শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সবার সমন্বয়ে ড্যাপ বাস্তবায়নই মূল চ্যালেঞ্জ (ভিডিও)

মো. তাজুল ইসলাম, মন্ত্রী, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সবার সমন্বয়ে ড্যাপ বাস্তবায়নই মূল চ্যালেঞ্জ (ভিডিও)

চারশত বছরের পুরনো রাজধানী ঢাকাকে বসবাস উপযোগী, দৃষ্টিনন্দন ও নাগরিক সুবিধার আঁধারে পরিণত করতে এক যুগ আগে উদ্যোগ নেয় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। প্রণয়ন করা হয় বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ)। নানা জটিলতায় সেই উদ্যোগ পুরোপুরি আলোর মুখ না দেখায় বাসযোগ্যতার সূচকে ঢাকা শহরের অবস্থান অতি নিম্নে। নগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে দুই থেকে তিনটি খেলার মাঠ, পার্ক, গণপরিসর, একটি বিদ্যালয় ও হাসপাতাল স্থাপনের মতো ভূরি ভূরি প্রস্তাব রয়েছে সংশোধিত বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ডিটেইল এরিয়া প্ল্যানে (ড্যাপ)। অথচ ঢাকা শহরের এমন অনেক ওয়ার্ড আছে, যেখানে শুধুই গিঞ্জি জনবসতি। নেই খোলা জায়গা কিংবা খেলার মাঠ। এমনকি নেই হাঁটাচলার জন্য পর্যাপ্ত রাস্তাঘাটও। এমন একটি শহরে কীভাবে হবে আধুনিক প্রকল্প ড্যাপের বাস্তবায়ন। ড্যাপ বাস্তবায়নের মূল চ্যালেঞ্জ, কর্মপরিকল্পনা ও জনঘনত্ব জোনিং নিয়ে সচিবালয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন ড্যাপ রিভিউ মন্ত্রিসভা কমিটির আহ্বায়ক এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তারই বিস্তারিত অংশ নিচে তুলে ধরা হলো-

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ড্যাপ বাস্তবায়নে মূল চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

মো. তাজুল ইসলাম : যে কোনো পরিকল্পনা বাস্তবায়নই এক ধরনের চ্যালেঞ্জ। সবার অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো পরিকল্পনা শতভাগ সফল বা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির পরামর্শ অনুযায়ী প্রণয়ন করেছে। ওই পরিকল্পনায় ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা, অবকাঠামোগত, পাবলিক স্পেস, নাগরিক সুবিধাদি, জনঘনত্ব জোনিংসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রস্তাবনা রয়েছে। সেই প্রস্তাবনাসমূহ সরকারি অন্যান্য সংস্থা যেমন সড়ক ও জনপথ অধিদফতর, সিটি করপোরেশন, পরিবেশ অধিদফতর কর্তৃক প্রকল্প গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করতে হবে। ড্যাপ সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা সমভাবে অগ্রসর না হলে এটি বাস্তবায়ন বড় চ্যালেঞ্জের বিষয়। এছাড়া ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা ও উন্নয়ন ব্যবস্থাপনার জন্য রাজউককে সিটি করপোরেশনের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি যেমন- মেয়র মহোদয়ের সঙ্গে সমন্বয়ে অবৈধ ভবন নির্মাণ রোধ এবং জলাশয় ভরাট রোধকল্পে নিয়মিত মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। ব্যবসায়ী সংগঠন পরিবেশবাদী প্রতিষ্ঠান ও পেশাজীবী সংগঠনসহ সব মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমেই ড্যাপের সফল বাস্তবায়ন সম্ভব। তাই এ সংক্রান্ত সব অংশীজনের (স্টেক হোল্ডার) সমন্বয়ে ড্যাপ বাস্তবায়নই বড় একটি চ্যালেঞ্জ। আশা করছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঠিক দিকনির্দেশনায় সবার অংশগ্রহণে ড্যাপের বাস্তবায়ন হবে ইনশাল্লাহ।


বাংলাদেশ প্রতিদিন : ড্যাপ বাস্তবায়নে কী ধরনের পরিকল্পনা রয়েছে?

মো. তাজুল ইসলাম : পরিকল্পনা প্রণয়নকালে যেমন জনসম্পৃক্ততা দরকার ঠিক তেমনি প্রণীত পরিকল্পনা সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে হলে সবার সম্পৃক্ততা অতীব জরুরি। রাজউক কখনো এই প্ল্যান এককভাবে বাস্তবায়ন করতে পারবে না। সিটি করপোরেশন, পৌরসভা এবং সব ইউনিয়ন পরিষদ এবং এর সঙ্গে সম্পৃক্ত অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে কার্যকর সমন্বয়ই পারে প্রণীত পরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়ন। আর এই সমন্বয়ক হিসেবে রাজউককেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। পরিকল্পনার প্রচার ও প্রসার ঘটাতে হবে, জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতে হবে। ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ বাস্তবায়নের প্রধান কৌশলসমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলো-বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনায় ২০২২-৩৫ প্রস্তাবনাসমূহ থেকে অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্পের বাস্তবায়নের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রথম পাঁচ বছরে কোন কোন প্রকল্প কোন কোন সংস্থার সমন্বয়ে বাস্তবায়ন করা হবে তার বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন : রাজউক, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সমন্বয়ে ৬২৭টি স্কুল বাস্তবায়নের কাজ সম্পন্ন করতে হবে যার জন্য মোট ২৫ হাজার কোটি টাকার বাজেট দরকার পড়বে। সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, স্বাস্থ্য অধিদফতরের সমন্বয়ে ২৮৭টি হাসপাতাল নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করতে হবে। রাজউক, স্থানীয় সরকারের সঙ্গে সমন্বয়ে নগর জীবনরেখার আওতায় ২৩টি খাল উন্নয়নমূলক কাজ সম্পন্ন করতে হবে। রাজউক, স্থানীয় সরকারের সঙ্গে সমন্বয়ে ৫টি আঞ্চলিক পার্ক, ২০টি জলকেন্দ্রিক পার্ক, ৩টি ইকো পার্ক এবং ৪টি অন্যান্য পার্ক এবং খেলার মাঠ নির্মাণ করবে। রাজউক এবং স্থানীয় সরকারের সঙ্গে সমন্বয়ে শুধু নিম্নবিত্তের জন্য সাশ্রয়ী আবাসন ব্যবস্থায় ১০টি এলাকা নির্মাণ করবে। রাজউক, স্থানীয় সরকার ডিটিসিএ এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডের সমন্বয়ে ২টি প্রধান সড়ক এবং ২টি রিং রোড এবং রিং রোডের সঙ্গে সংযুক্ত রেডিয়াল রোড এবং বৃত্তাকার নৌপথ নির্মাণ করা হবে। ড্যাপ বাস্তবায়নে রাজউক তার অন্তর্গত এলাকার সব সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ এবং বিভিন্ন সরকারি উন্নয়ন সংস্থার সঙ্গে প্রতি ৬ (ছয়) মাস পর পর অন্তত একবার সমন্বয় সভা করবেন। ড্যাপে নির্দেশিত সুপারিশ অনুযায়ী উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে কিনা, এই সভা তার পর্যালোচনা করবে অথবা বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনাকে (২০২২-২০৩৫) আরও কার্যকর করতে এখানে নির্দেশিত সুপারিশসমূহের কোনো ধরনের পরিমার্জন বা পরিবর্ধন লাগবে কি না, সেই ব্যাপারে যৌক্তিক দিকনির্দেশনা দিবেন। বিশদ পরিকল্পনাকে কার্যকর এবং এর সফল বাস্তবায়ন করতে রাজউকের অধীনে ড্যাপ বাস্তবায়ন সেল গঠন করবে। এছাড়া পরিকল্পনার বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করতে রাজউকের সমন্বয়ে ওয়ার্ড/ইউনিয়ন পর্যায়ে ড্যাপ বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করবে। প্রণীত বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা ২০১৬-২০৩৫ প্রতি পাঁচ বছর পরপর এই পরিকল্পনাটি বাস্তবতার নিরিখে হালনাগাদ করতে হবে এবং তিন বছর আগে থেকেই হালনাগাদকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। ন্যূনতম তিন বছর অন্তর অন্তর জনঘনত্ব ব্লকসমূহে নতুন সামাজিক সুবিধাদি যেমন- স্কুল, পার্ক, খেলার মাঠ, ব্লকভিত্তিক উন্নয়ন নির্মাণের পরিপ্রেক্ষিতে এলাকা ভিত্তিক FAR-এর মান বর্ণিত পদ্ধতিতে পুনর্নির্ধারণ বা পরিমার্জন করা হবে। ড্যাপ রিভিউ-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর ড্যাপে নির্দেশিত সুপারিশ অনুযায়ী উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে কি না অথবা বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনাকে (২০২২-২০৩৫) আরও কার্যকর করতে এখানে নির্দেশিত সুপারিশসমূহের কোনো ধরনের পরিমার্জন বা পরিবর্ধন লাগবে কি না, সেই ব্যাপারে যৌক্তিক দিকনির্দেশনা দিবেন। পরিকল্পনার সফল বাস্তবায়নে সরকারের পক্ষ থেকে আগামী পাঁচ বছর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন বর্ষ হিসেবে ঘোষণা করার সুপারিশ করা হয়েছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জনঘনত্ব জোনিং ঢাকার বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনতে কতটুকু জরুরি?

মো. তাজুল ইসলাম : ঢাকা শহরের জন্য বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ড্যাপ অনুমোদন করা হয়েছে, যা আগামীর ঢাকা মেগা শহরের জন্য পরিকল্পনা ও উন্নয়ন ব্যবস্থাপনার জন্য দলিল হিসেবে বিবেচিত হবে। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে মেগা সিটির পরিকল্পনা সব সময়ই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। যেখানে বিভিন্ন অংশীদারের বিবিধ অর্থনৈতিক ও অন্যান্য সামাজিক প্রেক্ষাপট জড়িত থাকে। ঢাকা শহরও তার ব্যতিক্রম নয়। ড্যাপ পূর্ণাঙ্গভাবে অনুমোদন পাওয়ার পর অনুমিতভাবেই তা জনসাধারণ, অংশীজন ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। এই পরিকল্পনায় আধুনিক নগর পরিকল্পনার বিভিন্ন ধারণা সন্নিবেশ করা হয়েছে, যা বাসযোগ্য ঢাকা গড়তে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। অনুরূপভাবে এই পরিকল্পনা যদি কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে যা সার্বিক জনস্বার্থ ও জনকল্যাণ রক্ষায় বিস্তৃত পরিসরে আলোচনা ও পুনর্বিবেচনার দাবি রাখে। নগর পরিকল্পনায় আবাসিক ভবনের উচ্চতা ও আয়তন নগর এলাকা কিংবা জনবসতির বাসযোগ্যতার সঙ্গে সম্পর্কিত। নগর পরিকল্পনার কৌশল অনুযায়ী, নগর এলাকার ধরন, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা, নির্দিষ্ট এলাকার জন্য প্রক্ষেপিত জনসংখ্যা, সড়কের প্রশস্ততা, নির্দিষ্ট এলাকার পরিবেশগত বৈশিষ্ট্য, খেলার মাঠ, পার্ক, খোলা জায়গা এবং জলাশয়ের উপস্থিতি, সামাজিক অবকাঠামো ও নাগরিক সুবিধার মতো বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়েই আবাসিক এলাকার ভবনের উচ্চতা ও আয়তন নির্ধারণ করা হয়। বাংলাদেশের ইমারত নির্মাণ বিধিমালা অনুযায়ী, ভবনের উচ্চতা ও আয়তন নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রধানত রাস্তার প্রশস্ততা ও প্লটের আকার বিবেচনায় নেওয়া হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে ইমারত নির্মাণ বিধিমালা, ২০০৮ অনুসরণ করা হয় যেখানে ভবনের উচ্চতা আয়তন নির্ধারণের ক্ষেত্রে এফএআর কৌশল ব্যবহার করা হয়েছে। ২০০৮-এর এই বিধিমালা অনুযায়ী আবাসিক এলাকার জন্য এফএআরের মান ৩.১৫-৬.৫ পর্যন্ত প্রস্তাব করা হয়েছে। যা ব্যক্তিগতভাবে প্লটভিত্তিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন শহরের এফএআরের মানের বিবেচনায় অনেক বেশি। ঢাকা শহরের জমির মালিকানার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ছোট আয়তনের একটি, যা অধিকাংশ ক্ষেত্রে দুই থেকে পাঁচ কাঠা হয়ে থাকে। এ জন্যই ক্ষুদ্র নেটের নির্মাণের ফলে ঢাকা শহরের সর্বজনীন বাসযোগ্যতার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। নগর পরিকল্পনা কৌশলের ক্ষেত্রে বিভিন্ন নগর অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য আবাসনের ক্ষেত্রে সাধারণত স্বল্পমানের ‘এফএআর’ নির্ধারণ করা হয় এবং ব্লকভিত্তিক আবাসনের ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি ‘এফএআর’ দেওয়া হয়। ঢাকা শহরের বিভিন্ন নগর এলাকার বৈশিষ্ট্য ও নাগরিক সুযোগ-সুবিধার ওপর ভিত্তি করে দ্রুত সময়ের মধ্যে এলাকাভিত্তিক ‘এফএআর’ মান নির্ধারণ করা হবে। ব্লকভিত্তিক আবাসন উৎসাহিতকরণের জন্য প্রণোদনা। কেউ কেউ বলেন, এফএআরের মাধ্যমে জনঘনত্ব নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না। তাঁরা হয়তো খেয়াল করেননি, এবারের ড্যাপে এফএআরের পাশাপাশি কাঠাপ্রতি পরিবার সংখ্যার বিষয়ে প্রস্তাবনা যুক্ত করা আছে। যা জনঘনত্ব নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকর পরিকল্পনার কৌশল। তবে এই পরিকল্পনাগুলোকে কার্যকর করতে হলে উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর তদারকি ও পরিবীক্ষে হবে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ঢাকা মহানগরীকে বসবাসযোগ্য ও টেকসই করে তুলতে এবং সামগ্রিক জনস্বার্থ নিশ্চিত করতে গঠনমূলক যে কোনো পরামর্শকে স্বাগত জানান হবে। শহর সর্বদা একটি জীবন্তসত্তা, এটা মাথায় রেখে সব সময়ই বৃহত্তর জনকল্যাণ নিশ্চিতে দায়বদ্ধ থেকেই পরিকল্পনা দর্শন পরিচালিত হওয়া উচিত। ভারবহুল ক্ষমতার চেয়ে কয়েকগুণ জনসংখ্যার ভার নিয়ে চলা এই ঢাকা মহানগরীর জনগণ, ভূমি এবং পরিবেশের সার্বিক কল্যাণই আমাদের মূল লক্ষ্য।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

মো. তাজুল ইসলাম : আপনাকেও ধন্যবাদ।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
‘দলগুলোর ভিন্নমত থাকলেও সবার লক্ষ্য এক’
‘দলগুলোর ভিন্নমত থাকলেও সবার লক্ষ্য এক’
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
চিকিৎসক-সার্জনদের বেতন বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসক-সার্জনদের বেতন বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ
সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুর সদর হাসপাতালে দুদকের অভিযান
মাদারীপুর সদর হাসপাতালে দুদকের অভিযান

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে হাসপাতালের দরপত্রে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান
মাদারীপুরে হাসপাতালের দরপত্রে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী ১০০ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীতে প্রাণের অবসান: গবেষণার পূর্বাভাস
আগামী ১০০ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীতে প্রাণের অবসান: গবেষণার পূর্বাভাস

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুবসংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তির’ আত্মপ্রকাশ শুক্রবার
এনসিপির যুবসংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তির’ আত্মপ্রকাশ শুক্রবার

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় রংপুরে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
হত্যা মামলায় রংপুরে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ বিশ্বকাপে দেখা যাবে না রোহিত-কোহলিকে, গাভাস্কারের ভবিষ্যদ্বাণী
২০২৭ বিশ্বকাপে দেখা যাবে না রোহিত-কোহলিকে, গাভাস্কারের ভবিষ্যদ্বাণী

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কমলো জেট ফুয়েলের দাম
কমলো জেট ফুয়েলের দাম

১৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১ কোটি ১০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার
১ কোটি ১০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার

২৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নিজ মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পিতাসহ গ্রেফতার ৩
নিজ মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পিতাসহ গ্রেফতার ৩

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪৭ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪৭ জন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দলগুলোর ভিন্নমত থাকলেও সবার লক্ষ্য এক’
‘দলগুলোর ভিন্নমত থাকলেও সবার লক্ষ্য এক’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিক করিডর নিয়ে সরকার সবাইকে অন্ধকারে রেখেছে: মেজর হাফিজ
মানবিক করিডর নিয়ে সরকার সবাইকে অন্ধকারে রেখেছে: মেজর হাফিজ

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা

৩৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের
ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি
টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি
পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান
প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল
আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’
‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী
অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা