শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১ আপডেট:

খুনের সাক্ষী ছিল বাকপ্রতিবন্ধী

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের সাক্ষী ছিল বাকপ্রতিবন্ধী

স্ত্রী আর দুই ছেলেমেয়েকে নিয়ে একসঙ্গে নাস্তা করে অফিসে চলে যান সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী রেজাউল করিম। কিছু সময় পর ছেলে কলেজছাত্র সাইফ রেজাও বেরিয়ে যান। স্ত্রী রেজিয়া আক্তার আর মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার্থী মেয়ে সায়মা আক্তার বাসায়। খাবার টেবিলে মা-মেয়ে কথা বলছেন। এমন সময় কলিং বেলের শব্দ। সায়মা টেবিল থেকে উঠে দরজা খুলতে যায়। সায়মা ভিতর থেকে আগন্তুকের পরিচয় জানতে চায়। ‘স্কুল থেকে এসেছি’- দরজার ওপাশে অপরিচিত কণ্ঠ। তবে স্কুলের কথা বলায় সায়মা ভিতর থেকে দরজা খুলে দেয়। দরজার সামনে এক যুবক। তাকে দেখে সায়মার কেমন যেন সন্দেহ হয়। ভিতরে ঢুকতে না দিয়েই প্রশ্ন রাখে, ‘কী ব্যাপারে এসেছেন?’ যুবকটি কিছু বলার আগেই দরজার পাশে আড়াল হয়ে থাকা আরেক যুবক সামনে এসে দাঁড়ায়। সায়মা কেঁপে ওঠে। চেহারা ফেকাসে হয়ে যায়। কদিন ধরেই তাকে এই ছেলেটি ভীষণ উত্ত্যক্ত করছিল পথেঘাটে। সায়মা বলে, ‘আপনি এখানে কেন? কী ব্যাপার?’ এ কথা বলেই দ্রুত দরজা বন্ধ করতে যায়। কিন্তু ওই দুই যুবক দরজা ঠেলে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করে। সায়মার হাত ধরে বাইরে টেনে আনতে চায় তারা। ‘মা, মা, তাড়াতাড়ি আসো! বাঁচাও!’ সায়মা চিৎকার করেই যাচ্ছে। যুবকরা তার মুখ চেপে ধরে ধাক্কা দিয়ে ভিতরে ঢুকে পড়ে। মেয়ের এমন আর্তচিৎকারে রেজিয়া আক্তার দৌড়ে আসেন দরজার সামনে। যুবকরা তখন সায়মাকে নিয়ে ধস্তাধস্তি করছিল। ‘এই তোমরা কারা বাবা, কী ঘটনা? এমন করছ কেন?’ রেজিয়া বেগম জানতে চায়। তাদের নিবৃত্ত করার প্রাণান্ত চেষ্টা মায়ের। দুই যুবক এবার হিংস্র। একজন চাকু বের করে সায়মার মায়ের পেটে, বুকে, গলায় চালাতে থাকে। রক্ত ঝরে। ফিনকির মতো। আরেকজনের সঙ্গে সায়মার চলছিল ধস্তাধস্তি। সে অন্য যুবকের হাত থেকে চাকু নেয়। সায়মার পেটে-বুকে বসাতে থাকে। অসহায় মা-মেয়ে মানবরূপী দুই হায়েনার কাছে পরাস্ত। মেঝের ওপর লুটিয়ে পড়ে। রক্তে ভাসে মেঝে। তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করতে পায়ের রগ কেটে দেয় তারা। দুই ঘাতকের হাত, মুখ আর শরীরের বিভিন্ন অংশে মা-মেয়ের তাজা রক্ত।

আধা ঘণ্টায় কিলিং মিশন শেষ। দুই ঘাতক এবার বাথরুমে যায়। নিজেদের শরীরে পানি ঢালে। পরিষ্কার হয়। আসার সময় ব্যাগে করে নিজেদের কাপড় নিয়ে এসেছিল। রক্তে ভেজা কাপড় পাল্টে নেয়। চুল আঁচড়িয়ে স্বাভাবিক ভঙ্গিমায় ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। ঘরে পড়ে থাকে মা-মেয়ের রক্তাক্ত লাশ। কিছু সময় পর ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে যাওয়ার জন্য সায়মাকে ডাকতে বাসায় আসে তার বান্ধবীরা। বার বার কলিং বেল বাজায়। সাড়া নেই। হঠাৎ চোখে পড়ে দরজা খোলা। দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকে রক্তাক্ত সায়মাকে দেখতে পায়। পাশেই পড়ে আছেন সায়মার মা রেজিয়া। তারা চিৎকার করে আশপাশের লোকজন ডাকে। মা মেয়েকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। ডাক্তার তাদের মৃত ঘোষণা করেন। ২০১৪ সালের মার্চের ঘটনা। চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকার ১৭ নম্বর সড়কের একটি ভবনের চার তলায় ঠিক এভাবেই খুন করা হয় মা-মেয়েকে। ঘটনার পর সংবাদ পেয়ে পুলিশ আসে। শুরু হয় তদন্ত। বিভিন্ন আলামত উদ্ধার করে পুলিশ। খুঁজে পায় রক্তমাখা কাপড় আর চাকু। কিন্তু খুনি কে বা কারা, তা নিশ্চিত হতে পারে না পুলিশ। খুনের ঘটনা জানাজানি হলে ওই ভবন ঘিরে প্রচুর মানুষ ভিড় করে। আলামত সংগ্রহের পর ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ বেরিয়ে যায়। ভিড় করা স্থানীয় লোকজন নানা ধরনের কথা বলছিল নিজেদের মধ্যে। পুলিশের এক কর্মকর্তার চোখ আটকে যায় একজনের দিকে। ওই কর্মকর্তা দেখতে পান একটু ফাঁকে দাঁড়িয়ে এক ব্যক্তি আরেকজনকে কিছু বোঝানোর চেষ্টা করছেন। পুলিশ কর্মকর্তাটি বিষয়টি বুঝতে চান। কাছাকাছি গিয়ে তিনি বুঝতে পারেন, লোকটি বাকপ্রতিবন্ধী। পাশের লোকটিকে ওই ভবন দেখিয়ে হাত ছুড়ে নানা ভঙ্গিমায় কী যেন বোঝানোর চেষ্টা করেই যাচ্ছেন। তিনি সামনে গেলে, তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন ব্যক্তিটি। কিন্তু হায়! পুলিশ তার ভাষা বুঝতে পারে না। পুলিশ এটা বুঝতে পারে, এই ব্যক্তির কাছ থেকে হয়তো গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্য মিলবে। পুলিশ চট্টগ্রামের একটি অটিস্টিক স্কুলে গিয়ে একজন শিক্ষককে ডাকেন। তাকে সঙ্গে করে নিয়ে যান সেই বাকপ্রতিবন্ধী ব্যক্তির বাসায়। এবার সেই শিক্ষকের কাছে বলতে থাকেন। সেই শিক্ষক পুলিশকে জানায়, সেই ব্যক্তিটি দুজনকে দেখেছেন বেরিয়ে যেতে। পরে দেখলেও চিনবেন। ছবিতেও চিনতে পারবেন দুজনকে। পুলিশ একটু আশ্বস্ত হয়। যাক, একটা সূত্র মিলেছে খুনি শনাক্তের বিষয়ে। এদিকে সায়মার বাবা ও ভাইদের দাবি এই খুনের সঙ্গে স্থানীয় যুবক আবু রায়হান জড়িত। রায়হান বেশ কিছু দিন ধরেই সায়মাকে উত্ত্যক্ত করছিল। হুমকিও দিচ্ছিল সময়ে সময়ে। পুলিশ আবু রায়হানের বিষয়টি মাথায় রেখে তদন্তে এগিয়ে যায়।

পুলিশ আবু রায়হানের একটি ছবিও উদ্ধার করে। সেই ছবিটি বাকপ্রতিবন্ধী লোকটিকে দেখায়। দেখামাত্রই হ্যাঁ সূচক ইঙ্গিত করেন তিনি। পুলিশ নিশ্চিত হয়, খুনি কে। এবার খুনি ধরার মিশন। পুলিশ আবু রায়হান আর তার সহযোগীর খোঁজ করতে নানা স্থানে অভিযান চালায়। কিন্তু তার খোঁজ পায় না। জোড়া খুনের এ বিষয়টি এতটাই আলোচিত হয়ে ওঠে যে, সারা দেশেই খুনিদের গ্রেফতারে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশও (ডিবি) তার খোঁজে অনুসন্ধান চালায় বিভিন্ন স্থানে। ডিবির কাছে খবর আসে, রায়হান আছে ঢাকার ফকিরাপুলের আবাসিক হোটেল ‘আসরে’। ডিবির অভিযান ব্যর্থ হয়। রায়হান সেখানে উঠলেও সে তা ছেড়ে অন্য হোটেলে চলে যায়। ডিবি তার মোবাইল ট্র্যাকিং করে ফের। এবার পুলিশের অভিযান সফল। ফকিরাপুলের ‘মুনস্টার’ হোটেলের ২০২ নম্বর রুম থেকে রায়হানকে পাকড়াও করা হয়। তাকে চট্টগ্রাম পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়। রায়হানের তথ্যমতে তার সহযোগীকে গ্রেফতার করা হয় চট্টগ্রাম থেকে। সহযোগীর নাম শহীদ। সে পেশায় গাড়িচালক। এই জোড়া খুনে অংশ নিতে তাকে ১০ হাজার টাকায় ভাড়া করেছিল রায়হান। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, খুনি যেখানেই লুকিয়ে থাকুক, তারা ধরা পড়বেই। খুন করে কেউ কখনো লুকিয়ে থাকতে পারেনি। কোনো না কোনো সূত্রে ধরা তাকে পড়তেই হয়। তিনি বলেন, সায়মার পরিবার যদি আরও একটু সচেতন হতো, উত্ত্যক্তকারীর বিষয়ে ব্যবস্থা বা আইনের আশ্রয় নিত, তবে এভাবে দুটি প্রাণ হয়তো নাও যেতে পারত।

যেভাবে মা-মেয়েকে হত্যা : গ্রেফতারের পর রায়হান নিজেকে সায়মার প্রেমিক দাবি করে হত্যার বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে। জানা গেছে, হত্যাকান্ডের পর শহীদ চট্টগ্রামেই লুকিয়ে থাকে। কিন্তু রায়হান রাতেই বাসযোগে ঢাকায় চলে এসে প্রথমে মালিবাগে তার এক বন্ধুর বাসায় ওঠে। সেখান থেকে পরদিন সকালে প্রথমে ফকিরাপুলের হোটেল আসরে ওঠে। এরপর রাত ৮টার দিকে ওই হোটেল পরিবর্তন করে একই এলাকার হোটেল মুনস্টারে ওঠে। এরপর তার পরিকল্পনা ছিল বিমানবন্দর হয়ে দুবাই চলে যাওয়ার। দুবাইতে তার বড় ভাই থাকেন। রায়হান দাবি করেছে, তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল সায়মার। তবে তদন্তে জানা গেছে, দেড় বছর ধরে সে উত্ত্যক্ত করত সায়মাকে। সায়মা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে রায়হান। ২০১৪ সালের ২২ মার্চ রায়হান তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু শহীদের সঙ্গে দেখা করে সায়মাকে বাসা থেকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে বিয়ে করার পরিকল্পনা করে। এতে বাধা পেলে হত্যার পরিকল্পনাও করা হয়। এ পরিকল্পনা অনুযায়ী সবকিছু ঠিক থাকলে সহযোগিতার বিনিময়ে বন্ধু রায়হানের কাছে ১০ হাজার টাকা দাবি করে শহীদ। এ ছাড়া সায়মার বাসা থেকে সোনার অলঙ্কারসহ নগদ টাকা লুট করতে চায় শহীদ। তার এসব শর্তে রাজি হয় রায়হান। এরপর ২৪ মার্চ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রায়হান ও শহীদ একটি অটোরিকশায় করে আগ্রাবাদের সিডিএ আবাসিক এলাকার ১৭ নম্বর সড়কের ১২৯ নম্বর ভবন যমুনার সামনে যায়। ওই ভবনের চতুর্থ তলায় সায়মাদের ফ্ল্যাট। ওখানে গিয়ে তারা খুনের ঘটনা ঘটায়।

বিচার : মা-মেয়ে হত্যার দায়ে রায়হান ও শহীদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকরের আদেশ দিয়েছে চট্টগ্রামের একটি আদালত। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক বহুল আলোচিত মামলাটির এ রায় দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন