শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৯

মাদক গ্রহণে এগিয়ে খুলনা ব্যয়ে ঢাকা, ব্যবসায় বরিশাল

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের প্রতিবেদন
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক গ্রহণে এগিয়ে খুলনা ব্যয়ে ঢাকা, ব্যবসায় বরিশাল

বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি খুলনার মানুষ মাদক গ্রহণ করেন। আর সারা দেশে মাদক সরবরাহের ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে সিলেটের মানুষ। আট বিভাগের মধ্যে মাদক ব্যবসায় সবচেয়ে বেশি জড়িত বরিশালের মানুষ। তবে দৈনিক হিসাবে মাদক গ্রহণের দিক থেকে এগিয়ে আছেন ঢাকার মাদকাসক্তরা। রাজধানীর একজন মাদকাসক্ত গড়ে মাসে মাদকের পেছনে সবচেয়ে বেশি, কমপক্ষে ১১ হাজার ৩৩৪ টাকা খরচ করেন। এমনকি সংখ্যার হিসেবেও ঢাকায় অন্য বিভাগগুলোর চেয়ে শিশু মাদকাসক্তের হার সবচেয়ে বেশি। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথের সর্বশেষ তথ্যে, দেশে বর্তমানে মাদকাসক্তের সংখ্যা ৭০ লাখ। এর মধ্যে ২৫ শতাংশের বয়স পনেরোর কম আর অর্ধেকের বেশি মাদকাসক্তের বয়স ৩০ বছরের কম। এ ছাড়া মোট মাদকাসক্তের মধ্যে ১০ শতাংশই, অর্থাৎ সাত লাখই নারী। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ২০১৮ সালে ‘কজ অ্যান্ড ভিকটিম অব ড্রাগ অ্যাডিকশন অ্যান্ড ওয়ে ফরোয়ার্ড ফর এস্টাবলিশমেন্ট অব অ্যাডেকুয়েট ট্রিটমেন্ট অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন ফ্যাসিলিটিজ অ্যাট প্রাইভেট সেক্টর ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণা থেকে এমনটি জানা যায়। দেশের আটটি বিভাগের আড়াই হাজার মানুষের ওপর জরিপ চালিয়ে গবেষণা প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

প্রতিবেদন থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত দুটি মাদকদ্রব্য হচ্ছে গাঁজা ও ইয়াবা। মাদকাসক্তদের মধ্যে ৬৮.২ শতাংশই গাঁজা এবং ৪৮.২ শতাংশ ইয়াবা গ্রহণ করেন। দেশে মাদকাসক্তদের গড় বয়স ১৫ থেকে ৩০ বছর। বিভিন্ন ধরনের মাদকের মধ্যে ঢাকার মাদকাসক্তরা সবচেয়ে বেশি গ্রহণ করেন ইয়াবা (৮১.৩ শতাংশ)। আর মাদকদ্রব্যের মধ্যে বরিশালের মানুষ সবচেয়ে বেশি গ্রহণ করেন গাঁজা (৮৪.৮ শতাংশ)। রাজশাহীর মানুষ গ্রহণ করেন হেরোইন (৬৩.৮ শতাংশ)। অন্যদিকে রংপুরের মাদকাসক্তরা বেশি খান ফেনসিডিল (৫৩.৯ শতাংশ)। গবেষণা থেকে আরও জানা যায়, মাদকাসক্তদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠই (৪৮.১ শতাংশ) বিবাহিত। আর এদের অধিকাংশের মাদক গ্রহণের টাকা আসে ব্যবসায়িক আয় থেকে। গড়ে এই ব্যবসায়ীদের মাসিক আয় ১৭ হাজার ৬২২ টাকা। আর গড়ে মাসে মাদকের পেছনে তাদের কমপক্ষে খরচ হয় ৮ হাজার ৫৭৮ টাকা। দিনের হিসাবে গড়ে খরচ হয় ৩২৪ থেকে ৬১৯ টাকা। বছরে মাদকের পেছনে খরচ হয় ১ লাখ ১৮ হাজার ২৬০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ ২৬ হাজার ২১২ টাকা। আবার নিম্ন আয়ের মানুষ, যাদের মাসিক আয় ১৫ হাজার টাকার কম, তারা তুলনামূলক বেশি (৫৩ শতাংশ) মাদকাসক্ত। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, যে মাদকাসক্ত সন্তানের মা কর্মজীবী এবং বাবার পেশা ব্যবসা, তাদের মাদকাসক্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। এমনকি মাদক গ্রহণের ঝুঁকি বেশি উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানদের (২৫.৩ শতাংশ)। মাদক নেওয়ার ক্ষেত্রে ঢাকার উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানরা এগিয়ে। আবার যেসব পরিবারের সন্তানদের শুধু মায়েরা লালন-পালন করেন, তাদেরও মাদক গ্রহণের ঝুঁকি বেশি থাকে। মাদকাসক্তদের মধ্যে (৮২.৭ শতাংশ) শিক্ষিত। আর উচ্চশিক্ষিত বাবার সন্তানদের মাদক গ্রহণের হার কম। আবার যে মায়েদের শিক্ষা কম, তাদের সন্তানদের মাদক গ্রহণের হার বেশি। গবেষণা থেকে আরও জানা যায়, মাদকাসক্তদের মধ্যে ৫১.৭ শতাংশ পরিবারের সঙ্গে, ২৩.৮ শতাংশ স্ত্রী ও সন্তানের সঙ্গে, ৭.৫ শতাংশ ব্যাচেলর মেসে এবং ৯ শতাংশ রাস্তাঘাটে ছন্নছাড়া অবস্থায় থাকেন। আর ঢাকায় শিশু মাদকাসক্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ১০.৭ শতাংশ। তবে খুলনায় শিশু মাদকাসক্ত সে অর্থে নেই। পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, দেশের মাদকাসক্তদের অর্ধেকই বেশির ভাগ সময় তাদের বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান, নয় তো একাকী থাকেন। আর বন্ধুদের উৎসাহে মাদক নিতে শুরু করেন ৫৫.২ শতাংশ। মাদক গ্রহণের দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে নিজস্ব কৌতূহল। এ ছাড়া কিছু ক্ষেত্রে বিষণœতাও মাদকাসক্তির অন্যতম কারণ। বিষণœতার কারণে ২৫.১ শতাংশ মানুষ মাদক গ্রহণ করেন। এ ছাড়া পারিবারিক অশান্তি, সন্তানের প্রতি অবহেলা মাদক গ্রহণের অন্যতম আরেকটি কারণ। তবে দরিদ্র পরিবারের সন্তানরাও মাদকে উৎসাহিত হয়। আর সামাজিক কারণগুলোর মধ্যে ফেসবুক ব্যবহার এবং দীর্ঘ সময় ধরে চাকরি না পাওয়াও মাদক গ্রহণের বড় কারণ। এর বাইরে সম্পর্কে ব্যর্থতাকেও মাদক গ্রহণের জন্য চিহ্নিত করা হয়। গড়ে বাংলাদেশের মাদকাসক্তরা ২১ বছর বয়স থেকে মাদক গ্রহণ শুরু করেন। আর গড়ে ১০ বছর ধরে মাদকসক্তরা মাদক গ্রহণ করেন। সাধারণত মাদকাসক্তরা তাদের বন্ধু এবং মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মাদক সংগ্রহ করেন। তারা মাদক ব্যবসায়ীদের বাড়ি, হোম ডেলিভারি ম্যান ও বস্তি এলাকা থেকে মাদক সংগ্রহ করে থাকেন। গবেষণা প্রতিবেদনটির জরিপে মাদকাসক্তরা জানান, বেশির ভাগই (৪২.২ শতাংশ) নিজ ঘরে মাদক গ্রহণ করেন। ঘর ছাড়াও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাস, খেলার মাঠ, রেলস্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, পুরনো অব্যবহৃত ভবনে তারা মাদক গ্রহণ করে থাকেন। জরিপ প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, ৭৯.৯ শতাংশ গাড়ির চালক ও হেলপার মাদক গ্রহণ করে থাকেন। এ ছাড়া ৬৩.৯ শতাংশ বেকার যুবক মাদক গ্রহণ করেন। প্রতি পাঁচজন শিক্ষার্থীর তিনজনই মাদক গ্রহণ করেন বলে জানা যায়। এর মধ্যে বরিশালের শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি (৯২.৬ শতাংশ) মাদক গ্রহণ করেন। এর বাইরে চাকরিজীবী, ক্ষুদ্র ও বড় ব্যবসায়ী এবং শ্রমিকরা কমবেশি মাদক গ্রহণ করেন। খুলনায় মাদক ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি নিজেদের বাড়িতেই মাদক বিক্রি করেন। এর পরই ঘরে বা ব্যবসায়ীদের নির্ধারিত স্থানে মাদক বিক্রি করেন রংপুরের মাদক ব্যবসায়ীরা। এর মধ্যে কিছু ব্যবসায়ী আবার ফোন পেলে ঘরে মাদক পৌঁছে দেন। স্থানীয় বস্তিগুলোও মাদকের অন্যতম উৎস। এর বাইরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ক্যাম্পাসও মাদক সংগ্রহের অন্যতম স্পট। এ ক্ষেত্রে খুলনার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো মাদক প্রাপ্তির উৎসের দিক থেকে অন্য বিভাগের চেয়ে এগিয়ে আছে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি মাদক আসছে ভারত থেকে (৫২.৯ শতাংশ)। এরপর মিয়ানমার থেকে (৪৮.২ শতাংশ)। এর বাইরে নেপাল ও পাকিস্তান থেকে পরিমাণে অল্প হলেও বাংলাদেশে মাদক আসছে। জানা যায়, দেশের ৩২টি সীমান্ত-সংলগ্ন জেলা দিয়ে মাদক চোরাচালান হচ্ছে। আর মাদকের প্রাপ্তিস্থল হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো হচ্ছে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কক্সবাজার, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জয়পুরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, খুলনা, বরিশাল, সাতক্ষীরা ও যশোর। মাদক গ্রহণের নেতিবাচক ফলাফল সম্পর্কে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে (৪১.৩ শতাংশ) জানান, এর ফলে তাদের মানসিক অসুস্থতা দেখা দেয়। এর বাইরে বিভিন্ন উপসর্গের মধ্যে কাজে ও শিক্ষায় মনোযোগ কমে যাওয়া এবং অনিদ্রা দেখা দেওয়াসহ মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। জরিপে অংশ নেওয়াদের ৩৯ শতাংশ জানান, এ জন্য তারা অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। আর ২২.৩ শতাংশ তাদের চারপাশে চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ার কথাও জানান। আবার মাদকাসক্তদের ৬৬.৮ শতাংশই চিকিৎসার জন্য কোনো পুনর্বাসন কেন্দ্রে ভর্তি হন না বলে জরিপে জানিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সাভার হচ্ছে সিটি করপোরেশন
সাভার হচ্ছে সিটি করপোরেশন
আবারও দরপতন শেয়ারবাজারে
আবারও দরপতন শেয়ারবাজারে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সড়ক নিরাপত্তায় ১২ দফা সুপারিশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির
সড়ক নিরাপত্তায় ১২ দফা সুপারিশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ে দাখিল
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
বিয়েটা করে ফেলুন রাহুলকে বললেন মিষ্টির দোকানি
বিয়েটা করে ফেলুন রাহুলকে বললেন মিষ্টির দোকানি
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
সর্বশেষ খবর
ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে
ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে

৫৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাইওয়ানের প্রযুক্তি মেলায় যাচ্ছেন কম্পিউটার সমিতির ২৯ সদস্য
তাইওয়ানের প্রযুক্তি মেলায় যাচ্ছেন কম্পিউটার সমিতির ২৯ সদস্য

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চোটে জর্জরিত দল নিয়েও বার্সার ছয় গোলের জয়, লোপেজের হ্যাটট্রিক
চোটে জর্জরিত দল নিয়েও বার্সার ছয় গোলের জয়, লোপেজের হ্যাটট্রিক

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কিনতে পরবেন প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কিনতে পরবেন প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক
সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার
ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা