শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

যেভাবে গ্রাম হচ্ছে শহর

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে গ্রাম হচ্ছে শহর

ধারা। গারো পাহাড়ের সীমান্তবর্তী উপজেলা হালুয়াঘাটের একটি ইউনিয়নের নাম। এক দশক আগেও এই গ্রামটিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বলতে ছিল পাঁচটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি মাদ্রাসা আর কয়েকটি মসজিদভিত্তিক মক্তব। এলাকার মানুষজন মিলে একটি কলেজ স্থাপন করলেও সেখানে না ছিল কোনো ভালো মানের অবকাঠামো, না ছিল শিক্ষার্থী। এক দশক পর এখন এই ইউনিয়নের শিক্ষার্থীরা নিজেদের গ্রামে গড়ে ওঠা সেই কলেজে কয়েকটি বিষয়ে অনার্স পড়ছে। এখন তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য ৭০ কিলোমিটার দূরে জেলা শহর (বিভাগীয়) ময়মনসিংহে যেতে হচ্ছে না। ওই ইউনিয়নে বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২২টি, উচ্চ বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২টি, কারিগরি শিক্ষার অধীনে একটি ভোকেশনাল বিদ্যালয়, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় (বালিকা) একটি, কলেজ দুটি (অনার্স ও কৃষি ডিপ্লোমাসহ), দাখিল মাদ্রাসা একটি, স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা একটি এবং মক্তবভিত্তিক অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৩টি। শুধু শিক্ষা খাতে পরিবর্তন নয়, বছর পাঁচেক আগেও এই ইউনিয়নের  কেউ অসুস্থ হলে ৭ কিমি. দূরে উপজেলা হাসপাতাল, নয়তো দশ কিমি. দূরে জয়রামকুড়া খ্রিস্টিয়ান হাসপাতালে যেতে হতো। এখন এই ধারা বাজারে সরকারি কমিউনিটি ক্লিনিক ছাড়াও বেসরকারি উদ্যোগে বেশ কয়েকটি মেডিকেল সেন্টার গড়ে উঠেছে। চিকিৎসার নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা এখন এসব সেন্টার থেকেই করা সম্ভব।

সর্বশেষ খবর হচ্ছে, গত সপ্তাহে ধারা বাজারে একটি ফাস্টফুডের দোকান উদ্বোধন করা হয়েছে ঘটা করে। ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান  তোফায়েল আহমেদ বিপ্লব এটি উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ‘গ্রামের মানুষের হাতে এখন নগদ টাকা আছে। তারাও ডিস টিভি, মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের বদৌলতে সব তথ্য মুহূর্তেই পেয়ে যাচ্ছেন। তারা এখন ঘরে বসেই শহরের মতো ফাস্টফুডের স্বাদ নিতে চান। ধারায় বসে ঢাকার সুযোগ নিচ্ছেন এই গ্রামের মানুষ।’ শিক্ষা, স্বাস্থ্য কিংবা খাদ্যাভ্যাস পাল্টে যাওয়ার এই চিত্রটি কেবল বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকার প্রান্তিক ইউনিয়ন ধারার নয়, বরং সারা দেশের প্রতিটি গ্রামের সাধারণ অবস্থা মোটামুটি একই রকম। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএসের সিনিয়র রিসার্স ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অর্থনৈতিক অগ্রগতির হাত ধরেই বাংলাদেশে সামাজিক পরিবর্তন ঘটছে। মানুষের আর্থিক সক্ষমতা বাড়ছে। সমাজে বাড়ছে শিক্ষার হার। পরিবর্তন আসছে উৎপাদন ব্যবস্থায়। খ্যাদ্যাভাসেও পরিবর্তন আসছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ২০১৬ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৭ সালের মার্চ পর্যন্ত সময়ে তথ্য সংগ্রহ করে যে খানা আয় ব্যয় জরিপ করেছে, সর্বশেষ সেই খানা জরিপের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে : ২০১০ সালের আগ পর্যন্ত মানুষ যে ধরনের খাবার গ্রহণ করত ছয় বছর পর অর্থাৎ ২০১৬-১৭ সালের জরিপে সেখানে পরিবর্তন দেখা গেছে। দেশের মানুষ এখন ভাত ও আটা কম খাচ্ছে। বাড়িয়েছে ডাল, শাক-সবজি, মাংস ও ডিম খাওয়া। ২০১০ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে দ্বিগুণ হয়েছে ডিম খাওয়ার হার। মাছ গ্রহণের হার বেড়েছে। কমেছে দুধ, চিনি গ্রহণের হার। গরু ও খাসির মাংস গ্রহণের হারও কমেছে। বাইরের খাবার গ্রহণের হার কিছুটা  বেড়েছে। এ ছাড়া বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত ব্যয়। ২০১৬ সালে খাদ্যবহির্ভূত ব্যয় দাঁড়িয়েছে শতকরা ৫২ দশমিক ৩০ ভাগ যা ২০১০ সালে ছিল মোট ব্যয়ের শতকরা ৪৫ দশমিক ১৯ ভাগ। খাদ্যবহির্ভূত ব্যয় বেড়ে যাওয়ার এই চিত্রটি উন্নয়নের একটি নির্দেশনা বলে মনে করছে পরিসংখ্যান ব্যুরো। বিবিএসের মহাপরিচালক ড. কৃষ্ণা গায়েন বলেন, দেশের মানুষের আয় বৃদ্ধির কারণেই এই পরিবর্তনগুলো আসছে। তাদের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টি হচ্ছে। পাশাপাশি রয়েছে সরকারের নানামুখী উদ্যোগ। অর্থনৈতিক উন্নয়নের কারণে আগের তুলনায় পরিবারগুলোর জীবন-মানেও উন্নতি লক্ষ্য করা গেছে। প্রত্যন্ত এলাকার ঘরবাড়িতেও লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। যেখানে ছনের ঘর ছিল সেখানে উঠেছে টিনের ঘর, আর টিনের ঘরের জায়গায় এখন দেখা যাচ্ছে ইটের তৈরি ইমারত। পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ খানা জরিপে দেখা গেছে, দেশে ২০১০ সালে ইট ও সিমেন্টের তৈরি বাসস্থানের হার ছিল শতকরা ২৫ দশমিক ১২ ভাগ, এটি ২০১৬ সালে বেড়ে ৩০ দশমিক ৫ ভাগে উন্নীত হয়েছে। একইভাবে টিন ও কাঠের দেয়ালের হার ২০১০ সালে ছিল ৩৮ দশমিক ৪৬ ভাগ, যা ২০১৬ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ১২ ভাগ। ২০১০ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে এমন পরিবারের হার ছিল ৫৫ দশমিক ২৬ ভাগ। ২০১৬ সালে বিদ্যুতের এই হার ৭৫ দশমিক ৯২ ভাগে উন্নীত হয়েছে। পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, ২০০৫-০৬ সালে দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ১৪ লাখ ৫০ হাজার। এক দশক পর ২০১৭-১৮ সালে ইন্টারনেটের সেবার আওতায় রয়েছে এখন ৮ দশমিক ৮৭ কোটি মানুষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখন আর শহর ও গ্রামের মধ্যে তেমন কোনো তফাৎ দেখা যায় না। শহুরে মানুষ যে সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে, গ্রামে বসেও এখন তার অনেক কিছুই অনায়াসে ভোগ করা যায়। গৃহস্থ্য কৃষক, ধান ব্যবসায়ী, মুদি দোকানদার কিংবা দিনমজুর সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ সুবিধা। আছে ফ্রিজ, টেলিভিশন- তাতে জুড়ে দেওয়া ডিস লাইন। আগে বিদ্যুতের ঘাটতি থাকায় দিনরাত পালা করে লোডশেডিং হতো। নতুন বিদ্যুৎ সংযোগও পাওয়া যেত না। সরকার নতুন নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ করছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন রেকর্ড পরিমাণ বাড়িয়েছে। নতুন নতুন এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ হচ্ছে। পাশাপাশি নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ সুবিধাও বাড়ছে। অনেকেই এখন আর লাকড়ি দিয়ে চুলায় রান্না করেন না। গ্রামের অনেক বাড়িতেও এখন রান্না হচ্ছে রাইস কুকারে। বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত হওয়ায় টিউবওয়েলের মধ্যে মোটর লাগিয়ে ট্যাংকে পানি ওঠানো হচ্ছে। ফলে শহরের মতো এখন গ্রামের ঘরে ঘরেও টিপ দিলেই পানি পড়ে। কষ্ট করে টিউবওয়েল চাপতে হয় না। আর এসব সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য ঘরের প্যাটার্নেও আসছে পরিবর্তন। টিনের ঘরের বদলে গ্রামের বেশির ভাগ এলাকায় দেখা যাচ্ছে ইটের তৈরি বিল্ডিং। তাতে সাজানো গোছানো পৃথক পৃথক বেড, ডাইনিং রুম, ড্রয়িং রুম। ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি গ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতার পেছনে প্রভাব রাখছে উৎপাদন ও বাজার ব্যবস্থার পরিবর্তন। সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ায় মানুষের হাতে হাতে এখন অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল। সেখানে সংযুক্ত ইন্টারনেট সেবা। পর্যায়ক্রমে দেশের উপজেলা ও পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোকেও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনা হচ্ছে। অনেকেই ব্রডব্যান্ড কানেকশন নিয়ে ওয়াই-ফাই সুবিধা ব্যবহার করছেন। ইন্টারনেট ব্যবহারের সুফল মিলছে গ্রামে। কৃষকরা এখন বিভিন্ন অ্যাপ থেকে তথ্য নিয়ে ফসলের উৎপাদন বাড়াচ্ছেন। কুল, পেয়ারাসহ নানা ধরনের দেশি ফলেরও উন্নত জাতের ফলন বাড়াচ্ছেন তারা। স্কুল কলেজের বন্ধু-বান্ধবরা মিলে পতিত জমিতে গড়ে তুলছে টার্কিশ মুরগি কিংবা উন্নত জাতের গরুর খামার। জলাশয় পুকুর লিজ নিয়ে করা হচ্ছে মাছের চাষ। ধান-পাটের পাশাপাশি কৃষক এখন ভুট্টা, ড্রাগন ফল এমনকি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সূর্যমুখী ফুল উৎপাদন করছেন। উৎপাদিত এ ধরনের নতুন ফসল বিক্রির ক্ষেত্রে তারা কন্ট্রাক্ট ফার্মিং-এ যাচ্ছেন। সরাসরি বিভিন্ন ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করছেন। এর ফলে আগে যেমন মধ্যস্বত্বভোগী ও ফড়িয়ার ফাঁদে পড়ে কৃষকরা ফসলের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হতেন, এখন সেটা হচ্ছে না। উৎপাদন ব্যবস্থার এই পরিবর্তন যেমন একজন কৃষকের আয় বাড়িয়ে দিচ্ছে, তেমনি এই খাতে যে মজুরটি শ্রম দিচ্ছেন তারও আয় বাড়ছে। একই সঙ্গে কৃষি উৎপাদনের পাশাপাশি গ্রাম-গঞ্জে এখন অকৃষি খাতের বিকাশ ঘটছে। ছোট ছোট শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে। গ্রামের নারীরা এখন অবসরে গল্প-গুজব না করে তারা বিভিন্ন ধরনের কুটিরশিল্পভিত্তিক পণ্য তৈরি করছেন। এর মধ্য দিয়ে নারীরও আয় বাড়ছে। ওই নারী সেই আয় দিয়ে তার পরিবারে যেমন ভূমিকা রাখছেন, তেমনি নিজের পছন্দমতো পণ্য কিনতেও আর তাকে অন্যের কাছে হাত পাততে হচ্ছে না। অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি নারীর ক্ষমতায়নও সামাজিক পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। এ ছাড়া প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স আয়ও সামাজিক পরিবর্তনে বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করেন বিআইডিএসের এই গবেষক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের অধ্যাপক ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণের চেয়ারপারসন রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, আমাদের গ্রামীণ সমাজে মূলত তিন ধরনের পরিবর্তন ঘটেছে। প্রথম পরিবর্তনটি হচ্ছে : সেখানে কৃষির ওপর নির্ভরশীলতা কমেছে।

বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ছিল কৃষি খাতনির্ভর। ফলে সেখানে ছদ্মবেশী বেকারত্ব সৃষ্টি হতো। এই বেকারত্ব কাটাতে গ্রামের মানুষ শহরে এবং দেশের বাইরে কাজের উদ্দেশ্যে অভিবাসন করে। এটি হচ্ছে দ্বিতীয় পরিবর্তন। আর তৃতীয় যে পরিবর্তনটি ঘটেছে, এই অভিবাসীরা বিদেশ থেকে পরিবারের জন্য দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। রেমিট্যান্সের অর্থ নিজেরা সঞ্চয় না করে ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ করেছেন। অর্থাৎ সন্তানের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় বাড়িয়েছেন তারা। এর ফলে সমাজে অতিরিক্ত ভোগ ও চাহিদা তৈরি হচ্ছে। তবে গ্রামীণ আয় বৃদ্ধির ফলে আবার মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয়ও বাড়ছে বলে মনে করেন অর্থনীতির এই অধ্যাপক। তিনি বলেন, এতে মানুষের ঋণ অবস্থারও পরিবর্তন ঘটেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা