শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

নদীর কান্না

দখলে-দূষণে ত্রাহি অবস্থা কর্ণফুলীর

প্রতিদিনই পড়ছে বর্জ্য, অবৈধ স্থাপনা ১৯৫১টি
রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
দখলে-দূষণে ত্রাহি অবস্থা কর্ণফুলীর

কর্ণফুলী নদীর অন্যতম শাখা চাক্তাই খাল। এ খাল দিয়ে কালো কুচকুচে পানি সরাসরি গিয়ে পড়ছে নদীতে। অভিন্ন দৃশ্য এ নদীর অন্যতম শাখা রাজাখালের। নগরের শিল্প, বাণিজ্যিক ও আবাসিকের প্রতিদিন গড়ে প্রায় পাঁচ হাজার টন বর্জ্য পড়ছে বন্দরের প্রাণখ্যাত কর্ণফুলী নদীতে। অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও শিল্পায়নসহ নানা কারণে দূষিত এবং সংকোচন হচ্ছে কর্ণফুলী। ফলে অস্তিত্ব সংকট তৈরি হচ্ছে নদীটির। সঙ্গে জলজ জীব, নাগরিক স্বাস্থ্য, সামাজিক জনজীবন ও দেশের অর্থনীতিতে এর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে। কর্ণফুলী নদী রক্ষায় প্রণীত ১০ বছর মেয়াদি মহাপরিকল্পনায়ও এসব বিষয় উল্লেখ করা হয়। ২৭৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য ও ৬৬৭ মিটার গড় প্রস্থের কর্ণফুলী নদীর এখন মাত্রাতিরিক্ত দখল ও দূষণে ত্রাহি অবস্থা।   

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, কর্ণফুলী নদীর সঙ্গে সংযুক্ত চাক্তাই খাল। এ খাল দিয়ে প্রবাহিত হওয়া পানিগুলো কালো রঙের। সঙ্গে আছে নগরের গৃহস্থালি এবং পয়োবর্জ্য মিশ্রিত কালো পানি। একই অবস্থা রাজাখালী খালেরও। নদীতে গিয়ে পড়ছে কালো রঙের তেলের মতো পানি। দুই খালের মুখ দিয়ে সরাসরি কর্ণফুলী নদীতে গিয়ে পড়ছে পলিথিন, প্লাস্টিক পণ্য এবং নানা অপচনশীল দ্রব্য।

চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘কর্ণফুলী তীরের অবৈধ স্থাপনা নিয়ে আইনি জটিলতা থাকায় উচ্ছেদ শুরু করা যাচ্ছে না। আইনি প্রক্রিয়া এখন চলমান। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ নিয়মিত উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এ ছাড়া উচ্ছেদকৃত স্থান যাতে আবারও কেউ বেদখল করতে না পারে, এ জন্য আমরা সেখানে লাল কালি দিয়ে মার্কিং ও দাগ দিয়েছি। আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে আবারও উচ্ছেদ পরিচালনা করা হবে।’

পরিবেশ অধিদফতর চট্টগ্রাম মহানগরের সহকারী পরিচালক সংযুক্তা দাশগুপ্তা বলেন, ‘কর্ণফুলী নদীকে দূষণমুক্ত রাখতে আমরা বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকি। এ ছাড়া তরল বর্জ্য নিঃসরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ছাড়পত্র নবায়নের  সময় টেস্ট রিপোর্ট দেখা হয়। প্রতিষ্ঠানভেদে বছরে দুই বা চারবার এ টেস্ট করতে হয়। আবার ইটিপির যথাযথ ব্যবহার করছে কি না সেটি নিশ্চিতে নিয়মিত মনিটরিং করি। অনিয়ম পাওয়া গেলেই ক্ষতিপূরণ আদায় করি।’

হাজী মুহম্মদ মুহসীন কলেজের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ইদ্রিস আলী বলেন, ‘নগরের ৬০ লাখ মানুষের বর্জ্যরে মধ্যে ৪০ শতাংশ সংগ্রহ করে সিটি করপোরেশন। বাকি ৬০ শতাংশ বর্জ্য কোনো না কোনোভাবে গিয়ে পড়ছে কর্ণফুলী নদীতে। এ ছাড়া ৩৫০টির বেশি শিল্প-কারখানার বর্জ্য পড়ছে এ নদীতে। অধিকাংশ শিল্প-কারখানায় ইটিপির ব্যবস্থা নেই। ফলে ধ্বংস হচ্ছে মাছ, হ্রাস পাচ্ছে জীববৈচিত্র্য।’

দূষণের যত কারণ : কর্ণফুলী নদী নিয়ে প্রণীত মহাপরিকল্পনায় দূষণের কিছু মৌলিক কারণ চিহ্নিত করা হয়। এর মধ্যে আছে- চট্টগ্রাম নগর ও জেলায় স্যুয়ারেজ ব্যবস্থা না থাকা, অপচনশীল বর্জ্য, অপরিকল্পিত পাহাড় কাটা, শিল্পায়ন ও নগরায়ণ, নিচু ভূমি ভরাট, অপর্যাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত শিল্প, কাপ্তাই লেকের নাব্যতা হ্রাস, কর্ণফুলী পেপার মিল, নৌযানে এসটিপির (স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট) অপ্রতুলতা, ফিটনেসবিহীন নৌযান এবং নদী ও খাল-সংলগ্ন অস্থায়ী বাজার। জানা যায়, শহরে ৫০ হাজার স্যানেটারি এবং ২৪ হাজার ল্যাট্রিন আছে, যা সরাসরি কর্ণফুলী নদীতে উন্মুক্ত। এ ছাড়া চট্টগ্রাম নগরে স্যুয়ারেজ ব্যবস্থা না থাকায় বহুতল ও বাণিজ্যিক ভবন, দোকানপাট, বাজার, শপিং মল, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হোটেল ও বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের স্যুয়ারেজ বর্জ্যরে শেষ গন্তব্যস্থল হয় কর্ণফুলী। নগরের ছোট-বড় ৩৬টি খাল ও ড্রেন হয়ে এসব বর্জ্য নদীতে যাচ্ছে। অন্যদিকে নদীতে বিভিন্ন সময়ে ভারী লাইটার জাহাজ দুর্ঘটনায় পড়ে। পানিতে বিপুল পরিমাণে জ্বালানি তেল নির্গত হয়। নদীর উপরিভাগে ছড়িয়ে পড়া তেলের আস্তরণ জমে থাকায় পানিতে অক্সিজেন মিশতে বাধা প্রদান করে। ফলে পানিতে অক্সিজেনের ঘাটতি হয়। এ ছাড়া কর্ণফুলী নদী ব্যবহারকারী নৌযানগুলো প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য নিক্ষেপ করে নদীতে। চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য খালাসে ব্যবহৃত হয় ৪৪৩টি লাইটারেজ জাহাজ। পক্ষান্তরে প্রতিবছর কর্ণফুলী নদী দিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে আসে দুই হাজার বিদেশি জাহাজ। প্রতিমাসে গড়ে দেড় হাজার দেশীয় জাহাজ এ নদীতে চলাচল করে। এসব জাহাজও দূষণ করে কর্ণফুলীকে। সঙ্গে আছে দেশি-বিদেশি জাহাজ পরিষ্কার ও মেরামতের সময় পানিতে ফেলা জিঙ্ক, সিসা, ক্যাডমিয়ামের মতো ধাতব পদার্থ। এ ছাড়া বন্দরে আনা ক্লিঙ্কার, জিপসাম, সোডা, অ্যাশ ইত্যাদি খালাসকালে বাতাসে ছড়িয়ে তা পানিতে পড়ে। আর চট্টগ্রাম ওয়াসা ১৯৬৩ সালে পানি সরবরাহ ও পয়ঃপ্রণালি কর্তৃপক্ষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হলেও এখনো পয়ঃপ্রণালি কার্যক্রম চালাতে পারেনি। আছে কর্ণফুলীর দুই পাড় ও আশপাশে ছোট-বড় ৭০০ কলকারখানার বর্জ্য। এসব কারখানার প্রায় ৬২ ধরনের মারাত্মক ক্ষতিকর রাসায়নিক বর্জ্য নদীর পানিতে মিশছে। পেপার মিল আর রেয়ন মিল থেকে প্রতিবছর ৩ হাজার কেজি পারদ ঢালা হচ্ছে কর্ণফুলীতে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরের ৮৪টি তরল বর্জ্য নিঃসরণকারী প্রতিষ্ঠান থাকলেও তারা অধিকাংশ সময়ই ইটিপি চালু রাখে না। শহরের ৮টি পয়েন্ট বা খাল দিয়ে কারখানাগুলোর বর্জ্য কর্ণফুলী নদীতে গিয়ে পড়ে।

বিলুপ্ত হচ্ছে মাছ : পরিবেশ অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, দূষণের কারণে কর্ণফুলী নদীর ৩৫ প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যায়। অতীতে কর্ণফুলীতে ৬৬ প্রজাতির মিঠাপানির, ৫৯ প্রজাতির মিশ্র পানির এবং ১৫ প্রজাতির সামুদ্রিক পরিযায়ী মাছ পাওয়া যেত। এখন মিঠাপানির ২০-২৫ প্রজাতির এবং মিশ্র পানির ১০ প্রজাতির মাছ প্রায় বিলুপ্ত। বিলুপ্ত হওয়া মাছের মধ্যে আছে ফাইস্যা, কাঁচকি, রূপচাঁদা, কালিচাঁদা, পাঙ্গাশ, বাচা, ভেটকি, পাশা, লইট্টা, রিকশা, মধু, পাবদা, পোয়া, মহাশোল ইত্যাদি। কমতে শুরু করেছে কাতলা, রুই, মৃগেল মাছ। হুমকিতে আছে মাছের আরও ২০ প্রজাতি। পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘অপরিশোধিত তরল ও কঠিন বর্জ্য নদীর পানিতে মেশার কারণে ‘ব্যাকটেরিয়া’ কর্তৃক জলজ প্রাণীর ডিকম্পোজিশন/ডাইজেশনে প্রচুর অক্সিজেন প্রয়োজন হয়। এতে পনির ডিওর (ডিসলভড অক্সিজেন) মাত্রা হ্রাস পায়। ফলে জলজ প্রাণীর অক্সিজেন ঘাটতি দেখা দেয়।’ জানা যায়, কর্ণফুলীতে মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর প্রাণ ধারণের জন্য পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের (ডিও) গ্রহণযোগ্য মাত্রা প্রয়োজন প্রতি লিটারে ৪ থেকে ৬ মিলিগ্রাম। কিন্তু দূষণের শিকার এ নদীর পানিতে ডিও পাওয়া গেছে শূন্য দশমিক ১ থেকে ৪ মিলিগ্রাম। জলজ প্রাণী বেঁচে থাকার জন্য এ মাত্রা খুবই বিপজ্জনক বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। নদীর পানিতে জীব-রাসায়নিক  অক্সিজেন চাহিদার (বিওডি) আদর্শ মান ২ থেকে ৩ ধরা হলেও বর্তমানে তা রয়েছে প্রতি লিটারে ১০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম। পানির বিদ্যুৎ পরিবাহী (ইলেকট্রিক কন্ডাকটিভিটি) ক্ষমতার সহনীয় মাত্রা প্রতি সেন্টিমিটারে ৭০০ থেকে ২৮০০ মাইক্রো সিমেন্স। কিন্তু এখন রয়েছে প্রতি সেন্টিমিটারে গড়ে ৩৪০০ মাইক্রো সিমেন্স। নদীর রাসায়নিক অক্সিজেন চাহিদার (সিওডি) আদর্শ মান প্রতি লিটারে ২০০ মিলিগ্রাম। কিন্তু এখানে আছে এরও ওপরে।

ঠায় দাঁড়িয়ে অবৈধ স্থাপনা : আদালতের নির্দেশে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ২০১৪ সালের ৯ নভেম্বর কর্ণফুলীর দুই তীরে সীমানা নির্ধারণের কাজ শুরু করে। নগরের নেভাল একাডেমি-সংলগ্ন নদীর মোহনা থেকে মোহরা এলাকা পর্যন্ত অংশে ২০১৫ সালে জরিপের কাজ শেষ করা হয়। জরিপে নদীর দুই তীরে ২ হাজার ১৮১টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করে তারা। গত বছর ৪ ফেব্রুয়ারি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে ২৩০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, প্রায় ১০ একর ভূমি উদ্ধার ও আলোর মুখ দেখে পাঁচটি খাল। প্রথম ধাপে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয় নগরের সদরঘাট থেকে বারিক বিল্ডিং মোড় পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার অংশে। কিন্তু বছর পার হলেও দ্বিতীয় দফায় আর উচ্ছেদ অভিযান শুরুই হয়নি। উচ্ছেদের পর এখনো ১৯৫১টি অবৈধ স্থাপনা ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। উচ্ছেদকৃত স্থানে ফের বেদখল হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে হত্যা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে হত্যা
বাংলামোটরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
বাংলামোটরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
অস্ত্র মামলায় সুব্রত বাইনের বিচার শুরু
অস্ত্র মামলায় সুব্রত বাইনের বিচার শুরু
সৌদি রিয়ালের পরিবর্তে ভিম সাবান!
সৌদি রিয়ালের পরিবর্তে ভিম সাবান!
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
এআই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অস্ট্রেলিয়ার সহায়তা চাইল ইসি
এআই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অস্ট্রেলিয়ার সহায়তা চাইল ইসি
খাদ্য বণ্টনে বৈষম্যই ক্ষুধার মূল কারণ
খাদ্য বণ্টনে বৈষম্যই ক্ষুধার মূল কারণ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
সর্বশেষ খবর
চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়
চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা
ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা