাছে বারবার বলে আসছি, ভ্রমণ সতর্কতা তুলে নেওয়ার জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জোরদার করার জন্য। অনেক দেশ ই-ভিসা চালু করেছে, কিন্তু আমরা এখনো পিছিয়ে আছি। কিছু দেশকে অন অ্যারাইভাল ভিসা দেওয়া থাকলেও বিমানবন্দরে পর্যটকদের বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে।’ 

ট্যুরিজম ডেভেলপারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিডাব) সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ হাবিব আলী বলেন, ‘আগেও কিছু দেশের ভ্রমণ সতর্কতা ছিল, এখন বেড়ে ২০টি হয়েছে। দায়িত্বশীল মন্ত্রণালয় ও সংস্থাগুলোকে পর্যটন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে উদ্যোগ নিতে হবে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ ভ্রমণে পর্যটকরা যাতে সহজেই ভিসা পেতে পারেন সে জন্য ই-ভিসা দ্রুত চালু করতে হবে।’

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পর্যটন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম নেটওয়ার্ক (ডব্লিউটিএন) বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের মহাসচিব সৈয়দ গোলাম কাদীর বলেন, ‘আমাদের প্রতিযোগী দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ভ্রমণ ও পর্যটন খাতে প্রচুর কর আরোপ করা হয়েছে, যাতে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারাচ্ছে। পর্যটন খাতকে কোনো সরকার গুরুত্ব দেয়নি, এই সরকারও গুরুত্ব দিতে আগ্রহী বলে মনে হচ্ছে না।’

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের বলেন, ‘পর্যটন বিকশিত হওয়ার ক্ষেত্রে শুধু ট্যুরজম বোর্ড, পর্যটন করপোরেশন কাজ করলেই হবে না, সবাইকে এই খাতের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। বিভিন্ন দেশের ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি প্রত্যাহারেও সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন।’

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।
 

এই বিভাগের আরও খবর
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ
থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ
সর্বশেষ খবর
গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তি; ৩৬ দিনের কর্মসূচি খেলাফত মজলিসের
গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তি; ৩৬ দিনের কর্মসূচি খেলাফত মজলিসের

এই মাত্র | রাজনীতি

সাবমেরিন ক্যাবল কেটে চুরির ঘটনায় দুইজন জেল হাজতে
সাবমেরিন ক্যাবল কেটে চুরির ঘটনায় দুইজন জেল হাজতে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজার কারাগারে ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মৌলভীবাজার কারাগারে ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরান থেকে দেশে ফিরেছেন ২৮ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরেছেন ২৮ বাংলাদেশি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে অমিক্রন প্রতিরোধ বিষয়ে কর্মশালা
কিশোরগঞ্জে অমিক্রন প্রতিরোধ বিষয়ে কর্মশালা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে পাকিস্তান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাসায়নিক কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৩৪
ভারতের রাসায়নিক কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৩৪

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে তরুণদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত জরুরি'
'জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে তরুণদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত জরুরি'

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোরের আহ্বায়কের পদত্যাগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোরের আহ্বায়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় নিহত ১
ট্রাকচাপায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না : ফারুকী
আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ষ্টিয়ায় জ‌মির হত্যার ঘটনায় আটক ৩
কু‌ষ্টিয়ায় জ‌মির হত্যার ঘটনায় আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনার নতুন ঢেউ দেশে, জুনে ২২ জনের মৃত্যু
করোনার নতুন ঢেউ দেশে, জুনে ২২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঝড়ের মতো গুলির মধ্যেও দাঁড়িয়ে থাকার দৃঢ়তা শিখিয়েছে জুলাই : প্রেস সচিব
ঝড়ের মতো গুলির মধ্যেও দাঁড়িয়ে থাকার দৃঢ়তা শিখিয়েছে জুলাই : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে শেষ আটে আল হিলাল
ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে শেষ আটে আল হিলাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উপজেলা প্রশাসনের
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উপজেলা প্রশাসনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে ১৮ জুলাই
‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে ১৮ জুলাই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কতা
চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পলাশবাড়ীতে পরিচ্ছতা অভিযানের মধ্য দিয়ে যাত্রাশুরু বসুন্ধরা শুভসংঘের
পলাশবাড়ীতে পরিচ্ছতা অভিযানের মধ্য দিয়ে যাত্রাশুরু বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস ৮ জেলায়
দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস ৮ জেলায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবু ভাইয়া ফিরছেন! ‘হেরা ফেরি থ্রি’-তে থাকছেন পরেশ রাওয়াল
বাবু ভাইয়া ফিরছেন! ‘হেরা ফেরি থ্রি’-তে থাকছেন পরেশ রাওয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা