শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

হুমকিতে ঢাকার চার নদী

♦ কাজে আসছে না উচ্ছেদ অভিযান ♦ ফের গড়ে উঠেছে আবাসিক ভবন, ট্রাকস্ট্যান্ড ♦ সীমানাপ্রাচীরও ঢেকে গেছে বালুতে ♦ পানিতে ভয়াবহ দূষণ
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হুমকিতে ঢাকার চার নদী

বছর চারেক আগে জোরেশোরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান, নদীর তলদেশ থেকে বর্জ্য অপসারণ এবং বড় বাজেটে নদীর পাড়ে স্থায়ী সীমানা পিলার স্থাপন প্রকল্প গ্রহণ করেও বাঁচানো যাচ্ছে না ঢাকার চার নদীকে। আবারও অস্তিত্ব সংকটে রাজধানীর ধমনিখ্যাত বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলক্ষ্যা নদী। জেঁকে বসেছে দখলদার। উদ্ধারকৃত নদীর জমিতে ফের গড়ে উঠছে আবাসিক ভবন, বালুর গদি, ট্রাকস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক স্থাপনা। অনেক স্থানে বসানো সীমানা পিলারও ঢেকে গেছে বালুতে। নদীতে বাঁধ দিয়ে নতুন করে ভরাটও চলছে। চার নদীর পানি পরীক্ষায় মিলেছে ভয়াবহ দূষণের চিত্র। বিষে কালো নদীর পানিতে বিপন্ন মাছসহ অন্যান্য জলজপ্রাণী। গত এক সপ্তাহ সরেজমিন এমন চিত্র দেখা গেছে।

২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি ঢাকার চার নদী দখলমুক্ত করতে জোরেশোরে অভিযানে নামে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। ২০২০ সালে এবং ২০২১ সালে করোনার মধ্যেও চলে অভিযান। প্রায় ৭ হাজার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে উদ্ধার করা হয় নদীতীর। নদীগুলোর দূষণ ও তীরভূমি পুনর্দখল রোধে পরীক্ষামূলকভাবে ‘রিভার গার্ড’ ইউনিটও গঠন করে বিআইডব্লিউটিএ। তবে উদ্ধারকৃত নদীর জায়গার অনেক স্থান ফের বেদখল হয়ে গেছে। থামেনি দূষণও। শুধু গাবতলী থেকে আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত তুরাগের তীর দখল করে ১৩টি বাণিজ্যিক স্থাপনা, ৯টি আবাসিক ভবন, সাত স্থানে নতুন করে ভরাটের চিত্র নজরে এসেছে। এ ছাড়া ৯টি ফ্যাক্টরি, সাতটি বোটঘাট, ১১টি বালুর গদি, ১০টি বাস-ট্রাক স্টেশন ও পেট্রল পাম্প আংশিক দখল করেছে তুরাগের তীর। গাবতলী ব্রিজ থেকে সিন্নিরটেক পর্যন্ত পূর্ব পাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হলেও রয়ে গেছে ভরাটকৃত মাটি। সেখানেই ফের চলছে দখল। পালপাড়া ঘাটের পরে নদীর অংশে দেখা গেছে ট্রাকস্ট্যান্ড। দিয়াবাড়ী থেকে চটবাড়ী পর্যন্ত নতুন করে ১৩টি বালুর গদি চোখে পড়েছে। চটবাড়ী থেকে আশুলিয়া পর্যন্ত নদীর পাড়ে দেখা গেছে অসংখ্য বাণিজ্যিক স্থাপনা। এসব স্থাপনায় যাওয়ার জন্য পাউবোর সরকারি জায়গার ওপর দিয়ে তৈরি করা হয়েছে সংযোগ সড়ক। ২২টি সংযোগ সড়ক রয়েছে আবদুল্লাহপুর থেকে গাবতলী পর্যন্ত নদীর ফোরশোরে। আশুলিয়া থেকে ইজতেমা মাঠ পার হয়ে টঙ্গী খাল পর্যন্ত নদীর পাড় দখল করে আছে বিশ্ববিদ্যালয়, বাজারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এসব স্থানে একাধিকবার উচ্ছেদ অভিযান চালানো হলেও দখলমুক্ত হয়নি নদী। গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলায় শীতলক্ষ্যা নদীর সীমানার ভিতরে ভরাট করে নতুন শিল্প-প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার চিত্র চোখে পড়েছে। বালু ও বুড়িগঙ্গা নদীরও অনেক স্থান পুনর্দখল হয়েছে। এদিকে রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টার (আরডিআরসি) গেল শুষ্ক মৌসুমে দেশের বিভিন্ন নদীর পানি পরীক্ষা করে ৫৬টি নদীতে অতিমাত্রায় দূষণ খুঁজে পেয়েছে। জলজপ্রাণী বেঁচে থাকার মতো পর্যাপ্ত দ্রবীভূত অক্সিজেন পাওয়া যায়নি বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, টঙ্গী খাল, বালু, শীতলক্ষ্যাসহ শিল্প অধ্যুষিত এলাকাগুলোর নদীর পানিতে। আমেরিকান পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের নির্দেশনা অনুযায়ী- পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন (ডিও) থাকতে হবে প্রতি লিটারে গড়ে ৬.৫ মিলিগ্রাম। অক্সিজেন ৫ মিলিগ্রামের নিচে নামলেই ঝুঁকিতে পড়ে জলজ জীববৈচিত্র্য। সেখানে বুড়িগঙ্গার প্রতি লিটার পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন পাওয়া গেছে শূন্য দশমিক ৮৫ মিলিগ্রাম, তুরাগে ১.১ মিলিগ্রাম, টঙ্গী খালে শূন্য দশমিক ৪ মিলিগ্রাম, বালু নদীতে ১.৫ মিলিগ্রাম, শীতলক্ষ্যায় শূন্য দশমিক ৭৫ মিলিগ্রাম ও ধলেশ্বরীতে শূন্য দশমিক ৬২ মিলিগ্রাম। এ ছাড়া পানির পিএইচ, বায়োলজিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড (বিওডি) ও কেমিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড (সিওডি) পাওয়া গেছে অনেক বেশি। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা নিয়মিত নদীগুলো পর্যবেক্ষণ করছি। দূষণ আগের চেয়ে বেড়েছে। তীরভূমি দখলও হচ্ছে। সরেজমিন বুড়িগঙ্গা, তুরাগ ও বালু নদীতে দেখা গেছে, কুচকুচে কালো হয়ে গেছে পানি। অনেক স্থানে পানির নিচ থেকে বুদবুদ করে উঠছে গ্যাস। স্যুয়ারেজ লাইন দিয়ে কারখানার রাসায়নিক মিশ্রিত বিষাক্ত রঙিন পানি পড়ছে নদীতে। নদীর পাড়ের বাসিন্দাদের গৃহস্থলি ও মানব বর্জ্যরে শেষ ঠিকানাও হচ্ছে নদী। নাকে রুমাল চেপে পার হতে হচ্ছে তুরাগ, বুড়িগঙ্গা ও বালু নদী। গত বছরের তুলনায় দূষণ বেড়েছে শীতলক্ষ্যায়ও।

বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশ পরিবেশ অধিদফতরের ‘টুওয়ার্ডস অ্যা মাল্টি সেক্টরাল অ্যাকশন প্ল্যান ফর সাসটেইনেবল প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ঢাকার চার নদীতে দৈনিক ১১২ টন বর্জ্য ফেলা হচ্ছে, যার বড় একটি অংশ প্লাস্টিক ও পলিথিন। ২০১৯ সালের নভেম্বর থেকে ২০২০ সালের নভেম্বর পর্যন্ত চলা ওই সমীক্ষায় বুড়িগঙ্গা নদীর ৪৩টি জায়গায় ১১ হাজার ৫৬৪ টন, শীতলক্ষ্যায় ৪৩ জায়গায় ৪৩ হাজার ১৮৩ টন, বালু নদের সাত জায়গায় ২ হাজার ১২ টন এবং তুরাগের ৩৬ জায়গায় ১৫ হাজার ৭৭১ টন বর্জ্য পাওয়া গেছে।

বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর যে কোনো উপায়ে ঢাকার চার নদীসহ সারা দেশের নদ-নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৯ সালে হাই কোর্ট এক রায়ে তুরাগসহ দেশের সব নদ-নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণা করে দূষণ ও দখলমুক্ত করার নির্দেশনা দেন। রায়ে নদী রক্ষা কমিশনকে তুরাগসহ দেশের সব নদ-নদীর দূষণ ও দখলমুক্ত করে সুরক্ষা, সংরক্ষণ ও উন্নয়নে আইনগত অভিভাবক ঘোষণা করা হয়। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকার চার পাশের নদীগুলোর ৯০ ভাগ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হয়েছে। কিছু বাকি আছে। নতুন করেও দখল হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। তবে নানা রকম বাধার কারণে ঠিকভাবে কাজ করা যায় না। বিআইডব্লিউটিএ ঢাকার নদীগুলোয় সীমানা পিলার ও ওয়াকওয়ে করে দিচ্ছে। তখন আর দখল হতে পারবে না। এই নদীগুলোর এখন বড় সমস্যা দূষণ। ঢাকার উত্তরের সব নদী-খাল থেকে শিল্পবর্জ্য এসে তুরাগ, বুড়িগঙ্গা, বালু নদীর পানিকে বিষাক্ত করছে। ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের আগে নদীগুলোর পানি পরিষ্কার করতে চেয়েছিলাম, পারিনি। ২০০৯ সালে নদীগুলোকে ইকোলজিক্যাল ক্রিটিক্যাল এরিয়া ঘোষণা করা হয়। এ ঘোষণার পর পরিবেশ অধিদফতরের যে কাজ, তা তারা করেনি। বারবার বলেছি, চিঠি দিয়েছি। দূষণ সৃষ্টিকারী শিল্পগুলোকে তারা চাপ দিলে শিল্পদূষণ বন্ধ হতো। ভাসমান বর্জ্য অপসারণের জন্য প্রতিটা খালের মুখে অনেক আগেই জাল দেওয়ার কথা ছিল দুই সিটি করপোরেশনের। দক্ষিণ সিটি পরিকল্পনা করেছে, উত্তর সিটি কিছুই করেনি।

এদিকে দীর্ঘদিনের দখলে-দূষণে মৃতপ্রায় ঢাকার চার নদীকে দখল ও দূষণমুক্ত করে স্বচ্ছ পানি প্রবাহ ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি নদীর দুই পাড় দৃষ্টিনন্দন করতে পাঁচ বছর আগে প্রকল্প গ্রহণ করে সরকার। ১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা ব্যয়ে নদীর দুই পাড়ে ১০০ বছর মেয়াদি স্থায়ী সীমানা পিলার স্থাপন, ওয়াকওয়ে, আরসিসি সিঁড়ি, বসার বেঞ্চ, মালামাল ওঠা-নামার জেটি, ইকোপার্ক, সীমানাপ্রাচীর, পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, সবুজ বেষ্টনীসহ বিভিন্ন অবকাঠামো তৈরির প্রকল্পটি চলমান রয়েছে। তবে কচ্ছপ গতিতে চলছে প্রকল্পের কাজ। ২০১৮ সালের জুলাই হতে ২০২২ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়নের কথা থাকলেও বন্যার কারণে পরবর্তীতে মেয়াদ এক বছর বাড়ানো হয়। এরপর বাড়ে আরও এক বছর। এখনো কাজের দৃশ্যমান অগ্রগতি খুবই কম। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চার নদী সংরক্ষণ প্রকল্পের পরিচালক শাহনেওয়াজ কবীর মিঠু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সব উচ্ছেদ করে কাজ করছি। সীমানা পিলার বসানোর পরও ওয়াকওয়ে করতে গেলে বাধা আসছে। কাগজপত্র নিয়ে এসে বলছে এটা তাদের পূর্বপুরুষের জমি। এসব ঝামেলা মেটাতে হচ্ছে। পুনর্দখলও হচ্ছে। এ ছাড়া অধিকাংশ কাজই শুষ্ক মৌসুমে করতে হয়। এ জন্য দেরি হচ্ছে। আশা করছি আগামী বছরের জুনের মধ্যে শেষ হবে। ঢাকার চার নদী পুনর্দখল রোধে অভিযান প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিআইডব্লিউটিএর পরিচালক (ল্যান্ড অ্যান্ড এস্টেট) এ কে এম আরিফ উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দুই বছর এক্সক্লুসিভ অভিযান চালিয়ে ঢাকার চার পাশের নদীগুলো মোটামুটি দখলমুক্ত করে ফেলেছি। এখন সীমানা পিলার ও ওয়াকওয়ে নির্মাণের কাজ চলছে। সীমানা পিলার স্থাপনের সময় অবৈধ স্থাপনা পেলে রিফ্রেসমেন্ট অভিযানের মাধ্যমে সব উচ্ছেদ করা হবে। অল্প কিছু অবৈধ স্থাপনা নিয়ে হাই কোর্টে মামলা আছে। এগুলো নিষ্পত্তি হলে অভিযান চালাব। বর্তমানে আমাদের নজর মেঘনা নদীতে। ওখানে নদী দখলের তৎপরতা শুরু হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন