শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সবার সমন্বয়ে ড্যাপ বাস্তবায়নই মূল চ্যালেঞ্জ (ভিডিও)

মো. তাজুল ইসলাম, মন্ত্রী, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সবার সমন্বয়ে ড্যাপ বাস্তবায়নই মূল চ্যালেঞ্জ (ভিডিও)

চারশত বছরের পুরনো রাজধানী ঢাকাকে বসবাস উপযোগী, দৃষ্টিনন্দন ও নাগরিক সুবিধার আঁধারে পরিণত করতে এক যুগ আগে উদ্যোগ নেয় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। প্রণয়ন করা হয় বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ)। নানা জটিলতায় সেই উদ্যোগ পুরোপুরি আলোর মুখ না দেখায় বাসযোগ্যতার সূচকে ঢাকা শহরের অবস্থান অতি নিম্নে। নগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে দুই থেকে তিনটি খেলার মাঠ, পার্ক, গণপরিসর, একটি বিদ্যালয় ও হাসপাতাল স্থাপনের মতো ভূরি ভূরি প্রস্তাব রয়েছে সংশোধিত বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ডিটেইল এরিয়া প্ল্যানে (ড্যাপ)। অথচ ঢাকা শহরের এমন অনেক ওয়ার্ড আছে, যেখানে শুধুই গিঞ্জি জনবসতি। নেই খোলা জায়গা কিংবা খেলার মাঠ। এমনকি নেই হাঁটাচলার জন্য পর্যাপ্ত রাস্তাঘাটও। এমন একটি শহরে কীভাবে হবে আধুনিক প্রকল্প ড্যাপের বাস্তবায়ন। ড্যাপ বাস্তবায়নের মূল চ্যালেঞ্জ, কর্মপরিকল্পনা ও জনঘনত্ব জোনিং নিয়ে সচিবালয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন ড্যাপ রিভিউ মন্ত্রিসভা কমিটির আহ্বায়ক এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তারই বিস্তারিত অংশ নিচে তুলে ধরা হলো-

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ড্যাপ বাস্তবায়নে মূল চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

মো. তাজুল ইসলাম : যে কোনো পরিকল্পনা বাস্তবায়নই এক ধরনের চ্যালেঞ্জ। সবার অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো পরিকল্পনা শতভাগ সফল বা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির পরামর্শ অনুযায়ী প্রণয়ন করেছে। ওই পরিকল্পনায় ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা, অবকাঠামোগত, পাবলিক স্পেস, নাগরিক সুবিধাদি, জনঘনত্ব জোনিংসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রস্তাবনা রয়েছে। সেই প্রস্তাবনাসমূহ সরকারি অন্যান্য সংস্থা যেমন সড়ক ও জনপথ অধিদফতর, সিটি করপোরেশন, পরিবেশ অধিদফতর কর্তৃক প্রকল্প গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করতে হবে। ড্যাপ সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা সমভাবে অগ্রসর না হলে এটি বাস্তবায়ন বড় চ্যালেঞ্জের বিষয়। এছাড়া ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা ও উন্নয়ন ব্যবস্থাপনার জন্য রাজউককে সিটি করপোরেশনের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি যেমন- মেয়র মহোদয়ের সঙ্গে সমন্বয়ে অবৈধ ভবন নির্মাণ রোধ এবং জলাশয় ভরাট রোধকল্পে নিয়মিত মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। ব্যবসায়ী সংগঠন পরিবেশবাদী প্রতিষ্ঠান ও পেশাজীবী সংগঠনসহ সব মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমেই ড্যাপের সফল বাস্তবায়ন সম্ভব। তাই এ সংক্রান্ত সব অংশীজনের (স্টেক হোল্ডার) সমন্বয়ে ড্যাপ বাস্তবায়নই বড় একটি চ্যালেঞ্জ। আশা করছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঠিক দিকনির্দেশনায় সবার অংশগ্রহণে ড্যাপের বাস্তবায়ন হবে ইনশাল্লাহ।


বাংলাদেশ প্রতিদিন : ড্যাপ বাস্তবায়নে কী ধরনের পরিকল্পনা রয়েছে?

মো. তাজুল ইসলাম : পরিকল্পনা প্রণয়নকালে যেমন জনসম্পৃক্ততা দরকার ঠিক তেমনি প্রণীত পরিকল্পনা সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে হলে সবার সম্পৃক্ততা অতীব জরুরি। রাজউক কখনো এই প্ল্যান এককভাবে বাস্তবায়ন করতে পারবে না। সিটি করপোরেশন, পৌরসভা এবং সব ইউনিয়ন পরিষদ এবং এর সঙ্গে সম্পৃক্ত অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে কার্যকর সমন্বয়ই পারে প্রণীত পরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়ন। আর এই সমন্বয়ক হিসেবে রাজউককেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। পরিকল্পনার প্রচার ও প্রসার ঘটাতে হবে, জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতে হবে। ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ বাস্তবায়নের প্রধান কৌশলসমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলো-বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনায় ২০২২-৩৫ প্রস্তাবনাসমূহ থেকে অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্পের বাস্তবায়নের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রথম পাঁচ বছরে কোন কোন প্রকল্প কোন কোন সংস্থার সমন্বয়ে বাস্তবায়ন করা হবে তার বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন : রাজউক, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সমন্বয়ে ৬২৭টি স্কুল বাস্তবায়নের কাজ সম্পন্ন করতে হবে যার জন্য মোট ২৫ হাজার কোটি টাকার বাজেট দরকার পড়বে। সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, স্বাস্থ্য অধিদফতরের সমন্বয়ে ২৮৭টি হাসপাতাল নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করতে হবে। রাজউক, স্থানীয় সরকারের সঙ্গে সমন্বয়ে নগর জীবনরেখার আওতায় ২৩টি খাল উন্নয়নমূলক কাজ সম্পন্ন করতে হবে। রাজউক, স্থানীয় সরকারের সঙ্গে সমন্বয়ে ৫টি আঞ্চলিক পার্ক, ২০টি জলকেন্দ্রিক পার্ক, ৩টি ইকো পার্ক এবং ৪টি অন্যান্য পার্ক এবং খেলার মাঠ নির্মাণ করবে। রাজউক এবং স্থানীয় সরকারের সঙ্গে সমন্বয়ে শুধু নিম্নবিত্তের জন্য সাশ্রয়ী আবাসন ব্যবস্থায় ১০টি এলাকা নির্মাণ করবে। রাজউক, স্থানীয় সরকার ডিটিসিএ এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডের সমন্বয়ে ২টি প্রধান সড়ক এবং ২টি রিং রোড এবং রিং রোডের সঙ্গে সংযুক্ত রেডিয়াল রোড এবং বৃত্তাকার নৌপথ নির্মাণ করা হবে। ড্যাপ বাস্তবায়নে রাজউক তার অন্তর্গত এলাকার সব সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ এবং বিভিন্ন সরকারি উন্নয়ন সংস্থার সঙ্গে প্রতি ৬ (ছয়) মাস পর পর অন্তত একবার সমন্বয় সভা করবেন। ড্যাপে নির্দেশিত সুপারিশ অনুযায়ী উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে কিনা, এই সভা তার পর্যালোচনা করবে অথবা বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনাকে (২০২২-২০৩৫) আরও কার্যকর করতে এখানে নির্দেশিত সুপারিশসমূহের কোনো ধরনের পরিমার্জন বা পরিবর্ধন লাগবে কি না, সেই ব্যাপারে যৌক্তিক দিকনির্দেশনা দিবেন। বিশদ পরিকল্পনাকে কার্যকর এবং এর সফল বাস্তবায়ন করতে রাজউকের অধীনে ড্যাপ বাস্তবায়ন সেল গঠন করবে। এছাড়া পরিকল্পনার বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করতে রাজউকের সমন্বয়ে ওয়ার্ড/ইউনিয়ন পর্যায়ে ড্যাপ বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করবে। প্রণীত বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা ২০১৬-২০৩৫ প্রতি পাঁচ বছর পরপর এই পরিকল্পনাটি বাস্তবতার নিরিখে হালনাগাদ করতে হবে এবং তিন বছর আগে থেকেই হালনাগাদকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। ন্যূনতম তিন বছর অন্তর অন্তর জনঘনত্ব ব্লকসমূহে নতুন সামাজিক সুবিধাদি যেমন- স্কুল, পার্ক, খেলার মাঠ, ব্লকভিত্তিক উন্নয়ন নির্মাণের পরিপ্রেক্ষিতে এলাকা ভিত্তিক FAR-এর মান বর্ণিত পদ্ধতিতে পুনর্নির্ধারণ বা পরিমার্জন করা হবে। ড্যাপ রিভিউ-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর ড্যাপে নির্দেশিত সুপারিশ অনুযায়ী উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে কি না অথবা বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনাকে (২০২২-২০৩৫) আরও কার্যকর করতে এখানে নির্দেশিত সুপারিশসমূহের কোনো ধরনের পরিমার্জন বা পরিবর্ধন লাগবে কি না, সেই ব্যাপারে যৌক্তিক দিকনির্দেশনা দিবেন। পরিকল্পনার সফল বাস্তবায়নে সরকারের পক্ষ থেকে আগামী পাঁচ বছর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন বর্ষ হিসেবে ঘোষণা করার সুপারিশ করা হয়েছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জনঘনত্ব জোনিং ঢাকার বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনতে কতটুকু জরুরি?

মো. তাজুল ইসলাম : ঢাকা শহরের জন্য বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ড্যাপ অনুমোদন করা হয়েছে, যা আগামীর ঢাকা মেগা শহরের জন্য পরিকল্পনা ও উন্নয়ন ব্যবস্থাপনার জন্য দলিল হিসেবে বিবেচিত হবে। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে মেগা সিটির পরিকল্পনা সব সময়ই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। যেখানে বিভিন্ন অংশীদারের বিবিধ অর্থনৈতিক ও অন্যান্য সামাজিক প্রেক্ষাপট জড়িত থাকে। ঢাকা শহরও তার ব্যতিক্রম নয়। ড্যাপ পূর্ণাঙ্গভাবে অনুমোদন পাওয়ার পর অনুমিতভাবেই তা জনসাধারণ, অংশীজন ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। এই পরিকল্পনায় আধুনিক নগর পরিকল্পনার বিভিন্ন ধারণা সন্নিবেশ করা হয়েছে, যা বাসযোগ্য ঢাকা গড়তে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। অনুরূপভাবে এই পরিকল্পনা যদি কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে যা সার্বিক জনস্বার্থ ও জনকল্যাণ রক্ষায় বিস্তৃত পরিসরে আলোচনা ও পুনর্বিবেচনার দাবি রাখে। নগর পরিকল্পনায় আবাসিক ভবনের উচ্চতা ও আয়তন নগর এলাকা কিংবা জনবসতির বাসযোগ্যতার সঙ্গে সম্পর্কিত। নগর পরিকল্পনার কৌশল অনুযায়ী, নগর এলাকার ধরন, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা, নির্দিষ্ট এলাকার জন্য প্রক্ষেপিত জনসংখ্যা, সড়কের প্রশস্ততা, নির্দিষ্ট এলাকার পরিবেশগত বৈশিষ্ট্য, খেলার মাঠ, পার্ক, খোলা জায়গা এবং জলাশয়ের উপস্থিতি, সামাজিক অবকাঠামো ও নাগরিক সুবিধার মতো বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়েই আবাসিক এলাকার ভবনের উচ্চতা ও আয়তন নির্ধারণ করা হয়। বাংলাদেশের ইমারত নির্মাণ বিধিমালা অনুযায়ী, ভবনের উচ্চতা ও আয়তন নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রধানত রাস্তার প্রশস্ততা ও প্লটের আকার বিবেচনায় নেওয়া হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে ইমারত নির্মাণ বিধিমালা, ২০০৮ অনুসরণ করা হয় যেখানে ভবনের উচ্চতা আয়তন নির্ধারণের ক্ষেত্রে এফএআর কৌশল ব্যবহার করা হয়েছে। ২০০৮-এর এই বিধিমালা অনুযায়ী আবাসিক এলাকার জন্য এফএআরের মান ৩.১৫-৬.৫ পর্যন্ত প্রস্তাব করা হয়েছে। যা ব্যক্তিগতভাবে প্লটভিত্তিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন শহরের এফএআরের মানের বিবেচনায় অনেক বেশি। ঢাকা শহরের জমির মালিকানার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ছোট আয়তনের একটি, যা অধিকাংশ ক্ষেত্রে দুই থেকে পাঁচ কাঠা হয়ে থাকে। এ জন্যই ক্ষুদ্র নেটের নির্মাণের ফলে ঢাকা শহরের সর্বজনীন বাসযোগ্যতার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। নগর পরিকল্পনা কৌশলের ক্ষেত্রে বিভিন্ন নগর অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য আবাসনের ক্ষেত্রে সাধারণত স্বল্পমানের ‘এফএআর’ নির্ধারণ করা হয় এবং ব্লকভিত্তিক আবাসনের ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি ‘এফএআর’ দেওয়া হয়। ঢাকা শহরের বিভিন্ন নগর এলাকার বৈশিষ্ট্য ও নাগরিক সুযোগ-সুবিধার ওপর ভিত্তি করে দ্রুত সময়ের মধ্যে এলাকাভিত্তিক ‘এফএআর’ মান নির্ধারণ করা হবে। ব্লকভিত্তিক আবাসন উৎসাহিতকরণের জন্য প্রণোদনা। কেউ কেউ বলেন, এফএআরের মাধ্যমে জনঘনত্ব নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না। তাঁরা হয়তো খেয়াল করেননি, এবারের ড্যাপে এফএআরের পাশাপাশি কাঠাপ্রতি পরিবার সংখ্যার বিষয়ে প্রস্তাবনা যুক্ত করা আছে। যা জনঘনত্ব নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকর পরিকল্পনার কৌশল। তবে এই পরিকল্পনাগুলোকে কার্যকর করতে হলে উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর তদারকি ও পরিবীক্ষে হবে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ঢাকা মহানগরীকে বসবাসযোগ্য ও টেকসই করে তুলতে এবং সামগ্রিক জনস্বার্থ নিশ্চিত করতে গঠনমূলক যে কোনো পরামর্শকে স্বাগত জানান হবে। শহর সর্বদা একটি জীবন্তসত্তা, এটা মাথায় রেখে সব সময়ই বৃহত্তর জনকল্যাণ নিশ্চিতে দায়বদ্ধ থেকেই পরিকল্পনা দর্শন পরিচালিত হওয়া উচিত। ভারবহুল ক্ষমতার চেয়ে কয়েকগুণ জনসংখ্যার ভার নিয়ে চলা এই ঢাকা মহানগরীর জনগণ, ভূমি এবং পরিবেশের সার্বিক কল্যাণই আমাদের মূল লক্ষ্য।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

মো. তাজুল ইসলাম : আপনাকেও ধন্যবাদ।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ 'পচা নির্বাচন' : ইসি সানাউল্লাহ
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ 'পচা নির্বাচন' : ইসি সানাউল্লাহ
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৫১৪
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৫১৪

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মানিকগঞ্জে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ডট বাংলা’ ও ‘ডট বিডি’ ডোমেইন দ্রুত উন্মুক্ত হবে
‘ডট বাংলা’ ও ‘ডট বিডি’ ডোমেইন দ্রুত উন্মুক্ত হবে

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যার পর রক্ত ধুয়ে পুঁতে রাখা হয় কৃষকদল নেতার লাশ
হত্যার পর রক্ত ধুয়ে পুঁতে রাখা হয় কৃষকদল নেতার লাশ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে দুই বেকারিকে জরিমানা
যশোরে দুই বেকারিকে জরিমানা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৪৬১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৪৬১ মামলা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে সব পূজামণ্ডপে আর্থিক অনুদান প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সব পূজামণ্ডপে আর্থিক অনুদান প্রদান

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে মদ-ফেনসিডিলসহ ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে বিজিবি
যশোরে মদ-ফেনসিডিলসহ ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে বিজিবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি
খাগড়াছড়িতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রশাসনের ৪ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সাহায্য স্থগিতের সিদ্ধান্ত বহাল
ট্রাম্প প্রশাসনের ৪ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সাহায্য স্থগিতের সিদ্ধান্ত বহাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বাস-ইজিবাইক মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
গোপালগঞ্জে বাস-ইজিবাইক মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার পণ্য ধরলো বিজিবি
সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার পণ্য ধরলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজশাহীতে তৃতীয় দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাজশাহীতে তৃতীয় দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রশাসনে আওয়ামী লীগের লোকজন ঘাপটি মেরে থাকায় জুলুম বন্ধ হচ্ছে না’
‘প্রশাসনে আওয়ামী লীগের লোকজন ঘাপটি মেরে থাকায় জুলুম বন্ধ হচ্ছে না’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে ওয়াকআউট ইসরায়েলের ‘একঘরে’ হয়ে পড়ার ইঙ্গিত : হামাস
জাতিসংঘে ওয়াকআউট ইসরায়েলের ‘একঘরে’ হয়ে পড়ার ইঙ্গিত : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্কারে যাচ্ছে ‘বাড়ির নাম শাহানা’
অস্কারে যাচ্ছে ‘বাড়ির নাম শাহানা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজশাহীতে নৌকাডুবিতে একজনের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
রাজশাহীতে নৌকাডুবিতে একজনের মৃত্যু, নিখোঁজ ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি
চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে