শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৪, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২০

আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়া-ইউরোপ-এশিয়ার ৫১ দেশের অভিজ্ঞতায়

বাংলাদেশে স্বাস্থ্য-বীমা প্রবর্তনে কাজ করতে চান ড. রায়ান সাদী

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে স্বাস্থ্য-বীমা প্রবর্তনে কাজ করতে চান ড. রায়ান সাদী

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্বাস্থ্য বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের টিমের অন্যতম সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর বর্তমানে আমেরিকা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, এশিয়ার ৫১ দেশের চিকিৎসা-সেবা সহজলভ্য করা নিয়ে কর্মরত বাংলাদেশি আমেরিকান ড. রায়ান সাদী বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, ‘ভারতের চেয়েও বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার মান অনেক উন্নত এবং নির্ভরযোগ্য হওয়া সত্বেও বাংলাদেশের রোগীরা ছুটছেন বিদেশে। এটি শুধুমাত্র মানসিক প্রশান্তি, এর বেশী কিছু নয়।’ 

নিউইয়র্ক সংলগ্ন নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যে সপরিবারে বসবাসরত ড. সাদী গত বছর স্বাস্থ্য-সেবা নিয়ে সারাবিশ্বে কর্মরতদের মধ্যে শীর্ষে অবস্থানকারী পাঁচজনের একজন হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। বর্তমানে তিনি এমন সব জটিল রোগের চিকিৎসা-পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করছেন যার ওষুধ এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। এমন রোগের আবিষ্কৃত ওষুধের দাম মিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। 

মানবতার সামগ্রিক কল্যাণে নিবেদিত ড. সাদী ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস করার পর কিছু সময় শিক্ষকতা করেন। এরপর ১৯৯৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এসে বিশ্বখ্যাত ইয়েল ইউনিভার্সিটি থেকে অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেই অবস্থান করছেন। টানা ২৫ বছর মানবতার সেবা করার পর মাতৃভূমিতে ফিরে কিছু করার তাগিদ অনুভব করছেন পাবনার রুপপুরের সন্তান ড. সাদী। মুক্তিযুদ্ধে পরিবারের ১১ জনকে হারিয়ে দেশান্তরী হওয়া ড. সাদীর উপলব্ধিতে এসেছে, জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণতাপূর্ণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশেষ এক মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হতে পেরেছে। 

এ প্রসঙ্গে একান্ত এক সাক্ষাতকারে ড. সাদী এনআরবি নিউজের এ সংবাদদাতাকে বলেন, ‘আগে যা কল্পনাও করতে পারিনি, এখন তা বাস্তবে দৃশ্যমান হয়েছে। যুক্তরাজ্য, জার্মানী, ইটালি, চীন, ভিয়েতনাম, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নেদারল্যান্ড, ব্রাজিল প্রভৃতি দেশে মাঝেমধ্যেই সেমিনারে স্বাস্থ্য-সেবা নিয়ে উদ্ভাবনী বক্তব্য দিতে হচ্ছে। চিকিৎসা ব্যবস্থাকে সর্বজনীন করা নিয়ে চলমান গবেষণার আলোকে কথা বলতে হয়। অর্থনৈতিক পরিস্থিতির আলোকে সকলের জন্যে চিকিৎসা নিশ্চিতে কী পদক্ষেপ অবলম্বন করা দরকার, সে ব্যাপারেও মতামত রাখতে হচ্ছে। এ পেশায় ১২ বছরের অধিক সময় যাবত রয়েছি।’ 

ড. সাদী সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতার আলোকে অত্যন্ত অহংকারের সাথে উল্লেখ করেন, দু’বছর আগে বাংলাদেশ ভ্রমণের পর নিজেকে খুব সম্মানীতবোধ করছি। তার বহি:প্রকাশ ঘটাতে বিভিন্ন দেশের সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে নিজেকে বাঙালি হিসেবে পরিচিত করার সাহস পেয়েছি। বাংলাদেশের মানুষ আমি-এটি জানার পর অনেকেই মুগ্ধ নয়নে কাছে ডাকেন। শুভেচ্ছা বিনিময়ের পরই জানতে চান যে কীভাবে সম্ভব হচ্ছে বাংলাদেশ এগিয়ে চলা। ছোট্ট একটি দেশ, প্রাকৃতিক দুর্যোগে জর্জরিত। জনসংখ্যার ঘনত্ব অবিশ্বাস্য। তারপরও দারিদ্র বিমোচনে অবিস্মরণীয় ভূমিকায় রয়েছে বাংলাদেশ। কীভাবে এটি সম্ভব হচ্ছে। এমন কৌতুহলের জবাব আমি যতটা গুছিয়ে সম্ভব বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার উদ্ধৃতি দিয়ে দিচ্ছি। তবে সবচেয়ে বেশী কথা বলতে হচ্ছে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা প্রদানকারি বঙ্গবন্ধুর জাদুকরি নেতৃত্ব প্রসঙ্গে। সেই নেতার সুযোগ্য কন্যা হিসেবে শেখ হাসিনা আবির্ভূত হয়েছেন বাংলাদেশকে উন্নয়নের মহাসড়কে টেনে নেয়ার জন্যে। আমি গভীর শ্রদ্ধায় নিবিষ্ট হয়ে শীর্ষস্থানীয় নীতি-নির্দ্বারকদের সাথে যখন বাংলাদেশকে উপস্থাপন করি সকলেই উৎসাহ প্রকাশ করেন। সচক্ষে বাংলাদেশ দেখার আগ্রহ ব্যক্ত করতেও শুনি। কী যে আনন্দ লাগে-তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না।’ 

ড. সাদী উল্লেখ করেন, ‘অভূতপূর্ব উন্নয়নের অর্জনকে ধরে রাখতে হবে,চিকিৎসা-সেবাকে টেকসই করতে হবে। আর এজন্যে দরকার সুদূর প্রসারি অর্থনৈতিক-চিকিৎসা কাঠামো তৈরি করা। প্রতিটি বাংলাদেশি যাতে চিকিৎসা-সেবার নিশ্চয়তা পান সে ব্যাপারে একটি কৌশল অবলম্বন করতে হবে।’ 

ড. সাদী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে হেল্থ ইন্স্যুরেন্স প্রচলিত রয়েছে। এটি আগে তেমনভাবে ছিল না। বহুল প্রচলনের কার্যক্রম শুরু হয় আমার মত শ’খানেক মানুষের সমন্বয়ে গঠিত একটি টিমের পরামর্শক্রমে। সে অভিজ্ঞতার আলোকে এখন আমি ৫১টি দেশের চিকিৎসা-সেবার উৎকর্ষ সাধনে কাজ করছি। পরিবর্তিত পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে এমন সব রোগের বিস্তার/আবির্ভাব ঘটছে-যার চিকিৎসা আবিষ্কার হয়নি। আমরা সে সব রোগ নিয়ে গবেষণা করছি। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু রোগের ওষুধ প্রস্তুত করাও সম্ভব হয়েছে।’ 

ড. সাদী বলেন, ‘মানুষের অসাধ্য কিছু নেই। আন্তরিকতা নিয়ে চেষ্টা করলে সবকিছুই সাধন করা সম্ভব-এর প্রমাণ বহুভাবে দৃশ্যমান হতে দেখেছি চিকিৎসা-সেবা পরিমন্ডলে। পাশাপাশি বাংলাদেশকেও ঘুরে দাঁড়াতে দেখছি অবাক বিস্ময়ে।’ 

বিশ্বব্যাপী উদ্ভাবনী-চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে কর্মরতদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ১০০ চিকিৎসকের একজন হিসেবে ২০১১ এবং ২০১৫ সালে নির্বাচিত হন ড. সাদী। এ স্বীকৃতি দেয় ‘ফার্মা ভয়েস’ নামক চিকিৎসা-সাময়িকী। স্বাস্থ্য-সেবায় আন্তর্জাতিক পলিসি তৈরির ক্ষেত্রে ড. সাদীর প্রশংসা এতটাই ব্যাপক যে, তার একমাত্র সন্তান এমিলি সাদীও ইয়েল ইউনিভার্সিটিতে ভর্তির পরই বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করছেন। তিনিও বাবার মতই নীতি-নির্ধারণী বক্তব্য রাখছেন বিষয়ভিত্তিক সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে। ইউরোপেও তার বক্তব্যের পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। চিকিৎসা-বিজ্ঞানে ভর্তির প্রথম বছরেই এমিলি সকলের দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম হয়েছেন। ডিপার্টমেন্ট অব ক্রনিক ডিজিজ এপিডেমিয়োলজির প্রথম বর্ষের ছাত্রী এমিলি হাই স্কুলে অধ্যয়নরত অবস্থায় একটি রচনা লিখেছিলেন নতুন রোগের চিকিৎসা-সেবায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা ক্যামন হওয়া উচিত সে আলোকে। ওষুধের মূল্য ক্রমাগতভাবে বাড়তে থাকায় মানুষের পক্ষে উচ্চমূল্যে প্রয়োজনীয় ওষুধ ক্রয় করা সম্ভব হচ্ছে না বলে মানুষের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে ওষুধের মূল্য কীভাবে নির্ধারণ করা যায় তা নিয়ে মতামত প্রকাশ করেছিলেন এমিলি। নিজ এলাকার কংগ্রেসম্যান ফ্র্যাঙ্ক পেলনের আমন্ত্রণে সম্প্রতি ক্যাপিটল পরিভ্রমণের সময়েও মার্কিন নীতি-নির্ধারকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন এমিলি। এ সময় কংগ্রেসম্যানরা তাকে ‘বাপ কা বেটি’ হিসেবেও মন্তব্য করেছেন। 

ড. সাদীর স্ত্রী জুডি আহমেদও চিকিৎসক। ডেন্টাল সার্জেন্ট হিসেবে নিউজার্সিতে বড় একটি ক্লিনিক পরিচালনা করছেন। অর্থাৎ পুরো পরিবার চিকিৎসা-ব্যবস্থার সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। 

ড. সাদী বলেন, বাংলাদেশ আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। এমবিবিএস পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ বহন করেছে। সেটি হচ্ছে আমার জীবনের ভিত। তাই এখন সময় হচ্ছে মাতৃভূমির দায়মুক্তির। 

ড. সাদী উল্লেখ করেন, আগে এমনভাবে ভাবতে পারিনি। এখন ভাবছি নিজ গ্রামে ফিরে যাবো। তেমন সুন্দর পরিবেশ বিরাজ করছে। মানুষের জন্যে প্রকৃত অর্থে কিছু করার মত অবস্থা তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। দীর্ঘদিন চিকিৎসা-ব্যবস্থায় আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে, তার আলোকে বাংলাদেশেও সর্বজনীন চিকিৎসা-সেবা  (হেলথ ইন্স্যুরেন্স) ব্যবস্থা করা যেতে পারবে। এক সাথে হয়তো সম্ভব নয়। পর্যায়ক্রমে তার প্রসার ঘটানো সম্ভব। মানুষের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটায় আনুষঙ্গিক বিষয়েও নিশ্চয়ই সমাজে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। 

জনশন অ্যান্ড জনশনের গ্লোবাল প্রধান হিসেবে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ৬ বছর ২ মাস দায়িত্ব পালন করেছেন ড. সাদী। এরপর যোগদান করেছেন সারাবিশ্বে মারাত্মক রোগ হিসেবে বিবেচিত (যে রোগের ওষুধ তৈরি হয়নি এখনও) রোগের চিকিৎসা-ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণারত প্রতিষ্ঠান ‘সিএসএল বেহরিং’-এর গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে। একইসাথে ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোরে অবস্থিত ফেডারেল প্রশাসনের ‘সেন্টার ফর মেডিকেয়ার এ্যান্ড মেডিকেইড সার্ভিস’র প্রভাবশালী মেম্বার হিসেবে গত ১০ বছর যাবত দায়িত্ব পালন করছেন। 
 
মার্কিন নীতি-নির্ধারকদের মধ্যেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা কানে আসে বলে ড. সাদী জানান। সকলেই অবাক, কীভাবে বাংলাদেশ এগুচ্ছে। বিশেষ করে পদ্মা সেতু থেকে বিশ্বব্যাংক পিছু টান দেয়ার পর নিজস্ব অর্থে বিরাট এই প্রকল্পে হাত দেয়ার পর শেখ হাসিনার সাথে গোটা জনগোষ্ঠির সম্পৃক্ততার বিষয়টি মার্কিন রাজনীতিকদের অভিভূত করেছে বলে মনে করছেন ড. সাদী। তাই নিজেও বাংলাদেশকে এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে একজন সাহসী কর্মী হিসেবে নিযুক্ত করার কথা ভাবছেন। স্বেচ্ছায় মেধার বিনিয়োগ ঘটাতে আগ্রহী বাংলাদেশের চিকিৎসা-সেবাকে যুগোপযোগী করতে। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশের চিকিৎসা-ব্যবস্থায় যুগান্তকারী অগ্রগতিসাধিত হয়েছে। এর কোয়ালিটি মেইনটেইন করতে হবে। তিনি বলেন, কোনো দেশেরই অফুরন্ত সম্পদ নেই চিকিৎসা খাতে ব্যয় করার। এ অবস্থায় পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হচ্ছে। মোট জনসংখ্যার ভিত্তিতে চিকিৎসা-পদ্ধতি ঢেলে সাজাতে পারলে অর্থনৈতিক সংকট বড় একটি বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, যুক্তরাষ্ট্রে মোট বাজেটের ১৮% ব্যয় করা হয় চিকিৎসা-সেবা খাতে। এর পরিমাণ ৪ ট্রিলিয়ন ডলার। অপরদিকে, জার্মানীতে জিডিপির পরিমাণ ৪ ট্রিলিয়ন ডলার। সেখানে স্বাস্থ্যখাতে মাত্র ৪% ব্যয় করা হচ্ছে। 

ডা. সাদী বলেন, বাংলাদেশে চিকিৎসা-সেবা নিয়ে চিন্তা-ভাবনার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। ৫১ দেশে কাজের অভিজ্ঞতার আলোকে নিজ জন্মস্থানের জন্যে কিছু করতে চাই সে তাগিদেই। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার
সর্বশেষ খবর
২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে
২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক
ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা
মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর
দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা
প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী
আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী
সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার
মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত
কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই
রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী
ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম