শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ জুন, ২০১৮

ভালো-মন্দ সবই অব্যাহত থাকবে

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো-মন্দ সবই  অব্যাহত থাকবে

এই বাজেটের সামগ্রিক মূল্যায়ন করলে বলতে হবে যে, বিগত দশক ধরে আমরা যেসব আর্থিক ব্যবস্থাপনাগত প্রবণতাগুলো দেখি, ভালো এবং মন্দ মিশিয়ে— সেগুলোরই একটি স্থিতাবস্থা অব্যাহত থাকবে বলে মনে হয়। সেভাবে এক কথায় এটা স্থিতাবস্থার বাজেট। কিন্তু ধারাবাহিকতার সমস্যা হলো, যেসব নতুন অর্থনৈতিক সমস্যা প্রকাশ পাচ্ছে বা অর্থনীতিতে যে ধরনের নতুন চাপ সৃষ্টি হচ্ছে সেগুলো সম্বন্ধে আমরা খুব বেশি সংবেদনশীলতা দেখি না। যেমন সাম্প্রতিককালে আমরা সিপিডির পক্ষ থেকে বলেছি আমাদের বৈদেশিক লেনদেনের হিসাবে একটা বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। ১১ বিলিয়ন ডলার ইতিমধ্যে এখানে ঘাটতির দিকে গেছে, এই ঘাটতির পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। তেলের দাম বাড়ছে পৃথিবীতে, খাদ্যশস্য এবং সারের দাম বাড়ছে। এর ফলে আমাদের রপ্তানি আয় এবং রেমিট্যান্সের প্রবাহ যদি ঠিক না থাকে তাহলে কী ধরনের চাপ পড়বে টাকার মূল্যমানেরর ওপর, সুদের ওপর এবং মূল্যস্ফীতির ওপর। সেসব বিষয়ে আমরা কোনো ধরনের সংবেদনশীলতা দেখিনি। একই রকমভাবে আমরা মনে করি, বর্তমানে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা সমস্যা একটা বড় সমস্যা। অর্থমন্ত্রী সঠিকভাবে উল্লেখ করেছেন, এখন পর্যন্ত অর্থনৈতিক চাপ খুব বেশি না, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে চাপ বাড়তে পারে। দুটো মূল্যায়নই ঠিক। কিন্তু উনি একবারও রোহিঙ্গাদের বর্তমানে রক্ষণাবেক্ষণ ও ভরণ-পোষণের জন্য কী পরিমাণ অর্থ দেশে খরচ করতে হচ্ছে, যেসব সেবা দেওয়া হচ্ছে, অর্থাৎ প্রশাসন কাজ করছে, সেনাবাহিনী কাজ করছে এদের যদি আর্থিকভাবে মূল্যায়ন করি তাহলে কত পড়ে সে রকম কিন্তু বাজেটে কোনো আর্থিক মূল্যায়ন দেখলাম না। তাই কোনো সংস্কারের কথা নেই, এমনকি একক পূর্ণাঙ্গ ভ্যাট চালুর পরিকল্পনার কথা। আরও যেমন ব্যাংকিং খাত যে বড় ধরনের জটিল সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছে, সে সমস্যাটা পুরো পাশ কাটিয়ে যাওয়া হয়েছে। উপরন্তু ব্যাংকিং খাতে যেসব নতুন কর রেয়াত দেওয়া হয়েছে তা প্রশ্নসাপেক্ষ।

আমরা যেটা বেশি দেখলাম যেহেতু ১০ বছরের একটি মূল্যায়ন করার চেষ্টা অর্থমন্ত্রী করেছেন, তাই অনেক ক্ষেত্রে রোমন্থনমূলক বক্তৃতা হয়েছে, পশ্চাত্মুখী বক্তৃতা হয়েছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে হয়তো এটাই স্বাভাবিক। এটাও তো ঠিক নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি উদ্দীপনাময় কিন্তু বাস্তবসম্মত অর্থনৈতিক পথরেখা তুলে ধরা যেত।

পুরনো প্রবণতা অব্যাহত থাকেল অত বড় রাজস্ব আদায় হবে না, অত ব্যয় আমরা করতে পারব না। বাজেট ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে থাকবে। পুরনো কাঠামো, পুরনো চিন্তা এবং সেটার ভিতরেই স্থিতাবস্থা।

আজকে একই সঙ্গে সম্পূরক বাজেট দেওয়া হয়েছে এবং সংশোধিত বাজেট প্রকাশ হয়েছে। কিন্তু সম্পূরক বাজেটে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং প্রতিষ্ঠানের জন্য বাড়তি বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। আমরা দেখতে পারছি বিদ্যুৎ সম্পূরক বাজেটের চাহিদার ২১ শতাংশ ব্যয় বেড়েছে। এটা যে বাড়তি খরচের অনুমতি চাওয়া হয়েছে তার ২৬ শতাংশ। ২২ শতাংশের মতো যাবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জন্য। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৃদ্ধির পরিমাণ হলো ২৩০ শতাংশের মতো। এই দুটো মিলিয়ে বর্ধিত টাকা চাওয়ার প্রায় ৫০ শতাংশ যাবে।

সামগ্রিক সামষ্টিক আর্থিক কাঠামো কী এবং কিছু আর্থিক পদক্ষেপের ব্যাপারে আমার মতামত দিতে পারি।

আর্থিক কাঠামো সম্বন্ধে সামগ্রিক মূল্যায়ন হলো অনুন্নয়ন রাজস্ব ব্যয় বেড়েই চলেছে। অপরদিকে আগের বছরগুলোতে যতখানি অভিলাষী বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ছিল; এবার কিন্তু অতখানি অভিলাষী দেখতে পাচ্ছি না। এটা হতে পারে হয়তো মেগা প্রকল্পগুলোর অর্থায়ন ইতিমধ্যে হয়ে যাওয়াতে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বৃদ্ধির হার হয়তো কমে আসছে। যেহেতু ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ নেই, শুধু রাষ্ট্রীয় খাতের বিনিয়োগ দিয়ে মোট বিনিয়োগকে বেশি দূর নেওয়াটা। ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগে স্থবিরতা অব্যাহত আছে। উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন ব্যয়ের বাইরে অন্যান্য ব্যয় বৃদ্ধি হচ্ছে। তবে রাজস্ব বৃদ্ধির হার, ব্যয় বৃদ্ধির হারের চেয়ে বেশি আছে। সেহেতু আমাদের আর্থিক ঘাটতি বড়ভাবে বাড়ছে না। এটা ইতিবাচক ব্যাপার। প্রত্যক্ষ করের বৃদ্ধির গতি যেন শ্লথ হয়ে এসেছে। পরোক্ষ করে বিরাট ভার আয় নির্বিশেষে নাগরিকদের বহন করতে হবে। আপনারা জানেন দেশজ আয়ের ৪-৫ শতাংশের বাজেট ঘাটতি আমাদের থাকে— এটা বড় কিছু নয়। এই ঘাটতি পূরণের ক্ষেত্রে ইদানীং ইতিবাচক একটা প্রবণতা আমরা দেখছি। বৈদেশিক অনুদান এবং ঋণ আগের চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণে ছাড় হচ্ছে। তার মানে দেশজ অর্থায়নের ওপর চাপ কমছে। আগামী বছরও এটা অব্যাহত থাকবে এটাই আমরা আশা করছি। কিন্তু সমস্যা দেখা দেবে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে অর্থায়নে। আমরা বলেছি জাতীয় সঞ্চয়পত্রের ওপর চাপ কমিয়ে, ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নেওয়া ভালো হবে। কিন্তু সেই ব্যাংকিং খাত যদি সমস্যাসংকুল থাকে, সেখানে যদি তারল্য সংকট থাকে— তাহলে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ঋণ ব্যাংকিং খাত থেকে নেওয়াটা সমস্যাসংকুল রয়ে গেল। তাহলে শেষ পর্যন্ত তো সরকারকে আবার হয়তো জাতীয় সঞ্চয়পত্রের কাছেই ফিরে আসতে হবে এবং তার ফলে রাজস্ব ব্যয়ের বড় অংশ সুদ পরিশোধে চলে যাবে। তাই বাজেটের ঘাটতির পরিমাণ নয়, ঘাটতির অর্থায়নের ক্ষেত্রে যে কাঠামো দেওয়া হয়েছে আমরা সেটাকে সমস্যাসংকুল মনে করছি।

যেসব আর্থিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেগুলোতে এখন যাই। সিপিডির আমাদের বহুদিনের দাবি ছিল চালের আমদানিতে শুল্ক আরোপ করা হোক। সরকার এবার চাল আমদানিতে ২৫ শতাংশ কাস্টমস ডিউটি এবং ৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক মোট ২৮ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। এতে আমরা খুব খুশি। যদিও এত দেরি করা উচিত হয়নি। এতে কৃষকরা উপকৃত হবে। আরও বেশ কিছু আর্থিক পদক্ষেপে আমরা একমত হয়েছি। যেমন সামাজিক খাতে যে সুবিধাভোগী মানুষের সংখ্যা বাড়ানো, ভাতার পরিমাণ বাড়ানো, এলাকা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। অনেকগুলো জায়গায় সম্পূরক এবং নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। যেমন পরিবেশের দিক থেকে পলিথিনের ওপর বাড়ানো হয়েছে। প্রতিবন্ধী মানুষের স্বাস্থ্যসেবা পাওয়াতে যারা আসা-যাওয়ার ব্যবস্থা করবে না তাদের ওপর ৫ শতাংশ কর আরোপ করা হয়েছে। এ ছাড়া বিড়ি তৈরি, হেলিকপ্টার ব্যবহার, মোবাইল ফোন প্রস্তুত এর ওপর কর বাড়ানো হয়েছে। মোটরসাইকেলের ওপর কর কমানো হয়েছে। কারণ দেশে মোটরসাইকেল তৈরি হবে। এগুলো ঠিক আছে। একদিকে কর রেয়াত দেওয়াতে কর কম আসবে, আবার অন্য কিছুতে বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি দেশজ শিল্প এবং সামাজিক খাতে গুরুত্ব দেওয়ার প্রতিফলন আমরা দেখেছি।

তবে দু-একটা বিষয় আমাদের বিচলিত করেছে। যেসব নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত ব্যাংক এবং বীমা কোম্পানি আছে তাদের ওপর করপোরেট করের পরিমাপ ৪০-৩৭.৫ এবং অনিবন্ধিত ৪২.৫-৪০ শতাংশ করা হয়েছে। এই কর কমানোর আমরা কোনো অর্থনৈতিক যৌক্তিকতা দেখি না। এই করের সুবিধা কোনো অবস্থাতেই ঋণ গ্রহীতারা সুদের কম হারের মাধ্যমে পাবে না। এটা থেকে আমানতকারীরাও কোনো সুবিধা পাবেন না। উপরন্তু যখন বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে বড় ধরনের নৈরাজ্য বিরাজমান, তখন তাদের প্রতি কোনো ধরনের আচরণগত সংস্কারমূলক শৃঙ্খলা না দিয়ে, এই সুবিধা দেওয়া আমাদের কাছে নৈতিকতা বিবর্জিত মনে হয়। দ্বিতীয় বিষয় হলো করযোগ্য আয়ের মাত্রা আছে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য বিবেচনায় এটা বাড়ানো উচিত ছিল। যাতে করে করদাতার প্রকৃত আয় রক্ষা করা যায় কারণ মূল্যস্ফীতির কারণে সেটা তো ক্ষয় হয়ে গেছে। সরকার এটাতে কোনো পরিবর্তন আনেনি। অথচ উচ্চ আয়ের যারা আছেন তাদের আনুতোষিক ব্যয়ের মাত্রা ৭৫ হাজার টাকা আরও তাদের বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উচ্চবিত্ত মানুষের আনুতোষিক সুবিধা দেওয়া হলো, অথচ নিম্নবিত্ত মানুষের প্রকৃত আয় সংরক্ষণ দেওয়া হলো না। এটা আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি।

আবাসন খাতে ১১শ বর্গফুট পর্যন্ত আগে ভ্যাট ছিল দেড় শতাংশ আর ১১শ-১৬শ পর্যন্ত ছিল আড়াই শতাংশ। এটাকে একত্রিত করে ১১শ-১৬শ এর ভিতরে সবার জন্য ২ শতাংশ করা হলো। আবারও নিম্ন আয়ের ফ্ল্যাট ক্রেতাদের ওপর চাপ বাড়ানো হলো, আয় সচ্ছলদের সুবিধা দেওয়া হলো। এগুলো কেমন আর্থিক পদক্ষেপ হলো সামাজিক সাম্যের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে।

লেখক : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বিশেষ ফেলো, সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ-সিপিডি।

এই বিভাগের আরও খবর
জাল জালিয়াতির সঙ্গে বসুন্ধরা স্টিলের সম্পৃক্ততা নেই
জাল জালিয়াতির সঙ্গে বসুন্ধরা স্টিলের সম্পৃক্ততা নেই
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সমাবেশ নিষিদ্ধ
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সমাবেশ নিষিদ্ধ
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
কর্মকর্তাদের কলমবিরতিতে স্থবির কাস্টমস কার্যক্রম
কর্মকর্তাদের কলমবিরতিতে স্থবির কাস্টমস কার্যক্রম
তিন মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৬৭
তিন মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৬৭
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মান বজায় রেখে দেয়াল মেরামত
মান বজায় রেখে দেয়াল মেরামত
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
সর্বশেষ খবর
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম