শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সবার সমন্বয়ে ড্যাপ বাস্তবায়নই মূল চ্যালেঞ্জ (ভিডিও)

মো. তাজুল ইসলাম, মন্ত্রী, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সবার সমন্বয়ে ড্যাপ বাস্তবায়নই মূল চ্যালেঞ্জ (ভিডিও)

চারশত বছরের পুরনো রাজধানী ঢাকাকে বসবাস উপযোগী, দৃষ্টিনন্দন ও নাগরিক সুবিধার আঁধারে পরিণত করতে এক যুগ আগে উদ্যোগ নেয় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। প্রণয়ন করা হয় বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ)। নানা জটিলতায় সেই উদ্যোগ পুরোপুরি আলোর মুখ না দেখায় বাসযোগ্যতার সূচকে ঢাকা শহরের অবস্থান অতি নিম্নে। নগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে দুই থেকে তিনটি খেলার মাঠ, পার্ক, গণপরিসর, একটি বিদ্যালয় ও হাসপাতাল স্থাপনের মতো ভূরি ভূরি প্রস্তাব রয়েছে সংশোধিত বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ডিটেইল এরিয়া প্ল্যানে (ড্যাপ)। অথচ ঢাকা শহরের এমন অনেক ওয়ার্ড আছে, যেখানে শুধুই গিঞ্জি জনবসতি। নেই খোলা জায়গা কিংবা খেলার মাঠ। এমনকি নেই হাঁটাচলার জন্য পর্যাপ্ত রাস্তাঘাটও। এমন একটি শহরে কীভাবে হবে আধুনিক প্রকল্প ড্যাপের বাস্তবায়ন। ড্যাপ বাস্তবায়নের মূল চ্যালেঞ্জ, কর্মপরিকল্পনা ও জনঘনত্ব জোনিং নিয়ে সচিবালয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন ড্যাপ রিভিউ মন্ত্রিসভা কমিটির আহ্বায়ক এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তারই বিস্তারিত অংশ নিচে তুলে ধরা হলো-

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ড্যাপ বাস্তবায়নে মূল চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

মো. তাজুল ইসলাম : যে কোনো পরিকল্পনা বাস্তবায়নই এক ধরনের চ্যালেঞ্জ। সবার অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো পরিকল্পনা শতভাগ সফল বা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির পরামর্শ অনুযায়ী প্রণয়ন করেছে। ওই পরিকল্পনায় ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা, অবকাঠামোগত, পাবলিক স্পেস, নাগরিক সুবিধাদি, জনঘনত্ব জোনিংসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রস্তাবনা রয়েছে। সেই প্রস্তাবনাসমূহ সরকারি অন্যান্য সংস্থা যেমন সড়ক ও জনপথ অধিদফতর, সিটি করপোরেশন, পরিবেশ অধিদফতর কর্তৃক প্রকল্প গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করতে হবে। ড্যাপ সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা সমভাবে অগ্রসর না হলে এটি বাস্তবায়ন বড় চ্যালেঞ্জের বিষয়। এছাড়া ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা ও উন্নয়ন ব্যবস্থাপনার জন্য রাজউককে সিটি করপোরেশনের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি যেমন- মেয়র মহোদয়ের সঙ্গে সমন্বয়ে অবৈধ ভবন নির্মাণ রোধ এবং জলাশয় ভরাট রোধকল্পে নিয়মিত মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। ব্যবসায়ী সংগঠন পরিবেশবাদী প্রতিষ্ঠান ও পেশাজীবী সংগঠনসহ সব মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমেই ড্যাপের সফল বাস্তবায়ন সম্ভব। তাই এ সংক্রান্ত সব অংশীজনের (স্টেক হোল্ডার) সমন্বয়ে ড্যাপ বাস্তবায়নই বড় একটি চ্যালেঞ্জ। আশা করছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঠিক দিকনির্দেশনায় সবার অংশগ্রহণে ড্যাপের বাস্তবায়ন হবে ইনশাল্লাহ।


বাংলাদেশ প্রতিদিন : ড্যাপ বাস্তবায়নে কী ধরনের পরিকল্পনা রয়েছে?

মো. তাজুল ইসলাম : পরিকল্পনা প্রণয়নকালে যেমন জনসম্পৃক্ততা দরকার ঠিক তেমনি প্রণীত পরিকল্পনা সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে হলে সবার সম্পৃক্ততা অতীব জরুরি। রাজউক কখনো এই প্ল্যান এককভাবে বাস্তবায়ন করতে পারবে না। সিটি করপোরেশন, পৌরসভা এবং সব ইউনিয়ন পরিষদ এবং এর সঙ্গে সম্পৃক্ত অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে কার্যকর সমন্বয়ই পারে প্রণীত পরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়ন। আর এই সমন্বয়ক হিসেবে রাজউককেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। পরিকল্পনার প্রচার ও প্রসার ঘটাতে হবে, জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতে হবে। ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ বাস্তবায়নের প্রধান কৌশলসমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলো-বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনায় ২০২২-৩৫ প্রস্তাবনাসমূহ থেকে অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্পের বাস্তবায়নের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রথম পাঁচ বছরে কোন কোন প্রকল্প কোন কোন সংস্থার সমন্বয়ে বাস্তবায়ন করা হবে তার বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন : রাজউক, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সমন্বয়ে ৬২৭টি স্কুল বাস্তবায়নের কাজ সম্পন্ন করতে হবে যার জন্য মোট ২৫ হাজার কোটি টাকার বাজেট দরকার পড়বে। সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, স্বাস্থ্য অধিদফতরের সমন্বয়ে ২৮৭টি হাসপাতাল নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করতে হবে। রাজউক, স্থানীয় সরকারের সঙ্গে সমন্বয়ে নগর জীবনরেখার আওতায় ২৩টি খাল উন্নয়নমূলক কাজ সম্পন্ন করতে হবে। রাজউক, স্থানীয় সরকারের সঙ্গে সমন্বয়ে ৫টি আঞ্চলিক পার্ক, ২০টি জলকেন্দ্রিক পার্ক, ৩টি ইকো পার্ক এবং ৪টি অন্যান্য পার্ক এবং খেলার মাঠ নির্মাণ করবে। রাজউক এবং স্থানীয় সরকারের সঙ্গে সমন্বয়ে শুধু নিম্নবিত্তের জন্য সাশ্রয়ী আবাসন ব্যবস্থায় ১০টি এলাকা নির্মাণ করবে। রাজউক, স্থানীয় সরকার ডিটিসিএ এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডের সমন্বয়ে ২টি প্রধান সড়ক এবং ২টি রিং রোড এবং রিং রোডের সঙ্গে সংযুক্ত রেডিয়াল রোড এবং বৃত্তাকার নৌপথ নির্মাণ করা হবে। ড্যাপ বাস্তবায়নে রাজউক তার অন্তর্গত এলাকার সব সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ এবং বিভিন্ন সরকারি উন্নয়ন সংস্থার সঙ্গে প্রতি ৬ (ছয়) মাস পর পর অন্তত একবার সমন্বয় সভা করবেন। ড্যাপে নির্দেশিত সুপারিশ অনুযায়ী উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে কিনা, এই সভা তার পর্যালোচনা করবে অথবা বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনাকে (২০২২-২০৩৫) আরও কার্যকর করতে এখানে নির্দেশিত সুপারিশসমূহের কোনো ধরনের পরিমার্জন বা পরিবর্ধন লাগবে কি না, সেই ব্যাপারে যৌক্তিক দিকনির্দেশনা দিবেন। বিশদ পরিকল্পনাকে কার্যকর এবং এর সফল বাস্তবায়ন করতে রাজউকের অধীনে ড্যাপ বাস্তবায়ন সেল গঠন করবে। এছাড়া পরিকল্পনার বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করতে রাজউকের সমন্বয়ে ওয়ার্ড/ইউনিয়ন পর্যায়ে ড্যাপ বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করবে। প্রণীত বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা ২০১৬-২০৩৫ প্রতি পাঁচ বছর পরপর এই পরিকল্পনাটি বাস্তবতার নিরিখে হালনাগাদ করতে হবে এবং তিন বছর আগে থেকেই হালনাগাদকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। ন্যূনতম তিন বছর অন্তর অন্তর জনঘনত্ব ব্লকসমূহে নতুন সামাজিক সুবিধাদি যেমন- স্কুল, পার্ক, খেলার মাঠ, ব্লকভিত্তিক উন্নয়ন নির্মাণের পরিপ্রেক্ষিতে এলাকা ভিত্তিক FAR-এর মান বর্ণিত পদ্ধতিতে পুনর্নির্ধারণ বা পরিমার্জন করা হবে। ড্যাপ রিভিউ-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর ড্যাপে নির্দেশিত সুপারিশ অনুযায়ী উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে কি না অথবা বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনাকে (২০২২-২০৩৫) আরও কার্যকর করতে এখানে নির্দেশিত সুপারিশসমূহের কোনো ধরনের পরিমার্জন বা পরিবর্ধন লাগবে কি না, সেই ব্যাপারে যৌক্তিক দিকনির্দেশনা দিবেন। পরিকল্পনার সফল বাস্তবায়নে সরকারের পক্ষ থেকে আগামী পাঁচ বছর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন বর্ষ হিসেবে ঘোষণা করার সুপারিশ করা হয়েছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জনঘনত্ব জোনিং ঢাকার বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনতে কতটুকু জরুরি?

মো. তাজুল ইসলাম : ঢাকা শহরের জন্য বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ড্যাপ অনুমোদন করা হয়েছে, যা আগামীর ঢাকা মেগা শহরের জন্য পরিকল্পনা ও উন্নয়ন ব্যবস্থাপনার জন্য দলিল হিসেবে বিবেচিত হবে। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে মেগা সিটির পরিকল্পনা সব সময়ই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। যেখানে বিভিন্ন অংশীদারের বিবিধ অর্থনৈতিক ও অন্যান্য সামাজিক প্রেক্ষাপট জড়িত থাকে। ঢাকা শহরও তার ব্যতিক্রম নয়। ড্যাপ পূর্ণাঙ্গভাবে অনুমোদন পাওয়ার পর অনুমিতভাবেই তা জনসাধারণ, অংশীজন ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। এই পরিকল্পনায় আধুনিক নগর পরিকল্পনার বিভিন্ন ধারণা সন্নিবেশ করা হয়েছে, যা বাসযোগ্য ঢাকা গড়তে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। অনুরূপভাবে এই পরিকল্পনা যদি কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে যা সার্বিক জনস্বার্থ ও জনকল্যাণ রক্ষায় বিস্তৃত পরিসরে আলোচনা ও পুনর্বিবেচনার দাবি রাখে। নগর পরিকল্পনায় আবাসিক ভবনের উচ্চতা ও আয়তন নগর এলাকা কিংবা জনবসতির বাসযোগ্যতার সঙ্গে সম্পর্কিত। নগর পরিকল্পনার কৌশল অনুযায়ী, নগর এলাকার ধরন, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা, নির্দিষ্ট এলাকার জন্য প্রক্ষেপিত জনসংখ্যা, সড়কের প্রশস্ততা, নির্দিষ্ট এলাকার পরিবেশগত বৈশিষ্ট্য, খেলার মাঠ, পার্ক, খোলা জায়গা এবং জলাশয়ের উপস্থিতি, সামাজিক অবকাঠামো ও নাগরিক সুবিধার মতো বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়েই আবাসিক এলাকার ভবনের উচ্চতা ও আয়তন নির্ধারণ করা হয়। বাংলাদেশের ইমারত নির্মাণ বিধিমালা অনুযায়ী, ভবনের উচ্চতা ও আয়তন নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রধানত রাস্তার প্রশস্ততা ও প্লটের আকার বিবেচনায় নেওয়া হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে ইমারত নির্মাণ বিধিমালা, ২০০৮ অনুসরণ করা হয় যেখানে ভবনের উচ্চতা আয়তন নির্ধারণের ক্ষেত্রে এফএআর কৌশল ব্যবহার করা হয়েছে। ২০০৮-এর এই বিধিমালা অনুযায়ী আবাসিক এলাকার জন্য এফএআরের মান ৩.১৫-৬.৫ পর্যন্ত প্রস্তাব করা হয়েছে। যা ব্যক্তিগতভাবে প্লটভিত্তিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন শহরের এফএআরের মানের বিবেচনায় অনেক বেশি। ঢাকা শহরের জমির মালিকানার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ছোট আয়তনের একটি, যা অধিকাংশ ক্ষেত্রে দুই থেকে পাঁচ কাঠা হয়ে থাকে। এ জন্যই ক্ষুদ্র নেটের নির্মাণের ফলে ঢাকা শহরের সর্বজনীন বাসযোগ্যতার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। নগর পরিকল্পনা কৌশলের ক্ষেত্রে বিভিন্ন নগর অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য আবাসনের ক্ষেত্রে সাধারণত স্বল্পমানের ‘এফএআর’ নির্ধারণ করা হয় এবং ব্লকভিত্তিক আবাসনের ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি ‘এফএআর’ দেওয়া হয়। ঢাকা শহরের বিভিন্ন নগর এলাকার বৈশিষ্ট্য ও নাগরিক সুযোগ-সুবিধার ওপর ভিত্তি করে দ্রুত সময়ের মধ্যে এলাকাভিত্তিক ‘এফএআর’ মান নির্ধারণ করা হবে। ব্লকভিত্তিক আবাসন উৎসাহিতকরণের জন্য প্রণোদনা। কেউ কেউ বলেন, এফএআরের মাধ্যমে জনঘনত্ব নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না। তাঁরা হয়তো খেয়াল করেননি, এবারের ড্যাপে এফএআরের পাশাপাশি কাঠাপ্রতি পরিবার সংখ্যার বিষয়ে প্রস্তাবনা যুক্ত করা আছে। যা জনঘনত্ব নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকর পরিকল্পনার কৌশল। তবে এই পরিকল্পনাগুলোকে কার্যকর করতে হলে উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর তদারকি ও পরিবীক্ষে হবে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ঢাকা মহানগরীকে বসবাসযোগ্য ও টেকসই করে তুলতে এবং সামগ্রিক জনস্বার্থ নিশ্চিত করতে গঠনমূলক যে কোনো পরামর্শকে স্বাগত জানান হবে। শহর সর্বদা একটি জীবন্তসত্তা, এটা মাথায় রেখে সব সময়ই বৃহত্তর জনকল্যাণ নিশ্চিতে দায়বদ্ধ থেকেই পরিকল্পনা দর্শন পরিচালিত হওয়া উচিত। ভারবহুল ক্ষমতার চেয়ে কয়েকগুণ জনসংখ্যার ভার নিয়ে চলা এই ঢাকা মহানগরীর জনগণ, ভূমি এবং পরিবেশের সার্বিক কল্যাণই আমাদের মূল লক্ষ্য।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

মো. তাজুল ইসলাম : আপনাকেও ধন্যবাদ।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণার পরিসর বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণার পরিসর বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
দল নিবন্ধন : আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্বে ইসির ৭ কর্মকর্তা
দল নিবন্ধন : আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্বে ইসির ৭ কর্মকর্তা
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে শওকত আজিজ রাসেলের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে শওকত আজিজ রাসেলের বৈঠক
রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের
রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের
স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে
বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু ধর্ষণচেষ্টার দায়ে যুবকের ১০ বছরের কারাদণ্ড
শিশু ধর্ষণচেষ্টার দায়ে যুবকের ১০ বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন