শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

যেভাবে গ্রাম হচ্ছে শহর

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে গ্রাম হচ্ছে শহর

ধারা। গারো পাহাড়ের সীমান্তবর্তী উপজেলা হালুয়াঘাটের একটি ইউনিয়নের নাম। এক দশক আগেও এই গ্রামটিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বলতে ছিল পাঁচটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি মাদ্রাসা আর কয়েকটি মসজিদভিত্তিক মক্তব। এলাকার মানুষজন মিলে একটি কলেজ স্থাপন করলেও সেখানে না ছিল কোনো ভালো মানের অবকাঠামো, না ছিল শিক্ষার্থী। এক দশক পর এখন এই ইউনিয়নের শিক্ষার্থীরা নিজেদের গ্রামে গড়ে ওঠা সেই কলেজে কয়েকটি বিষয়ে অনার্স পড়ছে। এখন তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য ৭০ কিলোমিটার দূরে জেলা শহর (বিভাগীয়) ময়মনসিংহে যেতে হচ্ছে না। ওই ইউনিয়নে বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২২টি, উচ্চ বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২টি, কারিগরি শিক্ষার অধীনে একটি ভোকেশনাল বিদ্যালয়, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় (বালিকা) একটি, কলেজ দুটি (অনার্স ও কৃষি ডিপ্লোমাসহ), দাখিল মাদ্রাসা একটি, স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা একটি এবং মক্তবভিত্তিক অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৩টি। শুধু শিক্ষা খাতে পরিবর্তন নয়, বছর পাঁচেক আগেও এই ইউনিয়নের  কেউ অসুস্থ হলে ৭ কিমি. দূরে উপজেলা হাসপাতাল, নয়তো দশ কিমি. দূরে জয়রামকুড়া খ্রিস্টিয়ান হাসপাতালে যেতে হতো। এখন এই ধারা বাজারে সরকারি কমিউনিটি ক্লিনিক ছাড়াও বেসরকারি উদ্যোগে বেশ কয়েকটি মেডিকেল সেন্টার গড়ে উঠেছে। চিকিৎসার নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা এখন এসব সেন্টার থেকেই করা সম্ভব।

সর্বশেষ খবর হচ্ছে, গত সপ্তাহে ধারা বাজারে একটি ফাস্টফুডের দোকান উদ্বোধন করা হয়েছে ঘটা করে। ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান  তোফায়েল আহমেদ বিপ্লব এটি উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ‘গ্রামের মানুষের হাতে এখন নগদ টাকা আছে। তারাও ডিস টিভি, মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের বদৌলতে সব তথ্য মুহূর্তেই পেয়ে যাচ্ছেন। তারা এখন ঘরে বসেই শহরের মতো ফাস্টফুডের স্বাদ নিতে চান। ধারায় বসে ঢাকার সুযোগ নিচ্ছেন এই গ্রামের মানুষ।’ শিক্ষা, স্বাস্থ্য কিংবা খাদ্যাভ্যাস পাল্টে যাওয়ার এই চিত্রটি কেবল বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকার প্রান্তিক ইউনিয়ন ধারার নয়, বরং সারা দেশের প্রতিটি গ্রামের সাধারণ অবস্থা মোটামুটি একই রকম। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএসের সিনিয়র রিসার্স ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অর্থনৈতিক অগ্রগতির হাত ধরেই বাংলাদেশে সামাজিক পরিবর্তন ঘটছে। মানুষের আর্থিক সক্ষমতা বাড়ছে। সমাজে বাড়ছে শিক্ষার হার। পরিবর্তন আসছে উৎপাদন ব্যবস্থায়। খ্যাদ্যাভাসেও পরিবর্তন আসছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ২০১৬ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৭ সালের মার্চ পর্যন্ত সময়ে তথ্য সংগ্রহ করে যে খানা আয় ব্যয় জরিপ করেছে, সর্বশেষ সেই খানা জরিপের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে : ২০১০ সালের আগ পর্যন্ত মানুষ যে ধরনের খাবার গ্রহণ করত ছয় বছর পর অর্থাৎ ২০১৬-১৭ সালের জরিপে সেখানে পরিবর্তন দেখা গেছে। দেশের মানুষ এখন ভাত ও আটা কম খাচ্ছে। বাড়িয়েছে ডাল, শাক-সবজি, মাংস ও ডিম খাওয়া। ২০১০ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে দ্বিগুণ হয়েছে ডিম খাওয়ার হার। মাছ গ্রহণের হার বেড়েছে। কমেছে দুধ, চিনি গ্রহণের হার। গরু ও খাসির মাংস গ্রহণের হারও কমেছে। বাইরের খাবার গ্রহণের হার কিছুটা  বেড়েছে। এ ছাড়া বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত ব্যয়। ২০১৬ সালে খাদ্যবহির্ভূত ব্যয় দাঁড়িয়েছে শতকরা ৫২ দশমিক ৩০ ভাগ যা ২০১০ সালে ছিল মোট ব্যয়ের শতকরা ৪৫ দশমিক ১৯ ভাগ। খাদ্যবহির্ভূত ব্যয় বেড়ে যাওয়ার এই চিত্রটি উন্নয়নের একটি নির্দেশনা বলে মনে করছে পরিসংখ্যান ব্যুরো। বিবিএসের মহাপরিচালক ড. কৃষ্ণা গায়েন বলেন, দেশের মানুষের আয় বৃদ্ধির কারণেই এই পরিবর্তনগুলো আসছে। তাদের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টি হচ্ছে। পাশাপাশি রয়েছে সরকারের নানামুখী উদ্যোগ। অর্থনৈতিক উন্নয়নের কারণে আগের তুলনায় পরিবারগুলোর জীবন-মানেও উন্নতি লক্ষ্য করা গেছে। প্রত্যন্ত এলাকার ঘরবাড়িতেও লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। যেখানে ছনের ঘর ছিল সেখানে উঠেছে টিনের ঘর, আর টিনের ঘরের জায়গায় এখন দেখা যাচ্ছে ইটের তৈরি ইমারত। পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ খানা জরিপে দেখা গেছে, দেশে ২০১০ সালে ইট ও সিমেন্টের তৈরি বাসস্থানের হার ছিল শতকরা ২৫ দশমিক ১২ ভাগ, এটি ২০১৬ সালে বেড়ে ৩০ দশমিক ৫ ভাগে উন্নীত হয়েছে। একইভাবে টিন ও কাঠের দেয়ালের হার ২০১০ সালে ছিল ৩৮ দশমিক ৪৬ ভাগ, যা ২০১৬ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ১২ ভাগ। ২০১০ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে এমন পরিবারের হার ছিল ৫৫ দশমিক ২৬ ভাগ। ২০১৬ সালে বিদ্যুতের এই হার ৭৫ দশমিক ৯২ ভাগে উন্নীত হয়েছে। পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, ২০০৫-০৬ সালে দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ১৪ লাখ ৫০ হাজার। এক দশক পর ২০১৭-১৮ সালে ইন্টারনেটের সেবার আওতায় রয়েছে এখন ৮ দশমিক ৮৭ কোটি মানুষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখন আর শহর ও গ্রামের মধ্যে তেমন কোনো তফাৎ দেখা যায় না। শহুরে মানুষ যে সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে, গ্রামে বসেও এখন তার অনেক কিছুই অনায়াসে ভোগ করা যায়। গৃহস্থ্য কৃষক, ধান ব্যবসায়ী, মুদি দোকানদার কিংবা দিনমজুর সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ সুবিধা। আছে ফ্রিজ, টেলিভিশন- তাতে জুড়ে দেওয়া ডিস লাইন। আগে বিদ্যুতের ঘাটতি থাকায় দিনরাত পালা করে লোডশেডিং হতো। নতুন বিদ্যুৎ সংযোগও পাওয়া যেত না। সরকার নতুন নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ করছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন রেকর্ড পরিমাণ বাড়িয়েছে। নতুন নতুন এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ হচ্ছে। পাশাপাশি নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ সুবিধাও বাড়ছে। অনেকেই এখন আর লাকড়ি দিয়ে চুলায় রান্না করেন না। গ্রামের অনেক বাড়িতেও এখন রান্না হচ্ছে রাইস কুকারে। বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত হওয়ায় টিউবওয়েলের মধ্যে মোটর লাগিয়ে ট্যাংকে পানি ওঠানো হচ্ছে। ফলে শহরের মতো এখন গ্রামের ঘরে ঘরেও টিপ দিলেই পানি পড়ে। কষ্ট করে টিউবওয়েল চাপতে হয় না। আর এসব সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য ঘরের প্যাটার্নেও আসছে পরিবর্তন। টিনের ঘরের বদলে গ্রামের বেশির ভাগ এলাকায় দেখা যাচ্ছে ইটের তৈরি বিল্ডিং। তাতে সাজানো গোছানো পৃথক পৃথক বেড, ডাইনিং রুম, ড্রয়িং রুম। ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি গ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতার পেছনে প্রভাব রাখছে উৎপাদন ও বাজার ব্যবস্থার পরিবর্তন। সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ায় মানুষের হাতে হাতে এখন অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল। সেখানে সংযুক্ত ইন্টারনেট সেবা। পর্যায়ক্রমে দেশের উপজেলা ও পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোকেও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনা হচ্ছে। অনেকেই ব্রডব্যান্ড কানেকশন নিয়ে ওয়াই-ফাই সুবিধা ব্যবহার করছেন। ইন্টারনেট ব্যবহারের সুফল মিলছে গ্রামে। কৃষকরা এখন বিভিন্ন অ্যাপ থেকে তথ্য নিয়ে ফসলের উৎপাদন বাড়াচ্ছেন। কুল, পেয়ারাসহ নানা ধরনের দেশি ফলেরও উন্নত জাতের ফলন বাড়াচ্ছেন তারা। স্কুল কলেজের বন্ধু-বান্ধবরা মিলে পতিত জমিতে গড়ে তুলছে টার্কিশ মুরগি কিংবা উন্নত জাতের গরুর খামার। জলাশয় পুকুর লিজ নিয়ে করা হচ্ছে মাছের চাষ। ধান-পাটের পাশাপাশি কৃষক এখন ভুট্টা, ড্রাগন ফল এমনকি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সূর্যমুখী ফুল উৎপাদন করছেন। উৎপাদিত এ ধরনের নতুন ফসল বিক্রির ক্ষেত্রে তারা কন্ট্রাক্ট ফার্মিং-এ যাচ্ছেন। সরাসরি বিভিন্ন ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করছেন। এর ফলে আগে যেমন মধ্যস্বত্বভোগী ও ফড়িয়ার ফাঁদে পড়ে কৃষকরা ফসলের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হতেন, এখন সেটা হচ্ছে না। উৎপাদন ব্যবস্থার এই পরিবর্তন যেমন একজন কৃষকের আয় বাড়িয়ে দিচ্ছে, তেমনি এই খাতে যে মজুরটি শ্রম দিচ্ছেন তারও আয় বাড়ছে। একই সঙ্গে কৃষি উৎপাদনের পাশাপাশি গ্রাম-গঞ্জে এখন অকৃষি খাতের বিকাশ ঘটছে। ছোট ছোট শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে। গ্রামের নারীরা এখন অবসরে গল্প-গুজব না করে তারা বিভিন্ন ধরনের কুটিরশিল্পভিত্তিক পণ্য তৈরি করছেন। এর মধ্য দিয়ে নারীরও আয় বাড়ছে। ওই নারী সেই আয় দিয়ে তার পরিবারে যেমন ভূমিকা রাখছেন, তেমনি নিজের পছন্দমতো পণ্য কিনতেও আর তাকে অন্যের কাছে হাত পাততে হচ্ছে না। অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি নারীর ক্ষমতায়নও সামাজিক পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। এ ছাড়া প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স আয়ও সামাজিক পরিবর্তনে বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করেন বিআইডিএসের এই গবেষক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের অধ্যাপক ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণের চেয়ারপারসন রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, আমাদের গ্রামীণ সমাজে মূলত তিন ধরনের পরিবর্তন ঘটেছে। প্রথম পরিবর্তনটি হচ্ছে : সেখানে কৃষির ওপর নির্ভরশীলতা কমেছে।

বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ছিল কৃষি খাতনির্ভর। ফলে সেখানে ছদ্মবেশী বেকারত্ব সৃষ্টি হতো। এই বেকারত্ব কাটাতে গ্রামের মানুষ শহরে এবং দেশের বাইরে কাজের উদ্দেশ্যে অভিবাসন করে। এটি হচ্ছে দ্বিতীয় পরিবর্তন। আর তৃতীয় যে পরিবর্তনটি ঘটেছে, এই অভিবাসীরা বিদেশ থেকে পরিবারের জন্য দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। রেমিট্যান্সের অর্থ নিজেরা সঞ্চয় না করে ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ করেছেন। অর্থাৎ সন্তানের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় বাড়িয়েছেন তারা। এর ফলে সমাজে অতিরিক্ত ভোগ ও চাহিদা তৈরি হচ্ছে। তবে গ্রামীণ আয় বৃদ্ধির ফলে আবার মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয়ও বাড়ছে বলে মনে করেন অর্থনীতির এই অধ্যাপক। তিনি বলেন, এতে মানুষের ঋণ অবস্থারও পরিবর্তন ঘটেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিবি পরিচয়ে ৩০ লাখ টাকা ছিনতাই গ্রেপ্তার ৩
ডিবি পরিচয়ে ৩০ লাখ টাকা ছিনতাই গ্রেপ্তার ৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আজ
বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান
বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
সম্প্রীতির পুকুর রক্ষায় বিক্ষোভ, ইউএনও অফিসে অবস্থান
সম্প্রীতির পুকুর রক্ষায় বিক্ষোভ, ইউএনও অফিসে অবস্থান
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে কারাগারে ভারতীয় যুবক
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে কারাগারে ভারতীয় যুবক
কেএমপি কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে উত্তপ্ত রাজপথ
কেএমপি কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে উত্তপ্ত রাজপথ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা