শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

স্যার, শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে? আমার মনে হয় হবে না স্যার। সরকারে যারা আছে তারা দৌড়ানি খাবে। কী যে একটা ছ্যাড়াব্যাড়া অবস্থার মধ্যে পড়ছে দেশ, কিছুই বুঝতে পারতাছি না। বোঝার জন্য আপনের কাছে আসলাম। আমাদের শেরপুরের সাহেব কিন্তু ছাইড়া দিবে না। ১৮ মাসের কথা কিন্তু তিনি বলেছেন। দেখি ১৮ মাস পরে কী হয়! এখন যারা ক্ষমতায় আছে, তাগো মধ্যে বিলাইয়ের স্বভাব দেখা যাইতেছে। নরম বিছানা বা গদি পাইলে বিলাই খুব আরাম করে বসে। বসে থাকতে থাকতে আবার ঘুমাইয়া যায়। ক্ষমতা হইল নরম বিছানা। তারা এখন আরাম পাইছে। তারা জানে নির্বাচিত সরকার আসলে তারা ফিউজ। সেজন্য গড়িমসি করতাছে। শোনা যাইতাছে তারাও নাকি দুর্নীতি করতেছে, ভবিষ্যতে তাদের দুর্নীতি কি প্রকাশ পাইব? রাজনৈতিক দলগুলোর কি কোনো শিক্ষা হইব? আগামী নির্বাচনে যে ডিজিটাল যুদ্ধ হইব সেইটা কি তারা জানে? জুলাই সনদ কি আগেই লেইখ্যা রাখছিল, নাকি সবার সাথে আলোচনা কইরা বানাইছে? এখন যা হইতাছে সব কি নাটক? জুলাই সনদ যারা তৈরি করতাছে তারা কি দেশে থাকব নাকি বিদেশে চইলা যাইব, আসলে তারা কার লোক, তাদের উদ্দেশ্য কী? জনগণের দুর্দশা কি কমব, পিন্ডিপন্থি, দিল্লিপন্থি না হয়ে দেশের মানুষ কি বাংলাদেশপন্থি হইব? আমাদের এ দেশে কি নতুন মৌলবাদের উত্থান হইব- আরও অনেক কথা আছে স্যার। আপনার কাছ থেকে জানার জন্য কিশোরগঞ্জ থেকে আসলাম। মাথার মধ্যে অনেক প্রশ্ন ঘুরপাক খাইতাছে, কোনো জবাব পাই না- এক নিঃশ্বাসে কথাগুলো বললেন কিশোরগঞ্জের হাওর এলাকার মোহাম্মদ মাহতাব উদ্দিন। তার কথাগুলো শুনে আমিও কতক্ষণ স্তব্ধ হয়ে বসে থাকলাম। মাহতাবের মুখের দিকে ব্ল্যাংক লুক দিয়ে তাকিয়ে রইলাম। আর মনে মনে ভাবলাম, এসব প্রশ্নের আদৌ কোনো উত্তর কি আমার জানা আছে?

মাহতাব উদ্দিন হলেন আমার লেখার একজন পাঠক এবং আমার টকশোর দর্শক। লেখা নিয়ে প্রতি বৃহস্পতিবারই তিনি ফোন করেন। মতামত দেন। কোনো লেখায় কোনো শব্দচয়নে যথাশব্দ ব্যবহার না করলে তার খুব মন খারাপ হয়। তিনি খুব বেশি প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া করেননি। ১৯৯০ সালে এইচএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সংসারের টানাপোড়েনে পড়তে পারেন না। পরীক্ষার আগে পিতার মৃত্যুর কারণে সংসারের হাল ধরতে হয়েছিল। তাই বলে পড়া বন্ধ হয়নি। টাকা জমিয়ে কিনছেন নানানরকম বই। বিয়েশাদি করেননি। স্যার, শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে? আমার মনে হয় হবে না স্যার।এখন ছোট একটি ব্যবসা করেন। ওই ব্যবসার আয় দিয়ে নিজে চলেন। খুব গোপনে চারজন গরিব শিক্ষার্থীকে লেখাপড়ার খরচ দেন আর শুধু বই কেনেন। বই তার নেশা। এখন তার সংগ্রহে অনেক বই। প্রতি মাসে কমপক্ষে দুটি বই কেনেন এবং পড়েন। বেশি দাম দিয়ে নতুন বই কিনতে না পারলে ফুটপাত থেকে পুরোনো বই কেনেন। দুই মাস পরপর ঢাকায় আসেন ফুটপাত থেকে বই কিনতে। রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান, পরিবেশ, তথ্যপ্রযুক্তি, সক্রেটিস, অ্যারিস্টটল, কার্ল মার্কস, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, শামসুর রাহমান, আল মাহমুদসহ অনেক বিষয়েই মাহতাব কথা বলতে পারেন। তার গানের কণ্ঠও ভালো। সুন্দর আবৃত্তিও করতে পারেন। তিনি আঞ্চলিক ভাষায়ও কথা বলেন, আবার সুন্দর শুদ্ধ উচ্চারণেও কথা বলতে পারেন। মাহতাবের সঙ্গে কথা বলার আনন্দ হলো-তিনি নিজেই প্রশ্ন করেন আবার নিজেই তথ্যনির্ভর উত্তরও দেন। তার প্রাতিষ্ঠানিক সার্টিফিকেট না থাকলেও তিনি একজন পড়ুয়া ও জ্ঞানী মানুষ। দেশ-দুনিয়ার খবর রাখেন। মাহতাব একজন আলোকিত মানুষ।

আমি তাকে প্রশ্ন করলাম-আপনার কেন মনে হলো নির্বাচন হবে না? কেন মনে হলো সরকারে যারা আছে তারা দৌড়ানি খাবে? উত্তরে মাহতাব নিজের মতো করে বলতে শুরু করলেন। বললেন, ‘স্যার, আমার ধারণাই সত্য হইব। আমরা বাংলাদেশের ইতিহাসের দিকে যদি তাকাই তাইলে দেখব দেশকে সোনার বাংলা করার জন্য দুইটা লোক সুবর্ণ সুযোগ পাইছিলেন। একজন হইলেন শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্যজন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কিন্তু স্বজনপ্রীতির কারণে দুইজনই ব্যর্থ হইছেন। একজন পুরোপুরি ব্যর্থ। আরেকজন ব্যর্থ হওয়ার পথে। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি শেখ মুজিব স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করে যা বলতেন, তাই হইত। তখন তার পক্ষে সবই করা এবং করানো সম্ভব ছিল। কিন্তু তিনি তা করেন নাই। তিনি তার ভাগিনা শেখ ফজলুল হক মণির পক্ষ লওয়ার কারণে ছাত্রলীগ দুই ভাগ হইছিল। সেইখান থেইক্কা ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর জাসদের জন্ম হইল। তারপর তিনি কোনো কিছুই আর সামাল দিতে পারেননি। হাজার হাজার মেধাবী, শিক্ষিত তরুণ দল বাইন্দা জাসদে যোগ দিল। এক জাসদকে সামাল দিতেই শেখ মুজিব সরকার অস্থির হইয়া গেল। একই স্বজনপ্রীতির কারণে সরাইয়া দেওয়া হইল তাজউদ্দীন আহমদকে। শেখ মুজিব তার কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করলেন যে, নেতা হওয়া আর রাষ্ট্র পরিচালনার সক্ষমতা এক নয়। একই রকম স্বজনপ্রীতিতে ডুইব্বা গেলেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে এবং দেশবাসীর অকুণ্ঠ ভালোবাসা লইয়া তিনি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন। কিন্তু ছাত্রদের ঋণের বদলা দিতে গিয়া তিনি তাগো ক্ষমতার ভাগ দিলেন। সরকারের বিভিন্ন স্তরে তাগো প্রতিনিধি নিয়োগ দিলেন এবং তার পরোক্ষ-প্রত্যক্ষ সমর্থনে ছাত্ররা তৈরি করল নতুন দল এনসিপি। জাসদ গঠন এবং এনসিপি গঠনের মইধ্যে অনেক মিল আছে। কর্মকাণ্ডেও অনেক মিল। এই দলটি গঠনের পর থেইক্কা সরকার পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। নতুন দলটির রেজিস্ট্রি রাজনৈতিক না হইলেও তারাই এখন সরকারের নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতাছে। এমনকি জুলাই সনদও তাদের দাবির ফসল। অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অবিশ্বাস-বিভাজন তৈরি হইছে সেটাও সরকারের স্বজনপ্রীতির কারণেই হইছে। সরকার এখন নানা চাপে নির্বাচনের প্রস্তুতির কথা বলতাছে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে যদি নির্বাচন হয়, তাইলে বিদায় হবে বর্তমান ব্যবস্থা। সুতরাং মনে হইতেছে এখনই তারা ফিরে যাইতে চাইবে না। নির্বাচন নির্বাচন খেলা খেইল্লা শেষ পর্যন্ত কোনো এক উসিলায় হয়তো নির্বাচন না-ও দিতে পারে।’

আপনি বলছিলেন এখন যারা ক্ষমতায় তারা নাকি দুর্নীতি করছে, এ তথ্য কীভাবে জানেন? প্রশ্নটি শুনে একটু মুচকি হেসে মাহতাব বললেন, স্যার, আমি তো আপনার কাছ থেইক্কা সবকিছু জানতে আইছি। এ কথা বলেই চায়ে লম্বা একটা চুমুক দিলেন। তারপর স্বভাবসুলভভাবে আবার বলতে শুরু করলেন, ‘স্যার, দুর্নীতি বা অসৎ কাজ হইল ধোঁয়ার মতো। আপনি যত চেষ্টাই করেন, ধোঁয়া চাইপ্পা রাখতে পারবেন না। যারা এখন ক্ষমতায় আছে এবং তাদের আশীর্বাদপুষ্ট রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী কে কোথায় কী করতাছে তা দেশের অনেক মানুষই জানে। এখন অনেকেই অনেক কিছু দেখছে, কেউ রেকর্ড রাখতাছে, কেউ চোখে দেখতাছে। নির্বাচনের পর সরকার পরিবর্তন হইলে দেখতে পাইবেন কত খবর বের হয় আর কত মামলা হয়। আমার প্রশ্ন হইল-তাদের দুর্নীতির বিচার হইবে, নাকি তারা ক্ষমতা ছাড়ার আগে দায়মুক্তি নেওয়ার ব্যবস্থা করবে?’ আপনার কী মনে হয়? প্রশ্নের উত্তরে খুব সংক্ষেপে উত্তর দিলেন মাহতাব। শুধু বললেন, ‘তারা দৌড়ানি খাইব। সবুর করেন।’

ডিজিটাল যুদ্ধটা কী মাহতাব সাহেব? তার কাছ থেকে জানার জন্য প্রশ্ন করলাম। প্রশ্ন শুনে পকেট থেকে একটি স্যামসাং অ্যান্ড্র্রয়েড ফোন বের করলেন। তারপর ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এক্স হ্যান্ডেল, হোয়াটসঅ্যাপে তার অ্যাকাউন্টগুলো দেখালেন। তার অ্যাকাউন্টগুলো একেকটি একেক নামে। সবকটিতেই তিনি খুব সক্রিয়। তিনি বললেন, ‘আগামী নির্বাচন যখনই হয় তখন যুদ্ধটা হইব ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে। নানা প্রযুক্তি ব্যবহার কইরা প্রচার-অপপ্রচার হইব। মিথ্যা ও অপপ্রচারে মানুষ পাগল হইয়া যাইব। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় বৈষম্যবিরোধী নামে কিছু মানুষ, এনসিপির নেতা-কর্মী এবং জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা খুব সক্রিয়। ডিজিটাল জগতের সবচেয়ে ভয়াবহ দিক হইল অসহিষ্ণুতা। যে ভাষায় একজন আর একজনকে গালাগাল করে তা ভাবা যায় না। মনে হয় যেন একেকজন গালাগাল শেখানোর কোচিং সেন্টার খুইল্লা বসেছে। এটা না হয়ে সবাই যদি ভদ্রোচিতভাবে কথা বলত তাইলে ভালো হইত। আমরা যত বেশি প্রযুক্তিনির্ভর হচ্ছি, তত বেশি অসভ্য হচ্ছি। খুব আফসোস লাগে স্যার।’

মাহতাব আরও অনেক প্রশ্ন করেছেন, আরও অনেক কথা বলেছেন। তার প্রশ্ন শুনে আমি অবাক হয়েছি। তার জিজ্ঞাসায় আমার লেখার অনেক প্রভাব আছে, সেটাও বুঝতে পারছিলাম। একজন সাধারণ অথচ সচেতন মানুষ দেশ নিয়ে কত কিছু ভাবছেন। আর দেশ যাদের হাতে তারা কী ভাবছেন? তার প্রশ্নগুলোই এখন দেশের সাধারণ মানুষের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। তিনি যেন আমজনতারই প্রতিনিধি। তার অনেক প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার মতো সক্ষমতা আমার নেই। জানলেও এ মুহূর্তে অনেক প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। তবে মাহতাবের কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। তার জানার আগ্রহ অনেক বেশি। দেশ নিয়ে তার ভাবনা সত্যি প্রশংসনীয়।

বিদায় নেওয়ার আগে মাহতাব বললেন, ‘স্যার এতক্ষণ তো দেশ-দুনিয়া নিয়ে অনেক কথা বললাম। এখন আপনাকে দুইটা কথা বলতে চাই। কিছু মনে কইরেন না। সারা দিন তো অনেক চাপের মইধ্যে থাকেন। নিশ্চয় ধর্মকর্ম করেন। নামাজ-রোজা করেন। তার পরেও সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করতে তিনটি গান মাঝেমইধ্যে শুনবেন। মন ভালো হইয়া যাইব। একটি হইল রবীন্দ্রসংগীত “আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে, দেখতে আমি পাইনি, তোমায় দেখতে আমি পাইনি”। আরেকটি হইল নজরুলগীতি “খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে। প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু নিরজনে”। আর যদি আধ্যাত্মিক বাউল গান শুনতে মন চায় তাইলে শুনবেন “নদী ভরা ঢেউ, বোঝ না তো কেউ, কেন মায়ার তরী বাও বাও গো-”।’ এ গানের লাইন সুর করে গেয়ে বিদায় নেওয়ার জন্য মাহতাব আমার দিকে হাত বাড়ালেন। বিদায় দেওয়ার জন্য আমিও হাত বাড়িয়ে দিলাম। বললাম, ভালো থাকবেন। জবাবে মাহতাব একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে শুধু একটু হাসলেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় হত্যা মামলার ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলার ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি
গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা