শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

আমরা একটি স্বপ্ন নিয়েই ক্রিকেট খেলেছি

রকিবুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা একটি স্বপ্ন নিয়েই ক্রিকেট খেলেছি

কঠিন সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের ক্রিকেট যখন যাত্রা করে, তখন থেকেই একটি কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে আস্তে আস্তে আজকের এ পর্যায়ে এসেছে ক্রিকেট।

তখন ক্রিকেটের অবস্থা সারা পৃথিবীতে একই রকম ছিল। বর্তমান ক্রিকেট কিন্তু তার নিয়ম পাল্টেছে। ক্রিকেটের শ্রীবৃদ্ধি হয়েছে। ক্রিকেটে জৌলুস বেড়েছে। ক্রিকেটের নিয়ম পরিবর্তন হয়েছে। একই সঙ্গে প্রচুর খেলা হচ্ছে চারদিকে। বিভিন্ন ফরম্যাটে- টেস্ট ম্যাচ, ওয়ানডে, টি-২০ এবং টি-১০ শুরু হবে। ক্রিকেট যে একটি বড় এন্টারটেইনমেন্ট হতে পারে, সেটা কিন্তু আমাদের সে সময়, মানে ১৯৭১ সালে ছিল না। এন্টারটেইনমেন্ট ছিল। টেস্ট ম্যাচের আবহাওয়াটা ছিল পিকনিক পিকনিক ভাব। তখন সবাই পরিবার নিয়ে মাঠে আসত। টেস্ট খেলা দেখত, হইচই করত, খাওয়া-দাওয়া করত। এখন খেলা দেখতে আসে। খাওয়া-দাওয়া কিন্তু মাঠেই করে। এখন পুরো স্টেডিয়ামে ফুডকোর্ট রয়েছে। টেকনিক্যাল বিবেচনায় সে সময়টা অনেক কঠিন ছিল। এটা বলতেই হয়, তখন ক্রিকেট বিশ্ব আমাদের চেয়ে এগিয়েই ছিল।

টেস্ট স্ট্যাটাস, তার আগে ওয়ানডে স্ট্যাটাস পাওয়ার আগে আমরা স্বাধীনতার পর ধ্বংসস্তূূপের মধ্য দিয়ে একটি ‘পণ’ নিয়েই শুরু করেছিলাম। একটি ইচ্ছা নিয়ে শুরু করেছিলাম। আমরা দেশের জন্য খেলব। দেশটাকে এই ক্রিকেটের মধ্য দিয়ে বিশ্বে পরিচয় করানো যাবে। কারণ ক্রিকেট একটি মানসিক খেলা। একটি টেকনিক্যাল খেলা। দ্য গেম অব স্কিল। আমাদের সামনে সেটার উদাহরণ ছিল। ভারত, পাকিস্তান-এরা সবাই ছিল কিন্তু ক্রিকেটের পরাশক্তি। শ্রীলঙ্কা-টেস্ট স্ট্যাটাস না পেলেও তখন কিন্তু দারুণ শক্তিশালী দল ছিল। সেই ভাবনা আমাদের মধ্যে ছিল। তার ওপর ক্রিকেটের প্রতি আমাদের ভালোবাসাও ছিল। এসব কিছু মিলিয়ে লেখা পড়ার মাঝে ক্রিকেটটাকে ধরে রাখলাম।

ক্রিকেটের জন্য আন্দোলনও করতে হয়েছিল আমাদের। আমি, শেখ কামাল-আমরা সবাই মিলে আন্দোলন করেছিলাম। সে সময় একটি ধোঁয়া তোলা হয়েছিল। অবশ্য স্বাধীনতার পর দুই বছর খেলা হয়নি। ১৯৭৩ সালের পর খেলা হয়। ক্রিকেট নাকি আমলাতান্ত্রিক খেলা, ক্রিকেট নাকি ব্যয়বহুল খেলা। ক্রিকেট সমাজতান্ত্রিক দেশের ক্রিকেট যায় না। কিন্তু সবাই ভুলে গেল-৯ মাস আগে রকিবুল হাসান নামে একজন বাঙালি পাকিস্তান দলে দলভুক্ত হয়ে ২৬ ফেব্রুয়ারি ব্যাটে ‘জয়বাংলা’ স্টিকার লাগিয়ে ঢাকা স্টেডিয়ামে (এখন বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম) ১২-১৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলতে নেমেছিল। ঐতিহাসিকভাবে ঢাকা সব সময়ই টেস্ট ভেন্যু ছিল। পাকিস্তানে কোনো দল দুটি টেস্ট খেলতে এলে, ঢাকায় একটি খেলা হতো। বলার অপেক্ষা রাখে না, পার্টিসন অর্থাৎ, ১৯৪৭ সালের পর ভারত-পাকিস্তানের প্রথম টেস্ট ম্যাচটি হয় ঢাকায়। ১৯৫৪-৫৫ সালে এই টেস্ট ম্যাচটির জন্য স্টেডিয়াম বানানো হয়েছিল কাঠের গ্যালারি দিয়ে। এটার পটভূমিতে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমরা ক্রিকেট ভালোবাসি। আমরা ক্রিকেট খেলেছি। কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেট।

স্বাধীনতার পর যখন ক্রিকেট খেলা শুরু করি, তখন পরিস্থিতি এমন ছিল যে, ব্যাট থাকলে বল থাকত না। বল আছে তো প্যাড নেই। সে সময় ২৫ শতাংশ ট্যাক্স ধার্য করা হয়েছিল খেলার সামগ্রীর ওপর। ধন্যবাদ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে। উনি যেখানেই থাকুন, ভালো থাকবেন। আমি শেখ কামাল, তান্না রওনা দিলাম। ওনার কাছে খবর চলে গেল। প্রেস ক্লাবের সামনে আমাদের থামিয়ে দেওয়া হলো। সাদা পোশাকের লোকজন শেখ কামালের সঙ্গে কথা বলল। কামাল আমাকে জানাল, কাজ হয়েছে। যাওয়া লাগবে না। আমাদের কাজ হয়ে গেছে। শুনলাম বঙ্গবন্ধু নাকি বলেছেন, কে বলেছে এদেশে ক্রিকেট হবে না? অবশ্যই ক্রিকেট হবে। যে কথা, সেই কাজ। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অধ্যাপক ইউসুফ আলী খান, যিনি শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন, তাকে বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (এখন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড) সভাপতি বানানো হয়। মোজাফফর হোসেন পল্টু ভাইকে সাধারণ সম্পাদক, একই সঙ্গে আশরাফ আলী চৌধুরী (ধারাভাষ্যকার শামীম আশরাফ চৌধুরীর বাবা)-কে ভাইস প্রেসিডেন্ট, রেজা-ই-করিম, রইস ভাইদের অবদান অস্বীকার করা যায় না। কঠিন সময়ে ক্রিকেটার ও সংগঠকরা যে কষ্ট করেছেন, আজকের ক্রিকেটাররা তার ফল ভোগ করছেন। এখানে আমাদের আক্ষেপ নেই। আমাদের আনন্দ রয়েছে। আমরা এখনকার ক্রিকেটাররা এখন সেটা ভোগ করছে। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন বহির্বিশ্বে ব্রান্ড হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এটা এখন ‘ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ যখন ভালো করে, তখন সবাই আনন্দ করে। হারলে এক হয়ে কষ্ট পায়। কান্না করে। সাফল্য উদযাপন করতে রাজনৈতিক ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক হয়ে যায়। তখন পিছনে তাকিয়ে মনে হয়, ক্রিকেটের জন্য পড়াশোনার সঙ্গে কমপ্রোমাইজ করে ভুল করিনি।

দেশ ও মাতৃকা আমাদের কাছে অনেক বড়। আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি। শহীদ হয়েছেন জুয়েল। শহীদ হয়েছেন সংগঠক মুস্তাক। আমরা ভুল করিনি। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন প্রতিষ্ঠিত। আজকের ক্রিকেটাররা ফল ভোগ করছেন। এখনো কিন্তু বাংলাদেশের ক্রিকেট দল একটি কঠিন পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। কারণ প্রতিযোগিতার বিশ্বে, আধুনিক বিশ্বে কেউ কাউকে ছাড় দিবে না। প্রতিযোগিতা করতে হবে প্রতিটি ক্ষেত্রে। এই প্রতিযোগিতায় আমাদের ক্রিকেটাররা লড়ছেন। হোঁচট খাচ্ছেন। আবার লড়াই করছে। বিশ্বকাপে আমরা কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছি। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল, নিদাহাস ট্রফি, এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলেছি। যুবারা যুব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। মহিলা দল এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আমি বলব বাংলাদেশের ক্রিকেট এগোচ্ছে। তবে লড়াই করছে। কঠিন সময়ে মধ্য দিয়েই যাচ্ছে। এই মুহূর্তে যখন আমি কথা বলছি, রক্তঝরা মাসে কথা বলছি। তখন বলব লড়াই করব। এই লড়াইয়ে জিততেই হবে। এই লড়াইয়ের শেষ নেই। এই লড়াইয়ে আমাদের ক্রিকেটারদের জিততেই হবে। সময় লাগবে। আমাদের ক্রিকেটাররা মাঠে খেলবে। কিন্তু পিছনে খেলতে হবে সংগঠকদের। একটি পরিপক্ব পেশাদারি সিস্টেমের মধ্য দিয়ে আমাদের যেতেই হবে।

এখানে আবেগ দেখা যাচ্ছে। আবেগের বশবর্তী হয়ে ক্রিকেটারদের অনেক আবদার রক্ষা করে ক্রিকেট বোর্ড। এটা ভালোবাসা থেকেই করে। মনে হয়, সময় এসে গেছে। এই কঠিন সময়ে আমাদের ক্রিকেটকে আগাতে হলে বিসিবি, কর্মকর্তা ও ক্রিকেটারদের মধ্যে এমন একটি চুক্তি থাকতে হবে, এমন একটি বোঝাপড়া থাকতে হবে, যেখানে মূল মন্ত্র থাকবে ক্রিকেটারদের কাজ মাঠে ভালো খেলা। সংগঠকদের কাজ জোগান দেওয়া। এই ভালো খেলা ও জোগান দেওয়ার মাঝে আবেগের কোনো জায়গা হবে না। ক্রিকেটারদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। যদি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়, তাহলে সরে যেতে হবে। সব কিছুর ঊর্ধ্বে দেশের জন্য খেলাটা যে কতটা গর্বে, সেটা মর্মে মর্মে অনুধাবন করতে হবে।

আজকে অনেক কথা হচ্ছে। চুক্তি নিয়ে কথা হচ্ছে। মুস্তাফিজকে নিয়ে কথা হচ্ছে। এমনও কথা হচ্ছে, তারা দীর্ঘ পরিসরের ক্রিকেট খেলতে চাইছে না। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টগুলো পৃথিবীতে এসে গেছে। ভালো খেলোয়াড়রা ঢুকে যাচ্ছে সেখানে। বহির্বিশ্বের সঙ্গে তুলনা করলে হবে না। আমরা বীরের জাতি। আবেগেরও জাতি। আমরা অন্যদের তুলনায় দেশকে বেশি ভালোবাসি। পৃথিবীর এমন কোনো দেশ নেই, যারা তাদের স্বাধীনতার জন্য ৩০ লাখ লোক প্রাণ বিসর্জন দিয়েছে। দুই লাখ মা-বোন সম্ভ্রম হারিয়েছে। সেই বাঙালি, সেই বাংলাদেশ ভালোবেসে কাজ করতে হবে। সেই কাজটি যখন ক্রিকেটার, সংগঠকদের ভিতরে কাজ করবে।

ঘর যখন ঠিক থাকে, যে বাড়িতে বাবা-মা সুন্দর থাকে, যে বাড়ির ঘরের পরিবেশ ভালো থাকে, সে বাড়ির সন্তানরা বড় হবে বুঝে বুঝে। আবার সন্তানদেরও দায়িত্ব, বুঝতে হবে কেন তাদের বড় করা হচ্ছে। ঘরটাকে সুন্দর করার জন্য। এই ঘরটাই এক সময় সমাজ হবে, পাড়া হবে এবং সর্বশেষ রাষ্ট্র হবে। আমি স্বপ্ন দেখি, তবে রাতে নয়। দিনের বেলা স্বপ্ন দেখি। ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবুল কালামের কথা। আমি বিশ্বাস করি তার কথা। সেদিন খুব দূরে নয়, আমরাও এগিয়ে যাব। অন্যরা এগিয়ে যাচ্ছে। আমরাও এগিয়ে যাব। এ বিশ্বাস রয়েছে আমার।

 লেখক : ক্রীড়াবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন