শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১২, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

বাংলাদেশ ভ্রমণে একের পর এক ‘ভ্রমণ সতর্কতা’ জারির ফলে কমে গেছে বিদেশি পর্যটক। এছাড়া নিষেধাজ্ঞা, নিরাপত্তাহীনতা ও অব্যবস্থাপনায় কক্সবাজার, সুন্দরবন কিংবা সিলেটের মতো আন্তর্জাতিক সম্ভাবনাময় গন্তব্যেও এখন দেখা মিলছে না ইউরোপ-আমেরিকার পর্যটকদের।

ট্যুর অপারেটররা বলছেন, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৫ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত বিদেশি বুকিং প্রায় ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ কমেছে। বিদেশি পর্যটকদের জন্য প্রধান গন্তব্যগুলোতে সুযোগ-সুবিধা না থাকা, অন অ্যারাইভাল ভিসা জটিলতা, ই-ভিসা চালু না হওয়া, হোটেল-বিমান ভাড়া বেশি হওয়ার কারণেও বিদেশি পর্যটকরা আগ্রহী হচ্ছেন না।

পর্যটন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নতি হয়েছে। কিন্তু এখনো অনেক দেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেনি। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি কাজে লাগিয়ে এ বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ চান ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের উদ্যোক্তারা।

প্যাসিফিক এশিয়া ট্রাভেল অ্যাসোসিয়েশন (পাটা) বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের মহাসচিব ও জার্নি প্লাসের প্রধান নির্বাহী তৌফিক রহমান বলেন, ‘দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ বিদেশি পর্যটক কমে গেছে। এর পেছনের কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে রাজনৈতিক সহিংসতা এবং সেই খবর বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছে যাওয়া। এরপর ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে ‘ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা’। যেসব দেশকে পর্যটনপ্রিয় দেশ ভাবা হয়, এমন ২০টি দেশ বাংলাদেশকে তালিকাভুক্ত করেছে। যেমন-আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রিয়া, স্পেন, নেদারল্যান্ডসসহ আরো অনেক দেশ তাদের ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে।’

তৌফিক রহমান বলেন, নিষেধাজ্ঞা ওঠানোর জন্য এখানে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড, মিনিস্ট্রি অব সিভিল এভিয়েশন ট্যুরিজম, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, হাইকমিশন মিলে একটি যৌথ পরিকল্পনা করা দরকার। এই যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে যত দ্রুত সম্ভব ওই সব দেশের ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি নিষেধাজ্ঞা ওঠানোর কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে আমাদের প্রধান উপদেষ্টার ভাবমূর্তি কাজে লাগাতে হবে।

ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি পর্যটনশিল্পকে কিভাবে প্রভাবিত করে?

ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি পর্যটকদের ভ্রমণ পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে বাধ্য করে, যা পর্যটনশিল্পের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। অনেক পর্যটক তখন ভ্রমণ বাতিল করেন বা গন্তব্য পরিবর্তন করেন, যার ফলে এয়ারলাইনস, হোটেল, ট্যুর অপারেটর এবং অন্যান্য ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিছু ক্ষেত্রে ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি পর্যটকদের মধ্যে ভয়ের সৃষ্টি করে, যা দীর্ঘমেয়াদে পর্যটনশিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের মতো বেশ কিছু পশ্চিমা দেশ তাদের নাগরিকদের বিদেশ ভ্রমণ বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকে। এর উদ্দেশ্য, তাদের নাগরিকরা যাতে পরিস্থিতি ও ঝুঁকি বুঝে ভ্রমণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। পরিস্থিতি বিবেচনা করে ভ্রমণ পরামর্শগুলো হালনাগাদ করা হয়। পশ্চিমা অনেক দেশ সন্ত্রাস ও অপরাধের ঝুঁকির বিষয়ে তাদের নাগরিকদের সতর্ক করে থাকে, যাতে তারা অপরাধের শিকার হওয়ার পর অভিযোগ করতে না পারে যে তাদের সতর্ক করা হয়নি।

ট্রাভেল অ্যালার্ট প্রত্যাহারে পদক্ষেপ চায় বিটিবি

এমন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক যোগাযোগ বাড়ানোর মাধ্যমে ভ্রমণ সতর্কতা প্রত্যাহারে সরকারের জরুরি পদক্ষেপ চেয়েছে বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড। সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে এ বিষয়ে চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডের (বিটিবি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মাদ জাবের।

চিঠিতে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য হওয়া সত্ত্বেও বিদেশি পর্যটক উল্লেখযোগ্যহারে বাড়ছে না। বিদেশি পর্যটকরা একটি দেশ ভ্রমণের আগে সে দেশের সার্বিক পরিস্থিতিকে বিবেচনায় নিয়ে ভ্রমণ করে থাকেন। একটি দেশের বিদ্যমান সার্বিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ তাদের নাগরিকদের ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি ঘোষণা করে থাকে। এতে বিভিন্ন লেভেলের অ্যালার্ট উল্লেখ থাকে, যেখানে লেভেল ১ থেকে লেভেল ৪ হয়ে থাকে। লেভেল ১ অ্যালার্টে নাগরিকদের একটি দেশ ভ্রমণে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়, অন্যদিকে লেভেল ৪ অ্যালার্টে নির্দিষ্ট দেশে ভ্রমণে সেই দেশের নাগরিকদের নিষেধ করা হয়ে থাকে।

বিটিবির সিইও লিখেছেন, বাংলাদেশ ভ্রমণে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশ এরই মধ্যে বিভিন্ন লেভেলের ট্রাভেল অ্যালার্ট জারি করেছে। উন্নত দেশগুলো কর্তৃক ঘোষিত এসব অ্যালার্ট পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা বিবেচনা করেন এবং ট্রাভেল অ্যালার্ট ঘোষিত দেশে ভ্রমণ থেকে বিরত থাকেন।

বিটিবির চিঠিতে বলা হয়েছে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আরোপিত ট্রাভেল অ্যালার্টের কারণ প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের ইনবাউন্ড ট্যুর প্রোগ্রাম বাতিল হচ্ছে, যা এ দেশে ইনবাউন্ড ট্যুর অপারেটর, আবাসন, ট্রান্সপোর্টসহ পর্যটনের গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনরা ব্যাবসায়িক ক্ষতির মুখে পড়ছেন। একই সঙ্গে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি ও দেশে পর্যটন খাত থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করছে।

বিদেশি পর্যটক মাত্র ৩ থেকে ৫ শতাংশ

পর্যটন স্পটগুলোয় প্রতিবছর ভ্রমণ করেন প্রায় দেড় কোটি পর্যটক। এর মধ্যে বিদেশি পর্যটক মাত্র ৩ থেকে ৫ শতাংশ। দেশের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান শুধু ৪.৪ শতাংশ। অথচ পাশের দেশগুলো ১০ শতাংশের ওপরে অবদান রাখছে।

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে দেশে বিদেশি নাগরিক এসেছেন পাঁচ লাখ ৬৬৫ জন, ২০১৮ সালে পাঁচ লাখ ৫২ হাজার ৭৩০ জন। ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ বিদেশি নাগরিক দেশে আসেন, এই সংখ্যা ছয় লাখ ২১ হাজার ১৩১। করোনার সময় ২০২০ সালে এসেছেন এক লাখ ৮১ হাজার ৫১৮ জন, ২০২১ সালে এক লাখ ৩৫ হাজার ১৮৬ জন, আর ২০২২ সালে দেড় লাখ বিদেশি আসেন। ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত তা হয়েছে দুই লাখ ১৪ হাজার। গেল বছরের হিসাব এখনো আসেনি পর্যটন বোর্ডের কাছে। এসব বিদেশির কতজন ব্যাবসায়িক উদ্দেশ্যে এবং কতজন প্রকৃত পর্যটনের উদ্দেশ্যে এসেছেন সেই তথ্য দিতে পারেনি বিটিবি।

প্রতিবেশীরা পারলে আমরা কেন পারছি না

প্রতিবেশী দেশ ভারত, নেপাল, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কার পর্যটনশিল্প অনেক শক্তিশালী। সেখানে সারা বছরই পশ্চিমা পর্যটকদের ভিড় লেগেই থাকে। অথচ বাংলাদেশ উদীয়মান শিল্পের মধ্যে অন্যতম একটি পর্যটনশিল্প। এই শিল্প থেকে মোট জিডিপির ৪.৪ শতাংশ আসে। 

তথ্য বলছে, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের পর্যটনের ব্যয়ও বেশি। কিন্তু সেই অনুপাতে অন্য সুযোগ-সুবিধা কম। যাতায়াত খরচ থেকে শুরু করে আবাসিক হোটেলগুলোতে ভাড়া অনেক বেশি। যেমন কক্সবাজারে থ্রি বা ফোর স্টার হোটেলে এক রাত থাকতে গেলেই গুনতে হয় আট থেকে ১০ হাজার টাকা। আবার ফাইভ স্টার হোটেলের ভাড়া ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা, যা পর্যটকদের জন্য অনেক বড় একটি প্রতিবন্ধকতা। এর চেয়ে কম ব্যয়ে ভালো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে ভারত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও মালদ্বীপ।

বাংলাদেশের পর্যটকের প্রায় বেশির ভাগই আসে ভারত থেকে। মাত্র ৫ শতাংশ পর্যটক ইউএসএ থেকে এলেও বেশির ভাগই প্রবাসী বাঙালি। অথচ বিশ্বব্যাপী পর্যটন বাজারের ৫৩ শতাংশ আসে আমেরিকা ও ইউরোপ থেকে, যা থেকে বাংলাদেশ অনেকটাই বঞ্চিত।

পর্যটন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের সমন্বয়হীনতা, সঠিক পরিকল্পনা ও এর বাস্তবায়নের অভাবে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারছে না দেশের পর্যটনশিল্প। এই খাতে অবকাঠামো, প্রয়োজনীয় প্রচারণা, উন্নত সেবাদানে দক্ষতার অভাব, পর্যটকদের অতিরিক্ত খরচসহ দুর্বল ব্যবস্থাপনা প্রকট। বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করার মতো প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা নেই। ফলে পশ্চিমা পর্যটকরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।

যা বলছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা 

পর্যটন খাতকে আরো উন্নত করতে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। যেমন, ই-ভিসা চালু করা, পর্যটন এলাকার রাস্তাঘাট-অবকাঠামো উন্নয়ন বেং বিদেশি পর্যটকদের জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরি করা। এ ছাড়া বিদেশি পর্যটকদের কাছে বাংলাদেশের পর্যটন আকর্ষণগুলো সেভাবে তুলে ধরতে হবে।

দেশের পর্যটন খাতের শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিওএবি) সভাপতি রাফিউজ্জামান বলেন, ‘আমরা সরকারের কাছে বারবার বলে আসছি, ভ্রমণ সতর্কতা তুলে নেওয়ার জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জোরদার করার জন্য। অনেক দেশ ই-ভিসা চালু করেছে, কিন্তু আমরা এখনো পিছিয়ে আছি। কিছু দেশকে অন অ্যারাইভাল ভিসা দেওয়া থাকলেও বিমানবন্দরে পর্যটকদের বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে।’ 

ট্যুরিজম ডেভেলপারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিডাব) সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ হাবিব আলী বলেন, ‘আগেও কিছু দেশের ভ্রমণ সতর্কতা ছিল, এখন বেড়ে ২০টি হয়েছে। দায়িত্বশীল মন্ত্রণালয় ও সংস্থাগুলোকে পর্যটন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে উদ্যোগ নিতে হবে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ ভ্রমণে পর্যটকরা যাতে সহজেই ভিসা পেতে পারেন সে জন্য ই-ভিসা দ্রুত চালু করতে হবে।’

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পর্যটন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম নেটওয়ার্ক (ডব্লিউটিএন) বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের মহাসচিব সৈয়দ গোলাম কাদীর বলেন, ‘আমাদের প্রতিযোগী দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ভ্রমণ ও পর্যটন খাতে প্রচুর কর আরোপ করা হয়েছে, যাতে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারাচ্ছে। পর্যটন খাতকে কোনো সরকার গুরুত্ব দেয়নি, এই সরকারও গুরুত্ব দিতে আগ্রহী বলে মনে হচ্ছে না।’

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের বলেন, ‘পর্যটন বিকশিত হওয়ার ক্ষেত্রে শুধু ট্যুরজম বোর্ড, পর্যটন করপোরেশন কাজ করলেই হবে না, সবাইকে এই খাতের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। বিভিন্ন দেশের ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি প্রত্যাহারেও সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন।’

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।
 

এই বিভাগের আরও খবর
পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত
উৎসবের আমেজে মুখর কক্সবাজার
উৎসবের আমেজে মুখর কক্সবাজার
বুধবার পর্যটকদের জন্য খুলছে কেওক্রাডং, মানতে হবে ৬ শর্ত
বুধবার পর্যটকদের জন্য খুলছে কেওক্রাডং, মানতে হবে ৬ শর্ত
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
সর্বশেষ খবর
নভেম্বর থেকে সেন্ট মার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা
নভেম্বর থেকে সেন্ট মার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা
বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিন ফেস্ট: তারুণ্যের জোয়ারে সেজেছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি
গ্রিন ফেস্ট: তারুণ্যের জোয়ারে সেজেছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনিদের ওপর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই: হামাস
ফিলিস্তিনিদের ওপর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই: হামাস

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা
১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেশার টাকা না পেয়ে দাদাকে পিটিয়ে হত্যা
নেশার টাকা না পেয়ে দাদাকে পিটিয়ে হত্যা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মানববন্ধন
শিক্ষকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'
'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান
রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার
বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি
জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম