শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ জুন, ২০১৮

ভালো-মন্দ সবই অব্যাহত থাকবে

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো-মন্দ সবই  অব্যাহত থাকবে

এই বাজেটের সামগ্রিক মূল্যায়ন করলে বলতে হবে যে, বিগত দশক ধরে আমরা যেসব আর্থিক ব্যবস্থাপনাগত প্রবণতাগুলো দেখি, ভালো এবং মন্দ মিশিয়ে— সেগুলোরই একটি স্থিতাবস্থা অব্যাহত থাকবে বলে মনে হয়। সেভাবে এক কথায় এটা স্থিতাবস্থার বাজেট। কিন্তু ধারাবাহিকতার সমস্যা হলো, যেসব নতুন অর্থনৈতিক সমস্যা প্রকাশ পাচ্ছে বা অর্থনীতিতে যে ধরনের নতুন চাপ সৃষ্টি হচ্ছে সেগুলো সম্বন্ধে আমরা খুব বেশি সংবেদনশীলতা দেখি না। যেমন সাম্প্রতিককালে আমরা সিপিডির পক্ষ থেকে বলেছি আমাদের বৈদেশিক লেনদেনের হিসাবে একটা বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। ১১ বিলিয়ন ডলার ইতিমধ্যে এখানে ঘাটতির দিকে গেছে, এই ঘাটতির পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। তেলের দাম বাড়ছে পৃথিবীতে, খাদ্যশস্য এবং সারের দাম বাড়ছে। এর ফলে আমাদের রপ্তানি আয় এবং রেমিট্যান্সের প্রবাহ যদি ঠিক না থাকে তাহলে কী ধরনের চাপ পড়বে টাকার মূল্যমানেরর ওপর, সুদের ওপর এবং মূল্যস্ফীতির ওপর। সেসব বিষয়ে আমরা কোনো ধরনের সংবেদনশীলতা দেখিনি। একই রকমভাবে আমরা মনে করি, বর্তমানে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা সমস্যা একটা বড় সমস্যা। অর্থমন্ত্রী সঠিকভাবে উল্লেখ করেছেন, এখন পর্যন্ত অর্থনৈতিক চাপ খুব বেশি না, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে চাপ বাড়তে পারে। দুটো মূল্যায়নই ঠিক। কিন্তু উনি একবারও রোহিঙ্গাদের বর্তমানে রক্ষণাবেক্ষণ ও ভরণ-পোষণের জন্য কী পরিমাণ অর্থ দেশে খরচ করতে হচ্ছে, যেসব সেবা দেওয়া হচ্ছে, অর্থাৎ প্রশাসন কাজ করছে, সেনাবাহিনী কাজ করছে এদের যদি আর্থিকভাবে মূল্যায়ন করি তাহলে কত পড়ে সে রকম কিন্তু বাজেটে কোনো আর্থিক মূল্যায়ন দেখলাম না। তাই কোনো সংস্কারের কথা নেই, এমনকি একক পূর্ণাঙ্গ ভ্যাট চালুর পরিকল্পনার কথা। আরও যেমন ব্যাংকিং খাত যে বড় ধরনের জটিল সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছে, সে সমস্যাটা পুরো পাশ কাটিয়ে যাওয়া হয়েছে। উপরন্তু ব্যাংকিং খাতে যেসব নতুন কর রেয়াত দেওয়া হয়েছে তা প্রশ্নসাপেক্ষ।

আমরা যেটা বেশি দেখলাম যেহেতু ১০ বছরের একটি মূল্যায়ন করার চেষ্টা অর্থমন্ত্রী করেছেন, তাই অনেক ক্ষেত্রে রোমন্থনমূলক বক্তৃতা হয়েছে, পশ্চাত্মুখী বক্তৃতা হয়েছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে হয়তো এটাই স্বাভাবিক। এটাও তো ঠিক নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি উদ্দীপনাময় কিন্তু বাস্তবসম্মত অর্থনৈতিক পথরেখা তুলে ধরা যেত।

পুরনো প্রবণতা অব্যাহত থাকেল অত বড় রাজস্ব আদায় হবে না, অত ব্যয় আমরা করতে পারব না। বাজেট ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে থাকবে। পুরনো কাঠামো, পুরনো চিন্তা এবং সেটার ভিতরেই স্থিতাবস্থা।

আজকে একই সঙ্গে সম্পূরক বাজেট দেওয়া হয়েছে এবং সংশোধিত বাজেট প্রকাশ হয়েছে। কিন্তু সম্পূরক বাজেটে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং প্রতিষ্ঠানের জন্য বাড়তি বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। আমরা দেখতে পারছি বিদ্যুৎ সম্পূরক বাজেটের চাহিদার ২১ শতাংশ ব্যয় বেড়েছে। এটা যে বাড়তি খরচের অনুমতি চাওয়া হয়েছে তার ২৬ শতাংশ। ২২ শতাংশের মতো যাবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জন্য। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৃদ্ধির পরিমাণ হলো ২৩০ শতাংশের মতো। এই দুটো মিলিয়ে বর্ধিত টাকা চাওয়ার প্রায় ৫০ শতাংশ যাবে।

সামগ্রিক সামষ্টিক আর্থিক কাঠামো কী এবং কিছু আর্থিক পদক্ষেপের ব্যাপারে আমার মতামত দিতে পারি।

আর্থিক কাঠামো সম্বন্ধে সামগ্রিক মূল্যায়ন হলো অনুন্নয়ন রাজস্ব ব্যয় বেড়েই চলেছে। অপরদিকে আগের বছরগুলোতে যতখানি অভিলাষী বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ছিল; এবার কিন্তু অতখানি অভিলাষী দেখতে পাচ্ছি না। এটা হতে পারে হয়তো মেগা প্রকল্পগুলোর অর্থায়ন ইতিমধ্যে হয়ে যাওয়াতে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বৃদ্ধির হার হয়তো কমে আসছে। যেহেতু ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ নেই, শুধু রাষ্ট্রীয় খাতের বিনিয়োগ দিয়ে মোট বিনিয়োগকে বেশি দূর নেওয়াটা। ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগে স্থবিরতা অব্যাহত আছে। উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন ব্যয়ের বাইরে অন্যান্য ব্যয় বৃদ্ধি হচ্ছে। তবে রাজস্ব বৃদ্ধির হার, ব্যয় বৃদ্ধির হারের চেয়ে বেশি আছে। সেহেতু আমাদের আর্থিক ঘাটতি বড়ভাবে বাড়ছে না। এটা ইতিবাচক ব্যাপার। প্রত্যক্ষ করের বৃদ্ধির গতি যেন শ্লথ হয়ে এসেছে। পরোক্ষ করে বিরাট ভার আয় নির্বিশেষে নাগরিকদের বহন করতে হবে। আপনারা জানেন দেশজ আয়ের ৪-৫ শতাংশের বাজেট ঘাটতি আমাদের থাকে— এটা বড় কিছু নয়। এই ঘাটতি পূরণের ক্ষেত্রে ইদানীং ইতিবাচক একটা প্রবণতা আমরা দেখছি। বৈদেশিক অনুদান এবং ঋণ আগের চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণে ছাড় হচ্ছে। তার মানে দেশজ অর্থায়নের ওপর চাপ কমছে। আগামী বছরও এটা অব্যাহত থাকবে এটাই আমরা আশা করছি। কিন্তু সমস্যা দেখা দেবে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে অর্থায়নে। আমরা বলেছি জাতীয় সঞ্চয়পত্রের ওপর চাপ কমিয়ে, ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নেওয়া ভালো হবে। কিন্তু সেই ব্যাংকিং খাত যদি সমস্যাসংকুল থাকে, সেখানে যদি তারল্য সংকট থাকে— তাহলে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ঋণ ব্যাংকিং খাত থেকে নেওয়াটা সমস্যাসংকুল রয়ে গেল। তাহলে শেষ পর্যন্ত তো সরকারকে আবার হয়তো জাতীয় সঞ্চয়পত্রের কাছেই ফিরে আসতে হবে এবং তার ফলে রাজস্ব ব্যয়ের বড় অংশ সুদ পরিশোধে চলে যাবে। তাই বাজেটের ঘাটতির পরিমাণ নয়, ঘাটতির অর্থায়নের ক্ষেত্রে যে কাঠামো দেওয়া হয়েছে আমরা সেটাকে সমস্যাসংকুল মনে করছি।

যেসব আর্থিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেগুলোতে এখন যাই। সিপিডির আমাদের বহুদিনের দাবি ছিল চালের আমদানিতে শুল্ক আরোপ করা হোক। সরকার এবার চাল আমদানিতে ২৫ শতাংশ কাস্টমস ডিউটি এবং ৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক মোট ২৮ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। এতে আমরা খুব খুশি। যদিও এত দেরি করা উচিত হয়নি। এতে কৃষকরা উপকৃত হবে। আরও বেশ কিছু আর্থিক পদক্ষেপে আমরা একমত হয়েছি। যেমন সামাজিক খাতে যে সুবিধাভোগী মানুষের সংখ্যা বাড়ানো, ভাতার পরিমাণ বাড়ানো, এলাকা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। অনেকগুলো জায়গায় সম্পূরক এবং নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। যেমন পরিবেশের দিক থেকে পলিথিনের ওপর বাড়ানো হয়েছে। প্রতিবন্ধী মানুষের স্বাস্থ্যসেবা পাওয়াতে যারা আসা-যাওয়ার ব্যবস্থা করবে না তাদের ওপর ৫ শতাংশ কর আরোপ করা হয়েছে। এ ছাড়া বিড়ি তৈরি, হেলিকপ্টার ব্যবহার, মোবাইল ফোন প্রস্তুত এর ওপর কর বাড়ানো হয়েছে। মোটরসাইকেলের ওপর কর কমানো হয়েছে। কারণ দেশে মোটরসাইকেল তৈরি হবে। এগুলো ঠিক আছে। একদিকে কর রেয়াত দেওয়াতে কর কম আসবে, আবার অন্য কিছুতে বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি দেশজ শিল্প এবং সামাজিক খাতে গুরুত্ব দেওয়ার প্রতিফলন আমরা দেখেছি।

তবে দু-একটা বিষয় আমাদের বিচলিত করেছে। যেসব নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত ব্যাংক এবং বীমা কোম্পানি আছে তাদের ওপর করপোরেট করের পরিমাপ ৪০-৩৭.৫ এবং অনিবন্ধিত ৪২.৫-৪০ শতাংশ করা হয়েছে। এই কর কমানোর আমরা কোনো অর্থনৈতিক যৌক্তিকতা দেখি না। এই করের সুবিধা কোনো অবস্থাতেই ঋণ গ্রহীতারা সুদের কম হারের মাধ্যমে পাবে না। এটা থেকে আমানতকারীরাও কোনো সুবিধা পাবেন না। উপরন্তু যখন বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে বড় ধরনের নৈরাজ্য বিরাজমান, তখন তাদের প্রতি কোনো ধরনের আচরণগত সংস্কারমূলক শৃঙ্খলা না দিয়ে, এই সুবিধা দেওয়া আমাদের কাছে নৈতিকতা বিবর্জিত মনে হয়। দ্বিতীয় বিষয় হলো করযোগ্য আয়ের মাত্রা আছে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য বিবেচনায় এটা বাড়ানো উচিত ছিল। যাতে করে করদাতার প্রকৃত আয় রক্ষা করা যায় কারণ মূল্যস্ফীতির কারণে সেটা তো ক্ষয় হয়ে গেছে। সরকার এটাতে কোনো পরিবর্তন আনেনি। অথচ উচ্চ আয়ের যারা আছেন তাদের আনুতোষিক ব্যয়ের মাত্রা ৭৫ হাজার টাকা আরও তাদের বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উচ্চবিত্ত মানুষের আনুতোষিক সুবিধা দেওয়া হলো, অথচ নিম্নবিত্ত মানুষের প্রকৃত আয় সংরক্ষণ দেওয়া হলো না। এটা আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি।

আবাসন খাতে ১১শ বর্গফুট পর্যন্ত আগে ভ্যাট ছিল দেড় শতাংশ আর ১১শ-১৬শ পর্যন্ত ছিল আড়াই শতাংশ। এটাকে একত্রিত করে ১১শ-১৬শ এর ভিতরে সবার জন্য ২ শতাংশ করা হলো। আবারও নিম্ন আয়ের ফ্ল্যাট ক্রেতাদের ওপর চাপ বাড়ানো হলো, আয় সচ্ছলদের সুবিধা দেওয়া হলো। এগুলো কেমন আর্থিক পদক্ষেপ হলো সামাজিক সাম্যের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে।

লেখক : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বিশেষ ফেলো, সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ-সিপিডি।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক