শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৯

নারী প্রতিদ্বন্দ্বী নয় পরিপূরক

নারী দিবসে বাংলাদেশ প্রতিদিনের গোলটেবিলে বক্তারা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নারী প্রতিদ্বন্দ্বী নয় পরিপূরক

নারীর অগ্রযাত্রাকে বেগবান করতে মানসিকতা ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন, নিরাপত্তার অধিকার এবং সামাজিক সচেতনতা নিশ্চিত করতে হবে। নারীকে পুরুষের প্রতিদ্বন্দ্বী নয় বরং পরিপূরক হিসেবে দেখার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। নারীর এগিয়ে যাওয়ার লড়াই হবে পুরুষ নয় পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে। গতকাল আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন আয়োজিত ‘নারী অধিকার ও বাংলাদেশে বাস্তবতা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইডব্লিউএমজি কনফারেন্স হলে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠক সঞ্চালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক এবং নিউজ টোয়েন্টিফোর টিভির হেড অব কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স সামিয়া রহমান। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান। গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য দেন, সাবেক নারী ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদীয় কমিটির সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি এমপি, মুন্সীগঞ্জ-২ আসনের এমপি সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি, কালের কণ্ঠ সম্পাদক বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার, মোহাম্মদী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবানা হক, মানবাধিকার আইনজীবী অ্যাডভোকেট সালমা আলী, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী অ্যাডভোকেট এলিনা খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, বিআইডিএস’র সিনিয়র গবেষক ড. নাজনীন আহমেদ, বিশিষ্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, সাবেক এমপি নিলুফার চৌধুরী মনি ও নূরজাহান বেগম মুক্তা, অভিনেত্রী বন্যা মির্জা, সংগীত শিল্পী অনিমা রায় এবং ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি লাকী আক্তার।

স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান বলেন, পুরুষতান্ত্রিক সমাজকে ভেঙে দিয়ে সংবিধান ও আইনের কার্যকারিতা নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থাকে শিক্ষা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের চরম বিকাশ না ঘটালে নারীর অধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। ধর্মান্ধতা, অশিক্ষা, কুসংস্কার ও কলুষিত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সবাইকে বেরিয়ে আসতে হবে। তিনি আরও বলেন, নারীরা এগিয়ে যাচ্ছেন যোগ্যতায় মেধায় লড়াইয়ের তীব্র গতি নিয়ে। সংসদীয় গণতন্ত্র যেমন সাইকেলের দুই চাকার মতো সরকার ও বিরোধী দল নির্ভর তেমনি সমাজ, সংসার, দেশ, রাষ্ট্র ও আলোকিত পৃথিবীর জন্য সভ্যতার ও মানবিকতার চূড়ান্ত বিকাশে নারী-পুরুষকে সাইকেলের দুই চাকার মতোই একযোগে লড়াই করতে হবে। মেহের আফরোজ চুমকি বলেন, প্রত্যেকটি পেশাতেই নারীকে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে হয়। রাজনীতিতে তো জীবন নিয়েই ঝুঁকি থাকে। তারপরও রাজনীতিতে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। এখনো সিদ্ধান্তের জায়গায় পৌঁছাতে পারা নারীর সংখ্যা কম। সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি বলেন, নারীকে ঘরে বাইরে সমানভাবে লড়তে হয়। পুরুষের চেয়ে নারীকে কয়েকগুণ বেশি প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হয়। দেশে নারী সহিংসতা প্রতিরোধে অনেক ভালো আইন আছে। কিন্তু অনেক সময় দেশে প্রচলিত রীতিনীতি প্রাতিষ্ঠানিক আইনকে বাধাগ্রস্ত করে। ইমদাদুল হক মিলন বলেন, পুরুষের মানসিকতা পাল্টাতে না পারলে অবস্থা পরিবর্তন হবে না। নারীরা এখন যোগ্যতা দক্ষতার গুণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছে। এই দেশের নারীদের পিছিয়ে থাকার কোনো সুযোগ নেই। ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, পরিবর্তন শুধু দৃষ্টিভঙ্গিতে নয় রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও প্রয়োজন। পারিবারিক শিক্ষার ওপর মানুষের আত্মবিশ্বাস গড়ে ওঠে। তাই পরিবার থেকে মেয়েকে আত্মপ্রত্যয়ী হওয়ার শিক্ষা দিতে হবে। নারীকে এগিয়ে নিতে শিক্ষার ওপর জোর দিতে হবে। মোহাম্মদ আলী শিকদার বলেন, জেন্ডারভিত্তিক বিবেচনা না করে মানুষ হিসেবে, রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে নারী-পুরুষকে ভাবতে হবে। নাগরিকের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা এসব কিছুর বিধান করবে রাষ্ট্র। তাই কোনো বৈষম্য নয় নারীকে তার অধিকার বুঝে নিতে হবে এবং সমাজকে সেই জায়গা বুঝিয়ে দিতে হবে। রুবানা হক বলেন, নারীর নিজেকে ক্ষমতায়িত হতে হবে। একজন নারী সহকর্মীকে দেখে আরেক নারী ঈর্ষায় জ্বলে ঝরে পড়তে পারে। নারীকে নারীর পাশে দাঁড়াতে হবে। আমরা জেন্ডারভিত্তিক কার্ড খেলতে চাই না। বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নারীর সংগ্রামী ইতিহাস। সালমা আলী বলেন, শ্রেণিকক্ষ থেকে গৃহ প্রতিটি জায়গায় মেয়েরা বৈষম্যের শিকার হয়। প্রতিটি ক্ষেত্রে হেনস্তার শিকার নারী। দেশে কার্যকরী অনেক আইন আছে কিন্তু আইনের প্রয়োগে সমস্যা আছে। এলিনা খান বলেন, নারীর নিরাপত্তায় জোর দিতে হবে। কর্মজীবী নারী রাস্তায় বেরিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। নরমভাবে কথা বললে মানুষ দুর্বলতা ভাবে। এসব দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টানো জরুরি। ড. জিনাত হুদা বলেন, নারীর অবস্থার পরিবর্তনে মনস্তাত্ত্বিক ঝড় প্রয়োজন। সম্পত্তিতে নারীর উত্তরাধিকার এবং শিক্ষার ব্যাপারে জোর দিতে হবে। নারী-পুরুষ উভয়ের সামাজিকীকরণে সচেতন হতে হবে। ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, মেয়েদের চাকরির বাজারে সমঅধিকার এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মবণ্টন করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে সবাইকে সমান সুযোগ দিতে হবে। তুরিন আফরোজ বলেন, নারীর বিরুদ্ধে নারীই আগে দাঁড়ায়। এটাই পুরুষতন্ত্র। নারী পুরুষ পরষ্পরের প্রতিবন্ধী নয় পরিপূরক। রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, শিক্ষা হচ্ছে নারীর এগিয়ে যাওয়ার অস্ত্র। এজন্য প্রথম আঘাত আসে নারীর শিক্ষার ওপর। নারীকে সম্পত্তির সমান অধিকার দিতে হবে, শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, মৌলবাদ ও ধর্মান্ধ শক্তিকে প্রতিহত করতে হবে, পরিবার ও বিদ্যালয়কে জেন্ডার সংবেদনশীল করতে হবে। কর্মজীবী নারীর হোস্টেলের সংখ্যা বৃদ্ধি, গণপরিবহন নারীবান্ধব করতে হবে, কর্মস্থলে নারীর প্রতি যৌন হয়রানি এবং মজুরি বৈষম্য বন্ধ করতে হবে। নিলুফার চৌধুরী মনি বলেন, নারী অধিকারে মনস্তাত্ত্বিক অবস্থার পরিবর্তন জরুরি। রাজনীতির মাঠে একটা মেয়ে দিনভর রোদ বৃষ্টিতে পুড়ে কাজ করে। কিন্তু মনোনয়নের সময় নারী হিসেবে বিবেচনা করার মানসিকতা পাল্টাতে হবে। নূরজাহান বেগম মুক্তা বলেন, পুরুষকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয় বাঘের সঙ্গে আর নারীকে হরিণের সঙ্গে। এসব অসম তুলনা বন্ধ করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে নারীর প্রতি বৈষম্য বন্ধ করতে হবে। বন্যা মির্জা বলেন, শ্রমিকের বৈষম্য ও আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আজকের নারী দিবস। কিন্তু এখনো সে সমস্যার নিষ্পত্তি হয়নি। নারীকে পণ্য হিসেবে দেখার চিত্র বদলাতে হবে। নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়তে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে। অনিমা রায় বলেন, পরিবারে সন্তানকে আত্মবিশ্বাসী এবং পরমতসহিঞ্চু করে গড়ে তুলতে হবে। আমার ছেলে যেন কোনো নারীকে হেয় না করে সেই শিক্ষা আমাকেই দিতে হবে। লাকী আক্তার বলেন, কর্মক্ষেত্রে নারীর সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু শুধু সংখ্যা বাড়লে অবস্থার বদল হয় না। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে আইনের কার্যকর প্রয়োগ হচ্ছে না। রাষ্ট্র করতে পারছে না।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

এই মাত্র | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা