শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ভালো নেই পঁচাত্তরের সশস্ত্র প্রতিরোধকারীরা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই পঁচাত্তরের সশস্ত্র প্রতিরোধকারীরা

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট- একদিকে ৩২ নম্বরের বাসার মেঝে-সিঁড়িতে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর স্বজনদের লাশ তখনো ছড়িয়ে ছিটিয়ে। শোকে কাতর দেশবাসী হতবিহ্বল। অন্যদিকে সারা দেশে কারফিউ, সেনা তৎপরতার মুখে যখন টুঁশব্দটি করার উপায় ছিল না, তখন একদল প্রতিবাদী যুবক গর্জে ওঠে। তারা অস্ত্রহাতে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগানে কাঁপিয়ে তোলে সীমান্তবর্তী জনপদ। বঙ্গবন্ধুভক্তরা দলে দলে জড়ো হয় গারো পাহাড়ের গহিন জঙ্গলে, আসাম-মেঘালয় সীমান্ত এলাকায় শুরু হয় প্রতিরোধযুদ্ধ।

প্রথম দিকে গজারির ডাল কেটে বিশেষ কায়দায় বানানো লাঠিই ছিল তাদের সম্বল আর ছিল অদম্য মনোবল।

প্রতিবাদ-প্রতিরোধ শুধুই প্রতীকী মেজাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। জাতির পিতাকে হারানোর শোকে মুহ্যমান একেকজন বীর যোদ্ধা জীবন বাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পড়ে গেরিলা যুদ্ধে। তারা টহল পুলিশ ও বিডিআরের ওপর বিচ্ছিন্ন হামলা পরিচালনার মাধ্যমে কব্জা করতে থাকে আগ্নেয়াস্ত্র। তা দিয়েই শুরু করে প্রতিরোধযুদ্ধের প্রাথমিক যাত্রা। প্রতিরোধযোদ্ধারা গারো পাহাড়ঘেঁষা ময়মনসিংহ, শেরপুর, নেত্রকোনা জেলা সীমান্তের বিরাট এলাকাজুড়ে নিজেদের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে সমর্থ হয়। তারা সশস্ত্র আক্রমণের মাধ্যমে সীমান্তবর্তী পাঁচটি বিডিআর ক্যাম্প ও দুটি থানা দখল করে প্রায় ৩০০ বর্গমাইল এলাকা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়। মুখোমুখি যুদ্ধে অবতীর্ণ হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গেও। প্রশিক্ষিত সেনা দলের হেলিকপ্টার, গানশিপ আর সাঁজোয়া বহরের বিপরীতে এমএমজি, মর্টার, এসএলআর নিয়েই লড়াই চালায়। একবার সেনাবাহিনী হটেছে তো অন্যবার পিছিয়ে গেছে প্রতিরোধযোদ্ধারা। যুদ্ধকালে ৪ শতাধিক প্রতিরোধযোদ্ধা শহীদ হয়। এ ছাড়া প্রতিরোধযুদ্ধে ১৪ জন বিডিআর-পুলিশ নিহত হয়, ক্রসফায়ারে সাধারণ গ্রামবাসীও মারা যায় তিনজন। গুলিবিদ্ধ হয় উভয় পক্ষের সহস্রাধিক ব্যক্তি। এভাবে প্রায় ২২ মাস যুদ্ধ চালিয়ে প্রতিরোধযোদ্ধারা বীরত্বের সঙ্গেই টিকে থাকে। কিন্তু ওই সময় রাজনৈতিক নির্দেশনার অভাবে অনেকটাই অনিশ্চিত হয়ে পড়ে প্রতিরোধযুদ্ধ। পাশাপাশি ভারতে জাতীয় নির্বাচনে ইন্দিরা গান্ধীর পরাজয় হলে প্রতিরোধযোদ্ধাদের শিবিরগুলো একে একে গুটিয়ে নিতে হয়।

প্রতিরোধযুদ্ধে বহু মানুষ সর্বহারা : দুর্গাপুর মহিলা কলেজের অধ্যাপক গারো আদিবাসী নেতা রেমন্ড আড়েং বলেন, ‘জাতির পিতা হত্যার প্রতিবাদে আমাদের আদিবাসী অগ্রজরা যুদ্ধ করেছে এটা আমাদের গৌরব। তবে এ যুদ্ধে আমরা অনেক বেশি ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘১৯৬৪ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় গারো পাহাড়ি এলাকার ১০ হাজারের বেশি গারো-হাজং-কোচ-বানাই-ডালু আদিবাসী তাদের জমিজিরেত, সহায়সম্বল হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে। এর মাত্র পাঁচ বছর না পেরোতেই শুরু হয় একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ। তখন সমগ্র দেশবাসীর মতো আমরাও স্বজন-পরিজন সহায়-সম্পদ হারিয়ে পথে এসে দাঁড়ানোর উপক্রম হই। আবার চার বছর পার না হতেই শুরু হয় প্রতিরোধযুদ্ধ। ফলে আবার ৫ সহস্রাধিক আদিবাসী পরিবার শরণার্থী হয়ে মেঘালয়ের পাহাড়ে অমানবিক জীবনযাপনে বাধ্য হয়।’ আরেক আদিবাসী নেতা অধ্যাপক অঞ্জন ম্রং বলেন, ‘তৎকালীন প্রশাসনও প্রতিরোধযুদ্ধে যাওয়ার অভিযোগ তুলে আদিবাসী পল্লীগুলোয় বেপরোয়া লুটপাট চালাতে থাকে। পানির দামে জমি বিক্রি করে সে টাকা পুলিশ-বিডিআরের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয়েছে আদিবাসীরা। এর পরও নিপীড়ন-নির্যাতন থেকে রেহাই মেলেনি।’ অধ্যাপক অঞ্জন বলেন, ‘বারোমারী গ্রামের শেখর হাগিদক ও তার ভাই শংকর হাগিদক প্রতিরোধযুদ্ধে যাওয়ার কারণে তার বাবাকে আড়াই শ একর জমি বিক্রি করতে হয়েছে মাত্র দুই বছরের মধ্যেই। এত জমিজমার মালিক হওয়া সত্ত্বেও আজ শেখর-শংকরকে প্রায় ভূমিহীন অবস্থায় অমানবিক জীবনযাপন করতে হচ্ছে।’ বিরিশিরি উপজাতি কালচারাল একাডেমির পরিচালক স্বপন হাজং পঁচাত্তরের প্রতিরোধযুদ্ধে আদিবাসীদের ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন। তিনি জানান, প্রতিরোধযুদ্ধে অংশ নেওয়ার অপরাধে ৭৮টি আদিবাসী গ্রামের ৩ হাজারের বেশি অধিবাসী তাদের সহায়সম্বল সব হারিয়েছে। একের পর এক আক্রোশমূলক মামলার শিকার হয়েছে আরও ৫ শতাধিক মানুষ। অনেকে বিনা অপরাধেও জেলে থেকে জীবনের মূল্যবান সময় হারিয়ে এখন অথর্ব মানুষে পরিণত হয়েছে। ফসলি জমি হাতছাড়া হয়েছে ৫ সহস্রাধিক একর।

প্রতিরোধযুদ্ধের কমান্ডাররা : বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সরাসরি তত্ত্বাবধানে যুদ্ধের জন্য সেক্টর হেডকোয়ার্টার স্থাপন করা হয় নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার ভবানীপুরে। ছিটমহল স্টাইলের পাহাড়ি উপত্যকা ভবানীপুরের যে স্থানটিতে সেক্টর হেডকোয়ার্টার স্থাপন করা হয় সেখানে যাতায়াত করা ছিল প্রায় দুঃসাধ্য। বাংলাদেশের মূল ভূখ- থেকে ভবানীপুরের ২০-২২ একর আয়তনের ওই ছিটমহলটুকুতে ভারতের সীমানা ডিঙিয়ে যাতায়াত করা সম্ভব ছিল। ফলে দেশের ভিতরে থেকেও বাংলাদেশের সেনা, বিডিআর, পুলিশসহ প্রশাসনিক অন্যান্য সংস্থার প্রায় ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিল প্রতিরোধযোদ্ধাদের হেডকোয়ার্টার এলাকাটি। সেক্টরের জিওসি হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন টাঙ্গাইলের বাসিন্দা সেলিম তালুকদার। এখানে সেকেন্ড-ইন-কমান্ড ছিলেন প্রশান্ত কুমার সরকার। কোয়ার্টার গার্ডের অধিনায়ক ছিলেন শরীফুল ইসলাম খান (ধামরাই উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান)। ডিফেন্স কমান্ডার হিসেবে ঘাঁটি করা হয় সোমেশ্বরী নদীঘেঁষা সুউচ্চ পাহাড়চূড়ায় (বর্তমানে বিজিবির ভবানীপুর বিওপি), দায়িত্বে ছিলেন সাইদুর রহমান, যিনি এলাকায় মহারাজ হিসেবে পরিচিত। হেডকোয়ার্টারের আওতায় বেশ কয়েকটি সাবসেক্টর গড়ে তোলা হয় বাংলাদেশ অভ্যন্তরেই, দুর্গম পাহাড়-অরণ্যে। এগুলো হলো- নেত্রকোনা-সুনামগঞ্জ জেলা সীমান্তবর্তী বেতগড়া (কমান্ডার : সুকুমার সরকার), কলমাকান্দা থানা এলাকায় রংরা (কমান্ডার : জিতেন্দ্র ভৌমিক), দুর্গাপুর থানা এলাকায় ভবানীপুর (কমান্ডার : প্রশান্ত কুমার সরকার-বিল্লাবিন), নেলুয়াগিরি (কমান্ডার : সুনীল অধিকারী), ধোবাউড়া থানাধীন দাবরাং (কমান্ডার : দীপংকর তালুকদার), হালুয়াঘাট থানা এলাকায় গোবরাকুড়া (কমান্ডার : অতুল সরকার), ঝিনাইগাতী থানা এলাকার উত্তর গজনী। এসব সাবসেক্টর আওতায় ছোট বড় আরও বেশ কয়েকটি ক্যাম্প ছিল প্রতিরোধযোদ্ধাদের।

আরও যারা প্রতিরোধযুদ্ধে যান : প্রতিরোধযুদ্ধের শুরুতেই রাঙামাটি থেকে দীপংকর তালুকদার হাজির হয়েছিলেন মেঘালয়ের সীমান্তে, কাদের সিদ্দিকীর ঘাঁটিতে। সেখানে যান কাদের সিদ্দিকীর বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী এমপি, নারায়ণগঞ্জের নাসিম ওসমান, ধামরাইয়ের শরীফুল ইসলাম খান, কুলাউড়ার সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মানু মজুমদার, মালেক উকিল, শেখ নওসের আলী নসু প্রমুখ। কেমন আছেন সেই প্রতিরোধযোদ্ধারা? ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার প্রতিবাদে প্রতিরোধযুদ্ধে অংশ নেওয়া সেদিনের যুবকরা আজ কেউ আর ভালো নেই। যুদ্ধকালেই তাদের সহায়সম্পদ সবকিছু কেড়ে নিয়েছে খুনি মোশতাকের দোসররা। যুদ্ধ সমাপ্ত ঘোষণার পর অনেকেই প্রায় তিন যুগ ধরে আসাম-মেঘালয়ের পাহাড়-জঙ্গলে নির্বাসনে থাকতে বাধ্য হয়েছেন। যারা জিয়াউর রহমান সরকারের পুনর্বাসনের ঘোষণায় বিশ্বাস করে দেশে ফিরেছেন তাদের বছরের পর বছর জেলজীবন কাটাতে হয়েছে।

 সব শেষে এলাকায় ফিরে প্রতিরোধযোদ্ধারা একেকজন হয়ে পড়েন পরিবারবিচ্ছিন্ন, সবার সীমাহীন অবজ্ঞা-অবহেলারও শিকার হন। প্রতিরোধযুদ্ধে জীবন বাজি রেখে বারবার ঝুঁকিপূর্ণ অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া গেরিলা কমান্ডার জিতেন্দ্র ভৌমিক বলেন, ‘পিতার (বঙ্গবন্ধু) রক্তের বদলা নিতে ছেলেদের যা করণীয় তা-ই করেছি। যে কারণে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার সুযোগ নিতেও ঘৃণাবোধ করেছি।’ অসমাপ্ত প্রতিরোধযুদ্ধের পর থেকেই টানা ৩৭টি বছর আসামের বিভিন্ন স্থানে নির্বাসনে ছিলেন তিনি। তার অনুপস্থিতিতে বাবা গজেন্দ্র ভৌমিক প্রশাসনিক নির্যাতনে রোগে শোকে মারা যান। মা চিত্র ভৌমিক এখনো বেঁচে আছেন প্যারালাইজ্ড অবস্থায়। জিতেন্দ্র ভৌমিক চোখের কোণে জমে ওঠা পানি মুছতে মুছতে বলেন, ‘আমি সেসব সন্তানতুল্য সহযোদ্ধার সঙ্গে প্রতারণা করে চলছি, মিথ্যা সান্ত¡না দিচ্ছি তাদের। বলি, কাল যাব ঢাকায়, পরশু যাব ঢাকায়। সব জানাব জায়গামতো। একটা কিছু করবই। একটা কিছু হবেই হবে।’ কিন্তু সেই একটা কিছু আর করা হয়ে ওঠে না জিতেন্দ্র ভৌমিকের, তাই তো নিজেই অনেকটা গা ঢাকা দিয়ে লুকিয়ে থাকেন বিরিশিরি এলাকায়। সহযোদ্ধাদের সঙ্গে মুখোমুখি হলে খুবই ব্যস্ততার ভান ধরে দিগ্বিদিক ছুটে চলেন। জিতেন ভৌমিক ক্ষোভে দুঃখে বলে ওঠেন, ‘আর পারি না। ভাবছি নিজেই আবার ভারতে পালিয়ে যাব। সেখানে শুধু আমার আর পরিবারের কান্না শুনি। এখানে এসে শুনছি হাজারো কণ্ঠের আর্তনাদ।’

ফাঁসির দড়ি থেকে বেঁচে ফেরা বিশ্বজিৎ নন্দী : বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, মুজিবভক্ত হিসেবে জীবন বাজি রাখা বিশ্বজিৎ নন্দীর জীবন কাটছে আজ সীমাহীন অবহেলায়, চরম কষ্টে। ফাঁসি থেকে প্রাণ বাঁচলেও তার জীবনচাকা আর যেন ঘুরছে না। টাঙ্গাইলের আকুরটাকুরপাড়ায় এক ছেলে, এক মেয়ে আর স্ত্রী নিয়ে গড়ে তোলা ছোট্ট পরিবারে অভাব-যন্ত্রণার চাপা আর্তনাদ থাকলেও বিশ্বজিৎ নন্দী মুখে হাসি ফুটিয়ে রাখার চেষ্টা করেন। একগাল হেসেই বলে ওঠেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের রায় কার্যকর হওয়ার পর থেকেই আনন্দে আছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
ডিবি পরিচয়ে ৩০ লাখ টাকা ছিনতাই গ্রেপ্তার ৩
ডিবি পরিচয়ে ৩০ লাখ টাকা ছিনতাই গ্রেপ্তার ৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আজ
বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান
বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
সম্প্রীতির পুকুর রক্ষায় বিক্ষোভ, ইউএনও অফিসে অবস্থান
সম্প্রীতির পুকুর রক্ষায় বিক্ষোভ, ইউএনও অফিসে অবস্থান
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে কারাগারে ভারতীয় যুবক
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে কারাগারে ভারতীয় যুবক
কেএমপি কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে উত্তপ্ত রাজপথ
কেএমপি কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে উত্তপ্ত রাজপথ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা