শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ মার্চ, ২০১৮

ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলজুড়ে দিন বদলের ছোঁয়া

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলজুড়ে দিন বদলের ছোঁয়া

স্বাধীনতার পর চার দশক আগেও বাংলাদেশের গ্রাম মানেই ছিল জরাজীর্ণ ঘর-দুয়ার আর দারিদ্র্যের আঘাতে জর্জরিত জীবনের প্রতিচ্ছবি। ১০০ জন মানুষের মধ্যে ৮০ জনই ছিল দরিদ্রশ্রেণির। ‘নুন আনতে পান্তা ফুরায়’ অবস্থা। হার-জিরজিরে হাড্ডিসার শরীরগুলো কাজের অভাবে না খেয়ে দিন কাটাত। বিশেষ বিশেষ অঞ্চলে ছিল মঙ্গা, ছিল অভাব-অনটন। সেই ছবিটা বদলে গেছে। ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলজুড়ে লেগেছে দিন বদলের ছোঁয়া। এখন গ্রামে আর কুঁড়েঘর খুঁজে পাওয়া যায় না। আছে টিনের ঘর, পাকা বাড়ি। হাড্ডিসার মুখগুলোও নেই। এর বদলে কর্মজীবী মানুষ আছে, পকেটে টাকাও আছে। ঘরে আছে রঙিন টেলিভিশন, ফ্রিজ। কারও আবার কম্পিউটার, তাতে জুড়ে দেওয়া ইন্টারনেট। ঘরে বসে এখন বাংলাদেশের কোনো এক প্রান্তের মানুষ হাতের মোবাইল টিপে মুহূর্তেই যোগাযোগ করছে প্রবাসের প্রিয়জনের সঙ্গে।

পেছনে চোখ ফেরানো যাক। স্বাধীনতার পর কেমন ছিল সদ্য জন্ম নেওয়া এই বদ্বীপ অঞ্চলের দিনগুলো? ১৯৭৩-৭৪ সালে পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) যে খানা জরিপ করেছিল, সেই জরিপের তথ্য অনুযায়ী, তখন একটি খানার (পরিবারের) মাসিক গড় আয় ছিল ৪৬৪ টাকা। গ্রামের একজন মানুষ দিনে গড়ে মাত্র ২৬ গ্রাম মাছ খেত, ৪ দশমিক ৯৩ গ্রাম মাংস খেতে পারত, ডিম খেতে পারত ১ দশমিক ১৬ গ্রাম। পরিবারগুলো খাদ্যের পেছনে ব্যয় করত তাদের মোট ব্যয়ের ৭৫ শতাংশ।

তখনকার সময়ে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৩ শতাংশের কাছাকাছি। শতকরা ৮০ ভাগের বেশি মানুষ ছিল দরিদ্রশ্রেণির। মানুষের গড় আয়ু ছিল ৪৬ বছর। বেশির ভাগ বাড়িতে ছিল কুঁড়েঘর ও মাটির দালান। স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ছিল না বললেই চলে। নিরাপদ পানি ব্যবহারের হারও ছিল নগণ্য। সাম্প্রতিক বছরগুলোর পরিবর্তনের ছবিটি মিলিয়ে দেখা যাক। বর্তমানে এ দেশের মানুষের গড় আয়ু প্রায় ৭০ বছর। জিডিপি প্রবৃদ্ধি গত এক দশক থেকেই ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে সাম্প্রতিক বছরে ৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। সর্বশেষ খানা জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬ সালে খানা বা পরিবারপ্রতি মাসিক আয় দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৯৪৫ টাকা। দারিদ্র্যের হার নেমে এসেছে ২৪ শতাংশে। একজন মানুষের দৈনিক খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ হাজার গ্রাম। ২০১৬ সালের জরিপ অনুযায়ী, ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের প্রায় অর্ধেক বাড়িঘর টিন ও কাঠের তৈরি। উপরন্তু প্রায় ৩০ শতাংশ রয়েছে পাকা বাড়ি। প্রায় ৯৫ শতাংশ পরিবার নিরাপদ পানি পান করছে। বেড়েছে বিদ্যুৎ ব্যবহারের হারও। ২০১০ সালে সাক্ষরতার হার ছিল ৫৭ দশমিক ৯ ভাগ; ২০১৬ সালে এ হার বেড়ে হয়েছে ৬৫ দশমিক ৬ ভাগ। সামাজিক নিরাপত্তামূলক কর্মসূচিতে উপকারভোগী ২০১০ সালে ছিল ২৪ দশমিক ৬ ভাগ; ২০১৬ সালে তা ২৮ দশমিক ৭ ভাগে উন্নীত হয়েছে। ২০১০ সালে ৩২ শতাংশ মানুষ ছিল ঋণগ্রস্ত; ২০১৬ সালে এ হার কমে দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৭০ শতাংশে। ২০১০ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ আছে এমন পরিবার ছিল ৫৫ দশমিক ২৬ ভাগ। ২০১৬ সালে বিদ্যুতের এ হার ৭৫ দশমিক ৯২ ভাগে উন্নীত হয়েছে। যেসব এলাকায় বৈদ্যুতিক সংযোগ যায়নি, সেখানকার মানুষও পিছিয়ে নেই বৈদ্যুতিক সুবিধা থেকে। সৌরবিদ্যুতের সুবিধা নিয়ে তারাও এখন টিভি, ফ্রিজ, কম্পিউটার চালাচ্ছে।

ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলে এই পরিবর্তনটা এক দিনে হয়নি। দিনে দিনে একটু একটু করে বদলে গেছে বাংলাদেশ। শহরের পাশাপাশি গ্রামীণ জীবনেও লেগেছে প্রযুক্তি ছোঁয়া। মেঠোপথের বদলে পাকা সড়ক হয়েছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের সঙ্গেও সরাসরি রচিত হয়েছে রাজধানী ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা। পিছিয়ে পড়া উত্তরবঙ্গ কৃষি উৎপাদন ও বিপণনে সামনে চলে এসেছে বঙ্গবন্ধু সেতু হওয়ার পর। এবার দক্ষিণ বঙ্গকেও যুক্ত করা হচ্ছে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর মাধ্যমে। যোগাযোগ ও প্রযুক্তিগত সেবার উন্নয়নে পরিবর্তন এসেছে কৃষিতেও। বর্গাচাষিদের জন্য বিনা জামানতে কৃষিঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাত্র ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারছেন কৃষকরা। প্রায় এক কোটি কৃষকের আছে নিজস্ব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট। কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে সত্তরের দশকে যেখানে গরু, হাল আর কাস্তে ছিল কৃষি উৎপাদনের অন্যতম হাতিয়ার, এখন সেখানে যান্ত্রিক কলের মাধ্যমে সেচ থেকে শুরু করে নিড়ানি, ধান মাড়াইয়ের কাজ চলছে। ফসল উৎপাদনেও কৃষকরা এখন ব্যবহার করছেন প্রযুক্তি। কোন ফসলে কী পরিমাণ সেচ দিতে হবে, কতটা সার লাগবে, পোকা-মাকড় দমনে কী ধরনের ওষুধ ব্যবহার করতে হবে সবই জানা যাচ্ছে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে। উৎপাদিত পণ্যের দামও জানা যাচ্ছে সহজে। জানা যাচ্ছে পণ্যের চাহিদা সম্পর্কেও।

কৃষিজাত পণ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় গ্রামের সাধারণ কৃষকের আয় বেড়েছে। অল্প জমিতে অধিক ফসল উৎপাদন প্রক্রিয়ায় কৃষক জড়িত হওয়ায় খাদ্যশস্যের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় তিন গুণ। শাক-সবজির উৎপাদন বেড়েছে পাঁচগুণ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (ফাও) তথ্য অনুসারে, আম উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে সপ্তম অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া পেয়ারা উৎপাদনে অবস্থান অষ্টম। আর মোট ফল উৎপাদনে বিশ্বে ২৮তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এখন শুধু খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ তা-ই নয়, তৈরি পোশাক রপ্তানিতেও বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে বাংলাদেশ। কৃষির পাশাপাশি ক্ষুদ্র শিল্পের মাধ্যমেও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আয় বাড়ছে। পুরুষের পাশাপাশি এসব শিল্পে গ্রামের নারীরাও শ্রম দিচ্ছে। বাঁশ, কাঠ ও বেতের তৈরি হস্তশিল্প, নকশি কাঁথা, পোশাকে অ্যাম্ব্রয়ডারি, টুপি বানানো, কাপড়ের পুতুলসহ ছোটদের খেলনাসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য তৈরির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন গ্রামের নারীশ্রেণি। এসব পণ্য আবার বিভিন্ন দেশে রপ্তানিও হচ্ছে। আয় হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা। শুধু কি তাই? বিদেশি কৃষিপণ্য উৎপাদন করেও এখন রপ্তানি করছে বাংলার কৃষক। ২০১৬ সালে ৬ লাখ ৩৪ হাজার ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা (এসএমই) প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে প্রায় এক লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। একই সময়ে ৪১ হাজার ৬৭৫টি এসএমই নারী প্রতিষ্ঠানের জন্য ৫ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা ঋণ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

শিল্প ও সেবার ক্ষেত্রেও ঘটেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। তৈরি পোশাক শিল্পে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ এখন একটি ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। চীন-জাপান ও ইউরোপ-আমেরিকার পোশাক শিল্পের উদ্যোক্তারা এখন বাংলাদেশের এই খাতে বিনিয়োগের জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন। তৈরি পোশাকের পাশাপাশি ওষুধ, চামড়া এবং আইটি শিল্পেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সরকার এসব শিল্পকে অন্যতম রপ্তানি খাত হিসেবে নীতিনির্ধারণী সহায়তা দিচ্ছে। দেশের মোট চাহিদার প্রায় ৯৮ শতাংশ ওষুধ দেশে তৈরি হচ্ছে। আর ১২৭টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশে তৈরি ওষুধ। গ্রামেগঞ্জে পৌঁছে গেছে ই-কমার্সের সুবিধা। সারা দেশে নেটওয়ার্ক বিস্তার হওয়ায় মোবাইল সিমকার্ড ব্যবহারের সংখ্যা ১৩ কোটি ছাড়িয়েছে। আর ৬ কোটি ছাড়িয়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা। ‘ইনফো-সরকা ২’ প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ১৮ হাজার ১৩০টি সরকারি দফতরে কানেক্টিভিটি স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া ৮০০ অফিসে ভিডিও কনফারেন্সিং সিস্টেম স্থাপন, ২ হাজার ৬০০টি ইউনিয়নে ফাইবার অপটিক্যাল কানেক্টিভিটি, প্রত্যন্ত ও দুর্গম অঞ্চলের ৭৭২টি ইউনিয়ন এবং সারা দেশে ৮ হাজার ৫০০টি শাখা ডাকঘরকে ইন্টারনেট সংযুক্তির আওতায় আনা হয়েছে। এর ফলে গ্রামে বসে শিক্ষিত যুবকরা আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করছেন। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মুহূর্তেই টাকা লেনদেন করতে পারছে শহর ও গ্রামের মানুষ। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এখন ইন্টারনেট ও এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বড় গ্রাহক।

ঘরে বসে স্বাস্থ্যসেবা পেতে সরকার চালু করেছে স্বাস্থ্য বাতায়ন। ১৬২৬৩ নম্বরে ডায়াল করে পাওয়া যাচ্ছে চিকিৎসা সম্পর্কিত সব তথ্য। ২৪ ঘণ্টাই পাওয়া যাচ্ছে চিকিৎসকের পরামর্শ। এ ছাড়া ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিলেই মিলছে জরুরি সেবা। দুর্ঘটনায় যে কোনো সেবা কিংবা পুলিশি সহায়তা সবই এখন হাতের নাগালে। সত্তরের দশকে দেশের শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ ছিল অন্যের ওপর নির্ভরশীল। আর বর্তমানে দেশে নির্ভরশীল মানুষের সংখ্যা (ডিপেনডেন্সি রেশিও) শতকরা ৫৪ ভাগে নেমে এসেছে। দেশে কর্মশীল মানুষের সংখ্যা প্রায় ৬০ ভাগ। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অর্থনীতির মূল ধারায় নিয়ে আসা হয়েছে। ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্সে বাংলাদেশের অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ায় সবার শীর্ষে। নারী-পুরুষ সমতার দিক দিয়েও বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। জেন্ডার ইকুয়িটির ক্ষেত্রে ১৪০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৪৭তম। বিশ্বব্যাংকের হিসাবে এরই মধ্যে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে বাংলাদেশ। এভাবেই ধীরে ধীরে বদলে গেছে ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের এই দেশটি। আর উন্নয়নের ধারায় সবচেয়ে বড় সুখবর যেটি, সেটি হচ্ছে, স্বাধীনতার পরপর স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তকমা পাওয়া বাংলাদেশ এই মাসেই পেতে যাচ্ছে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা, যা বাংলাদেশকে ভারত, পাকিস্তান, চীনের কাতারে নিয়ে যাবে। এরপর দৃষ্টি উন্নত দেশের দিকে। পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘৯ বছর আগে বিশ্ব অর্থনীতিতে আমাদের অবস্থান ছিল ৫৮তম। মাত্র ৯ বছরে আমরা সেখান থেকে ৪৩তম স্থানে এসেছি। ৯ বছরে ১৫টি সিঁড়ি ভেঙে আমরা এ অবস্থানে এসেছি। যদি ৯ বছরে আমরা ১৫টি সিঁড়ি ভাঙতে পারি, তবে ২০৪১-এ পৌঁছানোর জন্য আমাদের হাতে আছে এখনো ২৩ বছর। এই ২৩ বছরে আমাদের প্রয়োজন আর ২৩টি সিঁড়ি ভাঙা। এই ২৩টি সিঁড়ি ভাঙলেই আমরা ২০৪১ সালে উন্নত বিশ্বের একটি উন্নত দেশ হব, যার স্বপ্ন দেখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে