শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ জুন, ২০১৮

ভালো-মন্দ সবই অব্যাহত থাকবে

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো-মন্দ সবই  অব্যাহত থাকবে

এই বাজেটের সামগ্রিক মূল্যায়ন করলে বলতে হবে যে, বিগত দশক ধরে আমরা যেসব আর্থিক ব্যবস্থাপনাগত প্রবণতাগুলো দেখি, ভালো এবং মন্দ মিশিয়ে— সেগুলোরই একটি স্থিতাবস্থা অব্যাহত থাকবে বলে মনে হয়। সেভাবে এক কথায় এটা স্থিতাবস্থার বাজেট। কিন্তু ধারাবাহিকতার সমস্যা হলো, যেসব নতুন অর্থনৈতিক সমস্যা প্রকাশ পাচ্ছে বা অর্থনীতিতে যে ধরনের নতুন চাপ সৃষ্টি হচ্ছে সেগুলো সম্বন্ধে আমরা খুব বেশি সংবেদনশীলতা দেখি না। যেমন সাম্প্রতিককালে আমরা সিপিডির পক্ষ থেকে বলেছি আমাদের বৈদেশিক লেনদেনের হিসাবে একটা বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। ১১ বিলিয়ন ডলার ইতিমধ্যে এখানে ঘাটতির দিকে গেছে, এই ঘাটতির পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। তেলের দাম বাড়ছে পৃথিবীতে, খাদ্যশস্য এবং সারের দাম বাড়ছে। এর ফলে আমাদের রপ্তানি আয় এবং রেমিট্যান্সের প্রবাহ যদি ঠিক না থাকে তাহলে কী ধরনের চাপ পড়বে টাকার মূল্যমানেরর ওপর, সুদের ওপর এবং মূল্যস্ফীতির ওপর। সেসব বিষয়ে আমরা কোনো ধরনের সংবেদনশীলতা দেখিনি। একই রকমভাবে আমরা মনে করি, বর্তমানে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা সমস্যা একটা বড় সমস্যা। অর্থমন্ত্রী সঠিকভাবে উল্লেখ করেছেন, এখন পর্যন্ত অর্থনৈতিক চাপ খুব বেশি না, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে চাপ বাড়তে পারে। দুটো মূল্যায়নই ঠিক। কিন্তু উনি একবারও রোহিঙ্গাদের বর্তমানে রক্ষণাবেক্ষণ ও ভরণ-পোষণের জন্য কী পরিমাণ অর্থ দেশে খরচ করতে হচ্ছে, যেসব সেবা দেওয়া হচ্ছে, অর্থাৎ প্রশাসন কাজ করছে, সেনাবাহিনী কাজ করছে এদের যদি আর্থিকভাবে মূল্যায়ন করি তাহলে কত পড়ে সে রকম কিন্তু বাজেটে কোনো আর্থিক মূল্যায়ন দেখলাম না। তাই কোনো সংস্কারের কথা নেই, এমনকি একক পূর্ণাঙ্গ ভ্যাট চালুর পরিকল্পনার কথা। আরও যেমন ব্যাংকিং খাত যে বড় ধরনের জটিল সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছে, সে সমস্যাটা পুরো পাশ কাটিয়ে যাওয়া হয়েছে। উপরন্তু ব্যাংকিং খাতে যেসব নতুন কর রেয়াত দেওয়া হয়েছে তা প্রশ্নসাপেক্ষ।

আমরা যেটা বেশি দেখলাম যেহেতু ১০ বছরের একটি মূল্যায়ন করার চেষ্টা অর্থমন্ত্রী করেছেন, তাই অনেক ক্ষেত্রে রোমন্থনমূলক বক্তৃতা হয়েছে, পশ্চাত্মুখী বক্তৃতা হয়েছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে হয়তো এটাই স্বাভাবিক। এটাও তো ঠিক নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি উদ্দীপনাময় কিন্তু বাস্তবসম্মত অর্থনৈতিক পথরেখা তুলে ধরা যেত।

পুরনো প্রবণতা অব্যাহত থাকেল অত বড় রাজস্ব আদায় হবে না, অত ব্যয় আমরা করতে পারব না। বাজেট ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে থাকবে। পুরনো কাঠামো, পুরনো চিন্তা এবং সেটার ভিতরেই স্থিতাবস্থা।

আজকে একই সঙ্গে সম্পূরক বাজেট দেওয়া হয়েছে এবং সংশোধিত বাজেট প্রকাশ হয়েছে। কিন্তু সম্পূরক বাজেটে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং প্রতিষ্ঠানের জন্য বাড়তি বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। আমরা দেখতে পারছি বিদ্যুৎ সম্পূরক বাজেটের চাহিদার ২১ শতাংশ ব্যয় বেড়েছে। এটা যে বাড়তি খরচের অনুমতি চাওয়া হয়েছে তার ২৬ শতাংশ। ২২ শতাংশের মতো যাবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জন্য। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৃদ্ধির পরিমাণ হলো ২৩০ শতাংশের মতো। এই দুটো মিলিয়ে বর্ধিত টাকা চাওয়ার প্রায় ৫০ শতাংশ যাবে।

সামগ্রিক সামষ্টিক আর্থিক কাঠামো কী এবং কিছু আর্থিক পদক্ষেপের ব্যাপারে আমার মতামত দিতে পারি।

আর্থিক কাঠামো সম্বন্ধে সামগ্রিক মূল্যায়ন হলো অনুন্নয়ন রাজস্ব ব্যয় বেড়েই চলেছে। অপরদিকে আগের বছরগুলোতে যতখানি অভিলাষী বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ছিল; এবার কিন্তু অতখানি অভিলাষী দেখতে পাচ্ছি না। এটা হতে পারে হয়তো মেগা প্রকল্পগুলোর অর্থায়ন ইতিমধ্যে হয়ে যাওয়াতে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বৃদ্ধির হার হয়তো কমে আসছে। যেহেতু ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ নেই, শুধু রাষ্ট্রীয় খাতের বিনিয়োগ দিয়ে মোট বিনিয়োগকে বেশি দূর নেওয়াটা। ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগে স্থবিরতা অব্যাহত আছে। উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন ব্যয়ের বাইরে অন্যান্য ব্যয় বৃদ্ধি হচ্ছে। তবে রাজস্ব বৃদ্ধির হার, ব্যয় বৃদ্ধির হারের চেয়ে বেশি আছে। সেহেতু আমাদের আর্থিক ঘাটতি বড়ভাবে বাড়ছে না। এটা ইতিবাচক ব্যাপার। প্রত্যক্ষ করের বৃদ্ধির গতি যেন শ্লথ হয়ে এসেছে। পরোক্ষ করে বিরাট ভার আয় নির্বিশেষে নাগরিকদের বহন করতে হবে। আপনারা জানেন দেশজ আয়ের ৪-৫ শতাংশের বাজেট ঘাটতি আমাদের থাকে— এটা বড় কিছু নয়। এই ঘাটতি পূরণের ক্ষেত্রে ইদানীং ইতিবাচক একটা প্রবণতা আমরা দেখছি। বৈদেশিক অনুদান এবং ঋণ আগের চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণে ছাড় হচ্ছে। তার মানে দেশজ অর্থায়নের ওপর চাপ কমছে। আগামী বছরও এটা অব্যাহত থাকবে এটাই আমরা আশা করছি। কিন্তু সমস্যা দেখা দেবে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে অর্থায়নে। আমরা বলেছি জাতীয় সঞ্চয়পত্রের ওপর চাপ কমিয়ে, ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নেওয়া ভালো হবে। কিন্তু সেই ব্যাংকিং খাত যদি সমস্যাসংকুল থাকে, সেখানে যদি তারল্য সংকট থাকে— তাহলে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ঋণ ব্যাংকিং খাত থেকে নেওয়াটা সমস্যাসংকুল রয়ে গেল। তাহলে শেষ পর্যন্ত তো সরকারকে আবার হয়তো জাতীয় সঞ্চয়পত্রের কাছেই ফিরে আসতে হবে এবং তার ফলে রাজস্ব ব্যয়ের বড় অংশ সুদ পরিশোধে চলে যাবে। তাই বাজেটের ঘাটতির পরিমাণ নয়, ঘাটতির অর্থায়নের ক্ষেত্রে যে কাঠামো দেওয়া হয়েছে আমরা সেটাকে সমস্যাসংকুল মনে করছি।

যেসব আর্থিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেগুলোতে এখন যাই। সিপিডির আমাদের বহুদিনের দাবি ছিল চালের আমদানিতে শুল্ক আরোপ করা হোক। সরকার এবার চাল আমদানিতে ২৫ শতাংশ কাস্টমস ডিউটি এবং ৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক মোট ২৮ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। এতে আমরা খুব খুশি। যদিও এত দেরি করা উচিত হয়নি। এতে কৃষকরা উপকৃত হবে। আরও বেশ কিছু আর্থিক পদক্ষেপে আমরা একমত হয়েছি। যেমন সামাজিক খাতে যে সুবিধাভোগী মানুষের সংখ্যা বাড়ানো, ভাতার পরিমাণ বাড়ানো, এলাকা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। অনেকগুলো জায়গায় সম্পূরক এবং নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। যেমন পরিবেশের দিক থেকে পলিথিনের ওপর বাড়ানো হয়েছে। প্রতিবন্ধী মানুষের স্বাস্থ্যসেবা পাওয়াতে যারা আসা-যাওয়ার ব্যবস্থা করবে না তাদের ওপর ৫ শতাংশ কর আরোপ করা হয়েছে। এ ছাড়া বিড়ি তৈরি, হেলিকপ্টার ব্যবহার, মোবাইল ফোন প্রস্তুত এর ওপর কর বাড়ানো হয়েছে। মোটরসাইকেলের ওপর কর কমানো হয়েছে। কারণ দেশে মোটরসাইকেল তৈরি হবে। এগুলো ঠিক আছে। একদিকে কর রেয়াত দেওয়াতে কর কম আসবে, আবার অন্য কিছুতে বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি দেশজ শিল্প এবং সামাজিক খাতে গুরুত্ব দেওয়ার প্রতিফলন আমরা দেখেছি।

তবে দু-একটা বিষয় আমাদের বিচলিত করেছে। যেসব নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত ব্যাংক এবং বীমা কোম্পানি আছে তাদের ওপর করপোরেট করের পরিমাপ ৪০-৩৭.৫ এবং অনিবন্ধিত ৪২.৫-৪০ শতাংশ করা হয়েছে। এই কর কমানোর আমরা কোনো অর্থনৈতিক যৌক্তিকতা দেখি না। এই করের সুবিধা কোনো অবস্থাতেই ঋণ গ্রহীতারা সুদের কম হারের মাধ্যমে পাবে না। এটা থেকে আমানতকারীরাও কোনো সুবিধা পাবেন না। উপরন্তু যখন বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে বড় ধরনের নৈরাজ্য বিরাজমান, তখন তাদের প্রতি কোনো ধরনের আচরণগত সংস্কারমূলক শৃঙ্খলা না দিয়ে, এই সুবিধা দেওয়া আমাদের কাছে নৈতিকতা বিবর্জিত মনে হয়। দ্বিতীয় বিষয় হলো করযোগ্য আয়ের মাত্রা আছে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য বিবেচনায় এটা বাড়ানো উচিত ছিল। যাতে করে করদাতার প্রকৃত আয় রক্ষা করা যায় কারণ মূল্যস্ফীতির কারণে সেটা তো ক্ষয় হয়ে গেছে। সরকার এটাতে কোনো পরিবর্তন আনেনি। অথচ উচ্চ আয়ের যারা আছেন তাদের আনুতোষিক ব্যয়ের মাত্রা ৭৫ হাজার টাকা আরও তাদের বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উচ্চবিত্ত মানুষের আনুতোষিক সুবিধা দেওয়া হলো, অথচ নিম্নবিত্ত মানুষের প্রকৃত আয় সংরক্ষণ দেওয়া হলো না। এটা আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি।

আবাসন খাতে ১১শ বর্গফুট পর্যন্ত আগে ভ্যাট ছিল দেড় শতাংশ আর ১১শ-১৬শ পর্যন্ত ছিল আড়াই শতাংশ। এটাকে একত্রিত করে ১১শ-১৬শ এর ভিতরে সবার জন্য ২ শতাংশ করা হলো। আবারও নিম্ন আয়ের ফ্ল্যাট ক্রেতাদের ওপর চাপ বাড়ানো হলো, আয় সচ্ছলদের সুবিধা দেওয়া হলো। এগুলো কেমন আর্থিক পদক্ষেপ হলো সামাজিক সাম্যের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে।

লেখক : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বিশেষ ফেলো, সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ-সিপিডি।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা