শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১ আপডেট:

খুনের সাক্ষী ছিল বাকপ্রতিবন্ধী

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের সাক্ষী ছিল বাকপ্রতিবন্ধী

স্ত্রী আর দুই ছেলেমেয়েকে নিয়ে একসঙ্গে নাস্তা করে অফিসে চলে যান সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী রেজাউল করিম। কিছু সময় পর ছেলে কলেজছাত্র সাইফ রেজাও বেরিয়ে যান। স্ত্রী রেজিয়া আক্তার আর মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার্থী মেয়ে সায়মা আক্তার বাসায়। খাবার টেবিলে মা-মেয়ে কথা বলছেন। এমন সময় কলিং বেলের শব্দ। সায়মা টেবিল থেকে উঠে দরজা খুলতে যায়। সায়মা ভিতর থেকে আগন্তুকের পরিচয় জানতে চায়। ‘স্কুল থেকে এসেছি’- দরজার ওপাশে অপরিচিত কণ্ঠ। তবে স্কুলের কথা বলায় সায়মা ভিতর থেকে দরজা খুলে দেয়। দরজার সামনে এক যুবক। তাকে দেখে সায়মার কেমন যেন সন্দেহ হয়। ভিতরে ঢুকতে না দিয়েই প্রশ্ন রাখে, ‘কী ব্যাপারে এসেছেন?’ যুবকটি কিছু বলার আগেই দরজার পাশে আড়াল হয়ে থাকা আরেক যুবক সামনে এসে দাঁড়ায়। সায়মা কেঁপে ওঠে। চেহারা ফেকাসে হয়ে যায়। কদিন ধরেই তাকে এই ছেলেটি ভীষণ উত্ত্যক্ত করছিল পথেঘাটে। সায়মা বলে, ‘আপনি এখানে কেন? কী ব্যাপার?’ এ কথা বলেই দ্রুত দরজা বন্ধ করতে যায়। কিন্তু ওই দুই যুবক দরজা ঠেলে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করে। সায়মার হাত ধরে বাইরে টেনে আনতে চায় তারা। ‘মা, মা, তাড়াতাড়ি আসো! বাঁচাও!’ সায়মা চিৎকার করেই যাচ্ছে। যুবকরা তার মুখ চেপে ধরে ধাক্কা দিয়ে ভিতরে ঢুকে পড়ে। মেয়ের এমন আর্তচিৎকারে রেজিয়া আক্তার দৌড়ে আসেন দরজার সামনে। যুবকরা তখন সায়মাকে নিয়ে ধস্তাধস্তি করছিল। ‘এই তোমরা কারা বাবা, কী ঘটনা? এমন করছ কেন?’ রেজিয়া বেগম জানতে চায়। তাদের নিবৃত্ত করার প্রাণান্ত চেষ্টা মায়ের। দুই যুবক এবার হিংস্র। একজন চাকু বের করে সায়মার মায়ের পেটে, বুকে, গলায় চালাতে থাকে। রক্ত ঝরে। ফিনকির মতো। আরেকজনের সঙ্গে সায়মার চলছিল ধস্তাধস্তি। সে অন্য যুবকের হাত থেকে চাকু নেয়। সায়মার পেটে-বুকে বসাতে থাকে। অসহায় মা-মেয়ে মানবরূপী দুই হায়েনার কাছে পরাস্ত। মেঝের ওপর লুটিয়ে পড়ে। রক্তে ভাসে মেঝে। তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করতে পায়ের রগ কেটে দেয় তারা। দুই ঘাতকের হাত, মুখ আর শরীরের বিভিন্ন অংশে মা-মেয়ের তাজা রক্ত।

আধা ঘণ্টায় কিলিং মিশন শেষ। দুই ঘাতক এবার বাথরুমে যায়। নিজেদের শরীরে পানি ঢালে। পরিষ্কার হয়। আসার সময় ব্যাগে করে নিজেদের কাপড় নিয়ে এসেছিল। রক্তে ভেজা কাপড় পাল্টে নেয়। চুল আঁচড়িয়ে স্বাভাবিক ভঙ্গিমায় ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। ঘরে পড়ে থাকে মা-মেয়ের রক্তাক্ত লাশ। কিছু সময় পর ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে যাওয়ার জন্য সায়মাকে ডাকতে বাসায় আসে তার বান্ধবীরা। বার বার কলিং বেল বাজায়। সাড়া নেই। হঠাৎ চোখে পড়ে দরজা খোলা। দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকে রক্তাক্ত সায়মাকে দেখতে পায়। পাশেই পড়ে আছেন সায়মার মা রেজিয়া। তারা চিৎকার করে আশপাশের লোকজন ডাকে। মা মেয়েকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। ডাক্তার তাদের মৃত ঘোষণা করেন। ২০১৪ সালের মার্চের ঘটনা। চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকার ১৭ নম্বর সড়কের একটি ভবনের চার তলায় ঠিক এভাবেই খুন করা হয় মা-মেয়েকে। ঘটনার পর সংবাদ পেয়ে পুলিশ আসে। শুরু হয় তদন্ত। বিভিন্ন আলামত উদ্ধার করে পুলিশ। খুঁজে পায় রক্তমাখা কাপড় আর চাকু। কিন্তু খুনি কে বা কারা, তা নিশ্চিত হতে পারে না পুলিশ। খুনের ঘটনা জানাজানি হলে ওই ভবন ঘিরে প্রচুর মানুষ ভিড় করে। আলামত সংগ্রহের পর ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ বেরিয়ে যায়। ভিড় করা স্থানীয় লোকজন নানা ধরনের কথা বলছিল নিজেদের মধ্যে। পুলিশের এক কর্মকর্তার চোখ আটকে যায় একজনের দিকে। ওই কর্মকর্তা দেখতে পান একটু ফাঁকে দাঁড়িয়ে এক ব্যক্তি আরেকজনকে কিছু বোঝানোর চেষ্টা করছেন। পুলিশ কর্মকর্তাটি বিষয়টি বুঝতে চান। কাছাকাছি গিয়ে তিনি বুঝতে পারেন, লোকটি বাকপ্রতিবন্ধী। পাশের লোকটিকে ওই ভবন দেখিয়ে হাত ছুড়ে নানা ভঙ্গিমায় কী যেন বোঝানোর চেষ্টা করেই যাচ্ছেন। তিনি সামনে গেলে, তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন ব্যক্তিটি। কিন্তু হায়! পুলিশ তার ভাষা বুঝতে পারে না। পুলিশ এটা বুঝতে পারে, এই ব্যক্তির কাছ থেকে হয়তো গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্য মিলবে। পুলিশ চট্টগ্রামের একটি অটিস্টিক স্কুলে গিয়ে একজন শিক্ষককে ডাকেন। তাকে সঙ্গে করে নিয়ে যান সেই বাকপ্রতিবন্ধী ব্যক্তির বাসায়। এবার সেই শিক্ষকের কাছে বলতে থাকেন। সেই শিক্ষক পুলিশকে জানায়, সেই ব্যক্তিটি দুজনকে দেখেছেন বেরিয়ে যেতে। পরে দেখলেও চিনবেন। ছবিতেও চিনতে পারবেন দুজনকে। পুলিশ একটু আশ্বস্ত হয়। যাক, একটা সূত্র মিলেছে খুনি শনাক্তের বিষয়ে। এদিকে সায়মার বাবা ও ভাইদের দাবি এই খুনের সঙ্গে স্থানীয় যুবক আবু রায়হান জড়িত। রায়হান বেশ কিছু দিন ধরেই সায়মাকে উত্ত্যক্ত করছিল। হুমকিও দিচ্ছিল সময়ে সময়ে। পুলিশ আবু রায়হানের বিষয়টি মাথায় রেখে তদন্তে এগিয়ে যায়।

পুলিশ আবু রায়হানের একটি ছবিও উদ্ধার করে। সেই ছবিটি বাকপ্রতিবন্ধী লোকটিকে দেখায়। দেখামাত্রই হ্যাঁ সূচক ইঙ্গিত করেন তিনি। পুলিশ নিশ্চিত হয়, খুনি কে। এবার খুনি ধরার মিশন। পুলিশ আবু রায়হান আর তার সহযোগীর খোঁজ করতে নানা স্থানে অভিযান চালায়। কিন্তু তার খোঁজ পায় না। জোড়া খুনের এ বিষয়টি এতটাই আলোচিত হয়ে ওঠে যে, সারা দেশেই খুনিদের গ্রেফতারে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশও (ডিবি) তার খোঁজে অনুসন্ধান চালায় বিভিন্ন স্থানে। ডিবির কাছে খবর আসে, রায়হান আছে ঢাকার ফকিরাপুলের আবাসিক হোটেল ‘আসরে’। ডিবির অভিযান ব্যর্থ হয়। রায়হান সেখানে উঠলেও সে তা ছেড়ে অন্য হোটেলে চলে যায়। ডিবি তার মোবাইল ট্র্যাকিং করে ফের। এবার পুলিশের অভিযান সফল। ফকিরাপুলের ‘মুনস্টার’ হোটেলের ২০২ নম্বর রুম থেকে রায়হানকে পাকড়াও করা হয়। তাকে চট্টগ্রাম পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়। রায়হানের তথ্যমতে তার সহযোগীকে গ্রেফতার করা হয় চট্টগ্রাম থেকে। সহযোগীর নাম শহীদ। সে পেশায় গাড়িচালক। এই জোড়া খুনে অংশ নিতে তাকে ১০ হাজার টাকায় ভাড়া করেছিল রায়হান। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, খুনি যেখানেই লুকিয়ে থাকুক, তারা ধরা পড়বেই। খুন করে কেউ কখনো লুকিয়ে থাকতে পারেনি। কোনো না কোনো সূত্রে ধরা তাকে পড়তেই হয়। তিনি বলেন, সায়মার পরিবার যদি আরও একটু সচেতন হতো, উত্ত্যক্তকারীর বিষয়ে ব্যবস্থা বা আইনের আশ্রয় নিত, তবে এভাবে দুটি প্রাণ হয়তো নাও যেতে পারত।

যেভাবে মা-মেয়েকে হত্যা : গ্রেফতারের পর রায়হান নিজেকে সায়মার প্রেমিক দাবি করে হত্যার বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে। জানা গেছে, হত্যাকান্ডের পর শহীদ চট্টগ্রামেই লুকিয়ে থাকে। কিন্তু রায়হান রাতেই বাসযোগে ঢাকায় চলে এসে প্রথমে মালিবাগে তার এক বন্ধুর বাসায় ওঠে। সেখান থেকে পরদিন সকালে প্রথমে ফকিরাপুলের হোটেল আসরে ওঠে। এরপর রাত ৮টার দিকে ওই হোটেল পরিবর্তন করে একই এলাকার হোটেল মুনস্টারে ওঠে। এরপর তার পরিকল্পনা ছিল বিমানবন্দর হয়ে দুবাই চলে যাওয়ার। দুবাইতে তার বড় ভাই থাকেন। রায়হান দাবি করেছে, তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল সায়মার। তবে তদন্তে জানা গেছে, দেড় বছর ধরে সে উত্ত্যক্ত করত সায়মাকে। সায়মা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে রায়হান। ২০১৪ সালের ২২ মার্চ রায়হান তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু শহীদের সঙ্গে দেখা করে সায়মাকে বাসা থেকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে বিয়ে করার পরিকল্পনা করে। এতে বাধা পেলে হত্যার পরিকল্পনাও করা হয়। এ পরিকল্পনা অনুযায়ী সবকিছু ঠিক থাকলে সহযোগিতার বিনিময়ে বন্ধু রায়হানের কাছে ১০ হাজার টাকা দাবি করে শহীদ। এ ছাড়া সায়মার বাসা থেকে সোনার অলঙ্কারসহ নগদ টাকা লুট করতে চায় শহীদ। তার এসব শর্তে রাজি হয় রায়হান। এরপর ২৪ মার্চ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রায়হান ও শহীদ একটি অটোরিকশায় করে আগ্রাবাদের সিডিএ আবাসিক এলাকার ১৭ নম্বর সড়কের ১২৯ নম্বর ভবন যমুনার সামনে যায়। ওই ভবনের চতুর্থ তলায় সায়মাদের ফ্ল্যাট। ওখানে গিয়ে তারা খুনের ঘটনা ঘটায়।

বিচার : মা-মেয়ে হত্যার দায়ে রায়হান ও শহীদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকরের আদেশ দিয়েছে চট্টগ্রামের একটি আদালত। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক বহুল আলোচিত মামলাটির এ রায় দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন