শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৯, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়

পৃথিবীতে এরকম বহু দেশ আছে যেসব দেশের সংবিধানে সুন্দর সুন্দর কথা লেখা থাকে। কিন্তু যখন যারা ক্ষমতা দখল করে তখন তারা ওই সুন্দর বইটা ছুড়ে ফেলে দেয়। এমনভাবে নতুন সংবিধান লেখে, যাতে চিরকাল ক্ষমতার সিংহাসনে বসে থাকা যায়। জিম্বাবুয়ে, উগান্ডা তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ। আবার এমন দেশও আছে, যারা সংবিধানকে একটা পাঠ্যবই মনে করে। বাস্তবে চর্চা করে না। যখন যারা ক্ষমতায় থাকে তখন তারা তাদের সুবিধার জন্য এই পাঠ্যবই পরিবর্তন এবং পরিমার্জন করে। কাগজে যা লেখা আছে, তার চর্চা করে না। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান তার বড় উদাহরণ। বিশ্ব গণতন্ত্রের আঁতুড়ঘর যুক্তরাজ্যে কোনো লিখিত সাংবিধানিক দলিল নেই। নীতি এবং চর্চার ওপর গণতন্ত্র চলছে। গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্বের জন্য অনুকরণীয় উদাহরণ হয়ে আছে ব্রিটেন।

সংবিধান নিয়ে এই তুলনার উদ্দেশ্য, একটি কথা খুব স্পষ্ট করে বলা। তা হলো, গণতন্ত্র লিখিত দলিল কিংবা কাগজের বিষয় নয়। গণতন্ত্র চর্চার বিষয়। প্রতিনিয়ত পরমত সহিষ্ণুতা, সহনশীলতার চর্চার মধ্য দিয়ে একটি দেশের গণতন্ত্র বিকশিত হয়।

জুলাই সনদ নিয়ে বিজ্ঞজনরা গত আট মাসের বেশি সময় ধরে যে বৈঠকের পর বৈঠক করছেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে এত কথা। রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ এর খসড়া তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত বৃহস্পতিবার এই সনদ নিয়ে দিনভর আলোচনা করেছে। রবিবার আবার এই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সংবাদ অনুযায়ী চারটি ফর্মুলা নিয়ে দিনভর কমিশনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে ৩০টি রাজনৈতিক দলের। কেউ বলেছে, এজন্য গণভোট লাগবে, কারও মতে সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সের জন্য পাঠাতে হবে। কেউ নতুন সংবিধানের কথা বলেছেন, আবার কেউ নির্বাহী আদেশে এই সনদ চূড়ান্তের পক্ষে মত দিয়েছেন।

অদিতি করিমকিন্তু আমার প্রশ্ন অন্য জায়গায়। আমরা যদি জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষা এবং চেতনাকে ধারণ করতে না পারি, তাহলে যেভাবেই এ সনদ গৃহীত হোক লাভ কী হবে? ধরা যাক, এনসিপির দাবি অনুযায়ী সাংবিধানিক আদেশে জুলাই সনদ গৃহীত হলো। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের পরাজিত শক্তি ক্ষমতায় ফিরে এলো। অথবা জুলাই বিপ্লবের চেতনার ‘প্রতি বিপ্লব’ সংগঠিত হলো। তখন এই সাংবিধানিক আদেশ কিংবা নতুন সংবিধানের কী হবে? আবার ধরা যাক, জামায়াতের দাবি অনুযায়ী বিপুল অর্থব্যয়ে জুলাই সনদ নিয়ে গণভোট অনুষ্ঠিত হলো। কিন্তু ফ্যাসিবাদ ফিরে এলো। তাহলে গণভোটে গৃহীত এ কাগজের কি কোনো দাম থাকবে?

কাজেই জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষায় তৈরি রাষ্ট্র সংস্কারের প্রস্তাবগুলো কীভাবে, কোন পদ্ধতিতে গৃহীত হলো, এটা মুখ্য বিষয় নয়। মূল বিষয় হলো, জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলো এই সনদের অঙ্গীকারসমূহ বিশ্বাস করে কি না। চর্চা করতে চায় কি না? যদি রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই সনদের চেতনাকে ধারণ না করে, তাহলে এই সনদ সোনার হরফে লিখলেও লাভ নেই।

জুলাই সনদ কীভাবে বাস্তবায়িত হবে, এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মত-পার্থক্যের কারণ কী? কারণ, হলো অবিশ্বাস। একে অন্যকে বিশ্বাস করতে চায় না। একটি রাজনৈতিক দল মনে করে, তারাই একমাত্র জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করবে, বাকিরা ছলচাতুরী করবে। পারস্পরিক এই সন্দেহ এবং অবিশ্বাস নিয়ে কি জুলাই সনদকে কার্যকর করা সম্ভব হবে?

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আদর্শ এবং চিন্তা চেতনার পার্থক্য থাকবেই। এটাই গণতন্ত্রের রীতি ও সৌন্দর্য। কিন্তু মৌলিক প্রশ্নে সব রাজনৈতিক দলগুলো অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গী লালন করতে হবে। মৌলিক বিষয় হলো, বাংলাদেশের স্বার্থ। আমাদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব। যে দল, যে মতেই বিশ্বাসী হোক না কেন, দেশের প্রশ্নে সবাইকে এক থাকতে হবে। জুলাই সনদ হলো এরকমই একটি মৌলিক বিষয়। জুলাই সনদের মাধ্যমে দেশের ক্রিয়াশীল সব রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ধারণ করে দেশকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে নেবে, এটাই হলো জনগণের প্রত্যাশা।

জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন আসলে কি? হাজারো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত ‘নতুন স্বাধীনতার’ স্বপ্ন হলো এক গণতান্ত্রিক বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ। যেখানে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কিংবা ক্ষমতায় টিকে থাকার একমাত্র উপায় হবে জনগণের ম্যান্ডেট। সমতার বাংলাদেশে বিরোধী মতকে দমন করা হবে না। মানবাধিকার, আইনের শাসন সমুন্নত থাকবে। প্রতিটি নাগরিকের মানবিক মর্যাদা অক্ষুণ্ন রাখা হবে। ভিন্নমতের প্রতি সবাই হবে সহনশীল। ক্ষমতায় গিয়ে কোনো ব্যক্তি বা দল ‘দানব’ হয়ে উঠবে না। এটি কাগজে লিখলেই বাস্তবায়িত হবে না। সংবিধানে শব্দমালায় সজ্জিত করে আমরা যদি এর চর্চা না করি তাহলে কোনো লাভ নেই। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি, ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো এই চেতনার চর্চার চেয়ে একে শক্ত পোক্ত করে লিপিবদ্ধ করতে বেশি আগ্রহী। এতে কি সত্যি জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে?

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর কি আমরা জুলাই সনদের চেতনার পথে হাঁটছি? চলুন একটু খতিয়ে দেখি। রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা। জনগণ যেন স্বাধীন প্রভাবমুক্ত ভাবে এবং নির্ভয়ে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে। প্রতিটি নির্বাচনে যেন জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটে। বিগত সময়ের মতো রাতের ভোট, বিনা ভোট কিংবা ডামি ভোট যেন বাংলাদেশে আর না হয়। জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে যেন ছিনিমিনি খেলা না হয়। কিন্তু আমরা কি সেপথে হাঁটছি? বিতর্কিত নির্বাচনের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আমরা কি অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের চেতনাকে লালন করছি? ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচন বলে ‘না’। আমরা সেপথে হাঁটছি না। বরং আমরা যে কোনো প্রকারে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার ভয়ংকর মানসিকতা থেকে এখনো যে বেরোতে পারিনি। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচন তার প্রমাণ। খারাপ অভ্যাস দ্রুত রপ্ত হয় কিন্তু ভালো অভ্যাস গড়ে তুলতে সময় লাগে। গত ১৫ বছরে ভোট নিয়ে যত তামাশা এবং কেলেংকারী হয়েছে; সেই বৃত্ত থেকে আমরা এখনো বেরোতে পারিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন প্রমাণ করেছে, যে কোনো উপায়ে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার উদগ্র বাসনা এখনো অনেকের মধ্যে প্রবল। মনের ভিতর এমন ক্ষমতা লোভ লালন করে আমরা কি জুলাই সনদকে বাস্তবায়ন করতে পারব? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সব অনিয়ম এবং বিশৃক্সক্ষলা হয়েছিল তা সহনশীলতার মাত্রা ছাড়ায়নি। আমরা মনে করেছিলাম, গণতন্ত্রের নবযাত্রায় এ ধরনের ত্রুটি বিচ্যুতি হতে পারে। আমাদের প্রত্যাশা ছিল, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এরচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে। ডাকসুর ভুলত্রুটিগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অবাধ সুষ্ঠু এবং বিতর্কহীন নির্বাচন আয়োজনে এক হয়ে কাজ করবে। কিন্তু জাকসু নির্বাচনে রীতিমতো কেলেংকারী হয়েছে। এই নির্বাচন আমাদের ২০১৪, ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের কথাই মনে করিয়ে দিয়েছে। জাকসু নির্বাচনে ভোট নিয়ে যখন তেলসমাতি খেলা চলছিল, ঠিক যেই সময় রাজনৈতিক দলগুলো শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে বসে কফিতে চুমুক দিতে দিতে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য কত শক্ত গেরো দেওয়া যায়, সে তর্কে মশগুল। ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচন আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল, সুন্দর শোভিত শব্দগুচ্ছে সনদ লেখা সহজ কিন্তু বাস্তবে এর চর্চা করা অত্যন্ত কঠিন। রাজনৈতিক দলগুলো যদি এর চর্চা না করে তাহলে এই সনদ মূল্যহীন কাগজে পরিণত হতে বাধ্য।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারবার বলেছেন- ‘আমাদের হৃদয়ে জুলাইয়ের চেতনাকে ধারণ করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সম্প্রীতি এবং সৌহার্দের চর্চা করতে হবে।’ কিন্তু ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচনে আমরা তার প্রতিফলন দেখিনি। শুধু এই দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নির্বাচন কেন? ১৩ মাসে কতিপয় রাজনৈতিক দলের মধ্যে স্বৈরাচারের ভূত যেন নতুন করে সাওয়ার হয়েছে। ‘নতুন সংবিধান ছাড়া বাংলাদেশে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না।’ কিংবা ‘পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচন হলে আমরা নির্বাচনে অংশ নেব না।’ এমন বক্তব্য গণতান্ত্রিক চেতনা এবং জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। নিজের মতো জোর করে অন্যের ওপর চাপিয়ে দেওয়া নয় বরং যুক্তির আলোকে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মতকে আলিঙ্গন করার নামই গণতন্ত্র। ‘বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার- এমন মানসিকতা রেখে আর যাই হোক একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব না। প্রশ্ন হলো, আমরা এই মানসিকতার চর্চা করছি কি না? জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের গত আট মাসের আলোচনা যদি আমরা পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখব জুলাই সনদ প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে বেশি ছাড় দিয়েছে বিএনপি। কিন্তু বিএনপির এই গণতান্ত্রিক চর্চাকে কেউ কেউ দুর্বলতা ভাবছে। অনেকেই প্রকাশ্যে বলছে, বিএনপিকে বাধ্য করা হয়েছে। একটি দল যদি ভিন্নমতকে সম্মান করে, দেশের বৃহত্তর স্বার্থে নিজের অবস্থান থেকে সরে আসে তাহলে সেটা কি ওই রাজনৈতিক দলের সীমাবদ্ধতা না উদারতা? এই প্রশ্নের উত্তরের ওপর আসলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অনেক কিছুই নির্ভর করছে। দেশের স্বার্থে একটি রাজনৈতিক দল যদি দলীয় অবস্থান থেকে সরে আসে, তাহলে সেই দলকে ‘টুপি খোলা’ অভিনন্দন জানানো উচিত। কিন্তু তা না করে অনেকেই বলছে, তাদের টেনে নামিয়েছি। এই মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে।

জুলাই বিপ্লবের অন্যতম আকাক্সক্ষা হলো, সৌহার্দ এবং সহিষ্ণুতার চর্চা করা। ভিন্নমতকে যেন আমরা দমন না করি, ভিন্নমতের সমালোচনায় যেন আমরা রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলি। কিন্তু গত ১৩ মাসে আমরা লক্ষ্য করছি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ একে অন্যকে আক্রমণ করছে নোংরা এবং কুৎসিত ভাষায়। স্লোগানের ভাষা ক্রমশ এমন অশ্লীল এবং কুরুচিপূর্ণ হয়ে যাচ্ছে যে সাধারণ মানুষ এখন এসব শুনলে কান বন্ধ করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজনৈতিক নেতাদের বুলিং করা হচ্ছে যাচ্ছেতাই ভাষায়। কুরুচির সব সীমা অতিক্রম হয়ে গেছে। এসবই আতঙ্কের, উদ্বেগের। এই মানসিকতা এবং নিম্নগামী প্রবণতা বন্ধ না করলে যেভাবেই ‘জুলাই সনদ’ চূড়ান্ত করা হোক তা বাস্তবায়ন করা যাবে না। আমরা যে তিমিরে ছিলাম সেই তিমিরেই রয়ে যাব।

৫ আগস্টের পর গত ১৩ মাসে মানুষের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। আশার প্রদীপগুলো একে একে নিভে যাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে সর্বত্র। জুলাই বিপ্লব কারও একক অর্জন নয়। জাতীয় সম্মিলিত শক্তির বিজয়। জনগণের ঐক্যের আকাক্সক্ষা রাজনৈতিক দলাগুলোকে ধারণ করতে হবে। এলক্ষ্যে প্রথমেই মানসিকতা এবং চিন্তা চেতনার পরিবর্তন করতে হবে। যে কোনো মূল্যে ক্ষমতায় যেতে হবে- এই মানসিকতা জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস গত বৃহস্পতিবারও দৃঢ়ভাবে বলেছেন ‘ফেব্রুয়ারি প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই।’ আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচন হোক জুলাই সনদ ও চেতনা বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ। রাজনৈতিক দলগুলোকে ‘নির্বাচন’কে দেখতে হবে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পরীক্ষা হিসেবে। এই নির্বাচনে কে জিতবে কে হারবে সেই চিন্তা, যেন বড় না হয়। নির্বাচন যেন হয় সত্যিকারের গণতন্ত্র চর্চার ব্যবহারিক পরীক্ষা। এদেশের মানুষ দীর্ঘদিন ভোটাধিকার বঞ্চিত। সবাই মিলে যদি চাই, যে কোনো মূল্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করব। নির্বাচনে কেউ কারচুপি করব না, জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলব না। প্রশাসনকে প্রভাবিত করে, পেশি শক্তির প্রয়োগ করে জনমতকে পাল্টে দেব না। তাহলেই জুলাই সনদের সত্যিকার বাস্তবায়নের সূচনা হবে। কিন্তু ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কারচুপি আর কারসাজির পুরোনো পথে হাঁটলে জুলাই সনদ হবে অর্থহীন এক কাগজ।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন
আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ
বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন
দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি
অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন