শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৯

নারী প্রতিদ্বন্দ্বী নয় পরিপূরক

নারী দিবসে বাংলাদেশ প্রতিদিনের গোলটেবিলে বক্তারা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নারী প্রতিদ্বন্দ্বী নয় পরিপূরক

নারীর অগ্রযাত্রাকে বেগবান করতে মানসিকতা ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন, নিরাপত্তার অধিকার এবং সামাজিক সচেতনতা নিশ্চিত করতে হবে। নারীকে পুরুষের প্রতিদ্বন্দ্বী নয় বরং পরিপূরক হিসেবে দেখার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। নারীর এগিয়ে যাওয়ার লড়াই হবে পুরুষ নয় পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে। গতকাল আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন আয়োজিত ‘নারী অধিকার ও বাংলাদেশে বাস্তবতা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইডব্লিউএমজি কনফারেন্স হলে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠক সঞ্চালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক এবং নিউজ টোয়েন্টিফোর টিভির হেড অব কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স সামিয়া রহমান। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান। গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য দেন, সাবেক নারী ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদীয় কমিটির সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি এমপি, মুন্সীগঞ্জ-২ আসনের এমপি সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি, কালের কণ্ঠ সম্পাদক বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার, মোহাম্মদী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবানা হক, মানবাধিকার আইনজীবী অ্যাডভোকেট সালমা আলী, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী অ্যাডভোকেট এলিনা খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, বিআইডিএস’র সিনিয়র গবেষক ড. নাজনীন আহমেদ, বিশিষ্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, সাবেক এমপি নিলুফার চৌধুরী মনি ও নূরজাহান বেগম মুক্তা, অভিনেত্রী বন্যা মির্জা, সংগীত শিল্পী অনিমা রায় এবং ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি লাকী আক্তার।

স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান বলেন, পুরুষতান্ত্রিক সমাজকে ভেঙে দিয়ে সংবিধান ও আইনের কার্যকারিতা নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থাকে শিক্ষা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের চরম বিকাশ না ঘটালে নারীর অধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। ধর্মান্ধতা, অশিক্ষা, কুসংস্কার ও কলুষিত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সবাইকে বেরিয়ে আসতে হবে। তিনি আরও বলেন, নারীরা এগিয়ে যাচ্ছেন যোগ্যতায় মেধায় লড়াইয়ের তীব্র গতি নিয়ে। সংসদীয় গণতন্ত্র যেমন সাইকেলের দুই চাকার মতো সরকার ও বিরোধী দল নির্ভর তেমনি সমাজ, সংসার, দেশ, রাষ্ট্র ও আলোকিত পৃথিবীর জন্য সভ্যতার ও মানবিকতার চূড়ান্ত বিকাশে নারী-পুরুষকে সাইকেলের দুই চাকার মতোই একযোগে লড়াই করতে হবে। মেহের আফরোজ চুমকি বলেন, প্রত্যেকটি পেশাতেই নারীকে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে হয়। রাজনীতিতে তো জীবন নিয়েই ঝুঁকি থাকে। তারপরও রাজনীতিতে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। এখনো সিদ্ধান্তের জায়গায় পৌঁছাতে পারা নারীর সংখ্যা কম। সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি বলেন, নারীকে ঘরে বাইরে সমানভাবে লড়তে হয়। পুরুষের চেয়ে নারীকে কয়েকগুণ বেশি প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হয়। দেশে নারী সহিংসতা প্রতিরোধে অনেক ভালো আইন আছে। কিন্তু অনেক সময় দেশে প্রচলিত রীতিনীতি প্রাতিষ্ঠানিক আইনকে বাধাগ্রস্ত করে। ইমদাদুল হক মিলন বলেন, পুরুষের মানসিকতা পাল্টাতে না পারলে অবস্থা পরিবর্তন হবে না। নারীরা এখন যোগ্যতা দক্ষতার গুণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছে। এই দেশের নারীদের পিছিয়ে থাকার কোনো সুযোগ নেই। ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, পরিবর্তন শুধু দৃষ্টিভঙ্গিতে নয় রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও প্রয়োজন। পারিবারিক শিক্ষার ওপর মানুষের আত্মবিশ্বাস গড়ে ওঠে। তাই পরিবার থেকে মেয়েকে আত্মপ্রত্যয়ী হওয়ার শিক্ষা দিতে হবে। নারীকে এগিয়ে নিতে শিক্ষার ওপর জোর দিতে হবে। মোহাম্মদ আলী শিকদার বলেন, জেন্ডারভিত্তিক বিবেচনা না করে মানুষ হিসেবে, রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে নারী-পুরুষকে ভাবতে হবে। নাগরিকের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা এসব কিছুর বিধান করবে রাষ্ট্র। তাই কোনো বৈষম্য নয় নারীকে তার অধিকার বুঝে নিতে হবে এবং সমাজকে সেই জায়গা বুঝিয়ে দিতে হবে। রুবানা হক বলেন, নারীর নিজেকে ক্ষমতায়িত হতে হবে। একজন নারী সহকর্মীকে দেখে আরেক নারী ঈর্ষায় জ্বলে ঝরে পড়তে পারে। নারীকে নারীর পাশে দাঁড়াতে হবে। আমরা জেন্ডারভিত্তিক কার্ড খেলতে চাই না। বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নারীর সংগ্রামী ইতিহাস। সালমা আলী বলেন, শ্রেণিকক্ষ থেকে গৃহ প্রতিটি জায়গায় মেয়েরা বৈষম্যের শিকার হয়। প্রতিটি ক্ষেত্রে হেনস্তার শিকার নারী। দেশে কার্যকরী অনেক আইন আছে কিন্তু আইনের প্রয়োগে সমস্যা আছে। এলিনা খান বলেন, নারীর নিরাপত্তায় জোর দিতে হবে। কর্মজীবী নারী রাস্তায় বেরিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। নরমভাবে কথা বললে মানুষ দুর্বলতা ভাবে। এসব দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টানো জরুরি। ড. জিনাত হুদা বলেন, নারীর অবস্থার পরিবর্তনে মনস্তাত্ত্বিক ঝড় প্রয়োজন। সম্পত্তিতে নারীর উত্তরাধিকার এবং শিক্ষার ব্যাপারে জোর দিতে হবে। নারী-পুরুষ উভয়ের সামাজিকীকরণে সচেতন হতে হবে। ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, মেয়েদের চাকরির বাজারে সমঅধিকার এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মবণ্টন করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে সবাইকে সমান সুযোগ দিতে হবে। তুরিন আফরোজ বলেন, নারীর বিরুদ্ধে নারীই আগে দাঁড়ায়। এটাই পুরুষতন্ত্র। নারী পুরুষ পরষ্পরের প্রতিবন্ধী নয় পরিপূরক। রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, শিক্ষা হচ্ছে নারীর এগিয়ে যাওয়ার অস্ত্র। এজন্য প্রথম আঘাত আসে নারীর শিক্ষার ওপর। নারীকে সম্পত্তির সমান অধিকার দিতে হবে, শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, মৌলবাদ ও ধর্মান্ধ শক্তিকে প্রতিহত করতে হবে, পরিবার ও বিদ্যালয়কে জেন্ডার সংবেদনশীল করতে হবে। কর্মজীবী নারীর হোস্টেলের সংখ্যা বৃদ্ধি, গণপরিবহন নারীবান্ধব করতে হবে, কর্মস্থলে নারীর প্রতি যৌন হয়রানি এবং মজুরি বৈষম্য বন্ধ করতে হবে। নিলুফার চৌধুরী মনি বলেন, নারী অধিকারে মনস্তাত্ত্বিক অবস্থার পরিবর্তন জরুরি। রাজনীতির মাঠে একটা মেয়ে দিনভর রোদ বৃষ্টিতে পুড়ে কাজ করে। কিন্তু মনোনয়নের সময় নারী হিসেবে বিবেচনা করার মানসিকতা পাল্টাতে হবে। নূরজাহান বেগম মুক্তা বলেন, পুরুষকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয় বাঘের সঙ্গে আর নারীকে হরিণের সঙ্গে। এসব অসম তুলনা বন্ধ করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে নারীর প্রতি বৈষম্য বন্ধ করতে হবে। বন্যা মির্জা বলেন, শ্রমিকের বৈষম্য ও আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আজকের নারী দিবস। কিন্তু এখনো সে সমস্যার নিষ্পত্তি হয়নি। নারীকে পণ্য হিসেবে দেখার চিত্র বদলাতে হবে। নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়তে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে। অনিমা রায় বলেন, পরিবারে সন্তানকে আত্মবিশ্বাসী এবং পরমতসহিঞ্চু করে গড়ে তুলতে হবে। আমার ছেলে যেন কোনো নারীকে হেয় না করে সেই শিক্ষা আমাকেই দিতে হবে। লাকী আক্তার বলেন, কর্মক্ষেত্রে নারীর সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু শুধু সংখ্যা বাড়লে অবস্থার বদল হয় না। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে আইনের কার্যকর প্রয়োগ হচ্ছে না। রাষ্ট্র করতে পারছে না।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
দুই অতিরিক্ত জজের বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরি
দুই অতিরিক্ত জজের বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরি
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে
সর্বশেষ খবর
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত
ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ ৮ জন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের জামিন আবেদন

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

নগর জীবন

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা

নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা
গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা

নগর জীবন

নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত

পেছনের পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার
অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার

নগর জীবন