শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বিশ্ব পর্যটন দিবস আজ

বিদেশি আসছে কম, দেশিরা যাচ্ছে বাইরে

বিনোদনের অভাব অতিরিক্ত ভ্রমণ ব্যয় নেই পরিবেশ, হয়নি পর্যটন ব্র্যান্ডিং
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি আসছে কম, দেশিরা যাচ্ছে বাইরে

চরম অর্থনৈতিক বিপর্যয় কাটিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে শ্রীলঙ্কা। এক্ষেত্রে দেশটির পর্যটন খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। অথচ অপার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ পর্যটনশিল্পে এখনো পিছিয়ে। বিশ্বে পর্যটনশিল্পে বাংলাদেশের অবস্থান তলানিতে।

দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় পর্যটনে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। অন্যান্য দেশগুলো থেকে বিদেশি পর্যটকরা ঘুরে গেলেও বাংলাদেশে দিনকে দিন বিদেশি পর্যটকের আগমন হার কমছে। এ জন্য সংশ্লিষ্টরা পর্যাপ্ত বিনোদনের অভাব, অতিরিক্ত ভ্রমণ ব্যয়, পর্যটকবান্ধব পরিবেশ গড়ে না ওঠা এবং পর্যটন ব্র্যান্ডিং না থাকাকে দায়ী করছেন। একইভাবে বাংলাদেশের পর্যটন স্পটগুলোতে অতিরিক্ত হোটেল ভাড়া, খাওয়া, যাতায়াত খরচ বেশি এবং পর্যাপ্ত বিনোদন সুবিধা না থাকায় কম খরচে ভালো সেবা পেতে মানুষ প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ঘুরতে যাচ্ছেন। এতে পর্যটন খাতের বিকাশ যেমন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, একইভাবে সরকারের আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। এ অবস্থায় আজ পালিত হবে বিশ্ব পর্যটন দিবস। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘পর্যটনে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ।’

বিদেশি পর্যটক আগমনের তথ্যের ভিত্তিতে বিশ্বের কোনো দেশ পর্যটনে কেমন করছে এর র‌্যাঙ্কিং করে মুন্ডি ইনডেক্স। সংস্থাটির তথ্যে, পর্যটনশিল্পে বিশ্বের ১৮৮টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪১তম। আর এশিয়ার ৪৬টি দেশের মধ্যে ৪২তম। এ সংস্থার তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার আটটি দেশের মধ্যে ছয়টি স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ।

মুন্ডি ইনডেক্সের তথ্যে ১৯৯৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত দুই যুগে ৫২ লাখের কিছু বেশি বিদেশি পর্যটক বাংলাদেশে আসেন। এর মধ্যে ২০০৮ সালে দেশে সবচেয়ে বেশি ৪ লাখ ৬৭ হাজার বিদেশি পর্যটক এসেছেন। আর বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড (বিটিবি)-এর তথ্য বলছে, ২০১৯ সালে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ সংখ্যক বিদেশি পর্যটক এসেছিল ৬ লাখ ২১ হাজার ১৩১ জন। কিন্তু ২০২০ সালে ১ লাখ ৮১ হাজার ৫১৮ জন এবং ২০২১ সালে ১ লাখ ৩৫ হাজার ১৮৬ জন বিদেশি পর্যটক আসেন। করোনা শেষে প্রতিবেশী দেশগুলোতে বিদেশি পর্যটকদের ঢল নামলেও বাংলাদেশের চিত্র ভিন্ন। পর্যটন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনাসহ বেশ কিছু কারণে দেশের পর্যটন স্থানগুলোতে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পর্যটকের সংখ্যা কমে গেছে। বিটিবি-এর তথ্যে, বাংলাদেশে ঘুরতে আসা বিভিন্ন দেশের পর্যটকদের মধ্যে আছেন ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, যুক্তরাজ্য, জাপান, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নেপাল ও সৌদি আরবের মানুষ। এই পর্যটকরা বেশি ঘুরতে যান সুন্দরবন, কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিনে।

মূলত বিনোদনের ব্যবস্থা না থাকা, ভ্রমণ ব্যয় বেশি, পর্যটকবান্ধব পরিবেশ গড়ে না ওঠায় এবং পর্যটন ব্র্যান্ডিং না থাকা, ভিসা জটিলতাসহ বেশ কিছু কারণে বাংলাদেশে না এসে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোতে চলে যাচ্ছেন বিদেশি পর্যটক। অতিরিক্ত ভ্রমণ ব্যয়, বিনোদনের অভাবে বাংলাদেশিরাও ছুটি কাটাতে ছুটে যাচ্ছেন পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে। অথচ মালয়েশিয়া, সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলো বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনো পিছিয়ে।

বিদেশি পর্যটকদের অভিযোগ, সন্ধ্যার পর দেশের পর্যটন স্থানগুলোতে বিনোদনের কোনো ব্যবস্থা নেই। আবার বিদেশি পর্যটকদের জন্য বার, ক্যাসিনো, স্পার মতো সেবা দেওয়ার কথা সংশ্লিষ্টরা বারবার বললেও এগুলোর অনুমোদন পাওয়া বেশ কঠিন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যেসব বিদেশি পর্যটক ভিসা নিয়ে বাংলাদেশে আসছেন তাদের বেশির ভাগই ব্যবসায়িক কাজ, উন্নয়ন সংস্থা ও দূতাবাস সংশ্লিষ্ট কাজে আসছেন। ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিলের তথ্যে, করোনার পরে ২০২১ সালে বিদেশি পর্যটক থেকে বাংলাদেশ আয় করে ১৬৭.২ মিলিয়ন ডলার। অথচ করোনার আগে ২০১৯ সালে আয় করে ৩৬৯.৬ মিলিয়ন ডলার।

মার্কিন উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির ‘কম্প্রিহেনসিভ প্রাইভেট সেক্টর অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক প্রতিবেদনে জানানো হয়, বিদেশিদের মাত্র ৫ শতাংশ বাংলাদেশে ভ্রমণের উদ্দেশ্য নিয়ে আসে। ভ্রমণে আসা নাগরিকদের সবচেয়ে বড় অংশ আসে তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়িক প্রতিনিধি হিসেবে, যা মোট বিদেশির ৪০ শতাংশ। এর পরই উন্নয়ন খাতের বিভিন্ন কাজে আসে। এদের হার ২৫ শতাংশ। এ ছাড়া দূতাবাস সংশ্লিষ্ট কাজে আসেন ১৫ শতাংশ বিদেশি। বিদেশিদের মধ্যে বাকি ৫ শতাংশ প্রকৃত পর্যটক।

ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টোয়াব) সভাপতি শিবলুল আজম কোরেশী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিদেশি পর্যটকদের কাছে বাংলাদেশের ইতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরতে হবে। এ দায়িত্ব সরকারের। এ জন্য সরকারকে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। দেশের পর্যটনের আকর্ষণীয় স্থানগুলো নিয়ে যথাযথ প্রচার নেই। মানুষ যখন জানবে দেশের কোথায় কী ধরনের দর্শনীয় স্থান আছে তখনই সেখানে যাওয়ার ব্যাপারে আগ্রহী হবে। আবার বাংলাদেশ নিয়ে বহির্বিশ্বে বেশ কিছু ক্ষেত্রে এক ধরনের নেতিবাচক প্রচারণা আছে। এ ছাড়া বিদেশি পর্যটকদের জন্য অন-অ্যারাইভাল ভিসার সুবিধা আরও বৃদ্ধি করা দরকার। আরও অধিক সংখ্যক দেশকে অন-অ্যারাইভাল ভিসা সুবিধা দেওয়া উচিত। পাশাপাশি ই-ভিসার প্রচলন করা দরকার। কারণ অন-অ্যারাইভাল ভিসার কিছু সীমাবদ্ধতা আছে।

স্থানীয়রা বিদেশমুখী : বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক যেমন আকর্ষণ করা যাচ্ছে না একইভাবে দেশের পর্যটকদেরও ধরে রাখতে পারছে না পর্যটন সংস্থাগুলো। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপ বলছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ২৯ লাখ ২১ হাজার ৫২০ বাংলাদেশি পর্যটক বিদেশে যান। এদের ৬০ ভাগের বেশি যান ভারতে।

দেশীয় পর্যটকদের মধ্যে উল্লেখসংখ্যকই যান ভারতে। ২০২২ সালে ভারতে যে পরিমাণ পর্যটক গেছেন এর মধ্যে ২০ শতাংশ ছিল বাংলাদেশি, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। সে বছর পর্যটকদের মধ্যে ১২ লাখ ৫৫ হাজার ৯৬০ জন বাংলাদেশি ছিল। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুনের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে দেশটিতে গেছে মোট পর্যটকের ২৩.৫ শতাংশ। পর্যটন ছাড়াও ভিসাসংক্রান্ত কাজ, চিকিৎসা ও ব্যবসার কাজেও বাংলাদেশ থেকে মানুষ ভারতে যাচ্ছে।

দেশীয় পর্যটকরা ভারত ছাড়াও নেপাল, ভুটান, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ ও দুবাই ঘুরতে যাচ্ছেন। মূলত বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যটন স্পটের হোটেল ও রিসোর্টের অতিরিক্ত ব্যয় ও খাবার খরচ বেশি হওয়ায় মানুষ বিদেশমুখী পর্যটনে আগ্রহী হচ্ছে। সাধারণত ঈদ ও কোনো উৎসবকে কেন্দ্র করে ধনী ও উচ্চ-মধ্যবিত্তরা থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, দুবাই, মালদ্বীপে ঘুরতে যান আর চিকিৎসা ও কেনাকাটার জন্য ভারত বাংলাদেশিদের পছন্দের গন্তব্য।

টোয়াবের সাবেক সভাপতি মো. রাফিউজ্জামান বলেন, ঈদে দেশীয় পর্যটকদের অনেকে ভারত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, দুবাই, নেপাল ভ্রমণে যান। তবে ভারতে যে বিপুলসংখ্যক মানুষ যাচ্ছেন তাদের সবাই পর্যটক নন। এদের কেউ আত্মীয়ের কাছে যাচ্ছেন আবার কেউ যাচ্ছেন চিকিৎসা করাতে। বর্তমানে আমরা দেশীয় পর্যটন খাতের বিকাশের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি। দেশের পর্যটন খাতও এখন বেশ ভালো অবস্থায় আছে। দেশের রাজস্ব ধরে রাখতে আমরা দেশীয় পর্যটন খাতের বিকাশের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা