শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

আমরা একটি স্বপ্ন নিয়েই ক্রিকেট খেলেছি

রকিবুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা একটি স্বপ্ন নিয়েই ক্রিকেট খেলেছি

কঠিন সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের ক্রিকেট যখন যাত্রা করে, তখন থেকেই একটি কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে আস্তে আস্তে আজকের এ পর্যায়ে এসেছে ক্রিকেট।

তখন ক্রিকেটের অবস্থা সারা পৃথিবীতে একই রকম ছিল। বর্তমান ক্রিকেট কিন্তু তার নিয়ম পাল্টেছে। ক্রিকেটের শ্রীবৃদ্ধি হয়েছে। ক্রিকেটে জৌলুস বেড়েছে। ক্রিকেটের নিয়ম পরিবর্তন হয়েছে। একই সঙ্গে প্রচুর খেলা হচ্ছে চারদিকে। বিভিন্ন ফরম্যাটে- টেস্ট ম্যাচ, ওয়ানডে, টি-২০ এবং টি-১০ শুরু হবে। ক্রিকেট যে একটি বড় এন্টারটেইনমেন্ট হতে পারে, সেটা কিন্তু আমাদের সে সময়, মানে ১৯৭১ সালে ছিল না। এন্টারটেইনমেন্ট ছিল। টেস্ট ম্যাচের আবহাওয়াটা ছিল পিকনিক পিকনিক ভাব। তখন সবাই পরিবার নিয়ে মাঠে আসত। টেস্ট খেলা দেখত, হইচই করত, খাওয়া-দাওয়া করত। এখন খেলা দেখতে আসে। খাওয়া-দাওয়া কিন্তু মাঠেই করে। এখন পুরো স্টেডিয়ামে ফুডকোর্ট রয়েছে। টেকনিক্যাল বিবেচনায় সে সময়টা অনেক কঠিন ছিল। এটা বলতেই হয়, তখন ক্রিকেট বিশ্ব আমাদের চেয়ে এগিয়েই ছিল।

টেস্ট স্ট্যাটাস, তার আগে ওয়ানডে স্ট্যাটাস পাওয়ার আগে আমরা স্বাধীনতার পর ধ্বংসস্তূূপের মধ্য দিয়ে একটি ‘পণ’ নিয়েই শুরু করেছিলাম। একটি ইচ্ছা নিয়ে শুরু করেছিলাম। আমরা দেশের জন্য খেলব। দেশটাকে এই ক্রিকেটের মধ্য দিয়ে বিশ্বে পরিচয় করানো যাবে। কারণ ক্রিকেট একটি মানসিক খেলা। একটি টেকনিক্যাল খেলা। দ্য গেম অব স্কিল। আমাদের সামনে সেটার উদাহরণ ছিল। ভারত, পাকিস্তান-এরা সবাই ছিল কিন্তু ক্রিকেটের পরাশক্তি। শ্রীলঙ্কা-টেস্ট স্ট্যাটাস না পেলেও তখন কিন্তু দারুণ শক্তিশালী দল ছিল। সেই ভাবনা আমাদের মধ্যে ছিল। তার ওপর ক্রিকেটের প্রতি আমাদের ভালোবাসাও ছিল। এসব কিছু মিলিয়ে লেখা পড়ার মাঝে ক্রিকেটটাকে ধরে রাখলাম।

ক্রিকেটের জন্য আন্দোলনও করতে হয়েছিল আমাদের। আমি, শেখ কামাল-আমরা সবাই মিলে আন্দোলন করেছিলাম। সে সময় একটি ধোঁয়া তোলা হয়েছিল। অবশ্য স্বাধীনতার পর দুই বছর খেলা হয়নি। ১৯৭৩ সালের পর খেলা হয়। ক্রিকেট নাকি আমলাতান্ত্রিক খেলা, ক্রিকেট নাকি ব্যয়বহুল খেলা। ক্রিকেট সমাজতান্ত্রিক দেশের ক্রিকেট যায় না। কিন্তু সবাই ভুলে গেল-৯ মাস আগে রকিবুল হাসান নামে একজন বাঙালি পাকিস্তান দলে দলভুক্ত হয়ে ২৬ ফেব্রুয়ারি ব্যাটে ‘জয়বাংলা’ স্টিকার লাগিয়ে ঢাকা স্টেডিয়ামে (এখন বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম) ১২-১৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলতে নেমেছিল। ঐতিহাসিকভাবে ঢাকা সব সময়ই টেস্ট ভেন্যু ছিল। পাকিস্তানে কোনো দল দুটি টেস্ট খেলতে এলে, ঢাকায় একটি খেলা হতো। বলার অপেক্ষা রাখে না, পার্টিসন অর্থাৎ, ১৯৪৭ সালের পর ভারত-পাকিস্তানের প্রথম টেস্ট ম্যাচটি হয় ঢাকায়। ১৯৫৪-৫৫ সালে এই টেস্ট ম্যাচটির জন্য স্টেডিয়াম বানানো হয়েছিল কাঠের গ্যালারি দিয়ে। এটার পটভূমিতে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমরা ক্রিকেট ভালোবাসি। আমরা ক্রিকেট খেলেছি। কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেট।

স্বাধীনতার পর যখন ক্রিকেট খেলা শুরু করি, তখন পরিস্থিতি এমন ছিল যে, ব্যাট থাকলে বল থাকত না। বল আছে তো প্যাড নেই। সে সময় ২৫ শতাংশ ট্যাক্স ধার্য করা হয়েছিল খেলার সামগ্রীর ওপর। ধন্যবাদ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে। উনি যেখানেই থাকুন, ভালো থাকবেন। আমি শেখ কামাল, তান্না রওনা দিলাম। ওনার কাছে খবর চলে গেল। প্রেস ক্লাবের সামনে আমাদের থামিয়ে দেওয়া হলো। সাদা পোশাকের লোকজন শেখ কামালের সঙ্গে কথা বলল। কামাল আমাকে জানাল, কাজ হয়েছে। যাওয়া লাগবে না। আমাদের কাজ হয়ে গেছে। শুনলাম বঙ্গবন্ধু নাকি বলেছেন, কে বলেছে এদেশে ক্রিকেট হবে না? অবশ্যই ক্রিকেট হবে। যে কথা, সেই কাজ। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অধ্যাপক ইউসুফ আলী খান, যিনি শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন, তাকে বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (এখন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড) সভাপতি বানানো হয়। মোজাফফর হোসেন পল্টু ভাইকে সাধারণ সম্পাদক, একই সঙ্গে আশরাফ আলী চৌধুরী (ধারাভাষ্যকার শামীম আশরাফ চৌধুরীর বাবা)-কে ভাইস প্রেসিডেন্ট, রেজা-ই-করিম, রইস ভাইদের অবদান অস্বীকার করা যায় না। কঠিন সময়ে ক্রিকেটার ও সংগঠকরা যে কষ্ট করেছেন, আজকের ক্রিকেটাররা তার ফল ভোগ করছেন। এখানে আমাদের আক্ষেপ নেই। আমাদের আনন্দ রয়েছে। আমরা এখনকার ক্রিকেটাররা এখন সেটা ভোগ করছে। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন বহির্বিশ্বে ব্রান্ড হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এটা এখন ‘ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ যখন ভালো করে, তখন সবাই আনন্দ করে। হারলে এক হয়ে কষ্ট পায়। কান্না করে। সাফল্য উদযাপন করতে রাজনৈতিক ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক হয়ে যায়। তখন পিছনে তাকিয়ে মনে হয়, ক্রিকেটের জন্য পড়াশোনার সঙ্গে কমপ্রোমাইজ করে ভুল করিনি।

দেশ ও মাতৃকা আমাদের কাছে অনেক বড়। আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি। শহীদ হয়েছেন জুয়েল। শহীদ হয়েছেন সংগঠক মুস্তাক। আমরা ভুল করিনি। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন প্রতিষ্ঠিত। আজকের ক্রিকেটাররা ফল ভোগ করছেন। এখনো কিন্তু বাংলাদেশের ক্রিকেট দল একটি কঠিন পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। কারণ প্রতিযোগিতার বিশ্বে, আধুনিক বিশ্বে কেউ কাউকে ছাড় দিবে না। প্রতিযোগিতা করতে হবে প্রতিটি ক্ষেত্রে। এই প্রতিযোগিতায় আমাদের ক্রিকেটাররা লড়ছেন। হোঁচট খাচ্ছেন। আবার লড়াই করছে। বিশ্বকাপে আমরা কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছি। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল, নিদাহাস ট্রফি, এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলেছি। যুবারা যুব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। মহিলা দল এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আমি বলব বাংলাদেশের ক্রিকেট এগোচ্ছে। তবে লড়াই করছে। কঠিন সময়ে মধ্য দিয়েই যাচ্ছে। এই মুহূর্তে যখন আমি কথা বলছি, রক্তঝরা মাসে কথা বলছি। তখন বলব লড়াই করব। এই লড়াইয়ে জিততেই হবে। এই লড়াইয়ের শেষ নেই। এই লড়াইয়ে আমাদের ক্রিকেটারদের জিততেই হবে। সময় লাগবে। আমাদের ক্রিকেটাররা মাঠে খেলবে। কিন্তু পিছনে খেলতে হবে সংগঠকদের। একটি পরিপক্ব পেশাদারি সিস্টেমের মধ্য দিয়ে আমাদের যেতেই হবে।

এখানে আবেগ দেখা যাচ্ছে। আবেগের বশবর্তী হয়ে ক্রিকেটারদের অনেক আবদার রক্ষা করে ক্রিকেট বোর্ড। এটা ভালোবাসা থেকেই করে। মনে হয়, সময় এসে গেছে। এই কঠিন সময়ে আমাদের ক্রিকেটকে আগাতে হলে বিসিবি, কর্মকর্তা ও ক্রিকেটারদের মধ্যে এমন একটি চুক্তি থাকতে হবে, এমন একটি বোঝাপড়া থাকতে হবে, যেখানে মূল মন্ত্র থাকবে ক্রিকেটারদের কাজ মাঠে ভালো খেলা। সংগঠকদের কাজ জোগান দেওয়া। এই ভালো খেলা ও জোগান দেওয়ার মাঝে আবেগের কোনো জায়গা হবে না। ক্রিকেটারদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। যদি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়, তাহলে সরে যেতে হবে। সব কিছুর ঊর্ধ্বে দেশের জন্য খেলাটা যে কতটা গর্বে, সেটা মর্মে মর্মে অনুধাবন করতে হবে।

আজকে অনেক কথা হচ্ছে। চুক্তি নিয়ে কথা হচ্ছে। মুস্তাফিজকে নিয়ে কথা হচ্ছে। এমনও কথা হচ্ছে, তারা দীর্ঘ পরিসরের ক্রিকেট খেলতে চাইছে না। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টগুলো পৃথিবীতে এসে গেছে। ভালো খেলোয়াড়রা ঢুকে যাচ্ছে সেখানে। বহির্বিশ্বের সঙ্গে তুলনা করলে হবে না। আমরা বীরের জাতি। আবেগেরও জাতি। আমরা অন্যদের তুলনায় দেশকে বেশি ভালোবাসি। পৃথিবীর এমন কোনো দেশ নেই, যারা তাদের স্বাধীনতার জন্য ৩০ লাখ লোক প্রাণ বিসর্জন দিয়েছে। দুই লাখ মা-বোন সম্ভ্রম হারিয়েছে। সেই বাঙালি, সেই বাংলাদেশ ভালোবেসে কাজ করতে হবে। সেই কাজটি যখন ক্রিকেটার, সংগঠকদের ভিতরে কাজ করবে।

ঘর যখন ঠিক থাকে, যে বাড়িতে বাবা-মা সুন্দর থাকে, যে বাড়ির ঘরের পরিবেশ ভালো থাকে, সে বাড়ির সন্তানরা বড় হবে বুঝে বুঝে। আবার সন্তানদেরও দায়িত্ব, বুঝতে হবে কেন তাদের বড় করা হচ্ছে। ঘরটাকে সুন্দর করার জন্য। এই ঘরটাই এক সময় সমাজ হবে, পাড়া হবে এবং সর্বশেষ রাষ্ট্র হবে। আমি স্বপ্ন দেখি, তবে রাতে নয়। দিনের বেলা স্বপ্ন দেখি। ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবুল কালামের কথা। আমি বিশ্বাস করি তার কথা। সেদিন খুব দূরে নয়, আমরাও এগিয়ে যাব। অন্যরা এগিয়ে যাচ্ছে। আমরাও এগিয়ে যাব। এ বিশ্বাস রয়েছে আমার।

 লেখক : ক্রীড়াবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন