শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১ আপডেট:

খুনের সাক্ষী ছিল বাকপ্রতিবন্ধী

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের সাক্ষী ছিল বাকপ্রতিবন্ধী

স্ত্রী আর দুই ছেলেমেয়েকে নিয়ে একসঙ্গে নাস্তা করে অফিসে চলে যান সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী রেজাউল করিম। কিছু সময় পর ছেলে কলেজছাত্র সাইফ রেজাও বেরিয়ে যান। স্ত্রী রেজিয়া আক্তার আর মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার্থী মেয়ে সায়মা আক্তার বাসায়। খাবার টেবিলে মা-মেয়ে কথা বলছেন। এমন সময় কলিং বেলের শব্দ। সায়মা টেবিল থেকে উঠে দরজা খুলতে যায়। সায়মা ভিতর থেকে আগন্তুকের পরিচয় জানতে চায়। ‘স্কুল থেকে এসেছি’- দরজার ওপাশে অপরিচিত কণ্ঠ। তবে স্কুলের কথা বলায় সায়মা ভিতর থেকে দরজা খুলে দেয়। দরজার সামনে এক যুবক। তাকে দেখে সায়মার কেমন যেন সন্দেহ হয়। ভিতরে ঢুকতে না দিয়েই প্রশ্ন রাখে, ‘কী ব্যাপারে এসেছেন?’ যুবকটি কিছু বলার আগেই দরজার পাশে আড়াল হয়ে থাকা আরেক যুবক সামনে এসে দাঁড়ায়। সায়মা কেঁপে ওঠে। চেহারা ফেকাসে হয়ে যায়। কদিন ধরেই তাকে এই ছেলেটি ভীষণ উত্ত্যক্ত করছিল পথেঘাটে। সায়মা বলে, ‘আপনি এখানে কেন? কী ব্যাপার?’ এ কথা বলেই দ্রুত দরজা বন্ধ করতে যায়। কিন্তু ওই দুই যুবক দরজা ঠেলে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করে। সায়মার হাত ধরে বাইরে টেনে আনতে চায় তারা। ‘মা, মা, তাড়াতাড়ি আসো! বাঁচাও!’ সায়মা চিৎকার করেই যাচ্ছে। যুবকরা তার মুখ চেপে ধরে ধাক্কা দিয়ে ভিতরে ঢুকে পড়ে। মেয়ের এমন আর্তচিৎকারে রেজিয়া আক্তার দৌড়ে আসেন দরজার সামনে। যুবকরা তখন সায়মাকে নিয়ে ধস্তাধস্তি করছিল। ‘এই তোমরা কারা বাবা, কী ঘটনা? এমন করছ কেন?’ রেজিয়া বেগম জানতে চায়। তাদের নিবৃত্ত করার প্রাণান্ত চেষ্টা মায়ের। দুই যুবক এবার হিংস্র। একজন চাকু বের করে সায়মার মায়ের পেটে, বুকে, গলায় চালাতে থাকে। রক্ত ঝরে। ফিনকির মতো। আরেকজনের সঙ্গে সায়মার চলছিল ধস্তাধস্তি। সে অন্য যুবকের হাত থেকে চাকু নেয়। সায়মার পেটে-বুকে বসাতে থাকে। অসহায় মা-মেয়ে মানবরূপী দুই হায়েনার কাছে পরাস্ত। মেঝের ওপর লুটিয়ে পড়ে। রক্তে ভাসে মেঝে। তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করতে পায়ের রগ কেটে দেয় তারা। দুই ঘাতকের হাত, মুখ আর শরীরের বিভিন্ন অংশে মা-মেয়ের তাজা রক্ত।

আধা ঘণ্টায় কিলিং মিশন শেষ। দুই ঘাতক এবার বাথরুমে যায়। নিজেদের শরীরে পানি ঢালে। পরিষ্কার হয়। আসার সময় ব্যাগে করে নিজেদের কাপড় নিয়ে এসেছিল। রক্তে ভেজা কাপড় পাল্টে নেয়। চুল আঁচড়িয়ে স্বাভাবিক ভঙ্গিমায় ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। ঘরে পড়ে থাকে মা-মেয়ের রক্তাক্ত লাশ। কিছু সময় পর ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে যাওয়ার জন্য সায়মাকে ডাকতে বাসায় আসে তার বান্ধবীরা। বার বার কলিং বেল বাজায়। সাড়া নেই। হঠাৎ চোখে পড়ে দরজা খোলা। দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকে রক্তাক্ত সায়মাকে দেখতে পায়। পাশেই পড়ে আছেন সায়মার মা রেজিয়া। তারা চিৎকার করে আশপাশের লোকজন ডাকে। মা মেয়েকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। ডাক্তার তাদের মৃত ঘোষণা করেন। ২০১৪ সালের মার্চের ঘটনা। চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকার ১৭ নম্বর সড়কের একটি ভবনের চার তলায় ঠিক এভাবেই খুন করা হয় মা-মেয়েকে। ঘটনার পর সংবাদ পেয়ে পুলিশ আসে। শুরু হয় তদন্ত। বিভিন্ন আলামত উদ্ধার করে পুলিশ। খুঁজে পায় রক্তমাখা কাপড় আর চাকু। কিন্তু খুনি কে বা কারা, তা নিশ্চিত হতে পারে না পুলিশ। খুনের ঘটনা জানাজানি হলে ওই ভবন ঘিরে প্রচুর মানুষ ভিড় করে। আলামত সংগ্রহের পর ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ বেরিয়ে যায়। ভিড় করা স্থানীয় লোকজন নানা ধরনের কথা বলছিল নিজেদের মধ্যে। পুলিশের এক কর্মকর্তার চোখ আটকে যায় একজনের দিকে। ওই কর্মকর্তা দেখতে পান একটু ফাঁকে দাঁড়িয়ে এক ব্যক্তি আরেকজনকে কিছু বোঝানোর চেষ্টা করছেন। পুলিশ কর্মকর্তাটি বিষয়টি বুঝতে চান। কাছাকাছি গিয়ে তিনি বুঝতে পারেন, লোকটি বাকপ্রতিবন্ধী। পাশের লোকটিকে ওই ভবন দেখিয়ে হাত ছুড়ে নানা ভঙ্গিমায় কী যেন বোঝানোর চেষ্টা করেই যাচ্ছেন। তিনি সামনে গেলে, তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন ব্যক্তিটি। কিন্তু হায়! পুলিশ তার ভাষা বুঝতে পারে না। পুলিশ এটা বুঝতে পারে, এই ব্যক্তির কাছ থেকে হয়তো গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্য মিলবে। পুলিশ চট্টগ্রামের একটি অটিস্টিক স্কুলে গিয়ে একজন শিক্ষককে ডাকেন। তাকে সঙ্গে করে নিয়ে যান সেই বাকপ্রতিবন্ধী ব্যক্তির বাসায়। এবার সেই শিক্ষকের কাছে বলতে থাকেন। সেই শিক্ষক পুলিশকে জানায়, সেই ব্যক্তিটি দুজনকে দেখেছেন বেরিয়ে যেতে। পরে দেখলেও চিনবেন। ছবিতেও চিনতে পারবেন দুজনকে। পুলিশ একটু আশ্বস্ত হয়। যাক, একটা সূত্র মিলেছে খুনি শনাক্তের বিষয়ে। এদিকে সায়মার বাবা ও ভাইদের দাবি এই খুনের সঙ্গে স্থানীয় যুবক আবু রায়হান জড়িত। রায়হান বেশ কিছু দিন ধরেই সায়মাকে উত্ত্যক্ত করছিল। হুমকিও দিচ্ছিল সময়ে সময়ে। পুলিশ আবু রায়হানের বিষয়টি মাথায় রেখে তদন্তে এগিয়ে যায়।

পুলিশ আবু রায়হানের একটি ছবিও উদ্ধার করে। সেই ছবিটি বাকপ্রতিবন্ধী লোকটিকে দেখায়। দেখামাত্রই হ্যাঁ সূচক ইঙ্গিত করেন তিনি। পুলিশ নিশ্চিত হয়, খুনি কে। এবার খুনি ধরার মিশন। পুলিশ আবু রায়হান আর তার সহযোগীর খোঁজ করতে নানা স্থানে অভিযান চালায়। কিন্তু তার খোঁজ পায় না। জোড়া খুনের এ বিষয়টি এতটাই আলোচিত হয়ে ওঠে যে, সারা দেশেই খুনিদের গ্রেফতারে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশও (ডিবি) তার খোঁজে অনুসন্ধান চালায় বিভিন্ন স্থানে। ডিবির কাছে খবর আসে, রায়হান আছে ঢাকার ফকিরাপুলের আবাসিক হোটেল ‘আসরে’। ডিবির অভিযান ব্যর্থ হয়। রায়হান সেখানে উঠলেও সে তা ছেড়ে অন্য হোটেলে চলে যায়। ডিবি তার মোবাইল ট্র্যাকিং করে ফের। এবার পুলিশের অভিযান সফল। ফকিরাপুলের ‘মুনস্টার’ হোটেলের ২০২ নম্বর রুম থেকে রায়হানকে পাকড়াও করা হয়। তাকে চট্টগ্রাম পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়। রায়হানের তথ্যমতে তার সহযোগীকে গ্রেফতার করা হয় চট্টগ্রাম থেকে। সহযোগীর নাম শহীদ। সে পেশায় গাড়িচালক। এই জোড়া খুনে অংশ নিতে তাকে ১০ হাজার টাকায় ভাড়া করেছিল রায়হান। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, খুনি যেখানেই লুকিয়ে থাকুক, তারা ধরা পড়বেই। খুন করে কেউ কখনো লুকিয়ে থাকতে পারেনি। কোনো না কোনো সূত্রে ধরা তাকে পড়তেই হয়। তিনি বলেন, সায়মার পরিবার যদি আরও একটু সচেতন হতো, উত্ত্যক্তকারীর বিষয়ে ব্যবস্থা বা আইনের আশ্রয় নিত, তবে এভাবে দুটি প্রাণ হয়তো নাও যেতে পারত।

যেভাবে মা-মেয়েকে হত্যা : গ্রেফতারের পর রায়হান নিজেকে সায়মার প্রেমিক দাবি করে হত্যার বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে। জানা গেছে, হত্যাকান্ডের পর শহীদ চট্টগ্রামেই লুকিয়ে থাকে। কিন্তু রায়হান রাতেই বাসযোগে ঢাকায় চলে এসে প্রথমে মালিবাগে তার এক বন্ধুর বাসায় ওঠে। সেখান থেকে পরদিন সকালে প্রথমে ফকিরাপুলের হোটেল আসরে ওঠে। এরপর রাত ৮টার দিকে ওই হোটেল পরিবর্তন করে একই এলাকার হোটেল মুনস্টারে ওঠে। এরপর তার পরিকল্পনা ছিল বিমানবন্দর হয়ে দুবাই চলে যাওয়ার। দুবাইতে তার বড় ভাই থাকেন। রায়হান দাবি করেছে, তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল সায়মার। তবে তদন্তে জানা গেছে, দেড় বছর ধরে সে উত্ত্যক্ত করত সায়মাকে। সায়মা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে রায়হান। ২০১৪ সালের ২২ মার্চ রায়হান তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু শহীদের সঙ্গে দেখা করে সায়মাকে বাসা থেকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে বিয়ে করার পরিকল্পনা করে। এতে বাধা পেলে হত্যার পরিকল্পনাও করা হয়। এ পরিকল্পনা অনুযায়ী সবকিছু ঠিক থাকলে সহযোগিতার বিনিময়ে বন্ধু রায়হানের কাছে ১০ হাজার টাকা দাবি করে শহীদ। এ ছাড়া সায়মার বাসা থেকে সোনার অলঙ্কারসহ নগদ টাকা লুট করতে চায় শহীদ। তার এসব শর্তে রাজি হয় রায়হান। এরপর ২৪ মার্চ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রায়হান ও শহীদ একটি অটোরিকশায় করে আগ্রাবাদের সিডিএ আবাসিক এলাকার ১৭ নম্বর সড়কের ১২৯ নম্বর ভবন যমুনার সামনে যায়। ওই ভবনের চতুর্থ তলায় সায়মাদের ফ্ল্যাট। ওখানে গিয়ে তারা খুনের ঘটনা ঘটায়।

বিচার : মা-মেয়ে হত্যার দায়ে রায়হান ও শহীদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকরের আদেশ দিয়েছে চট্টগ্রামের একটি আদালত। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক বহুল আলোচিত মামলাটির এ রায় দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা