শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদকের গডফাদাররা

থেমে নেই ইয়াবার প্রবেশ
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদকের গডফাদাররা

এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরেই রয়ে গেছেন মাদকের গডফাদাররা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান শুরুর পর চিহ্নিত অনেক মাদক গডফাদার গা-ঢাকা দিলেও এখন তারা এলাকায় ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এরই মধ্যে কেউ কেউ নিজ এলাকায় ফিরেও এসেছেন। পাশাপাশি চলমান সাঁড়াশি অভিযানেও থেমে নেই ইয়াবার প্রবেশ। এখনো এগুলো ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে।

এক অনুসন্ধানে জানা গেছে, কৌশল বদল করে মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। তবে অভিযানের কারণে ইয়াবার দাম আগের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো বলছে, চলমান অভিযানে ৩০ জুন পর্যন্ত সারা দেশে গ্রেফতার হয়েছেন ২১ হাজার মাদকসেবী ও ব্যবসায়ী। মামলা হয়েছে ১৫ হাজার। অন্যদিকে, ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন ১৫৩ জন; যার মধ্যে পুলিশের সঙ্গে ৮৪, র‌্যাবের সঙ্গে ৩৪ এবং বাকি ৩৫ জন ‘মাদক ব্যবসায়ীদের দুই পক্ষের বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন। এর পরও ইয়াবা চক্রের শক্ত নেটওয়ার্ক ভাঙা সম্ভব হয়নি। রাঘব-বোয়ালরা ধরাছোঁয়ার বাইরেই রয়ে গেছেন। মাঝে কিছুদিন আত্মগোপনে থাকলেও র‌্যাব ও পুলিশের তালিকাভুক্ত অস্ত্র ও মাদক ব্যবসায়ী সিলেটের আবদুল্লাহ শাফি সাঈদ ও ডুম শাহেদ অনেকটা প্রকাশ্যেই তাদের কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। দেশের বিভিন্ন এলাকায় এরকম শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীও পলাতক থেকে প্রকাশ্যে ফেরার প্রস্তুতি নিয়েছেন। সূত্র জানায়, মাদকবিরোধী সাঁড়াশি অভিযানের আগে পাঁচটি সংস্থা পৃথকভাবে তালিকা তৈরি করেছিল। এসব তালিকায় সর্বমোট মাদক ব্যবসায়ীর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার। ওই তালিকা যাচাই-বাছাই করে সর্বশেষ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তুত করা তালিকায় শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীর সংখ্যা উল্লেখ করা হয়েছে ৫৫০। এর মধ্যে প্রায় দেড় শ রয়েছেন মদদদাতা। সবচেয়ে বেশি মাদক ব্যবসায়ীর অবস্থান কক্সবাজারে। বর্তমানে রাজধানীতে তালিকাভুক্ত শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীর সংখ্যা ৮২। ওয়াকিবহালরা মনে করছেন, মিয়ানমার থেকে ইয়াবার চালান আসা পুরোপুরি বন্ধ করা না গেলে মাদক রোধ করা সম্ভব নয়। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্যের সংশ্লিষ্টতা ও সহযোগিতা ছাড়া মাদকের চালান সীমান্ত থেকে ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য জায়গায় পৌঁছানো প্রায় অসম্ভব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অসাধু সদস্যরা মাদক ব্যবসায়ীদের অনৈতিক সুবিধা দিচ্ছেন— মাঝেমধ্যে এমন অভিযোগ উঠছে। ধরাও পড়ছেন কেউ কেউ। তবে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় তেমন কোনো লাভ হয়নি। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা কঠোর না হলে মাদক প্রবেশ কিংবা ব্যবসা ঠেকানো সম্ভব নয়। এ অবস্থায় অভিযানও হবে ‘চোর-পুলিশ’ খেলার মতো। তারা আরও বলছেন, অনেক এলাকায় মাদক ব্যবসার পৃষ্ঠপোষক হিসেবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের নামও উঠে এসেছে। এখন মাদক ঠেকাতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাতেই শুদ্ধি অভিযান দরকার। এ বিষয়ে মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.) বলেন, ‘শর্ষের ভিতরে যদি ভূত থাকে তাহলে কোনো মহৎ উদ্দেশ্যই সফল হবে না। একটি জাতিকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য মাদকই যথেষ্ট। ইয়াবার মতো ভয়ঙ্কর মাদক কোথা থেকে আসছে, কোন পয়েন্ট দিয়ে আসছে তা তো দেশের সবকটি গোয়েন্দা সংস্থা এমনকি সরকারের সর্বোচ্চ মহল পর্যন্ত অবগত। তাই আমার পরামর্শ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে কক্সবাজারকেন্দ্রিক একটি যৌথবাহিনী গঠন করা উচিত। যতদিন পর্যন্ত না ইয়াবার প্রবেশ বন্ধ হবে, ততদিন পর্যন্ত ওই যৌথবাহিনী ওই এলাকায় কাজ করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাদক নির্মূলের জন্য মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মতো একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান থাকলেও তাদের অস্ত্র দেওয়া হয় না। এটা তো কোনোভাবেই ভালো লক্ষণ হতে পারে না। একই সঙ্গে মাদক আইনও যুগোপযোগী করা দরকার।’ উল্লেখ্য, ঘোষণা দিয়ে গত ১৮ মে দেশব্যাপী মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু করে পুলিশ। তবে ৪ মে থেকে পৃথকভাবে অভিযানে নামে র‌্যাব। অভিযানে যারা গ্রেফতার হয়েছেন কিংবা মারা গেছেন তার বেশির ভাগই নিচের পর্যায়ের, কেউ কেউ মাঝারি পর্যায়ের মাদক ব্যবসায়ী। সম্প্রতি কক্সবাজারে জব্দ ৭ লাখ পিস ইয়াবা বিক্রির ঘটনা তদন্তে নেমে নয়জন পুলিশ সদস্যের সম্পৃক্ততা পেয়েছে পুলিশ সদর দফতরের তদন্ত দল। এ ছাড়া একটি গোয়েন্দা সংস্থা সারা দেশে মাদক স্পট ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে পুলিশ সদস্য ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাসহ বিভিন্ন পেশার যেসব ব্যক্তি অনৈতিক সুবিধা বা মাসহারা নেন তাদের তালিকা তৈরি করে। এ তালিকায় মাদক ব্যবসায়ীদের আশ্রয়দাতাদের নামও উঠে আসে। যদিও তার সিকিভাগও আইনের আওতায় আসেনি। ফলে মাদক স্পটগুলো থেকে তাদের মাসহারা আদায়ও অব্যাহত রয়েছে। এ তালিকাটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়ার পর সেখান থেকে যাচাই করে পুলিশ সদর দফতরে পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ সদর দফতরের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, ‘পুলিশ সদস্যদের মধ্যে যারা মাদকের সঙ্গে জড়িত তাদের একটি তালিকা করা হয়েছে। এ নিয়ে কাজ চলছে।’ র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান বলেন, ‘মাদকের সাপ্লাই চেইন ভেঙে দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে মাদক অভিযানে আরও পরিবর্তন আসবে। অনেক মাদক ব্যবসায়ী গা-ঢাকা দিয়েছেন। মাদকবিরোধী অভিযানের কারণেই এসব ক্ষেত্রে প্রভাব পড়েছে।’ তবে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) দেবদাস ভট্টাচার্য বলেন, ‘মাদক ব্যবসায়ী সে যেই হোক না কেন তাকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এখানে কে ছোট, কে মাঝারি আর কে গডফাদার— তাদের কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নন। আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

ঢাকায় অভিযান নিয়ে নানা প্রশ্ন : রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের অভিযান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বনানীর কড়াইল বস্তি ও কমলাপুরের টিটিপাড়া বস্তিতে আয়োজন করে পুলিশের অভিযান নিয়ে নানা প্রশ্নের অবতারণা হয়েছিল। অভিযোগ রয়েছে, অভিযানের খবর আগেই চলে গেছে মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে। ফলে আগেভাগেই তারা মাদক নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে রেখে নিজেরাও সটকে পড়েছেন। এ অবস্থায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের শীর্ষ ৮২ জন মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে মাত্র সাতজনকে আইনের আওতায় আনতে পেরেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইউরোপ ভ্রমণে নতুন পদ্ধতির আওতায় বাংলাদেশিরাও
ইউরোপ ভ্রমণে নতুন পদ্ধতির আওতায় বাংলাদেশিরাও
‘তুই ফ্যাসিস্ট’ বলে সাংবাদিককে মারধর করল পুলিশ
‘তুই ফ্যাসিস্ট’ বলে সাংবাদিককে মারধর করল পুলিশ
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যু
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
সংবিধান সংশোধনীর নতুন প্রস্তাব বিতর্ক সৃষ্টি করবে
সংবিধান সংশোধনীর নতুন প্রস্তাব বিতর্ক সৃষ্টি করবে
সর্বশেষ খবর
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা