শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে-এ কথাটি কে যে বলেছিলেন জানি না। তবে অনেকেই খুব জ্ঞানীর মতো বাক্যটি বলেন। যিনি এটি প্রথম বলেছেন তিনি অবশ্যই জ্ঞানী। তা না হলে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এটা এতটা উপযোগী হবে কেন? অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ও অন্যতম দায়িত্ব হলো জনগণের ভোটাধিকার জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া এবং একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। গণতন্ত্র মানে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত প্রতিষ্ঠা। প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে দেশে আগামী নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময় ঘোষণা করেছেন। এর আগে থেকেই অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দাবি করে আসছে। আর তিনি জাপান সফরে গিয়ে বলেছেন যে মাত্র একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়। তার সে বক্তব্য কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক বিতর্ক তৈরি হলেও কোনো বিতর্কই তাকে বিচলিত করতে পারেনি। সে কারণেই তিনি যা ভাবছেন সেটাই করছেন। তার কাছে যাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মনে হয়েছে, তিনি তাদের মতামতই গ্রহণ করেছেন। সুতরাং সূর্যোদয় দেখে যেমন দিনটা কেমন যাবে বোঝা যায়, তেমন প্রধান উপদেষ্টার এপ্রিল ঘোষণা থেকেও বোঝা যাচ্ছে কেমন হবে আগামীর গণতন্ত্র। আগামী সময়ে আমরা জনগণের ভোটের গণতন্ত্র পাব, নাকি নিজেদের পছন্দের গণতন্ত্র পাব সেটাই এখন দেখার বিষয়। সুতরাং সাধু সাবধান!

প্রধান উপদেষ্টার এপ্রিল ঘোষণার ব্যাখ্যা দিয়েছেন তার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি এপ্রিল মাসকে ‘ফ্যান্টাস্টিক’ বলে উল্লেখ করেছেন। গত রবিবার রাতে তিনি এ নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। এপ্রিলে নির্বাচনের সময় নির্ধারণের পেছনে তিনটি পলিটিক্‌স্‌কারণের কথা জানিয়েছেন তিনি। এগুলো হলো-সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। তিনি বলেন, ‘সংস্কারের জন্য ইতোমধ্যে ১২ থেকে ১৫টি কমিশন গঠন করা হয়েছে এবং তাদের রিপোর্ট আসছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এসব নিয়ে আলোচনা চলছে। সে রিপোর্টগুলো নিয়ে পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে। আরেকটা হচ্ছে ট্রায়াল। জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের বিচার করা। এ সময়টায় ভয়ানক রকম একটা হত্যাযজ্ঞ হয়েছে। চার বছর, ছয় বছরের শিশুরাও মারা গেছে। ট্রায়াল হওয়াটা খুবই জরুরি। তবে ট্রায়ালটা এমনভাবে হওয়া উচিত, যেটা ডিউ প্রসেস এবং ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড মেনে চলে। এগুলোর জন্য সময় প্রয়োজন। পাশাপাশি ইলেকশনটা যেন খুবই নিরপেক্ষ, ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার হয়, সেটার জন্য আয়োজনের একটা বিষয় আছে। এ প্রতিটি বিষয় লক্ষ করে চিফ অ্যাডভাইজার এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচনের সময় দিয়েছেন।’

কোনো কোনো রাজনৈতিক দল ওই সময়ের আবহাওয়া নির্বাচনের জন্য অনুকূল নয় বলে প্রশ্ন তুলেছে। এমন প্রশ্নে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা আবহাওয়াবিদদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বলেছেন, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকে দ্বিতীয় সপ্তাহে টেম্পারেচার বেশি থাকে; দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে তৃতীয় সপ্তাহে বেশি। তৃতীয় সপ্তাহ থেকে চতুর্থ সপ্তাহে টেম্পারেচার বেশি থাকে। তারা বলেছেন, প্রথম ১০ দিন টেম্পারেচার মোটামুটি ঠিক থাকে। এ সময়টায় এত হিট ওয়েভ থাকে না যে ইলেকশন করা যাবে না।’ কালবৈশাখির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কালবৈশাখি শব্দটার মধ্যেই বৈশাখ মাস আছে। বৈশাখ মাসেই এটা বেশি হয়। আবহাওয়াবিদরাও বলেছেন এপ্রিলের প্রথম নয়টা দিন কালবৈশাখি হয়। তা-ও এটা খুব লোকালাইজড হয়, দেশব্যাপী হয় না। এটাও হয় এপ্রিলের সেকেন্ড হাফে বেশি; যখন বৈশাখ মাসটা শুরু হয়ে যায়। সত্যিকার অর্থে এপ্রিলের প্রথমার্ধটা একটা ফ্যান্টাস্টিক টাইম।’

সরকার ও সরকারের প্রিয়ভাজনদের জন্য সত্যি এটা ফ্যান্টাস্টিক টাইম। সময় নির্ধারণের জন্য সরকার আবহাওয়াবিদদের সঙ্গে কথা বলেছে। এটা নিঃসন্দেহে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। বাংলাদেশে অতীতে কখনো আবহাওয়াবিদদের সঙ্গে নির্বাচনের সময় নির্ধারণের বিষয়ে কোনো সরকার কথা বলেছে কি না দেশবাসীর জানা নেই। তবে এখন সংস্কার ও পরিবর্তনের সময়। এখন সবকিছুকেই গুরুত্ব দিতে হবে। শুধু গুরুত্ব পেল না বৃহৎ রাজনৈতিক দলগুলো।

এখন পর্যন্ত মতিগতি দেখে মনে হচ্ছে বিএনপিকে ঠেকাতে সরকারের অনেক আয়োজন। বিএনপি যা বলছে সরকার ঠিক তার উল্টোটা করছে। বিএনপির অপরাধ কী? বিএনপি মুক্তিযোদ্ধা সেক্টর কমান্ডার জিয়াউর রহমানের দল? এ দলের প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক-এটাই কি অপরাধ? এ দলের প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন-এটাই কি বিএনপির অপরাধ? এ দলের বর্তমান চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী-এটাই কি অপরাধ? এ দলের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দাবি করেছেন-এটাই কি বিএনপির অপরাধ? অন্যান্য সমমনা রাজনৈতিক দল, যারা বিএনপির প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছে-এটাই কি তাদের অপরাধ?

দেশবাসী ও বিএনপির জন্য আরও কিছু চমক অপেক্ষা করছে। সরকার সংস্কার করার জন্য অনেক কমিশন গঠন করেছে। সব সংস্কারে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য গঠন করেছে ঐকমত্য কমিশন। এ কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে তৈরি হবে জুলাই সনদ। ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় বিএনপি অনেক বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছে। দিন শেষে দেখা যাবে বিএনপি যেসব বিষয়ে আপত্তি জানাচ্ছে সেগুলো জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত করে বলা হবে, বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এসব বিষয়ে মত দিয়েছে। তখনো দেখা যাবে বিএনপিকে ঠেকানোর সূক্ষ্ম আয়োজন। এখন পর্যন্ত বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন, গণভোট ও গণপরিষদের বিরোধিতা করে আসছে। জুলাই সনদ ঘোষণার পর স্থানীয় সরকার ও গণপরিষদ নির্বাচনের ঘোষণা যদি সরকার দেয় তাহলে অবাক হওয়ার কিছুই থাকবে না। সেই আয়োজনের জন্যই আরও ১০ মাস সময় নিল সরকার। এ ১০ মাসে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বাংলাদেশে ঘটতে পারে। যেসব সম্ভাব্য ঘটনা ঘটতে পারে সবই হবে বিএনপিকে ঠেকানোর নানান আয়োজন। বিএনপিকে ঠেকানোর এজেন্ডায় এখন দীর্ঘদিনের চেনা মিত্ররাও সুর পাল্টে নানান সুরে বাদ্য বাজাচ্ছে। নতুন স্বপ্ন, নতুন ন্যারেটিভ নিয়ে যারা বিপ্লব করেছে তারাও নানান কৌশলে বিএনপিকে ঠেকানোর প্রাণপণ চেষ্টায় লিপ্ত। সরকারের সঙ্গে নতুন-পুরান মিলে যাদের সম্পর্ক রসুনের গোড়ার মতো, তারা সবাই মনে করছে ক্ষমতায় যাওয়ার এখনই শ্রেষ্ঠ সময়। দেশের গণতন্ত্র, জনগণের ভোটাধিকার, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যতটা না মুখ্য বিষয়, তার চেয়ে বড় বিষয় হলো ক্ষমতায় যাওয়া। যারা ক্ষমতায় আছেন তারা সবাই ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে গেছেন। ক্ষমতাসীনদের যারা ক্ষমতার চেয়ারে বসিয়েছেন তারা নিজেদের বড় মাফিয়া হিসেবে ঘোষণা করছেন। এক মাফিয়ার বিদায় হলেও আরেক মাফিয়া যদি নতুন ন্যারেটিভে সারা দেশে জেঁকে বসে, তাহলে যেই লাউ সেই কদুর অবস্থাই হবে। সরকার ইতোমধ্যে ১০ মাস পার করেছে। এপ্রিল ঘোষণায় আরও ১০ মাস হাতে রেখেছে। এখন পর্যন্ত এ সময়ের মধ্যে দেশে দৃশ্যমান কিছুই হয়নি। সব সেক্টরে এখন পর্যন্ত বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে। মব ফ্যাসিজম এখনো দমন করা সম্ভব হচ্ছে না। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ প্রাণ কেন্দ্র বাংলাদেশ সচিবালয় এখনো উত্তপ্ত। ঈদের ছুটির পর সচিবালয়ে কী পরিস্থিতি হবে তা এখনই বলা মুশকিল। তবে এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে খুব সহসা এ উত্তাপ বন্ধ হবে।

বর্ণচোরা শত্রুর চেয়ে প্রকাশ্য শত্রু অনেক নিরাপদ। বিএনপির সামনে এখন প্রকাশ্য শত্রুর অবস্থান পরিষ্কার। প্রকাশ্য শত্রুর সঙ্গে আরও কিছু মিত্রবেশী অপ্রকাশ্য শত্রু আছে যাদের রসুনের গোড়ার মতো একই এজেন্ডা হলো বিএনপি ঠেকানো। এ অবস্থায় বিএনপিকেও নতুন করে ভাবতে হবে। জাতীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের সব নেতা-কর্মীকে জনগণের পাশে থাকতে হবে। দেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে যেভাবে নতুন ষড়যন্ত্র হচ্ছে, তা জনগণকে বোঝাতে হবে। সেই সঙ্গে গড়ে তুলতে হবে দক্ষ ডিজিটাল কর্মী। যারা ফেসবুক-ইউটিউবের মিথ্যা প্রপাগান্ডার জবাব দেবে। ডিজিটাল দুনিয়ায় সত্যটা তুলে ধরবে। ডিজিটাল প্রপাগান্ডা মোকাবিলা করতে না পারলে ভবিষ্যৎ অন্ধকার। বিএনপির বিরুদ্ধে এখনই দেশের ভিতরে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ডিজিটাল দুনিয়ায় ভয়াবহভাবে তৎপরতা শুরু করেছে। দেশি এ চক্রকে নানাভাবে ইন্ধন জোগাচ্ছে বিদেশে অবস্থানকারী কিছু সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকটিভিস্ট। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, বিএনপির বিরুদ্ধে দেশিবিদেশি ডিজিটালযোদ্ধারা তত বেশি সক্রিয় হয়ে উঠবে। সুতরাং এখন থেকেই বিএনপিকে শক্তিশালী ডিজিটাল টিম গড়ে তুলতে হবে। সামনের সময়টা শুধু যে বিএনপির জন্য চ্যালেঞ্জিং তা নয়; বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের পক্ষের সব শক্তির জন্যই ভয়াবহ ও বিপজ্জনক সময় অপেক্ষা করছে। কারণ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যাদের কাম্য ছিল না, বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ড যাদের গর্বিত করতে পারেনি, তারা কখনো স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াকে মনেপ্রাণে মেনে নিতে পারবে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
নজর এখন লন্ডনে
নজর এখন লন্ডনে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
চামড়ার দামে ধস
চামড়ার দামে ধস
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ
এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২
রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?
আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল
লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?
উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার
হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন
মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১
যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ
এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন
তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে
নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল
ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব
আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ
দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের
খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’
‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া
ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক

সাহিত্য

এনসিপির বরিশাল জেলা সমন্বয় কমিটির পরিচিতি সভা
এনসিপির বরিশাল জেলা সমন্বয় কমিটির পরিচিতি সভা

নগর জীবন

রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে

সাহিত্য

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন