শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

স্যার, শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে? আমার মনে হয় হবে না স্যার। সরকারে যারা আছে তারা দৌড়ানি খাবে। কী যে একটা ছ্যাড়াব্যাড়া অবস্থার মধ্যে পড়ছে দেশ, কিছুই বুঝতে পারতাছি না। বোঝার জন্য আপনের কাছে আসলাম। আমাদের শেরপুরের সাহেব কিন্তু ছাইড়া দিবে না। ১৮ মাসের কথা কিন্তু তিনি বলেছেন। দেখি ১৮ মাস পরে কী হয়! এখন যারা ক্ষমতায় আছে, তাগো মধ্যে বিলাইয়ের স্বভাব দেখা যাইতেছে। নরম বিছানা বা গদি পাইলে বিলাই খুব আরাম করে বসে। বসে থাকতে থাকতে আবার ঘুমাইয়া যায়। ক্ষমতা হইল নরম বিছানা। তারা এখন আরাম পাইছে। তারা জানে নির্বাচিত সরকার আসলে তারা ফিউজ। সেজন্য গড়িমসি করতাছে। শোনা যাইতাছে তারাও নাকি দুর্নীতি করতেছে, ভবিষ্যতে তাদের দুর্নীতি কি প্রকাশ পাইব? রাজনৈতিক দলগুলোর কি কোনো শিক্ষা হইব? আগামী নির্বাচনে যে ডিজিটাল যুদ্ধ হইব সেইটা কি তারা জানে? জুলাই সনদ কি আগেই লেইখ্যা রাখছিল, নাকি সবার সাথে আলোচনা কইরা বানাইছে? এখন যা হইতাছে সব কি নাটক? জুলাই সনদ যারা তৈরি করতাছে তারা কি দেশে থাকব নাকি বিদেশে চইলা যাইব, আসলে তারা কার লোক, তাদের উদ্দেশ্য কী? জনগণের দুর্দশা কি কমব, পিন্ডিপন্থি, দিল্লিপন্থি না হয়ে দেশের মানুষ কি বাংলাদেশপন্থি হইব? আমাদের এ দেশে কি নতুন মৌলবাদের উত্থান হইব- আরও অনেক কথা আছে স্যার। আপনার কাছ থেকে জানার জন্য কিশোরগঞ্জ থেকে আসলাম। মাথার মধ্যে অনেক প্রশ্ন ঘুরপাক খাইতাছে, কোনো জবাব পাই না- এক নিঃশ্বাসে কথাগুলো বললেন কিশোরগঞ্জের হাওর এলাকার মোহাম্মদ মাহতাব উদ্দিন। তার কথাগুলো শুনে আমিও কতক্ষণ স্তব্ধ হয়ে বসে থাকলাম। মাহতাবের মুখের দিকে ব্ল্যাংক লুক দিয়ে তাকিয়ে রইলাম। আর মনে মনে ভাবলাম, এসব প্রশ্নের আদৌ কোনো উত্তর কি আমার জানা আছে?

মাহতাব উদ্দিন হলেন আমার লেখার একজন পাঠক এবং আমার টকশোর দর্শক। লেখা নিয়ে প্রতি বৃহস্পতিবারই তিনি ফোন করেন। মতামত দেন। কোনো লেখায় কোনো শব্দচয়নে যথাশব্দ ব্যবহার না করলে তার খুব মন খারাপ হয়। তিনি খুব বেশি প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া করেননি। ১৯৯০ সালে এইচএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সংসারের টানাপোড়েনে পড়তে পারেন না। পরীক্ষার আগে পিতার মৃত্যুর কারণে সংসারের হাল ধরতে হয়েছিল। তাই বলে পড়া বন্ধ হয়নি। টাকা জমিয়ে কিনছেন নানানরকম বই। বিয়েশাদি করেননি। স্যার, শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে? আমার মনে হয় হবে না স্যার।এখন ছোট একটি ব্যবসা করেন। ওই ব্যবসার আয় দিয়ে নিজে চলেন। খুব গোপনে চারজন গরিব শিক্ষার্থীকে লেখাপড়ার খরচ দেন আর শুধু বই কেনেন। বই তার নেশা। এখন তার সংগ্রহে অনেক বই। প্রতি মাসে কমপক্ষে দুটি বই কেনেন এবং পড়েন। বেশি দাম দিয়ে নতুন বই কিনতে না পারলে ফুটপাত থেকে পুরোনো বই কেনেন। দুই মাস পরপর ঢাকায় আসেন ফুটপাত থেকে বই কিনতে। রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান, পরিবেশ, তথ্যপ্রযুক্তি, সক্রেটিস, অ্যারিস্টটল, কার্ল মার্কস, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, শামসুর রাহমান, আল মাহমুদসহ অনেক বিষয়েই মাহতাব কথা বলতে পারেন। তার গানের কণ্ঠও ভালো। সুন্দর আবৃত্তিও করতে পারেন। তিনি আঞ্চলিক ভাষায়ও কথা বলেন, আবার সুন্দর শুদ্ধ উচ্চারণেও কথা বলতে পারেন। মাহতাবের সঙ্গে কথা বলার আনন্দ হলো-তিনি নিজেই প্রশ্ন করেন আবার নিজেই তথ্যনির্ভর উত্তরও দেন। তার প্রাতিষ্ঠানিক সার্টিফিকেট না থাকলেও তিনি একজন পড়ুয়া ও জ্ঞানী মানুষ। দেশ-দুনিয়ার খবর রাখেন। মাহতাব একজন আলোকিত মানুষ।

আমি তাকে প্রশ্ন করলাম-আপনার কেন মনে হলো নির্বাচন হবে না? কেন মনে হলো সরকারে যারা আছে তারা দৌড়ানি খাবে? উত্তরে মাহতাব নিজের মতো করে বলতে শুরু করলেন। বললেন, ‘স্যার, আমার ধারণাই সত্য হইব। আমরা বাংলাদেশের ইতিহাসের দিকে যদি তাকাই তাইলে দেখব দেশকে সোনার বাংলা করার জন্য দুইটা লোক সুবর্ণ সুযোগ পাইছিলেন। একজন হইলেন শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্যজন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কিন্তু স্বজনপ্রীতির কারণে দুইজনই ব্যর্থ হইছেন। একজন পুরোপুরি ব্যর্থ। আরেকজন ব্যর্থ হওয়ার পথে। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি শেখ মুজিব স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করে যা বলতেন, তাই হইত। তখন তার পক্ষে সবই করা এবং করানো সম্ভব ছিল। কিন্তু তিনি তা করেন নাই। তিনি তার ভাগিনা শেখ ফজলুল হক মণির পক্ষ লওয়ার কারণে ছাত্রলীগ দুই ভাগ হইছিল। সেইখান থেইক্কা ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর জাসদের জন্ম হইল। তারপর তিনি কোনো কিছুই আর সামাল দিতে পারেননি। হাজার হাজার মেধাবী, শিক্ষিত তরুণ দল বাইন্দা জাসদে যোগ দিল। এক জাসদকে সামাল দিতেই শেখ মুজিব সরকার অস্থির হইয়া গেল। একই স্বজনপ্রীতির কারণে সরাইয়া দেওয়া হইল তাজউদ্দীন আহমদকে। শেখ মুজিব তার কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করলেন যে, নেতা হওয়া আর রাষ্ট্র পরিচালনার সক্ষমতা এক নয়। একই রকম স্বজনপ্রীতিতে ডুইব্বা গেলেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে এবং দেশবাসীর অকুণ্ঠ ভালোবাসা লইয়া তিনি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন। কিন্তু ছাত্রদের ঋণের বদলা দিতে গিয়া তিনি তাগো ক্ষমতার ভাগ দিলেন। সরকারের বিভিন্ন স্তরে তাগো প্রতিনিধি নিয়োগ দিলেন এবং তার পরোক্ষ-প্রত্যক্ষ সমর্থনে ছাত্ররা তৈরি করল নতুন দল এনসিপি। জাসদ গঠন এবং এনসিপি গঠনের মইধ্যে অনেক মিল আছে। কর্মকাণ্ডেও অনেক মিল। এই দলটি গঠনের পর থেইক্কা সরকার পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। নতুন দলটির রেজিস্ট্রি রাজনৈতিক না হইলেও তারাই এখন সরকারের নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতাছে। এমনকি জুলাই সনদও তাদের দাবির ফসল। অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অবিশ্বাস-বিভাজন তৈরি হইছে সেটাও সরকারের স্বজনপ্রীতির কারণেই হইছে। সরকার এখন নানা চাপে নির্বাচনের প্রস্তুতির কথা বলতাছে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে যদি নির্বাচন হয়, তাইলে বিদায় হবে বর্তমান ব্যবস্থা। সুতরাং মনে হইতেছে এখনই তারা ফিরে যাইতে চাইবে না। নির্বাচন নির্বাচন খেলা খেইল্লা শেষ পর্যন্ত কোনো এক উসিলায় হয়তো নির্বাচন না-ও দিতে পারে।’

আপনি বলছিলেন এখন যারা ক্ষমতায় তারা নাকি দুর্নীতি করছে, এ তথ্য কীভাবে জানেন? প্রশ্নটি শুনে একটু মুচকি হেসে মাহতাব বললেন, স্যার, আমি তো আপনার কাছ থেইক্কা সবকিছু জানতে আইছি। এ কথা বলেই চায়ে লম্বা একটা চুমুক দিলেন। তারপর স্বভাবসুলভভাবে আবার বলতে শুরু করলেন, ‘স্যার, দুর্নীতি বা অসৎ কাজ হইল ধোঁয়ার মতো। আপনি যত চেষ্টাই করেন, ধোঁয়া চাইপ্পা রাখতে পারবেন না। যারা এখন ক্ষমতায় আছে এবং তাদের আশীর্বাদপুষ্ট রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী কে কোথায় কী করতাছে তা দেশের অনেক মানুষই জানে। এখন অনেকেই অনেক কিছু দেখছে, কেউ রেকর্ড রাখতাছে, কেউ চোখে দেখতাছে। নির্বাচনের পর সরকার পরিবর্তন হইলে দেখতে পাইবেন কত খবর বের হয় আর কত মামলা হয়। আমার প্রশ্ন হইল-তাদের দুর্নীতির বিচার হইবে, নাকি তারা ক্ষমতা ছাড়ার আগে দায়মুক্তি নেওয়ার ব্যবস্থা করবে?’ আপনার কী মনে হয়? প্রশ্নের উত্তরে খুব সংক্ষেপে উত্তর দিলেন মাহতাব। শুধু বললেন, ‘তারা দৌড়ানি খাইব। সবুর করেন।’

ডিজিটাল যুদ্ধটা কী মাহতাব সাহেব? তার কাছ থেকে জানার জন্য প্রশ্ন করলাম। প্রশ্ন শুনে পকেট থেকে একটি স্যামসাং অ্যান্ড্র্রয়েড ফোন বের করলেন। তারপর ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এক্স হ্যান্ডেল, হোয়াটসঅ্যাপে তার অ্যাকাউন্টগুলো দেখালেন। তার অ্যাকাউন্টগুলো একেকটি একেক নামে। সবকটিতেই তিনি খুব সক্রিয়। তিনি বললেন, ‘আগামী নির্বাচন যখনই হয় তখন যুদ্ধটা হইব ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে। নানা প্রযুক্তি ব্যবহার কইরা প্রচার-অপপ্রচার হইব। মিথ্যা ও অপপ্রচারে মানুষ পাগল হইয়া যাইব। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় বৈষম্যবিরোধী নামে কিছু মানুষ, এনসিপির নেতা-কর্মী এবং জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা খুব সক্রিয়। ডিজিটাল জগতের সবচেয়ে ভয়াবহ দিক হইল অসহিষ্ণুতা। যে ভাষায় একজন আর একজনকে গালাগাল করে তা ভাবা যায় না। মনে হয় যেন একেকজন গালাগাল শেখানোর কোচিং সেন্টার খুইল্লা বসেছে। এটা না হয়ে সবাই যদি ভদ্রোচিতভাবে কথা বলত তাইলে ভালো হইত। আমরা যত বেশি প্রযুক্তিনির্ভর হচ্ছি, তত বেশি অসভ্য হচ্ছি। খুব আফসোস লাগে স্যার।’

মাহতাব আরও অনেক প্রশ্ন করেছেন, আরও অনেক কথা বলেছেন। তার প্রশ্ন শুনে আমি অবাক হয়েছি। তার জিজ্ঞাসায় আমার লেখার অনেক প্রভাব আছে, সেটাও বুঝতে পারছিলাম। একজন সাধারণ অথচ সচেতন মানুষ দেশ নিয়ে কত কিছু ভাবছেন। আর দেশ যাদের হাতে তারা কী ভাবছেন? তার প্রশ্নগুলোই এখন দেশের সাধারণ মানুষের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। তিনি যেন আমজনতারই প্রতিনিধি। তার অনেক প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার মতো সক্ষমতা আমার নেই। জানলেও এ মুহূর্তে অনেক প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। তবে মাহতাবের কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। তার জানার আগ্রহ অনেক বেশি। দেশ নিয়ে তার ভাবনা সত্যি প্রশংসনীয়।

বিদায় নেওয়ার আগে মাহতাব বললেন, ‘স্যার এতক্ষণ তো দেশ-দুনিয়া নিয়ে অনেক কথা বললাম। এখন আপনাকে দুইটা কথা বলতে চাই। কিছু মনে কইরেন না। সারা দিন তো অনেক চাপের মইধ্যে থাকেন। নিশ্চয় ধর্মকর্ম করেন। নামাজ-রোজা করেন। তার পরেও সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করতে তিনটি গান মাঝেমইধ্যে শুনবেন। মন ভালো হইয়া যাইব। একটি হইল রবীন্দ্রসংগীত “আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে, দেখতে আমি পাইনি, তোমায় দেখতে আমি পাইনি”। আরেকটি হইল নজরুলগীতি “খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে। প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু নিরজনে”। আর যদি আধ্যাত্মিক বাউল গান শুনতে মন চায় তাইলে শুনবেন “নদী ভরা ঢেউ, বোঝ না তো কেউ, কেন মায়ার তরী বাও বাও গো-”।’ এ গানের লাইন সুর করে গেয়ে বিদায় নেওয়ার জন্য মাহতাব আমার দিকে হাত বাড়ালেন। বিদায় দেওয়ার জন্য আমিও হাত বাড়িয়ে দিলাম। বললাম, ভালো থাকবেন। জবাবে মাহতাব একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে শুধু একটু হাসলেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
সর্বশেষ খবর
জুলাই-আগস্ট  স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই-আগস্ট  স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আর দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে
বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আর দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

'বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে বৈষম্য থাকবেনা'
'বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে বৈষম্য থাকবেনা'

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?
হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?

২০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অক্টোবরে আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প
অক্টোবরে আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে মদ ও ইয়াবা উদ্ধার আটক ১
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে মদ ও ইয়াবা উদ্ধার আটক ১

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১
সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে মাদক মামলায় ৪ জনের কারাদণ্ড
মেহেরপুরে মাদক মামলায় ৪ জনের কারাদণ্ড

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে গুলি উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটকে পুড়িয়ে হত্যায় সুইডিশ নাগরিকের যাবজ্জীবন
পাইলটকে পুড়িয়ে হত্যায় সুইডিশ নাগরিকের যাবজ্জীবন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়ায় ৩৯ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সিংড়ায় ৩৯ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের নামে ২৫০ কোটির রাজপ্রাসাদ বানালেন রণবীর-আলিয়া
মেয়ের নামে ২৫০ কোটির রাজপ্রাসাদ বানালেন রণবীর-আলিয়া

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১
সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেফতার
টেকনাফে ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট
উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাঋণ ২০ শতাংশ মওকুফ করছে অস্ট্রেলিয়া
শিক্ষাঋণ ২০ শতাংশ মওকুফ করছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবদল নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি
বগুড়ায় যুবদল নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে পলিথিন ব্যাগ বন্ধে সচেতনতা কার্যক্রম
কক্সবাজারে পলিথিন ব্যাগ বন্ধে সচেতনতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় করোনায় ১০ দিনে ৪ জনের মৃত্যু
খুলনায় করোনায় ১০ দিনে ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল
রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়