শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৪, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২০

আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়া-ইউরোপ-এশিয়ার ৫১ দেশের অভিজ্ঞতায়

বাংলাদেশে স্বাস্থ্য-বীমা প্রবর্তনে কাজ করতে চান ড. রায়ান সাদী

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে স্বাস্থ্য-বীমা প্রবর্তনে কাজ করতে চান ড. রায়ান সাদী

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্বাস্থ্য বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের টিমের অন্যতম সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর বর্তমানে আমেরিকা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, এশিয়ার ৫১ দেশের চিকিৎসা-সেবা সহজলভ্য করা নিয়ে কর্মরত বাংলাদেশি আমেরিকান ড. রায়ান সাদী বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, ‘ভারতের চেয়েও বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার মান অনেক উন্নত এবং নির্ভরযোগ্য হওয়া সত্বেও বাংলাদেশের রোগীরা ছুটছেন বিদেশে। এটি শুধুমাত্র মানসিক প্রশান্তি, এর বেশী কিছু নয়।’ 

নিউইয়র্ক সংলগ্ন নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যে সপরিবারে বসবাসরত ড. সাদী গত বছর স্বাস্থ্য-সেবা নিয়ে সারাবিশ্বে কর্মরতদের মধ্যে শীর্ষে অবস্থানকারী পাঁচজনের একজন হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। বর্তমানে তিনি এমন সব জটিল রোগের চিকিৎসা-পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করছেন যার ওষুধ এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। এমন রোগের আবিষ্কৃত ওষুধের দাম মিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। 

মানবতার সামগ্রিক কল্যাণে নিবেদিত ড. সাদী ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস করার পর কিছু সময় শিক্ষকতা করেন। এরপর ১৯৯৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এসে বিশ্বখ্যাত ইয়েল ইউনিভার্সিটি থেকে অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেই অবস্থান করছেন। টানা ২৫ বছর মানবতার সেবা করার পর মাতৃভূমিতে ফিরে কিছু করার তাগিদ অনুভব করছেন পাবনার রুপপুরের সন্তান ড. সাদী। মুক্তিযুদ্ধে পরিবারের ১১ জনকে হারিয়ে দেশান্তরী হওয়া ড. সাদীর উপলব্ধিতে এসেছে, জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণতাপূর্ণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশেষ এক মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হতে পেরেছে। 

এ প্রসঙ্গে একান্ত এক সাক্ষাতকারে ড. সাদী এনআরবি নিউজের এ সংবাদদাতাকে বলেন, ‘আগে যা কল্পনাও করতে পারিনি, এখন তা বাস্তবে দৃশ্যমান হয়েছে। যুক্তরাজ্য, জার্মানী, ইটালি, চীন, ভিয়েতনাম, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নেদারল্যান্ড, ব্রাজিল প্রভৃতি দেশে মাঝেমধ্যেই সেমিনারে স্বাস্থ্য-সেবা নিয়ে উদ্ভাবনী বক্তব্য দিতে হচ্ছে। চিকিৎসা ব্যবস্থাকে সর্বজনীন করা নিয়ে চলমান গবেষণার আলোকে কথা বলতে হয়। অর্থনৈতিক পরিস্থিতির আলোকে সকলের জন্যে চিকিৎসা নিশ্চিতে কী পদক্ষেপ অবলম্বন করা দরকার, সে ব্যাপারেও মতামত রাখতে হচ্ছে। এ পেশায় ১২ বছরের অধিক সময় যাবত রয়েছি।’ 

ড. সাদী সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতার আলোকে অত্যন্ত অহংকারের সাথে উল্লেখ করেন, দু’বছর আগে বাংলাদেশ ভ্রমণের পর নিজেকে খুব সম্মানীতবোধ করছি। তার বহি:প্রকাশ ঘটাতে বিভিন্ন দেশের সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে নিজেকে বাঙালি হিসেবে পরিচিত করার সাহস পেয়েছি। বাংলাদেশের মানুষ আমি-এটি জানার পর অনেকেই মুগ্ধ নয়নে কাছে ডাকেন। শুভেচ্ছা বিনিময়ের পরই জানতে চান যে কীভাবে সম্ভব হচ্ছে বাংলাদেশ এগিয়ে চলা। ছোট্ট একটি দেশ, প্রাকৃতিক দুর্যোগে জর্জরিত। জনসংখ্যার ঘনত্ব অবিশ্বাস্য। তারপরও দারিদ্র বিমোচনে অবিস্মরণীয় ভূমিকায় রয়েছে বাংলাদেশ। কীভাবে এটি সম্ভব হচ্ছে। এমন কৌতুহলের জবাব আমি যতটা গুছিয়ে সম্ভব বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার উদ্ধৃতি দিয়ে দিচ্ছি। তবে সবচেয়ে বেশী কথা বলতে হচ্ছে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা প্রদানকারি বঙ্গবন্ধুর জাদুকরি নেতৃত্ব প্রসঙ্গে। সেই নেতার সুযোগ্য কন্যা হিসেবে শেখ হাসিনা আবির্ভূত হয়েছেন বাংলাদেশকে উন্নয়নের মহাসড়কে টেনে নেয়ার জন্যে। আমি গভীর শ্রদ্ধায় নিবিষ্ট হয়ে শীর্ষস্থানীয় নীতি-নির্দ্বারকদের সাথে যখন বাংলাদেশকে উপস্থাপন করি সকলেই উৎসাহ প্রকাশ করেন। সচক্ষে বাংলাদেশ দেখার আগ্রহ ব্যক্ত করতেও শুনি। কী যে আনন্দ লাগে-তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না।’ 

ড. সাদী উল্লেখ করেন, ‘অভূতপূর্ব উন্নয়নের অর্জনকে ধরে রাখতে হবে,চিকিৎসা-সেবাকে টেকসই করতে হবে। আর এজন্যে দরকার সুদূর প্রসারি অর্থনৈতিক-চিকিৎসা কাঠামো তৈরি করা। প্রতিটি বাংলাদেশি যাতে চিকিৎসা-সেবার নিশ্চয়তা পান সে ব্যাপারে একটি কৌশল অবলম্বন করতে হবে।’ 

ড. সাদী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে হেল্থ ইন্স্যুরেন্স প্রচলিত রয়েছে। এটি আগে তেমনভাবে ছিল না। বহুল প্রচলনের কার্যক্রম শুরু হয় আমার মত শ’খানেক মানুষের সমন্বয়ে গঠিত একটি টিমের পরামর্শক্রমে। সে অভিজ্ঞতার আলোকে এখন আমি ৫১টি দেশের চিকিৎসা-সেবার উৎকর্ষ সাধনে কাজ করছি। পরিবর্তিত পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে এমন সব রোগের বিস্তার/আবির্ভাব ঘটছে-যার চিকিৎসা আবিষ্কার হয়নি। আমরা সে সব রোগ নিয়ে গবেষণা করছি। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু রোগের ওষুধ প্রস্তুত করাও সম্ভব হয়েছে।’ 

ড. সাদী বলেন, ‘মানুষের অসাধ্য কিছু নেই। আন্তরিকতা নিয়ে চেষ্টা করলে সবকিছুই সাধন করা সম্ভব-এর প্রমাণ বহুভাবে দৃশ্যমান হতে দেখেছি চিকিৎসা-সেবা পরিমন্ডলে। পাশাপাশি বাংলাদেশকেও ঘুরে দাঁড়াতে দেখছি অবাক বিস্ময়ে।’ 

বিশ্বব্যাপী উদ্ভাবনী-চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে কর্মরতদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ১০০ চিকিৎসকের একজন হিসেবে ২০১১ এবং ২০১৫ সালে নির্বাচিত হন ড. সাদী। এ স্বীকৃতি দেয় ‘ফার্মা ভয়েস’ নামক চিকিৎসা-সাময়িকী। স্বাস্থ্য-সেবায় আন্তর্জাতিক পলিসি তৈরির ক্ষেত্রে ড. সাদীর প্রশংসা এতটাই ব্যাপক যে, তার একমাত্র সন্তান এমিলি সাদীও ইয়েল ইউনিভার্সিটিতে ভর্তির পরই বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করছেন। তিনিও বাবার মতই নীতি-নির্ধারণী বক্তব্য রাখছেন বিষয়ভিত্তিক সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে। ইউরোপেও তার বক্তব্যের পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। চিকিৎসা-বিজ্ঞানে ভর্তির প্রথম বছরেই এমিলি সকলের দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম হয়েছেন। ডিপার্টমেন্ট অব ক্রনিক ডিজিজ এপিডেমিয়োলজির প্রথম বর্ষের ছাত্রী এমিলি হাই স্কুলে অধ্যয়নরত অবস্থায় একটি রচনা লিখেছিলেন নতুন রোগের চিকিৎসা-সেবায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা ক্যামন হওয়া উচিত সে আলোকে। ওষুধের মূল্য ক্রমাগতভাবে বাড়তে থাকায় মানুষের পক্ষে উচ্চমূল্যে প্রয়োজনীয় ওষুধ ক্রয় করা সম্ভব হচ্ছে না বলে মানুষের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে ওষুধের মূল্য কীভাবে নির্ধারণ করা যায় তা নিয়ে মতামত প্রকাশ করেছিলেন এমিলি। নিজ এলাকার কংগ্রেসম্যান ফ্র্যাঙ্ক পেলনের আমন্ত্রণে সম্প্রতি ক্যাপিটল পরিভ্রমণের সময়েও মার্কিন নীতি-নির্ধারকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন এমিলি। এ সময় কংগ্রেসম্যানরা তাকে ‘বাপ কা বেটি’ হিসেবেও মন্তব্য করেছেন। 

ড. সাদীর স্ত্রী জুডি আহমেদও চিকিৎসক। ডেন্টাল সার্জেন্ট হিসেবে নিউজার্সিতে বড় একটি ক্লিনিক পরিচালনা করছেন। অর্থাৎ পুরো পরিবার চিকিৎসা-ব্যবস্থার সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। 

ড. সাদী বলেন, বাংলাদেশ আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। এমবিবিএস পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ বহন করেছে। সেটি হচ্ছে আমার জীবনের ভিত। তাই এখন সময় হচ্ছে মাতৃভূমির দায়মুক্তির। 

ড. সাদী উল্লেখ করেন, আগে এমনভাবে ভাবতে পারিনি। এখন ভাবছি নিজ গ্রামে ফিরে যাবো। তেমন সুন্দর পরিবেশ বিরাজ করছে। মানুষের জন্যে প্রকৃত অর্থে কিছু করার মত অবস্থা তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। দীর্ঘদিন চিকিৎসা-ব্যবস্থায় আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে, তার আলোকে বাংলাদেশেও সর্বজনীন চিকিৎসা-সেবা  (হেলথ ইন্স্যুরেন্স) ব্যবস্থা করা যেতে পারবে। এক সাথে হয়তো সম্ভব নয়। পর্যায়ক্রমে তার প্রসার ঘটানো সম্ভব। মানুষের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটায় আনুষঙ্গিক বিষয়েও নিশ্চয়ই সমাজে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। 

জনশন অ্যান্ড জনশনের গ্লোবাল প্রধান হিসেবে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ৬ বছর ২ মাস দায়িত্ব পালন করেছেন ড. সাদী। এরপর যোগদান করেছেন সারাবিশ্বে মারাত্মক রোগ হিসেবে বিবেচিত (যে রোগের ওষুধ তৈরি হয়নি এখনও) রোগের চিকিৎসা-ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণারত প্রতিষ্ঠান ‘সিএসএল বেহরিং’-এর গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে। একইসাথে ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোরে অবস্থিত ফেডারেল প্রশাসনের ‘সেন্টার ফর মেডিকেয়ার এ্যান্ড মেডিকেইড সার্ভিস’র প্রভাবশালী মেম্বার হিসেবে গত ১০ বছর যাবত দায়িত্ব পালন করছেন। 
 
মার্কিন নীতি-নির্ধারকদের মধ্যেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা কানে আসে বলে ড. সাদী জানান। সকলেই অবাক, কীভাবে বাংলাদেশ এগুচ্ছে। বিশেষ করে পদ্মা সেতু থেকে বিশ্বব্যাংক পিছু টান দেয়ার পর নিজস্ব অর্থে বিরাট এই প্রকল্পে হাত দেয়ার পর শেখ হাসিনার সাথে গোটা জনগোষ্ঠির সম্পৃক্ততার বিষয়টি মার্কিন রাজনীতিকদের অভিভূত করেছে বলে মনে করছেন ড. সাদী। তাই নিজেও বাংলাদেশকে এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে একজন সাহসী কর্মী হিসেবে নিযুক্ত করার কথা ভাবছেন। স্বেচ্ছায় মেধার বিনিয়োগ ঘটাতে আগ্রহী বাংলাদেশের চিকিৎসা-সেবাকে যুগোপযোগী করতে। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশের চিকিৎসা-ব্যবস্থায় যুগান্তকারী অগ্রগতিসাধিত হয়েছে। এর কোয়ালিটি মেইনটেইন করতে হবে। তিনি বলেন, কোনো দেশেরই অফুরন্ত সম্পদ নেই চিকিৎসা খাতে ব্যয় করার। এ অবস্থায় পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হচ্ছে। মোট জনসংখ্যার ভিত্তিতে চিকিৎসা-পদ্ধতি ঢেলে সাজাতে পারলে অর্থনৈতিক সংকট বড় একটি বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, যুক্তরাষ্ট্রে মোট বাজেটের ১৮% ব্যয় করা হয় চিকিৎসা-সেবা খাতে। এর পরিমাণ ৪ ট্রিলিয়ন ডলার। অপরদিকে, জার্মানীতে জিডিপির পরিমাণ ৪ ট্রিলিয়ন ডলার। সেখানে স্বাস্থ্যখাতে মাত্র ৪% ব্যয় করা হচ্ছে। 

ডা. সাদী বলেন, বাংলাদেশে চিকিৎসা-সেবা নিয়ে চিন্তা-ভাবনার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। ৫১ দেশে কাজের অভিজ্ঞতার আলোকে নিজ জন্মস্থানের জন্যে কিছু করতে চাই সে তাগিদেই। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
সর্বশেষ খবর
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা