শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

হুমকিতে ঢাকার চার নদী

♦ কাজে আসছে না উচ্ছেদ অভিযান ♦ ফের গড়ে উঠেছে আবাসিক ভবন, ট্রাকস্ট্যান্ড ♦ সীমানাপ্রাচীরও ঢেকে গেছে বালুতে ♦ পানিতে ভয়াবহ দূষণ
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হুমকিতে ঢাকার চার নদী

বছর চারেক আগে জোরেশোরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান, নদীর তলদেশ থেকে বর্জ্য অপসারণ এবং বড় বাজেটে নদীর পাড়ে স্থায়ী সীমানা পিলার স্থাপন প্রকল্প গ্রহণ করেও বাঁচানো যাচ্ছে না ঢাকার চার নদীকে। আবারও অস্তিত্ব সংকটে রাজধানীর ধমনিখ্যাত বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলক্ষ্যা নদী। জেঁকে বসেছে দখলদার। উদ্ধারকৃত নদীর জমিতে ফের গড়ে উঠছে আবাসিক ভবন, বালুর গদি, ট্রাকস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক স্থাপনা। অনেক স্থানে বসানো সীমানা পিলারও ঢেকে গেছে বালুতে। নদীতে বাঁধ দিয়ে নতুন করে ভরাটও চলছে। চার নদীর পানি পরীক্ষায় মিলেছে ভয়াবহ দূষণের চিত্র। বিষে কালো নদীর পানিতে বিপন্ন মাছসহ অন্যান্য জলজপ্রাণী। গত এক সপ্তাহ সরেজমিন এমন চিত্র দেখা গেছে।

২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি ঢাকার চার নদী দখলমুক্ত করতে জোরেশোরে অভিযানে নামে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। ২০২০ সালে এবং ২০২১ সালে করোনার মধ্যেও চলে অভিযান। প্রায় ৭ হাজার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে উদ্ধার করা হয় নদীতীর। নদীগুলোর দূষণ ও তীরভূমি পুনর্দখল রোধে পরীক্ষামূলকভাবে ‘রিভার গার্ড’ ইউনিটও গঠন করে বিআইডব্লিউটিএ। তবে উদ্ধারকৃত নদীর জায়গার অনেক স্থান ফের বেদখল হয়ে গেছে। থামেনি দূষণও। শুধু গাবতলী থেকে আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত তুরাগের তীর দখল করে ১৩টি বাণিজ্যিক স্থাপনা, ৯টি আবাসিক ভবন, সাত স্থানে নতুন করে ভরাটের চিত্র নজরে এসেছে। এ ছাড়া ৯টি ফ্যাক্টরি, সাতটি বোটঘাট, ১১টি বালুর গদি, ১০টি বাস-ট্রাক স্টেশন ও পেট্রল পাম্প আংশিক দখল করেছে তুরাগের তীর। গাবতলী ব্রিজ থেকে সিন্নিরটেক পর্যন্ত পূর্ব পাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হলেও রয়ে গেছে ভরাটকৃত মাটি। সেখানেই ফের চলছে দখল। পালপাড়া ঘাটের পরে নদীর অংশে দেখা গেছে ট্রাকস্ট্যান্ড। দিয়াবাড়ী থেকে চটবাড়ী পর্যন্ত নতুন করে ১৩টি বালুর গদি চোখে পড়েছে। চটবাড়ী থেকে আশুলিয়া পর্যন্ত নদীর পাড়ে দেখা গেছে অসংখ্য বাণিজ্যিক স্থাপনা। এসব স্থাপনায় যাওয়ার জন্য পাউবোর সরকারি জায়গার ওপর দিয়ে তৈরি করা হয়েছে সংযোগ সড়ক। ২২টি সংযোগ সড়ক রয়েছে আবদুল্লাহপুর থেকে গাবতলী পর্যন্ত নদীর ফোরশোরে। আশুলিয়া থেকে ইজতেমা মাঠ পার হয়ে টঙ্গী খাল পর্যন্ত নদীর পাড় দখল করে আছে বিশ্ববিদ্যালয়, বাজারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এসব স্থানে একাধিকবার উচ্ছেদ অভিযান চালানো হলেও দখলমুক্ত হয়নি নদী। গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলায় শীতলক্ষ্যা নদীর সীমানার ভিতরে ভরাট করে নতুন শিল্প-প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার চিত্র চোখে পড়েছে। বালু ও বুড়িগঙ্গা নদীরও অনেক স্থান পুনর্দখল হয়েছে। এদিকে রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টার (আরডিআরসি) গেল শুষ্ক মৌসুমে দেশের বিভিন্ন নদীর পানি পরীক্ষা করে ৫৬টি নদীতে অতিমাত্রায় দূষণ খুঁজে পেয়েছে। জলজপ্রাণী বেঁচে থাকার মতো পর্যাপ্ত দ্রবীভূত অক্সিজেন পাওয়া যায়নি বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, টঙ্গী খাল, বালু, শীতলক্ষ্যাসহ শিল্প অধ্যুষিত এলাকাগুলোর নদীর পানিতে। আমেরিকান পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের নির্দেশনা অনুযায়ী- পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন (ডিও) থাকতে হবে প্রতি লিটারে গড়ে ৬.৫ মিলিগ্রাম। অক্সিজেন ৫ মিলিগ্রামের নিচে নামলেই ঝুঁকিতে পড়ে জলজ জীববৈচিত্র্য। সেখানে বুড়িগঙ্গার প্রতি লিটার পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন পাওয়া গেছে শূন্য দশমিক ৮৫ মিলিগ্রাম, তুরাগে ১.১ মিলিগ্রাম, টঙ্গী খালে শূন্য দশমিক ৪ মিলিগ্রাম, বালু নদীতে ১.৫ মিলিগ্রাম, শীতলক্ষ্যায় শূন্য দশমিক ৭৫ মিলিগ্রাম ও ধলেশ্বরীতে শূন্য দশমিক ৬২ মিলিগ্রাম। এ ছাড়া পানির পিএইচ, বায়োলজিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড (বিওডি) ও কেমিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড (সিওডি) পাওয়া গেছে অনেক বেশি। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা নিয়মিত নদীগুলো পর্যবেক্ষণ করছি। দূষণ আগের চেয়ে বেড়েছে। তীরভূমি দখলও হচ্ছে। সরেজমিন বুড়িগঙ্গা, তুরাগ ও বালু নদীতে দেখা গেছে, কুচকুচে কালো হয়ে গেছে পানি। অনেক স্থানে পানির নিচ থেকে বুদবুদ করে উঠছে গ্যাস। স্যুয়ারেজ লাইন দিয়ে কারখানার রাসায়নিক মিশ্রিত বিষাক্ত রঙিন পানি পড়ছে নদীতে। নদীর পাড়ের বাসিন্দাদের গৃহস্থলি ও মানব বর্জ্যরে শেষ ঠিকানাও হচ্ছে নদী। নাকে রুমাল চেপে পার হতে হচ্ছে তুরাগ, বুড়িগঙ্গা ও বালু নদী। গত বছরের তুলনায় দূষণ বেড়েছে শীতলক্ষ্যায়ও।

বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশ পরিবেশ অধিদফতরের ‘টুওয়ার্ডস অ্যা মাল্টি সেক্টরাল অ্যাকশন প্ল্যান ফর সাসটেইনেবল প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ঢাকার চার নদীতে দৈনিক ১১২ টন বর্জ্য ফেলা হচ্ছে, যার বড় একটি অংশ প্লাস্টিক ও পলিথিন। ২০১৯ সালের নভেম্বর থেকে ২০২০ সালের নভেম্বর পর্যন্ত চলা ওই সমীক্ষায় বুড়িগঙ্গা নদীর ৪৩টি জায়গায় ১১ হাজার ৫৬৪ টন, শীতলক্ষ্যায় ৪৩ জায়গায় ৪৩ হাজার ১৮৩ টন, বালু নদের সাত জায়গায় ২ হাজার ১২ টন এবং তুরাগের ৩৬ জায়গায় ১৫ হাজার ৭৭১ টন বর্জ্য পাওয়া গেছে।

বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর যে কোনো উপায়ে ঢাকার চার নদীসহ সারা দেশের নদ-নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৯ সালে হাই কোর্ট এক রায়ে তুরাগসহ দেশের সব নদ-নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণা করে দূষণ ও দখলমুক্ত করার নির্দেশনা দেন। রায়ে নদী রক্ষা কমিশনকে তুরাগসহ দেশের সব নদ-নদীর দূষণ ও দখলমুক্ত করে সুরক্ষা, সংরক্ষণ ও উন্নয়নে আইনগত অভিভাবক ঘোষণা করা হয়। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকার চার পাশের নদীগুলোর ৯০ ভাগ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হয়েছে। কিছু বাকি আছে। নতুন করেও দখল হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। তবে নানা রকম বাধার কারণে ঠিকভাবে কাজ করা যায় না। বিআইডব্লিউটিএ ঢাকার নদীগুলোয় সীমানা পিলার ও ওয়াকওয়ে করে দিচ্ছে। তখন আর দখল হতে পারবে না। এই নদীগুলোর এখন বড় সমস্যা দূষণ। ঢাকার উত্তরের সব নদী-খাল থেকে শিল্পবর্জ্য এসে তুরাগ, বুড়িগঙ্গা, বালু নদীর পানিকে বিষাক্ত করছে। ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের আগে নদীগুলোর পানি পরিষ্কার করতে চেয়েছিলাম, পারিনি। ২০০৯ সালে নদীগুলোকে ইকোলজিক্যাল ক্রিটিক্যাল এরিয়া ঘোষণা করা হয়। এ ঘোষণার পর পরিবেশ অধিদফতরের যে কাজ, তা তারা করেনি। বারবার বলেছি, চিঠি দিয়েছি। দূষণ সৃষ্টিকারী শিল্পগুলোকে তারা চাপ দিলে শিল্পদূষণ বন্ধ হতো। ভাসমান বর্জ্য অপসারণের জন্য প্রতিটা খালের মুখে অনেক আগেই জাল দেওয়ার কথা ছিল দুই সিটি করপোরেশনের। দক্ষিণ সিটি পরিকল্পনা করেছে, উত্তর সিটি কিছুই করেনি।

এদিকে দীর্ঘদিনের দখলে-দূষণে মৃতপ্রায় ঢাকার চার নদীকে দখল ও দূষণমুক্ত করে স্বচ্ছ পানি প্রবাহ ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি নদীর দুই পাড় দৃষ্টিনন্দন করতে পাঁচ বছর আগে প্রকল্প গ্রহণ করে সরকার। ১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা ব্যয়ে নদীর দুই পাড়ে ১০০ বছর মেয়াদি স্থায়ী সীমানা পিলার স্থাপন, ওয়াকওয়ে, আরসিসি সিঁড়ি, বসার বেঞ্চ, মালামাল ওঠা-নামার জেটি, ইকোপার্ক, সীমানাপ্রাচীর, পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, সবুজ বেষ্টনীসহ বিভিন্ন অবকাঠামো তৈরির প্রকল্পটি চলমান রয়েছে। তবে কচ্ছপ গতিতে চলছে প্রকল্পের কাজ। ২০১৮ সালের জুলাই হতে ২০২২ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়নের কথা থাকলেও বন্যার কারণে পরবর্তীতে মেয়াদ এক বছর বাড়ানো হয়। এরপর বাড়ে আরও এক বছর। এখনো কাজের দৃশ্যমান অগ্রগতি খুবই কম। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চার নদী সংরক্ষণ প্রকল্পের পরিচালক শাহনেওয়াজ কবীর মিঠু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সব উচ্ছেদ করে কাজ করছি। সীমানা পিলার বসানোর পরও ওয়াকওয়ে করতে গেলে বাধা আসছে। কাগজপত্র নিয়ে এসে বলছে এটা তাদের পূর্বপুরুষের জমি। এসব ঝামেলা মেটাতে হচ্ছে। পুনর্দখলও হচ্ছে। এ ছাড়া অধিকাংশ কাজই শুষ্ক মৌসুমে করতে হয়। এ জন্য দেরি হচ্ছে। আশা করছি আগামী বছরের জুনের মধ্যে শেষ হবে। ঢাকার চার নদী পুনর্দখল রোধে অভিযান প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিআইডব্লিউটিএর পরিচালক (ল্যান্ড অ্যান্ড এস্টেট) এ কে এম আরিফ উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দুই বছর এক্সক্লুসিভ অভিযান চালিয়ে ঢাকার চার পাশের নদীগুলো মোটামুটি দখলমুক্ত করে ফেলেছি। এখন সীমানা পিলার ও ওয়াকওয়ে নির্মাণের কাজ চলছে। সীমানা পিলার স্থাপনের সময় অবৈধ স্থাপনা পেলে রিফ্রেসমেন্ট অভিযানের মাধ্যমে সব উচ্ছেদ করা হবে। অল্প কিছু অবৈধ স্থাপনা নিয়ে হাই কোর্টে মামলা আছে। এগুলো নিষ্পত্তি হলে অভিযান চালাব। বর্তমানে আমাদের নজর মেঘনা নদীতে। ওখানে নদী দখলের তৎপরতা শুরু হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
সর্বশেষ খবর
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ