শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৯, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা

খালি পায়ে হাঁটলে যেমন জরিমানা হতে পারে কোনো জায়গায়, আবার স্যান্ডেল পরে গাড়ি চালানোর জন্য অর্থদণ্ড হতে পারে অন্য এলাকায়। কোথাও বা পোশাক ঠিক না রাখলে হবে ‘দণ্ড’, আবার কোথাও সাঁতার কাটাই ‘অপরাধ’। ইউরোপ ঘুরতে যাওয়ার কথা ভেবে থাকলে এই বিষয়গুলো আপনার জানা থাকাই হয়তো ভালো।

এই বছর বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ ‘খারাপ আচরণকারী’ পর্যটকদের জন্য মোটা অঙ্কের জরিমানা চালু করেছে। কিন্তু এখনই কেন এটা করা হলো? এতে কি ছুটি কাটাতে আসা মানুষের আচরণ আসলেই পাল্টাবে?

দৃশ্যটি কল্পনা করুন-আপনার বিমানটি তুরস্কের সাগরপাড়ের পর্যটন আকর্ষণ আন্তালিয়ায় অবতরণ করেছে এবং আপনি বিমান থেকে নামার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। ধৈর্য ধরে রাখতে না পেরে সিটবেল্ট খুলে ফেললেন এবং মাথার ওপরের লকার থেকে আপনার ব্যাগটি ধরলেন। 

ঠিক তখনি হয়তো বিমানের একজন কর্মী আপনাকে ধরে একপাশে নিয়ে গেল এবং আপনাকে দ্রুত ৬২ ইউরো বা ৫৪ পাউন্ড দিতে হবে বলে জরিমানা করলো। কারণ হলো-আপনি একটি নতুন নিয়ম লঙ্ঘন করেছেন। 

এই বছর থেকে, বিমানটি চলা পুরোপুরি বন্ধ না হলে সিটবেল্ট খুলে ফেলা বা আসন ছেড়ে উঠে যাওয়াকে একটি ‘অপরাধ’ হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে এবং এর জন্য জরিমানা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এভাবেই ‘শাস্তি’ মাথায় নিয়ে হয়তো শুরু হতে পারে আপনার ছুটির ‘আনন্দভ্রমণ’। এবারের গ্রীষ্মে ইউরোপের অনেক দেশই ছুটি কাটাতে আসা ‘অবাধ্য’ পর্যটকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে।

গাড়ি চালানোর সময় চপ্পল পরা থেকে শুরু করে সৈকতে ধূমপান পর্যন্ত, মহাদেশজুড়ে পর্যটকদের জরিমানার এক নতুন ঢেউ বয়ে যাচ্ছে। 

পর্তুগালের জনপ্রিয় সমুদ্র তীরবর্তী শহর আলবুফেইরাতে সৈকতের বাইরে সাঁতারের পোশাক পরলে আপনার যেমন দেড় হাজার ইউরো পর্যন্ত খরচ হয়ে যেতে পারে, আবার স্পেনের বালিয়ারিক দ্বীপপুঞ্জে অথবা ম্যালোর্কা বা ইবিজা দ্বীপে জনসমক্ষে মদ্যপান করলে তিন হাজার ইউরো পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। 

এমনকি ছোটখাটো লঙ্ঘন, যেমন রোদ পোহানোর জন্য কোনো সানবেড ভাড়া করে অনেক বেশি সময় তা ধরে রাখলে, অথবা যাওয়ার সময় তোয়ালেটা সেখানে ফেলে গেলে সেটাও ‘দণ্ডনীয়’ হতে পারে।

আবার হয়তো ঘুরতে ঘুরতে ‘নিরুদ্দেশ’ হয়ে যাওয়াটাও আপনার ছুটির বাজেটে ধাক্কা দিতে পারে।
এসব শুনে মনে হতেই পারে যে, এসব ব্যবস্থার মানে হলো যাদের হাত ধরে পয়সা আসছে সেই পর্যটকদের হাতেই কামড় বসানোর মতো বিষয় কি না। যেখানে ইউরোপের অনেক দেশই পর্যটন খাত থেকেই বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করে।

তবে কর্তৃপক্ষগুলো যুক্তি দিয়ে বলছে, নিয়মগুলো স্থানীয় বাসিন্দাদের নিরাপত্তা দেওয়ার এবং ছুটি কাটাতে আসা মানুষদের ‘দায়িত্বশীল’ আচরণ করতে উৎসাহিত করবে।

নিয়মগুলি, তালিকাভুক্ত করার সময় কঠোর এবং শাস্তিমূলক শোনালেও দায়িত্বশীল এবং সহানুভূতিশীল ভ্রমণকে উৎসাহিত করার জন্য, বলছিলেন লন্ডনে স্প্যানিশ পর্যটন অফিসের প্রেস বিভাগের প্রধান জেসিকা হার্ভে টেলর।

ছুটির দিনে দায়িত্বশীল আচরণকারী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের অভিজ্ঞতা ভালো রাখার জন্যই এগুলো তৈরি করা হয়েছে, বলেন তিনি। 

স্পেনের মালাগায়, পর্যটকদের জন্য ১০ দফা আচরণবিধি-যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইমপ্রুভ ইয়োর স্টে’, সেটা বাসে, বিলবোর্ডে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে। শহরে কেমন আচরণ করা উচিত তা তুলে ধরা হয়েছে এখানে।

এর মধ্যে রয়েছে সম্মানজনক পোশাক পরা, যেখানে সেখানে আবর্জনা না ফেলা, অতিরিক্ত শব্দ না করা এবং বেপরোয়া ই-স্কুটার ব্যবহার না করা।

যারা এই নীতি মেনে চলবে না তাদের সর্বোচ্চ ৭৫০ ইউরো (৬৫০ পাউন্ড) পর্যন্ত জরিমানা করা হবে।

এই বছর পর্তুগালের আলবুফেইরাতেও পাবলিক প্লেসে একই ধরনের আচরণবিধি চালু করা হয়েছে, যেখানে প্রকাশ্যে নগ্নতা থেকে শুরু করে জনসমক্ষে প্রস্রাব করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, আবার শপিং কার্ট (শপিং মলে কেনাকাটার সময় চাকা লাগানো যে ঝুড়ি ব্যবহার করা হয়) সেগুলো যেখানে সেখানে ফেলে যাওয়াও 'অবৈধ' করা হয়েছে।

স্থানীয়রা বলছেন, নিয়মগুলো শুরু দেখানোর জন্যই চালু করা হয়নি, বরং শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোয় পুলিশের গতিবিধি দেখা যাচ্ছে এবং তারা ‘অবাধ্য’ পর্যটকদের পাকড়াও করছে।

পরিবেশগতভাবে নাজুক এলাকা বা সাংস্কৃতিকভাবে সংবেদনশীল এলাকায়-যেমন গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ বা ল্যাপল্যান্ডের সামি গোষ্ঠীপ্রধান এলাকায় আগে থেকেই কিছু আচরণবিধি মেনে চলতে হয়।

তবে এখন মূলধারার সৈকত বা রিসোর্টগুলোতেও নিয়মকানুন চালু একটি পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। এর মানে হলো পর্যটকদের অনেকের আচরণই এখন খারাপ হয়েছে এবং কর্তৃপক্ষ শহরগুলো ও সেগুলোর বাসিন্দাদের পর্যটনের খারাপ দিকগুলো থেকে রক্ষার চেষ্টা করছে।

আমাদের দু’টি প্রধান ধারণা মাথায় রেখে কাজ করতে হবে; একটি হলো পরিবেশ সুরক্ষা এবং অন্যটি হলো সংরক্ষণ; সঙ্গে পর্যটন আমাদের সমাজের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তা নিশ্চিত করাও লক্ষ্য, এই বছরের শুরুতে এক বক্তৃতায় এই কথা বলছিলেন ম্যালোর্কার ক্যালভিয়া শহরের মেয়র হুয়ান আন্তোনিও আমেঙ্গুয়াল।

পর্যটন কখনোই স্থানীয় নাগরিকদের ওপর বোঝা হয়ে দাঁড়াতে পারে না, বলেন তিনি। 

কোখায়, কীভাবে, কত টাকা জরিমানা

এই গ্রীষ্মে ইউরোপে কোথায়, কীভাবে, কত টাকা জরিমানা হতে পারে তার একটি ধারণা দেওয়া যেতে পারে–

জরিমানা: ফ্লিপ ফ্লপ বা সহজ ভাষায় যাকে বলা হয় চপ্পল সেটা বা স্যান্ডেল পরে অথবা খালি পায়ে গাড়ি চালানোর জন্য ৩০০ ইউরো (২৬১ পাউন্ড) পর্যন্ত জরিমানা।

কোথায়: স্পেন, গ্রীস, ইতালি, ফ্রান্স, পর্তুগাল।

কীভাবে এড়াবেন: গাড়ি চালানোর সময় সঠিক জুতা পরতে হবে।

জরিমানা: সমুদ্রসৈকত থেকে দূরে সাঁতারের পোশাক পরার জন্য এক হাজার ৫০০ ইউরো (এক হাজার ৩০৭ পাউন্ড) পর্যন্ত জরিমানা।

কোথায়: স্পেনের বার্সেলোনা, পর্তুগালের আলবুফেইরা, ক্রোয়েশিয়ার স্প্লিট, ইতালির সোরেন্টো ও ভেনিস, ফ্রান্সের কান

কীভাবে এড়াবেন: সমুদ্রসৈকত থেকে বের হওয়ার সময় মুখ ঢেকে রাখুন।

জরিমানা: জনসমক্ষে মদ্যপানের জন্য তিন হাজার ইউরো (দুই হাজার ৬১৫ পাউন্ড) পর্যন্ত

কোথায়: স্পেনের ম্যালোর্কা, ইবিজা, ম্যাগালুফ দ্বীপ ও ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জ

কীভাবে এড়াবেন: বার, রেস্তোরাঁয় অথবা ভিলা বা অ্যাপার্টমেন্টে পরিমিত পরিমাণে পান করতে হবে।

জরিমানা: সমুদ্রসৈকত থেকে খোলস বা নুড়ি তোলার জন্য এক হাজার ইউরো (৮৭১ পাউন্ড) পর্যন্ত

কোথায়: গ্রীস

কীভাবে এড়ানো যায়: নুড়ি না তুলে ছবি তুলুন।

জরিমানা: খালে সাঁতার কাটার জন্য ৩৫০ ইউরো (৩০৫ পাউন্ড)

কোথায়: ভেনিস

কীভাবে এড়ানো যায়: মনে রাখবেন যে খাল দিয়ে ময়লা-আবর্জনা আসে, এর বদলে গন্ডোলা বা নৌকায় উঠে ঘুরতে শুরু করুন।

মনে রাখার মতো বিষয় হলো–জরিমানা হতে পারে এমন কাজের তালিকা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।

আয়ারল্যান্ডের এয়ারলাইন্স রায়ানএয়ার ‘বিঘ্ন’ সৃষ্টিকারী যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ৫০০ ইউরো বা ৪৩৫ পাউন্ড আদায় করে নিতে পারে।

অনুপযুক্ত জুতা পরে ইতালির উপকূলীয় পর্যটনকেন্দ্র সিনকে তেরতের ঢাল বেয়ে উঠতে শুরু করলে পর্যটকদের আড়াই হাজার ইউরো (দুই হাজার ১৮০ পাউন্ড) পর্যন্ত জরিমানার শিকার হতে পারে।

আর ধূমপান করতে গিয়ে সৈকত বা খেলার মাঠে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ফ্রান্স ঘটনাস্থলেই ৯০ ইউরো (৭৮ পাউন্ড) জরিমানা চালু করেছে। 

স্থানীয়রা বিরক্ত, বলছিলেন দায়িত্বশীল পর্যটন নিয়ে কর্মরত বিরগিত্তা স্পি-কোনিগ বলেন।

‘এই জরিমানাগুলো ইঙ্গিত দেয় যে স্থানীয়রা তাদের নিজেদের জন্য আলাদা পরিসর চায়। পর্যটকরা আরও হয়েছে, বিষয়টা এমন নয়-বরং সহনশীলতা চলে গেছে বলা চলে। আর এটাও বিবেচনায় রাখা উচিত যে প্রতিটি জরিমানাই একেকটি সাজা নয়, বরং এগুলো শ্রদ্ধাশীল হওয়ারও আহ্বান জানায়।’

ইউরোপে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় পর্যটন বা অতিমাত্রায় পর্যটনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ বেড়েছে।

স্থানীয় সম্প্রদায়গুলোর দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে স্বল্পমেয়াদী বিভিন্ন ব্যবস্থা বা আইন যেমন নেওয়া হয়েছে, আবার নতুন নতুন জরিমানা আরোপও তাদের পক্ষে যাচ্ছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষগুলো স্বীকার করছে যে তাদের বাসিন্দাদের পক্ষে দাঁড়াতে হবে এবং এটি করার জন্য পর্যটকদের বিরক্তির ঝুঁকিও তারা নিচ্ছে।

এটি ছুটি কাটাতে আসা লোকদের জন্যও একটি সংকেত যে বাড়ি থেকে দূরে থাকা আপনার ইচ্ছামতো কিছু করার জন্য মুক্ত সুযোগ নয়।

জরিমানা সংস্কৃতি পরিবর্তন করবে না, এ কথা উল্লেখ করে স্পি-কোনিগ কিছুটা সন্দেহ প্রকাশ করেন যে, স্বল্পমেয়াদী ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করলেও দীর্ঘমেয়াদে এগুলো আচরণ পরিবর্তনকারী হিসেবে প্রমাণিত নাও হতে পারে।

‘ভালো দিকনির্দেশনা, স্থানীয় প্রশাসনের নজরদারি এবং স্থানীয় ও পর্যটকদের আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় ছাড়া খুব কমই পরিবর্তন হবে।’

নতুন নতুন জরিমানা আরোপের বিষয়টি কাজ করছে কি না তা বলা এখনি সম্ভব নয়।

পর্তুগালের দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলীয় শহর আলগারভে পর্যটকদের পরিষেবা দানকারী সংস্থা গোটুআলগারভে’র পরিচালক রবার্ট অ্যালার্ড জানান, আলবুফেইরার নাইটলাইফ এলাকায় নতুন নজরদারি ক্যামেরা এবং পুলিশের উপস্থিতি বৃদ্ধি লক্ষ্য করেছেন তিনি।

‘কিছু লোককে জরিমানা করা হয়েছে। কিন্তু একইসঙ্গে এটাও সত্যি, মানুষ নতুন নিয়ম সম্পর্কে আসলে সচেতন নয়। যদিও হোটেলের লবিতে লিফলেট ও বিভিন্ন স্থানে এসব নিয়মের পোস্টার দেখা যাচ্ছে।’ 

আচরণ পরিবর্তনের জন্য চালানো প্রচারণা কার্যকর হতে সময় নেয় এবং একটি মৌসুমই দর্শনার্থীদের অভ্যাস পরিবর্তনের জন্য যথেষ্ট নয়। তবে বার্তাটি স্পষ্ট-সূর্য, বালি ও সমুদ্র অপেক্ষায় আছে, তবে কেবল তাদের জন্য যারা সংবেদনশীলভাবে এবং কিছুটা সংযতভাবে সেগুলো উপভোগ করতে সম্মত হবেন। 

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত
উৎসবের আমেজে মুখর কক্সবাজার
উৎসবের আমেজে মুখর কক্সবাজার
বুধবার পর্যটকদের জন্য খুলছে কেওক্রাডং, মানতে হবে ৬ শর্ত
বুধবার পর্যটকদের জন্য খুলছে কেওক্রাডং, মানতে হবে ৬ শর্ত
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
মস্তিষ্কের চিকিৎসায় উচ্চতর প্রশিক্ষণে ফ্রান্সের পথে
মস্তিষ্কের চিকিৎসায় উচ্চতর প্রশিক্ষণে ফ্রান্সের পথে
সর্বশেষ খবর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ৫ জেলে নিখোঁজ
কুয়াকাটায় ৫ জেলে নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ অবিচারের কাছে মাথা নত করে না : তারেক রহমান
বাংলাদেশ অবিচারের কাছে মাথা নত করে না : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত
নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাত দলের সর্দার গ্রেফতার, ৬ ককটেল উদ্ধার
গাজীপুরে ডাকাত দলের সর্দার গ্রেফতার, ৬ ককটেল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’
‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রয়াত সভাপতির নামে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়তনের নামকরণ
প্রয়াত সভাপতির নামে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়তনের নামকরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জ্ঞানভিত্তিক দেশ গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান আযাদের
জ্ঞানভিত্তিক দেশ গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান আযাদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে গৃহবধূকে হত্যায় স্বামী গ্রেফতার
রংপুরে গৃহবধূকে হত্যায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে : শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে : শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে
ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা