শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মার্চ, ২০১৫

হাইটেক পার্কে বিলিয়ন ডলারের হাতছানি

শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্
প্রিন্ট ভার্সন
হাইটেক পার্কে বিলিয়ন ডলারের হাতছানি

প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটাতে গড়ে তোলা হচ্ছে হাইটেক পার্ক। যেখানে হাতছানি দিচ্ছে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার। আইসিটির যথাযথ উন্নয়নের মাধ্যমে অর্থনীতিকে আরও বেগবান করতেই হাইটেক পার্ক গড়ে তোলা হচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেন, হাইটেক পার্কে ১০ লাখ আইটি পেশাদার তৈরির মাধ্যমে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বছরপ্রতি রপ্তানি আয় ১ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। তিনি বলেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে প্রতি বছর ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১ কোটি বাড়বে। জিডিপিতে আইটি খাতের অবদান হবে ১ শতাংশ। তিনি বলেন, সারা দেশে ৫৩ হাজার ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষ সহজেই সরকারি সব সেবা নিতে পারছেন। জয় বলেন, ‘আমাদের অনেক কিছুর অভাব আছে সত্য। কিন্তু অভাব নেই মেধার। এই মেধা কাজে লাগিয়ে আইটি কোম্পানি আর গুগল-ফেসবুক বাংলাদেশেই গড়ে তোলা সম্ভব।’ তিনি বলেন, ‘আইসিটি ইন্ডাস্ট্রিকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। এ সেক্টর গার্মেন্টকে ছাড়িয়ে যাবে। ইতিমধ্যে এর আয় ২৫ মিলিয়ন ডলার থেকে ২৫০ মিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে।’ জয় আরও বলেন, সরকারি সব মন্ত্রণালয়, অধিদফতরের সঙ্গে জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ইন্টারনেট যোগাযোগব্যবস্থার লক্ষ্যে কালিয়াকৈরে হাইটেক পার্ক করা হয়েছে। এ ছাড়াও ১২টি গুরুত্বপূর্ণ শহরে হাইটেক পার্ক করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
রাজধানী ঢাকার অদূরে গাজীপুরে গড়ে তোলা হচ্ছে হাইটেক পার্ক। উচ্চতর ডিগ্রি নিতে আগ্রহী সাধারণ শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার জন্য এখানে থাকছে দেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়। অর্ধ শতাধিক একর জমির ওপর গড়ে তোলা হচ্ছে এ বিশ্ববিদ্যালয়। এটি হবে বিশ্বমানের। বন্দরনগরী চট্টগ্রামেও গড়ে তোলা হচ্ছে আরেকটি হাইটেক পার্ক। পাশাপাশি চট্টগ্রামকে করা হচ্ছে পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল নগরী। হাইটেক পার্ককে কেন্দ্র করে বদলে যাবে দেশের আইটি সেক্টর। এতে সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলতে শুরু হয়েছে আইটি সেক্টরে। তথা দেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের আরেকটি বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের উৎস উঁকি দিচ্ছে। সৃষ্টি হবে হাইটেক পার্ককেন্দ্রিক মানুষের কর্মসংস্থানের। দেশের সাধারণ মানুষের প্রত্যাশিত আইসিটি পার্ক (হাইটেক পার্ক) এ সরকারের আমলেই বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। আর এতে বর্তমান সরকার আরেকটি সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করতে যাচ্ছে। এর ফলে উজ্জ্বল সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। হাইটেক পার্ক নির্মাণের ফলে সারা দেশের সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন আইটিনির্ভর কাজকর্ম সমাধা করা যাবে। এতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ও জীবিকার ধারা বদলাবে; যা অর্থনীতিতে সরাসরি ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। গাজীপুর ও চট্টগ্রামের হাইটেক পার্ককে ঘিরে আইটিতে অর্থনীতির নতুন এক দিগন্ত দেখছে দেশবাসী। হাইটেক পার্কসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হাইটেক পার্কের গুরুত্ব অনেক। এর ফলে আইটি সেক্টরের পাশাপাশি দেশের ব্যবসা সেক্টরের প্রযুক্তিনির্ভর বিভিন্ন কাজ দ্রুত বিকশিত হবে। গাজীপুরের হাইটেক পার্কটি ৩৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হবে বলে জানা গেছে। এ পার্কে ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য থাকবে দুই তলা ভবন, ছাত্রাবাস, আবাসিক ভবনসহ বিভিন্ন অবকাঠামো। এ ছাড়াও হাইটেক পার্কে বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধাও (যেমন উচ্চগতির ইন্টারনেট, নিরবছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, রাজধানী ঢাকার সঙ্গে সহজ যোগাযোগব্যবস্থা, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্ন করা) শিক্ষার্থীরা উপভোগ করতে পারবেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও আইসিটি বিভাগের যৌথ অংশগ্রহণে বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালিত হবে। আইসিটি বিভাগ সিন্ডিকেশন এবং পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে বলে জানা গেছে। আইসিটি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), ঢাকা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট), চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) ও রাজশাহী প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট)-এর পর দেশের ষষ্ঠ তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পাবে গাজীপুরের এই ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে আইটি এবং আইটিইএসের (আইটি অ্যান্ড আইটি অ্যানাবল্ড সার্ভিসেস) ওপর পড়াশোনা করা যাবে। বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি, ডিজিটাল টেকনোলজি, বায়োটেকনোলজি, ডিজিটাল ম্যানেজমেন্ট, ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট, অ্যাডভান্সড টেকনোলজি বিষয়েও এখানে শিক্ষা দেওয়া হবে। এর পাশাপাশি থাকবে উচ্চতর বিষয় নিয়ে গবেষণার সুযোগ। মূলত হাইটেক পার্কের মানবসম্পদ নেওয়া হবে দেশের একমাত্র ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আউটপুট হবে হাইটেক পার্কের ইনপুট। হাইটেক পার্ককে সাপোর্ট দিতেই এ বিশ্ববিদ্যালয়। অর্থাৎ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করলেই চাকরি নিশ্চিত। কর্মক্ষেত্রও প্রস্তুত। শিক্ষার্থীর চিরচেনা ক্যাম্পাস হাইটেক পার্ক- এমন একটি স্বপ্ন নিয়েই গড়ে তোলা হচ্ছে দেশের প্রথম ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়। ২০১২ সালের ১৫ মার্চ সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে হাইটেক পার্ক প্রকল্প বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত হয়। পরে ২০১৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২২৬ কোটি টাকার হাইটেক পার্ক উন্নয়ন প্রকল্পে অনুমোদন দেয়। এর আগে ১৯৯৯ সালের ১৭ জুলাই হাইটেক পার্ক গঠনের উদ্যোগ নেয় তৎকালীন সরকার। ২০০৪ সালে বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের কাছে হাইটেক পার্কের জন্য গাজীপুরের কালিয়াকৈরে প্রায় ২৩২ একর জায়গা হস্তান্তর করে ভূমি মন্ত্রণালয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রযুক্তিনির্ভর এ বিশ্ববিদ্যালয় হবে মাল্টিডিসিপ্লিনারি ও গবেষণাভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয়ে হাইটেক ইঞ্জিনিয়ারিংকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে বলে জানা গেছে। শিক্ষার্থীরা কোনো কারণে ক্লাসে উপস্থিত হতে না পারলে (যৌক্তিক কারণে) স্কাইপের মাধ্যমে সরাসরি ঘরে বসে বা দেশ-বিদেশের যে কোনো জায়গা থেকে ক্লাসে অংশ নিতে পারবেন। এ ছাড়াও বিশ্বের নামজাদা সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসও অনলাইনের মাধ্যমে ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ে করানো হবে বলে জানা গেছে। ওইসব বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ক্রেডিট ট্রান্সফারেরও ব্যবস্থা থাকবে। পরিপূর্ণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পাওয়া এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে। বিদেশি শিক্ষার্থীদেরও একই পদ্ধতিতে ভর্তি হতে হবে। তবে বিদেশি শিক্ষার্থীদের আকৃষ্ট করতে ভবিষ্যতে কোটা পদ্ধতির বিষয়ে চিন্তাভাবনা করতে পারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি ছিল দীর্ঘদিনের। সেই দাবি এখন পূরণ হওয়ার পথে। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালে ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষণা দিয়েছিলেন। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় হাইটেক পার্ক পরিদর্শনে গিয়ে নিড বেসিসে ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার পরামর্শ দেন। এদিকে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে এক অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, দেশে প্রথম পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল নগরী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হবে চট্টগ্রামকে। এর প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে চট্টগ্রামের বাকলিয়ায় ৯৮ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠা করা হবে দেশের প্রথম সাইবার সিটি। তা ছাড়া চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ৩০০ একর জমির গড়ে তোলা হবে হাইটেক পার্ক। আগামীতে এগুলো হবে দেশের ডিজিটাল কর্মসূচির অন্যতম গর্বিত অংশীদার।

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা