শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৪, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২০

আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়া-ইউরোপ-এশিয়ার ৫১ দেশের অভিজ্ঞতায়

বাংলাদেশে স্বাস্থ্য-বীমা প্রবর্তনে কাজ করতে চান ড. রায়ান সাদী

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে স্বাস্থ্য-বীমা প্রবর্তনে কাজ করতে চান ড. রায়ান সাদী

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্বাস্থ্য বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের টিমের অন্যতম সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর বর্তমানে আমেরিকা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, এশিয়ার ৫১ দেশের চিকিৎসা-সেবা সহজলভ্য করা নিয়ে কর্মরত বাংলাদেশি আমেরিকান ড. রায়ান সাদী বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, ‘ভারতের চেয়েও বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার মান অনেক উন্নত এবং নির্ভরযোগ্য হওয়া সত্বেও বাংলাদেশের রোগীরা ছুটছেন বিদেশে। এটি শুধুমাত্র মানসিক প্রশান্তি, এর বেশী কিছু নয়।’ 

নিউইয়র্ক সংলগ্ন নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যে সপরিবারে বসবাসরত ড. সাদী গত বছর স্বাস্থ্য-সেবা নিয়ে সারাবিশ্বে কর্মরতদের মধ্যে শীর্ষে অবস্থানকারী পাঁচজনের একজন হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। বর্তমানে তিনি এমন সব জটিল রোগের চিকিৎসা-পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করছেন যার ওষুধ এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। এমন রোগের আবিষ্কৃত ওষুধের দাম মিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। 

মানবতার সামগ্রিক কল্যাণে নিবেদিত ড. সাদী ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস করার পর কিছু সময় শিক্ষকতা করেন। এরপর ১৯৯৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এসে বিশ্বখ্যাত ইয়েল ইউনিভার্সিটি থেকে অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেই অবস্থান করছেন। টানা ২৫ বছর মানবতার সেবা করার পর মাতৃভূমিতে ফিরে কিছু করার তাগিদ অনুভব করছেন পাবনার রুপপুরের সন্তান ড. সাদী। মুক্তিযুদ্ধে পরিবারের ১১ জনকে হারিয়ে দেশান্তরী হওয়া ড. সাদীর উপলব্ধিতে এসেছে, জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণতাপূর্ণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশেষ এক মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হতে পেরেছে। 

এ প্রসঙ্গে একান্ত এক সাক্ষাতকারে ড. সাদী এনআরবি নিউজের এ সংবাদদাতাকে বলেন, ‘আগে যা কল্পনাও করতে পারিনি, এখন তা বাস্তবে দৃশ্যমান হয়েছে। যুক্তরাজ্য, জার্মানী, ইটালি, চীন, ভিয়েতনাম, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নেদারল্যান্ড, ব্রাজিল প্রভৃতি দেশে মাঝেমধ্যেই সেমিনারে স্বাস্থ্য-সেবা নিয়ে উদ্ভাবনী বক্তব্য দিতে হচ্ছে। চিকিৎসা ব্যবস্থাকে সর্বজনীন করা নিয়ে চলমান গবেষণার আলোকে কথা বলতে হয়। অর্থনৈতিক পরিস্থিতির আলোকে সকলের জন্যে চিকিৎসা নিশ্চিতে কী পদক্ষেপ অবলম্বন করা দরকার, সে ব্যাপারেও মতামত রাখতে হচ্ছে। এ পেশায় ১২ বছরের অধিক সময় যাবত রয়েছি।’ 

ড. সাদী সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতার আলোকে অত্যন্ত অহংকারের সাথে উল্লেখ করেন, দু’বছর আগে বাংলাদেশ ভ্রমণের পর নিজেকে খুব সম্মানীতবোধ করছি। তার বহি:প্রকাশ ঘটাতে বিভিন্ন দেশের সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে নিজেকে বাঙালি হিসেবে পরিচিত করার সাহস পেয়েছি। বাংলাদেশের মানুষ আমি-এটি জানার পর অনেকেই মুগ্ধ নয়নে কাছে ডাকেন। শুভেচ্ছা বিনিময়ের পরই জানতে চান যে কীভাবে সম্ভব হচ্ছে বাংলাদেশ এগিয়ে চলা। ছোট্ট একটি দেশ, প্রাকৃতিক দুর্যোগে জর্জরিত। জনসংখ্যার ঘনত্ব অবিশ্বাস্য। তারপরও দারিদ্র বিমোচনে অবিস্মরণীয় ভূমিকায় রয়েছে বাংলাদেশ। কীভাবে এটি সম্ভব হচ্ছে। এমন কৌতুহলের জবাব আমি যতটা গুছিয়ে সম্ভব বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার উদ্ধৃতি দিয়ে দিচ্ছি। তবে সবচেয়ে বেশী কথা বলতে হচ্ছে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা প্রদানকারি বঙ্গবন্ধুর জাদুকরি নেতৃত্ব প্রসঙ্গে। সেই নেতার সুযোগ্য কন্যা হিসেবে শেখ হাসিনা আবির্ভূত হয়েছেন বাংলাদেশকে উন্নয়নের মহাসড়কে টেনে নেয়ার জন্যে। আমি গভীর শ্রদ্ধায় নিবিষ্ট হয়ে শীর্ষস্থানীয় নীতি-নির্দ্বারকদের সাথে যখন বাংলাদেশকে উপস্থাপন করি সকলেই উৎসাহ প্রকাশ করেন। সচক্ষে বাংলাদেশ দেখার আগ্রহ ব্যক্ত করতেও শুনি। কী যে আনন্দ লাগে-তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না।’ 

ড. সাদী উল্লেখ করেন, ‘অভূতপূর্ব উন্নয়নের অর্জনকে ধরে রাখতে হবে,চিকিৎসা-সেবাকে টেকসই করতে হবে। আর এজন্যে দরকার সুদূর প্রসারি অর্থনৈতিক-চিকিৎসা কাঠামো তৈরি করা। প্রতিটি বাংলাদেশি যাতে চিকিৎসা-সেবার নিশ্চয়তা পান সে ব্যাপারে একটি কৌশল অবলম্বন করতে হবে।’ 

ড. সাদী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে হেল্থ ইন্স্যুরেন্স প্রচলিত রয়েছে। এটি আগে তেমনভাবে ছিল না। বহুল প্রচলনের কার্যক্রম শুরু হয় আমার মত শ’খানেক মানুষের সমন্বয়ে গঠিত একটি টিমের পরামর্শক্রমে। সে অভিজ্ঞতার আলোকে এখন আমি ৫১টি দেশের চিকিৎসা-সেবার উৎকর্ষ সাধনে কাজ করছি। পরিবর্তিত পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে এমন সব রোগের বিস্তার/আবির্ভাব ঘটছে-যার চিকিৎসা আবিষ্কার হয়নি। আমরা সে সব রোগ নিয়ে গবেষণা করছি। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু রোগের ওষুধ প্রস্তুত করাও সম্ভব হয়েছে।’ 

ড. সাদী বলেন, ‘মানুষের অসাধ্য কিছু নেই। আন্তরিকতা নিয়ে চেষ্টা করলে সবকিছুই সাধন করা সম্ভব-এর প্রমাণ বহুভাবে দৃশ্যমান হতে দেখেছি চিকিৎসা-সেবা পরিমন্ডলে। পাশাপাশি বাংলাদেশকেও ঘুরে দাঁড়াতে দেখছি অবাক বিস্ময়ে।’ 

বিশ্বব্যাপী উদ্ভাবনী-চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে কর্মরতদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ১০০ চিকিৎসকের একজন হিসেবে ২০১১ এবং ২০১৫ সালে নির্বাচিত হন ড. সাদী। এ স্বীকৃতি দেয় ‘ফার্মা ভয়েস’ নামক চিকিৎসা-সাময়িকী। স্বাস্থ্য-সেবায় আন্তর্জাতিক পলিসি তৈরির ক্ষেত্রে ড. সাদীর প্রশংসা এতটাই ব্যাপক যে, তার একমাত্র সন্তান এমিলি সাদীও ইয়েল ইউনিভার্সিটিতে ভর্তির পরই বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করছেন। তিনিও বাবার মতই নীতি-নির্ধারণী বক্তব্য রাখছেন বিষয়ভিত্তিক সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে। ইউরোপেও তার বক্তব্যের পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। চিকিৎসা-বিজ্ঞানে ভর্তির প্রথম বছরেই এমিলি সকলের দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম হয়েছেন। ডিপার্টমেন্ট অব ক্রনিক ডিজিজ এপিডেমিয়োলজির প্রথম বর্ষের ছাত্রী এমিলি হাই স্কুলে অধ্যয়নরত অবস্থায় একটি রচনা লিখেছিলেন নতুন রোগের চিকিৎসা-সেবায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা ক্যামন হওয়া উচিত সে আলোকে। ওষুধের মূল্য ক্রমাগতভাবে বাড়তে থাকায় মানুষের পক্ষে উচ্চমূল্যে প্রয়োজনীয় ওষুধ ক্রয় করা সম্ভব হচ্ছে না বলে মানুষের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে ওষুধের মূল্য কীভাবে নির্ধারণ করা যায় তা নিয়ে মতামত প্রকাশ করেছিলেন এমিলি। নিজ এলাকার কংগ্রেসম্যান ফ্র্যাঙ্ক পেলনের আমন্ত্রণে সম্প্রতি ক্যাপিটল পরিভ্রমণের সময়েও মার্কিন নীতি-নির্ধারকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন এমিলি। এ সময় কংগ্রেসম্যানরা তাকে ‘বাপ কা বেটি’ হিসেবেও মন্তব্য করেছেন। 

ড. সাদীর স্ত্রী জুডি আহমেদও চিকিৎসক। ডেন্টাল সার্জেন্ট হিসেবে নিউজার্সিতে বড় একটি ক্লিনিক পরিচালনা করছেন। অর্থাৎ পুরো পরিবার চিকিৎসা-ব্যবস্থার সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। 

ড. সাদী বলেন, বাংলাদেশ আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। এমবিবিএস পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ বহন করেছে। সেটি হচ্ছে আমার জীবনের ভিত। তাই এখন সময় হচ্ছে মাতৃভূমির দায়মুক্তির। 

ড. সাদী উল্লেখ করেন, আগে এমনভাবে ভাবতে পারিনি। এখন ভাবছি নিজ গ্রামে ফিরে যাবো। তেমন সুন্দর পরিবেশ বিরাজ করছে। মানুষের জন্যে প্রকৃত অর্থে কিছু করার মত অবস্থা তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। দীর্ঘদিন চিকিৎসা-ব্যবস্থায় আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে, তার আলোকে বাংলাদেশেও সর্বজনীন চিকিৎসা-সেবা  (হেলথ ইন্স্যুরেন্স) ব্যবস্থা করা যেতে পারবে। এক সাথে হয়তো সম্ভব নয়। পর্যায়ক্রমে তার প্রসার ঘটানো সম্ভব। মানুষের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটায় আনুষঙ্গিক বিষয়েও নিশ্চয়ই সমাজে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। 

জনশন অ্যান্ড জনশনের গ্লোবাল প্রধান হিসেবে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ৬ বছর ২ মাস দায়িত্ব পালন করেছেন ড. সাদী। এরপর যোগদান করেছেন সারাবিশ্বে মারাত্মক রোগ হিসেবে বিবেচিত (যে রোগের ওষুধ তৈরি হয়নি এখনও) রোগের চিকিৎসা-ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণারত প্রতিষ্ঠান ‘সিএসএল বেহরিং’-এর গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে। একইসাথে ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোরে অবস্থিত ফেডারেল প্রশাসনের ‘সেন্টার ফর মেডিকেয়ার এ্যান্ড মেডিকেইড সার্ভিস’র প্রভাবশালী মেম্বার হিসেবে গত ১০ বছর যাবত দায়িত্ব পালন করছেন। 
 
মার্কিন নীতি-নির্ধারকদের মধ্যেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা কানে আসে বলে ড. সাদী জানান। সকলেই অবাক, কীভাবে বাংলাদেশ এগুচ্ছে। বিশেষ করে পদ্মা সেতু থেকে বিশ্বব্যাংক পিছু টান দেয়ার পর নিজস্ব অর্থে বিরাট এই প্রকল্পে হাত দেয়ার পর শেখ হাসিনার সাথে গোটা জনগোষ্ঠির সম্পৃক্ততার বিষয়টি মার্কিন রাজনীতিকদের অভিভূত করেছে বলে মনে করছেন ড. সাদী। তাই নিজেও বাংলাদেশকে এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে একজন সাহসী কর্মী হিসেবে নিযুক্ত করার কথা ভাবছেন। স্বেচ্ছায় মেধার বিনিয়োগ ঘটাতে আগ্রহী বাংলাদেশের চিকিৎসা-সেবাকে যুগোপযোগী করতে। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশের চিকিৎসা-ব্যবস্থায় যুগান্তকারী অগ্রগতিসাধিত হয়েছে। এর কোয়ালিটি মেইনটেইন করতে হবে। তিনি বলেন, কোনো দেশেরই অফুরন্ত সম্পদ নেই চিকিৎসা খাতে ব্যয় করার। এ অবস্থায় পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হচ্ছে। মোট জনসংখ্যার ভিত্তিতে চিকিৎসা-পদ্ধতি ঢেলে সাজাতে পারলে অর্থনৈতিক সংকট বড় একটি বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, যুক্তরাষ্ট্রে মোট বাজেটের ১৮% ব্যয় করা হয় চিকিৎসা-সেবা খাতে। এর পরিমাণ ৪ ট্রিলিয়ন ডলার। অপরদিকে, জার্মানীতে জিডিপির পরিমাণ ৪ ট্রিলিয়ন ডলার। সেখানে স্বাস্থ্যখাতে মাত্র ৪% ব্যয় করা হচ্ছে। 

ডা. সাদী বলেন, বাংলাদেশে চিকিৎসা-সেবা নিয়ে চিন্তা-ভাবনার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। ৫১ দেশে কাজের অভিজ্ঞতার আলোকে নিজ জন্মস্থানের জন্যে কিছু করতে চাই সে তাগিদেই। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
সর্বশেষ খবর
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম