শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে রুমিন ফারহানা

দুঃশাসনের পুনরাবৃত্তির চিন্তা কেউ করলে রুখে দেবে ছাত্র-জনতা

শফিকুল ইসলাম সোহাগ
দুঃশাসনের পুনরাবৃত্তির চিন্তা কেউ করলে রুখে দেবে ছাত্র-জনতা

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক-বিষয়ক সহসম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেছেন, আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের দুঃশাসনের পুনরাবৃত্তির কথা আগামী দিনে কেউ চিন্তা করলেও ছাত্র-জনতা তাদের রুখে দেবে। তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিকভাবে দেশের বাইরে রাখা হয়েছে। এ নিয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলছে। আশা করছি শিগগিরই তিনি বীরের বেশে দেশে ফিরবেন। দেশবাসী তার অপেক্ষায় রয়েছেন।

গতকাল ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডের নিজ বাসভবনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন সাবেক এই সংসদ সদস্য। এ সময় রুমিন তার দল বিএনপি, আগামীর বাংলাদেশসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন।

গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামল প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, ১৫ বছরে দেশের সর্বনাশ বলতে যা বোঝায় আওয়ামী লীগ সবই করেছে। ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করার জন্য এমন কোনো প্রতিষ্ঠান  নেই যা তারা দলীয়করণ করেনি। গণমাধ্যম, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, বিচার বিভাগসহ প্রতিটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দলীয়করণ করেছে। লোভে, প্রলোভন অথবা ভয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা দলীয় ক্যাডারের মতো ব্যবহার করেছে। সালমান, এস আলমসহ ব্যবসায়িক ক্যাডার তৈরি করেছে। ফারজানা রূপার মতো অনেককে সাংবাদিক ক্যাডার বানিয়েছে। বেনজীর, হারুন, আছাদুজ্জামান মিয়া, বিপ্লবের মতো পুলিশ প্রশাসনে অনেক দানব সৃষ্টি করেছে। তাদের অনেক বেশি অবৈধ সুবিধা দিয়েছে। প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীলরা সরকারের এবং সরকারি দলের দলীয় ক্যাডারের মতো আচরণ করেছে। শুধু ক্ষমতায় থাকার লালসায় আওয়ামী লীগ জাতিকে, রাষ্ট্রকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে।   উত্তরণের পথ কী জানতে চাইলে রুমিন ফারহানা বলেন, আমরা যাত্রা শুরু করেছি। ১৫ থেকে ২০ দিনে সাড়ে পাঁচ শ মানুষ প্রাণ দিয়েছে। হাজার হাজার ছাত্র-জনতা নানাভাবে আহত হয়েছে। অনেকেরই দুই চোখে গুলি লেগেছে। অসংখ্য মানুষ বছরের পর বছর কারাগারে ছিলেন। সহস্রাধিক ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে আজকে দেশবাসী বাকস্বাধীনতা ফিরে পেয়েছে। কারাগারে বন্দি করা হয় গণতন্ত্রকামী হাজার হাজার জনতাকে। প্রতিবাদীকে দমন করতে আয়নাঘরের মতো নিষ্ঠুরতম স্থানে নিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করা হতো। এরপরও যদি আমাদের চৈতন্য ফিরে না আসে, রাজনীতিকে ঢেলে সাজাতে না পারি, নতুন মানুষদের রাজনীতিতে এনে রাজনীতিকে সমৃদ্ধ সৎ নির্লোভ, দেশের প্রতি যার কমিটমেন্ট আছে তেমন মানুষের হাতে রাজনীতিকে না দিতে পারে তবে পরিণতি শেখ হাসিনার মতোই আমাদের হবে। কয়েক বছর পর পর প্রত্যেককেই তা ভোগ করতে হবে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে আপনি কীভাবে দেখেন জানতে চাইলে বিএনপির সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, অনেকে বলবেন দেড়-দুই মাসের কোটা সংস্কারের আন্দোলন। কিংবা শুধু তরুণদের বিস্ফোরণ। কিন্তু বাস্তবতা হলো গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ শাসনামলের দুঃশাসন, ক্ষোভ, বঞ্চনা, কষ্ট ভয়, কথা বলতে না পারা যন্ত্রণা সবকিছুর বহিঃপ্রকাশ। এতে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটেছে। যার নেতৃত্বে ছিলেন তরুণরা। তিনি বলেন, যেখানে প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং গর্ব করে বলেন, আমার পিয়ন ৪০০ কোটি টাকার মালিক। আমাদের সাধারণ মানুষের ১০০ টাকা কেজি ধরে চাল কিনে খেতে গিয়ে খাবার কমিয়ে দিতে হয়। আর শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর চেয়ার বসে জনগণকে সব সময় তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেছেন। বেগুনের পরিবর্তনে মিষ্টিকুমড়া, তেল ছাড়া রান্না, মাংসের বিকল্প হিসেবে কাঁঠালের তরকারি খাওয়ার কথা বলেছেন। জনগণের সঙ্গে রীতিমতো ফাজলামো করা হয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে বিএনপির প্রত্যাশা কী জানতে চাইলে বিএনপির এই নেত্রী বলেন, দেশে সুশাসন ফিরিয়ে আনা। আইনের শাসন ফিরিয়ে আনা। রাজনীতির প্রতি জনগণের যে অনীহা ছিল তা ফিরিয়ে আনা। যেসব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগের কারণে ভেঙে পড়েছিল তাতে স্বচ্ছতা আনা এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। যাতে মানুষ নির্ভয়ে তাদের ভোট প্রয়োগ করতে পারে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। তিনি বলেন, আমরা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে নির্বাচনের জন্য সময় বেঁধে দিতে চাই না। আমরা আশা করব, যত দ্রুত সম্ভব একটা গ্রহণযোগ্য সময়ের মধ্যে ভোটের আয়োজন করবে বর্তমান সরকার। যেখানে সব দলমতের মানুষ ভয় ছাড়া, কোনোরকম চাপ ছাড়া পছন্দের মানুষকে ভোট দিয়ে কার্যত জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রসঙ্গে বলেন, বাংলাদেশের কোনো মানুষকে দেশে না ফেরার মতো অসংবিধান বিষয় হতে পারে না। সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিকভাবে তাকে দেশের বাইরে রাখা হয়েছে। তার বক্তব্য পর্যন্ত প্রচার করতে দেওয়া হয়নি। আইন করে তার বাকস্বাধীনতাও রুদ্ধ করা হয়েছিল। বারবার আদালতকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে রায় দেওয়া হয়েছে। এমনকি আইনের দোহাই দিয়ে তার বক্তব্য পর্যন্ত কোনো গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়নি। তাকে অধিকারবঞ্চিত করা হয়েছে। এটা স্বৈরাচারী সরকারের বহিঃপ্রকাশ। আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদেশ সঠিক পথে ফিরতে শুরু করেছে। আমরা আইনি কাজগুলো করছি। আশা করছি তিনি শিগগিরই দেশে ফিরবেন। তিনি বীরের মতো দেশে ফিরবেন। দেশবাসী তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমানের অপেক্ষায় রয়েছেন। 

বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আন্তর্জাতিক-বিষয়ক কমিটির এ সদস্য বলেন, বিএনপি যথেষ্ট গোছানো আছে। নানাভাবে আমাদের নেতা-কর্মীদের ভয়-লোভ দেখানো হয়েছে। কেউ দল ছেড়ে যায়নি। আদর্শিক দল হিসেবে বিএনপি শক্তিশালী অবস্থানে আছে। অনেক হুমকি সত্ত্বেও কেউ দল ছেড়ে যায়নি। বিএনপিসহ আমাদের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনগুলোর গ্রাম পর্যায়ে কমিটি রয়েছে। যে কোনো সময় নির্বাচন হলে আমরা আশাবাদী জনগণের ভোটে আমরা ক্ষমতায় আসব, ইনশাআল্লাহ। বিভিন্ন সময়ে বিএনপির সঙ্গে রাজপথে ভূমিকা রাখা দলগুলো প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, শেখ হাসিনার দুঃশাসনে সবাই এক ছাতার নিচে এসেছি। গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যারাই ভূমিকা রেখেছে সবাইকেই দল সম্মানিত করবে আশা করি। যারা দুঃসময়ের বন্ধু তারা সুসময়েরও বন্ধু।  বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে বলেন, গত ১৭ বছরে রাজনৈতিকভাবে যে মানুষটির ওপর সবচেয়ে বেশি নিপীড়ন চালানো হয়েছে তিনি হলেন বেগম খালেদা জিয়া। এই নিপীড়নের বর্ণনা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। ওনাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে। যে মানুষটি ২০১৮ সালে হেঁটে গাড়িতে উঠে কারাগারে গেছেন এখন দাঁড়াতে পর্যন্ত কষ্ট হয়। তিনি গত কয়েক বছর সরকারের নিয়ন্ত্রণে ছিলেন। তাকে কী ধরনের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে তার জন্য আওয়ামী লীগ সরকারকে জবাবদিহি করতে হবে।

বহির্বিশ্বের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক প্রসঙ্গে বলেন, বিদেশে আমাদের বন্ধু আছে, তবে প্রভু নেই। স্বাধীন বাংলাদেশে আমরা কাউকে প্রভু মনে করি না। অপর এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, দেশের মানুষকে একটি সময় বা পর্যায় পর্যন্ত আটকিয়ে রাখা যায়, তারপর রুখে দাঁড়ায়। আগামী প্রজন্মও সব দুর্নীতির শেকড় উপড়ে ফেলে নতুন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষা করে আমরা স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলব।  মেধার ভিত্তিতে আগামীতে গড়ে উঠবে আমাদের স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
সর্বশেষ খবর
বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী
বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু
বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকের অ্যালার্জির কারণ
নাকের অ্যালার্জির কারণ

১১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

১১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে
কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠোঁটের বর্ণিল সাজ
ঠোঁটের বর্ণিল সাজ

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুইস
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুইস

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্বামীর সঙ্গে কেন কাজ করতে নারাজ বিদ্যা বালান?
স্বামীর সঙ্গে কেন কাজ করতে নারাজ বিদ্যা বালান?

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবে ৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ আরও ৪০
গ্রিস উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবে ৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ আরও ৪০

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থবারের মতো ফ্রান্সের বর্ষসেরা এমবাপ্পে
চতুর্থবারের মতো ফ্রান্সের বর্ষসেরা এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্রিসমাস ট্রি’ ছায়াপথ : উন্মোচিত করলো মহাবিশ্ব গঠনের রহস্য
‘ক্রিসমাস ট্রি’ ছায়াপথ : উন্মোচিত করলো মহাবিশ্ব গঠনের রহস্য

১ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদায়ের আগে টেস্টে কি ছক্কার সেঞ্চুরি হবে সাউদির
বিদায়ের আগে টেস্টে কি ছক্কার সেঞ্চুরি হবে সাউদির

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় ফের যুক্তি উপস্থাপন আজ
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় ফের যুক্তি উপস্থাপন আজ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বুমরাহকে কেন টেস্টে অবসর নিতে বলছেন শোয়েব আখতার?
বুমরাহকে কেন টেস্টে অবসর নিতে বলছেন শোয়েব আখতার?

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রহস্যের হাসি হেসে শাস্তি পেলেন গুলবাদিন
রহস্যের হাসি হেসে শাস্তি পেলেন গুলবাদিন

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আজব আনপ্লাগড’ কনসার্ট নিয়ে জয়-এলিটা
‘আজব আনপ্লাগড’ কনসার্ট নিয়ে জয়-এলিটা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘প্রতিক্রিয়াটি সঠিক ছিল না, আমার আচরণ নিয়ে কাজ করতে হবে’
‘প্রতিক্রিয়াটি সঠিক ছিল না, আমার আচরণ নিয়ে কাজ করতে হবে’

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীপ্রেমের ব্যতিক্রমী বহিঃপ্রকাশ
নবীপ্রেমের ব্যতিক্রমী বহিঃপ্রকাশ

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৫ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত ১৭০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৫ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত ১৭০

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়