শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৫, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

মন খারাপের দেশে হঠাৎ করেই শুরু হয়েছে উত্তেজনা। উত্তেজনা বললে ভুল হবে। এটা টানটান উত্তেজনা, প্রবল উত্তেজনা, সীমাহীন উত্তেজনা ইত্যাদি অনেক বিশেষণ যুক্ত করলে যা হয় তেমনি একটি অবস্থা এখন বাংলাদেশে বিরাজ করছে। পার্শ্ববর্তী দেশ নেপালে বাংলাদেশের মতো একটি অভ্যুত্থান হয়ে গেল। নেপালি প্রধানমন্ত্রী অলি হেলিকপ্টারে করে পালালেন। আরেক সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীকে পুড়িয়ে মারা হলো। অর্থমন্ত্রীকে রাস্তায় ফেলে উদম করে বেদম প্রহার। নির্বিচার ব্যাংক ডাকাতি, দেশজুড়ে সরকারি-বেসরকারি ভবনে আগুনের যে লেলিহান শিখা নেপালকে গ্রাস করেছে তার উত্তাপ বাংলাদেশেও চলে এসেছে।

আমরা সবাই কমবেশি জানি যে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা-ভুটান-মালদ্বীপ ও নেপাল নিয়ে গত দুই দশক ধরে চীন ও ভারত পরস্পর রশি টানাটানি করছে। আমেরিকা তাদের সুবিধামতো দাবার চাল দিয়ে যাচ্ছে। মিয়ানমারের অবস্থা উল্লিখিত পাঁচটি দেশের চেয়ে ভয়াবহ। সেখানে মার্কিন মদতে যুদ্ধ চলছে। চীন ভারত সব পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে নিজেদের ক্ষয়ক্ষতি সামাল দিতে পারলেও বাংলাদেশ পারছে না। প্রায় ১৫ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী, সীমান্তে আরাকান আর্মি এবং আমাদের দেশের মধ্য দিয়ে আরাকান আর্মির জন্য করিডর দেওয়ার বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবল চাপের কারণে সরকার দেশ-জাতি এবং প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মধ্যে প্রবল উত্তেজনা চলছে।

উল্লিখিত অবস্থার মধ্যে ডাকসু নির্বাচন হয়ে গেল যা দেশের চলমান রাজনীতির সব হিসাবপত্র উল্টে দিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জামায়াত-শিবিরের ঐতিহাসিক বিজয় স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশের সবচেয়ে আশ্চর্যজনক ঘটনা। ১৯৭১ সাল থেকে জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে যে ধারাবাহিক প্রচার-প্রপাগান্ডা চালানো হচ্ছে এবং মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে যেসব ইতিহাস রচিত হয়েছে তার সবচেয়ে উর্বর ভূমি হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা-উন্মেষ এবং সূচনা এই বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর থেকেই হয়েছে। আবার মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির ভয় ও আতঙ্কের আঁধার হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেভাবে প্রসিদ্ধি পেয়েছে সেখানে হঠাৎ করেই জামায়াত-শিবিরের বিজয় দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, রাজনীতি-অর্থনীতি, শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে প্রবলভাবে নাড়া দিয়েছে।

আমাদের দেশের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান, আওয়ামী লীগ শাসনের অবসান এবং আওয়ামী দোসরদের পলায়নের পর সবার আশা-আকাক্সক্ষার বিমূর্ত প্রতীক হয়ে পড়েছিল গণতন্ত্র এবং নির্বাচন। গত এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক দলসমূহ এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যে চেষ্টা-তদবির করে আসছে তার মূল লক্ষ্য ছিল গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য নানামুখী সংস্কার প্রস্তাব এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন। কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, জুলাই আগস্ট বিপ্লবের মূল আদর্শ থেকে আমরা সম্ভবত বিচ্যুত হতে জুলাই আগস্ট বিপ্লবচলেছি যার শুরুটা হলো ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে।

আওয়ামী লীগের পতনে প্রতিবেশী বন্ধুরাষ্ট্র যারপরনাই ত্যক্তবিরক্ত এবং ভারত ইতোমধ্যেই তাদের নানামুখী বক্তব্য, কূটনৈতিক তৎপরতা এবং রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত দ্বারা ড. ইউনূস সরকারের প্রতি নিজেদের অবন্ধুসুলভ মনোভাব প্রকাশ করেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভারতের যে আঞ্চলিক রাজনীতির স্বার্থ তারা সংরক্ষণ করে সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ হলো তাদের সবচেয়ে উর্বর ভূমি। সমুদ্রবন্দর, ভারতীয় সাত রাজ্যের সঙ্গে বিশাল সীমান্ত এবং বঙ্গোপসাগরের কথা বিবেচনা করলে বাংলাদেশই ভারতের সবচেয়ে বড় কৌশলগত মিত্র অথবা শত্রু। পাকিস্তান জমানার পুরোটা সময় ভারত তৎকালীন পূর্ববঙ্গকে যবনভূমি অর্থাৎ শত্রুভূমি হিসেবে ধ্যান জ্ঞান করে পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষানীতি প্রণয়ন করেছিল এবং তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তারা নজিরবিহীন সাহায্য-সহযোগিতা করেছিল।

স্বাধীনতার পর ভারত সর্বদা চেষ্টা করেছে বাংলাদেশের সরকার, প্রশাসন, অর্থনীতি এবং সীমান্তের ওপর সর্বোচ্চ প্রভাব বিস্তার করার জন্য এবং তাদের সেই প্রচেষ্টা সর্বোচ্চ সফলতা পেয়েছিল ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের আগস্টের ৫ তারিখ অবধি। তারপরের ঘটনা আমরা কমবেশি সবাই জানি। এ মুহূর্তে আওয়ামী লীগের কয়েক লাখ নেতা-কর্মী ভারতে রয়েছেন। স্বয়ং শেখ হাসিনা ভারত সরকারের রাজকীয় মেহমানরূপে দিল্লিতে বসে যে রাজনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছেন, তা হররোজ বাংলাদেশে নানারকম অস্থিরতা তৈরি করে চলেছে।

ড. ইউনূসের সরকার অবশ্য ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে কিন্তু সম্পর্কের বরফ কিছুতেই গলছে না। উল্টো নেপালে চীনপন্থি সরকারের পতনে দিল্লিতে যে নতুন উল্লাস দেখা দিয়েছে তাতে করে দিল্লি-ঢাকা সম্পর্ক এবং আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গ জনমনে নতুন আতঙ্ক তৈরি করেছে।

আলোচনার এই পর্যায়ে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কিছু বলব। কিন্তু তার আগে চীন, পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আমেরিকার ডিপ স্টেট পলিসি নিয়ে কিছু বলা আবশ্যক। বিভিন্ন দেশের সরকার পরিবর্তনে মার্কিন সরকার যে অর্থ ও লোকবল নিয়োগ করে সেটাই ডিপ স্টেট পলিসি হিসেবে পরিচিত। পাকিস্তানে ইমরান খানের পতন, শ্রীলঙ্কার রাজা পাকসে সরকারের পতন এবং বাংলাদেশের শেখ হাসিনার পতনের পর নেপালের অলি সরকারের পতনে ডিপ স্টেট পলিসি দায়ী বলে দশমুখে আলোচনা চলছে। আমেরিকা তিনটি উদ্দেশ্য নিয়ে এসব কর্ম করে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় তাদের প্রথম টার্গেট চীনের আধিপত্য খর্ব করা। দ্বিতীয়ত নিজেদের কর্তৃত্ব অথবা তাদের মিত্র ভারত অথবা পাকিস্তানের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা তা-সর্বশেষ হবে সংশ্লিষ্ট দেশ থেকে সর্বোচ্চ বাণিজ্য সুবিধা আদায়। বাংলাদেশে মার্কিন ডিপ স্টেটের ক্ষেত্রে আমেরিকা ভারত এবং পাকিস্তান উভয় রাষ্ট্রকে প্রতিযোগিতার মধ্যে ফেলে দিয়েছে। অন্যদিকে তারা সরাসরি চীনকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে না মূলত মিয়ানমার রোহিঙ্গা এবং আরাকান সমস্যার কারণে। এখন পর্যন্ত মিয়ানমারে শতভাগ চীনা কর্তৃত্ব রয়েছে যা মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশ, ভারত কিংবা আমেরিকার কোনো প্রস্তুতি নেই। ফলে বাংলাদেশের বেসামরিক বিষয়াদি, রাজনীতি এবং বাণিজ্য নিয়েই আমেরিকা ব্যস্ত রয়েছে। অন্যদিকে চলমান রাজনীতি এবং ভবিষ্যৎ সরকারের ওপর প্রভুত্ব স্থাপনের জন্য ভারত ও পাকিস্তানকে ওপেন লাইসেন্স দিয়েছে যেখানে আপাতদৃষ্টিতে ভারত পিছিয়ে পড়েছে এবং পাকিস্তান অনেকটা এগিয়ে গেছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা
ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা

নগর জীবন

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন