শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ মে, ২০২২

ফিরতি যাত্রায়ও অতিরিক্ত ভাড়া

ফেরিঘাটে গাড়ির দীর্ঘ সারি, মহাসড়কে গাড়ির চাপ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরতি যাত্রায়ও অতিরিক্ত ভাড়া

এবারের ঈদযাত্রার শেষটা ভালো হলো না। ঈদের ছুটি শেষে ঢাকা ফেরার শেষ দিনে ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাত্রীদের। ফিরতি যাত্রায় সংকট ছিল বাস-ট্রেন-লঞ্চের কেবিন ও ডেকের টিকিটের। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ ছিল যাত্রীদের। এ ছাড়া ফেরিঘাটে ছিল গাড়ির দীর্ঘ সারি, মহাসড়কে গাড়ির চাপ ছিল বেশি। অনেক এলাকায় থেমে থেমে গাড়ি চলেছে। এদিকে সকাল থেকেই রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট লাগে। এতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে আসা যাত্রীবাহী শত শত পরিবহন সড়কে আটকে ছিল। গাবতলী বাস টার্মিনালে যাত্রী ও কাউন্টার ম্যানেজাররা বলেন, ফেরিঘাটে যানজট লাগায় যেসব বাস সকাল ৮টা থেকে ১০টায় পৌঁছায় সেগুলো গতকাল দুপুর ২টা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেনি। কাউন্টার-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফেরিঘাট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের গোয়ালন্দের জমিদার ব্রিজ পর্যন্ত যানজট প্রায় ৮ কিলোমিটার ছাড়িয়ে গিয়েছিল। বেলা বাড়ার সঙ্গে গাড়ির সারি আরও দীর্ঘ হয়। শুক্রবার রাতে যেসব গাড়ি চুয়াডাঙ্গা, নড়াইল, যশোর, কুষ্টিয়া ছেড়েছে তাদের ফেরিতে উঠতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৪-৫ ঘণ্টা। দৌলতদিয়া ছাড়াও আরিচা, পাটুরিয়া ফেরিঘাটে ছিল যানবাহনের চাপ।

বাংলাবাজার ঘাটে মোটরসাইকেলের দীর্ঘ সারি : ঈদ শেষে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুট দিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ। দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম প্রবেশদ্বার শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে নদী পারের অপেক্ষায় ঢাকামুখী যাত্রী, ব্যক্তিগত গাড়ি ও পণ্যবাহী যানবাহনের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।

বিআইডব্লিউটিসি জানায়, শুক্রবার সকাল থেকেই যাত্রী ও যানবাহনের চাপ রয়েছে। বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে পারাপারের জন্য ৫ শতাধিক পণ্য ও যাত্রী বাহী গাড়ি এবং হাজারো মোটরসাইকেল অপেক্ষায়   রয়েছে। সরেজমিন দেখা যায়, শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে সচল রয়েছে মাত্র পাঁচটি ফেরি। ফলে যাত্রীবাহী গাড়িগুলোকে দীর্ঘক্ষণ ঘাটে অপেক্ষা করতে হয়। বিআইডব্লিউটিসির কাঁঠালবাড়ী ঘাট ম্যানেজার সালাউদ্দিন বলেন, ‘সকাল থেকে ব্যক্তিগত ও মোটরসাইকেলের বেশ চাপ ছিল। বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে মোট পাঁচটি ফেরি চলাচল করছে। বাংলাবাজার ঘাটে ৫ শতাধিক পণ্য ও যাত্রী বাহী গাড়ি পদ্মা পাড়ি দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। আমরা অ্যাম্বুলেন্স, রোগীবাহী যানবাহন জরুরি ভিত্তিতে পার করেছি। তবে ফেরি কম থাকায় কিছুটা দুর্ভোগ থেকে যাচ্ছে।’ ‘ভিআইপি’ সুবিধা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সিরিয়াল মেনে ঘাটে আসা গাড়িগুলো পার করা হয়। কোনো গাড়ি আগে পার করার সুযোগ নেই।’

দৌলতদিয়া প্রান্তে থমকে ছিল যানবাহন : কর্মস্থলে ফেরা যাত্রীদের দৌলতদিয়া ফেরিঘাট চরম ভোগান্তি নিয়ে পার হতে হয়েছে। গতকাল রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ১২ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ১৫ থেকে ১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত যানজটে আটকে থেকে ফেরি পার হতে হয়। বাসযাত্রী ও চালকেরা অভিযোগ করে বলেন, যাত্রী ও মোটরসাইকেলের কারণে বাসযাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। বাসযাত্রীরা বলেন, হাজার হাজার মোটরসাইকেলের কোনো সিরিয়াল না থাকায় বাসগুলো ফেরিতে যেতে পারছিল না। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট পার হতে আসা বিভিন্ন যানবাহনের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। এ অভিযোগে সুবহানা এন্টারপ্রাইজের চারজন কালেক্টরকে আটক করে পুলিশ। জরিমানা আদায়ের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানা যায়।

বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. শিহাব উদ্দীন বলেন, ‘যাত্রী ও যানবাহনের ব্যাপক চাপ রয়েছে। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে বর্তমানে ২১টি ফেরি চলাচল করছে। যাত্রী ও যানবাহনের চাপ থাকায় বাসযাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। যাত্রী ও যানবাহনের চাপে দৌলতদিয়া প্রান্তে থমকে গেছে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার। দেখা গেছে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ৯ ও রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের ৩ কিলোমিটার এলাকায় সিরিয়ালে ছিল যানবাহন। এর মধ্যে ৫ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস ছিল। ১০ ঘণ্টার অধিক সময় পর্যন্ত সিরিয়ালে থেকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় বাসযাত্রীদের। ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট।’

লঞ্চঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীর চাপ : ঈদ উদ্যাপন শেষে কর্মস্থলে ফিরতে চাঁদপুর লঞ্চঘাটে রাজধানীমুখী যাত্রীর চাপ ছিল বেশি। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত শিডিউল লঞ্চগুলো পর্যাপ্তসংখ্যক যাত্রী নিয়ে ঢাকায় আসে। চাঁদপুর-ঢাকা, চাঁদপুর-নারায়ণগঞ্জে চলাচলকারী নিয়মিত লঞ্চের পাশাপাশি যাত্রীদের সুবিধার্থে অতিরিক্ত লঞ্চের ব্যবস্থা রেখেছেন বন্দর কর্তৃপক্ষ।

কর্মস্থলমুখী মানুষের ঢল মানিকগঞ্জে

বরিশাল নদীবন্দরে যাত্রীর চাপ : বরিশাল নদীবন্দরে ছিল ঢাকামুখী যাত্রীর সর্বাধিক ভিড়। গতকাল এবারের ঈদে সর্বাধিকসংখ্যক ১৯টি লঞ্চ বরিশাল থেকে টইটম্বুর যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে। অতিরিক্ত ভিড় হওয়ায় প্রায় প্রতিটি লঞ্চকেই নির্ধারিত সময়ের আগে টার্মিনাল ত্যাগ করতে বাধ্য করে প্রশাসন। বরিশাল রুটের লঞ্চগুলো ছেড়ে যাওয়ার পরও টার্মিনালে অবশিষ্ট থাকা কিছু যাত্রী ঢাকার উদ্দেশে রওনা করেছেন বিভিন্ন রুটের ভায়া লঞ্চে। লঞ্চগুলোয় ডেক ভাড়া আদায় করা হয়েছে ৪৫০ টাকা। অন্যদিকে কিছু মানুষ কাউন্টার থেকে প্রথম শ্রেণির কেবিন টিকিট পেলেও দ্বিগুণ দামে কালোবাজারে কেবিন টিকিট মিলেছে। গতকাল সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ১৯টি বিলাসবহুল বৃহদাকার যাত্রীবাহী নৌযান বরিশাল নদীবন্দর ত্যাগ করে। সন্ধ্যার মধ্যে সব লঞ্চ পরিপূর্ণ হয় যাত্রীতে। ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ যাত্রী নেওয়ার পরও আরও যাত্রী তোলার আশায় টার্মিনালে নোঙর করে রাখা লঞ্চগুলোকে একে একে ঘাট ত্যাগ করতে বাধ্য করে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ কারণে কিছু যাত্রী নির্ধারিত লঞ্চে যেতে পারেননি। ঢাকা-বরিশাল রুটের ১৯টি লঞ্চ ছেড়ে যাওয়ার পরও টার্মিনালে থাকা কিছু যাত্রী অন্যান্য ভায়া রুটের লঞ্চে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। লঞ্চগুলোয় বরিশাল-ঢাকা রুটে ৩৫০ টাকা ডেক ভাড়া আদায় করা হয়। ২ হাজার ৮০০ টাকার ডবল কেবিন গতকাল সর্বাধিক ৪ হাজার ৫০০ এবং সিঙ্গেল কেবিন ৩ হাজার টাকায় কেনাবেচা হয়েছে বলে যাত্রী ও মধ্যস্বত্বভোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।

শিমুলিয়া ঘাটে বাড়তি ভাড়া : মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে স্পিডবোট, বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে খেয়ালখুশিমতো বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শিমুলিয়া ঘাটে লঞ্চ, স্পিডবোট ও বাসে ঢাকামুখী যাত্রীর উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। এ সময় যাত্রীদের লঞ্চ ও স্পিডবোট থেকে নেমে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে বাসের টিকিট কাটতে দেখা যায়। যাত্রীর চাপ বাড়ার সুযোগ নিয়ে ভাড়া বাড়িয়ে দেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

যাত্রীরা জানান, স্পিডবোটে নদী পার হতে নির্ধারিত ভাড়া ১৫০ টাকা। অথচ তারা ভাড়া আদায় করছেন ২০০ টাকা। বাসস্ট্যান্ডেও ভাড়া নিয়ে চলছে নৈরাজ্য। ৮০ টাকার ননএসি বাসের ভাড়া ১২০ থেকে ১৫০ টাকা নিচ্ছে। ১৫০ টাকার এসি বাসের ভাড়া ২০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। প্রশাসনের সামনে এ অনিয়ম আর অব্যবস্থাপনা তুলে ধরার পরও তারা কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ যাত্রীদের।

চাপ বেড়েছে মাঝিকান্দি ঘাটে : কর্মস্থলে ফেরা যাত্রীর চাপ বেড়েছে শরীয়তপুরের মাঝিকান্দি ঘাটে। এ ঘাটে ২ শতাধিক গাড়ি আটকা পড়ে ছিল। পারাপারের জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয় এসব যানবাহনকে। মাঝিকান্দি ঘাটে চারটির পরিবর্তে বর্তমানে পাঁচটি ফেরি চলছে। এর পরও ভোগান্তি কমেনি যাত্রীদের। শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি ফেরিঘাটটি দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের যোগাযোগের সহজতর মাধ্যম হওয়ায় দিন দিন যানবাহনের চাপ বাড়ছে এ ঘাটে। শরীয়তপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জসহ বরিশাল ও খুলনা বিভাগের যাত্রীরা এ ঘাট দিয়ে যাতায়াত করছেন। কিন্তু ঘাট এলাকার রাস্তাগুলো সরু হওয়ায় যানজটে ভোগান্তিতে পড়ছেন যাত্রীরা।

গতকাল এ ঘাটে ব্যক্তিগত যানবাহন চাপ অনেক বেশি দেখা গেছে। প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলের পাশাপাশি বিপুলসংখ্যক যাত্রী লঞ্চে ঘাট পার হয়ে লোকাল বাসে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করেন।

উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে ধীরগতি, নেই যানজট : উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকাগামী মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। সড়কের কোথাও কোথাও ধীরগতিতে যানবাহন চলছে। তবে অন্যান্য ঈদের তুলনায় এবারের ফিরতি যাত্রা অনেকটাই স্বস্তির বলে জানিয়েছেন যাত্রীরা। গতকাল সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনে যানবাহন বাড়তে থাকায় সড়কে ধীরগতি দেখা গেছে। বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম সংযোগ মহাসড়ক থেকে সিরাজগঞ্জ-বগুড়া মহাসড়কের চান্দাইকোনা পর্যন্ত ঘুরে দেখা গেছে, যানবাহনের চাপে ধীরগতির সৃষ্টি হলেও কোথাও তেমন যানজট ছিল না।

গাজীপুরে ফিরছেন কর্মজীবীরা : ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে কর্মমুখী মানুষের গ্রাম থেকে কর্মস্থলে ফেরা গতকালও অব্যাহত ছিল। যাত্রাপথে পরিবহন বা যানজটের ভোগান্তি ছিল না বলে জানান যাত্রীরা। গতকাল দিনভর দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেলে গাজীপুর ফেরে মানুষ। সকাল ১০টার পর কর্মমুখী যাত্রী বেশি মাত্রায় ফিরতে শুরু করে। তবে এতে অন্যবারের মতো যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি।

ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে স্বস্তির যাত্রা : গত কয়েক বছর ঈদের আগে ও পড়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে অতিরিক্ত যানবাহনের কারণে দীর্ঘক্ষণ যানজটে দুর্ভোগ পোহাতে হতো ঘরমুখী ও কর্মস্থলে যাওয়া মানুষদের। কিন্তু এবারের চিত্রটা ভিন্ন। ঈদের আগে এ মহাসড়কে অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ থাকলেও ছিল না কোনো যানজট। ঠিক তেমনি ঈদের ছুটি কাটিয়ে মানুষ এবার যানজট ছাড়াই ফিরতে শুরু করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা