শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

যেভাবে গ্রাম হচ্ছে শহর

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে গ্রাম হচ্ছে শহর

ধারা। গারো পাহাড়ের সীমান্তবর্তী উপজেলা হালুয়াঘাটের একটি ইউনিয়নের নাম। এক দশক আগেও এই গ্রামটিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বলতে ছিল পাঁচটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি মাদ্রাসা আর কয়েকটি মসজিদভিত্তিক মক্তব। এলাকার মানুষজন মিলে একটি কলেজ স্থাপন করলেও সেখানে না ছিল কোনো ভালো মানের অবকাঠামো, না ছিল শিক্ষার্থী। এক দশক পর এখন এই ইউনিয়নের শিক্ষার্থীরা নিজেদের গ্রামে গড়ে ওঠা সেই কলেজে কয়েকটি বিষয়ে অনার্স পড়ছে। এখন তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য ৭০ কিলোমিটার দূরে জেলা শহর (বিভাগীয়) ময়মনসিংহে যেতে হচ্ছে না। ওই ইউনিয়নে বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২২টি, উচ্চ বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২টি, কারিগরি শিক্ষার অধীনে একটি ভোকেশনাল বিদ্যালয়, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় (বালিকা) একটি, কলেজ দুটি (অনার্স ও কৃষি ডিপ্লোমাসহ), দাখিল মাদ্রাসা একটি, স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা একটি এবং মক্তবভিত্তিক অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৩টি। শুধু শিক্ষা খাতে পরিবর্তন নয়, বছর পাঁচেক আগেও এই ইউনিয়নের  কেউ অসুস্থ হলে ৭ কিমি. দূরে উপজেলা হাসপাতাল, নয়তো দশ কিমি. দূরে জয়রামকুড়া খ্রিস্টিয়ান হাসপাতালে যেতে হতো। এখন এই ধারা বাজারে সরকারি কমিউনিটি ক্লিনিক ছাড়াও বেসরকারি উদ্যোগে বেশ কয়েকটি মেডিকেল সেন্টার গড়ে উঠেছে। চিকিৎসার নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা এখন এসব সেন্টার থেকেই করা সম্ভব।

সর্বশেষ খবর হচ্ছে, গত সপ্তাহে ধারা বাজারে একটি ফাস্টফুডের দোকান উদ্বোধন করা হয়েছে ঘটা করে। ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান  তোফায়েল আহমেদ বিপ্লব এটি উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ‘গ্রামের মানুষের হাতে এখন নগদ টাকা আছে। তারাও ডিস টিভি, মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের বদৌলতে সব তথ্য মুহূর্তেই পেয়ে যাচ্ছেন। তারা এখন ঘরে বসেই শহরের মতো ফাস্টফুডের স্বাদ নিতে চান। ধারায় বসে ঢাকার সুযোগ নিচ্ছেন এই গ্রামের মানুষ।’ শিক্ষা, স্বাস্থ্য কিংবা খাদ্যাভ্যাস পাল্টে যাওয়ার এই চিত্রটি কেবল বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকার প্রান্তিক ইউনিয়ন ধারার নয়, বরং সারা দেশের প্রতিটি গ্রামের সাধারণ অবস্থা মোটামুটি একই রকম। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএসের সিনিয়র রিসার্স ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অর্থনৈতিক অগ্রগতির হাত ধরেই বাংলাদেশে সামাজিক পরিবর্তন ঘটছে। মানুষের আর্থিক সক্ষমতা বাড়ছে। সমাজে বাড়ছে শিক্ষার হার। পরিবর্তন আসছে উৎপাদন ব্যবস্থায়। খ্যাদ্যাভাসেও পরিবর্তন আসছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ২০১৬ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৭ সালের মার্চ পর্যন্ত সময়ে তথ্য সংগ্রহ করে যে খানা আয় ব্যয় জরিপ করেছে, সর্বশেষ সেই খানা জরিপের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে : ২০১০ সালের আগ পর্যন্ত মানুষ যে ধরনের খাবার গ্রহণ করত ছয় বছর পর অর্থাৎ ২০১৬-১৭ সালের জরিপে সেখানে পরিবর্তন দেখা গেছে। দেশের মানুষ এখন ভাত ও আটা কম খাচ্ছে। বাড়িয়েছে ডাল, শাক-সবজি, মাংস ও ডিম খাওয়া। ২০১০ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে দ্বিগুণ হয়েছে ডিম খাওয়ার হার। মাছ গ্রহণের হার বেড়েছে। কমেছে দুধ, চিনি গ্রহণের হার। গরু ও খাসির মাংস গ্রহণের হারও কমেছে। বাইরের খাবার গ্রহণের হার কিছুটা  বেড়েছে। এ ছাড়া বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত ব্যয়। ২০১৬ সালে খাদ্যবহির্ভূত ব্যয় দাঁড়িয়েছে শতকরা ৫২ দশমিক ৩০ ভাগ যা ২০১০ সালে ছিল মোট ব্যয়ের শতকরা ৪৫ দশমিক ১৯ ভাগ। খাদ্যবহির্ভূত ব্যয় বেড়ে যাওয়ার এই চিত্রটি উন্নয়নের একটি নির্দেশনা বলে মনে করছে পরিসংখ্যান ব্যুরো। বিবিএসের মহাপরিচালক ড. কৃষ্ণা গায়েন বলেন, দেশের মানুষের আয় বৃদ্ধির কারণেই এই পরিবর্তনগুলো আসছে। তাদের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টি হচ্ছে। পাশাপাশি রয়েছে সরকারের নানামুখী উদ্যোগ। অর্থনৈতিক উন্নয়নের কারণে আগের তুলনায় পরিবারগুলোর জীবন-মানেও উন্নতি লক্ষ্য করা গেছে। প্রত্যন্ত এলাকার ঘরবাড়িতেও লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। যেখানে ছনের ঘর ছিল সেখানে উঠেছে টিনের ঘর, আর টিনের ঘরের জায়গায় এখন দেখা যাচ্ছে ইটের তৈরি ইমারত। পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ খানা জরিপে দেখা গেছে, দেশে ২০১০ সালে ইট ও সিমেন্টের তৈরি বাসস্থানের হার ছিল শতকরা ২৫ দশমিক ১২ ভাগ, এটি ২০১৬ সালে বেড়ে ৩০ দশমিক ৫ ভাগে উন্নীত হয়েছে। একইভাবে টিন ও কাঠের দেয়ালের হার ২০১০ সালে ছিল ৩৮ দশমিক ৪৬ ভাগ, যা ২০১৬ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ১২ ভাগ। ২০১০ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে এমন পরিবারের হার ছিল ৫৫ দশমিক ২৬ ভাগ। ২০১৬ সালে বিদ্যুতের এই হার ৭৫ দশমিক ৯২ ভাগে উন্নীত হয়েছে। পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, ২০০৫-০৬ সালে দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ১৪ লাখ ৫০ হাজার। এক দশক পর ২০১৭-১৮ সালে ইন্টারনেটের সেবার আওতায় রয়েছে এখন ৮ দশমিক ৮৭ কোটি মানুষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখন আর শহর ও গ্রামের মধ্যে তেমন কোনো তফাৎ দেখা যায় না। শহুরে মানুষ যে সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে, গ্রামে বসেও এখন তার অনেক কিছুই অনায়াসে ভোগ করা যায়। গৃহস্থ্য কৃষক, ধান ব্যবসায়ী, মুদি দোকানদার কিংবা দিনমজুর সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ সুবিধা। আছে ফ্রিজ, টেলিভিশন- তাতে জুড়ে দেওয়া ডিস লাইন। আগে বিদ্যুতের ঘাটতি থাকায় দিনরাত পালা করে লোডশেডিং হতো। নতুন বিদ্যুৎ সংযোগও পাওয়া যেত না। সরকার নতুন নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ করছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন রেকর্ড পরিমাণ বাড়িয়েছে। নতুন নতুন এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ হচ্ছে। পাশাপাশি নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ সুবিধাও বাড়ছে। অনেকেই এখন আর লাকড়ি দিয়ে চুলায় রান্না করেন না। গ্রামের অনেক বাড়িতেও এখন রান্না হচ্ছে রাইস কুকারে। বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত হওয়ায় টিউবওয়েলের মধ্যে মোটর লাগিয়ে ট্যাংকে পানি ওঠানো হচ্ছে। ফলে শহরের মতো এখন গ্রামের ঘরে ঘরেও টিপ দিলেই পানি পড়ে। কষ্ট করে টিউবওয়েল চাপতে হয় না। আর এসব সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য ঘরের প্যাটার্নেও আসছে পরিবর্তন। টিনের ঘরের বদলে গ্রামের বেশির ভাগ এলাকায় দেখা যাচ্ছে ইটের তৈরি বিল্ডিং। তাতে সাজানো গোছানো পৃথক পৃথক বেড, ডাইনিং রুম, ড্রয়িং রুম। ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি গ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতার পেছনে প্রভাব রাখছে উৎপাদন ও বাজার ব্যবস্থার পরিবর্তন। সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ায় মানুষের হাতে হাতে এখন অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল। সেখানে সংযুক্ত ইন্টারনেট সেবা। পর্যায়ক্রমে দেশের উপজেলা ও পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোকেও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনা হচ্ছে। অনেকেই ব্রডব্যান্ড কানেকশন নিয়ে ওয়াই-ফাই সুবিধা ব্যবহার করছেন। ইন্টারনেট ব্যবহারের সুফল মিলছে গ্রামে। কৃষকরা এখন বিভিন্ন অ্যাপ থেকে তথ্য নিয়ে ফসলের উৎপাদন বাড়াচ্ছেন। কুল, পেয়ারাসহ নানা ধরনের দেশি ফলেরও উন্নত জাতের ফলন বাড়াচ্ছেন তারা। স্কুল কলেজের বন্ধু-বান্ধবরা মিলে পতিত জমিতে গড়ে তুলছে টার্কিশ মুরগি কিংবা উন্নত জাতের গরুর খামার। জলাশয় পুকুর লিজ নিয়ে করা হচ্ছে মাছের চাষ। ধান-পাটের পাশাপাশি কৃষক এখন ভুট্টা, ড্রাগন ফল এমনকি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সূর্যমুখী ফুল উৎপাদন করছেন। উৎপাদিত এ ধরনের নতুন ফসল বিক্রির ক্ষেত্রে তারা কন্ট্রাক্ট ফার্মিং-এ যাচ্ছেন। সরাসরি বিভিন্ন ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করছেন। এর ফলে আগে যেমন মধ্যস্বত্বভোগী ও ফড়িয়ার ফাঁদে পড়ে কৃষকরা ফসলের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হতেন, এখন সেটা হচ্ছে না। উৎপাদন ব্যবস্থার এই পরিবর্তন যেমন একজন কৃষকের আয় বাড়িয়ে দিচ্ছে, তেমনি এই খাতে যে মজুরটি শ্রম দিচ্ছেন তারও আয় বাড়ছে। একই সঙ্গে কৃষি উৎপাদনের পাশাপাশি গ্রাম-গঞ্জে এখন অকৃষি খাতের বিকাশ ঘটছে। ছোট ছোট শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে। গ্রামের নারীরা এখন অবসরে গল্প-গুজব না করে তারা বিভিন্ন ধরনের কুটিরশিল্পভিত্তিক পণ্য তৈরি করছেন। এর মধ্য দিয়ে নারীরও আয় বাড়ছে। ওই নারী সেই আয় দিয়ে তার পরিবারে যেমন ভূমিকা রাখছেন, তেমনি নিজের পছন্দমতো পণ্য কিনতেও আর তাকে অন্যের কাছে হাত পাততে হচ্ছে না। অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি নারীর ক্ষমতায়নও সামাজিক পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। এ ছাড়া প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স আয়ও সামাজিক পরিবর্তনে বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করেন বিআইডিএসের এই গবেষক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের অধ্যাপক ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণের চেয়ারপারসন রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, আমাদের গ্রামীণ সমাজে মূলত তিন ধরনের পরিবর্তন ঘটেছে। প্রথম পরিবর্তনটি হচ্ছে : সেখানে কৃষির ওপর নির্ভরশীলতা কমেছে।

বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ছিল কৃষি খাতনির্ভর। ফলে সেখানে ছদ্মবেশী বেকারত্ব সৃষ্টি হতো। এই বেকারত্ব কাটাতে গ্রামের মানুষ শহরে এবং দেশের বাইরে কাজের উদ্দেশ্যে অভিবাসন করে। এটি হচ্ছে দ্বিতীয় পরিবর্তন। আর তৃতীয় যে পরিবর্তনটি ঘটেছে, এই অভিবাসীরা বিদেশ থেকে পরিবারের জন্য দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। রেমিট্যান্সের অর্থ নিজেরা সঞ্চয় না করে ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ করেছেন। অর্থাৎ সন্তানের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় বাড়িয়েছেন তারা। এর ফলে সমাজে অতিরিক্ত ভোগ ও চাহিদা তৈরি হচ্ছে। তবে গ্রামীণ আয় বৃদ্ধির ফলে আবার মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয়ও বাড়ছে বলে মনে করেন অর্থনীতির এই অধ্যাপক। তিনি বলেন, এতে মানুষের ঋণ অবস্থারও পরিবর্তন ঘটেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা