শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে-এ কথাটি কে যে বলেছিলেন জানি না। তবে অনেকেই খুব জ্ঞানীর মতো বাক্যটি বলেন। যিনি এটি প্রথম বলেছেন তিনি অবশ্যই জ্ঞানী। তা না হলে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এটা এতটা উপযোগী হবে কেন? অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ও অন্যতম দায়িত্ব হলো জনগণের ভোটাধিকার জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া এবং একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। গণতন্ত্র মানে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত প্রতিষ্ঠা। প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে দেশে আগামী নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময় ঘোষণা করেছেন। এর আগে থেকেই অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দাবি করে আসছে। আর তিনি জাপান সফরে গিয়ে বলেছেন যে মাত্র একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়। তার সে বক্তব্য কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক বিতর্ক তৈরি হলেও কোনো বিতর্কই তাকে বিচলিত করতে পারেনি। সে কারণেই তিনি যা ভাবছেন সেটাই করছেন। তার কাছে যাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মনে হয়েছে, তিনি তাদের মতামতই গ্রহণ করেছেন। সুতরাং সূর্যোদয় দেখে যেমন দিনটা কেমন যাবে বোঝা যায়, তেমন প্রধান উপদেষ্টার এপ্রিল ঘোষণা থেকেও বোঝা যাচ্ছে কেমন হবে আগামীর গণতন্ত্র। আগামী সময়ে আমরা জনগণের ভোটের গণতন্ত্র পাব, নাকি নিজেদের পছন্দের গণতন্ত্র পাব সেটাই এখন দেখার বিষয়। সুতরাং সাধু সাবধান!

প্রধান উপদেষ্টার এপ্রিল ঘোষণার ব্যাখ্যা দিয়েছেন তার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি এপ্রিল মাসকে ‘ফ্যান্টাস্টিক’ বলে উল্লেখ করেছেন। গত রবিবার রাতে তিনি এ নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। এপ্রিলে নির্বাচনের সময় নির্ধারণের পেছনে তিনটি পলিটিক্‌স্‌কারণের কথা জানিয়েছেন তিনি। এগুলো হলো-সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। তিনি বলেন, ‘সংস্কারের জন্য ইতোমধ্যে ১২ থেকে ১৫টি কমিশন গঠন করা হয়েছে এবং তাদের রিপোর্ট আসছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এসব নিয়ে আলোচনা চলছে। সে রিপোর্টগুলো নিয়ে পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে। আরেকটা হচ্ছে ট্রায়াল। জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের বিচার করা। এ সময়টায় ভয়ানক রকম একটা হত্যাযজ্ঞ হয়েছে। চার বছর, ছয় বছরের শিশুরাও মারা গেছে। ট্রায়াল হওয়াটা খুবই জরুরি। তবে ট্রায়ালটা এমনভাবে হওয়া উচিত, যেটা ডিউ প্রসেস এবং ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড মেনে চলে। এগুলোর জন্য সময় প্রয়োজন। পাশাপাশি ইলেকশনটা যেন খুবই নিরপেক্ষ, ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার হয়, সেটার জন্য আয়োজনের একটা বিষয় আছে। এ প্রতিটি বিষয় লক্ষ করে চিফ অ্যাডভাইজার এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচনের সময় দিয়েছেন।’

কোনো কোনো রাজনৈতিক দল ওই সময়ের আবহাওয়া নির্বাচনের জন্য অনুকূল নয় বলে প্রশ্ন তুলেছে। এমন প্রশ্নে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা আবহাওয়াবিদদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বলেছেন, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকে দ্বিতীয় সপ্তাহে টেম্পারেচার বেশি থাকে; দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে তৃতীয় সপ্তাহে বেশি। তৃতীয় সপ্তাহ থেকে চতুর্থ সপ্তাহে টেম্পারেচার বেশি থাকে। তারা বলেছেন, প্রথম ১০ দিন টেম্পারেচার মোটামুটি ঠিক থাকে। এ সময়টায় এত হিট ওয়েভ থাকে না যে ইলেকশন করা যাবে না।’ কালবৈশাখির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কালবৈশাখি শব্দটার মধ্যেই বৈশাখ মাস আছে। বৈশাখ মাসেই এটা বেশি হয়। আবহাওয়াবিদরাও বলেছেন এপ্রিলের প্রথম নয়টা দিন কালবৈশাখি হয়। তা-ও এটা খুব লোকালাইজড হয়, দেশব্যাপী হয় না। এটাও হয় এপ্রিলের সেকেন্ড হাফে বেশি; যখন বৈশাখ মাসটা শুরু হয়ে যায়। সত্যিকার অর্থে এপ্রিলের প্রথমার্ধটা একটা ফ্যান্টাস্টিক টাইম।’

সরকার ও সরকারের প্রিয়ভাজনদের জন্য সত্যি এটা ফ্যান্টাস্টিক টাইম। সময় নির্ধারণের জন্য সরকার আবহাওয়াবিদদের সঙ্গে কথা বলেছে। এটা নিঃসন্দেহে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। বাংলাদেশে অতীতে কখনো আবহাওয়াবিদদের সঙ্গে নির্বাচনের সময় নির্ধারণের বিষয়ে কোনো সরকার কথা বলেছে কি না দেশবাসীর জানা নেই। তবে এখন সংস্কার ও পরিবর্তনের সময়। এখন সবকিছুকেই গুরুত্ব দিতে হবে। শুধু গুরুত্ব পেল না বৃহৎ রাজনৈতিক দলগুলো।

এখন পর্যন্ত মতিগতি দেখে মনে হচ্ছে বিএনপিকে ঠেকাতে সরকারের অনেক আয়োজন। বিএনপি যা বলছে সরকার ঠিক তার উল্টোটা করছে। বিএনপির অপরাধ কী? বিএনপি মুক্তিযোদ্ধা সেক্টর কমান্ডার জিয়াউর রহমানের দল? এ দলের প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক-এটাই কি অপরাধ? এ দলের প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন-এটাই কি বিএনপির অপরাধ? এ দলের বর্তমান চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী-এটাই কি অপরাধ? এ দলের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দাবি করেছেন-এটাই কি বিএনপির অপরাধ? অন্যান্য সমমনা রাজনৈতিক দল, যারা বিএনপির প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছে-এটাই কি তাদের অপরাধ?

দেশবাসী ও বিএনপির জন্য আরও কিছু চমক অপেক্ষা করছে। সরকার সংস্কার করার জন্য অনেক কমিশন গঠন করেছে। সব সংস্কারে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য গঠন করেছে ঐকমত্য কমিশন। এ কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে তৈরি হবে জুলাই সনদ। ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় বিএনপি অনেক বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছে। দিন শেষে দেখা যাবে বিএনপি যেসব বিষয়ে আপত্তি জানাচ্ছে সেগুলো জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত করে বলা হবে, বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এসব বিষয়ে মত দিয়েছে। তখনো দেখা যাবে বিএনপিকে ঠেকানোর সূক্ষ্ম আয়োজন। এখন পর্যন্ত বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন, গণভোট ও গণপরিষদের বিরোধিতা করে আসছে। জুলাই সনদ ঘোষণার পর স্থানীয় সরকার ও গণপরিষদ নির্বাচনের ঘোষণা যদি সরকার দেয় তাহলে অবাক হওয়ার কিছুই থাকবে না। সেই আয়োজনের জন্যই আরও ১০ মাস সময় নিল সরকার। এ ১০ মাসে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বাংলাদেশে ঘটতে পারে। যেসব সম্ভাব্য ঘটনা ঘটতে পারে সবই হবে বিএনপিকে ঠেকানোর নানান আয়োজন। বিএনপিকে ঠেকানোর এজেন্ডায় এখন দীর্ঘদিনের চেনা মিত্ররাও সুর পাল্টে নানান সুরে বাদ্য বাজাচ্ছে। নতুন স্বপ্ন, নতুন ন্যারেটিভ নিয়ে যারা বিপ্লব করেছে তারাও নানান কৌশলে বিএনপিকে ঠেকানোর প্রাণপণ চেষ্টায় লিপ্ত। সরকারের সঙ্গে নতুন-পুরান মিলে যাদের সম্পর্ক রসুনের গোড়ার মতো, তারা সবাই মনে করছে ক্ষমতায় যাওয়ার এখনই শ্রেষ্ঠ সময়। দেশের গণতন্ত্র, জনগণের ভোটাধিকার, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যতটা না মুখ্য বিষয়, তার চেয়ে বড় বিষয় হলো ক্ষমতায় যাওয়া। যারা ক্ষমতায় আছেন তারা সবাই ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে গেছেন। ক্ষমতাসীনদের যারা ক্ষমতার চেয়ারে বসিয়েছেন তারা নিজেদের বড় মাফিয়া হিসেবে ঘোষণা করছেন। এক মাফিয়ার বিদায় হলেও আরেক মাফিয়া যদি নতুন ন্যারেটিভে সারা দেশে জেঁকে বসে, তাহলে যেই লাউ সেই কদুর অবস্থাই হবে। সরকার ইতোমধ্যে ১০ মাস পার করেছে। এপ্রিল ঘোষণায় আরও ১০ মাস হাতে রেখেছে। এখন পর্যন্ত এ সময়ের মধ্যে দেশে দৃশ্যমান কিছুই হয়নি। সব সেক্টরে এখন পর্যন্ত বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে। মব ফ্যাসিজম এখনো দমন করা সম্ভব হচ্ছে না। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ প্রাণ কেন্দ্র বাংলাদেশ সচিবালয় এখনো উত্তপ্ত। ঈদের ছুটির পর সচিবালয়ে কী পরিস্থিতি হবে তা এখনই বলা মুশকিল। তবে এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে খুব সহসা এ উত্তাপ বন্ধ হবে।

বর্ণচোরা শত্রুর চেয়ে প্রকাশ্য শত্রু অনেক নিরাপদ। বিএনপির সামনে এখন প্রকাশ্য শত্রুর অবস্থান পরিষ্কার। প্রকাশ্য শত্রুর সঙ্গে আরও কিছু মিত্রবেশী অপ্রকাশ্য শত্রু আছে যাদের রসুনের গোড়ার মতো একই এজেন্ডা হলো বিএনপি ঠেকানো। এ অবস্থায় বিএনপিকেও নতুন করে ভাবতে হবে। জাতীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের সব নেতা-কর্মীকে জনগণের পাশে থাকতে হবে। দেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে যেভাবে নতুন ষড়যন্ত্র হচ্ছে, তা জনগণকে বোঝাতে হবে। সেই সঙ্গে গড়ে তুলতে হবে দক্ষ ডিজিটাল কর্মী। যারা ফেসবুক-ইউটিউবের মিথ্যা প্রপাগান্ডার জবাব দেবে। ডিজিটাল দুনিয়ায় সত্যটা তুলে ধরবে। ডিজিটাল প্রপাগান্ডা মোকাবিলা করতে না পারলে ভবিষ্যৎ অন্ধকার। বিএনপির বিরুদ্ধে এখনই দেশের ভিতরে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ডিজিটাল দুনিয়ায় ভয়াবহভাবে তৎপরতা শুরু করেছে। দেশি এ চক্রকে নানাভাবে ইন্ধন জোগাচ্ছে বিদেশে অবস্থানকারী কিছু সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকটিভিস্ট। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, বিএনপির বিরুদ্ধে দেশিবিদেশি ডিজিটালযোদ্ধারা তত বেশি সক্রিয় হয়ে উঠবে। সুতরাং এখন থেকেই বিএনপিকে শক্তিশালী ডিজিটাল টিম গড়ে তুলতে হবে। সামনের সময়টা শুধু যে বিএনপির জন্য চ্যালেঞ্জিং তা নয়; বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের পক্ষের সব শক্তির জন্যই ভয়াবহ ও বিপজ্জনক সময় অপেক্ষা করছে। কারণ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যাদের কাম্য ছিল না, বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ড যাদের গর্বিত করতে পারেনি, তারা কখনো স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াকে মনেপ্রাণে মেনে নিতে পারবে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক
রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন