শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১ আপডেট:

খুনের সাক্ষী ছিল বাকপ্রতিবন্ধী

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের সাক্ষী ছিল বাকপ্রতিবন্ধী

স্ত্রী আর দুই ছেলেমেয়েকে নিয়ে একসঙ্গে নাস্তা করে অফিসে চলে যান সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী রেজাউল করিম। কিছু সময় পর ছেলে কলেজছাত্র সাইফ রেজাও বেরিয়ে যান। স্ত্রী রেজিয়া আক্তার আর মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার্থী মেয়ে সায়মা আক্তার বাসায়। খাবার টেবিলে মা-মেয়ে কথা বলছেন। এমন সময় কলিং বেলের শব্দ। সায়মা টেবিল থেকে উঠে দরজা খুলতে যায়। সায়মা ভিতর থেকে আগন্তুকের পরিচয় জানতে চায়। ‘স্কুল থেকে এসেছি’- দরজার ওপাশে অপরিচিত কণ্ঠ। তবে স্কুলের কথা বলায় সায়মা ভিতর থেকে দরজা খুলে দেয়। দরজার সামনে এক যুবক। তাকে দেখে সায়মার কেমন যেন সন্দেহ হয়। ভিতরে ঢুকতে না দিয়েই প্রশ্ন রাখে, ‘কী ব্যাপারে এসেছেন?’ যুবকটি কিছু বলার আগেই দরজার পাশে আড়াল হয়ে থাকা আরেক যুবক সামনে এসে দাঁড়ায়। সায়মা কেঁপে ওঠে। চেহারা ফেকাসে হয়ে যায়। কদিন ধরেই তাকে এই ছেলেটি ভীষণ উত্ত্যক্ত করছিল পথেঘাটে। সায়মা বলে, ‘আপনি এখানে কেন? কী ব্যাপার?’ এ কথা বলেই দ্রুত দরজা বন্ধ করতে যায়। কিন্তু ওই দুই যুবক দরজা ঠেলে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করে। সায়মার হাত ধরে বাইরে টেনে আনতে চায় তারা। ‘মা, মা, তাড়াতাড়ি আসো! বাঁচাও!’ সায়মা চিৎকার করেই যাচ্ছে। যুবকরা তার মুখ চেপে ধরে ধাক্কা দিয়ে ভিতরে ঢুকে পড়ে। মেয়ের এমন আর্তচিৎকারে রেজিয়া আক্তার দৌড়ে আসেন দরজার সামনে। যুবকরা তখন সায়মাকে নিয়ে ধস্তাধস্তি করছিল। ‘এই তোমরা কারা বাবা, কী ঘটনা? এমন করছ কেন?’ রেজিয়া বেগম জানতে চায়। তাদের নিবৃত্ত করার প্রাণান্ত চেষ্টা মায়ের। দুই যুবক এবার হিংস্র। একজন চাকু বের করে সায়মার মায়ের পেটে, বুকে, গলায় চালাতে থাকে। রক্ত ঝরে। ফিনকির মতো। আরেকজনের সঙ্গে সায়মার চলছিল ধস্তাধস্তি। সে অন্য যুবকের হাত থেকে চাকু নেয়। সায়মার পেটে-বুকে বসাতে থাকে। অসহায় মা-মেয়ে মানবরূপী দুই হায়েনার কাছে পরাস্ত। মেঝের ওপর লুটিয়ে পড়ে। রক্তে ভাসে মেঝে। তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করতে পায়ের রগ কেটে দেয় তারা। দুই ঘাতকের হাত, মুখ আর শরীরের বিভিন্ন অংশে মা-মেয়ের তাজা রক্ত।

আধা ঘণ্টায় কিলিং মিশন শেষ। দুই ঘাতক এবার বাথরুমে যায়। নিজেদের শরীরে পানি ঢালে। পরিষ্কার হয়। আসার সময় ব্যাগে করে নিজেদের কাপড় নিয়ে এসেছিল। রক্তে ভেজা কাপড় পাল্টে নেয়। চুল আঁচড়িয়ে স্বাভাবিক ভঙ্গিমায় ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। ঘরে পড়ে থাকে মা-মেয়ের রক্তাক্ত লাশ। কিছু সময় পর ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে যাওয়ার জন্য সায়মাকে ডাকতে বাসায় আসে তার বান্ধবীরা। বার বার কলিং বেল বাজায়। সাড়া নেই। হঠাৎ চোখে পড়ে দরজা খোলা। দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকে রক্তাক্ত সায়মাকে দেখতে পায়। পাশেই পড়ে আছেন সায়মার মা রেজিয়া। তারা চিৎকার করে আশপাশের লোকজন ডাকে। মা মেয়েকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। ডাক্তার তাদের মৃত ঘোষণা করেন। ২০১৪ সালের মার্চের ঘটনা। চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকার ১৭ নম্বর সড়কের একটি ভবনের চার তলায় ঠিক এভাবেই খুন করা হয় মা-মেয়েকে। ঘটনার পর সংবাদ পেয়ে পুলিশ আসে। শুরু হয় তদন্ত। বিভিন্ন আলামত উদ্ধার করে পুলিশ। খুঁজে পায় রক্তমাখা কাপড় আর চাকু। কিন্তু খুনি কে বা কারা, তা নিশ্চিত হতে পারে না পুলিশ। খুনের ঘটনা জানাজানি হলে ওই ভবন ঘিরে প্রচুর মানুষ ভিড় করে। আলামত সংগ্রহের পর ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ বেরিয়ে যায়। ভিড় করা স্থানীয় লোকজন নানা ধরনের কথা বলছিল নিজেদের মধ্যে। পুলিশের এক কর্মকর্তার চোখ আটকে যায় একজনের দিকে। ওই কর্মকর্তা দেখতে পান একটু ফাঁকে দাঁড়িয়ে এক ব্যক্তি আরেকজনকে কিছু বোঝানোর চেষ্টা করছেন। পুলিশ কর্মকর্তাটি বিষয়টি বুঝতে চান। কাছাকাছি গিয়ে তিনি বুঝতে পারেন, লোকটি বাকপ্রতিবন্ধী। পাশের লোকটিকে ওই ভবন দেখিয়ে হাত ছুড়ে নানা ভঙ্গিমায় কী যেন বোঝানোর চেষ্টা করেই যাচ্ছেন। তিনি সামনে গেলে, তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন ব্যক্তিটি। কিন্তু হায়! পুলিশ তার ভাষা বুঝতে পারে না। পুলিশ এটা বুঝতে পারে, এই ব্যক্তির কাছ থেকে হয়তো গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্য মিলবে। পুলিশ চট্টগ্রামের একটি অটিস্টিক স্কুলে গিয়ে একজন শিক্ষককে ডাকেন। তাকে সঙ্গে করে নিয়ে যান সেই বাকপ্রতিবন্ধী ব্যক্তির বাসায়। এবার সেই শিক্ষকের কাছে বলতে থাকেন। সেই শিক্ষক পুলিশকে জানায়, সেই ব্যক্তিটি দুজনকে দেখেছেন বেরিয়ে যেতে। পরে দেখলেও চিনবেন। ছবিতেও চিনতে পারবেন দুজনকে। পুলিশ একটু আশ্বস্ত হয়। যাক, একটা সূত্র মিলেছে খুনি শনাক্তের বিষয়ে। এদিকে সায়মার বাবা ও ভাইদের দাবি এই খুনের সঙ্গে স্থানীয় যুবক আবু রায়হান জড়িত। রায়হান বেশ কিছু দিন ধরেই সায়মাকে উত্ত্যক্ত করছিল। হুমকিও দিচ্ছিল সময়ে সময়ে। পুলিশ আবু রায়হানের বিষয়টি মাথায় রেখে তদন্তে এগিয়ে যায়।

পুলিশ আবু রায়হানের একটি ছবিও উদ্ধার করে। সেই ছবিটি বাকপ্রতিবন্ধী লোকটিকে দেখায়। দেখামাত্রই হ্যাঁ সূচক ইঙ্গিত করেন তিনি। পুলিশ নিশ্চিত হয়, খুনি কে। এবার খুনি ধরার মিশন। পুলিশ আবু রায়হান আর তার সহযোগীর খোঁজ করতে নানা স্থানে অভিযান চালায়। কিন্তু তার খোঁজ পায় না। জোড়া খুনের এ বিষয়টি এতটাই আলোচিত হয়ে ওঠে যে, সারা দেশেই খুনিদের গ্রেফতারে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশও (ডিবি) তার খোঁজে অনুসন্ধান চালায় বিভিন্ন স্থানে। ডিবির কাছে খবর আসে, রায়হান আছে ঢাকার ফকিরাপুলের আবাসিক হোটেল ‘আসরে’। ডিবির অভিযান ব্যর্থ হয়। রায়হান সেখানে উঠলেও সে তা ছেড়ে অন্য হোটেলে চলে যায়। ডিবি তার মোবাইল ট্র্যাকিং করে ফের। এবার পুলিশের অভিযান সফল। ফকিরাপুলের ‘মুনস্টার’ হোটেলের ২০২ নম্বর রুম থেকে রায়হানকে পাকড়াও করা হয়। তাকে চট্টগ্রাম পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়। রায়হানের তথ্যমতে তার সহযোগীকে গ্রেফতার করা হয় চট্টগ্রাম থেকে। সহযোগীর নাম শহীদ। সে পেশায় গাড়িচালক। এই জোড়া খুনে অংশ নিতে তাকে ১০ হাজার টাকায় ভাড়া করেছিল রায়হান। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, খুনি যেখানেই লুকিয়ে থাকুক, তারা ধরা পড়বেই। খুন করে কেউ কখনো লুকিয়ে থাকতে পারেনি। কোনো না কোনো সূত্রে ধরা তাকে পড়তেই হয়। তিনি বলেন, সায়মার পরিবার যদি আরও একটু সচেতন হতো, উত্ত্যক্তকারীর বিষয়ে ব্যবস্থা বা আইনের আশ্রয় নিত, তবে এভাবে দুটি প্রাণ হয়তো নাও যেতে পারত।

যেভাবে মা-মেয়েকে হত্যা : গ্রেফতারের পর রায়হান নিজেকে সায়মার প্রেমিক দাবি করে হত্যার বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে। জানা গেছে, হত্যাকান্ডের পর শহীদ চট্টগ্রামেই লুকিয়ে থাকে। কিন্তু রায়হান রাতেই বাসযোগে ঢাকায় চলে এসে প্রথমে মালিবাগে তার এক বন্ধুর বাসায় ওঠে। সেখান থেকে পরদিন সকালে প্রথমে ফকিরাপুলের হোটেল আসরে ওঠে। এরপর রাত ৮টার দিকে ওই হোটেল পরিবর্তন করে একই এলাকার হোটেল মুনস্টারে ওঠে। এরপর তার পরিকল্পনা ছিল বিমানবন্দর হয়ে দুবাই চলে যাওয়ার। দুবাইতে তার বড় ভাই থাকেন। রায়হান দাবি করেছে, তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল সায়মার। তবে তদন্তে জানা গেছে, দেড় বছর ধরে সে উত্ত্যক্ত করত সায়মাকে। সায়মা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে রায়হান। ২০১৪ সালের ২২ মার্চ রায়হান তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু শহীদের সঙ্গে দেখা করে সায়মাকে বাসা থেকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে বিয়ে করার পরিকল্পনা করে। এতে বাধা পেলে হত্যার পরিকল্পনাও করা হয়। এ পরিকল্পনা অনুযায়ী সবকিছু ঠিক থাকলে সহযোগিতার বিনিময়ে বন্ধু রায়হানের কাছে ১০ হাজার টাকা দাবি করে শহীদ। এ ছাড়া সায়মার বাসা থেকে সোনার অলঙ্কারসহ নগদ টাকা লুট করতে চায় শহীদ। তার এসব শর্তে রাজি হয় রায়হান। এরপর ২৪ মার্চ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রায়হান ও শহীদ একটি অটোরিকশায় করে আগ্রাবাদের সিডিএ আবাসিক এলাকার ১৭ নম্বর সড়কের ১২৯ নম্বর ভবন যমুনার সামনে যায়। ওই ভবনের চতুর্থ তলায় সায়মাদের ফ্ল্যাট। ওখানে গিয়ে তারা খুনের ঘটনা ঘটায়।

বিচার : মা-মেয়ে হত্যার দায়ে রায়হান ও শহীদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকরের আদেশ দিয়েছে চট্টগ্রামের একটি আদালত। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক বহুল আলোচিত মামলাটির এ রায় দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা