শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ মে, ২০২২

ফিরতি যাত্রায়ও অতিরিক্ত ভাড়া

ফেরিঘাটে গাড়ির দীর্ঘ সারি, মহাসড়কে গাড়ির চাপ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরতি যাত্রায়ও অতিরিক্ত ভাড়া

এবারের ঈদযাত্রার শেষটা ভালো হলো না। ঈদের ছুটি শেষে ঢাকা ফেরার শেষ দিনে ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাত্রীদের। ফিরতি যাত্রায় সংকট ছিল বাস-ট্রেন-লঞ্চের কেবিন ও ডেকের টিকিটের। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ ছিল যাত্রীদের। এ ছাড়া ফেরিঘাটে ছিল গাড়ির দীর্ঘ সারি, মহাসড়কে গাড়ির চাপ ছিল বেশি। অনেক এলাকায় থেমে থেমে গাড়ি চলেছে। এদিকে সকাল থেকেই রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট লাগে। এতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে আসা যাত্রীবাহী শত শত পরিবহন সড়কে আটকে ছিল। গাবতলী বাস টার্মিনালে যাত্রী ও কাউন্টার ম্যানেজাররা বলেন, ফেরিঘাটে যানজট লাগায় যেসব বাস সকাল ৮টা থেকে ১০টায় পৌঁছায় সেগুলো গতকাল দুপুর ২টা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেনি। কাউন্টার-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফেরিঘাট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের গোয়ালন্দের জমিদার ব্রিজ পর্যন্ত যানজট প্রায় ৮ কিলোমিটার ছাড়িয়ে গিয়েছিল। বেলা বাড়ার সঙ্গে গাড়ির সারি আরও দীর্ঘ হয়। শুক্রবার রাতে যেসব গাড়ি চুয়াডাঙ্গা, নড়াইল, যশোর, কুষ্টিয়া ছেড়েছে তাদের ফেরিতে উঠতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৪-৫ ঘণ্টা। দৌলতদিয়া ছাড়াও আরিচা, পাটুরিয়া ফেরিঘাটে ছিল যানবাহনের চাপ।

বাংলাবাজার ঘাটে মোটরসাইকেলের দীর্ঘ সারি : ঈদ শেষে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুট দিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ। দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম প্রবেশদ্বার শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে নদী পারের অপেক্ষায় ঢাকামুখী যাত্রী, ব্যক্তিগত গাড়ি ও পণ্যবাহী যানবাহনের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।

বিআইডব্লিউটিসি জানায়, শুক্রবার সকাল থেকেই যাত্রী ও যানবাহনের চাপ রয়েছে। বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে পারাপারের জন্য ৫ শতাধিক পণ্য ও যাত্রী বাহী গাড়ি এবং হাজারো মোটরসাইকেল অপেক্ষায়   রয়েছে। সরেজমিন দেখা যায়, শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে সচল রয়েছে মাত্র পাঁচটি ফেরি। ফলে যাত্রীবাহী গাড়িগুলোকে দীর্ঘক্ষণ ঘাটে অপেক্ষা করতে হয়। বিআইডব্লিউটিসির কাঁঠালবাড়ী ঘাট ম্যানেজার সালাউদ্দিন বলেন, ‘সকাল থেকে ব্যক্তিগত ও মোটরসাইকেলের বেশ চাপ ছিল। বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে মোট পাঁচটি ফেরি চলাচল করছে। বাংলাবাজার ঘাটে ৫ শতাধিক পণ্য ও যাত্রী বাহী গাড়ি পদ্মা পাড়ি দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। আমরা অ্যাম্বুলেন্স, রোগীবাহী যানবাহন জরুরি ভিত্তিতে পার করেছি। তবে ফেরি কম থাকায় কিছুটা দুর্ভোগ থেকে যাচ্ছে।’ ‘ভিআইপি’ সুবিধা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সিরিয়াল মেনে ঘাটে আসা গাড়িগুলো পার করা হয়। কোনো গাড়ি আগে পার করার সুযোগ নেই।’

দৌলতদিয়া প্রান্তে থমকে ছিল যানবাহন : কর্মস্থলে ফেরা যাত্রীদের দৌলতদিয়া ফেরিঘাট চরম ভোগান্তি নিয়ে পার হতে হয়েছে। গতকাল রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ১২ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ১৫ থেকে ১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত যানজটে আটকে থেকে ফেরি পার হতে হয়। বাসযাত্রী ও চালকেরা অভিযোগ করে বলেন, যাত্রী ও মোটরসাইকেলের কারণে বাসযাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। বাসযাত্রীরা বলেন, হাজার হাজার মোটরসাইকেলের কোনো সিরিয়াল না থাকায় বাসগুলো ফেরিতে যেতে পারছিল না। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট পার হতে আসা বিভিন্ন যানবাহনের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। এ অভিযোগে সুবহানা এন্টারপ্রাইজের চারজন কালেক্টরকে আটক করে পুলিশ। জরিমানা আদায়ের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানা যায়।

বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. শিহাব উদ্দীন বলেন, ‘যাত্রী ও যানবাহনের ব্যাপক চাপ রয়েছে। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে বর্তমানে ২১টি ফেরি চলাচল করছে। যাত্রী ও যানবাহনের চাপ থাকায় বাসযাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। যাত্রী ও যানবাহনের চাপে দৌলতদিয়া প্রান্তে থমকে গেছে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার। দেখা গেছে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ৯ ও রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের ৩ কিলোমিটার এলাকায় সিরিয়ালে ছিল যানবাহন। এর মধ্যে ৫ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস ছিল। ১০ ঘণ্টার অধিক সময় পর্যন্ত সিরিয়ালে থেকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় বাসযাত্রীদের। ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট।’

লঞ্চঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীর চাপ : ঈদ উদ্যাপন শেষে কর্মস্থলে ফিরতে চাঁদপুর লঞ্চঘাটে রাজধানীমুখী যাত্রীর চাপ ছিল বেশি। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত শিডিউল লঞ্চগুলো পর্যাপ্তসংখ্যক যাত্রী নিয়ে ঢাকায় আসে। চাঁদপুর-ঢাকা, চাঁদপুর-নারায়ণগঞ্জে চলাচলকারী নিয়মিত লঞ্চের পাশাপাশি যাত্রীদের সুবিধার্থে অতিরিক্ত লঞ্চের ব্যবস্থা রেখেছেন বন্দর কর্তৃপক্ষ।

কর্মস্থলমুখী মানুষের ঢল মানিকগঞ্জে

বরিশাল নদীবন্দরে যাত্রীর চাপ : বরিশাল নদীবন্দরে ছিল ঢাকামুখী যাত্রীর সর্বাধিক ভিড়। গতকাল এবারের ঈদে সর্বাধিকসংখ্যক ১৯টি লঞ্চ বরিশাল থেকে টইটম্বুর যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে। অতিরিক্ত ভিড় হওয়ায় প্রায় প্রতিটি লঞ্চকেই নির্ধারিত সময়ের আগে টার্মিনাল ত্যাগ করতে বাধ্য করে প্রশাসন। বরিশাল রুটের লঞ্চগুলো ছেড়ে যাওয়ার পরও টার্মিনালে অবশিষ্ট থাকা কিছু যাত্রী ঢাকার উদ্দেশে রওনা করেছেন বিভিন্ন রুটের ভায়া লঞ্চে। লঞ্চগুলোয় ডেক ভাড়া আদায় করা হয়েছে ৪৫০ টাকা। অন্যদিকে কিছু মানুষ কাউন্টার থেকে প্রথম শ্রেণির কেবিন টিকিট পেলেও দ্বিগুণ দামে কালোবাজারে কেবিন টিকিট মিলেছে। গতকাল সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ১৯টি বিলাসবহুল বৃহদাকার যাত্রীবাহী নৌযান বরিশাল নদীবন্দর ত্যাগ করে। সন্ধ্যার মধ্যে সব লঞ্চ পরিপূর্ণ হয় যাত্রীতে। ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ যাত্রী নেওয়ার পরও আরও যাত্রী তোলার আশায় টার্মিনালে নোঙর করে রাখা লঞ্চগুলোকে একে একে ঘাট ত্যাগ করতে বাধ্য করে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ কারণে কিছু যাত্রী নির্ধারিত লঞ্চে যেতে পারেননি। ঢাকা-বরিশাল রুটের ১৯টি লঞ্চ ছেড়ে যাওয়ার পরও টার্মিনালে থাকা কিছু যাত্রী অন্যান্য ভায়া রুটের লঞ্চে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। লঞ্চগুলোয় বরিশাল-ঢাকা রুটে ৩৫০ টাকা ডেক ভাড়া আদায় করা হয়। ২ হাজার ৮০০ টাকার ডবল কেবিন গতকাল সর্বাধিক ৪ হাজার ৫০০ এবং সিঙ্গেল কেবিন ৩ হাজার টাকায় কেনাবেচা হয়েছে বলে যাত্রী ও মধ্যস্বত্বভোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।

শিমুলিয়া ঘাটে বাড়তি ভাড়া : মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে স্পিডবোট, বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে খেয়ালখুশিমতো বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শিমুলিয়া ঘাটে লঞ্চ, স্পিডবোট ও বাসে ঢাকামুখী যাত্রীর উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। এ সময় যাত্রীদের লঞ্চ ও স্পিডবোট থেকে নেমে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে বাসের টিকিট কাটতে দেখা যায়। যাত্রীর চাপ বাড়ার সুযোগ নিয়ে ভাড়া বাড়িয়ে দেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

যাত্রীরা জানান, স্পিডবোটে নদী পার হতে নির্ধারিত ভাড়া ১৫০ টাকা। অথচ তারা ভাড়া আদায় করছেন ২০০ টাকা। বাসস্ট্যান্ডেও ভাড়া নিয়ে চলছে নৈরাজ্য। ৮০ টাকার ননএসি বাসের ভাড়া ১২০ থেকে ১৫০ টাকা নিচ্ছে। ১৫০ টাকার এসি বাসের ভাড়া ২০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। প্রশাসনের সামনে এ অনিয়ম আর অব্যবস্থাপনা তুলে ধরার পরও তারা কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ যাত্রীদের।

চাপ বেড়েছে মাঝিকান্দি ঘাটে : কর্মস্থলে ফেরা যাত্রীর চাপ বেড়েছে শরীয়তপুরের মাঝিকান্দি ঘাটে। এ ঘাটে ২ শতাধিক গাড়ি আটকা পড়ে ছিল। পারাপারের জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয় এসব যানবাহনকে। মাঝিকান্দি ঘাটে চারটির পরিবর্তে বর্তমানে পাঁচটি ফেরি চলছে। এর পরও ভোগান্তি কমেনি যাত্রীদের। শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি ফেরিঘাটটি দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের যোগাযোগের সহজতর মাধ্যম হওয়ায় দিন দিন যানবাহনের চাপ বাড়ছে এ ঘাটে। শরীয়তপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জসহ বরিশাল ও খুলনা বিভাগের যাত্রীরা এ ঘাট দিয়ে যাতায়াত করছেন। কিন্তু ঘাট এলাকার রাস্তাগুলো সরু হওয়ায় যানজটে ভোগান্তিতে পড়ছেন যাত্রীরা।

গতকাল এ ঘাটে ব্যক্তিগত যানবাহন চাপ অনেক বেশি দেখা গেছে। প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলের পাশাপাশি বিপুলসংখ্যক যাত্রী লঞ্চে ঘাট পার হয়ে লোকাল বাসে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করেন।

উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে ধীরগতি, নেই যানজট : উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকাগামী মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। সড়কের কোথাও কোথাও ধীরগতিতে যানবাহন চলছে। তবে অন্যান্য ঈদের তুলনায় এবারের ফিরতি যাত্রা অনেকটাই স্বস্তির বলে জানিয়েছেন যাত্রীরা। গতকাল সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনে যানবাহন বাড়তে থাকায় সড়কে ধীরগতি দেখা গেছে। বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম সংযোগ মহাসড়ক থেকে সিরাজগঞ্জ-বগুড়া মহাসড়কের চান্দাইকোনা পর্যন্ত ঘুরে দেখা গেছে, যানবাহনের চাপে ধীরগতির সৃষ্টি হলেও কোথাও তেমন যানজট ছিল না।

গাজীপুরে ফিরছেন কর্মজীবীরা : ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে কর্মমুখী মানুষের গ্রাম থেকে কর্মস্থলে ফেরা গতকালও অব্যাহত ছিল। যাত্রাপথে পরিবহন বা যানজটের ভোগান্তি ছিল না বলে জানান যাত্রীরা। গতকাল দিনভর দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেলে গাজীপুর ফেরে মানুষ। সকাল ১০টার পর কর্মমুখী যাত্রী বেশি মাত্রায় ফিরতে শুরু করে। তবে এতে অন্যবারের মতো যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি।

ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে স্বস্তির যাত্রা : গত কয়েক বছর ঈদের আগে ও পড়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে অতিরিক্ত যানবাহনের কারণে দীর্ঘক্ষণ যানজটে দুর্ভোগ পোহাতে হতো ঘরমুখী ও কর্মস্থলে যাওয়া মানুষদের। কিন্তু এবারের চিত্রটা ভিন্ন। ঈদের আগে এ মহাসড়কে অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ থাকলেও ছিল না কোনো যানজট। ঠিক তেমনি ঈদের ছুটি কাটিয়ে মানুষ এবার যানজট ছাড়াই ফিরতে শুরু করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই ফারিয়াসহ কারাগারে তিনজন
সেই ফারিয়াসহ কারাগারে তিনজন
হাই কোর্টের চার বিচারপতির বিষয়ে তদন্ত চলছে
হাই কোর্টের চার বিচারপতির বিষয়ে তদন্ত চলছে
টিসিবির পণ্যের ওপর নির্ভরশীল নিম্ন আয়ের মানুষ
টিসিবির পণ্যের ওপর নির্ভরশীল নিম্ন আয়ের মানুষ
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি
প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
বাংলায় নামফলক না লিখলেই বাতিল হবে ট্রেড লাইসেন্স
বাংলায় নামফলক না লিখলেই বাতিল হবে ট্রেড লাইসেন্স
স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ তিনজনের সন্ধান মেলেনি
স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ তিনজনের সন্ধান মেলেনি
ইসলামি বক্তা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
ইসলামি বক্তা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
রাজশাহীতে দুই মাসে সাপের ছোবলে ছয় জনের মৃত্যু
রাজশাহীতে দুই মাসে সাপের ছোবলে ছয় জনের মৃত্যু
ফরিদপুরে তর্ক থেকে খুন
ফরিদপুরে তর্ক থেকে খুন
সর্বশেষ খবর
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ