শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ মার্চ, ২০১৮

ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলজুড়ে দিন বদলের ছোঁয়া

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলজুড়ে দিন বদলের ছোঁয়া

স্বাধীনতার পর চার দশক আগেও বাংলাদেশের গ্রাম মানেই ছিল জরাজীর্ণ ঘর-দুয়ার আর দারিদ্র্যের আঘাতে জর্জরিত জীবনের প্রতিচ্ছবি। ১০০ জন মানুষের মধ্যে ৮০ জনই ছিল দরিদ্রশ্রেণির। ‘নুন আনতে পান্তা ফুরায়’ অবস্থা। হার-জিরজিরে হাড্ডিসার শরীরগুলো কাজের অভাবে না খেয়ে দিন কাটাত। বিশেষ বিশেষ অঞ্চলে ছিল মঙ্গা, ছিল অভাব-অনটন। সেই ছবিটা বদলে গেছে। ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলজুড়ে লেগেছে দিন বদলের ছোঁয়া। এখন গ্রামে আর কুঁড়েঘর খুঁজে পাওয়া যায় না। আছে টিনের ঘর, পাকা বাড়ি। হাড্ডিসার মুখগুলোও নেই। এর বদলে কর্মজীবী মানুষ আছে, পকেটে টাকাও আছে। ঘরে আছে রঙিন টেলিভিশন, ফ্রিজ। কারও আবার কম্পিউটার, তাতে জুড়ে দেওয়া ইন্টারনেট। ঘরে বসে এখন বাংলাদেশের কোনো এক প্রান্তের মানুষ হাতের মোবাইল টিপে মুহূর্তেই যোগাযোগ করছে প্রবাসের প্রিয়জনের সঙ্গে।

পেছনে চোখ ফেরানো যাক। স্বাধীনতার পর কেমন ছিল সদ্য জন্ম নেওয়া এই বদ্বীপ অঞ্চলের দিনগুলো? ১৯৭৩-৭৪ সালে পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) যে খানা জরিপ করেছিল, সেই জরিপের তথ্য অনুযায়ী, তখন একটি খানার (পরিবারের) মাসিক গড় আয় ছিল ৪৬৪ টাকা। গ্রামের একজন মানুষ দিনে গড়ে মাত্র ২৬ গ্রাম মাছ খেত, ৪ দশমিক ৯৩ গ্রাম মাংস খেতে পারত, ডিম খেতে পারত ১ দশমিক ১৬ গ্রাম। পরিবারগুলো খাদ্যের পেছনে ব্যয় করত তাদের মোট ব্যয়ের ৭৫ শতাংশ।

তখনকার সময়ে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৩ শতাংশের কাছাকাছি। শতকরা ৮০ ভাগের বেশি মানুষ ছিল দরিদ্রশ্রেণির। মানুষের গড় আয়ু ছিল ৪৬ বছর। বেশির ভাগ বাড়িতে ছিল কুঁড়েঘর ও মাটির দালান। স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ছিল না বললেই চলে। নিরাপদ পানি ব্যবহারের হারও ছিল নগণ্য। সাম্প্রতিক বছরগুলোর পরিবর্তনের ছবিটি মিলিয়ে দেখা যাক। বর্তমানে এ দেশের মানুষের গড় আয়ু প্রায় ৭০ বছর। জিডিপি প্রবৃদ্ধি গত এক দশক থেকেই ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে সাম্প্রতিক বছরে ৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। সর্বশেষ খানা জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬ সালে খানা বা পরিবারপ্রতি মাসিক আয় দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৯৪৫ টাকা। দারিদ্র্যের হার নেমে এসেছে ২৪ শতাংশে। একজন মানুষের দৈনিক খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ হাজার গ্রাম। ২০১৬ সালের জরিপ অনুযায়ী, ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের প্রায় অর্ধেক বাড়িঘর টিন ও কাঠের তৈরি। উপরন্তু প্রায় ৩০ শতাংশ রয়েছে পাকা বাড়ি। প্রায় ৯৫ শতাংশ পরিবার নিরাপদ পানি পান করছে। বেড়েছে বিদ্যুৎ ব্যবহারের হারও। ২০১০ সালে সাক্ষরতার হার ছিল ৫৭ দশমিক ৯ ভাগ; ২০১৬ সালে এ হার বেড়ে হয়েছে ৬৫ দশমিক ৬ ভাগ। সামাজিক নিরাপত্তামূলক কর্মসূচিতে উপকারভোগী ২০১০ সালে ছিল ২৪ দশমিক ৬ ভাগ; ২০১৬ সালে তা ২৮ দশমিক ৭ ভাগে উন্নীত হয়েছে। ২০১০ সালে ৩২ শতাংশ মানুষ ছিল ঋণগ্রস্ত; ২০১৬ সালে এ হার কমে দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৭০ শতাংশে। ২০১০ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ আছে এমন পরিবার ছিল ৫৫ দশমিক ২৬ ভাগ। ২০১৬ সালে বিদ্যুতের এ হার ৭৫ দশমিক ৯২ ভাগে উন্নীত হয়েছে। যেসব এলাকায় বৈদ্যুতিক সংযোগ যায়নি, সেখানকার মানুষও পিছিয়ে নেই বৈদ্যুতিক সুবিধা থেকে। সৌরবিদ্যুতের সুবিধা নিয়ে তারাও এখন টিভি, ফ্রিজ, কম্পিউটার চালাচ্ছে।

ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলে এই পরিবর্তনটা এক দিনে হয়নি। দিনে দিনে একটু একটু করে বদলে গেছে বাংলাদেশ। শহরের পাশাপাশি গ্রামীণ জীবনেও লেগেছে প্রযুক্তি ছোঁয়া। মেঠোপথের বদলে পাকা সড়ক হয়েছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের সঙ্গেও সরাসরি রচিত হয়েছে রাজধানী ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা। পিছিয়ে পড়া উত্তরবঙ্গ কৃষি উৎপাদন ও বিপণনে সামনে চলে এসেছে বঙ্গবন্ধু সেতু হওয়ার পর। এবার দক্ষিণ বঙ্গকেও যুক্ত করা হচ্ছে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর মাধ্যমে। যোগাযোগ ও প্রযুক্তিগত সেবার উন্নয়নে পরিবর্তন এসেছে কৃষিতেও। বর্গাচাষিদের জন্য বিনা জামানতে কৃষিঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাত্র ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারছেন কৃষকরা। প্রায় এক কোটি কৃষকের আছে নিজস্ব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট। কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে সত্তরের দশকে যেখানে গরু, হাল আর কাস্তে ছিল কৃষি উৎপাদনের অন্যতম হাতিয়ার, এখন সেখানে যান্ত্রিক কলের মাধ্যমে সেচ থেকে শুরু করে নিড়ানি, ধান মাড়াইয়ের কাজ চলছে। ফসল উৎপাদনেও কৃষকরা এখন ব্যবহার করছেন প্রযুক্তি। কোন ফসলে কী পরিমাণ সেচ দিতে হবে, কতটা সার লাগবে, পোকা-মাকড় দমনে কী ধরনের ওষুধ ব্যবহার করতে হবে সবই জানা যাচ্ছে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে। উৎপাদিত পণ্যের দামও জানা যাচ্ছে সহজে। জানা যাচ্ছে পণ্যের চাহিদা সম্পর্কেও।

কৃষিজাত পণ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় গ্রামের সাধারণ কৃষকের আয় বেড়েছে। অল্প জমিতে অধিক ফসল উৎপাদন প্রক্রিয়ায় কৃষক জড়িত হওয়ায় খাদ্যশস্যের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় তিন গুণ। শাক-সবজির উৎপাদন বেড়েছে পাঁচগুণ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (ফাও) তথ্য অনুসারে, আম উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে সপ্তম অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া পেয়ারা উৎপাদনে অবস্থান অষ্টম। আর মোট ফল উৎপাদনে বিশ্বে ২৮তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এখন শুধু খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ তা-ই নয়, তৈরি পোশাক রপ্তানিতেও বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে বাংলাদেশ। কৃষির পাশাপাশি ক্ষুদ্র শিল্পের মাধ্যমেও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আয় বাড়ছে। পুরুষের পাশাপাশি এসব শিল্পে গ্রামের নারীরাও শ্রম দিচ্ছে। বাঁশ, কাঠ ও বেতের তৈরি হস্তশিল্প, নকশি কাঁথা, পোশাকে অ্যাম্ব্রয়ডারি, টুপি বানানো, কাপড়ের পুতুলসহ ছোটদের খেলনাসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য তৈরির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন গ্রামের নারীশ্রেণি। এসব পণ্য আবার বিভিন্ন দেশে রপ্তানিও হচ্ছে। আয় হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা। শুধু কি তাই? বিদেশি কৃষিপণ্য উৎপাদন করেও এখন রপ্তানি করছে বাংলার কৃষক। ২০১৬ সালে ৬ লাখ ৩৪ হাজার ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা (এসএমই) প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে প্রায় এক লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। একই সময়ে ৪১ হাজার ৬৭৫টি এসএমই নারী প্রতিষ্ঠানের জন্য ৫ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা ঋণ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

শিল্প ও সেবার ক্ষেত্রেও ঘটেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। তৈরি পোশাক শিল্পে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ এখন একটি ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। চীন-জাপান ও ইউরোপ-আমেরিকার পোশাক শিল্পের উদ্যোক্তারা এখন বাংলাদেশের এই খাতে বিনিয়োগের জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন। তৈরি পোশাকের পাশাপাশি ওষুধ, চামড়া এবং আইটি শিল্পেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সরকার এসব শিল্পকে অন্যতম রপ্তানি খাত হিসেবে নীতিনির্ধারণী সহায়তা দিচ্ছে। দেশের মোট চাহিদার প্রায় ৯৮ শতাংশ ওষুধ দেশে তৈরি হচ্ছে। আর ১২৭টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশে তৈরি ওষুধ। গ্রামেগঞ্জে পৌঁছে গেছে ই-কমার্সের সুবিধা। সারা দেশে নেটওয়ার্ক বিস্তার হওয়ায় মোবাইল সিমকার্ড ব্যবহারের সংখ্যা ১৩ কোটি ছাড়িয়েছে। আর ৬ কোটি ছাড়িয়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা। ‘ইনফো-সরকা ২’ প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ১৮ হাজার ১৩০টি সরকারি দফতরে কানেক্টিভিটি স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া ৮০০ অফিসে ভিডিও কনফারেন্সিং সিস্টেম স্থাপন, ২ হাজার ৬০০টি ইউনিয়নে ফাইবার অপটিক্যাল কানেক্টিভিটি, প্রত্যন্ত ও দুর্গম অঞ্চলের ৭৭২টি ইউনিয়ন এবং সারা দেশে ৮ হাজার ৫০০টি শাখা ডাকঘরকে ইন্টারনেট সংযুক্তির আওতায় আনা হয়েছে। এর ফলে গ্রামে বসে শিক্ষিত যুবকরা আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করছেন। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মুহূর্তেই টাকা লেনদেন করতে পারছে শহর ও গ্রামের মানুষ। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এখন ইন্টারনেট ও এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বড় গ্রাহক।

ঘরে বসে স্বাস্থ্যসেবা পেতে সরকার চালু করেছে স্বাস্থ্য বাতায়ন। ১৬২৬৩ নম্বরে ডায়াল করে পাওয়া যাচ্ছে চিকিৎসা সম্পর্কিত সব তথ্য। ২৪ ঘণ্টাই পাওয়া যাচ্ছে চিকিৎসকের পরামর্শ। এ ছাড়া ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিলেই মিলছে জরুরি সেবা। দুর্ঘটনায় যে কোনো সেবা কিংবা পুলিশি সহায়তা সবই এখন হাতের নাগালে। সত্তরের দশকে দেশের শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ ছিল অন্যের ওপর নির্ভরশীল। আর বর্তমানে দেশে নির্ভরশীল মানুষের সংখ্যা (ডিপেনডেন্সি রেশিও) শতকরা ৫৪ ভাগে নেমে এসেছে। দেশে কর্মশীল মানুষের সংখ্যা প্রায় ৬০ ভাগ। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অর্থনীতির মূল ধারায় নিয়ে আসা হয়েছে। ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্সে বাংলাদেশের অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ায় সবার শীর্ষে। নারী-পুরুষ সমতার দিক দিয়েও বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। জেন্ডার ইকুয়িটির ক্ষেত্রে ১৪০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৪৭তম। বিশ্বব্যাংকের হিসাবে এরই মধ্যে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে বাংলাদেশ। এভাবেই ধীরে ধীরে বদলে গেছে ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের এই দেশটি। আর উন্নয়নের ধারায় সবচেয়ে বড় সুখবর যেটি, সেটি হচ্ছে, স্বাধীনতার পরপর স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তকমা পাওয়া বাংলাদেশ এই মাসেই পেতে যাচ্ছে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা, যা বাংলাদেশকে ভারত, পাকিস্তান, চীনের কাতারে নিয়ে যাবে। এরপর দৃষ্টি উন্নত দেশের দিকে। পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘৯ বছর আগে বিশ্ব অর্থনীতিতে আমাদের অবস্থান ছিল ৫৮তম। মাত্র ৯ বছরে আমরা সেখান থেকে ৪৩তম স্থানে এসেছি। ৯ বছরে ১৫টি সিঁড়ি ভেঙে আমরা এ অবস্থানে এসেছি। যদি ৯ বছরে আমরা ১৫টি সিঁড়ি ভাঙতে পারি, তবে ২০৪১-এ পৌঁছানোর জন্য আমাদের হাতে আছে এখনো ২৩ বছর। এই ২৩ বছরে আমাদের প্রয়োজন আর ২৩টি সিঁড়ি ভাঙা। এই ২৩টি সিঁড়ি ভাঙলেই আমরা ২০৪১ সালে উন্নত বিশ্বের একটি উন্নত দেশ হব, যার স্বপ্ন দেখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা