শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

হুমকিতে ঢাকার চার নদী

♦ কাজে আসছে না উচ্ছেদ অভিযান ♦ ফের গড়ে উঠেছে আবাসিক ভবন, ট্রাকস্ট্যান্ড ♦ সীমানাপ্রাচীরও ঢেকে গেছে বালুতে ♦ পানিতে ভয়াবহ দূষণ
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হুমকিতে ঢাকার চার নদী

বছর চারেক আগে জোরেশোরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান, নদীর তলদেশ থেকে বর্জ্য অপসারণ এবং বড় বাজেটে নদীর পাড়ে স্থায়ী সীমানা পিলার স্থাপন প্রকল্প গ্রহণ করেও বাঁচানো যাচ্ছে না ঢাকার চার নদীকে। আবারও অস্তিত্ব সংকটে রাজধানীর ধমনিখ্যাত বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলক্ষ্যা নদী। জেঁকে বসেছে দখলদার। উদ্ধারকৃত নদীর জমিতে ফের গড়ে উঠছে আবাসিক ভবন, বালুর গদি, ট্রাকস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক স্থাপনা। অনেক স্থানে বসানো সীমানা পিলারও ঢেকে গেছে বালুতে। নদীতে বাঁধ দিয়ে নতুন করে ভরাটও চলছে। চার নদীর পানি পরীক্ষায় মিলেছে ভয়াবহ দূষণের চিত্র। বিষে কালো নদীর পানিতে বিপন্ন মাছসহ অন্যান্য জলজপ্রাণী। গত এক সপ্তাহ সরেজমিন এমন চিত্র দেখা গেছে।

২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি ঢাকার চার নদী দখলমুক্ত করতে জোরেশোরে অভিযানে নামে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। ২০২০ সালে এবং ২০২১ সালে করোনার মধ্যেও চলে অভিযান। প্রায় ৭ হাজার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে উদ্ধার করা হয় নদীতীর। নদীগুলোর দূষণ ও তীরভূমি পুনর্দখল রোধে পরীক্ষামূলকভাবে ‘রিভার গার্ড’ ইউনিটও গঠন করে বিআইডব্লিউটিএ। তবে উদ্ধারকৃত নদীর জায়গার অনেক স্থান ফের বেদখল হয়ে গেছে। থামেনি দূষণও। শুধু গাবতলী থেকে আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত তুরাগের তীর দখল করে ১৩টি বাণিজ্যিক স্থাপনা, ৯টি আবাসিক ভবন, সাত স্থানে নতুন করে ভরাটের চিত্র নজরে এসেছে। এ ছাড়া ৯টি ফ্যাক্টরি, সাতটি বোটঘাট, ১১টি বালুর গদি, ১০টি বাস-ট্রাক স্টেশন ও পেট্রল পাম্প আংশিক দখল করেছে তুরাগের তীর। গাবতলী ব্রিজ থেকে সিন্নিরটেক পর্যন্ত পূর্ব পাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হলেও রয়ে গেছে ভরাটকৃত মাটি। সেখানেই ফের চলছে দখল। পালপাড়া ঘাটের পরে নদীর অংশে দেখা গেছে ট্রাকস্ট্যান্ড। দিয়াবাড়ী থেকে চটবাড়ী পর্যন্ত নতুন করে ১৩টি বালুর গদি চোখে পড়েছে। চটবাড়ী থেকে আশুলিয়া পর্যন্ত নদীর পাড়ে দেখা গেছে অসংখ্য বাণিজ্যিক স্থাপনা। এসব স্থাপনায় যাওয়ার জন্য পাউবোর সরকারি জায়গার ওপর দিয়ে তৈরি করা হয়েছে সংযোগ সড়ক। ২২টি সংযোগ সড়ক রয়েছে আবদুল্লাহপুর থেকে গাবতলী পর্যন্ত নদীর ফোরশোরে। আশুলিয়া থেকে ইজতেমা মাঠ পার হয়ে টঙ্গী খাল পর্যন্ত নদীর পাড় দখল করে আছে বিশ্ববিদ্যালয়, বাজারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এসব স্থানে একাধিকবার উচ্ছেদ অভিযান চালানো হলেও দখলমুক্ত হয়নি নদী। গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলায় শীতলক্ষ্যা নদীর সীমানার ভিতরে ভরাট করে নতুন শিল্প-প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার চিত্র চোখে পড়েছে। বালু ও বুড়িগঙ্গা নদীরও অনেক স্থান পুনর্দখল হয়েছে। এদিকে রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টার (আরডিআরসি) গেল শুষ্ক মৌসুমে দেশের বিভিন্ন নদীর পানি পরীক্ষা করে ৫৬টি নদীতে অতিমাত্রায় দূষণ খুঁজে পেয়েছে। জলজপ্রাণী বেঁচে থাকার মতো পর্যাপ্ত দ্রবীভূত অক্সিজেন পাওয়া যায়নি বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, টঙ্গী খাল, বালু, শীতলক্ষ্যাসহ শিল্প অধ্যুষিত এলাকাগুলোর নদীর পানিতে। আমেরিকান পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের নির্দেশনা অনুযায়ী- পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন (ডিও) থাকতে হবে প্রতি লিটারে গড়ে ৬.৫ মিলিগ্রাম। অক্সিজেন ৫ মিলিগ্রামের নিচে নামলেই ঝুঁকিতে পড়ে জলজ জীববৈচিত্র্য। সেখানে বুড়িগঙ্গার প্রতি লিটার পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন পাওয়া গেছে শূন্য দশমিক ৮৫ মিলিগ্রাম, তুরাগে ১.১ মিলিগ্রাম, টঙ্গী খালে শূন্য দশমিক ৪ মিলিগ্রাম, বালু নদীতে ১.৫ মিলিগ্রাম, শীতলক্ষ্যায় শূন্য দশমিক ৭৫ মিলিগ্রাম ও ধলেশ্বরীতে শূন্য দশমিক ৬২ মিলিগ্রাম। এ ছাড়া পানির পিএইচ, বায়োলজিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড (বিওডি) ও কেমিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড (সিওডি) পাওয়া গেছে অনেক বেশি। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা নিয়মিত নদীগুলো পর্যবেক্ষণ করছি। দূষণ আগের চেয়ে বেড়েছে। তীরভূমি দখলও হচ্ছে। সরেজমিন বুড়িগঙ্গা, তুরাগ ও বালু নদীতে দেখা গেছে, কুচকুচে কালো হয়ে গেছে পানি। অনেক স্থানে পানির নিচ থেকে বুদবুদ করে উঠছে গ্যাস। স্যুয়ারেজ লাইন দিয়ে কারখানার রাসায়নিক মিশ্রিত বিষাক্ত রঙিন পানি পড়ছে নদীতে। নদীর পাড়ের বাসিন্দাদের গৃহস্থলি ও মানব বর্জ্যরে শেষ ঠিকানাও হচ্ছে নদী। নাকে রুমাল চেপে পার হতে হচ্ছে তুরাগ, বুড়িগঙ্গা ও বালু নদী। গত বছরের তুলনায় দূষণ বেড়েছে শীতলক্ষ্যায়ও।

বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশ পরিবেশ অধিদফতরের ‘টুওয়ার্ডস অ্যা মাল্টি সেক্টরাল অ্যাকশন প্ল্যান ফর সাসটেইনেবল প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ঢাকার চার নদীতে দৈনিক ১১২ টন বর্জ্য ফেলা হচ্ছে, যার বড় একটি অংশ প্লাস্টিক ও পলিথিন। ২০১৯ সালের নভেম্বর থেকে ২০২০ সালের নভেম্বর পর্যন্ত চলা ওই সমীক্ষায় বুড়িগঙ্গা নদীর ৪৩টি জায়গায় ১১ হাজার ৫৬৪ টন, শীতলক্ষ্যায় ৪৩ জায়গায় ৪৩ হাজার ১৮৩ টন, বালু নদের সাত জায়গায় ২ হাজার ১২ টন এবং তুরাগের ৩৬ জায়গায় ১৫ হাজার ৭৭১ টন বর্জ্য পাওয়া গেছে।

বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর যে কোনো উপায়ে ঢাকার চার নদীসহ সারা দেশের নদ-নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৯ সালে হাই কোর্ট এক রায়ে তুরাগসহ দেশের সব নদ-নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণা করে দূষণ ও দখলমুক্ত করার নির্দেশনা দেন। রায়ে নদী রক্ষা কমিশনকে তুরাগসহ দেশের সব নদ-নদীর দূষণ ও দখলমুক্ত করে সুরক্ষা, সংরক্ষণ ও উন্নয়নে আইনগত অভিভাবক ঘোষণা করা হয়। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকার চার পাশের নদীগুলোর ৯০ ভাগ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হয়েছে। কিছু বাকি আছে। নতুন করেও দখল হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। তবে নানা রকম বাধার কারণে ঠিকভাবে কাজ করা যায় না। বিআইডব্লিউটিএ ঢাকার নদীগুলোয় সীমানা পিলার ও ওয়াকওয়ে করে দিচ্ছে। তখন আর দখল হতে পারবে না। এই নদীগুলোর এখন বড় সমস্যা দূষণ। ঢাকার উত্তরের সব নদী-খাল থেকে শিল্পবর্জ্য এসে তুরাগ, বুড়িগঙ্গা, বালু নদীর পানিকে বিষাক্ত করছে। ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের আগে নদীগুলোর পানি পরিষ্কার করতে চেয়েছিলাম, পারিনি। ২০০৯ সালে নদীগুলোকে ইকোলজিক্যাল ক্রিটিক্যাল এরিয়া ঘোষণা করা হয়। এ ঘোষণার পর পরিবেশ অধিদফতরের যে কাজ, তা তারা করেনি। বারবার বলেছি, চিঠি দিয়েছি। দূষণ সৃষ্টিকারী শিল্পগুলোকে তারা চাপ দিলে শিল্পদূষণ বন্ধ হতো। ভাসমান বর্জ্য অপসারণের জন্য প্রতিটা খালের মুখে অনেক আগেই জাল দেওয়ার কথা ছিল দুই সিটি করপোরেশনের। দক্ষিণ সিটি পরিকল্পনা করেছে, উত্তর সিটি কিছুই করেনি।

এদিকে দীর্ঘদিনের দখলে-দূষণে মৃতপ্রায় ঢাকার চার নদীকে দখল ও দূষণমুক্ত করে স্বচ্ছ পানি প্রবাহ ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি নদীর দুই পাড় দৃষ্টিনন্দন করতে পাঁচ বছর আগে প্রকল্প গ্রহণ করে সরকার। ১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা ব্যয়ে নদীর দুই পাড়ে ১০০ বছর মেয়াদি স্থায়ী সীমানা পিলার স্থাপন, ওয়াকওয়ে, আরসিসি সিঁড়ি, বসার বেঞ্চ, মালামাল ওঠা-নামার জেটি, ইকোপার্ক, সীমানাপ্রাচীর, পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, সবুজ বেষ্টনীসহ বিভিন্ন অবকাঠামো তৈরির প্রকল্পটি চলমান রয়েছে। তবে কচ্ছপ গতিতে চলছে প্রকল্পের কাজ। ২০১৮ সালের জুলাই হতে ২০২২ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়নের কথা থাকলেও বন্যার কারণে পরবর্তীতে মেয়াদ এক বছর বাড়ানো হয়। এরপর বাড়ে আরও এক বছর। এখনো কাজের দৃশ্যমান অগ্রগতি খুবই কম। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চার নদী সংরক্ষণ প্রকল্পের পরিচালক শাহনেওয়াজ কবীর মিঠু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সব উচ্ছেদ করে কাজ করছি। সীমানা পিলার বসানোর পরও ওয়াকওয়ে করতে গেলে বাধা আসছে। কাগজপত্র নিয়ে এসে বলছে এটা তাদের পূর্বপুরুষের জমি। এসব ঝামেলা মেটাতে হচ্ছে। পুনর্দখলও হচ্ছে। এ ছাড়া অধিকাংশ কাজই শুষ্ক মৌসুমে করতে হয়। এ জন্য দেরি হচ্ছে। আশা করছি আগামী বছরের জুনের মধ্যে শেষ হবে। ঢাকার চার নদী পুনর্দখল রোধে অভিযান প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিআইডব্লিউটিএর পরিচালক (ল্যান্ড অ্যান্ড এস্টেট) এ কে এম আরিফ উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দুই বছর এক্সক্লুসিভ অভিযান চালিয়ে ঢাকার চার পাশের নদীগুলো মোটামুটি দখলমুক্ত করে ফেলেছি। এখন সীমানা পিলার ও ওয়াকওয়ে নির্মাণের কাজ চলছে। সীমানা পিলার স্থাপনের সময় অবৈধ স্থাপনা পেলে রিফ্রেসমেন্ট অভিযানের মাধ্যমে সব উচ্ছেদ করা হবে। অল্প কিছু অবৈধ স্থাপনা নিয়ে হাই কোর্টে মামলা আছে। এগুলো নিষ্পত্তি হলে অভিযান চালাব। বর্তমানে আমাদের নজর মেঘনা নদীতে। ওখানে নদী দখলের তৎপরতা শুরু হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৫৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে