শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৫

ভ্রমণ

মেকং নদীর বালুচরে

মঈনুস সুলতান
প্রিন্ট ভার্সন
মেকং নদীর বালুচরে

মেকং নদী এখানে কেন জানি বিভাজিত হয়ে সৃষ্টি করেছে অতিরিক্ত একটি অগভীর ঝিরঝির জলের শাখা। তাতে আস্ত একটি ভূভাগ লাওসের রাজধানী ভিয়েনচান শহরের প্রান্তিকে মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তৈরি করেছে বালুচরে ঘেরা সবুজ দ্বীপের। এখানে বেশ ক’ঘর মৎস্যজীবী লাওলুম গোত্রের মানুষের বাস। বাঁশবনের ছায়াঘন পরিবেশে তাদের খুঁটির ওপর কাঠ ও শনের ঘরদুয়ার। কারও আঙ্গিনায় নারিকেলের চিরল চিরল পাতায় সারা দিনমান খেলে যায় ধু-ধু হাওয়া। বর্ষায় বালুচর ডুবে গিয়ে শাখা নদীতে বয়ে চলে অল্পবিস্তর স্রোত। খেয়া পারাপারের কোনো বন্দোবস্ত নেই বলে ভরসা করতে হয় সেই ফরাসি ঔপনিবেশিক জামানায় তৈরি বেজায় হিলহিলে একটি কাঠের ব্রিজের ওপর। ব্রিজটির স্থানে স্থানে কাঠ ক্ষয়ে গিয়ে তৈরি হয়েছে ফাঁকফোকর। রেলিংও ভেঙে ঝুলে আছে আলগা সব টুকরা কাঠ। আমি সাবধানে এক পা দুই পা করে সামনে বাড়ি। আমার পাশ দিয়ে একটি ফিফটি সিসি হোন্ডা বাইক এঁকেবেঁকে ফাঁকফোকর অতিক্রম সামনে ছুটলে সারা ব্রিজ নড়বড়ে দাঁতের মতো হিলহিল করে ওঠে। কোনোক্রমে এ পাড়ে এসে সিঁড়ি দিয়ে দ্বীপে নামতে নামতে যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচি। সিঁড়ির শেষ ধাপের সঙ্গে লাগোয়া ফরাসি ঔপনিবেশিক জামানায় নির্মিত ওয়াটার টাওয়ার, ট্যাংকের ঠিক নিচে সিমেন্টে বাঁধানো নোনা ধরা প্ল্যাটফর্ম। তাতে বসে এক মহিলা শিকে গেঁথে গ্রিল করছে তাজা মাছ। মহিলার সামনে চাটাইয়ে রাখা কলাপাতায় পাপাইয়া সালাদ। এ নারীর চোখে দৃষ্টির অভাব বলে সে রোদের দিকে ঘোলাটে মণি মিরমির করে গ্রিল করতে করতে হামানদিস্তায় কুটে চলে শুকনা কুঁচো চিংড়ির সঙ্গে কাঁচা মরিচ, আদা, ধনেপাতা আর লেবুর টুকরা।

ওয়াটার ট্যাংকের নিচে নাঙ ঋতুমণির দাঁড়িয়ে থাকার কথা। মাত্র তিন দিন আগে তার সঙ্গে পাকা কথা হয়েছে। ভিয়েনচান শহরের একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত হয়েছিল ফটোগ্রাফি শেখার ওয়ার্কশপের। নাঙ ঋতুমণি সেখানে এসেছিল যারপরনাই সস্তা একটি ক্যামেরা নিয়ে। কিন্তু তার একটি ছবিতে স্পষ্টত বিষয় নির্বাচনের দক্ষতা আমাকে আকর্ষণ করেছিল। ফটোগ্রাফে দুটি খোরগোশের বাচ্চা কুটকুট করে ঘাস খাচ্ছে। আমি লাও ভাষায় খোরগোশ ঘাস খাচ্ছে বলতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে বলে ফেলি ঘাস খরগোশ খাচ্ছে। তাতে নাঙ ঋতুমণি হেসে উঠে খিলখিলিয়ে। তাতে মেঘে ছড়িয়ে পড়া সূর্যের বর্ণালির মতো মেকাপের স্তর ভেদ করে মেয়েটির দুই গালে ফুটে উঠেছিল খানিক লজ্জার অরুণাভা। আমি অনেক দিন ধরে খরগোশ পোষার কথা ভাবছি এ তথ্য তাকে জানালে সে বলে যে, তাদের বাড়িতে দুটি খরগোশ একসঙ্গে বিয়িয়েছ, আঙ্গিনায় পায়ে পায়ে ঘুরছে পাঁচটি বাচ্চা খরগোশ। আমি দ্বীপে এলে সে আমাকে এমনিই দিয়ে দিতে পারবে দুটি বাচ্চা। তার ধূসর বর্ণের চোখের অসাধারণ অস্থিরতা আমাকে খুব করে টানে। ঠিক তখনই সে আরেকটি ছবি আমাকে দেখায়। দ্বীপ থেকে অল্প দূরে মেকং নদীতে ভাসছে এক চিলতে ডাঙ্গা। তাতে হুটোপুটি করে খেলছে কটি আধ ন্যাংটা ছেলেমেয়ে। আমি ওখানে যেতে চাইলে সে বলেÑ তা আর কঠিন কি, আমাদের তো নৌকা আছে, দ্বীপে আসো, বৈঠা মেরে ওখানে নিয়ে যাব না হয়। আমি খুশি হয়ে আমার ক্যামেরায় কিভাবে অটোতে নিজের ছবি তোলা যায় তা দেখিয়ে দিলে সে ক্যামেরা অটোতে দিয়ে খুব সংলগ্ন হয়ে আমার পাশে বসে। ফ্লাশ ঝলকালে মেয়েটির খুব কাছে বসেছি বলে আমাদের দুজনের এক ধরনের এক্সাইটমেন্টও হয়।

আজ আমি অটোতে যুগলে তোলা ছবির প্রিন্ট নিয়ে খরগোশের বাচ্চা সংগ্রহ করতে এ দ্বীপে এসেছি। তাকে ট্যাংকের নিচে দেখতে না পেয়ে একটু বিরক্ত হই। তারপর কি ভেবে কিনি শিকে গাঁথা ঝলসানো দুটি মাছ ও খানিক পাপাইয়া সালাদ। চোখে আলোহীন নারী আমার হাতে পাপাইয়া সালাদ তুলে দিতে দিতে বলেÑ মঁশিয়ো, নাঙ ঋতুমণির ঘর ঠিক সামনেই, অনেকক্ষণ অপেক্ষা করে সে কেবল ঘরে ফিরেছে। ছোট্ট এ সওদাপাতি হাতে নিতেই কাঁচামরিচ, লেবু ও ধনেপাতার পানজেন্ট সৌরভে সারা মন ভরে ওঠে। খানিক আলগা উৎসাহ নিয়ে আমি নাঙ ঋতুমণির আঙ্গিনায় এসে দাঁড়াই। দুটি আম গাছের সঙ্গে বাঁধা দড়ির হ্যামক বা দোলনা, তাতে দাঁড়িয়ে হাঁটু অব্দি ঝুলের পাছাপেড়ে পাছিন পরা মেয়েটি হিলিহিলিয়ে ভারসাম্য রক্ষা করতে করতে গাছ থেকে পাড়ছে পাকা আম, আর তাতে ক্রমাগত দুলছে তার অনতিউচ্চ দুটি স্তন। আমাকে দেখেই সে হেসে উঠে খিলখিলিয়ে।

আজ নাঙ ঋতুমণি মেকাপ করেনি একেবারেই। অটোতে যুগলে তোলা ছবি দেখে তার ধূসর দৃষ্টিতে ফুটে রহস্যময় কৌতূহল। কোমরের বেল্টে গোঁজা কাটাইল দিয়ে আম ছুলে সে আমার হাতে দেয়। আমি হ্যামকে বসিÑ বাবা তার বড় নাও খানা নিয়ে মেকং নদীতে গেছে মাছ ধরতে। বাড়িতে কেউ নেই। মা তো চোখে তেমন একটা দেখে না, সে ট্যাংকের নিচে বসে বিক্রি করছে ঝলসানো মাছ ও পাপাইয়া সালাদ। সংসারের টুকিটাকি কথা বলতে বলতে নাঙ ঋতুমণি দুটি বাচ্চা খরগোশ এনে আমার কোলের ওপর ছেড়ে দিয়ে সে হ্যামকে আমার পাশে বসে। তুলতুলে পশমের বাচ্চা দুটি আমার গতর বেয়ে বুকে উঠছে। নাঙ ঋতুমণি আমার হাত ধরে বলেÑ একটি ছোট্ট অনুরোধ, এ বাচ্চা দুটিকে আমি ‘অনিওন’ আর ‘গার্লিক’ বা ‘পেঁয়াজ’ ও ‘রসুন’ বলে ডাকি, মঁশিয়ো তুমি কিন্তু কাইন্ডলি তাদের নাম বদলাবে না। আমি তার কব্জি মৃদু টিপে দিয়ে প্রস্তাবে রাজি হয়ে বলি, তুমি কি সত্যি সত্যি আমাকে মেকংয়ে ভাসা ডাঙ্গায় নিয়ে যাবে? আমি যে ক্যামেরা নিয়ে এসেছি। সে উঠে দাঁড়িয়ে চল নাও ভাসাই, বলে তার তৎক্ষণাৎ প্রস্তুতির কথা জানায়।

নারিকেল কুঞ্জের আড়ালে মেকং নদী মোচড় খেয়ে তৈরি করেছে অগভীর দহ। তাতে জেগে আছে টুকরো টুকরো স্থল, জলে যেন ছাতা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে একটি আস্ত গাছ। পাড়ের দীর্ঘ ঘাসে বসা বকদের উড়িয়ে দিয়ে আমরা গাছ কুঁদে তৈরি তালডোঙ্গা ভাসাই। মেকংয়ে পড়তেই স্রোতের টান একটু বাড়ে। বৈঠা বাইতে বাইতে নাঙ ঋতুমণি চোখ মিরমির করে সূর্য ঝলসানো ঘোলা জলের দিকে তাকায়। এ বয়সে তো তার চোখে ছানি পড়ার কথা নয়। স্পষ্টত তার চোখে সমস্যা আছে। ঠিক বুঝতে পারি না সে কি তার মায়ের দেহ থেকে জেনেটিক্যালি বহন করছে কোনো চক্ষু ব্যাধি? দূরের নৌকা থেকে জেলে নদীতে জাল ছুড়ছে। একটি ইঞ্জিনবোট ঢেউ তুলে চলে যায় ওপারে। ডাঙ্গায় পৌঁছে আমরা তালডোঙ্গা টেনে তুলি বালুচরে। এ ডাঙ্গায় বিস্তর হালকা ঝোপঝাড়ে বুনোফুল, আর উড়ছে প্রচুর ঘাসফড়িং। চরের মাঝামাঝি নিচু জমিতে জল জমে তৈরি হয়েছে ছোট ছোট নহর, তাতে ভেসে বেড়াচ্ছে ডানকানা মাছ আর ব্যাঙের ছানা। আমরা তার পাড়ে বসে গ্রিল করা মাছের সঙ্গে পাপাইয়া সালাদ দিয়ে পিকনিক সারি। সূর্যের আলোয় তার সেনসেটিভ চোখ দুটি ঝলসে যাচ্ছে দেখে আমি আমার রোদচশমা তাকে পরিয়ে দিলে সে ম্লান হেসে বলেÑ এক সময় নাও বেয়ে এ ডাঙ্গায় খুব আসতাম। আজকাল চোখে ঝামেলা হচ্ছে বলে আর তেমন একটা আসা হয় না।

আমি তাকে রোদ বাঁচানোর জন্য আমার হ্যাট পরিয়ে দিলে সে বালু খুঁড়ে ঘর তৈরি করতে বসে। আমি চর থেকে কুড়িয়ে নিয়ে আসি পাথর আর জলে ভেসে আসা কাঠের টুকরা। সে এসব দিয়ে খুব যতেœ খেলাছলে তৈরি করে এক মন্দির। তার পেছনে বালু দিয়ে বানায় টিলা। তারপর টিলাটির বালুকায় পানি মিশিয়ে কাদা ছেনে গৌতম বুদ্ধের ধ্যানমগ্ন মূর্তি গড়ে। আমি ঠিক তার তলায় কাঠের টুকরা দিয়ে খুঁড়ে খুঁড়ে তৈরি করি কৃত্রিম সরোবর। তালডোঙ্গা নাওয়ের সেঁউতি দিয়ে নহর থেকে পানি ক্যারি করে আনলে কৃত্রিম হ্রদে জল টলমল করে ওঠে। দেখি তাতে সাঁতার কাটছে তিনটি ডানকানা মাছ। পানি থির হয়ে আসতেই সরোবরে ছায়া পড়ে ধ্যানস্থ গৌতম বুদ্ধের। ঋতুমণি অবাক হয়ে প্রতিবিম্বের দিকে তাকিয়ে জোড় হাতে প্রণত হয়।

কিছুক্ষণ যেন সে আনমনা হয়ে কীভাবে। তারপর আমার দিকে তাকায়। মিরমির করে চোখের কুয়াশাকে আরও গভীর করে বলে দ্বীপে বড় আলো, তোমার মুখখানা আমি ভালো করে দেখতে পাচ্ছি না। চল ডোঙ্গা ভাসাই। ওপারে গাছের ছায়ায় দাঁড়িয়ে একবার তোমার দিকে তাকাব। আর তুমি কিছু মনে না করলে ক্যামেরায় তোমার একটি ছবি তুলে রাখব। আমি হাত ধরে তাকে বালুকা থেকে উঠে দাঁড়াতে সাহায্য করি। ডোঙ্গায় বসে বৈঠা হাতে নিতে নিতে সে আবার বলেÑ বাবা হয়তো মাছ নিয়ে ফিরেছে। এখন মা ঘরে ফিরে হ্যামকে শুয়ে বিশ্রাম করবে। আর আমি এ বেলা দোকানে বসে আরও কিছু মাছ গ্রিল করব। তুমি চাইলে ট্যাংকের নিচে আমার পাশে আরও একটু সময় বসতেও পার। থেকে যাও না আরও কিছুক্ষণ এখানে। আমার সঙ্গে তো দেখা করতে কখনো কেউ আসে না। তুমি বিকালটা এখানে কাটিয়ে গেলে আমার কী যে ভালো লাগবে।

সাড়ে ৫টার দিকে অস্ট্রেলিয়ান ক্লাবে আমার একজনের সঙ্গে এপয়েন্টমেন্ট আছে। না গেলেই চলে না। বিষয়টা তাকে খুব পোলাইটভাবে বুঝিয়ে বলতে হয়। মনের ভিতর লাও ভাষায় কয়েকটি বাক্য গুছিয়ে বলার জন্য তৈরি করে নাঙ ঋতুমণির দিকে তাকালে দেখি সে বৈঠায় জল কাটতে কাটতে আমার জবাবের জন্য ঘোলাটে দৃষ্টি মেলে উদগ্রীব হয়ে তাকিয়ে আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল রিয়াল মাদ্রিদ
ক্লাব বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ
লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯
আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ
এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন
১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ
ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি
মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল
টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু
ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই
প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প
তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র
ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল
শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু
টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ
শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি
ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের
প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা
আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা
নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল
আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত
হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব
ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ
ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি
আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা
উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল
ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল

শোবিজ

মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার
মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে
জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে

নগর জীবন

ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু
ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক
সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক

নগর জীবন

নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে
নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে

দেশগ্রাম