শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ মার্চ, ২০১৮

ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলজুড়ে দিন বদলের ছোঁয়া

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলজুড়ে দিন বদলের ছোঁয়া

স্বাধীনতার পর চার দশক আগেও বাংলাদেশের গ্রাম মানেই ছিল জরাজীর্ণ ঘর-দুয়ার আর দারিদ্র্যের আঘাতে জর্জরিত জীবনের প্রতিচ্ছবি। ১০০ জন মানুষের মধ্যে ৮০ জনই ছিল দরিদ্রশ্রেণির। ‘নুন আনতে পান্তা ফুরায়’ অবস্থা। হার-জিরজিরে হাড্ডিসার শরীরগুলো কাজের অভাবে না খেয়ে দিন কাটাত। বিশেষ বিশেষ অঞ্চলে ছিল মঙ্গা, ছিল অভাব-অনটন। সেই ছবিটা বদলে গেছে। ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলজুড়ে লেগেছে দিন বদলের ছোঁয়া। এখন গ্রামে আর কুঁড়েঘর খুঁজে পাওয়া যায় না। আছে টিনের ঘর, পাকা বাড়ি। হাড্ডিসার মুখগুলোও নেই। এর বদলে কর্মজীবী মানুষ আছে, পকেটে টাকাও আছে। ঘরে আছে রঙিন টেলিভিশন, ফ্রিজ। কারও আবার কম্পিউটার, তাতে জুড়ে দেওয়া ইন্টারনেট। ঘরে বসে এখন বাংলাদেশের কোনো এক প্রান্তের মানুষ হাতের মোবাইল টিপে মুহূর্তেই যোগাযোগ করছে প্রবাসের প্রিয়জনের সঙ্গে।

পেছনে চোখ ফেরানো যাক। স্বাধীনতার পর কেমন ছিল সদ্য জন্ম নেওয়া এই বদ্বীপ অঞ্চলের দিনগুলো? ১৯৭৩-৭৪ সালে পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) যে খানা জরিপ করেছিল, সেই জরিপের তথ্য অনুযায়ী, তখন একটি খানার (পরিবারের) মাসিক গড় আয় ছিল ৪৬৪ টাকা। গ্রামের একজন মানুষ দিনে গড়ে মাত্র ২৬ গ্রাম মাছ খেত, ৪ দশমিক ৯৩ গ্রাম মাংস খেতে পারত, ডিম খেতে পারত ১ দশমিক ১৬ গ্রাম। পরিবারগুলো খাদ্যের পেছনে ব্যয় করত তাদের মোট ব্যয়ের ৭৫ শতাংশ।

তখনকার সময়ে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৩ শতাংশের কাছাকাছি। শতকরা ৮০ ভাগের বেশি মানুষ ছিল দরিদ্রশ্রেণির। মানুষের গড় আয়ু ছিল ৪৬ বছর। বেশির ভাগ বাড়িতে ছিল কুঁড়েঘর ও মাটির দালান। স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ছিল না বললেই চলে। নিরাপদ পানি ব্যবহারের হারও ছিল নগণ্য। সাম্প্রতিক বছরগুলোর পরিবর্তনের ছবিটি মিলিয়ে দেখা যাক। বর্তমানে এ দেশের মানুষের গড় আয়ু প্রায় ৭০ বছর। জিডিপি প্রবৃদ্ধি গত এক দশক থেকেই ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে সাম্প্রতিক বছরে ৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। সর্বশেষ খানা জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬ সালে খানা বা পরিবারপ্রতি মাসিক আয় দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৯৪৫ টাকা। দারিদ্র্যের হার নেমে এসেছে ২৪ শতাংশে। একজন মানুষের দৈনিক খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ হাজার গ্রাম। ২০১৬ সালের জরিপ অনুযায়ী, ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের প্রায় অর্ধেক বাড়িঘর টিন ও কাঠের তৈরি। উপরন্তু প্রায় ৩০ শতাংশ রয়েছে পাকা বাড়ি। প্রায় ৯৫ শতাংশ পরিবার নিরাপদ পানি পান করছে। বেড়েছে বিদ্যুৎ ব্যবহারের হারও। ২০১০ সালে সাক্ষরতার হার ছিল ৫৭ দশমিক ৯ ভাগ; ২০১৬ সালে এ হার বেড়ে হয়েছে ৬৫ দশমিক ৬ ভাগ। সামাজিক নিরাপত্তামূলক কর্মসূচিতে উপকারভোগী ২০১০ সালে ছিল ২৪ দশমিক ৬ ভাগ; ২০১৬ সালে তা ২৮ দশমিক ৭ ভাগে উন্নীত হয়েছে। ২০১০ সালে ৩২ শতাংশ মানুষ ছিল ঋণগ্রস্ত; ২০১৬ সালে এ হার কমে দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৭০ শতাংশে। ২০১০ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ আছে এমন পরিবার ছিল ৫৫ দশমিক ২৬ ভাগ। ২০১৬ সালে বিদ্যুতের এ হার ৭৫ দশমিক ৯২ ভাগে উন্নীত হয়েছে। যেসব এলাকায় বৈদ্যুতিক সংযোগ যায়নি, সেখানকার মানুষও পিছিয়ে নেই বৈদ্যুতিক সুবিধা থেকে। সৌরবিদ্যুতের সুবিধা নিয়ে তারাও এখন টিভি, ফ্রিজ, কম্পিউটার চালাচ্ছে।

ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলে এই পরিবর্তনটা এক দিনে হয়নি। দিনে দিনে একটু একটু করে বদলে গেছে বাংলাদেশ। শহরের পাশাপাশি গ্রামীণ জীবনেও লেগেছে প্রযুক্তি ছোঁয়া। মেঠোপথের বদলে পাকা সড়ক হয়েছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের সঙ্গেও সরাসরি রচিত হয়েছে রাজধানী ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা। পিছিয়ে পড়া উত্তরবঙ্গ কৃষি উৎপাদন ও বিপণনে সামনে চলে এসেছে বঙ্গবন্ধু সেতু হওয়ার পর। এবার দক্ষিণ বঙ্গকেও যুক্ত করা হচ্ছে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর মাধ্যমে। যোগাযোগ ও প্রযুক্তিগত সেবার উন্নয়নে পরিবর্তন এসেছে কৃষিতেও। বর্গাচাষিদের জন্য বিনা জামানতে কৃষিঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাত্র ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারছেন কৃষকরা। প্রায় এক কোটি কৃষকের আছে নিজস্ব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট। কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে সত্তরের দশকে যেখানে গরু, হাল আর কাস্তে ছিল কৃষি উৎপাদনের অন্যতম হাতিয়ার, এখন সেখানে যান্ত্রিক কলের মাধ্যমে সেচ থেকে শুরু করে নিড়ানি, ধান মাড়াইয়ের কাজ চলছে। ফসল উৎপাদনেও কৃষকরা এখন ব্যবহার করছেন প্রযুক্তি। কোন ফসলে কী পরিমাণ সেচ দিতে হবে, কতটা সার লাগবে, পোকা-মাকড় দমনে কী ধরনের ওষুধ ব্যবহার করতে হবে সবই জানা যাচ্ছে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে। উৎপাদিত পণ্যের দামও জানা যাচ্ছে সহজে। জানা যাচ্ছে পণ্যের চাহিদা সম্পর্কেও।

কৃষিজাত পণ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় গ্রামের সাধারণ কৃষকের আয় বেড়েছে। অল্প জমিতে অধিক ফসল উৎপাদন প্রক্রিয়ায় কৃষক জড়িত হওয়ায় খাদ্যশস্যের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় তিন গুণ। শাক-সবজির উৎপাদন বেড়েছে পাঁচগুণ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (ফাও) তথ্য অনুসারে, আম উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে সপ্তম অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া পেয়ারা উৎপাদনে অবস্থান অষ্টম। আর মোট ফল উৎপাদনে বিশ্বে ২৮তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এখন শুধু খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ তা-ই নয়, তৈরি পোশাক রপ্তানিতেও বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে বাংলাদেশ। কৃষির পাশাপাশি ক্ষুদ্র শিল্পের মাধ্যমেও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আয় বাড়ছে। পুরুষের পাশাপাশি এসব শিল্পে গ্রামের নারীরাও শ্রম দিচ্ছে। বাঁশ, কাঠ ও বেতের তৈরি হস্তশিল্প, নকশি কাঁথা, পোশাকে অ্যাম্ব্রয়ডারি, টুপি বানানো, কাপড়ের পুতুলসহ ছোটদের খেলনাসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য তৈরির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন গ্রামের নারীশ্রেণি। এসব পণ্য আবার বিভিন্ন দেশে রপ্তানিও হচ্ছে। আয় হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা। শুধু কি তাই? বিদেশি কৃষিপণ্য উৎপাদন করেও এখন রপ্তানি করছে বাংলার কৃষক। ২০১৬ সালে ৬ লাখ ৩৪ হাজার ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা (এসএমই) প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে প্রায় এক লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। একই সময়ে ৪১ হাজার ৬৭৫টি এসএমই নারী প্রতিষ্ঠানের জন্য ৫ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা ঋণ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

শিল্প ও সেবার ক্ষেত্রেও ঘটেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। তৈরি পোশাক শিল্পে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ এখন একটি ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। চীন-জাপান ও ইউরোপ-আমেরিকার পোশাক শিল্পের উদ্যোক্তারা এখন বাংলাদেশের এই খাতে বিনিয়োগের জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন। তৈরি পোশাকের পাশাপাশি ওষুধ, চামড়া এবং আইটি শিল্পেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সরকার এসব শিল্পকে অন্যতম রপ্তানি খাত হিসেবে নীতিনির্ধারণী সহায়তা দিচ্ছে। দেশের মোট চাহিদার প্রায় ৯৮ শতাংশ ওষুধ দেশে তৈরি হচ্ছে। আর ১২৭টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশে তৈরি ওষুধ। গ্রামেগঞ্জে পৌঁছে গেছে ই-কমার্সের সুবিধা। সারা দেশে নেটওয়ার্ক বিস্তার হওয়ায় মোবাইল সিমকার্ড ব্যবহারের সংখ্যা ১৩ কোটি ছাড়িয়েছে। আর ৬ কোটি ছাড়িয়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা। ‘ইনফো-সরকা ২’ প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ১৮ হাজার ১৩০টি সরকারি দফতরে কানেক্টিভিটি স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া ৮০০ অফিসে ভিডিও কনফারেন্সিং সিস্টেম স্থাপন, ২ হাজার ৬০০টি ইউনিয়নে ফাইবার অপটিক্যাল কানেক্টিভিটি, প্রত্যন্ত ও দুর্গম অঞ্চলের ৭৭২টি ইউনিয়ন এবং সারা দেশে ৮ হাজার ৫০০টি শাখা ডাকঘরকে ইন্টারনেট সংযুক্তির আওতায় আনা হয়েছে। এর ফলে গ্রামে বসে শিক্ষিত যুবকরা আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করছেন। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মুহূর্তেই টাকা লেনদেন করতে পারছে শহর ও গ্রামের মানুষ। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এখন ইন্টারনেট ও এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বড় গ্রাহক।

ঘরে বসে স্বাস্থ্যসেবা পেতে সরকার চালু করেছে স্বাস্থ্য বাতায়ন। ১৬২৬৩ নম্বরে ডায়াল করে পাওয়া যাচ্ছে চিকিৎসা সম্পর্কিত সব তথ্য। ২৪ ঘণ্টাই পাওয়া যাচ্ছে চিকিৎসকের পরামর্শ। এ ছাড়া ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিলেই মিলছে জরুরি সেবা। দুর্ঘটনায় যে কোনো সেবা কিংবা পুলিশি সহায়তা সবই এখন হাতের নাগালে। সত্তরের দশকে দেশের শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ ছিল অন্যের ওপর নির্ভরশীল। আর বর্তমানে দেশে নির্ভরশীল মানুষের সংখ্যা (ডিপেনডেন্সি রেশিও) শতকরা ৫৪ ভাগে নেমে এসেছে। দেশে কর্মশীল মানুষের সংখ্যা প্রায় ৬০ ভাগ। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অর্থনীতির মূল ধারায় নিয়ে আসা হয়েছে। ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্সে বাংলাদেশের অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ায় সবার শীর্ষে। নারী-পুরুষ সমতার দিক দিয়েও বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। জেন্ডার ইকুয়িটির ক্ষেত্রে ১৪০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৪৭তম। বিশ্বব্যাংকের হিসাবে এরই মধ্যে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে বাংলাদেশ। এভাবেই ধীরে ধীরে বদলে গেছে ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের এই দেশটি। আর উন্নয়নের ধারায় সবচেয়ে বড় সুখবর যেটি, সেটি হচ্ছে, স্বাধীনতার পরপর স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তকমা পাওয়া বাংলাদেশ এই মাসেই পেতে যাচ্ছে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা, যা বাংলাদেশকে ভারত, পাকিস্তান, চীনের কাতারে নিয়ে যাবে। এরপর দৃষ্টি উন্নত দেশের দিকে। পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘৯ বছর আগে বিশ্ব অর্থনীতিতে আমাদের অবস্থান ছিল ৫৮তম। মাত্র ৯ বছরে আমরা সেখান থেকে ৪৩তম স্থানে এসেছি। ৯ বছরে ১৫টি সিঁড়ি ভেঙে আমরা এ অবস্থানে এসেছি। যদি ৯ বছরে আমরা ১৫টি সিঁড়ি ভাঙতে পারি, তবে ২০৪১-এ পৌঁছানোর জন্য আমাদের হাতে আছে এখনো ২৩ বছর। এই ২৩ বছরে আমাদের প্রয়োজন আর ২৩টি সিঁড়ি ভাঙা। এই ২৩টি সিঁড়ি ভাঙলেই আমরা ২০৪১ সালে উন্নত বিশ্বের একটি উন্নত দেশ হব, যার স্বপ্ন দেখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা