শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে-এ কথাটি কে যে বলেছিলেন জানি না। তবে অনেকেই খুব জ্ঞানীর মতো বাক্যটি বলেন। যিনি এটি প্রথম বলেছেন তিনি অবশ্যই জ্ঞানী। তা না হলে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এটা এতটা উপযোগী হবে কেন? অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ও অন্যতম দায়িত্ব হলো জনগণের ভোটাধিকার জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া এবং একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। গণতন্ত্র মানে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত প্রতিষ্ঠা। প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে দেশে আগামী নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময় ঘোষণা করেছেন। এর আগে থেকেই অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দাবি করে আসছে। আর তিনি জাপান সফরে গিয়ে বলেছেন যে মাত্র একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়। তার সে বক্তব্য কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক বিতর্ক তৈরি হলেও কোনো বিতর্কই তাকে বিচলিত করতে পারেনি। সে কারণেই তিনি যা ভাবছেন সেটাই করছেন। তার কাছে যাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মনে হয়েছে, তিনি তাদের মতামতই গ্রহণ করেছেন। সুতরাং সূর্যোদয় দেখে যেমন দিনটা কেমন যাবে বোঝা যায়, তেমন প্রধান উপদেষ্টার এপ্রিল ঘোষণা থেকেও বোঝা যাচ্ছে কেমন হবে আগামীর গণতন্ত্র। আগামী সময়ে আমরা জনগণের ভোটের গণতন্ত্র পাব, নাকি নিজেদের পছন্দের গণতন্ত্র পাব সেটাই এখন দেখার বিষয়। সুতরাং সাধু সাবধান!

প্রধান উপদেষ্টার এপ্রিল ঘোষণার ব্যাখ্যা দিয়েছেন তার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি এপ্রিল মাসকে ‘ফ্যান্টাস্টিক’ বলে উল্লেখ করেছেন। গত রবিবার রাতে তিনি এ নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। এপ্রিলে নির্বাচনের সময় নির্ধারণের পেছনে তিনটি পলিটিক্‌স্‌কারণের কথা জানিয়েছেন তিনি। এগুলো হলো-সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। তিনি বলেন, ‘সংস্কারের জন্য ইতোমধ্যে ১২ থেকে ১৫টি কমিশন গঠন করা হয়েছে এবং তাদের রিপোর্ট আসছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এসব নিয়ে আলোচনা চলছে। সে রিপোর্টগুলো নিয়ে পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে। আরেকটা হচ্ছে ট্রায়াল। জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের বিচার করা। এ সময়টায় ভয়ানক রকম একটা হত্যাযজ্ঞ হয়েছে। চার বছর, ছয় বছরের শিশুরাও মারা গেছে। ট্রায়াল হওয়াটা খুবই জরুরি। তবে ট্রায়ালটা এমনভাবে হওয়া উচিত, যেটা ডিউ প্রসেস এবং ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড মেনে চলে। এগুলোর জন্য সময় প্রয়োজন। পাশাপাশি ইলেকশনটা যেন খুবই নিরপেক্ষ, ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার হয়, সেটার জন্য আয়োজনের একটা বিষয় আছে। এ প্রতিটি বিষয় লক্ষ করে চিফ অ্যাডভাইজার এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচনের সময় দিয়েছেন।’

কোনো কোনো রাজনৈতিক দল ওই সময়ের আবহাওয়া নির্বাচনের জন্য অনুকূল নয় বলে প্রশ্ন তুলেছে। এমন প্রশ্নে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা আবহাওয়াবিদদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বলেছেন, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকে দ্বিতীয় সপ্তাহে টেম্পারেচার বেশি থাকে; দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে তৃতীয় সপ্তাহে বেশি। তৃতীয় সপ্তাহ থেকে চতুর্থ সপ্তাহে টেম্পারেচার বেশি থাকে। তারা বলেছেন, প্রথম ১০ দিন টেম্পারেচার মোটামুটি ঠিক থাকে। এ সময়টায় এত হিট ওয়েভ থাকে না যে ইলেকশন করা যাবে না।’ কালবৈশাখির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কালবৈশাখি শব্দটার মধ্যেই বৈশাখ মাস আছে। বৈশাখ মাসেই এটা বেশি হয়। আবহাওয়াবিদরাও বলেছেন এপ্রিলের প্রথম নয়টা দিন কালবৈশাখি হয়। তা-ও এটা খুব লোকালাইজড হয়, দেশব্যাপী হয় না। এটাও হয় এপ্রিলের সেকেন্ড হাফে বেশি; যখন বৈশাখ মাসটা শুরু হয়ে যায়। সত্যিকার অর্থে এপ্রিলের প্রথমার্ধটা একটা ফ্যান্টাস্টিক টাইম।’

সরকার ও সরকারের প্রিয়ভাজনদের জন্য সত্যি এটা ফ্যান্টাস্টিক টাইম। সময় নির্ধারণের জন্য সরকার আবহাওয়াবিদদের সঙ্গে কথা বলেছে। এটা নিঃসন্দেহে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। বাংলাদেশে অতীতে কখনো আবহাওয়াবিদদের সঙ্গে নির্বাচনের সময় নির্ধারণের বিষয়ে কোনো সরকার কথা বলেছে কি না দেশবাসীর জানা নেই। তবে এখন সংস্কার ও পরিবর্তনের সময়। এখন সবকিছুকেই গুরুত্ব দিতে হবে। শুধু গুরুত্ব পেল না বৃহৎ রাজনৈতিক দলগুলো।

এখন পর্যন্ত মতিগতি দেখে মনে হচ্ছে বিএনপিকে ঠেকাতে সরকারের অনেক আয়োজন। বিএনপি যা বলছে সরকার ঠিক তার উল্টোটা করছে। বিএনপির অপরাধ কী? বিএনপি মুক্তিযোদ্ধা সেক্টর কমান্ডার জিয়াউর রহমানের দল? এ দলের প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক-এটাই কি অপরাধ? এ দলের প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন-এটাই কি বিএনপির অপরাধ? এ দলের বর্তমান চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী-এটাই কি অপরাধ? এ দলের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দাবি করেছেন-এটাই কি বিএনপির অপরাধ? অন্যান্য সমমনা রাজনৈতিক দল, যারা বিএনপির প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছে-এটাই কি তাদের অপরাধ?

দেশবাসী ও বিএনপির জন্য আরও কিছু চমক অপেক্ষা করছে। সরকার সংস্কার করার জন্য অনেক কমিশন গঠন করেছে। সব সংস্কারে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য গঠন করেছে ঐকমত্য কমিশন। এ কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে তৈরি হবে জুলাই সনদ। ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় বিএনপি অনেক বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছে। দিন শেষে দেখা যাবে বিএনপি যেসব বিষয়ে আপত্তি জানাচ্ছে সেগুলো জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত করে বলা হবে, বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এসব বিষয়ে মত দিয়েছে। তখনো দেখা যাবে বিএনপিকে ঠেকানোর সূক্ষ্ম আয়োজন। এখন পর্যন্ত বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন, গণভোট ও গণপরিষদের বিরোধিতা করে আসছে। জুলাই সনদ ঘোষণার পর স্থানীয় সরকার ও গণপরিষদ নির্বাচনের ঘোষণা যদি সরকার দেয় তাহলে অবাক হওয়ার কিছুই থাকবে না। সেই আয়োজনের জন্যই আরও ১০ মাস সময় নিল সরকার। এ ১০ মাসে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বাংলাদেশে ঘটতে পারে। যেসব সম্ভাব্য ঘটনা ঘটতে পারে সবই হবে বিএনপিকে ঠেকানোর নানান আয়োজন। বিএনপিকে ঠেকানোর এজেন্ডায় এখন দীর্ঘদিনের চেনা মিত্ররাও সুর পাল্টে নানান সুরে বাদ্য বাজাচ্ছে। নতুন স্বপ্ন, নতুন ন্যারেটিভ নিয়ে যারা বিপ্লব করেছে তারাও নানান কৌশলে বিএনপিকে ঠেকানোর প্রাণপণ চেষ্টায় লিপ্ত। সরকারের সঙ্গে নতুন-পুরান মিলে যাদের সম্পর্ক রসুনের গোড়ার মতো, তারা সবাই মনে করছে ক্ষমতায় যাওয়ার এখনই শ্রেষ্ঠ সময়। দেশের গণতন্ত্র, জনগণের ভোটাধিকার, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যতটা না মুখ্য বিষয়, তার চেয়ে বড় বিষয় হলো ক্ষমতায় যাওয়া। যারা ক্ষমতায় আছেন তারা সবাই ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে গেছেন। ক্ষমতাসীনদের যারা ক্ষমতার চেয়ারে বসিয়েছেন তারা নিজেদের বড় মাফিয়া হিসেবে ঘোষণা করছেন। এক মাফিয়ার বিদায় হলেও আরেক মাফিয়া যদি নতুন ন্যারেটিভে সারা দেশে জেঁকে বসে, তাহলে যেই লাউ সেই কদুর অবস্থাই হবে। সরকার ইতোমধ্যে ১০ মাস পার করেছে। এপ্রিল ঘোষণায় আরও ১০ মাস হাতে রেখেছে। এখন পর্যন্ত এ সময়ের মধ্যে দেশে দৃশ্যমান কিছুই হয়নি। সব সেক্টরে এখন পর্যন্ত বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে। মব ফ্যাসিজম এখনো দমন করা সম্ভব হচ্ছে না। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ প্রাণ কেন্দ্র বাংলাদেশ সচিবালয় এখনো উত্তপ্ত। ঈদের ছুটির পর সচিবালয়ে কী পরিস্থিতি হবে তা এখনই বলা মুশকিল। তবে এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে খুব সহসা এ উত্তাপ বন্ধ হবে।

বর্ণচোরা শত্রুর চেয়ে প্রকাশ্য শত্রু অনেক নিরাপদ। বিএনপির সামনে এখন প্রকাশ্য শত্রুর অবস্থান পরিষ্কার। প্রকাশ্য শত্রুর সঙ্গে আরও কিছু মিত্রবেশী অপ্রকাশ্য শত্রু আছে যাদের রসুনের গোড়ার মতো একই এজেন্ডা হলো বিএনপি ঠেকানো। এ অবস্থায় বিএনপিকেও নতুন করে ভাবতে হবে। জাতীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের সব নেতা-কর্মীকে জনগণের পাশে থাকতে হবে। দেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে যেভাবে নতুন ষড়যন্ত্র হচ্ছে, তা জনগণকে বোঝাতে হবে। সেই সঙ্গে গড়ে তুলতে হবে দক্ষ ডিজিটাল কর্মী। যারা ফেসবুক-ইউটিউবের মিথ্যা প্রপাগান্ডার জবাব দেবে। ডিজিটাল দুনিয়ায় সত্যটা তুলে ধরবে। ডিজিটাল প্রপাগান্ডা মোকাবিলা করতে না পারলে ভবিষ্যৎ অন্ধকার। বিএনপির বিরুদ্ধে এখনই দেশের ভিতরে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ডিজিটাল দুনিয়ায় ভয়াবহভাবে তৎপরতা শুরু করেছে। দেশি এ চক্রকে নানাভাবে ইন্ধন জোগাচ্ছে বিদেশে অবস্থানকারী কিছু সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকটিভিস্ট। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, বিএনপির বিরুদ্ধে দেশিবিদেশি ডিজিটালযোদ্ধারা তত বেশি সক্রিয় হয়ে উঠবে। সুতরাং এখন থেকেই বিএনপিকে শক্তিশালী ডিজিটাল টিম গড়ে তুলতে হবে। সামনের সময়টা শুধু যে বিএনপির জন্য চ্যালেঞ্জিং তা নয়; বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের পক্ষের সব শক্তির জন্যই ভয়াবহ ও বিপজ্জনক সময় অপেক্ষা করছে। কারণ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যাদের কাম্য ছিল না, বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ড যাদের গর্বিত করতে পারেনি, তারা কখনো স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াকে মনেপ্রাণে মেনে নিতে পারবে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
কুকুরের কামড়ে গুরুতর আহত বার্সার সাবেক ফুটবলার
কুকুরের কামড়ে গুরুতর আহত বার্সার সাবেক ফুটবলার

২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে বন্দি ২০ সেনাকে ফেরত চাইছে কম্বোডিয়া
থাইল্যান্ডে বন্দি ২০ সেনাকে ফেরত চাইছে কম্বোডিয়া

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব এআই মডেল উন্মুক্ত নাও থাকতে পারে: জাকারবার্গ
সব এআই মডেল উন্মুক্ত নাও থাকতে পারে: জাকারবার্গ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢামেক হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসকসহ দুইজন আটক
ঢামেক হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসকসহ দুইজন আটক

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত
ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ
তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা
ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম
দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট
বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু
পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি
লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’
‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়