শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

নদীর কান্না

দখলে-দূষণে ত্রাহি অবস্থা কর্ণফুলীর

প্রতিদিনই পড়ছে বর্জ্য, অবৈধ স্থাপনা ১৯৫১টি
রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
দখলে-দূষণে ত্রাহি অবস্থা কর্ণফুলীর

কর্ণফুলী নদীর অন্যতম শাখা চাক্তাই খাল। এ খাল দিয়ে কালো কুচকুচে পানি সরাসরি গিয়ে পড়ছে নদীতে। অভিন্ন দৃশ্য এ নদীর অন্যতম শাখা রাজাখালের। নগরের শিল্প, বাণিজ্যিক ও আবাসিকের প্রতিদিন গড়ে প্রায় পাঁচ হাজার টন বর্জ্য পড়ছে বন্দরের প্রাণখ্যাত কর্ণফুলী নদীতে। অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও শিল্পায়নসহ নানা কারণে দূষিত এবং সংকোচন হচ্ছে কর্ণফুলী। ফলে অস্তিত্ব সংকট তৈরি হচ্ছে নদীটির। সঙ্গে জলজ জীব, নাগরিক স্বাস্থ্য, সামাজিক জনজীবন ও দেশের অর্থনীতিতে এর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে। কর্ণফুলী নদী রক্ষায় প্রণীত ১০ বছর মেয়াদি মহাপরিকল্পনায়ও এসব বিষয় উল্লেখ করা হয়। ২৭৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য ও ৬৬৭ মিটার গড় প্রস্থের কর্ণফুলী নদীর এখন মাত্রাতিরিক্ত দখল ও দূষণে ত্রাহি অবস্থা।   

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, কর্ণফুলী নদীর সঙ্গে সংযুক্ত চাক্তাই খাল। এ খাল দিয়ে প্রবাহিত হওয়া পানিগুলো কালো রঙের। সঙ্গে আছে নগরের গৃহস্থালি এবং পয়োবর্জ্য মিশ্রিত কালো পানি। একই অবস্থা রাজাখালী খালেরও। নদীতে গিয়ে পড়ছে কালো রঙের তেলের মতো পানি। দুই খালের মুখ দিয়ে সরাসরি কর্ণফুলী নদীতে গিয়ে পড়ছে পলিথিন, প্লাস্টিক পণ্য এবং নানা অপচনশীল দ্রব্য।

চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘কর্ণফুলী তীরের অবৈধ স্থাপনা নিয়ে আইনি জটিলতা থাকায় উচ্ছেদ শুরু করা যাচ্ছে না। আইনি প্রক্রিয়া এখন চলমান। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ নিয়মিত উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এ ছাড়া উচ্ছেদকৃত স্থান যাতে আবারও কেউ বেদখল করতে না পারে, এ জন্য আমরা সেখানে লাল কালি দিয়ে মার্কিং ও দাগ দিয়েছি। আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে আবারও উচ্ছেদ পরিচালনা করা হবে।’

পরিবেশ অধিদফতর চট্টগ্রাম মহানগরের সহকারী পরিচালক সংযুক্তা দাশগুপ্তা বলেন, ‘কর্ণফুলী নদীকে দূষণমুক্ত রাখতে আমরা বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকি। এ ছাড়া তরল বর্জ্য নিঃসরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ছাড়পত্র নবায়নের  সময় টেস্ট রিপোর্ট দেখা হয়। প্রতিষ্ঠানভেদে বছরে দুই বা চারবার এ টেস্ট করতে হয়। আবার ইটিপির যথাযথ ব্যবহার করছে কি না সেটি নিশ্চিতে নিয়মিত মনিটরিং করি। অনিয়ম পাওয়া গেলেই ক্ষতিপূরণ আদায় করি।’

হাজী মুহম্মদ মুহসীন কলেজের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ইদ্রিস আলী বলেন, ‘নগরের ৬০ লাখ মানুষের বর্জ্যরে মধ্যে ৪০ শতাংশ সংগ্রহ করে সিটি করপোরেশন। বাকি ৬০ শতাংশ বর্জ্য কোনো না কোনোভাবে গিয়ে পড়ছে কর্ণফুলী নদীতে। এ ছাড়া ৩৫০টির বেশি শিল্প-কারখানার বর্জ্য পড়ছে এ নদীতে। অধিকাংশ শিল্প-কারখানায় ইটিপির ব্যবস্থা নেই। ফলে ধ্বংস হচ্ছে মাছ, হ্রাস পাচ্ছে জীববৈচিত্র্য।’

দূষণের যত কারণ : কর্ণফুলী নদী নিয়ে প্রণীত মহাপরিকল্পনায় দূষণের কিছু মৌলিক কারণ চিহ্নিত করা হয়। এর মধ্যে আছে- চট্টগ্রাম নগর ও জেলায় স্যুয়ারেজ ব্যবস্থা না থাকা, অপচনশীল বর্জ্য, অপরিকল্পিত পাহাড় কাটা, শিল্পায়ন ও নগরায়ণ, নিচু ভূমি ভরাট, অপর্যাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত শিল্প, কাপ্তাই লেকের নাব্যতা হ্রাস, কর্ণফুলী পেপার মিল, নৌযানে এসটিপির (স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট) অপ্রতুলতা, ফিটনেসবিহীন নৌযান এবং নদী ও খাল-সংলগ্ন অস্থায়ী বাজার। জানা যায়, শহরে ৫০ হাজার স্যানেটারি এবং ২৪ হাজার ল্যাট্রিন আছে, যা সরাসরি কর্ণফুলী নদীতে উন্মুক্ত। এ ছাড়া চট্টগ্রাম নগরে স্যুয়ারেজ ব্যবস্থা না থাকায় বহুতল ও বাণিজ্যিক ভবন, দোকানপাট, বাজার, শপিং মল, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হোটেল ও বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের স্যুয়ারেজ বর্জ্যরে শেষ গন্তব্যস্থল হয় কর্ণফুলী। নগরের ছোট-বড় ৩৬টি খাল ও ড্রেন হয়ে এসব বর্জ্য নদীতে যাচ্ছে। অন্যদিকে নদীতে বিভিন্ন সময়ে ভারী লাইটার জাহাজ দুর্ঘটনায় পড়ে। পানিতে বিপুল পরিমাণে জ্বালানি তেল নির্গত হয়। নদীর উপরিভাগে ছড়িয়ে পড়া তেলের আস্তরণ জমে থাকায় পানিতে অক্সিজেন মিশতে বাধা প্রদান করে। ফলে পানিতে অক্সিজেনের ঘাটতি হয়। এ ছাড়া কর্ণফুলী নদী ব্যবহারকারী নৌযানগুলো প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য নিক্ষেপ করে নদীতে। চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য খালাসে ব্যবহৃত হয় ৪৪৩টি লাইটারেজ জাহাজ। পক্ষান্তরে প্রতিবছর কর্ণফুলী নদী দিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে আসে দুই হাজার বিদেশি জাহাজ। প্রতিমাসে গড়ে দেড় হাজার দেশীয় জাহাজ এ নদীতে চলাচল করে। এসব জাহাজও দূষণ করে কর্ণফুলীকে। সঙ্গে আছে দেশি-বিদেশি জাহাজ পরিষ্কার ও মেরামতের সময় পানিতে ফেলা জিঙ্ক, সিসা, ক্যাডমিয়ামের মতো ধাতব পদার্থ। এ ছাড়া বন্দরে আনা ক্লিঙ্কার, জিপসাম, সোডা, অ্যাশ ইত্যাদি খালাসকালে বাতাসে ছড়িয়ে তা পানিতে পড়ে। আর চট্টগ্রাম ওয়াসা ১৯৬৩ সালে পানি সরবরাহ ও পয়ঃপ্রণালি কর্তৃপক্ষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হলেও এখনো পয়ঃপ্রণালি কার্যক্রম চালাতে পারেনি। আছে কর্ণফুলীর দুই পাড় ও আশপাশে ছোট-বড় ৭০০ কলকারখানার বর্জ্য। এসব কারখানার প্রায় ৬২ ধরনের মারাত্মক ক্ষতিকর রাসায়নিক বর্জ্য নদীর পানিতে মিশছে। পেপার মিল আর রেয়ন মিল থেকে প্রতিবছর ৩ হাজার কেজি পারদ ঢালা হচ্ছে কর্ণফুলীতে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরের ৮৪টি তরল বর্জ্য নিঃসরণকারী প্রতিষ্ঠান থাকলেও তারা অধিকাংশ সময়ই ইটিপি চালু রাখে না। শহরের ৮টি পয়েন্ট বা খাল দিয়ে কারখানাগুলোর বর্জ্য কর্ণফুলী নদীতে গিয়ে পড়ে।

বিলুপ্ত হচ্ছে মাছ : পরিবেশ অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, দূষণের কারণে কর্ণফুলী নদীর ৩৫ প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যায়। অতীতে কর্ণফুলীতে ৬৬ প্রজাতির মিঠাপানির, ৫৯ প্রজাতির মিশ্র পানির এবং ১৫ প্রজাতির সামুদ্রিক পরিযায়ী মাছ পাওয়া যেত। এখন মিঠাপানির ২০-২৫ প্রজাতির এবং মিশ্র পানির ১০ প্রজাতির মাছ প্রায় বিলুপ্ত। বিলুপ্ত হওয়া মাছের মধ্যে আছে ফাইস্যা, কাঁচকি, রূপচাঁদা, কালিচাঁদা, পাঙ্গাশ, বাচা, ভেটকি, পাশা, লইট্টা, রিকশা, মধু, পাবদা, পোয়া, মহাশোল ইত্যাদি। কমতে শুরু করেছে কাতলা, রুই, মৃগেল মাছ। হুমকিতে আছে মাছের আরও ২০ প্রজাতি। পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘অপরিশোধিত তরল ও কঠিন বর্জ্য নদীর পানিতে মেশার কারণে ‘ব্যাকটেরিয়া’ কর্তৃক জলজ প্রাণীর ডিকম্পোজিশন/ডাইজেশনে প্রচুর অক্সিজেন প্রয়োজন হয়। এতে পনির ডিওর (ডিসলভড অক্সিজেন) মাত্রা হ্রাস পায়। ফলে জলজ প্রাণীর অক্সিজেন ঘাটতি দেখা দেয়।’ জানা যায়, কর্ণফুলীতে মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর প্রাণ ধারণের জন্য পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের (ডিও) গ্রহণযোগ্য মাত্রা প্রয়োজন প্রতি লিটারে ৪ থেকে ৬ মিলিগ্রাম। কিন্তু দূষণের শিকার এ নদীর পানিতে ডিও পাওয়া গেছে শূন্য দশমিক ১ থেকে ৪ মিলিগ্রাম। জলজ প্রাণী বেঁচে থাকার জন্য এ মাত্রা খুবই বিপজ্জনক বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। নদীর পানিতে জীব-রাসায়নিক  অক্সিজেন চাহিদার (বিওডি) আদর্শ মান ২ থেকে ৩ ধরা হলেও বর্তমানে তা রয়েছে প্রতি লিটারে ১০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম। পানির বিদ্যুৎ পরিবাহী (ইলেকট্রিক কন্ডাকটিভিটি) ক্ষমতার সহনীয় মাত্রা প্রতি সেন্টিমিটারে ৭০০ থেকে ২৮০০ মাইক্রো সিমেন্স। কিন্তু এখন রয়েছে প্রতি সেন্টিমিটারে গড়ে ৩৪০০ মাইক্রো সিমেন্স। নদীর রাসায়নিক অক্সিজেন চাহিদার (সিওডি) আদর্শ মান প্রতি লিটারে ২০০ মিলিগ্রাম। কিন্তু এখানে আছে এরও ওপরে।

ঠায় দাঁড়িয়ে অবৈধ স্থাপনা : আদালতের নির্দেশে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ২০১৪ সালের ৯ নভেম্বর কর্ণফুলীর দুই তীরে সীমানা নির্ধারণের কাজ শুরু করে। নগরের নেভাল একাডেমি-সংলগ্ন নদীর মোহনা থেকে মোহরা এলাকা পর্যন্ত অংশে ২০১৫ সালে জরিপের কাজ শেষ করা হয়। জরিপে নদীর দুই তীরে ২ হাজার ১৮১টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করে তারা। গত বছর ৪ ফেব্রুয়ারি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে ২৩০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, প্রায় ১০ একর ভূমি উদ্ধার ও আলোর মুখ দেখে পাঁচটি খাল। প্রথম ধাপে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয় নগরের সদরঘাট থেকে বারিক বিল্ডিং মোড় পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার অংশে। কিন্তু বছর পার হলেও দ্বিতীয় দফায় আর উচ্ছেদ অভিযান শুরুই হয়নি। উচ্ছেদের পর এখনো ১৯৫১টি অবৈধ স্থাপনা ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। উচ্ছেদকৃত স্থানে ফের বেদখল হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সর্বশেষ খবর
যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম