শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

যেভাবে গ্রাম হচ্ছে শহর

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে গ্রাম হচ্ছে শহর

ধারা। গারো পাহাড়ের সীমান্তবর্তী উপজেলা হালুয়াঘাটের একটি ইউনিয়নের নাম। এক দশক আগেও এই গ্রামটিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বলতে ছিল পাঁচটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি মাদ্রাসা আর কয়েকটি মসজিদভিত্তিক মক্তব। এলাকার মানুষজন মিলে একটি কলেজ স্থাপন করলেও সেখানে না ছিল কোনো ভালো মানের অবকাঠামো, না ছিল শিক্ষার্থী। এক দশক পর এখন এই ইউনিয়নের শিক্ষার্থীরা নিজেদের গ্রামে গড়ে ওঠা সেই কলেজে কয়েকটি বিষয়ে অনার্স পড়ছে। এখন তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য ৭০ কিলোমিটার দূরে জেলা শহর (বিভাগীয়) ময়মনসিংহে যেতে হচ্ছে না। ওই ইউনিয়নে বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২২টি, উচ্চ বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২টি, কারিগরি শিক্ষার অধীনে একটি ভোকেশনাল বিদ্যালয়, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় (বালিকা) একটি, কলেজ দুটি (অনার্স ও কৃষি ডিপ্লোমাসহ), দাখিল মাদ্রাসা একটি, স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা একটি এবং মক্তবভিত্তিক অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৩টি। শুধু শিক্ষা খাতে পরিবর্তন নয়, বছর পাঁচেক আগেও এই ইউনিয়নের  কেউ অসুস্থ হলে ৭ কিমি. দূরে উপজেলা হাসপাতাল, নয়তো দশ কিমি. দূরে জয়রামকুড়া খ্রিস্টিয়ান হাসপাতালে যেতে হতো। এখন এই ধারা বাজারে সরকারি কমিউনিটি ক্লিনিক ছাড়াও বেসরকারি উদ্যোগে বেশ কয়েকটি মেডিকেল সেন্টার গড়ে উঠেছে। চিকিৎসার নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা এখন এসব সেন্টার থেকেই করা সম্ভব।

সর্বশেষ খবর হচ্ছে, গত সপ্তাহে ধারা বাজারে একটি ফাস্টফুডের দোকান উদ্বোধন করা হয়েছে ঘটা করে। ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান  তোফায়েল আহমেদ বিপ্লব এটি উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ‘গ্রামের মানুষের হাতে এখন নগদ টাকা আছে। তারাও ডিস টিভি, মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের বদৌলতে সব তথ্য মুহূর্তেই পেয়ে যাচ্ছেন। তারা এখন ঘরে বসেই শহরের মতো ফাস্টফুডের স্বাদ নিতে চান। ধারায় বসে ঢাকার সুযোগ নিচ্ছেন এই গ্রামের মানুষ।’ শিক্ষা, স্বাস্থ্য কিংবা খাদ্যাভ্যাস পাল্টে যাওয়ার এই চিত্রটি কেবল বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকার প্রান্তিক ইউনিয়ন ধারার নয়, বরং সারা দেশের প্রতিটি গ্রামের সাধারণ অবস্থা মোটামুটি একই রকম। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএসের সিনিয়র রিসার্স ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অর্থনৈতিক অগ্রগতির হাত ধরেই বাংলাদেশে সামাজিক পরিবর্তন ঘটছে। মানুষের আর্থিক সক্ষমতা বাড়ছে। সমাজে বাড়ছে শিক্ষার হার। পরিবর্তন আসছে উৎপাদন ব্যবস্থায়। খ্যাদ্যাভাসেও পরিবর্তন আসছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ২০১৬ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৭ সালের মার্চ পর্যন্ত সময়ে তথ্য সংগ্রহ করে যে খানা আয় ব্যয় জরিপ করেছে, সর্বশেষ সেই খানা জরিপের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে : ২০১০ সালের আগ পর্যন্ত মানুষ যে ধরনের খাবার গ্রহণ করত ছয় বছর পর অর্থাৎ ২০১৬-১৭ সালের জরিপে সেখানে পরিবর্তন দেখা গেছে। দেশের মানুষ এখন ভাত ও আটা কম খাচ্ছে। বাড়িয়েছে ডাল, শাক-সবজি, মাংস ও ডিম খাওয়া। ২০১০ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে দ্বিগুণ হয়েছে ডিম খাওয়ার হার। মাছ গ্রহণের হার বেড়েছে। কমেছে দুধ, চিনি গ্রহণের হার। গরু ও খাসির মাংস গ্রহণের হারও কমেছে। বাইরের খাবার গ্রহণের হার কিছুটা  বেড়েছে। এ ছাড়া বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত ব্যয়। ২০১৬ সালে খাদ্যবহির্ভূত ব্যয় দাঁড়িয়েছে শতকরা ৫২ দশমিক ৩০ ভাগ যা ২০১০ সালে ছিল মোট ব্যয়ের শতকরা ৪৫ দশমিক ১৯ ভাগ। খাদ্যবহির্ভূত ব্যয় বেড়ে যাওয়ার এই চিত্রটি উন্নয়নের একটি নির্দেশনা বলে মনে করছে পরিসংখ্যান ব্যুরো। বিবিএসের মহাপরিচালক ড. কৃষ্ণা গায়েন বলেন, দেশের মানুষের আয় বৃদ্ধির কারণেই এই পরিবর্তনগুলো আসছে। তাদের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টি হচ্ছে। পাশাপাশি রয়েছে সরকারের নানামুখী উদ্যোগ। অর্থনৈতিক উন্নয়নের কারণে আগের তুলনায় পরিবারগুলোর জীবন-মানেও উন্নতি লক্ষ্য করা গেছে। প্রত্যন্ত এলাকার ঘরবাড়িতেও লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। যেখানে ছনের ঘর ছিল সেখানে উঠেছে টিনের ঘর, আর টিনের ঘরের জায়গায় এখন দেখা যাচ্ছে ইটের তৈরি ইমারত। পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ খানা জরিপে দেখা গেছে, দেশে ২০১০ সালে ইট ও সিমেন্টের তৈরি বাসস্থানের হার ছিল শতকরা ২৫ দশমিক ১২ ভাগ, এটি ২০১৬ সালে বেড়ে ৩০ দশমিক ৫ ভাগে উন্নীত হয়েছে। একইভাবে টিন ও কাঠের দেয়ালের হার ২০১০ সালে ছিল ৩৮ দশমিক ৪৬ ভাগ, যা ২০১৬ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ১২ ভাগ। ২০১০ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে এমন পরিবারের হার ছিল ৫৫ দশমিক ২৬ ভাগ। ২০১৬ সালে বিদ্যুতের এই হার ৭৫ দশমিক ৯২ ভাগে উন্নীত হয়েছে। পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, ২০০৫-০৬ সালে দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ১৪ লাখ ৫০ হাজার। এক দশক পর ২০১৭-১৮ সালে ইন্টারনেটের সেবার আওতায় রয়েছে এখন ৮ দশমিক ৮৭ কোটি মানুষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখন আর শহর ও গ্রামের মধ্যে তেমন কোনো তফাৎ দেখা যায় না। শহুরে মানুষ যে সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে, গ্রামে বসেও এখন তার অনেক কিছুই অনায়াসে ভোগ করা যায়। গৃহস্থ্য কৃষক, ধান ব্যবসায়ী, মুদি দোকানদার কিংবা দিনমজুর সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ সুবিধা। আছে ফ্রিজ, টেলিভিশন- তাতে জুড়ে দেওয়া ডিস লাইন। আগে বিদ্যুতের ঘাটতি থাকায় দিনরাত পালা করে লোডশেডিং হতো। নতুন বিদ্যুৎ সংযোগও পাওয়া যেত না। সরকার নতুন নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ করছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন রেকর্ড পরিমাণ বাড়িয়েছে। নতুন নতুন এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ হচ্ছে। পাশাপাশি নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ সুবিধাও বাড়ছে। অনেকেই এখন আর লাকড়ি দিয়ে চুলায় রান্না করেন না। গ্রামের অনেক বাড়িতেও এখন রান্না হচ্ছে রাইস কুকারে। বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত হওয়ায় টিউবওয়েলের মধ্যে মোটর লাগিয়ে ট্যাংকে পানি ওঠানো হচ্ছে। ফলে শহরের মতো এখন গ্রামের ঘরে ঘরেও টিপ দিলেই পানি পড়ে। কষ্ট করে টিউবওয়েল চাপতে হয় না। আর এসব সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য ঘরের প্যাটার্নেও আসছে পরিবর্তন। টিনের ঘরের বদলে গ্রামের বেশির ভাগ এলাকায় দেখা যাচ্ছে ইটের তৈরি বিল্ডিং। তাতে সাজানো গোছানো পৃথক পৃথক বেড, ডাইনিং রুম, ড্রয়িং রুম। ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি গ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতার পেছনে প্রভাব রাখছে উৎপাদন ও বাজার ব্যবস্থার পরিবর্তন। সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ায় মানুষের হাতে হাতে এখন অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল। সেখানে সংযুক্ত ইন্টারনেট সেবা। পর্যায়ক্রমে দেশের উপজেলা ও পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোকেও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনা হচ্ছে। অনেকেই ব্রডব্যান্ড কানেকশন নিয়ে ওয়াই-ফাই সুবিধা ব্যবহার করছেন। ইন্টারনেট ব্যবহারের সুফল মিলছে গ্রামে। কৃষকরা এখন বিভিন্ন অ্যাপ থেকে তথ্য নিয়ে ফসলের উৎপাদন বাড়াচ্ছেন। কুল, পেয়ারাসহ নানা ধরনের দেশি ফলেরও উন্নত জাতের ফলন বাড়াচ্ছেন তারা। স্কুল কলেজের বন্ধু-বান্ধবরা মিলে পতিত জমিতে গড়ে তুলছে টার্কিশ মুরগি কিংবা উন্নত জাতের গরুর খামার। জলাশয় পুকুর লিজ নিয়ে করা হচ্ছে মাছের চাষ। ধান-পাটের পাশাপাশি কৃষক এখন ভুট্টা, ড্রাগন ফল এমনকি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সূর্যমুখী ফুল উৎপাদন করছেন। উৎপাদিত এ ধরনের নতুন ফসল বিক্রির ক্ষেত্রে তারা কন্ট্রাক্ট ফার্মিং-এ যাচ্ছেন। সরাসরি বিভিন্ন ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করছেন। এর ফলে আগে যেমন মধ্যস্বত্বভোগী ও ফড়িয়ার ফাঁদে পড়ে কৃষকরা ফসলের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হতেন, এখন সেটা হচ্ছে না। উৎপাদন ব্যবস্থার এই পরিবর্তন যেমন একজন কৃষকের আয় বাড়িয়ে দিচ্ছে, তেমনি এই খাতে যে মজুরটি শ্রম দিচ্ছেন তারও আয় বাড়ছে। একই সঙ্গে কৃষি উৎপাদনের পাশাপাশি গ্রাম-গঞ্জে এখন অকৃষি খাতের বিকাশ ঘটছে। ছোট ছোট শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে। গ্রামের নারীরা এখন অবসরে গল্প-গুজব না করে তারা বিভিন্ন ধরনের কুটিরশিল্পভিত্তিক পণ্য তৈরি করছেন। এর মধ্য দিয়ে নারীরও আয় বাড়ছে। ওই নারী সেই আয় দিয়ে তার পরিবারে যেমন ভূমিকা রাখছেন, তেমনি নিজের পছন্দমতো পণ্য কিনতেও আর তাকে অন্যের কাছে হাত পাততে হচ্ছে না। অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি নারীর ক্ষমতায়নও সামাজিক পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। এ ছাড়া প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স আয়ও সামাজিক পরিবর্তনে বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করেন বিআইডিএসের এই গবেষক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের অধ্যাপক ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণের চেয়ারপারসন রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, আমাদের গ্রামীণ সমাজে মূলত তিন ধরনের পরিবর্তন ঘটেছে। প্রথম পরিবর্তনটি হচ্ছে : সেখানে কৃষির ওপর নির্ভরশীলতা কমেছে।

বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ছিল কৃষি খাতনির্ভর। ফলে সেখানে ছদ্মবেশী বেকারত্ব সৃষ্টি হতো। এই বেকারত্ব কাটাতে গ্রামের মানুষ শহরে এবং দেশের বাইরে কাজের উদ্দেশ্যে অভিবাসন করে। এটি হচ্ছে দ্বিতীয় পরিবর্তন। আর তৃতীয় যে পরিবর্তনটি ঘটেছে, এই অভিবাসীরা বিদেশ থেকে পরিবারের জন্য দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। রেমিট্যান্সের অর্থ নিজেরা সঞ্চয় না করে ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ করেছেন। অর্থাৎ সন্তানের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় বাড়িয়েছেন তারা। এর ফলে সমাজে অতিরিক্ত ভোগ ও চাহিদা তৈরি হচ্ছে। তবে গ্রামীণ আয় বৃদ্ধির ফলে আবার মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয়ও বাড়ছে বলে মনে করেন অর্থনীতির এই অধ্যাপক। তিনি বলেন, এতে মানুষের ঋণ অবস্থারও পরিবর্তন ঘটেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা