শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৬, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০

নবম পর্ব

বনবিহারী

আলম শাইন
অনলাইন ভার্সন

বনবিহারী

  তখন রাত দশটা, মাঘের হিমশীতল ঠাণ্ডায় শরীর বেঁকে আসছে। এমন ঠাণ্ডা বাপের জন্মেও অনুভব করিনি আমি। ঠাণ্ডার চোটে হাড়সুদ্ধ কাঁপছে, কাঁপছে সমস্ত প্রাণিকুলও। বুনো কুকুর আর শেয়ালের হাঁকডাক তেমন একটা শোনা যায় এখন। অথচ গ্রীষ্মে সাঁঝের আঁধার ঘনিয়ে এলেই শেয়াল কুকুরের হাঁকডাক শোনা যেত; এখন অনেকটাই কমে গেছে। ঠাণ্ডায় বন জঙ্গলে গুটিসুটি মেরে আছে, খাদ্যের সন্ধ্যান ব্যতীত বিনা প্রয়োজনে বের হয়নি ওরা।

টুপটাপ শিশির পড়ছে টিনের চাল গড়িয়ে। নিমশাখ থেকে ভেসে আসছে নিঃসঙ্গচর পেঁচা পাখির ক্ষীণ কণ্ঠস্বর ‘কুপ...কুপ...কুপ...’। গা ছমছম করা সেই কণ্ঠের উৎস খুঁজতে বাংলোর দরজার কপাট খুলে সন্তর্পণে বের হলাম। বাইরে আরও ঠাণ্ডা, ঠাণ্ডার চোটে গায়ের চাদর মুহূর্তেই হিমশীতল হয়ে এল। এত বছর বনপ্রান্তরে কাটিয়েছি অথচ এবারের মতো ভয়ানক ঠাণ্ডা আর কখনো অনুভূত হয়নি।

  বারান্দায় দাঁড়াতেই জ্যোৎস্নাজ্যোতিতে পা ভিজে গেলো; বারান্দায় এখন প্লাবন বয়ে যাচ্ছে, ঢেউ খেলছে ছলাৎ ছলাৎ। সেই রূপালি ঢেউয়ে পায়ের পাতা চুবিয়ে নিম গাছের কাছাকাছি চলে এলাম। গাছটা বাংলোর দক্ষিণ লাগোয়া। দেখলাম জ্যোৎস্নার চাদর মুড়িয়ে দিয়েছে সমস্ত বৃক্ষটাকে; রূপ নিয়েছে ধবল গিরির। চেনা সেই নিম গাছটাকে রহস্যময়ী করে তুলছে জ্যোৎস্নাজ্যোতি।

  পেঁচার উৎসস্থল খোঁজার চেষ্টা করছি, কিন্তু নজরে পড়ছে না। পেঁচাদর্শন খুবই প্রয়োজন, সরাসরি দেখলে ভয় কেটে যেত। কৈশোরে অনেক মিথ শুনেছি পেঁচা নিয়ে। পেঁচার ডাকে নাকি অমঙ্গল ঘটে, ইত্যাদি ইত্যাদি। আজ সরাসরি পাখিটাকে দেখতে ইচ্ছে করছে তাই।

গতকাল পাখিটা সম্পর্কে কিছু তথ্য জানিয়েছেন একজন পাখি গবেষক। তাই এই আগ্রহটা বেড়েছে আমার। সেই বিষয়েই সামান্য আলোচনা করছি এখন।

   নিঝুম দ্বীপে শীত মৌসুমে প্রচুর পরিযায়ী পাখির আগমন ঘটে। প্রায় ৩০-৩৫ প্রজাতির হাজার হাজার পাখি নিচু ভূমিতে দেখা যায় তখন। বিপদাপন্ন বা সংকটাপন্ন কয়েক প্রজাতির পাখিরও দেখা মিলে সেই সময়। বিশেষ করে সংকটাপন্ন পাখি ‘দেশি গাংচষা’ এবং মহাবিপন্ন পাখি ‘চামচঠুঁটো বাটান’ এখানে মাঝেমধ্যে দেখা যায়। এ ছাড়াও কালো লেজ জৌরালি, গুলিন্দা, লাল ঘাড় চা পাখি, কালোমাথা কাস্তেচরা, রাঙ্গা মানিকজোড়, ফুলরি হাঁস প্রচুর নজরে পড়ে। অন্যসব প্রজাতির চেয়ে হাঁস প্রজাতি বেশি নজরে পড়ে নিঝুম দ্বীপের নিচু এলাকাগুলোতে, যেখানে জোয়ার-ভাটা প্রবাহমান থাকে।

  দ্বীপ বনের চারপাশের সরু নদীতেও পাখিদের মিলনমেলা বসে তখন। পাখিগুলো হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে এখানে আসে একটু উষ্ণতার খোঁজে; খাবারের সন্ধানে। ওদেরকে ঘিরে দেশি-বিদেশি পাখি পর্যবেক্ষকদের আগমন ঘটে তখন নিঝুম দ্বীপে। পরিযায়ী পাখিদের নিয়ে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা হয়, শুমারিও হয়। আমার বেশ পছন্দ পাখ-পাখালি সান্নিধ্য লাভ করা। তাই আমি প্রতিবছর ছুটে যাই গবেষকদলের আমন্ত্রণে।

  প্রতি বছরের মতো এবারও ঢাকা থেকে কিছু তরুণ-তরুণী এসেছে পরিযায়ী পাখি নিয়ে কাজ করতে। তারা ক্যাম্প করেছে দ্বীপ বনের অদূরে; নদী সংলগ্ন চরে। সেই গবেষকদলের প্রধান হচ্ছেন এমরান হোসাইন দেওয়ান; আমার পরিচিত মানুষ। তিনি প্রতি বছর ক্যাম্পিং-এ এলেই দ্বীপ বনের বাংলোতে এসে আমার সঙ্গে দেখা করেন। পাখি সম্পর্কে নানান তথ্য জানান। আমার আগ্রহ থাকায় তিনি আমাকে প্রতি বছরই নিমন্ত্রণ করেন তাদের ক্যাম্পে রাত কাটাতে। আমি চেষ্টা করি তার নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে। আবার আমিও আমাদের প্ল্যান্টে এনে অতিথিসেবা করি, বনবাদাড়ে ঘুরে বেড়াই সবাই মিলে। সে এক মহা আনন্দ!
  
দুুপুরে তাদের ক্যাম্পে আমাদের নিমন্ত্রণ। আমরা চারজন সেই নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে রওয়ানা দিয়েছি। সঙ্গে আছে দুইজন সহকারী ম্যানেজার, মহব্বত দয়াল আর আমি। জঙ্গলে আমি যখনই বের হই মহব্বত দয়ালকে সঙ্গে নিতে হয়। কোম্পানির আইন। আসলে এই প্ল্যান্টে সে একমাত্র ব্যক্তি যে কীনা প্রকৃতিকে অনুধাবন করতে পারে। যার ফলে তার সঙ্গে আমার একটা বন্ধন তৈরি হয়েছে। তাছাড়াও তার সঙ্গে আমার বয়সের তারতম্য খুব বেশি নয়; বড়জোর ২-৩ বছরের। প্ল্যান্টের স্থায়ী কর্মচারীদের মধ্যে বয়সের দিকে আমরা দুইজনই সিনিয়র। প্রায় সমবয়সী বিধায় সখ্যতাও একটু বেশিই।

  তাছাড়াও আমি বিশ্বাসী নই মানুষের মাঝে মানুষের শ্রেণিবিন্যাসে। মানুষের জন্ম মৃত্যুর পোশাকেই যদি কোন তারতম্য না থাকে, সেখানে তারতম্য ঘটানোর অধিকারই বা আমাকে কে দিয়েছে। বিষয়টা নিয়ে যখন ভাবি, তখন আর মানুষের মাঝে ভেদাভেদ খুঁজে পাই না আমি।

   গবেষকদের ক্যাম্পে আমাদের যেতে হচ্ছে ট্রলারে চড়ে। আর সেটি অবশ্যই জোয়ার ভাটার সময়সূচি মেনে যেতে হয়। নচেৎ কাদাজলে মাখামাখি হতে হবে। এই জন্য আমরা ভরা কাটাল ও মরা কাটাল মেনে চলি। নদী অঞ্চলের লোকজনকে এসব মেনে চলতে হয়।

  এখন নদী-নালা-খালে জোয়ার বইছে, আশা করি ভাটা পড়ার আগেই ফিরে আসব। আজ ধীরে-সুস্থে এলেও তেমন সমস্যা হবে না। কারণ তিথি অনুসারে দেখলাম আজ তেজ কাটাল। তেজ কাটালে জল উপচেপড়ে; মরা কাটালে জল কম প্রবাহিত হয়।

  জোয়ার-ভাটা শুধু নদীকেন্দ্রিক নয়, মানুষের মধ্যেও এর প্রভাব পড়ে। যেমন জোয়ারে ধন ভেসে আসে, আবার ভাটায় হয় খটখটে মরুভূমি। যেই রহস্য অনুধাবন করা বড়ই কঠিন; আবার সহজও হয়, যদি ভাবুকের অন্তর্দৃষ্টি খোলা থাকে।  

  আমরা ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেওয়ার আগে সঙ্গে নিলাম ৪টা বড় ইলিশ ভাজা, আর প্ল্যান্টে উৎপাদিত পাকা কলা, পাকা পেঁপে। বন-বাদাড়ে বাস করে আর অন্যকিছু নেওয়ার সুযোগ নেই আমাদের। সুযোগ থাকলে আরও অনেক কিছু নিয়ে যেতাম হয়তবা। কারণ নিমন্ত্রণ রক্ষায় খালি হাতে যেতে নেই; দেশের রেওয়াজ। বন-বাদাড়ে বাস করলেও সেই রেওয়াজ ভুলে যাইনি আমরা। আর তাছাড়া বছরে একটা মাত্রই তো নিমন্ত্রণ পাই, তা-ও সেটি এই গবেষকদের কল্যাণেই। সেখানে যেতে যদি একটু সামাজিকতা রক্ষা না করতে পারি তাহলে মনে বড়ই আফসোস থেকে যাবে।

   নদীর জোয়ারে সাঁতার কেটে ইঞ্জিন চালিত নৌকা দ্রুত এগিয়ে চলছে। আমি বসে আছি নৌকার কিনারে। নদীর দুই পারে চোখ; দেখছি শুধু গাছ আর গাছ। তার মধ্যে বেশিরভাগই কেওড়া গাছ, নদীর ওপর কাত হয়ে পড়ে আছে। শিকড়গুলোর অনেকাংশেই মাটি নেই, জোয়ারের জলে ধুয়ে ফকফকা করে ফেলেছে। তার পরেও বেঁচে থাকার শেষ চেষ্টা, শেষ আকুতি করে যাচ্ছে গাছগুলো, জন্মদাত্রীকে আঁকড়ে ধরছে। আর মৃত্তিকা মা আপ্রাণ চেষ্টা করছে সন্তানকে বাঁচিয়ে রাখতে। যেমনি চেষ্টা করছেন জগতের সমস্ত মায়েরা।
  
নয়াজলের ঘ্রাণে তন্ময় হয়ে ট্রলারযোগে চলছি নিমন্ত্রণ রক্ষার্থে। দুপুরের খাবার খেয়ে প্ল্যান্টে ফিরে আসব, সেই পরিকল্পনাই করছি মনে মনে। রাতযাপন সম্ভব নয়। রাতে আনন্দ হয়, গানবাজনা করে তরুণ-তরুণীরা। সেই আনন্দে অংশ গ্রহণের সুযোগ নেই আমাদের। আগামীকাল শিপমেন্ট আছে, তাই রাতে কিছু কাজকর্ম সেরে এগিয়ে রাখতে হবে। সুতরাং খেয়ে দেয়ে ফিরে আসতে হবে চটজলদি।

   আমরা ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই ক্যাম্পে পৌঁছালাম। দলনেতা এমরান হোসাইন আমাদেরকে অভ্যর্থনা জানালেন। আমাদের আগমনে ভদ্রলোক খুব খুশি হলেন, আমাকে জড়িয়ে ধরলেন তিনি। অতিথি সেবায় তিনি কোন ধরনের গাফিলতি করেননি। আমাদের নেওয়া ইলিশ ভাজা, ফল-ফলাদি সাদরে গ্রহণ করলেন। তার পর তাঁবুর ভেতরে নিয়ে আমাদেরকে যত্নসহকারে বসালেন। তিনি গল্পবাজ মানুষ, বসতেই নানান গল্প ফাঁদলেন। তরুণ-তরুণীদের কর্মকাণ্ড দেখালেন, আমি উদ্ভুত হলাম দেখে। কোন ধরনের স্বার্থ নিয়ে এরা কাজ করছে না। অনেকটা নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর মতো। আসলে এরাই হচ্ছে দেশের সূর্য সন্তান, দেশের সম্পদ।

  বিভিন্ন ধরনের আলাপ-আলোচনা শেষে দুপুরের খাবার খেতে বসলাম। তরুণ-তরুণীরা মিলে রান্নাবান্না করেছে। তারাই এখন আমাদেরকে পরিবেশন করে খাওয়াচ্ছে। অনেক কিছুই রেঁধেছে, কোরাল মাছ, গলদা চিংড়ি, খাসির মাংস ও নানান ধরনের সবজি। তরুণদের রান্নার হাত তত ভালো হওয়ার কথা নয়, তার পরেও বেশ হয়েছে। হয়তো তরুণীরা সাহায্য করায় রান্না চমৎকার হয়েছে। কড়া ঝাল মিশিয়ে একেবারে শুকনো করে রেঁধেছে। যে বয়সে তাদের হেসেখেলে বেড়ানোর কথা, সেই বয়সে একটা দায়িত্বপূর্ণ কাজ করতে এসে নিজেরাই রান্না করে খাচ্ছে, এটি কিন্তু সোজা কথা নয়!

   খাওয়ার মাঝামাঝিতে আমার প্লেটে খাসির মাংস পরিবেশন করল তরুণদের একজন। উচ্চরক্তচাপের কারণে মাংস জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলি আমি। তথাপিও সমাজরক্ষার্থে এক টুকরা মাংস মুখে তুলে নিলাম। মাংসের টুকরাটা মুখে দিতেই আমার কাছে কেমন জানি যেন অপরিচিত খাবার মনে হলো। মনে খটকা লাগতেই আমার সঙ্গীদের জিজ্ঞেস করলাম, ‘মাংস থেকে কি ঘেসো গন্ধ পাচ্ছ তোমরা?’
  
সিকান্দর বারী মুখে দিয়ে বলল, ‘আমার কাছেও সেরকম মনে হচ্ছে বড়মিয়া।’ 
  
একে একে মুখে দিলো বিনময় ভৌমিক ও মহব্বত দয়াল। তারাও একই কথা জানাল। তবে মহব্বত দয়াল চুপিচুপি বাড়তি কথা যোগ করল, ‘এটা খাসি ছাগলের মাংস নয়, এটা হচ্ছে হরিণের মাংস।’

  কথাটা শুনার সঙ্গে সঙ্গে আমার মুড অফ হয়ে গেল; আমি ক্ষিপ্ত হলাম। এত বছর জঙ্গলে বাস করে যে কাজ আমি করিনি, তারা দুই দিনেই সেই কাজটি করে ফেলল! আমরা মুখ চাওয়া-চাওয়ি করতেই এমরান হোসাইন বললেন, ‘রান্নায় কোন ধরনের সমস্যা হয়নি তো? ঝাল বা লবণ...।’

  বললাম,‘সে ধরনের কিছু না, সমস্যাটা হচ্ছে মাংস নিয়ে। এটা কিসের মাংস খাচ্ছি বলতে পারবেন?’

  তিনি বললেন, ‘কেন! খাসির মাংস।’ 

  বললাম, ‘আপনি কি নিশ্চিত খাসির মাংস? কোত্থেকে এনেছেন?’

  তিনি বললেন, ‘গতকাল বিকেলে ট্রলার চালককে টাকা দিয়েছি বাজার সদাই করতে। বলেছি মাছের সঙ্গে খাসির মাংস কিনে আনতে। সে সকালে বাজার সদাই দিয়ে গেছে। কেন কি হয়েছে?’

  বললাম, ‘শুধু হয়নি, অনেক কিছুই হয়েছে।’

  তার মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেল। বললেন, ‘খুলে বলুন প্লিজ।’

  তার মুখাবয়বের পরিবর্তন দেখেই বুঝে নিয়েছি তিনি এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না। যাকে দিয়ে বাজার সদাই করিয়েছেন, সেই লোকটি এ জঘন্য কাজটি করেছে। খাসির মাংসের টাকা মেরে দিয়ে হরিণের মাংস গছিয়ে দিয়েছে। অর্থাৎ খাসির মাংসের তুলনায় কমদামে হরিণের মাংস কিনেছে চোরশিকারিদের কাছ থেকে। এই হচ্ছে আসল ঘটনা, যদি আমার ধারণার ভুল না হয়।

  আমি বললাম, ‘এটা হরিণের মাংস। ট্রলার চালক আপনার সঙ্গে চিট করেছে।’
 তার পর বিস্তারিত খুলে বলতেই তিনি আফসেট হয়ে পড়লেন। বললেন, ‘বন্যপ্রাণী রক্ষা করতে এসে বন্যপ্রাণী নিধনে পরোক্ষভাবে উৎসাহিত করলাম; বিষয়টা মেনে নিতে পারছি না। আমি ভেবেছি লোকটি স্থানীয়, বাজার সদাই তাকে দিয়ে করালেই ভালো হবে; চেনা জানা আছে তার। সেটি মনে করেই দায়িত্বটা দিলাম তাকে।’

  বললাম, ‘অপকর্ম স্থানীয়দের দ্বারাই বেশি ঘটে। ওদের সিন্ডিকেট আছে, সেটি অবশ্য আপনার জানার কথাও নয়। কথা হচ্ছে আপনি জেনেশুনে কাজটি করেননি, সুতরাং আপনি নির্দোষ, আফসেট হবেন না। আমরা ট্রলার চালক সম্পর্কে বনবিভাগে রিপোর্ট করবো; আশা করি শাস্তি হবে তার।’ 

  আমার কথায় আশ্বস্ত হলেন তিনি। দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘ওকে ধরিয়ে দেন, প্রয়োজনে আমরা সাক্ষী দিবো।’

  আমার সঙ্গীরা মাংস খেলেও আমি আর সেই মাংস মুখে দেই নি। তারপর খাওয়াদাওয়া শেষ করে এমরান হোসাইনকে বছর খানেক আগের কালাবনের রাতের ঘটনাটা শুনালাম। কীভাবে দুষ্কৃতিকারিরা রাতের আঁধারে হরিণ শিকার করছে সেই ঘটনা বিস্তারিত জানালাম। সব শুনে তিনি বললেন, ‘আমি ঢাকা গিয়ে এ বিষয়ে খবরের কাগজে আর্টিকেল লিখব। তাতে আশা করি, কর্তৃপক্ষের নজরে পড়বে।’ 

  বললাম, ‘নিঝুম দ্বীপের হরিণগুলো অভূক্ত থাকে, আবার জোয়ারের জলে ভেসে গেলে দুষ্কৃতকারিদের হাতে ধরা পড়ে, সেসবও তুলে ধরবেন আপনার লেখায়।’

  তিনি সম্মতি জানালেন বিশদতথ্য তুলে ধরার। এরইমধ্যে আমাদের চলে আসার সময় হয়ে এসেছে। আমরা গবেষকদেরকে প্ল্যান্টে নিমন্ত্রণ জানিয়ে সেদিনের মতো বিদায় নিয়ে চলে এলাম মেঘলার বাংলোতে। 

চলবে...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন