শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০০:০০ টা

আওয়ামী লীগের কার্যালয় সরগরম সবসময়

পঞ্চগড়ে আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে জেলা পর্যায়ের নেতারা সবাই দলীয় সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। ফলে দলীয় কার্যালয়গুলো সবসময় সরগরম। জেলার রাজনীতিতে ভিতরে ত্রিধারার গ্রুপিং থাকলেও তা প্রকাশ্যে দৃশ্যমান নয়। দলের গুরুত্বপূর্ণ পদের নেতারা এখন সরকারি বিভিন্ন পদে। জেলা সভাপতি নুরুল ইসলাম সুজন বর্তমানে রেলমন্ত্রী। সিনিয়র সহ-সভাপতি মোজাহারুল হক প্রধান পঞ্চগড়-১ আসনের এমপি। সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত সম্রাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। তবে দলের সিনিয়র নেতা-কর্মীরা কোণঠাসা। ত্যাগী নেতা-কর্মীরা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। নব্য নেতাদের উত্থানের অভিযোগও আছে। জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম জানান, পঞ্চগড় আওয়ামী লীগে এখন নব্য আওয়ামী লীগারদের জয়জয়কার। সবাই নিজেদের সুবিধা নেওয়ার জন্য বিভিন্ন গ্রুপে যোগ দিচ্ছে। এ রকম চলতে থাকলে আওয়ামী লীগকে খেসারত দিতে হবে। অন্য আরও কয়েকজন নেতা জানান, আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনার জন্য যারা জীবনের ঝুঁকি নিয়েছেন, দলে তাদের মূল্যায়ন নেই বললেই চলে। সম্প্রতি জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মখলেছার রহমান মৃত্যুবরণ করলে তার জানাজায় রেলমন্ত্রী ও সংসদ সদস্যের অনুপস্থিতিতে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক আবু তোয়াবুর রহমান বলেন, সম্মেলনের পর জেলা আওয়ামী লীগের মাত্র দুটি সভা হয়েছে।

সর্বশেষ খবর