শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৪, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২০

আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়া-ইউরোপ-এশিয়ার ৫১ দেশের অভিজ্ঞতায়

বাংলাদেশে স্বাস্থ্য-বীমা প্রবর্তনে কাজ করতে চান ড. রায়ান সাদী

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে স্বাস্থ্য-বীমা প্রবর্তনে কাজ করতে চান ড. রায়ান সাদী

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্বাস্থ্য বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের টিমের অন্যতম সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর বর্তমানে আমেরিকা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, এশিয়ার ৫১ দেশের চিকিৎসা-সেবা সহজলভ্য করা নিয়ে কর্মরত বাংলাদেশি আমেরিকান ড. রায়ান সাদী বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, ‘ভারতের চেয়েও বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার মান অনেক উন্নত এবং নির্ভরযোগ্য হওয়া সত্বেও বাংলাদেশের রোগীরা ছুটছেন বিদেশে। এটি শুধুমাত্র মানসিক প্রশান্তি, এর বেশী কিছু নয়।’ 

নিউইয়র্ক সংলগ্ন নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যে সপরিবারে বসবাসরত ড. সাদী গত বছর স্বাস্থ্য-সেবা নিয়ে সারাবিশ্বে কর্মরতদের মধ্যে শীর্ষে অবস্থানকারী পাঁচজনের একজন হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। বর্তমানে তিনি এমন সব জটিল রোগের চিকিৎসা-পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করছেন যার ওষুধ এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। এমন রোগের আবিষ্কৃত ওষুধের দাম মিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। 

মানবতার সামগ্রিক কল্যাণে নিবেদিত ড. সাদী ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস করার পর কিছু সময় শিক্ষকতা করেন। এরপর ১৯৯৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এসে বিশ্বখ্যাত ইয়েল ইউনিভার্সিটি থেকে অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেই অবস্থান করছেন। টানা ২৫ বছর মানবতার সেবা করার পর মাতৃভূমিতে ফিরে কিছু করার তাগিদ অনুভব করছেন পাবনার রুপপুরের সন্তান ড. সাদী। মুক্তিযুদ্ধে পরিবারের ১১ জনকে হারিয়ে দেশান্তরী হওয়া ড. সাদীর উপলব্ধিতে এসেছে, জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণতাপূর্ণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশেষ এক মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হতে পেরেছে। 

এ প্রসঙ্গে একান্ত এক সাক্ষাতকারে ড. সাদী এনআরবি নিউজের এ সংবাদদাতাকে বলেন, ‘আগে যা কল্পনাও করতে পারিনি, এখন তা বাস্তবে দৃশ্যমান হয়েছে। যুক্তরাজ্য, জার্মানী, ইটালি, চীন, ভিয়েতনাম, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নেদারল্যান্ড, ব্রাজিল প্রভৃতি দেশে মাঝেমধ্যেই সেমিনারে স্বাস্থ্য-সেবা নিয়ে উদ্ভাবনী বক্তব্য দিতে হচ্ছে। চিকিৎসা ব্যবস্থাকে সর্বজনীন করা নিয়ে চলমান গবেষণার আলোকে কথা বলতে হয়। অর্থনৈতিক পরিস্থিতির আলোকে সকলের জন্যে চিকিৎসা নিশ্চিতে কী পদক্ষেপ অবলম্বন করা দরকার, সে ব্যাপারেও মতামত রাখতে হচ্ছে। এ পেশায় ১২ বছরের অধিক সময় যাবত রয়েছি।’ 

ড. সাদী সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতার আলোকে অত্যন্ত অহংকারের সাথে উল্লেখ করেন, দু’বছর আগে বাংলাদেশ ভ্রমণের পর নিজেকে খুব সম্মানীতবোধ করছি। তার বহি:প্রকাশ ঘটাতে বিভিন্ন দেশের সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে নিজেকে বাঙালি হিসেবে পরিচিত করার সাহস পেয়েছি। বাংলাদেশের মানুষ আমি-এটি জানার পর অনেকেই মুগ্ধ নয়নে কাছে ডাকেন। শুভেচ্ছা বিনিময়ের পরই জানতে চান যে কীভাবে সম্ভব হচ্ছে বাংলাদেশ এগিয়ে চলা। ছোট্ট একটি দেশ, প্রাকৃতিক দুর্যোগে জর্জরিত। জনসংখ্যার ঘনত্ব অবিশ্বাস্য। তারপরও দারিদ্র বিমোচনে অবিস্মরণীয় ভূমিকায় রয়েছে বাংলাদেশ। কীভাবে এটি সম্ভব হচ্ছে। এমন কৌতুহলের জবাব আমি যতটা গুছিয়ে সম্ভব বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার উদ্ধৃতি দিয়ে দিচ্ছি। তবে সবচেয়ে বেশী কথা বলতে হচ্ছে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা প্রদানকারি বঙ্গবন্ধুর জাদুকরি নেতৃত্ব প্রসঙ্গে। সেই নেতার সুযোগ্য কন্যা হিসেবে শেখ হাসিনা আবির্ভূত হয়েছেন বাংলাদেশকে উন্নয়নের মহাসড়কে টেনে নেয়ার জন্যে। আমি গভীর শ্রদ্ধায় নিবিষ্ট হয়ে শীর্ষস্থানীয় নীতি-নির্দ্বারকদের সাথে যখন বাংলাদেশকে উপস্থাপন করি সকলেই উৎসাহ প্রকাশ করেন। সচক্ষে বাংলাদেশ দেখার আগ্রহ ব্যক্ত করতেও শুনি। কী যে আনন্দ লাগে-তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না।’ 

ড. সাদী উল্লেখ করেন, ‘অভূতপূর্ব উন্নয়নের অর্জনকে ধরে রাখতে হবে,চিকিৎসা-সেবাকে টেকসই করতে হবে। আর এজন্যে দরকার সুদূর প্রসারি অর্থনৈতিক-চিকিৎসা কাঠামো তৈরি করা। প্রতিটি বাংলাদেশি যাতে চিকিৎসা-সেবার নিশ্চয়তা পান সে ব্যাপারে একটি কৌশল অবলম্বন করতে হবে।’ 

ড. সাদী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে হেল্থ ইন্স্যুরেন্স প্রচলিত রয়েছে। এটি আগে তেমনভাবে ছিল না। বহুল প্রচলনের কার্যক্রম শুরু হয় আমার মত শ’খানেক মানুষের সমন্বয়ে গঠিত একটি টিমের পরামর্শক্রমে। সে অভিজ্ঞতার আলোকে এখন আমি ৫১টি দেশের চিকিৎসা-সেবার উৎকর্ষ সাধনে কাজ করছি। পরিবর্তিত পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে এমন সব রোগের বিস্তার/আবির্ভাব ঘটছে-যার চিকিৎসা আবিষ্কার হয়নি। আমরা সে সব রোগ নিয়ে গবেষণা করছি। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু রোগের ওষুধ প্রস্তুত করাও সম্ভব হয়েছে।’ 

ড. সাদী বলেন, ‘মানুষের অসাধ্য কিছু নেই। আন্তরিকতা নিয়ে চেষ্টা করলে সবকিছুই সাধন করা সম্ভব-এর প্রমাণ বহুভাবে দৃশ্যমান হতে দেখেছি চিকিৎসা-সেবা পরিমন্ডলে। পাশাপাশি বাংলাদেশকেও ঘুরে দাঁড়াতে দেখছি অবাক বিস্ময়ে।’ 

বিশ্বব্যাপী উদ্ভাবনী-চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে কর্মরতদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ১০০ চিকিৎসকের একজন হিসেবে ২০১১ এবং ২০১৫ সালে নির্বাচিত হন ড. সাদী। এ স্বীকৃতি দেয় ‘ফার্মা ভয়েস’ নামক চিকিৎসা-সাময়িকী। স্বাস্থ্য-সেবায় আন্তর্জাতিক পলিসি তৈরির ক্ষেত্রে ড. সাদীর প্রশংসা এতটাই ব্যাপক যে, তার একমাত্র সন্তান এমিলি সাদীও ইয়েল ইউনিভার্সিটিতে ভর্তির পরই বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করছেন। তিনিও বাবার মতই নীতি-নির্ধারণী বক্তব্য রাখছেন বিষয়ভিত্তিক সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে। ইউরোপেও তার বক্তব্যের পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। চিকিৎসা-বিজ্ঞানে ভর্তির প্রথম বছরেই এমিলি সকলের দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম হয়েছেন। ডিপার্টমেন্ট অব ক্রনিক ডিজিজ এপিডেমিয়োলজির প্রথম বর্ষের ছাত্রী এমিলি হাই স্কুলে অধ্যয়নরত অবস্থায় একটি রচনা লিখেছিলেন নতুন রোগের চিকিৎসা-সেবায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা ক্যামন হওয়া উচিত সে আলোকে। ওষুধের মূল্য ক্রমাগতভাবে বাড়তে থাকায় মানুষের পক্ষে উচ্চমূল্যে প্রয়োজনীয় ওষুধ ক্রয় করা সম্ভব হচ্ছে না বলে মানুষের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে ওষুধের মূল্য কীভাবে নির্ধারণ করা যায় তা নিয়ে মতামত প্রকাশ করেছিলেন এমিলি। নিজ এলাকার কংগ্রেসম্যান ফ্র্যাঙ্ক পেলনের আমন্ত্রণে সম্প্রতি ক্যাপিটল পরিভ্রমণের সময়েও মার্কিন নীতি-নির্ধারকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন এমিলি। এ সময় কংগ্রেসম্যানরা তাকে ‘বাপ কা বেটি’ হিসেবেও মন্তব্য করেছেন। 

ড. সাদীর স্ত্রী জুডি আহমেদও চিকিৎসক। ডেন্টাল সার্জেন্ট হিসেবে নিউজার্সিতে বড় একটি ক্লিনিক পরিচালনা করছেন। অর্থাৎ পুরো পরিবার চিকিৎসা-ব্যবস্থার সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। 

ড. সাদী বলেন, বাংলাদেশ আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। এমবিবিএস পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ বহন করেছে। সেটি হচ্ছে আমার জীবনের ভিত। তাই এখন সময় হচ্ছে মাতৃভূমির দায়মুক্তির। 

ড. সাদী উল্লেখ করেন, আগে এমনভাবে ভাবতে পারিনি। এখন ভাবছি নিজ গ্রামে ফিরে যাবো। তেমন সুন্দর পরিবেশ বিরাজ করছে। মানুষের জন্যে প্রকৃত অর্থে কিছু করার মত অবস্থা তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। দীর্ঘদিন চিকিৎসা-ব্যবস্থায় আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে, তার আলোকে বাংলাদেশেও সর্বজনীন চিকিৎসা-সেবা  (হেলথ ইন্স্যুরেন্স) ব্যবস্থা করা যেতে পারবে। এক সাথে হয়তো সম্ভব নয়। পর্যায়ক্রমে তার প্রসার ঘটানো সম্ভব। মানুষের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটায় আনুষঙ্গিক বিষয়েও নিশ্চয়ই সমাজে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। 

জনশন অ্যান্ড জনশনের গ্লোবাল প্রধান হিসেবে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ৬ বছর ২ মাস দায়িত্ব পালন করেছেন ড. সাদী। এরপর যোগদান করেছেন সারাবিশ্বে মারাত্মক রোগ হিসেবে বিবেচিত (যে রোগের ওষুধ তৈরি হয়নি এখনও) রোগের চিকিৎসা-ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণারত প্রতিষ্ঠান ‘সিএসএল বেহরিং’-এর গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে। একইসাথে ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোরে অবস্থিত ফেডারেল প্রশাসনের ‘সেন্টার ফর মেডিকেয়ার এ্যান্ড মেডিকেইড সার্ভিস’র প্রভাবশালী মেম্বার হিসেবে গত ১০ বছর যাবত দায়িত্ব পালন করছেন। 
 
মার্কিন নীতি-নির্ধারকদের মধ্যেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা কানে আসে বলে ড. সাদী জানান। সকলেই অবাক, কীভাবে বাংলাদেশ এগুচ্ছে। বিশেষ করে পদ্মা সেতু থেকে বিশ্বব্যাংক পিছু টান দেয়ার পর নিজস্ব অর্থে বিরাট এই প্রকল্পে হাত দেয়ার পর শেখ হাসিনার সাথে গোটা জনগোষ্ঠির সম্পৃক্ততার বিষয়টি মার্কিন রাজনীতিকদের অভিভূত করেছে বলে মনে করছেন ড. সাদী। তাই নিজেও বাংলাদেশকে এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে একজন সাহসী কর্মী হিসেবে নিযুক্ত করার কথা ভাবছেন। স্বেচ্ছায় মেধার বিনিয়োগ ঘটাতে আগ্রহী বাংলাদেশের চিকিৎসা-সেবাকে যুগোপযোগী করতে। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশের চিকিৎসা-ব্যবস্থায় যুগান্তকারী অগ্রগতিসাধিত হয়েছে। এর কোয়ালিটি মেইনটেইন করতে হবে। তিনি বলেন, কোনো দেশেরই অফুরন্ত সম্পদ নেই চিকিৎসা খাতে ব্যয় করার। এ অবস্থায় পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হচ্ছে। মোট জনসংখ্যার ভিত্তিতে চিকিৎসা-পদ্ধতি ঢেলে সাজাতে পারলে অর্থনৈতিক সংকট বড় একটি বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, যুক্তরাষ্ট্রে মোট বাজেটের ১৮% ব্যয় করা হয় চিকিৎসা-সেবা খাতে। এর পরিমাণ ৪ ট্রিলিয়ন ডলার। অপরদিকে, জার্মানীতে জিডিপির পরিমাণ ৪ ট্রিলিয়ন ডলার। সেখানে স্বাস্থ্যখাতে মাত্র ৪% ব্যয় করা হচ্ছে। 

ডা. সাদী বলেন, বাংলাদেশে চিকিৎসা-সেবা নিয়ে চিন্তা-ভাবনার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। ৫১ দেশে কাজের অভিজ্ঞতার আলোকে নিজ জন্মস্থানের জন্যে কিছু করতে চাই সে তাগিদেই। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সর্বশেষ খবর
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

৫২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি
ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা
ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন