শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

আমরা একটি স্বপ্ন নিয়েই ক্রিকেট খেলেছি

রকিবুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা একটি স্বপ্ন নিয়েই ক্রিকেট খেলেছি

কঠিন সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের ক্রিকেট যখন যাত্রা করে, তখন থেকেই একটি কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে আস্তে আস্তে আজকের এ পর্যায়ে এসেছে ক্রিকেট।

তখন ক্রিকেটের অবস্থা সারা পৃথিবীতে একই রকম ছিল। বর্তমান ক্রিকেট কিন্তু তার নিয়ম পাল্টেছে। ক্রিকেটের শ্রীবৃদ্ধি হয়েছে। ক্রিকেটে জৌলুস বেড়েছে। ক্রিকেটের নিয়ম পরিবর্তন হয়েছে। একই সঙ্গে প্রচুর খেলা হচ্ছে চারদিকে। বিভিন্ন ফরম্যাটে- টেস্ট ম্যাচ, ওয়ানডে, টি-২০ এবং টি-১০ শুরু হবে। ক্রিকেট যে একটি বড় এন্টারটেইনমেন্ট হতে পারে, সেটা কিন্তু আমাদের সে সময়, মানে ১৯৭১ সালে ছিল না। এন্টারটেইনমেন্ট ছিল। টেস্ট ম্যাচের আবহাওয়াটা ছিল পিকনিক পিকনিক ভাব। তখন সবাই পরিবার নিয়ে মাঠে আসত। টেস্ট খেলা দেখত, হইচই করত, খাওয়া-দাওয়া করত। এখন খেলা দেখতে আসে। খাওয়া-দাওয়া কিন্তু মাঠেই করে। এখন পুরো স্টেডিয়ামে ফুডকোর্ট রয়েছে। টেকনিক্যাল বিবেচনায় সে সময়টা অনেক কঠিন ছিল। এটা বলতেই হয়, তখন ক্রিকেট বিশ্ব আমাদের চেয়ে এগিয়েই ছিল।

টেস্ট স্ট্যাটাস, তার আগে ওয়ানডে স্ট্যাটাস পাওয়ার আগে আমরা স্বাধীনতার পর ধ্বংসস্তূূপের মধ্য দিয়ে একটি ‘পণ’ নিয়েই শুরু করেছিলাম। একটি ইচ্ছা নিয়ে শুরু করেছিলাম। আমরা দেশের জন্য খেলব। দেশটাকে এই ক্রিকেটের মধ্য দিয়ে বিশ্বে পরিচয় করানো যাবে। কারণ ক্রিকেট একটি মানসিক খেলা। একটি টেকনিক্যাল খেলা। দ্য গেম অব স্কিল। আমাদের সামনে সেটার উদাহরণ ছিল। ভারত, পাকিস্তান-এরা সবাই ছিল কিন্তু ক্রিকেটের পরাশক্তি। শ্রীলঙ্কা-টেস্ট স্ট্যাটাস না পেলেও তখন কিন্তু দারুণ শক্তিশালী দল ছিল। সেই ভাবনা আমাদের মধ্যে ছিল। তার ওপর ক্রিকেটের প্রতি আমাদের ভালোবাসাও ছিল। এসব কিছু মিলিয়ে লেখা পড়ার মাঝে ক্রিকেটটাকে ধরে রাখলাম।

ক্রিকেটের জন্য আন্দোলনও করতে হয়েছিল আমাদের। আমি, শেখ কামাল-আমরা সবাই মিলে আন্দোলন করেছিলাম। সে সময় একটি ধোঁয়া তোলা হয়েছিল। অবশ্য স্বাধীনতার পর দুই বছর খেলা হয়নি। ১৯৭৩ সালের পর খেলা হয়। ক্রিকেট নাকি আমলাতান্ত্রিক খেলা, ক্রিকেট নাকি ব্যয়বহুল খেলা। ক্রিকেট সমাজতান্ত্রিক দেশের ক্রিকেট যায় না। কিন্তু সবাই ভুলে গেল-৯ মাস আগে রকিবুল হাসান নামে একজন বাঙালি পাকিস্তান দলে দলভুক্ত হয়ে ২৬ ফেব্রুয়ারি ব্যাটে ‘জয়বাংলা’ স্টিকার লাগিয়ে ঢাকা স্টেডিয়ামে (এখন বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম) ১২-১৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলতে নেমেছিল। ঐতিহাসিকভাবে ঢাকা সব সময়ই টেস্ট ভেন্যু ছিল। পাকিস্তানে কোনো দল দুটি টেস্ট খেলতে এলে, ঢাকায় একটি খেলা হতো। বলার অপেক্ষা রাখে না, পার্টিসন অর্থাৎ, ১৯৪৭ সালের পর ভারত-পাকিস্তানের প্রথম টেস্ট ম্যাচটি হয় ঢাকায়। ১৯৫৪-৫৫ সালে এই টেস্ট ম্যাচটির জন্য স্টেডিয়াম বানানো হয়েছিল কাঠের গ্যালারি দিয়ে। এটার পটভূমিতে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমরা ক্রিকেট ভালোবাসি। আমরা ক্রিকেট খেলেছি। কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেট।

স্বাধীনতার পর যখন ক্রিকেট খেলা শুরু করি, তখন পরিস্থিতি এমন ছিল যে, ব্যাট থাকলে বল থাকত না। বল আছে তো প্যাড নেই। সে সময় ২৫ শতাংশ ট্যাক্স ধার্য করা হয়েছিল খেলার সামগ্রীর ওপর। ধন্যবাদ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে। উনি যেখানেই থাকুন, ভালো থাকবেন। আমি শেখ কামাল, তান্না রওনা দিলাম। ওনার কাছে খবর চলে গেল। প্রেস ক্লাবের সামনে আমাদের থামিয়ে দেওয়া হলো। সাদা পোশাকের লোকজন শেখ কামালের সঙ্গে কথা বলল। কামাল আমাকে জানাল, কাজ হয়েছে। যাওয়া লাগবে না। আমাদের কাজ হয়ে গেছে। শুনলাম বঙ্গবন্ধু নাকি বলেছেন, কে বলেছে এদেশে ক্রিকেট হবে না? অবশ্যই ক্রিকেট হবে। যে কথা, সেই কাজ। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অধ্যাপক ইউসুফ আলী খান, যিনি শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন, তাকে বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (এখন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড) সভাপতি বানানো হয়। মোজাফফর হোসেন পল্টু ভাইকে সাধারণ সম্পাদক, একই সঙ্গে আশরাফ আলী চৌধুরী (ধারাভাষ্যকার শামীম আশরাফ চৌধুরীর বাবা)-কে ভাইস প্রেসিডেন্ট, রেজা-ই-করিম, রইস ভাইদের অবদান অস্বীকার করা যায় না। কঠিন সময়ে ক্রিকেটার ও সংগঠকরা যে কষ্ট করেছেন, আজকের ক্রিকেটাররা তার ফল ভোগ করছেন। এখানে আমাদের আক্ষেপ নেই। আমাদের আনন্দ রয়েছে। আমরা এখনকার ক্রিকেটাররা এখন সেটা ভোগ করছে। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন বহির্বিশ্বে ব্রান্ড হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এটা এখন ‘ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ যখন ভালো করে, তখন সবাই আনন্দ করে। হারলে এক হয়ে কষ্ট পায়। কান্না করে। সাফল্য উদযাপন করতে রাজনৈতিক ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক হয়ে যায়। তখন পিছনে তাকিয়ে মনে হয়, ক্রিকেটের জন্য পড়াশোনার সঙ্গে কমপ্রোমাইজ করে ভুল করিনি।

দেশ ও মাতৃকা আমাদের কাছে অনেক বড়। আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি। শহীদ হয়েছেন জুয়েল। শহীদ হয়েছেন সংগঠক মুস্তাক। আমরা ভুল করিনি। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন প্রতিষ্ঠিত। আজকের ক্রিকেটাররা ফল ভোগ করছেন। এখনো কিন্তু বাংলাদেশের ক্রিকেট দল একটি কঠিন পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। কারণ প্রতিযোগিতার বিশ্বে, আধুনিক বিশ্বে কেউ কাউকে ছাড় দিবে না। প্রতিযোগিতা করতে হবে প্রতিটি ক্ষেত্রে। এই প্রতিযোগিতায় আমাদের ক্রিকেটাররা লড়ছেন। হোঁচট খাচ্ছেন। আবার লড়াই করছে। বিশ্বকাপে আমরা কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছি। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল, নিদাহাস ট্রফি, এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলেছি। যুবারা যুব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। মহিলা দল এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আমি বলব বাংলাদেশের ক্রিকেট এগোচ্ছে। তবে লড়াই করছে। কঠিন সময়ে মধ্য দিয়েই যাচ্ছে। এই মুহূর্তে যখন আমি কথা বলছি, রক্তঝরা মাসে কথা বলছি। তখন বলব লড়াই করব। এই লড়াইয়ে জিততেই হবে। এই লড়াইয়ের শেষ নেই। এই লড়াইয়ে আমাদের ক্রিকেটারদের জিততেই হবে। সময় লাগবে। আমাদের ক্রিকেটাররা মাঠে খেলবে। কিন্তু পিছনে খেলতে হবে সংগঠকদের। একটি পরিপক্ব পেশাদারি সিস্টেমের মধ্য দিয়ে আমাদের যেতেই হবে।

এখানে আবেগ দেখা যাচ্ছে। আবেগের বশবর্তী হয়ে ক্রিকেটারদের অনেক আবদার রক্ষা করে ক্রিকেট বোর্ড। এটা ভালোবাসা থেকেই করে। মনে হয়, সময় এসে গেছে। এই কঠিন সময়ে আমাদের ক্রিকেটকে আগাতে হলে বিসিবি, কর্মকর্তা ও ক্রিকেটারদের মধ্যে এমন একটি চুক্তি থাকতে হবে, এমন একটি বোঝাপড়া থাকতে হবে, যেখানে মূল মন্ত্র থাকবে ক্রিকেটারদের কাজ মাঠে ভালো খেলা। সংগঠকদের কাজ জোগান দেওয়া। এই ভালো খেলা ও জোগান দেওয়ার মাঝে আবেগের কোনো জায়গা হবে না। ক্রিকেটারদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। যদি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়, তাহলে সরে যেতে হবে। সব কিছুর ঊর্ধ্বে দেশের জন্য খেলাটা যে কতটা গর্বে, সেটা মর্মে মর্মে অনুধাবন করতে হবে।

আজকে অনেক কথা হচ্ছে। চুক্তি নিয়ে কথা হচ্ছে। মুস্তাফিজকে নিয়ে কথা হচ্ছে। এমনও কথা হচ্ছে, তারা দীর্ঘ পরিসরের ক্রিকেট খেলতে চাইছে না। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টগুলো পৃথিবীতে এসে গেছে। ভালো খেলোয়াড়রা ঢুকে যাচ্ছে সেখানে। বহির্বিশ্বের সঙ্গে তুলনা করলে হবে না। আমরা বীরের জাতি। আবেগেরও জাতি। আমরা অন্যদের তুলনায় দেশকে বেশি ভালোবাসি। পৃথিবীর এমন কোনো দেশ নেই, যারা তাদের স্বাধীনতার জন্য ৩০ লাখ লোক প্রাণ বিসর্জন দিয়েছে। দুই লাখ মা-বোন সম্ভ্রম হারিয়েছে। সেই বাঙালি, সেই বাংলাদেশ ভালোবেসে কাজ করতে হবে। সেই কাজটি যখন ক্রিকেটার, সংগঠকদের ভিতরে কাজ করবে।

ঘর যখন ঠিক থাকে, যে বাড়িতে বাবা-মা সুন্দর থাকে, যে বাড়ির ঘরের পরিবেশ ভালো থাকে, সে বাড়ির সন্তানরা বড় হবে বুঝে বুঝে। আবার সন্তানদেরও দায়িত্ব, বুঝতে হবে কেন তাদের বড় করা হচ্ছে। ঘরটাকে সুন্দর করার জন্য। এই ঘরটাই এক সময় সমাজ হবে, পাড়া হবে এবং সর্বশেষ রাষ্ট্র হবে। আমি স্বপ্ন দেখি, তবে রাতে নয়। দিনের বেলা স্বপ্ন দেখি। ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবুল কালামের কথা। আমি বিশ্বাস করি তার কথা। সেদিন খুব দূরে নয়, আমরাও এগিয়ে যাব। অন্যরা এগিয়ে যাচ্ছে। আমরাও এগিয়ে যাব। এ বিশ্বাস রয়েছে আমার।

 লেখক : ক্রীড়াবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা