শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ মে, ২০২২

ফিরতি যাত্রায়ও অতিরিক্ত ভাড়া

ফেরিঘাটে গাড়ির দীর্ঘ সারি, মহাসড়কে গাড়ির চাপ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরতি যাত্রায়ও অতিরিক্ত ভাড়া

এবারের ঈদযাত্রার শেষটা ভালো হলো না। ঈদের ছুটি শেষে ঢাকা ফেরার শেষ দিনে ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাত্রীদের। ফিরতি যাত্রায় সংকট ছিল বাস-ট্রেন-লঞ্চের কেবিন ও ডেকের টিকিটের। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ ছিল যাত্রীদের। এ ছাড়া ফেরিঘাটে ছিল গাড়ির দীর্ঘ সারি, মহাসড়কে গাড়ির চাপ ছিল বেশি। অনেক এলাকায় থেমে থেমে গাড়ি চলেছে। এদিকে সকাল থেকেই রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট লাগে। এতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে আসা যাত্রীবাহী শত শত পরিবহন সড়কে আটকে ছিল। গাবতলী বাস টার্মিনালে যাত্রী ও কাউন্টার ম্যানেজাররা বলেন, ফেরিঘাটে যানজট লাগায় যেসব বাস সকাল ৮টা থেকে ১০টায় পৌঁছায় সেগুলো গতকাল দুপুর ২টা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেনি। কাউন্টার-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফেরিঘাট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের গোয়ালন্দের জমিদার ব্রিজ পর্যন্ত যানজট প্রায় ৮ কিলোমিটার ছাড়িয়ে গিয়েছিল। বেলা বাড়ার সঙ্গে গাড়ির সারি আরও দীর্ঘ হয়। শুক্রবার রাতে যেসব গাড়ি চুয়াডাঙ্গা, নড়াইল, যশোর, কুষ্টিয়া ছেড়েছে তাদের ফেরিতে উঠতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৪-৫ ঘণ্টা। দৌলতদিয়া ছাড়াও আরিচা, পাটুরিয়া ফেরিঘাটে ছিল যানবাহনের চাপ।

বাংলাবাজার ঘাটে মোটরসাইকেলের দীর্ঘ সারি : ঈদ শেষে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুট দিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ। দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম প্রবেশদ্বার শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে নদী পারের অপেক্ষায় ঢাকামুখী যাত্রী, ব্যক্তিগত গাড়ি ও পণ্যবাহী যানবাহনের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।

বিআইডব্লিউটিসি জানায়, শুক্রবার সকাল থেকেই যাত্রী ও যানবাহনের চাপ রয়েছে। বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে পারাপারের জন্য ৫ শতাধিক পণ্য ও যাত্রী বাহী গাড়ি এবং হাজারো মোটরসাইকেল অপেক্ষায়   রয়েছে। সরেজমিন দেখা যায়, শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে সচল রয়েছে মাত্র পাঁচটি ফেরি। ফলে যাত্রীবাহী গাড়িগুলোকে দীর্ঘক্ষণ ঘাটে অপেক্ষা করতে হয়। বিআইডব্লিউটিসির কাঁঠালবাড়ী ঘাট ম্যানেজার সালাউদ্দিন বলেন, ‘সকাল থেকে ব্যক্তিগত ও মোটরসাইকেলের বেশ চাপ ছিল। বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে মোট পাঁচটি ফেরি চলাচল করছে। বাংলাবাজার ঘাটে ৫ শতাধিক পণ্য ও যাত্রী বাহী গাড়ি পদ্মা পাড়ি দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। আমরা অ্যাম্বুলেন্স, রোগীবাহী যানবাহন জরুরি ভিত্তিতে পার করেছি। তবে ফেরি কম থাকায় কিছুটা দুর্ভোগ থেকে যাচ্ছে।’ ‘ভিআইপি’ সুবিধা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সিরিয়াল মেনে ঘাটে আসা গাড়িগুলো পার করা হয়। কোনো গাড়ি আগে পার করার সুযোগ নেই।’

দৌলতদিয়া প্রান্তে থমকে ছিল যানবাহন : কর্মস্থলে ফেরা যাত্রীদের দৌলতদিয়া ফেরিঘাট চরম ভোগান্তি নিয়ে পার হতে হয়েছে। গতকাল রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ১২ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ১৫ থেকে ১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত যানজটে আটকে থেকে ফেরি পার হতে হয়। বাসযাত্রী ও চালকেরা অভিযোগ করে বলেন, যাত্রী ও মোটরসাইকেলের কারণে বাসযাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। বাসযাত্রীরা বলেন, হাজার হাজার মোটরসাইকেলের কোনো সিরিয়াল না থাকায় বাসগুলো ফেরিতে যেতে পারছিল না। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট পার হতে আসা বিভিন্ন যানবাহনের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। এ অভিযোগে সুবহানা এন্টারপ্রাইজের চারজন কালেক্টরকে আটক করে পুলিশ। জরিমানা আদায়ের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানা যায়।

বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. শিহাব উদ্দীন বলেন, ‘যাত্রী ও যানবাহনের ব্যাপক চাপ রয়েছে। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে বর্তমানে ২১টি ফেরি চলাচল করছে। যাত্রী ও যানবাহনের চাপ থাকায় বাসযাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। যাত্রী ও যানবাহনের চাপে দৌলতদিয়া প্রান্তে থমকে গেছে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার। দেখা গেছে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ৯ ও রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের ৩ কিলোমিটার এলাকায় সিরিয়ালে ছিল যানবাহন। এর মধ্যে ৫ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস ছিল। ১০ ঘণ্টার অধিক সময় পর্যন্ত সিরিয়ালে থেকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় বাসযাত্রীদের। ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট।’

লঞ্চঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীর চাপ : ঈদ উদ্যাপন শেষে কর্মস্থলে ফিরতে চাঁদপুর লঞ্চঘাটে রাজধানীমুখী যাত্রীর চাপ ছিল বেশি। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত শিডিউল লঞ্চগুলো পর্যাপ্তসংখ্যক যাত্রী নিয়ে ঢাকায় আসে। চাঁদপুর-ঢাকা, চাঁদপুর-নারায়ণগঞ্জে চলাচলকারী নিয়মিত লঞ্চের পাশাপাশি যাত্রীদের সুবিধার্থে অতিরিক্ত লঞ্চের ব্যবস্থা রেখেছেন বন্দর কর্তৃপক্ষ।

কর্মস্থলমুখী মানুষের ঢল মানিকগঞ্জে

বরিশাল নদীবন্দরে যাত্রীর চাপ : বরিশাল নদীবন্দরে ছিল ঢাকামুখী যাত্রীর সর্বাধিক ভিড়। গতকাল এবারের ঈদে সর্বাধিকসংখ্যক ১৯টি লঞ্চ বরিশাল থেকে টইটম্বুর যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে। অতিরিক্ত ভিড় হওয়ায় প্রায় প্রতিটি লঞ্চকেই নির্ধারিত সময়ের আগে টার্মিনাল ত্যাগ করতে বাধ্য করে প্রশাসন। বরিশাল রুটের লঞ্চগুলো ছেড়ে যাওয়ার পরও টার্মিনালে অবশিষ্ট থাকা কিছু যাত্রী ঢাকার উদ্দেশে রওনা করেছেন বিভিন্ন রুটের ভায়া লঞ্চে। লঞ্চগুলোয় ডেক ভাড়া আদায় করা হয়েছে ৪৫০ টাকা। অন্যদিকে কিছু মানুষ কাউন্টার থেকে প্রথম শ্রেণির কেবিন টিকিট পেলেও দ্বিগুণ দামে কালোবাজারে কেবিন টিকিট মিলেছে। গতকাল সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ১৯টি বিলাসবহুল বৃহদাকার যাত্রীবাহী নৌযান বরিশাল নদীবন্দর ত্যাগ করে। সন্ধ্যার মধ্যে সব লঞ্চ পরিপূর্ণ হয় যাত্রীতে। ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ যাত্রী নেওয়ার পরও আরও যাত্রী তোলার আশায় টার্মিনালে নোঙর করে রাখা লঞ্চগুলোকে একে একে ঘাট ত্যাগ করতে বাধ্য করে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ কারণে কিছু যাত্রী নির্ধারিত লঞ্চে যেতে পারেননি। ঢাকা-বরিশাল রুটের ১৯টি লঞ্চ ছেড়ে যাওয়ার পরও টার্মিনালে থাকা কিছু যাত্রী অন্যান্য ভায়া রুটের লঞ্চে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। লঞ্চগুলোয় বরিশাল-ঢাকা রুটে ৩৫০ টাকা ডেক ভাড়া আদায় করা হয়। ২ হাজার ৮০০ টাকার ডবল কেবিন গতকাল সর্বাধিক ৪ হাজার ৫০০ এবং সিঙ্গেল কেবিন ৩ হাজার টাকায় কেনাবেচা হয়েছে বলে যাত্রী ও মধ্যস্বত্বভোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।

শিমুলিয়া ঘাটে বাড়তি ভাড়া : মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে স্পিডবোট, বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে খেয়ালখুশিমতো বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শিমুলিয়া ঘাটে লঞ্চ, স্পিডবোট ও বাসে ঢাকামুখী যাত্রীর উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। এ সময় যাত্রীদের লঞ্চ ও স্পিডবোট থেকে নেমে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে বাসের টিকিট কাটতে দেখা যায়। যাত্রীর চাপ বাড়ার সুযোগ নিয়ে ভাড়া বাড়িয়ে দেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

যাত্রীরা জানান, স্পিডবোটে নদী পার হতে নির্ধারিত ভাড়া ১৫০ টাকা। অথচ তারা ভাড়া আদায় করছেন ২০০ টাকা। বাসস্ট্যান্ডেও ভাড়া নিয়ে চলছে নৈরাজ্য। ৮০ টাকার ননএসি বাসের ভাড়া ১২০ থেকে ১৫০ টাকা নিচ্ছে। ১৫০ টাকার এসি বাসের ভাড়া ২০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। প্রশাসনের সামনে এ অনিয়ম আর অব্যবস্থাপনা তুলে ধরার পরও তারা কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ যাত্রীদের।

চাপ বেড়েছে মাঝিকান্দি ঘাটে : কর্মস্থলে ফেরা যাত্রীর চাপ বেড়েছে শরীয়তপুরের মাঝিকান্দি ঘাটে। এ ঘাটে ২ শতাধিক গাড়ি আটকা পড়ে ছিল। পারাপারের জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয় এসব যানবাহনকে। মাঝিকান্দি ঘাটে চারটির পরিবর্তে বর্তমানে পাঁচটি ফেরি চলছে। এর পরও ভোগান্তি কমেনি যাত্রীদের। শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি ফেরিঘাটটি দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের যোগাযোগের সহজতর মাধ্যম হওয়ায় দিন দিন যানবাহনের চাপ বাড়ছে এ ঘাটে। শরীয়তপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জসহ বরিশাল ও খুলনা বিভাগের যাত্রীরা এ ঘাট দিয়ে যাতায়াত করছেন। কিন্তু ঘাট এলাকার রাস্তাগুলো সরু হওয়ায় যানজটে ভোগান্তিতে পড়ছেন যাত্রীরা।

গতকাল এ ঘাটে ব্যক্তিগত যানবাহন চাপ অনেক বেশি দেখা গেছে। প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলের পাশাপাশি বিপুলসংখ্যক যাত্রী লঞ্চে ঘাট পার হয়ে লোকাল বাসে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করেন।

উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে ধীরগতি, নেই যানজট : উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকাগামী মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। সড়কের কোথাও কোথাও ধীরগতিতে যানবাহন চলছে। তবে অন্যান্য ঈদের তুলনায় এবারের ফিরতি যাত্রা অনেকটাই স্বস্তির বলে জানিয়েছেন যাত্রীরা। গতকাল সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনে যানবাহন বাড়তে থাকায় সড়কে ধীরগতি দেখা গেছে। বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম সংযোগ মহাসড়ক থেকে সিরাজগঞ্জ-বগুড়া মহাসড়কের চান্দাইকোনা পর্যন্ত ঘুরে দেখা গেছে, যানবাহনের চাপে ধীরগতির সৃষ্টি হলেও কোথাও তেমন যানজট ছিল না।

গাজীপুরে ফিরছেন কর্মজীবীরা : ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে কর্মমুখী মানুষের গ্রাম থেকে কর্মস্থলে ফেরা গতকালও অব্যাহত ছিল। যাত্রাপথে পরিবহন বা যানজটের ভোগান্তি ছিল না বলে জানান যাত্রীরা। গতকাল দিনভর দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেলে গাজীপুর ফেরে মানুষ। সকাল ১০টার পর কর্মমুখী যাত্রী বেশি মাত্রায় ফিরতে শুরু করে। তবে এতে অন্যবারের মতো যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি।

ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে স্বস্তির যাত্রা : গত কয়েক বছর ঈদের আগে ও পড়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে অতিরিক্ত যানবাহনের কারণে দীর্ঘক্ষণ যানজটে দুর্ভোগ পোহাতে হতো ঘরমুখী ও কর্মস্থলে যাওয়া মানুষদের। কিন্তু এবারের চিত্রটা ভিন্ন। ঈদের আগে এ মহাসড়কে অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ থাকলেও ছিল না কোনো যানজট। ঠিক তেমনি ঈদের ছুটি কাটিয়ে মানুষ এবার যানজট ছাড়াই ফিরতে শুরু করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
সর্বশেষ খবর
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা