শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

আমরা একটি স্বপ্ন নিয়েই ক্রিকেট খেলেছি

রকিবুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা একটি স্বপ্ন নিয়েই ক্রিকেট খেলেছি

কঠিন সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের ক্রিকেট যখন যাত্রা করে, তখন থেকেই একটি কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে আস্তে আস্তে আজকের এ পর্যায়ে এসেছে ক্রিকেট।

তখন ক্রিকেটের অবস্থা সারা পৃথিবীতে একই রকম ছিল। বর্তমান ক্রিকেট কিন্তু তার নিয়ম পাল্টেছে। ক্রিকেটের শ্রীবৃদ্ধি হয়েছে। ক্রিকেটে জৌলুস বেড়েছে। ক্রিকেটের নিয়ম পরিবর্তন হয়েছে। একই সঙ্গে প্রচুর খেলা হচ্ছে চারদিকে। বিভিন্ন ফরম্যাটে- টেস্ট ম্যাচ, ওয়ানডে, টি-২০ এবং টি-১০ শুরু হবে। ক্রিকেট যে একটি বড় এন্টারটেইনমেন্ট হতে পারে, সেটা কিন্তু আমাদের সে সময়, মানে ১৯৭১ সালে ছিল না। এন্টারটেইনমেন্ট ছিল। টেস্ট ম্যাচের আবহাওয়াটা ছিল পিকনিক পিকনিক ভাব। তখন সবাই পরিবার নিয়ে মাঠে আসত। টেস্ট খেলা দেখত, হইচই করত, খাওয়া-দাওয়া করত। এখন খেলা দেখতে আসে। খাওয়া-দাওয়া কিন্তু মাঠেই করে। এখন পুরো স্টেডিয়ামে ফুডকোর্ট রয়েছে। টেকনিক্যাল বিবেচনায় সে সময়টা অনেক কঠিন ছিল। এটা বলতেই হয়, তখন ক্রিকেট বিশ্ব আমাদের চেয়ে এগিয়েই ছিল।

টেস্ট স্ট্যাটাস, তার আগে ওয়ানডে স্ট্যাটাস পাওয়ার আগে আমরা স্বাধীনতার পর ধ্বংসস্তূূপের মধ্য দিয়ে একটি ‘পণ’ নিয়েই শুরু করেছিলাম। একটি ইচ্ছা নিয়ে শুরু করেছিলাম। আমরা দেশের জন্য খেলব। দেশটাকে এই ক্রিকেটের মধ্য দিয়ে বিশ্বে পরিচয় করানো যাবে। কারণ ক্রিকেট একটি মানসিক খেলা। একটি টেকনিক্যাল খেলা। দ্য গেম অব স্কিল। আমাদের সামনে সেটার উদাহরণ ছিল। ভারত, পাকিস্তান-এরা সবাই ছিল কিন্তু ক্রিকেটের পরাশক্তি। শ্রীলঙ্কা-টেস্ট স্ট্যাটাস না পেলেও তখন কিন্তু দারুণ শক্তিশালী দল ছিল। সেই ভাবনা আমাদের মধ্যে ছিল। তার ওপর ক্রিকেটের প্রতি আমাদের ভালোবাসাও ছিল। এসব কিছু মিলিয়ে লেখা পড়ার মাঝে ক্রিকেটটাকে ধরে রাখলাম।

ক্রিকেটের জন্য আন্দোলনও করতে হয়েছিল আমাদের। আমি, শেখ কামাল-আমরা সবাই মিলে আন্দোলন করেছিলাম। সে সময় একটি ধোঁয়া তোলা হয়েছিল। অবশ্য স্বাধীনতার পর দুই বছর খেলা হয়নি। ১৯৭৩ সালের পর খেলা হয়। ক্রিকেট নাকি আমলাতান্ত্রিক খেলা, ক্রিকেট নাকি ব্যয়বহুল খেলা। ক্রিকেট সমাজতান্ত্রিক দেশের ক্রিকেট যায় না। কিন্তু সবাই ভুলে গেল-৯ মাস আগে রকিবুল হাসান নামে একজন বাঙালি পাকিস্তান দলে দলভুক্ত হয়ে ২৬ ফেব্রুয়ারি ব্যাটে ‘জয়বাংলা’ স্টিকার লাগিয়ে ঢাকা স্টেডিয়ামে (এখন বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম) ১২-১৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলতে নেমেছিল। ঐতিহাসিকভাবে ঢাকা সব সময়ই টেস্ট ভেন্যু ছিল। পাকিস্তানে কোনো দল দুটি টেস্ট খেলতে এলে, ঢাকায় একটি খেলা হতো। বলার অপেক্ষা রাখে না, পার্টিসন অর্থাৎ, ১৯৪৭ সালের পর ভারত-পাকিস্তানের প্রথম টেস্ট ম্যাচটি হয় ঢাকায়। ১৯৫৪-৫৫ সালে এই টেস্ট ম্যাচটির জন্য স্টেডিয়াম বানানো হয়েছিল কাঠের গ্যালারি দিয়ে। এটার পটভূমিতে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমরা ক্রিকেট ভালোবাসি। আমরা ক্রিকেট খেলেছি। কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেট।

স্বাধীনতার পর যখন ক্রিকেট খেলা শুরু করি, তখন পরিস্থিতি এমন ছিল যে, ব্যাট থাকলে বল থাকত না। বল আছে তো প্যাড নেই। সে সময় ২৫ শতাংশ ট্যাক্স ধার্য করা হয়েছিল খেলার সামগ্রীর ওপর। ধন্যবাদ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে। উনি যেখানেই থাকুন, ভালো থাকবেন। আমি শেখ কামাল, তান্না রওনা দিলাম। ওনার কাছে খবর চলে গেল। প্রেস ক্লাবের সামনে আমাদের থামিয়ে দেওয়া হলো। সাদা পোশাকের লোকজন শেখ কামালের সঙ্গে কথা বলল। কামাল আমাকে জানাল, কাজ হয়েছে। যাওয়া লাগবে না। আমাদের কাজ হয়ে গেছে। শুনলাম বঙ্গবন্ধু নাকি বলেছেন, কে বলেছে এদেশে ক্রিকেট হবে না? অবশ্যই ক্রিকেট হবে। যে কথা, সেই কাজ। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অধ্যাপক ইউসুফ আলী খান, যিনি শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন, তাকে বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (এখন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড) সভাপতি বানানো হয়। মোজাফফর হোসেন পল্টু ভাইকে সাধারণ সম্পাদক, একই সঙ্গে আশরাফ আলী চৌধুরী (ধারাভাষ্যকার শামীম আশরাফ চৌধুরীর বাবা)-কে ভাইস প্রেসিডেন্ট, রেজা-ই-করিম, রইস ভাইদের অবদান অস্বীকার করা যায় না। কঠিন সময়ে ক্রিকেটার ও সংগঠকরা যে কষ্ট করেছেন, আজকের ক্রিকেটাররা তার ফল ভোগ করছেন। এখানে আমাদের আক্ষেপ নেই। আমাদের আনন্দ রয়েছে। আমরা এখনকার ক্রিকেটাররা এখন সেটা ভোগ করছে। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন বহির্বিশ্বে ব্রান্ড হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এটা এখন ‘ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ যখন ভালো করে, তখন সবাই আনন্দ করে। হারলে এক হয়ে কষ্ট পায়। কান্না করে। সাফল্য উদযাপন করতে রাজনৈতিক ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক হয়ে যায়। তখন পিছনে তাকিয়ে মনে হয়, ক্রিকেটের জন্য পড়াশোনার সঙ্গে কমপ্রোমাইজ করে ভুল করিনি।

দেশ ও মাতৃকা আমাদের কাছে অনেক বড়। আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি। শহীদ হয়েছেন জুয়েল। শহীদ হয়েছেন সংগঠক মুস্তাক। আমরা ভুল করিনি। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন প্রতিষ্ঠিত। আজকের ক্রিকেটাররা ফল ভোগ করছেন। এখনো কিন্তু বাংলাদেশের ক্রিকেট দল একটি কঠিন পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। কারণ প্রতিযোগিতার বিশ্বে, আধুনিক বিশ্বে কেউ কাউকে ছাড় দিবে না। প্রতিযোগিতা করতে হবে প্রতিটি ক্ষেত্রে। এই প্রতিযোগিতায় আমাদের ক্রিকেটাররা লড়ছেন। হোঁচট খাচ্ছেন। আবার লড়াই করছে। বিশ্বকাপে আমরা কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছি। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল, নিদাহাস ট্রফি, এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলেছি। যুবারা যুব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। মহিলা দল এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আমি বলব বাংলাদেশের ক্রিকেট এগোচ্ছে। তবে লড়াই করছে। কঠিন সময়ে মধ্য দিয়েই যাচ্ছে। এই মুহূর্তে যখন আমি কথা বলছি, রক্তঝরা মাসে কথা বলছি। তখন বলব লড়াই করব। এই লড়াইয়ে জিততেই হবে। এই লড়াইয়ের শেষ নেই। এই লড়াইয়ে আমাদের ক্রিকেটারদের জিততেই হবে। সময় লাগবে। আমাদের ক্রিকেটাররা মাঠে খেলবে। কিন্তু পিছনে খেলতে হবে সংগঠকদের। একটি পরিপক্ব পেশাদারি সিস্টেমের মধ্য দিয়ে আমাদের যেতেই হবে।

এখানে আবেগ দেখা যাচ্ছে। আবেগের বশবর্তী হয়ে ক্রিকেটারদের অনেক আবদার রক্ষা করে ক্রিকেট বোর্ড। এটা ভালোবাসা থেকেই করে। মনে হয়, সময় এসে গেছে। এই কঠিন সময়ে আমাদের ক্রিকেটকে আগাতে হলে বিসিবি, কর্মকর্তা ও ক্রিকেটারদের মধ্যে এমন একটি চুক্তি থাকতে হবে, এমন একটি বোঝাপড়া থাকতে হবে, যেখানে মূল মন্ত্র থাকবে ক্রিকেটারদের কাজ মাঠে ভালো খেলা। সংগঠকদের কাজ জোগান দেওয়া। এই ভালো খেলা ও জোগান দেওয়ার মাঝে আবেগের কোনো জায়গা হবে না। ক্রিকেটারদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। যদি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়, তাহলে সরে যেতে হবে। সব কিছুর ঊর্ধ্বে দেশের জন্য খেলাটা যে কতটা গর্বে, সেটা মর্মে মর্মে অনুধাবন করতে হবে।

আজকে অনেক কথা হচ্ছে। চুক্তি নিয়ে কথা হচ্ছে। মুস্তাফিজকে নিয়ে কথা হচ্ছে। এমনও কথা হচ্ছে, তারা দীর্ঘ পরিসরের ক্রিকেট খেলতে চাইছে না। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টগুলো পৃথিবীতে এসে গেছে। ভালো খেলোয়াড়রা ঢুকে যাচ্ছে সেখানে। বহির্বিশ্বের সঙ্গে তুলনা করলে হবে না। আমরা বীরের জাতি। আবেগেরও জাতি। আমরা অন্যদের তুলনায় দেশকে বেশি ভালোবাসি। পৃথিবীর এমন কোনো দেশ নেই, যারা তাদের স্বাধীনতার জন্য ৩০ লাখ লোক প্রাণ বিসর্জন দিয়েছে। দুই লাখ মা-বোন সম্ভ্রম হারিয়েছে। সেই বাঙালি, সেই বাংলাদেশ ভালোবেসে কাজ করতে হবে। সেই কাজটি যখন ক্রিকেটার, সংগঠকদের ভিতরে কাজ করবে।

ঘর যখন ঠিক থাকে, যে বাড়িতে বাবা-মা সুন্দর থাকে, যে বাড়ির ঘরের পরিবেশ ভালো থাকে, সে বাড়ির সন্তানরা বড় হবে বুঝে বুঝে। আবার সন্তানদেরও দায়িত্ব, বুঝতে হবে কেন তাদের বড় করা হচ্ছে। ঘরটাকে সুন্দর করার জন্য। এই ঘরটাই এক সময় সমাজ হবে, পাড়া হবে এবং সর্বশেষ রাষ্ট্র হবে। আমি স্বপ্ন দেখি, তবে রাতে নয়। দিনের বেলা স্বপ্ন দেখি। ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবুল কালামের কথা। আমি বিশ্বাস করি তার কথা। সেদিন খুব দূরে নয়, আমরাও এগিয়ে যাব। অন্যরা এগিয়ে যাচ্ছে। আমরাও এগিয়ে যাব। এ বিশ্বাস রয়েছে আমার।

 লেখক : ক্রীড়াবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর