শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ জুন, ২০২০ আপডেট:

স্বাস্থ্যবিধি মানছে না গণপরিবহন

বাসে ওঠার জন্য হুড়োহুড়ি, কাউন্টারে নেই শারীরিক দূরত্ব, ভাড়া নিয়ে বাকবিতণ্ডা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্যবিধি মানছে না গণপরিবহন

করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘ বিরতির পর চলতে শুরু করা লোকাল ও আন্তজেলা পরিবহনগুলোর বেশির ভাগই মানছে না স্বাস্থ্যবিধি। শুরুতে ‘লোকদেখানো’ স্বাস্থ্যবিধি মানা হলেও পরে আর তোয়াক্কা করেনি বেশির ভাগ পরিবহনই। ঢাকার লোকাল বাসগুলোতে ওঠানামার ধাক্কাধাক্কি ছিল উদ্বেগজনক। এর বাইরে বর্ধিত ভাড়া নিয়ে বাকবিতন্ডা ছিল দেশব্যাপীই।

মঙ্গলবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। হেলপাররা আগের মতো জোর করে টেনে টেনে যাত্রী তুলছেন। এ সময় কোনো পরিবহনে জীবাণুনাশক ছিটাতে দেখা যায়নি। বাসে ওঠার জন্য যাত্রীদের ছিল হুড়োহুড়ি অবস্থা। মিডলাইন সার্ভিসের একটি বাসের চালকের সহকারী রুবেল হোসেনের বক্তব্য, ‘সোমবার আমরা আমাদের সব বাস জীবাণুমুক্ত করেছি। যাত্রীদের আমরা ধীরে বাসে উঠাচ্ছি এবং নামাচ্ছি। কিন্তু বাস স্টপে দাঁড়ালে যাত্রীরা বাসে ওঠার জন্য হুড়োহুড়ি করে, সেটাই চিন্তার বিষয়। আমরা তাদের লাইনে দাঁড়িয়ে বাসে ওঠার জন্য অনুরোধ করলেও অধিকাংশ যাত্রী তা মানছেন না।’  গাবতলী বাস টার্মিনালে দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ঢাকায় আসছে বাস। গাবতলী থেকেও ছেড়ে গেছে দূরপাল্লার বাস। তবে বাস টার্মিনালে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় রয়েছে। টিকিট কাউন্টারগুলোতে মানা হচ্ছে না শারীরিক দূরত্ব। সরকারের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে টিকিট বিক্রির কথা থাকলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তা কাজে আসছে না। সরকারি নির্দেশনায় বাসে ওঠার আগে হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করার কথা। তবে অনেক বাস কাউন্টারে নামে মাত্র স্যানিটাইজার রাখা হয়েছে। এসব স্যানিটাইজার ব্যবহারে আগ্রহ দেখাচ্ছে না আগত যাত্রীরা। যাত্রী উঠানোর আগে তার শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করার যন্ত্র নেই অনেক বাসে।

তবে রাজধানী থেকে ছেড়ে যাওয়া দূরপাল্লার পরিবহনগুলোতে এক সিটে যাত্রী, অপরটি ফাঁকা রেখে যাত্রী তোলা হচ্ছে। এসব বাসে লাইন ধরে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে যাত্রী উঠানো হয়। যাত্রীদের মাস্ক ছাড়া বাসে ওঠতে দেওয়া হয়নি। যাদের মাস্ক নেই, তাদেরকে পরিবহন থেকে একটি করে মাস্ক দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনায় ট্রিপের শুরুতে এবং শেষে বাধ্যতামূলকভাবে গাড়ির অভ্যন্তর ভাগসহ পুরো গাড়িতে জীবাণুনাশক স্প্রে করার কথা থাকলেও কোথাও তা চোখে পড়েনি। টার্মিনালে বাস আসার সঙ্গে সঙ্গেই ফের নতুন করে যাত্রী তুলে আবার ট্রিপ দিচ্ছেন চালকরা। এমনকি নেমে যাওয়া যাত্রীর বসা সিটও পরিষ্কার করছে না তারা। এক সিট পরপর যাত্রী বসানো হলেও ওঠানামার সময় শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত হচ্ছে না। এমন কি বাসস্ট্যান্ড ছাড়া যেখানে সেখানে যাত্রী ওঠানামা করাতে দেখা গেছে। ভাড়া নিয়ে যাত্রীদের সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়াতে দেখা গেছে অনেক বাসশ্রমিককে।

বাসচালক হেমায়েত উদ্দিন জানান, ট্রিপ শেষ করার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীরা তড়িঘড়ি করে ওঠে যাচ্ছেন। এতে আমরা বাস পরিষ্কার করার সময় পাচ্ছি না। অনেক দিন পর বাস নিয়ে রাস্তায় নেমেছি। এখন অর্ধেক যাত্রী নিয়ে বাস চালাতে হয়। তারপরও আমরা সবাইকে সতর্ক করছি। হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করতে বলছি। মাস্ক না পরলে বাসে উঠতে দিই না। সব নিয়ম কি আর মেনে চলা সম্ভব। সাভার থেকে আসা যাত্রী মো. কামাল হোসেন জানান, বাসে এক সিট পরপর যাত্রী বসানো হয়। তবে বাসের সিটগুলো পরিষ্কার করা হচ্ছে না। একজন যাত্রী নামানোর পর সেই সিটে নতুন করে আরেকজনকে বসানো হয়। অনেক দিন পর বাস রাস্তায় নেমেছে। আগের ময়লা সিটের বাসগুলো এখনো দেখা যাচ্ছে। এর ফলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ বিষয়ে সরকারকে আরও কঠোর হতে হবে। ফার্মগেট এলাকায় দেখা গেছে, গণপরিবহন চললেও যাত্রীর চাপ তেমন নেই। পরিবহন শ্রমিকরা জানান, সাধারণ মানুষও খুব বেশি পরিবহনে উঠছে না। যাদের একান্ত প্রয়োজন তারাই গণপরিবহন ব্যবহার করছেন। রাজধানীর সিটি কলেজ এলাকার তরঙ্গ বাসে ওঠার জন্য দাঁড়িয়ে থাকা এক যাত্রী বলেন, খুব জরুরি কাজ আছে, তাই বাধ্য হয়েই বাসে উঠেছি। আসলে যেসব স্বাস্থ্যবিধির কথা বলা হয়েছে সেগুলো পুরোপুরি পালন করা হচ্ছে না। তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু বাসে দেখলাম যাত্রীরা অনেক হুড়োহুড়ি করে উঠছে। অনেকে বাসের মধ্যে দাঁড়িয়েও রয়েছেন। আবার কেউ কেউ দৌড়ে গিয়ে বাসে উঠছেন। প্রথম দিন সকালে ‘লোকদেখানো’ স্বাস্থ্যবিধি মানা হলেও এরপর থেকে তার বালাই নেই।’

এদিকে খুলনা থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানিয়েছেন, ৬০ শতাংশেরও বেশি বাড়তি ভাড়া আদায় করায় খুলনা-বাগেরহাট রুটের নিউ নূপুর পরিবহনকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। তবে এখানকার বাসগুলোকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করতে দেখা গেছে। মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, শিমুলিয়া-ঢাকা রুটের বিভিন্ন পরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। এমনকি বাসের হেলপারদের যাত্রীদের হাত ধরে টানাটানি করতে দেখা গেছে। কাউন্টারগুলোতেও ছিল যাত্রীদের জটলা। বর্ধিত ভাড়া নিলেও আসন ফাঁকা রাখার নির্দেশনা মানেনি অনেক বাস। পাশাপাশি দুই সিটেও যাত্রীরা বসছেন। পটুয়াখালী প্রতিনিধি জানান, স্বাস্থ্যবিধি মেনেই পটুয়াখালীতে দূরপাল্লা ও অভ্যন্তরীণ রুটে যাত্রীবাহী বাস চলাচল শুরু হয়েছে। এতে খুশি সাধারণ যাত্রীরা। বর্ধিত ভাড়া পেয়ে খুশি পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা। সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, স্বাস্থ্যবিধি মেনেই জেলা সদর থেকে সব রুটে বাস চলাচল শুরু হয়েছে। দূরপাল্লার বাসে সরকার নির্ধারিত বর্ধিত ভাড়ার বাইরেও অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ ছিল যাত্রীদের। স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে রাজধানীর দারুস সালাম জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার মিজানুর রহমান বলেন, করোনার কারণে গণপরিবহন চলাচলের জন্য সরকার স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে যে নির্দেশনা দিয়েছে তা যেন পরিবহন শ্রমিক ও যাত্রীরা মেনে চলেন, সেই বিষয়ে আমরা আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নজর রাখতে বলেছি।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ বলেন, আমরা সব বাস মালিককে বলে দিয়েছি তারা যেন তাদের শ্রমিকদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টি বলে দেন।  যদি কোনো পরিবহন স্বাস্থ্যবিধি না মানে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা নেবে।

যা আছে স্বাস্থ্যবিধির নির্দেশনায় : সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের যে ১২ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন সেগুলো হলো- স্বাস্থ্যবিধি, সামাজিক দূরত্ব ও শারীরিক দূরত্ব কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। বাস টার্মিনালে কোনোভাবেই ভিড় করা যাবে না। তিন ফুট দূরত্ব বজায় রেখে যাত্রীরা গাড়ির জন্য লাইনে দাঁড়াবেন এবং টিকিট কাটবেন। স্টেশনে পর্যাপ্ত হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রাখতে হবে। বাসে কোনো যাত্রী দাঁড়িয়ে যেতে পারবেন না। বাসের সব সিটে যাত্রী নেওয়া যাবে না। ২৫-৩০ শতাংশ সিট খালি রাখতে হবে। পরিবারের সদস্য হলে পাশের সিটে বসানো যাবে অন্যথায় নয়। যাত্রী, চালক, সহকারী, কাউন্টারের কর্মী সবার জন্য মাস্ক পরিধান বাধ্যতামূলক। ট্রিপের শুরুতে এবং শেষে বাধ্যতামূলকভাবে গাড়ির অভ্যন্তর ভাগসহ পুরো গাড়িতে জীবাণুনাশক স্প্রে করতে হবে। যাত্রী ওঠানামার সময় শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে হবে। যাত্রীদের হাত ব্যাগ, মালামাল জীবাণুনাশক দিয়ে স্প্রে করতে হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার
মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি
নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫
সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন
রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে
হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী
লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা