শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১২, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

বাংলাদেশ ভ্রমণে একের পর এক ‘ভ্রমণ সতর্কতা’ জারির ফলে কমে গেছে বিদেশি পর্যটক। এছাড়া নিষেধাজ্ঞা, নিরাপত্তাহীনতা ও অব্যবস্থাপনায় কক্সবাজার, সুন্দরবন কিংবা সিলেটের মতো আন্তর্জাতিক সম্ভাবনাময় গন্তব্যেও এখন দেখা মিলছে না ইউরোপ-আমেরিকার পর্যটকদের।

ট্যুর অপারেটররা বলছেন, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৫ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত বিদেশি বুকিং প্রায় ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ কমেছে। বিদেশি পর্যটকদের জন্য প্রধান গন্তব্যগুলোতে সুযোগ-সুবিধা না থাকা, অন অ্যারাইভাল ভিসা জটিলতা, ই-ভিসা চালু না হওয়া, হোটেল-বিমান ভাড়া বেশি হওয়ার কারণেও বিদেশি পর্যটকরা আগ্রহী হচ্ছেন না।

পর্যটন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নতি হয়েছে। কিন্তু এখনো অনেক দেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেনি। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি কাজে লাগিয়ে এ বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ চান ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের উদ্যোক্তারা।

প্যাসিফিক এশিয়া ট্রাভেল অ্যাসোসিয়েশন (পাটা) বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের মহাসচিব ও জার্নি প্লাসের প্রধান নির্বাহী তৌফিক রহমান বলেন, ‘দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ বিদেশি পর্যটক কমে গেছে। এর পেছনের কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে রাজনৈতিক সহিংসতা এবং সেই খবর বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছে যাওয়া। এরপর ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে ‘ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা’। যেসব দেশকে পর্যটনপ্রিয় দেশ ভাবা হয়, এমন ২০টি দেশ বাংলাদেশকে তালিকাভুক্ত করেছে। যেমন-আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রিয়া, স্পেন, নেদারল্যান্ডসসহ আরো অনেক দেশ তাদের ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে।’

তৌফিক রহমান বলেন, নিষেধাজ্ঞা ওঠানোর জন্য এখানে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড, মিনিস্ট্রি অব সিভিল এভিয়েশন ট্যুরিজম, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, হাইকমিশন মিলে একটি যৌথ পরিকল্পনা করা দরকার। এই যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে যত দ্রুত সম্ভব ওই সব দেশের ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি নিষেধাজ্ঞা ওঠানোর কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে আমাদের প্রধান উপদেষ্টার ভাবমূর্তি কাজে লাগাতে হবে।

ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি পর্যটনশিল্পকে কিভাবে প্রভাবিত করে?

ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি পর্যটকদের ভ্রমণ পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে বাধ্য করে, যা পর্যটনশিল্পের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। অনেক পর্যটক তখন ভ্রমণ বাতিল করেন বা গন্তব্য পরিবর্তন করেন, যার ফলে এয়ারলাইনস, হোটেল, ট্যুর অপারেটর এবং অন্যান্য ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিছু ক্ষেত্রে ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি পর্যটকদের মধ্যে ভয়ের সৃষ্টি করে, যা দীর্ঘমেয়াদে পর্যটনশিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের মতো বেশ কিছু পশ্চিমা দেশ তাদের নাগরিকদের বিদেশ ভ্রমণ বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকে। এর উদ্দেশ্য, তাদের নাগরিকরা যাতে পরিস্থিতি ও ঝুঁকি বুঝে ভ্রমণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। পরিস্থিতি বিবেচনা করে ভ্রমণ পরামর্শগুলো হালনাগাদ করা হয়। পশ্চিমা অনেক দেশ সন্ত্রাস ও অপরাধের ঝুঁকির বিষয়ে তাদের নাগরিকদের সতর্ক করে থাকে, যাতে তারা অপরাধের শিকার হওয়ার পর অভিযোগ করতে না পারে যে তাদের সতর্ক করা হয়নি।

ট্রাভেল অ্যালার্ট প্রত্যাহারে পদক্ষেপ চায় বিটিবি

এমন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক যোগাযোগ বাড়ানোর মাধ্যমে ভ্রমণ সতর্কতা প্রত্যাহারে সরকারের জরুরি পদক্ষেপ চেয়েছে বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড। সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে এ বিষয়ে চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডের (বিটিবি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মাদ জাবের।

চিঠিতে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য হওয়া সত্ত্বেও বিদেশি পর্যটক উল্লেখযোগ্যহারে বাড়ছে না। বিদেশি পর্যটকরা একটি দেশ ভ্রমণের আগে সে দেশের সার্বিক পরিস্থিতিকে বিবেচনায় নিয়ে ভ্রমণ করে থাকেন। একটি দেশের বিদ্যমান সার্বিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ তাদের নাগরিকদের ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি ঘোষণা করে থাকে। এতে বিভিন্ন লেভেলের অ্যালার্ট উল্লেখ থাকে, যেখানে লেভেল ১ থেকে লেভেল ৪ হয়ে থাকে। লেভেল ১ অ্যালার্টে নাগরিকদের একটি দেশ ভ্রমণে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়, অন্যদিকে লেভেল ৪ অ্যালার্টে নির্দিষ্ট দেশে ভ্রমণে সেই দেশের নাগরিকদের নিষেধ করা হয়ে থাকে।

বিটিবির সিইও লিখেছেন, বাংলাদেশ ভ্রমণে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশ এরই মধ্যে বিভিন্ন লেভেলের ট্রাভেল অ্যালার্ট জারি করেছে। উন্নত দেশগুলো কর্তৃক ঘোষিত এসব অ্যালার্ট পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা বিবেচনা করেন এবং ট্রাভেল অ্যালার্ট ঘোষিত দেশে ভ্রমণ থেকে বিরত থাকেন।

বিটিবির চিঠিতে বলা হয়েছে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আরোপিত ট্রাভেল অ্যালার্টের কারণ প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের ইনবাউন্ড ট্যুর প্রোগ্রাম বাতিল হচ্ছে, যা এ দেশে ইনবাউন্ড ট্যুর অপারেটর, আবাসন, ট্রান্সপোর্টসহ পর্যটনের গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনরা ব্যাবসায়িক ক্ষতির মুখে পড়ছেন। একই সঙ্গে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি ও দেশে পর্যটন খাত থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করছে।

বিদেশি পর্যটক মাত্র ৩ থেকে ৫ শতাংশ

পর্যটন স্পটগুলোয় প্রতিবছর ভ্রমণ করেন প্রায় দেড় কোটি পর্যটক। এর মধ্যে বিদেশি পর্যটক মাত্র ৩ থেকে ৫ শতাংশ। দেশের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান শুধু ৪.৪ শতাংশ। অথচ পাশের দেশগুলো ১০ শতাংশের ওপরে অবদান রাখছে।

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে দেশে বিদেশি নাগরিক এসেছেন পাঁচ লাখ ৬৬৫ জন, ২০১৮ সালে পাঁচ লাখ ৫২ হাজার ৭৩০ জন। ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ বিদেশি নাগরিক দেশে আসেন, এই সংখ্যা ছয় লাখ ২১ হাজার ১৩১। করোনার সময় ২০২০ সালে এসেছেন এক লাখ ৮১ হাজার ৫১৮ জন, ২০২১ সালে এক লাখ ৩৫ হাজার ১৮৬ জন, আর ২০২২ সালে দেড় লাখ বিদেশি আসেন। ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত তা হয়েছে দুই লাখ ১৪ হাজার। গেল বছরের হিসাব এখনো আসেনি পর্যটন বোর্ডের কাছে। এসব বিদেশির কতজন ব্যাবসায়িক উদ্দেশ্যে এবং কতজন প্রকৃত পর্যটনের উদ্দেশ্যে এসেছেন সেই তথ্য দিতে পারেনি বিটিবি।

প্রতিবেশীরা পারলে আমরা কেন পারছি না

প্রতিবেশী দেশ ভারত, নেপাল, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কার পর্যটনশিল্প অনেক শক্তিশালী। সেখানে সারা বছরই পশ্চিমা পর্যটকদের ভিড় লেগেই থাকে। অথচ বাংলাদেশ উদীয়মান শিল্পের মধ্যে অন্যতম একটি পর্যটনশিল্প। এই শিল্প থেকে মোট জিডিপির ৪.৪ শতাংশ আসে। 

তথ্য বলছে, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের পর্যটনের ব্যয়ও বেশি। কিন্তু সেই অনুপাতে অন্য সুযোগ-সুবিধা কম। যাতায়াত খরচ থেকে শুরু করে আবাসিক হোটেলগুলোতে ভাড়া অনেক বেশি। যেমন কক্সবাজারে থ্রি বা ফোর স্টার হোটেলে এক রাত থাকতে গেলেই গুনতে হয় আট থেকে ১০ হাজার টাকা। আবার ফাইভ স্টার হোটেলের ভাড়া ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা, যা পর্যটকদের জন্য অনেক বড় একটি প্রতিবন্ধকতা। এর চেয়ে কম ব্যয়ে ভালো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে ভারত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও মালদ্বীপ।

বাংলাদেশের পর্যটকের প্রায় বেশির ভাগই আসে ভারত থেকে। মাত্র ৫ শতাংশ পর্যটক ইউএসএ থেকে এলেও বেশির ভাগই প্রবাসী বাঙালি। অথচ বিশ্বব্যাপী পর্যটন বাজারের ৫৩ শতাংশ আসে আমেরিকা ও ইউরোপ থেকে, যা থেকে বাংলাদেশ অনেকটাই বঞ্চিত।

পর্যটন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের সমন্বয়হীনতা, সঠিক পরিকল্পনা ও এর বাস্তবায়নের অভাবে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারছে না দেশের পর্যটনশিল্প। এই খাতে অবকাঠামো, প্রয়োজনীয় প্রচারণা, উন্নত সেবাদানে দক্ষতার অভাব, পর্যটকদের অতিরিক্ত খরচসহ দুর্বল ব্যবস্থাপনা প্রকট। বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করার মতো প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা নেই। ফলে পশ্চিমা পর্যটকরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।

যা বলছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা 

পর্যটন খাতকে আরো উন্নত করতে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। যেমন, ই-ভিসা চালু করা, পর্যটন এলাকার রাস্তাঘাট-অবকাঠামো উন্নয়ন বেং বিদেশি পর্যটকদের জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরি করা। এ ছাড়া বিদেশি পর্যটকদের কাছে বাংলাদেশের পর্যটন আকর্ষণগুলো সেভাবে তুলে ধরতে হবে।

দেশের পর্যটন খাতের শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিওএবি) সভাপতি রাফিউজ্জামান বলেন, ‘আমরা সরকারের কাছে বারবার বলে আসছি, ভ্রমণ সতর্কতা তুলে নেওয়ার জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জোরদার করার জন্য। অনেক দেশ ই-ভিসা চালু করেছে, কিন্তু আমরা এখনো পিছিয়ে আছি। কিছু দেশকে অন অ্যারাইভাল ভিসা দেওয়া থাকলেও বিমানবন্দরে পর্যটকদের বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে।’ 

ট্যুরিজম ডেভেলপারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিডাব) সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ হাবিব আলী বলেন, ‘আগেও কিছু দেশের ভ্রমণ সতর্কতা ছিল, এখন বেড়ে ২০টি হয়েছে। দায়িত্বশীল মন্ত্রণালয় ও সংস্থাগুলোকে পর্যটন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে উদ্যোগ নিতে হবে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ ভ্রমণে পর্যটকরা যাতে সহজেই ভিসা পেতে পারেন সে জন্য ই-ভিসা দ্রুত চালু করতে হবে।’

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পর্যটন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম নেটওয়ার্ক (ডব্লিউটিএন) বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের মহাসচিব সৈয়দ গোলাম কাদীর বলেন, ‘আমাদের প্রতিযোগী দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ভ্রমণ ও পর্যটন খাতে প্রচুর কর আরোপ করা হয়েছে, যাতে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারাচ্ছে। পর্যটন খাতকে কোনো সরকার গুরুত্ব দেয়নি, এই সরকারও গুরুত্ব দিতে আগ্রহী বলে মনে হচ্ছে না।’

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের বলেন, ‘পর্যটন বিকশিত হওয়ার ক্ষেত্রে শুধু ট্যুরজম বোর্ড, পর্যটন করপোরেশন কাজ করলেই হবে না, সবাইকে এই খাতের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। বিভিন্ন দেশের ট্রাভেল অ্যাডভাইজরি প্রত্যাহারেও সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন।’

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।
 

এই বিভাগের আরও খবর
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
সর্বশেষ খবর
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের ১৫৫ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিল টাইগাররা
লঙ্কানদের ১৫৫ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে টানা বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমি
বাগেরহাটে টানা বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের মালিক হলো ভারত
অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের মালিক হলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে সম্প্রচার-ব্যবস্থা যুগোপযোগী করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা
জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে সম্প্রচার-ব্যবস্থা যুগোপযোগী করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন নোয়াখালী
টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন নোয়াখালী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসএসসিতে জিপিএ-৫-এ এগিয়ে অন্নদা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসএসসিতে জিপিএ-৫-এ এগিয়ে অন্নদা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালো শুরুর পর টাইগারদের হঠাৎ ছন্দপতন
ভালো শুরুর পর টাইগারদের হঠাৎ ছন্দপতন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা
কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত

শোবিজ

প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা