শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৭, সোমবার, ১৯ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

প্রযুক্তি ও গ্রাহক সেবার জন্যই শাওমি এখন শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড

আবু জাফর
অনলাইন ভার্সন
প্রযুক্তি ও গ্রাহক সেবার জন্যই শাওমি এখন শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড শাওমি সম্প্রতি বিক্রির ক্ষেত্রে অ্যাপলকে ছাড়িয়ে গেছে। ক্যানালিস রিসার্চের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২১ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে স্মার্টফোন বাজারে শাওমি ১৭ শতাংশ মার্কেট শেয়ার নিয়ে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে।

বাংলাদেশের বাজারে অফিসিয়ালি শাওমির তিন বছরে পূর্ণ হল এই ১৭ জুলাই। দেশে প্রযুক্তি কোম্পানিটির পথচলা ও পরিচালনার অন্তরালে থেকে কাজ করছেন শাওমি বাংলাদেশের কান্ট্রি জেনারেল ম্যানেজার জিয়াউদ্দিন চৌধুরী। তিনি তার মূল্যবান অভিজ্ঞতা, বিশেষ করে যেভাবে প্রযুক্তি জায়ান্টটি নতুন উদ্ভাবনের সঙ্গে সর্বশেষ পণ্য আনছে তারই বিস্তারিত শেয়ার করেছেন।
 
ক্যানালিস এর রিপোর্টে বিশ্বের দ্বিতীয় স্মার্টফোন ব্রান্ড এখন শাওমি, এ ব্যাপারে আপনার অনুভূতি জানতে চাই?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: আমাদের ব্রান্ডের জন্য এটি একটি অভূতপূর্ব মাইলফলক। প্রথমবারের মতন আমরা বিশ্বে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছি অ্যাপলকে পিছনে ফেলে।

এ অর্জন আসলেই প্রমান করে আমরা যে স্ট্রাটেজি নিয়ে এগুচ্ছি তা আসলেই কাজ করছে। এ অর্জন শুধু আমাদের একার নয় - বরং এ অর্জন বিশ্বব্যাপী আমাদের সব পার্টনার, রিটেইলার, কর্মী, ও আমাদের মি ফ্যানদের।

বাংলাদেশে শাওমির এই তিন বছরে অপারেশন কতটা বিকশিত হয়েছে?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: শাওমি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের বাজারে কাজ শুরু করে ঠিক তিন বছর আগে। প্রথম দিন থেকেই আমরা বাজারে আমাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য কিছু নীতি মেনে চলা শুরু করি। স্থানীয় নেতৃত্বের বিকাশ, বিক্রয়োত্তর সেবার একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা এবং বাজারে সর্বশেষ পণ্য ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তি নিয়ে আসা।

আমরা বিশ্বের অনেক দেশের আগেই রেডমি নোট ১০ প্রো, রেডমি নোট ১০, রেডমি ৯ এর মতো পণ্য বাংলাদেশের বাজারে এনেছি। 

শাওমি তাদের স্মার্টফোন ও অন্যান্য পণ্য বিক্রি করে বিভিন্ন রিটেইল পার্টনার ও অনলাইন পার্টনারদের মাধ্যমে। আমাদের ডিভাইসগুলো বিক্রির জন্য দেশব্যাপী ২৫০ এর অধিক অথোরাইজড মি স্টোর এবং ১৫০০ এর বেশি অনুমোদিত বিক্রয় কেন্দ্র রয়েছে। ঢাকায় শাওমির রয়েছে একটি কল সেন্টার। এছাড়াও ২০ এর অধিক অনুমোদিত বিক্রয়োত্তর সেবা কেন্দ্র রয়েছে দেশব্যাপি। 
 
গত কয়েক বছরে শাওমির অর্জন কী?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: শাওমির লক্ষ্য প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে নতুন পণ্য আনা যার ক্রেতা হবে সব শ্রেণীর গ্রাহক। শুরু থেকেই শাওমি বাংলাদেশ তার মি ফ্যানদের সর্বোত্তম সম্ভাব্য সেবা সরবরাহের লক্ষ্যে কাজ করছে। শাওমির সবসময় ফ্যানকেন্দ্রিক। আমাদের মি ফ্যানরা শাওমির পণ্য ব্যবহার করছে এবং সেটির গুণমাণ মুখে মুখে প্রচার করেছে। আর সেটা করেছে তাদের ব্যবহার অভিজ্ঞতা থেকেই। এই অর্গানিক পদ্ধতিতে মানুষের কাছে পৌঁছানোয় আমাদের বিপণন খরচ কমে এসেছে। এর ফলে আমরা গুনগত পণ্যগুলো দ্রুত মি ফ্যানদের কাছে পৌঁছোতে পেরেছি।

আমাদের প্রতিশ্রুতির অন্যতম হচ্ছে, ডিভাইস ব্যবহারে সর্বোত্তম অভিজ্ঞতার পাশাপাশি বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করা। দুর্দান্ত সেবা দিয়ে বাংলাদেশে দুই প্রান্তিকে গবেষণা প্রতিষ্ঠান রেড কোয়ান্টার হিসেবে ‘সেরা স্মার্টফোন ব্র্যান্ড’ হয়েছে শাওমি।
 
বাংলাদেশে শাওমির বিপনন কৌশল ও ব্যাবসা সম্প্রসারণে কি কি পদক্ষেপ নিয়েছে?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: শাওমি বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড। আমাদের যাত্রার শুরু থেকে অসাধারণ প্রবৃদ্ধি করছি এবং দেশে আমাদের পণ্যের পোর্টফোলিওর সম্প্রসারণ করতে কাজ করছি। দেশের গ্রাহকদের জন্য আমরা এনেছি ৫জি ডিভাইস, যার মধ্যে রয়েছে মি ১১এক্স, এনেএফসিসহ হ্যান্ডসেট, স্ন্যাপড্রাগন ৮০০ সিরিজের প্রসেসর এবং অত্যন্ত প্রসংশনীয় রেডমি কে২০ প্রো। সম্প্রতি আমরা আমাদের শীর্ষ বিক্রিত স্মার্টফোন রেডমি নোট ৮ (২০২১) সংস্করণ আবার দেশের বাজারে ফিরিয়ে এনেছি। এছাড়াও ঈদের চমক হিসাবে আসছে ২০২১ সালের সবচেয়ে পাতলা ও হালকা স্মার্টফোন মি ১১ লাইট। 

আমরা সবার কাছে স্মার্টফোন পৌঁছে দেয়ার দিকে নজর দিয়েছে। দ্বিতীয় সারির শহর এলাকা যেমন, ভোলার চরফ্যাশন, কক্সবাজারের চকরিয়া, দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় এখন আমরা শাওমির দোকান খুলেছি। উপরোন্তু, আমরা বিক্রয় প্রতিনিধিদেরকে বিনিয়োগ করা শুরু করেছি, যারা মানুষকে নতুন প্রযুক্তি এবং স্মার্ট ডিভাইসের নতুন নতুন ফিচার সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেবেন, এতে মানুষজন তাদের ডিভাইসের মাধ্যমে সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে পারবেন।  
 
শাওমি কী ধরনের কোম্পানি? তাদের ব্যবসার মডেল কী, টিম কত বড়?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: শাওমি ফ্যানকেন্দ্রিক কোম্পানি এবং মি ফ্যানরা আমাদের ব্যবসার মূল। বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশের পর থেকে গ্রাহকদের দুর্দান্ত ব্র্যান্ড অভিজ্ঞতা দিতে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের ব্যবসা মডেলটি ত্রিমুখী। এর মধ্যে রয়েছে হার্ডওয়্যার, ইন্টারনেট সেবা এবং খুচরা বিক্রি।

এই লক্ষ্যগুলো নিয়েই আমরা সামনের দিনের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশে আমাদের বিক্রির নেটওয়ার্ক আরও শক্তিশালী করতে নতুন রিটেইল কৌশলে আরও বিনিয়োগ করেছি। তরুণদের কোম্পানি হিসেবে বাংলাদেশে শাওমি ব্র্যান্ডের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করছে ১৫০০ এর অধিক তরুণ ও উদ্যোমী কর্মী।  

মাত্র তিন বছরে শাওমি অন্যদের থেকে কিভাবে আলাদা হতে পেরেছে?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: শাওমি কাজ করে ‘ফ্যান ফার্স্ট’ বা ‘ফ্যানরাই আগে’ মূলমন্ত্রে। আমাদের মি ফ্যানদের একটি বড় বৈশ্বিক কমিউনিটি রয়েছে। তারাই শাওমি ব্র্যান্ড এবং কোম্পানির পণ্য উন্নয়নের অবদান রাখে।    

মি কমিউনিটি বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে ১৭ জুলাই ২০১৮ সালে। সেদিনই বাংলাদেশে শাওমি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা করে। মি কমিউনিটি বাংলাদেশে এখন নিবন্ধিত প্রায় তিন লাখের মত মেম্বার রয়েছে। এতো অল্প সময়ে বাংলাদেশে আর কোনো স্মার্টফোন ব্র্যান্ড এতো শক্তিশালী কমিউনিটি তৈরি করতে পারেনি। 

বাংলাদেশে মি ফ্যানদের যুক্ত রাখতে আমরা নানা ধরনের অনলাইন প্রতিযোগিতা এবং অফলাইনে ফ্যান মিটআপ আয়োজন করেছি। আমাদের সর্বশেষ স্মার্টফোনগুলোতে থাকা নতুন সব ফিচারের বেটা টেস্টিং করাতে মি ফ্যানদের নিযুক্ত করি। আমরা তাদের কাছ থেকে মূল্যবান সব ফিডব্যাক পেয়ে থাকি।   
 

শাওমি বাংলাদেশের পরিকল্পনা কী?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: একটি ফ্যানকেন্দ্রিক ব্র্যান্ড হওয়ার আমরা সবসময় খেয়াল করি ভোক্তাদের পরিবর্তনের প্রবণতা, আচরণ এবং প্রয়োজনীয়তা। আমাদের মূল লক্ষ্য বাংলাদেশি মানুষের হৃদয়ে সবচেয়ে প্রিয় ব্র্যান্ড হওয়া। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের মি ফ্যানরা আমাদের ব্যবসার প্রান। 

আমাদের আইওটি ডিভাইসের মাধ্যমে আমরা একটি স্মার্ট ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে চাই। আমরা ফাইভ-জি সম্পর্কিত ডিভাইস নিয়ে কাজ করার পাশাপাশি দেশের মানুষের পছন্দের ব্র্যান্ড হয়ে থাকতে চাই।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
আপনার জি-মেইল সুরক্ষিত রাখবেন কীভাবে
আপনার জি-মেইল সুরক্ষিত রাখবেন কীভাবে
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

৫ সেকেন্ড আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা