শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৬, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০

নবম পর্ব

বনবিহারী

আলম শাইন
অনলাইন ভার্সন

বনবিহারী

  তখন রাত দশটা, মাঘের হিমশীতল ঠাণ্ডায় শরীর বেঁকে আসছে। এমন ঠাণ্ডা বাপের জন্মেও অনুভব করিনি আমি। ঠাণ্ডার চোটে হাড়সুদ্ধ কাঁপছে, কাঁপছে সমস্ত প্রাণিকুলও। বুনো কুকুর আর শেয়ালের হাঁকডাক তেমন একটা শোনা যায় এখন। অথচ গ্রীষ্মে সাঁঝের আঁধার ঘনিয়ে এলেই শেয়াল কুকুরের হাঁকডাক শোনা যেত; এখন অনেকটাই কমে গেছে। ঠাণ্ডায় বন জঙ্গলে গুটিসুটি মেরে আছে, খাদ্যের সন্ধ্যান ব্যতীত বিনা প্রয়োজনে বের হয়নি ওরা।

টুপটাপ শিশির পড়ছে টিনের চাল গড়িয়ে। নিমশাখ থেকে ভেসে আসছে নিঃসঙ্গচর পেঁচা পাখির ক্ষীণ কণ্ঠস্বর ‘কুপ...কুপ...কুপ...’। গা ছমছম করা সেই কণ্ঠের উৎস খুঁজতে বাংলোর দরজার কপাট খুলে সন্তর্পণে বের হলাম। বাইরে আরও ঠাণ্ডা, ঠাণ্ডার চোটে গায়ের চাদর মুহূর্তেই হিমশীতল হয়ে এল। এত বছর বনপ্রান্তরে কাটিয়েছি অথচ এবারের মতো ভয়ানক ঠাণ্ডা আর কখনো অনুভূত হয়নি।

  বারান্দায় দাঁড়াতেই জ্যোৎস্নাজ্যোতিতে পা ভিজে গেলো; বারান্দায় এখন প্লাবন বয়ে যাচ্ছে, ঢেউ খেলছে ছলাৎ ছলাৎ। সেই রূপালি ঢেউয়ে পায়ের পাতা চুবিয়ে নিম গাছের কাছাকাছি চলে এলাম। গাছটা বাংলোর দক্ষিণ লাগোয়া। দেখলাম জ্যোৎস্নার চাদর মুড়িয়ে দিয়েছে সমস্ত বৃক্ষটাকে; রূপ নিয়েছে ধবল গিরির। চেনা সেই নিম গাছটাকে রহস্যময়ী করে তুলছে জ্যোৎস্নাজ্যোতি।

  পেঁচার উৎসস্থল খোঁজার চেষ্টা করছি, কিন্তু নজরে পড়ছে না। পেঁচাদর্শন খুবই প্রয়োজন, সরাসরি দেখলে ভয় কেটে যেত। কৈশোরে অনেক মিথ শুনেছি পেঁচা নিয়ে। পেঁচার ডাকে নাকি অমঙ্গল ঘটে, ইত্যাদি ইত্যাদি। আজ সরাসরি পাখিটাকে দেখতে ইচ্ছে করছে তাই।

গতকাল পাখিটা সম্পর্কে কিছু তথ্য জানিয়েছেন একজন পাখি গবেষক। তাই এই আগ্রহটা বেড়েছে আমার। সেই বিষয়েই সামান্য আলোচনা করছি এখন।

   নিঝুম দ্বীপে শীত মৌসুমে প্রচুর পরিযায়ী পাখির আগমন ঘটে। প্রায় ৩০-৩৫ প্রজাতির হাজার হাজার পাখি নিচু ভূমিতে দেখা যায় তখন। বিপদাপন্ন বা সংকটাপন্ন কয়েক প্রজাতির পাখিরও দেখা মিলে সেই সময়। বিশেষ করে সংকটাপন্ন পাখি ‘দেশি গাংচষা’ এবং মহাবিপন্ন পাখি ‘চামচঠুঁটো বাটান’ এখানে মাঝেমধ্যে দেখা যায়। এ ছাড়াও কালো লেজ জৌরালি, গুলিন্দা, লাল ঘাড় চা পাখি, কালোমাথা কাস্তেচরা, রাঙ্গা মানিকজোড়, ফুলরি হাঁস প্রচুর নজরে পড়ে। অন্যসব প্রজাতির চেয়ে হাঁস প্রজাতি বেশি নজরে পড়ে নিঝুম দ্বীপের নিচু এলাকাগুলোতে, যেখানে জোয়ার-ভাটা প্রবাহমান থাকে।

  দ্বীপ বনের চারপাশের সরু নদীতেও পাখিদের মিলনমেলা বসে তখন। পাখিগুলো হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে এখানে আসে একটু উষ্ণতার খোঁজে; খাবারের সন্ধানে। ওদেরকে ঘিরে দেশি-বিদেশি পাখি পর্যবেক্ষকদের আগমন ঘটে তখন নিঝুম দ্বীপে। পরিযায়ী পাখিদের নিয়ে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা হয়, শুমারিও হয়। আমার বেশ পছন্দ পাখ-পাখালি সান্নিধ্য লাভ করা। তাই আমি প্রতিবছর ছুটে যাই গবেষকদলের আমন্ত্রণে।

  প্রতি বছরের মতো এবারও ঢাকা থেকে কিছু তরুণ-তরুণী এসেছে পরিযায়ী পাখি নিয়ে কাজ করতে। তারা ক্যাম্প করেছে দ্বীপ বনের অদূরে; নদী সংলগ্ন চরে। সেই গবেষকদলের প্রধান হচ্ছেন এমরান হোসাইন দেওয়ান; আমার পরিচিত মানুষ। তিনি প্রতি বছর ক্যাম্পিং-এ এলেই দ্বীপ বনের বাংলোতে এসে আমার সঙ্গে দেখা করেন। পাখি সম্পর্কে নানান তথ্য জানান। আমার আগ্রহ থাকায় তিনি আমাকে প্রতি বছরই নিমন্ত্রণ করেন তাদের ক্যাম্পে রাত কাটাতে। আমি চেষ্টা করি তার নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে। আবার আমিও আমাদের প্ল্যান্টে এনে অতিথিসেবা করি, বনবাদাড়ে ঘুরে বেড়াই সবাই মিলে। সে এক মহা আনন্দ!
  
দুুপুরে তাদের ক্যাম্পে আমাদের নিমন্ত্রণ। আমরা চারজন সেই নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে রওয়ানা দিয়েছি। সঙ্গে আছে দুইজন সহকারী ম্যানেজার, মহব্বত দয়াল আর আমি। জঙ্গলে আমি যখনই বের হই মহব্বত দয়ালকে সঙ্গে নিতে হয়। কোম্পানির আইন। আসলে এই প্ল্যান্টে সে একমাত্র ব্যক্তি যে কীনা প্রকৃতিকে অনুধাবন করতে পারে। যার ফলে তার সঙ্গে আমার একটা বন্ধন তৈরি হয়েছে। তাছাড়াও তার সঙ্গে আমার বয়সের তারতম্য খুব বেশি নয়; বড়জোর ২-৩ বছরের। প্ল্যান্টের স্থায়ী কর্মচারীদের মধ্যে বয়সের দিকে আমরা দুইজনই সিনিয়র। প্রায় সমবয়সী বিধায় সখ্যতাও একটু বেশিই।

  তাছাড়াও আমি বিশ্বাসী নই মানুষের মাঝে মানুষের শ্রেণিবিন্যাসে। মানুষের জন্ম মৃত্যুর পোশাকেই যদি কোন তারতম্য না থাকে, সেখানে তারতম্য ঘটানোর অধিকারই বা আমাকে কে দিয়েছে। বিষয়টা নিয়ে যখন ভাবি, তখন আর মানুষের মাঝে ভেদাভেদ খুঁজে পাই না আমি।

   গবেষকদের ক্যাম্পে আমাদের যেতে হচ্ছে ট্রলারে চড়ে। আর সেটি অবশ্যই জোয়ার ভাটার সময়সূচি মেনে যেতে হয়। নচেৎ কাদাজলে মাখামাখি হতে হবে। এই জন্য আমরা ভরা কাটাল ও মরা কাটাল মেনে চলি। নদী অঞ্চলের লোকজনকে এসব মেনে চলতে হয়।

  এখন নদী-নালা-খালে জোয়ার বইছে, আশা করি ভাটা পড়ার আগেই ফিরে আসব। আজ ধীরে-সুস্থে এলেও তেমন সমস্যা হবে না। কারণ তিথি অনুসারে দেখলাম আজ তেজ কাটাল। তেজ কাটালে জল উপচেপড়ে; মরা কাটালে জল কম প্রবাহিত হয়।

  জোয়ার-ভাটা শুধু নদীকেন্দ্রিক নয়, মানুষের মধ্যেও এর প্রভাব পড়ে। যেমন জোয়ারে ধন ভেসে আসে, আবার ভাটায় হয় খটখটে মরুভূমি। যেই রহস্য অনুধাবন করা বড়ই কঠিন; আবার সহজও হয়, যদি ভাবুকের অন্তর্দৃষ্টি খোলা থাকে।  

  আমরা ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেওয়ার আগে সঙ্গে নিলাম ৪টা বড় ইলিশ ভাজা, আর প্ল্যান্টে উৎপাদিত পাকা কলা, পাকা পেঁপে। বন-বাদাড়ে বাস করে আর অন্যকিছু নেওয়ার সুযোগ নেই আমাদের। সুযোগ থাকলে আরও অনেক কিছু নিয়ে যেতাম হয়তবা। কারণ নিমন্ত্রণ রক্ষায় খালি হাতে যেতে নেই; দেশের রেওয়াজ। বন-বাদাড়ে বাস করলেও সেই রেওয়াজ ভুলে যাইনি আমরা। আর তাছাড়া বছরে একটা মাত্রই তো নিমন্ত্রণ পাই, তা-ও সেটি এই গবেষকদের কল্যাণেই। সেখানে যেতে যদি একটু সামাজিকতা রক্ষা না করতে পারি তাহলে মনে বড়ই আফসোস থেকে যাবে।

   নদীর জোয়ারে সাঁতার কেটে ইঞ্জিন চালিত নৌকা দ্রুত এগিয়ে চলছে। আমি বসে আছি নৌকার কিনারে। নদীর দুই পারে চোখ; দেখছি শুধু গাছ আর গাছ। তার মধ্যে বেশিরভাগই কেওড়া গাছ, নদীর ওপর কাত হয়ে পড়ে আছে। শিকড়গুলোর অনেকাংশেই মাটি নেই, জোয়ারের জলে ধুয়ে ফকফকা করে ফেলেছে। তার পরেও বেঁচে থাকার শেষ চেষ্টা, শেষ আকুতি করে যাচ্ছে গাছগুলো, জন্মদাত্রীকে আঁকড়ে ধরছে। আর মৃত্তিকা মা আপ্রাণ চেষ্টা করছে সন্তানকে বাঁচিয়ে রাখতে। যেমনি চেষ্টা করছেন জগতের সমস্ত মায়েরা।
  
নয়াজলের ঘ্রাণে তন্ময় হয়ে ট্রলারযোগে চলছি নিমন্ত্রণ রক্ষার্থে। দুপুরের খাবার খেয়ে প্ল্যান্টে ফিরে আসব, সেই পরিকল্পনাই করছি মনে মনে। রাতযাপন সম্ভব নয়। রাতে আনন্দ হয়, গানবাজনা করে তরুণ-তরুণীরা। সেই আনন্দে অংশ গ্রহণের সুযোগ নেই আমাদের। আগামীকাল শিপমেন্ট আছে, তাই রাতে কিছু কাজকর্ম সেরে এগিয়ে রাখতে হবে। সুতরাং খেয়ে দেয়ে ফিরে আসতে হবে চটজলদি।

   আমরা ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই ক্যাম্পে পৌঁছালাম। দলনেতা এমরান হোসাইন আমাদেরকে অভ্যর্থনা জানালেন। আমাদের আগমনে ভদ্রলোক খুব খুশি হলেন, আমাকে জড়িয়ে ধরলেন তিনি। অতিথি সেবায় তিনি কোন ধরনের গাফিলতি করেননি। আমাদের নেওয়া ইলিশ ভাজা, ফল-ফলাদি সাদরে গ্রহণ করলেন। তার পর তাঁবুর ভেতরে নিয়ে আমাদেরকে যত্নসহকারে বসালেন। তিনি গল্পবাজ মানুষ, বসতেই নানান গল্প ফাঁদলেন। তরুণ-তরুণীদের কর্মকাণ্ড দেখালেন, আমি উদ্ভুত হলাম দেখে। কোন ধরনের স্বার্থ নিয়ে এরা কাজ করছে না। অনেকটা নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর মতো। আসলে এরাই হচ্ছে দেশের সূর্য সন্তান, দেশের সম্পদ।

  বিভিন্ন ধরনের আলাপ-আলোচনা শেষে দুপুরের খাবার খেতে বসলাম। তরুণ-তরুণীরা মিলে রান্নাবান্না করেছে। তারাই এখন আমাদেরকে পরিবেশন করে খাওয়াচ্ছে। অনেক কিছুই রেঁধেছে, কোরাল মাছ, গলদা চিংড়ি, খাসির মাংস ও নানান ধরনের সবজি। তরুণদের রান্নার হাত তত ভালো হওয়ার কথা নয়, তার পরেও বেশ হয়েছে। হয়তো তরুণীরা সাহায্য করায় রান্না চমৎকার হয়েছে। কড়া ঝাল মিশিয়ে একেবারে শুকনো করে রেঁধেছে। যে বয়সে তাদের হেসেখেলে বেড়ানোর কথা, সেই বয়সে একটা দায়িত্বপূর্ণ কাজ করতে এসে নিজেরাই রান্না করে খাচ্ছে, এটি কিন্তু সোজা কথা নয়!

   খাওয়ার মাঝামাঝিতে আমার প্লেটে খাসির মাংস পরিবেশন করল তরুণদের একজন। উচ্চরক্তচাপের কারণে মাংস জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলি আমি। তথাপিও সমাজরক্ষার্থে এক টুকরা মাংস মুখে তুলে নিলাম। মাংসের টুকরাটা মুখে দিতেই আমার কাছে কেমন জানি যেন অপরিচিত খাবার মনে হলো। মনে খটকা লাগতেই আমার সঙ্গীদের জিজ্ঞেস করলাম, ‘মাংস থেকে কি ঘেসো গন্ধ পাচ্ছ তোমরা?’
  
সিকান্দর বারী মুখে দিয়ে বলল, ‘আমার কাছেও সেরকম মনে হচ্ছে বড়মিয়া।’ 
  
একে একে মুখে দিলো বিনময় ভৌমিক ও মহব্বত দয়াল। তারাও একই কথা জানাল। তবে মহব্বত দয়াল চুপিচুপি বাড়তি কথা যোগ করল, ‘এটা খাসি ছাগলের মাংস নয়, এটা হচ্ছে হরিণের মাংস।’

  কথাটা শুনার সঙ্গে সঙ্গে আমার মুড অফ হয়ে গেল; আমি ক্ষিপ্ত হলাম। এত বছর জঙ্গলে বাস করে যে কাজ আমি করিনি, তারা দুই দিনেই সেই কাজটি করে ফেলল! আমরা মুখ চাওয়া-চাওয়ি করতেই এমরান হোসাইন বললেন, ‘রান্নায় কোন ধরনের সমস্যা হয়নি তো? ঝাল বা লবণ...।’

  বললাম,‘সে ধরনের কিছু না, সমস্যাটা হচ্ছে মাংস নিয়ে। এটা কিসের মাংস খাচ্ছি বলতে পারবেন?’

  তিনি বললেন, ‘কেন! খাসির মাংস।’ 

  বললাম, ‘আপনি কি নিশ্চিত খাসির মাংস? কোত্থেকে এনেছেন?’

  তিনি বললেন, ‘গতকাল বিকেলে ট্রলার চালককে টাকা দিয়েছি বাজার সদাই করতে। বলেছি মাছের সঙ্গে খাসির মাংস কিনে আনতে। সে সকালে বাজার সদাই দিয়ে গেছে। কেন কি হয়েছে?’

  বললাম, ‘শুধু হয়নি, অনেক কিছুই হয়েছে।’

  তার মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেল। বললেন, ‘খুলে বলুন প্লিজ।’

  তার মুখাবয়বের পরিবর্তন দেখেই বুঝে নিয়েছি তিনি এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না। যাকে দিয়ে বাজার সদাই করিয়েছেন, সেই লোকটি এ জঘন্য কাজটি করেছে। খাসির মাংসের টাকা মেরে দিয়ে হরিণের মাংস গছিয়ে দিয়েছে। অর্থাৎ খাসির মাংসের তুলনায় কমদামে হরিণের মাংস কিনেছে চোরশিকারিদের কাছ থেকে। এই হচ্ছে আসল ঘটনা, যদি আমার ধারণার ভুল না হয়।

  আমি বললাম, ‘এটা হরিণের মাংস। ট্রলার চালক আপনার সঙ্গে চিট করেছে।’
 তার পর বিস্তারিত খুলে বলতেই তিনি আফসেট হয়ে পড়লেন। বললেন, ‘বন্যপ্রাণী রক্ষা করতে এসে বন্যপ্রাণী নিধনে পরোক্ষভাবে উৎসাহিত করলাম; বিষয়টা মেনে নিতে পারছি না। আমি ভেবেছি লোকটি স্থানীয়, বাজার সদাই তাকে দিয়ে করালেই ভালো হবে; চেনা জানা আছে তার। সেটি মনে করেই দায়িত্বটা দিলাম তাকে।’

  বললাম, ‘অপকর্ম স্থানীয়দের দ্বারাই বেশি ঘটে। ওদের সিন্ডিকেট আছে, সেটি অবশ্য আপনার জানার কথাও নয়। কথা হচ্ছে আপনি জেনেশুনে কাজটি করেননি, সুতরাং আপনি নির্দোষ, আফসেট হবেন না। আমরা ট্রলার চালক সম্পর্কে বনবিভাগে রিপোর্ট করবো; আশা করি শাস্তি হবে তার।’ 

  আমার কথায় আশ্বস্ত হলেন তিনি। দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘ওকে ধরিয়ে দেন, প্রয়োজনে আমরা সাক্ষী দিবো।’

  আমার সঙ্গীরা মাংস খেলেও আমি আর সেই মাংস মুখে দেই নি। তারপর খাওয়াদাওয়া শেষ করে এমরান হোসাইনকে বছর খানেক আগের কালাবনের রাতের ঘটনাটা শুনালাম। কীভাবে দুষ্কৃতিকারিরা রাতের আঁধারে হরিণ শিকার করছে সেই ঘটনা বিস্তারিত জানালাম। সব শুনে তিনি বললেন, ‘আমি ঢাকা গিয়ে এ বিষয়ে খবরের কাগজে আর্টিকেল লিখব। তাতে আশা করি, কর্তৃপক্ষের নজরে পড়বে।’ 

  বললাম, ‘নিঝুম দ্বীপের হরিণগুলো অভূক্ত থাকে, আবার জোয়ারের জলে ভেসে গেলে দুষ্কৃতকারিদের হাতে ধরা পড়ে, সেসবও তুলে ধরবেন আপনার লেখায়।’

  তিনি সম্মতি জানালেন বিশদতথ্য তুলে ধরার। এরইমধ্যে আমাদের চলে আসার সময় হয়ে এসেছে। আমরা গবেষকদেরকে প্ল্যান্টে নিমন্ত্রণ জানিয়ে সেদিনের মতো বিদায় নিয়ে চলে এলাম মেঘলার বাংলোতে। 

চলবে...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা