শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৯

মাদক গ্রহণে এগিয়ে খুলনা ব্যয়ে ঢাকা, ব্যবসায় বরিশাল

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের প্রতিবেদন
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক গ্রহণে এগিয়ে খুলনা ব্যয়ে ঢাকা, ব্যবসায় বরিশাল

বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি খুলনার মানুষ মাদক গ্রহণ করেন। আর সারা দেশে মাদক সরবরাহের ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে সিলেটের মানুষ। আট বিভাগের মধ্যে মাদক ব্যবসায় সবচেয়ে বেশি জড়িত বরিশালের মানুষ। তবে দৈনিক হিসাবে মাদক গ্রহণের দিক থেকে এগিয়ে আছেন ঢাকার মাদকাসক্তরা। রাজধানীর একজন মাদকাসক্ত গড়ে মাসে মাদকের পেছনে সবচেয়ে বেশি, কমপক্ষে ১১ হাজার ৩৩৪ টাকা খরচ করেন। এমনকি সংখ্যার হিসেবেও ঢাকায় অন্য বিভাগগুলোর চেয়ে শিশু মাদকাসক্তের হার সবচেয়ে বেশি। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথের সর্বশেষ তথ্যে, দেশে বর্তমানে মাদকাসক্তের সংখ্যা ৭০ লাখ। এর মধ্যে ২৫ শতাংশের বয়স পনেরোর কম আর অর্ধেকের বেশি মাদকাসক্তের বয়স ৩০ বছরের কম। এ ছাড়া মোট মাদকাসক্তের মধ্যে ১০ শতাংশই, অর্থাৎ সাত লাখই নারী। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ২০১৮ সালে ‘কজ অ্যান্ড ভিকটিম অব ড্রাগ অ্যাডিকশন অ্যান্ড ওয়ে ফরোয়ার্ড ফর এস্টাবলিশমেন্ট অব অ্যাডেকুয়েট ট্রিটমেন্ট অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন ফ্যাসিলিটিজ অ্যাট প্রাইভেট সেক্টর ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণা থেকে এমনটি জানা যায়। দেশের আটটি বিভাগের আড়াই হাজার মানুষের ওপর জরিপ চালিয়ে গবেষণা প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

প্রতিবেদন থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত দুটি মাদকদ্রব্য হচ্ছে গাঁজা ও ইয়াবা। মাদকাসক্তদের মধ্যে ৬৮.২ শতাংশই গাঁজা এবং ৪৮.২ শতাংশ ইয়াবা গ্রহণ করেন। দেশে মাদকাসক্তদের গড় বয়স ১৫ থেকে ৩০ বছর। বিভিন্ন ধরনের মাদকের মধ্যে ঢাকার মাদকাসক্তরা সবচেয়ে বেশি গ্রহণ করেন ইয়াবা (৮১.৩ শতাংশ)। আর মাদকদ্রব্যের মধ্যে বরিশালের মানুষ সবচেয়ে বেশি গ্রহণ করেন গাঁজা (৮৪.৮ শতাংশ)। রাজশাহীর মানুষ গ্রহণ করেন হেরোইন (৬৩.৮ শতাংশ)। অন্যদিকে রংপুরের মাদকাসক্তরা বেশি খান ফেনসিডিল (৫৩.৯ শতাংশ)। গবেষণা থেকে আরও জানা যায়, মাদকাসক্তদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠই (৪৮.১ শতাংশ) বিবাহিত। আর এদের অধিকাংশের মাদক গ্রহণের টাকা আসে ব্যবসায়িক আয় থেকে। গড়ে এই ব্যবসায়ীদের মাসিক আয় ১৭ হাজার ৬২২ টাকা। আর গড়ে মাসে মাদকের পেছনে তাদের কমপক্ষে খরচ হয় ৮ হাজার ৫৭৮ টাকা। দিনের হিসাবে গড়ে খরচ হয় ৩২৪ থেকে ৬১৯ টাকা। বছরে মাদকের পেছনে খরচ হয় ১ লাখ ১৮ হাজার ২৬০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ ২৬ হাজার ২১২ টাকা। আবার নিম্ন আয়ের মানুষ, যাদের মাসিক আয় ১৫ হাজার টাকার কম, তারা তুলনামূলক বেশি (৫৩ শতাংশ) মাদকাসক্ত। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, যে মাদকাসক্ত সন্তানের মা কর্মজীবী এবং বাবার পেশা ব্যবসা, তাদের মাদকাসক্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। এমনকি মাদক গ্রহণের ঝুঁকি বেশি উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানদের (২৫.৩ শতাংশ)। মাদক নেওয়ার ক্ষেত্রে ঢাকার উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানরা এগিয়ে। আবার যেসব পরিবারের সন্তানদের শুধু মায়েরা লালন-পালন করেন, তাদেরও মাদক গ্রহণের ঝুঁকি বেশি থাকে। মাদকাসক্তদের মধ্যে (৮২.৭ শতাংশ) শিক্ষিত। আর উচ্চশিক্ষিত বাবার সন্তানদের মাদক গ্রহণের হার কম। আবার যে মায়েদের শিক্ষা কম, তাদের সন্তানদের মাদক গ্রহণের হার বেশি। গবেষণা থেকে আরও জানা যায়, মাদকাসক্তদের মধ্যে ৫১.৭ শতাংশ পরিবারের সঙ্গে, ২৩.৮ শতাংশ স্ত্রী ও সন্তানের সঙ্গে, ৭.৫ শতাংশ ব্যাচেলর মেসে এবং ৯ শতাংশ রাস্তাঘাটে ছন্নছাড়া অবস্থায় থাকেন। আর ঢাকায় শিশু মাদকাসক্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ১০.৭ শতাংশ। তবে খুলনায় শিশু মাদকাসক্ত সে অর্থে নেই। পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, দেশের মাদকাসক্তদের অর্ধেকই বেশির ভাগ সময় তাদের বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান, নয় তো একাকী থাকেন। আর বন্ধুদের উৎসাহে মাদক নিতে শুরু করেন ৫৫.২ শতাংশ। মাদক গ্রহণের দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে নিজস্ব কৌতূহল। এ ছাড়া কিছু ক্ষেত্রে বিষণœতাও মাদকাসক্তির অন্যতম কারণ। বিষণœতার কারণে ২৫.১ শতাংশ মানুষ মাদক গ্রহণ করেন। এ ছাড়া পারিবারিক অশান্তি, সন্তানের প্রতি অবহেলা মাদক গ্রহণের অন্যতম আরেকটি কারণ। তবে দরিদ্র পরিবারের সন্তানরাও মাদকে উৎসাহিত হয়। আর সামাজিক কারণগুলোর মধ্যে ফেসবুক ব্যবহার এবং দীর্ঘ সময় ধরে চাকরি না পাওয়াও মাদক গ্রহণের বড় কারণ। এর বাইরে সম্পর্কে ব্যর্থতাকেও মাদক গ্রহণের জন্য চিহ্নিত করা হয়। গড়ে বাংলাদেশের মাদকাসক্তরা ২১ বছর বয়স থেকে মাদক গ্রহণ শুরু করেন। আর গড়ে ১০ বছর ধরে মাদকসক্তরা মাদক গ্রহণ করেন। সাধারণত মাদকাসক্তরা তাদের বন্ধু এবং মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মাদক সংগ্রহ করেন। তারা মাদক ব্যবসায়ীদের বাড়ি, হোম ডেলিভারি ম্যান ও বস্তি এলাকা থেকে মাদক সংগ্রহ করে থাকেন। গবেষণা প্রতিবেদনটির জরিপে মাদকাসক্তরা জানান, বেশির ভাগই (৪২.২ শতাংশ) নিজ ঘরে মাদক গ্রহণ করেন। ঘর ছাড়াও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাস, খেলার মাঠ, রেলস্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, পুরনো অব্যবহৃত ভবনে তারা মাদক গ্রহণ করে থাকেন। জরিপ প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, ৭৯.৯ শতাংশ গাড়ির চালক ও হেলপার মাদক গ্রহণ করে থাকেন। এ ছাড়া ৬৩.৯ শতাংশ বেকার যুবক মাদক গ্রহণ করেন। প্রতি পাঁচজন শিক্ষার্থীর তিনজনই মাদক গ্রহণ করেন বলে জানা যায়। এর মধ্যে বরিশালের শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি (৯২.৬ শতাংশ) মাদক গ্রহণ করেন। এর বাইরে চাকরিজীবী, ক্ষুদ্র ও বড় ব্যবসায়ী এবং শ্রমিকরা কমবেশি মাদক গ্রহণ করেন। খুলনায় মাদক ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি নিজেদের বাড়িতেই মাদক বিক্রি করেন। এর পরই ঘরে বা ব্যবসায়ীদের নির্ধারিত স্থানে মাদক বিক্রি করেন রংপুরের মাদক ব্যবসায়ীরা। এর মধ্যে কিছু ব্যবসায়ী আবার ফোন পেলে ঘরে মাদক পৌঁছে দেন। স্থানীয় বস্তিগুলোও মাদকের অন্যতম উৎস। এর বাইরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ক্যাম্পাসও মাদক সংগ্রহের অন্যতম স্পট। এ ক্ষেত্রে খুলনার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো মাদক প্রাপ্তির উৎসের দিক থেকে অন্য বিভাগের চেয়ে এগিয়ে আছে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি মাদক আসছে ভারত থেকে (৫২.৯ শতাংশ)। এরপর মিয়ানমার থেকে (৪৮.২ শতাংশ)। এর বাইরে নেপাল ও পাকিস্তান থেকে পরিমাণে অল্প হলেও বাংলাদেশে মাদক আসছে। জানা যায়, দেশের ৩২টি সীমান্ত-সংলগ্ন জেলা দিয়ে মাদক চোরাচালান হচ্ছে। আর মাদকের প্রাপ্তিস্থল হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো হচ্ছে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কক্সবাজার, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জয়পুরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, খুলনা, বরিশাল, সাতক্ষীরা ও যশোর। মাদক গ্রহণের নেতিবাচক ফলাফল সম্পর্কে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে (৪১.৩ শতাংশ) জানান, এর ফলে তাদের মানসিক অসুস্থতা দেখা দেয়। এর বাইরে বিভিন্ন উপসর্গের মধ্যে কাজে ও শিক্ষায় মনোযোগ কমে যাওয়া এবং অনিদ্রা দেখা দেওয়াসহ মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। জরিপে অংশ নেওয়াদের ৩৯ শতাংশ জানান, এ জন্য তারা অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। আর ২২.৩ শতাংশ তাদের চারপাশে চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ার কথাও জানান। আবার মাদকাসক্তদের ৬৬.৮ শতাংশই চিকিৎসার জন্য কোনো পুনর্বাসন কেন্দ্রে ভর্তি হন না বলে জরিপে জানিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সর্বশেষ খবর
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম