শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৯

মাদক গ্রহণে এগিয়ে খুলনা ব্যয়ে ঢাকা, ব্যবসায় বরিশাল

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের প্রতিবেদন
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক গ্রহণে এগিয়ে খুলনা ব্যয়ে ঢাকা, ব্যবসায় বরিশাল

বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি খুলনার মানুষ মাদক গ্রহণ করেন। আর সারা দেশে মাদক সরবরাহের ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে সিলেটের মানুষ। আট বিভাগের মধ্যে মাদক ব্যবসায় সবচেয়ে বেশি জড়িত বরিশালের মানুষ। তবে দৈনিক হিসাবে মাদক গ্রহণের দিক থেকে এগিয়ে আছেন ঢাকার মাদকাসক্তরা। রাজধানীর একজন মাদকাসক্ত গড়ে মাসে মাদকের পেছনে সবচেয়ে বেশি, কমপক্ষে ১১ হাজার ৩৩৪ টাকা খরচ করেন। এমনকি সংখ্যার হিসেবেও ঢাকায় অন্য বিভাগগুলোর চেয়ে শিশু মাদকাসক্তের হার সবচেয়ে বেশি। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথের সর্বশেষ তথ্যে, দেশে বর্তমানে মাদকাসক্তের সংখ্যা ৭০ লাখ। এর মধ্যে ২৫ শতাংশের বয়স পনেরোর কম আর অর্ধেকের বেশি মাদকাসক্তের বয়স ৩০ বছরের কম। এ ছাড়া মোট মাদকাসক্তের মধ্যে ১০ শতাংশই, অর্থাৎ সাত লাখই নারী। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ২০১৮ সালে ‘কজ অ্যান্ড ভিকটিম অব ড্রাগ অ্যাডিকশন অ্যান্ড ওয়ে ফরোয়ার্ড ফর এস্টাবলিশমেন্ট অব অ্যাডেকুয়েট ট্রিটমেন্ট অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন ফ্যাসিলিটিজ অ্যাট প্রাইভেট সেক্টর ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণা থেকে এমনটি জানা যায়। দেশের আটটি বিভাগের আড়াই হাজার মানুষের ওপর জরিপ চালিয়ে গবেষণা প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

প্রতিবেদন থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত দুটি মাদকদ্রব্য হচ্ছে গাঁজা ও ইয়াবা। মাদকাসক্তদের মধ্যে ৬৮.২ শতাংশই গাঁজা এবং ৪৮.২ শতাংশ ইয়াবা গ্রহণ করেন। দেশে মাদকাসক্তদের গড় বয়স ১৫ থেকে ৩০ বছর। বিভিন্ন ধরনের মাদকের মধ্যে ঢাকার মাদকাসক্তরা সবচেয়ে বেশি গ্রহণ করেন ইয়াবা (৮১.৩ শতাংশ)। আর মাদকদ্রব্যের মধ্যে বরিশালের মানুষ সবচেয়ে বেশি গ্রহণ করেন গাঁজা (৮৪.৮ শতাংশ)। রাজশাহীর মানুষ গ্রহণ করেন হেরোইন (৬৩.৮ শতাংশ)। অন্যদিকে রংপুরের মাদকাসক্তরা বেশি খান ফেনসিডিল (৫৩.৯ শতাংশ)। গবেষণা থেকে আরও জানা যায়, মাদকাসক্তদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠই (৪৮.১ শতাংশ) বিবাহিত। আর এদের অধিকাংশের মাদক গ্রহণের টাকা আসে ব্যবসায়িক আয় থেকে। গড়ে এই ব্যবসায়ীদের মাসিক আয় ১৭ হাজার ৬২২ টাকা। আর গড়ে মাসে মাদকের পেছনে তাদের কমপক্ষে খরচ হয় ৮ হাজার ৫৭৮ টাকা। দিনের হিসাবে গড়ে খরচ হয় ৩২৪ থেকে ৬১৯ টাকা। বছরে মাদকের পেছনে খরচ হয় ১ লাখ ১৮ হাজার ২৬০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ ২৬ হাজার ২১২ টাকা। আবার নিম্ন আয়ের মানুষ, যাদের মাসিক আয় ১৫ হাজার টাকার কম, তারা তুলনামূলক বেশি (৫৩ শতাংশ) মাদকাসক্ত। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, যে মাদকাসক্ত সন্তানের মা কর্মজীবী এবং বাবার পেশা ব্যবসা, তাদের মাদকাসক্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। এমনকি মাদক গ্রহণের ঝুঁকি বেশি উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানদের (২৫.৩ শতাংশ)। মাদক নেওয়ার ক্ষেত্রে ঢাকার উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানরা এগিয়ে। আবার যেসব পরিবারের সন্তানদের শুধু মায়েরা লালন-পালন করেন, তাদেরও মাদক গ্রহণের ঝুঁকি বেশি থাকে। মাদকাসক্তদের মধ্যে (৮২.৭ শতাংশ) শিক্ষিত। আর উচ্চশিক্ষিত বাবার সন্তানদের মাদক গ্রহণের হার কম। আবার যে মায়েদের শিক্ষা কম, তাদের সন্তানদের মাদক গ্রহণের হার বেশি। গবেষণা থেকে আরও জানা যায়, মাদকাসক্তদের মধ্যে ৫১.৭ শতাংশ পরিবারের সঙ্গে, ২৩.৮ শতাংশ স্ত্রী ও সন্তানের সঙ্গে, ৭.৫ শতাংশ ব্যাচেলর মেসে এবং ৯ শতাংশ রাস্তাঘাটে ছন্নছাড়া অবস্থায় থাকেন। আর ঢাকায় শিশু মাদকাসক্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ১০.৭ শতাংশ। তবে খুলনায় শিশু মাদকাসক্ত সে অর্থে নেই। পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, দেশের মাদকাসক্তদের অর্ধেকই বেশির ভাগ সময় তাদের বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান, নয় তো একাকী থাকেন। আর বন্ধুদের উৎসাহে মাদক নিতে শুরু করেন ৫৫.২ শতাংশ। মাদক গ্রহণের দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে নিজস্ব কৌতূহল। এ ছাড়া কিছু ক্ষেত্রে বিষণœতাও মাদকাসক্তির অন্যতম কারণ। বিষণœতার কারণে ২৫.১ শতাংশ মানুষ মাদক গ্রহণ করেন। এ ছাড়া পারিবারিক অশান্তি, সন্তানের প্রতি অবহেলা মাদক গ্রহণের অন্যতম আরেকটি কারণ। তবে দরিদ্র পরিবারের সন্তানরাও মাদকে উৎসাহিত হয়। আর সামাজিক কারণগুলোর মধ্যে ফেসবুক ব্যবহার এবং দীর্ঘ সময় ধরে চাকরি না পাওয়াও মাদক গ্রহণের বড় কারণ। এর বাইরে সম্পর্কে ব্যর্থতাকেও মাদক গ্রহণের জন্য চিহ্নিত করা হয়। গড়ে বাংলাদেশের মাদকাসক্তরা ২১ বছর বয়স থেকে মাদক গ্রহণ শুরু করেন। আর গড়ে ১০ বছর ধরে মাদকসক্তরা মাদক গ্রহণ করেন। সাধারণত মাদকাসক্তরা তাদের বন্ধু এবং মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মাদক সংগ্রহ করেন। তারা মাদক ব্যবসায়ীদের বাড়ি, হোম ডেলিভারি ম্যান ও বস্তি এলাকা থেকে মাদক সংগ্রহ করে থাকেন। গবেষণা প্রতিবেদনটির জরিপে মাদকাসক্তরা জানান, বেশির ভাগই (৪২.২ শতাংশ) নিজ ঘরে মাদক গ্রহণ করেন। ঘর ছাড়াও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাস, খেলার মাঠ, রেলস্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, পুরনো অব্যবহৃত ভবনে তারা মাদক গ্রহণ করে থাকেন। জরিপ প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, ৭৯.৯ শতাংশ গাড়ির চালক ও হেলপার মাদক গ্রহণ করে থাকেন। এ ছাড়া ৬৩.৯ শতাংশ বেকার যুবক মাদক গ্রহণ করেন। প্রতি পাঁচজন শিক্ষার্থীর তিনজনই মাদক গ্রহণ করেন বলে জানা যায়। এর মধ্যে বরিশালের শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি (৯২.৬ শতাংশ) মাদক গ্রহণ করেন। এর বাইরে চাকরিজীবী, ক্ষুদ্র ও বড় ব্যবসায়ী এবং শ্রমিকরা কমবেশি মাদক গ্রহণ করেন। খুলনায় মাদক ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি নিজেদের বাড়িতেই মাদক বিক্রি করেন। এর পরই ঘরে বা ব্যবসায়ীদের নির্ধারিত স্থানে মাদক বিক্রি করেন রংপুরের মাদক ব্যবসায়ীরা। এর মধ্যে কিছু ব্যবসায়ী আবার ফোন পেলে ঘরে মাদক পৌঁছে দেন। স্থানীয় বস্তিগুলোও মাদকের অন্যতম উৎস। এর বাইরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ক্যাম্পাসও মাদক সংগ্রহের অন্যতম স্পট। এ ক্ষেত্রে খুলনার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো মাদক প্রাপ্তির উৎসের দিক থেকে অন্য বিভাগের চেয়ে এগিয়ে আছে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি মাদক আসছে ভারত থেকে (৫২.৯ শতাংশ)। এরপর মিয়ানমার থেকে (৪৮.২ শতাংশ)। এর বাইরে নেপাল ও পাকিস্তান থেকে পরিমাণে অল্প হলেও বাংলাদেশে মাদক আসছে। জানা যায়, দেশের ৩২টি সীমান্ত-সংলগ্ন জেলা দিয়ে মাদক চোরাচালান হচ্ছে। আর মাদকের প্রাপ্তিস্থল হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো হচ্ছে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কক্সবাজার, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জয়পুরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, খুলনা, বরিশাল, সাতক্ষীরা ও যশোর। মাদক গ্রহণের নেতিবাচক ফলাফল সম্পর্কে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে (৪১.৩ শতাংশ) জানান, এর ফলে তাদের মানসিক অসুস্থতা দেখা দেয়। এর বাইরে বিভিন্ন উপসর্গের মধ্যে কাজে ও শিক্ষায় মনোযোগ কমে যাওয়া এবং অনিদ্রা দেখা দেওয়াসহ মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। জরিপে অংশ নেওয়াদের ৩৯ শতাংশ জানান, এ জন্য তারা অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। আর ২২.৩ শতাংশ তাদের চারপাশে চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ার কথাও জানান। আবার মাদকাসক্তদের ৬৬.৮ শতাংশই চিকিৎসার জন্য কোনো পুনর্বাসন কেন্দ্রে ভর্তি হন না বলে জরিপে জানিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৪১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে