শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ভালো নেই পঁচাত্তরের সশস্ত্র প্রতিরোধকারীরা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই পঁচাত্তরের সশস্ত্র প্রতিরোধকারীরা

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট- একদিকে ৩২ নম্বরের বাসার মেঝে-সিঁড়িতে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর স্বজনদের লাশ তখনো ছড়িয়ে ছিটিয়ে। শোকে কাতর দেশবাসী হতবিহ্বল। অন্যদিকে সারা দেশে কারফিউ, সেনা তৎপরতার মুখে যখন টুঁশব্দটি করার উপায় ছিল না, তখন একদল প্রতিবাদী যুবক গর্জে ওঠে। তারা অস্ত্রহাতে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগানে কাঁপিয়ে তোলে সীমান্তবর্তী জনপদ। বঙ্গবন্ধুভক্তরা দলে দলে জড়ো হয় গারো পাহাড়ের গহিন জঙ্গলে, আসাম-মেঘালয় সীমান্ত এলাকায় শুরু হয় প্রতিরোধযুদ্ধ।

প্রথম দিকে গজারির ডাল কেটে বিশেষ কায়দায় বানানো লাঠিই ছিল তাদের সম্বল আর ছিল অদম্য মনোবল।

প্রতিবাদ-প্রতিরোধ শুধুই প্রতীকী মেজাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। জাতির পিতাকে হারানোর শোকে মুহ্যমান একেকজন বীর যোদ্ধা জীবন বাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পড়ে গেরিলা যুদ্ধে। তারা টহল পুলিশ ও বিডিআরের ওপর বিচ্ছিন্ন হামলা পরিচালনার মাধ্যমে কব্জা করতে থাকে আগ্নেয়াস্ত্র। তা দিয়েই শুরু করে প্রতিরোধযুদ্ধের প্রাথমিক যাত্রা। প্রতিরোধযোদ্ধারা গারো পাহাড়ঘেঁষা ময়মনসিংহ, শেরপুর, নেত্রকোনা জেলা সীমান্তের বিরাট এলাকাজুড়ে নিজেদের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে সমর্থ হয়। তারা সশস্ত্র আক্রমণের মাধ্যমে সীমান্তবর্তী পাঁচটি বিডিআর ক্যাম্প ও দুটি থানা দখল করে প্রায় ৩০০ বর্গমাইল এলাকা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়। মুখোমুখি যুদ্ধে অবতীর্ণ হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গেও। প্রশিক্ষিত সেনা দলের হেলিকপ্টার, গানশিপ আর সাঁজোয়া বহরের বিপরীতে এমএমজি, মর্টার, এসএলআর নিয়েই লড়াই চালায়। একবার সেনাবাহিনী হটেছে তো অন্যবার পিছিয়ে গেছে প্রতিরোধযোদ্ধারা। যুদ্ধকালে ৪ শতাধিক প্রতিরোধযোদ্ধা শহীদ হয়। এ ছাড়া প্রতিরোধযুদ্ধে ১৪ জন বিডিআর-পুলিশ নিহত হয়, ক্রসফায়ারে সাধারণ গ্রামবাসীও মারা যায় তিনজন। গুলিবিদ্ধ হয় উভয় পক্ষের সহস্রাধিক ব্যক্তি। এভাবে প্রায় ২২ মাস যুদ্ধ চালিয়ে প্রতিরোধযোদ্ধারা বীরত্বের সঙ্গেই টিকে থাকে। কিন্তু ওই সময় রাজনৈতিক নির্দেশনার অভাবে অনেকটাই অনিশ্চিত হয়ে পড়ে প্রতিরোধযুদ্ধ। পাশাপাশি ভারতে জাতীয় নির্বাচনে ইন্দিরা গান্ধীর পরাজয় হলে প্রতিরোধযোদ্ধাদের শিবিরগুলো একে একে গুটিয়ে নিতে হয়।

প্রতিরোধযুদ্ধে বহু মানুষ সর্বহারা : দুর্গাপুর মহিলা কলেজের অধ্যাপক গারো আদিবাসী নেতা রেমন্ড আড়েং বলেন, ‘জাতির পিতা হত্যার প্রতিবাদে আমাদের আদিবাসী অগ্রজরা যুদ্ধ করেছে এটা আমাদের গৌরব। তবে এ যুদ্ধে আমরা অনেক বেশি ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘১৯৬৪ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় গারো পাহাড়ি এলাকার ১০ হাজারের বেশি গারো-হাজং-কোচ-বানাই-ডালু আদিবাসী তাদের জমিজিরেত, সহায়সম্বল হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে। এর মাত্র পাঁচ বছর না পেরোতেই শুরু হয় একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ। তখন সমগ্র দেশবাসীর মতো আমরাও স্বজন-পরিজন সহায়-সম্পদ হারিয়ে পথে এসে দাঁড়ানোর উপক্রম হই। আবার চার বছর পার না হতেই শুরু হয় প্রতিরোধযুদ্ধ। ফলে আবার ৫ সহস্রাধিক আদিবাসী পরিবার শরণার্থী হয়ে মেঘালয়ের পাহাড়ে অমানবিক জীবনযাপনে বাধ্য হয়।’ আরেক আদিবাসী নেতা অধ্যাপক অঞ্জন ম্রং বলেন, ‘তৎকালীন প্রশাসনও প্রতিরোধযুদ্ধে যাওয়ার অভিযোগ তুলে আদিবাসী পল্লীগুলোয় বেপরোয়া লুটপাট চালাতে থাকে। পানির দামে জমি বিক্রি করে সে টাকা পুলিশ-বিডিআরের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয়েছে আদিবাসীরা। এর পরও নিপীড়ন-নির্যাতন থেকে রেহাই মেলেনি।’ অধ্যাপক অঞ্জন বলেন, ‘বারোমারী গ্রামের শেখর হাগিদক ও তার ভাই শংকর হাগিদক প্রতিরোধযুদ্ধে যাওয়ার কারণে তার বাবাকে আড়াই শ একর জমি বিক্রি করতে হয়েছে মাত্র দুই বছরের মধ্যেই। এত জমিজমার মালিক হওয়া সত্ত্বেও আজ শেখর-শংকরকে প্রায় ভূমিহীন অবস্থায় অমানবিক জীবনযাপন করতে হচ্ছে।’ বিরিশিরি উপজাতি কালচারাল একাডেমির পরিচালক স্বপন হাজং পঁচাত্তরের প্রতিরোধযুদ্ধে আদিবাসীদের ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন। তিনি জানান, প্রতিরোধযুদ্ধে অংশ নেওয়ার অপরাধে ৭৮টি আদিবাসী গ্রামের ৩ হাজারের বেশি অধিবাসী তাদের সহায়সম্বল সব হারিয়েছে। একের পর এক আক্রোশমূলক মামলার শিকার হয়েছে আরও ৫ শতাধিক মানুষ। অনেকে বিনা অপরাধেও জেলে থেকে জীবনের মূল্যবান সময় হারিয়ে এখন অথর্ব মানুষে পরিণত হয়েছে। ফসলি জমি হাতছাড়া হয়েছে ৫ সহস্রাধিক একর।

প্রতিরোধযুদ্ধের কমান্ডাররা : বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সরাসরি তত্ত্বাবধানে যুদ্ধের জন্য সেক্টর হেডকোয়ার্টার স্থাপন করা হয় নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার ভবানীপুরে। ছিটমহল স্টাইলের পাহাড়ি উপত্যকা ভবানীপুরের যে স্থানটিতে সেক্টর হেডকোয়ার্টার স্থাপন করা হয় সেখানে যাতায়াত করা ছিল প্রায় দুঃসাধ্য। বাংলাদেশের মূল ভূখ- থেকে ভবানীপুরের ২০-২২ একর আয়তনের ওই ছিটমহলটুকুতে ভারতের সীমানা ডিঙিয়ে যাতায়াত করা সম্ভব ছিল। ফলে দেশের ভিতরে থেকেও বাংলাদেশের সেনা, বিডিআর, পুলিশসহ প্রশাসনিক অন্যান্য সংস্থার প্রায় ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিল প্রতিরোধযোদ্ধাদের হেডকোয়ার্টার এলাকাটি। সেক্টরের জিওসি হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন টাঙ্গাইলের বাসিন্দা সেলিম তালুকদার। এখানে সেকেন্ড-ইন-কমান্ড ছিলেন প্রশান্ত কুমার সরকার। কোয়ার্টার গার্ডের অধিনায়ক ছিলেন শরীফুল ইসলাম খান (ধামরাই উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান)। ডিফেন্স কমান্ডার হিসেবে ঘাঁটি করা হয় সোমেশ্বরী নদীঘেঁষা সুউচ্চ পাহাড়চূড়ায় (বর্তমানে বিজিবির ভবানীপুর বিওপি), দায়িত্বে ছিলেন সাইদুর রহমান, যিনি এলাকায় মহারাজ হিসেবে পরিচিত। হেডকোয়ার্টারের আওতায় বেশ কয়েকটি সাবসেক্টর গড়ে তোলা হয় বাংলাদেশ অভ্যন্তরেই, দুর্গম পাহাড়-অরণ্যে। এগুলো হলো- নেত্রকোনা-সুনামগঞ্জ জেলা সীমান্তবর্তী বেতগড়া (কমান্ডার : সুকুমার সরকার), কলমাকান্দা থানা এলাকায় রংরা (কমান্ডার : জিতেন্দ্র ভৌমিক), দুর্গাপুর থানা এলাকায় ভবানীপুর (কমান্ডার : প্রশান্ত কুমার সরকার-বিল্লাবিন), নেলুয়াগিরি (কমান্ডার : সুনীল অধিকারী), ধোবাউড়া থানাধীন দাবরাং (কমান্ডার : দীপংকর তালুকদার), হালুয়াঘাট থানা এলাকায় গোবরাকুড়া (কমান্ডার : অতুল সরকার), ঝিনাইগাতী থানা এলাকার উত্তর গজনী। এসব সাবসেক্টর আওতায় ছোট বড় আরও বেশ কয়েকটি ক্যাম্প ছিল প্রতিরোধযোদ্ধাদের।

আরও যারা প্রতিরোধযুদ্ধে যান : প্রতিরোধযুদ্ধের শুরুতেই রাঙামাটি থেকে দীপংকর তালুকদার হাজির হয়েছিলেন মেঘালয়ের সীমান্তে, কাদের সিদ্দিকীর ঘাঁটিতে। সেখানে যান কাদের সিদ্দিকীর বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী এমপি, নারায়ণগঞ্জের নাসিম ওসমান, ধামরাইয়ের শরীফুল ইসলাম খান, কুলাউড়ার সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মানু মজুমদার, মালেক উকিল, শেখ নওসের আলী নসু প্রমুখ। কেমন আছেন সেই প্রতিরোধযোদ্ধারা? ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার প্রতিবাদে প্রতিরোধযুদ্ধে অংশ নেওয়া সেদিনের যুবকরা আজ কেউ আর ভালো নেই। যুদ্ধকালেই তাদের সহায়সম্পদ সবকিছু কেড়ে নিয়েছে খুনি মোশতাকের দোসররা। যুদ্ধ সমাপ্ত ঘোষণার পর অনেকেই প্রায় তিন যুগ ধরে আসাম-মেঘালয়ের পাহাড়-জঙ্গলে নির্বাসনে থাকতে বাধ্য হয়েছেন। যারা জিয়াউর রহমান সরকারের পুনর্বাসনের ঘোষণায় বিশ্বাস করে দেশে ফিরেছেন তাদের বছরের পর বছর জেলজীবন কাটাতে হয়েছে।

 সব শেষে এলাকায় ফিরে প্রতিরোধযোদ্ধারা একেকজন হয়ে পড়েন পরিবারবিচ্ছিন্ন, সবার সীমাহীন অবজ্ঞা-অবহেলারও শিকার হন। প্রতিরোধযুদ্ধে জীবন বাজি রেখে বারবার ঝুঁকিপূর্ণ অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া গেরিলা কমান্ডার জিতেন্দ্র ভৌমিক বলেন, ‘পিতার (বঙ্গবন্ধু) রক্তের বদলা নিতে ছেলেদের যা করণীয় তা-ই করেছি। যে কারণে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার সুযোগ নিতেও ঘৃণাবোধ করেছি।’ অসমাপ্ত প্রতিরোধযুদ্ধের পর থেকেই টানা ৩৭টি বছর আসামের বিভিন্ন স্থানে নির্বাসনে ছিলেন তিনি। তার অনুপস্থিতিতে বাবা গজেন্দ্র ভৌমিক প্রশাসনিক নির্যাতনে রোগে শোকে মারা যান। মা চিত্র ভৌমিক এখনো বেঁচে আছেন প্যারালাইজ্ড অবস্থায়। জিতেন্দ্র ভৌমিক চোখের কোণে জমে ওঠা পানি মুছতে মুছতে বলেন, ‘আমি সেসব সন্তানতুল্য সহযোদ্ধার সঙ্গে প্রতারণা করে চলছি, মিথ্যা সান্ত¡না দিচ্ছি তাদের। বলি, কাল যাব ঢাকায়, পরশু যাব ঢাকায়। সব জানাব জায়গামতো। একটা কিছু করবই। একটা কিছু হবেই হবে।’ কিন্তু সেই একটা কিছু আর করা হয়ে ওঠে না জিতেন্দ্র ভৌমিকের, তাই তো নিজেই অনেকটা গা ঢাকা দিয়ে লুকিয়ে থাকেন বিরিশিরি এলাকায়। সহযোদ্ধাদের সঙ্গে মুখোমুখি হলে খুবই ব্যস্ততার ভান ধরে দিগ্বিদিক ছুটে চলেন। জিতেন ভৌমিক ক্ষোভে দুঃখে বলে ওঠেন, ‘আর পারি না। ভাবছি নিজেই আবার ভারতে পালিয়ে যাব। সেখানে শুধু আমার আর পরিবারের কান্না শুনি। এখানে এসে শুনছি হাজারো কণ্ঠের আর্তনাদ।’

ফাঁসির দড়ি থেকে বেঁচে ফেরা বিশ্বজিৎ নন্দী : বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, মুজিবভক্ত হিসেবে জীবন বাজি রাখা বিশ্বজিৎ নন্দীর জীবন কাটছে আজ সীমাহীন অবহেলায়, চরম কষ্টে। ফাঁসি থেকে প্রাণ বাঁচলেও তার জীবনচাকা আর যেন ঘুরছে না। টাঙ্গাইলের আকুরটাকুরপাড়ায় এক ছেলে, এক মেয়ে আর স্ত্রী নিয়ে গড়ে তোলা ছোট্ট পরিবারে অভাব-যন্ত্রণার চাপা আর্তনাদ থাকলেও বিশ্বজিৎ নন্দী মুখে হাসি ফুটিয়ে রাখার চেষ্টা করেন। একগাল হেসেই বলে ওঠেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের রায় কার্যকর হওয়ার পর থেকেই আনন্দে আছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য