শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫১, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

► আশুলিয়ায় জীবিত ও মৃত ব্যক্তিকে পোড়ানোর ঘটনা চরম অমানবিকতা ► সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের বিচারও করা যাবে ট্রাইব্যুনালে ► আমার রাইফেল কেড়ে নিয়ে সুজনকে দেন এডিসি স্যার, কনস্টেবল অজয়ের জবানবন্দি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, পৃথিবীর ইতিহাসে অনেক স্বৈরাচার পালিয়ে গেছে। আমরা বাংলাদেশে দেখেছি শুধু স্বৈরাচার পালিয়েই শুধু যায়নি, তার ৩০০ এমপি, তার মন্ত্রিসভা, পুলিশ বাহিনী, দলীয় নেতা-কর্মী এমনকি মসজিদের ইমাম এবং নিজেদেরকে শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ বলে দাবি করা উচ্চ আদালতের বিচারকরাও পালিয়েছেন। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের সময় ঢাকার আশুলিয়ায় ছয়জন আন্দোলনকারীর লাশ পোড়ানোর ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-২ এ গতকাল সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন চিফ প্রসিকিউটর। সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে এই মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হলো। আজ এই মামলায় প্রথম সাক্ষ্যগ্রহণ হবে।

সশস্ত্র বাহিনীর কোনো সদস্য মানবতাবিরোধী অপরাধ করলে তার বিচার শুধু আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হবে। এ ধরনের অপরাধের বিচার কোনো অভ্যন্তরীণ সামরিক আদালত বা দেশের প্রচলিত ফৌজদারি আদালতেও সম্ভব নয় বলে গণমাধ্যমকর্মীদের গতকাল জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর। চিফ প্রসিকিউটর বলেন, গত বছর ৫ আগস্ট আশুলিয়া থানার সামনে গুলি চালিয়ে ছাত্র-জনতাকে আহত ও হত্যার পর জীবিত ও মৃতদের লাশ পুলিশের ভ্যানে পোড়ানো হয়েছিল শুধু আলামত ধ্বংস বা অন্যদের ওপর দায় চাপানোর উদ্দেশ্যে। তদন্তে পাওয়া গেছে, আগুনের তীব্রতা আরও বাড়ানোর জন্য জ্বলন্ত লাশের ওপর আসামিরা শুকনো কাঠের টুকরো নিক্ষেপ করে। একজন আসামি তার হাতে থাকা জ্বলন্ত সিগারেট ওই আগুনে নিক্ষেপ করে। মানবতা কোন পর্যায়ে পৌঁছালে একজন মানুষ ছয়জন মানুষের ওপর জ্বলন্ত আগুনে সিগারেট বা শুকনা কাঠের জ্বালানি নিক্ষেপ করতে পারে। চিফ প্রসিকিউটর তাজুল বলেন, বিশ্বের দেশে দেশে ফ্যাসিস্টদের জন্ম হয়েছে। এডলফ হিটলার, মুসোলিনি, ফ্রান্সিসকো ফ্রাঙ্কো, পিনোশে, মার্কোসের নাম শুনেছি। এসব ফ্যাসিস্ট এবং স্বৈরশাসকদের অনেকেই বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন। এই ফ্যাসিস্টদের তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন শেখ হাসিনা ওয়াজেদ। আমরা তার দোসরদের বিরুদ্ধেই এই ট্রাইব্যুনালের কাছে ন্যায়বিচার প্রার্থনা করছি। এই মামলায় মোট আসামি ১৬ জন। তাদের মধ্যে ৮ আসামি গ্রেপ্তার আছেন। গ্রেপ্তাররা হলেন- সাভার সার্কেলের সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শহিদুল ইসলাম, ঢাকা জেলার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবদুল্লাহিল কাফী, ঢাকা জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) সাবেক পরিদর্শক মো. আরাফাত হোসেন, আশুলিয়া থানার সাবেক উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুল মালেক, আরাফাত উদ্দীন, কামরুল হাসান, শেখ আবজালুল হক ও সাবেক কনস্টেবল মুকুল চোকদার।

সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের বিচারও করা যাবে ট্রাইব্যুনালে : এদিন ট্রাইব্যুনাল চিফ প্রসিকিউটরের কাছে জানতে চান, ডিফেন্সের (সশস্ত্র বাহিনী) উচ্চ পদে যাঁরা রয়েছেন, তাদের বিচার এই ট্রাইব্যুনালে হবে, নাকি অন্য কোনো আদালতে হবে? জবাবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩-এর বিভিন্ন ধারা-উপধারা তুলে ধরে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘এই বিতর্ক অহেতুক, অপ্রাসঙ্গিক। মূলত আইনটি তৈরিই করা হয়েছিল এ অপরাধে যুক্ত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের বিচার করার জন্য। এর মধ্যে আইনটি সংশোধন করে আরও কিছু বিষয় যুক্ত করা হয়েছে।’ পরে ট্রাইব্যুনাল থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের তাজুল ইসলাম বলেন, এই আইন এতটাই স্পষ্ট যে, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের বিচার করার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো সুযোগ নেই। আইনের প্রতিটি ধারা-উপধারায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে, এই আইন আর্মড ও অক্সিলিয়ারি ফোর্সের (সশস্ত্র ও সহযোগী বাহিনীর) বিচারের জন্য।

আমার রাইফেল কেড়ে নিয়ে সুজনকে দেন এডিসি স্যার : ‘এডিসি আখতার (রমনা জোনের সাবেক এডিসি শাহ আলম মো. আখতারুল ইসলাম) স্যার আমাদের সবাইকে ছাত্র-জনতার ওপর গুলিবর্ষণের নির্দেশ দেন। আমি গুলি করতে চাইনি। এ সময় আখতার স্যার আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে আমার হাতে থাকা চায়নিজ রাইফেল ও ৪০ রাউন্ড গুলি কেড়ে নিয়ে কনস্টেবল সুজনের হাতে দেন। কনস্টেবল সুজন, ইমাজ, নাসিরুল ছাত্র-জনতাকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করতে থাকে। আমি পাশে দাঁড়িয়ে তাদেরকে গুলি করতে দেখি।’

পাশে থাকা আন্দোলনকারীর বুকের বাম পাশে গুলি লাগে : শিক্ষার্থী সৌরভ আহমেদ তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘৫ আগস্ট সকালে মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে আমার রায়সাহেব বাজারের মেস থেকে বের হয়ে চানখাঁরপুল এলাকায় যাই। আমরা বহুসংখ্যক আন্দোলনকারী শহীদ মিনারের দিকে যাওয়ার সময় বার্ন ইনস্টিটিউটের সামনে পৌঁছালে পুলিশ আমাদের লক্ষ্য করে টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ, রাবার বুলেট ও গুলি ছুড়তে থাকে। এ সময় আমরা ছত্রভঙ্গ হয়ে বিভিন্ন গলিতে আশ্রয় নিই। পুলিশের তীব্র গুলির মুখে আমিসহ আরও অনেকে ১নং নবাবকাটারা রোডে আশ্রয় নিই। সেখানে পুলিশের গুলিতে অনেক আন্দোলনকারী আহত হয়।’

আমার হাত থেকে চায়নিজ রাইফেল কেড়ে নেন এডিসি আখতারুল স্যার : ২০২৩ সালে কনস্টেবল পদে পুলিশে যোগদান করা অজয় ঘোষ গত বছর ৫ আগস্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন রাজধানীর চানখাঁরপুল এলাকায়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ দেওয়া জবানবন্দিতে অজয় ঘোষ জানান, ১৩ এপিবিএন উত্তরা থেকে শাহবাগ থানায় আনা হয়েছিল তাদের।

এডিসি আখতারুলের নির্দেশে শহীদ মিনারে সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার শেল নিক্ষেপ ও ফাঁকা গুলি করে আন্দোলনরত ব্যক্তিদের ছত্রভঙ্গ করা হয় জানিয়ে জবানবন্দিতে অজয় ঘোষ বলেন, ‘আনুমানিক সাড়ে ১০টার দিকে আমরা চানখাঁরপুল চৌরাস্তার মোড়ে অবস্থান নেই। তখন অলিগলিতে হাজার হাজার ছাত্র-জনতার ভিড় ছিল। তারা শহীদ মিনারের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করছিল।’ তিনি বলেন, ‘এডিসি আখতার স্যার আমাদের সবাইকে ছাত্র-জনতার ওপর গুলিবর্ষণের নির্দেশ দেয়। আমি গুলি করতে চাইনি। আক্তার স্যার আমাকে ... বলে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে। আরও বলেন, সরকারি বেতন-রেশন খাস না, গুলি করবি না কেন? পরে এডিসি আখতার স্যার আমার হাতে থাকা চায়নিজ রাইফেল ও ৪০ রাউন্ড গুলি কেড়ে নিয়ে কনস্টেবল সুজনের হাতে দেয়। সুজনের হাতে থাকা ঢাল লাঠি আমার হাতে দেয়। কনস্টেবল সুজন, ইমাজ, নাসিরুল মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার, নাজিমুদ্দিন রোড, নবাবকাটারা, বকশীবাজার মোড়ে অবস্থানরত ছাত্র-জনতাকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করতে থাকে। আমি পাশে দাঁড়িয়ে তাদের গুলি করতে দেখি। পরে জানতে পারি সেখানে ছয় থেকে সাতজন আন্দোলনকারী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন।’

ডিএমপি কমিশনার হাবিব গুলির নির্দেশ দেন : ১৩ এপিবিএনের নায়েক আবদুর রহমানও গত বছর ৫ আগস্ট রাজধানীর চানখাঁরপুল এলাকায় দায়িত্বরত ছিলেন। তিনি তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর ৫ আগস্ট ভোর ৫টার দিকে ২০ জনের দল নিয়ে শাহবাগ থানায় রিপোর্ট করলে অফিসার ইন চার্জ আমাদের জানান, ডিএমপির পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান হাবিব, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী আন্দোলনকারীদের ওপর সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগ ও গুলি করার নির্দেশ দিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দরজা ভেঙে উদ্ধার একই পরিবারের তিনজনের লাশ
দরজা ভেঙে উদ্ধার একই পরিবারের তিনজনের লাশ
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চারজনের লাশ উদ্ধার
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চারজনের লাশ উদ্ধার
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
সর্বশেষ খবর
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা
ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা

নগর জীবন

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন