শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি

দেড় বছর আগে মধ্যপ্রাচ্যে তিউনিসিয়া, মিসরজুড়ে প্রধানত তরুণদের নেতৃত্ব ও অংশগ্রহণে গড়ে ওঠা ‘আরব স্প্রিং’ সফল হয়নি। প্রায় একই সময়ে থাইল্যান্ডে ‘রেড শার্ট’ আন্দোলন গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল অল্প কয়েক দিনের মধ্যে। কিন্তু বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্রদের নেতৃত্বে ও তাদের ব্যাপক অংশগ্রহণে আন্দোলন কেবল সফলই হয়নি, আন্দোলনকারীদের দমনে সরকারের কঠোরতা ও যুদ্ধংদেহী আচরণে আন্দোলন দ্রুত অভ্যুত্থানের রূপ নিয়ে সরকার উৎখাতের মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণতা লাভ করেছে। জীবনের পরোয়া না করে নিরস্ত্র ছাত্ররা যেভাবে অস্ত্রধারী রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও ক্ষমতাসীন দলের সশস্ত্র ক্যাডারদের ধাওয়া দিয়ে কোণঠাসা করে ফেলেছিল, তা অভাবিত ও অদৃশ্যপূর্ব। এই ধাওয়ায় প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অসহিষ্ণু, নিষ্ঠুর, অহঙ্কারী ও ক্ষমতাধর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পলায়নের পথ বেছে নেবেন, তা কল্পনা করা যায় না।

কিন্তু এ ঘটনা মাত্র এক বছর আগে বাংলাদেশে ঘটেছে। শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, ‘সরকার’ নামে তাঁর পীড়নযন্ত্রের সব চালক, পরিচালক, কারিগর ও মিস্ত্রিরা যে যেদিকে পারেন দুদ্দাড় পালিয়েছেন। যাঁরা তাৎক্ষণিক পালাতে পারেননি, তাঁরা সেনানিবাসে আশ্রয় নিয়েছেন। যাঁরা সেনানিবাস পর্যন্ত পৌঁছতে পারেননি, অথবা যাঁরা নিতান্তই ভাগ্যবিড়ম্বিত তাঁরা তাঁদের দীর্ঘদিনের যত্নে লালিত সফেদ দাড়ি মুণ্ডন করে চেহারায় পরিবর্তন আনার চেষ্টা করা সত্ত্বেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীদের হাতে ধরা পড়ে ‘লাল দালানে’ গেছেন, যে দালানে এত দিন তাঁরা তাঁদের প্রতিপক্ষের লোকজনকে ভরে রেখেছিলেন। এসব শক্তিমান তাঁদের তুলনায় অতি দুর্বল প্রতিপক্ষের সামান্য বাধা ঠেকাতে রাস্তায় নেমে আসা তো দূরের কথা, নিজেদের বাঁচাতে ‘ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে’ তোলেননি।

একটি মাত্র দাবিতে শুরু করা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ এক মাসের কম সময়ের মধ্যে দেশব্যাপী গণ অভ্যুত্থানে পরিণত হয়ে প্রায় স্থায়ীভাবে চেপে বসা একটি সরকারকে উৎখাত করতে সক্ষম হয়েছে, এমন নজির পৃথিবীর ইতিহাসে খুব বেশি খুঁজে পাওয়া যাবে না। বাংলাদেশে তা সত্যিই হয়েছে এবং সম্ভবত এ কারণেই বাংলাদেশ ‘সব সম্ভবের দেশ।’ কিন্তু তা সত্ত্বেও যা করা উচিত, তা করা হয় না বলে বাংলাদেশ বারবার খাদে পড়ে এবং খাদ থেকে সহজে উঠে আসতে পারে না। কারণ যাঁরা যা করেন, বিশেষ করে তা যদি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ভূমিকা দেড় বছর আগে মধ্যপ্রাচ্যেপালনকারী মুখ্য নেতার দ্বারাও ঘটে, তাতে তিনি নিজেকে তৃপ্ত ভাবতে পারেন না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটাই বড় ট্র্যাজেডি। শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ব সময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে, স্বাধীন দেশ লাভ করে এবং এমনকি জাতির পিতা হয়েও তাঁর আরও কিছুর আকাক্সক্ষা তখনো পূরণ না হওয়ায় অতৃপ্ত ছিলেন। তাঁকে তৃপ্ত করেছিল ‘রক্ষীবাহিনী’র মতো একটি ঠ্যাঙাড়ে বাহিনী; দেশের সব জনগণের জন্য ‘বাকশাল’ নামে একটি মাত্র রাজনৈতিক দল এবং ‘এক নেতা, এক দেশ বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ’-এর মতো স্লোগান। শুধু দেশের আজীবন শীর্ষপদ ‘সার্বভৌম সম্রাটতুল্য’ ক্ষমতার অধীশ্বর রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত থাকার আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটুকুই বাকি ছিল। এই যে না পাওয়ার কষ্ট এবং আরও পাওয়ার আকাক্সক্ষাজনিত অতৃপ্তি জাতিগতভাবে যে শেখ মুজিবের মধ্যে ছিল তা নয়, অবস্থান ও ক্ষমতা অনুযায়ী সব বাঙালির মধ্যে এটি বিদ্যমান। শেখ মুজিবের সাড়ে তিন বছরের শাসনে অভাব-অনটন, হত্যা-লুটপাট-ধর্ষণে দেশবাসী এতটাই অতিষ্ঠ হয়ে গিয়েছিল যে মুজিবের সব কৃতিত্ব ও অবদান তাদের মন থেকে বাষ্পীভূত হয়ে গিয়েছিল। 

হাজার বছরের সেরা বাঙালি ও বাঙালির নয়নমণি, মহান নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের সাড়ে তিন বছরের আওয়ামী দুঃশাসন ও বুভুক্ষু মানুষের আর্তনাদে লাখো জীবনের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা, লাল সবুজ পতাকা ও পৃথক মানচিত্রের মালিকানা ম্লান হয়ে গিয়েছিল। ১৯৭৪ সালে দৈনিক গণকণ্ঠের সম্পাদক কবি আল মাহমুদ কারাগার থেকে লিখেন : ‘পাখিরা কত স্বাধীন/ কেমন অবলীলায় দেয়াল পেরিয়ে যাচ্ছে/ জীবনে এই প্রথম আমি পাখির সৌভাগ্যে কাতর হলাম --।’ একই সময়ে পরলোকগত কবি রফিক আজাদের কলম চিঁড়ে বের হয়েছিল : ‘ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র চিবিয়ে খাব।’ এই অতৃপ্তির কারণগুলো সৃষ্টি করেছিল স্বাধীনতা অর্জনের একক দাবিদাররা। কোনো কিছুতেই তাঁদের অন্তর ভরেনি এবং তা ব্যাপ্ত হয়েছে সাধারণ্যে। প্রত্যেকে যাঁর যাঁর অবস্থানে অতৃপ্ত। জাতীয় সংগীতের রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কি তাঁদের এই সীমাহীন অতৃপ্তির কারণেই লিখেছিলেন : ‘অন্তরে অতৃপ্তি রবে, সাঙ্গ করি মনে হবে, শেষ হয়ে হইল না শেষ।’ অতৃপ্তি শেষ হয়নি। শীর্ষস্থানীয়দের অতৃপ্তির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লোভ-ক্ষমতার লোভ, সম্পদের লোভ, নারীর লোভ। হাই-ইল্ডিং ভ্যারাইটি বা উচ্চফলনশীল ফসলের মতো তাঁদের লোভলালসার ডালপালা ফুলে ফলে সুশোভিত হয়ে উঠেছিল।

কিসে তৃপ্ত হবে বাঙালির হৃদয়? স্বাধীনতায়? গণতন্ত্রে? ১৯৭১-এ যেমন স্বাধীনতা অর্জনে তাঁরা তৃপ্ত হননি, একইভাবে হারানো গণতন্ত্র ২০২৪-এ ফিরে পেয়েও বাঙালি হৃদয় পরিতৃপ্ত হয়নি। সবাই অবগত যে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের প্রথম কবর রচনাকারী শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার প্রাণ দিতে হয়েছিল। কিন্তু তা থেকে আওয়ামী লীগ কোনো শিক্ষা নেয়নি। গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ভাবশিষ্য, গণতন্ত্রের আজীবন পূজারি শেখ মুজিবের দাফন করা গণতন্ত্রকে জিয়াউর রহমান কবর থেকে তুলে গণতন্ত্রের লাশে জীবন সঞ্চার করে বহুদলীয় গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ এনে দিয়েছিলেন। কিন্তু তা মানবেন কেন আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনা। তাঁর পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’য় তো বহুদলীয় গণতন্ত্রের স্থান নেই। শেখ মুজিবের স্বপ্ন ছিল একটি মাত্র দল, ‘বাকশাল’ এবং চারটি মাত্র সংবাদপত্র। পিতার যোগ্য উত্তরাধিকারী হিসেবে তাঁর আরাধ্য স্বপ্ন তাঁকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। কিন্তু উভয়ের ভাগ্যের রাহুকালের অবসান কখনো ঘটেনি। শেখ মুজিব তাঁর দোর্দণ্ড প্রতাপের যুগেই জনগণকে ‘বাকশাল’ গেলাতে পারেননি। শেখ হাসিনা তো শেখ মুজিব ছিলেন না। অতএব পদে পদে তাঁকে কৌশলের আশ্রয় গ্রহণ করতে হবে। যে কোনোভাবে প্রতিপক্ষকে কুপোকাত করতে হবে। তাই করেন তিনি। জনগণের গণতন্ত্রকেই তিনি কাজে লাগান ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪-এর নির্বাচনে।

দেশবাসী শেখ হাসিনাকে ‘ভোট চোর’, নিশিরাতের ভোটে নির্বাচিত’ অথবা ‘বিনা ভোটের প্রধানমন্ত্রী’সহ যত নিন্দাসূচক বিশেষণে বিভূষিত করুক না কেন, দুনিয়াকাঁপানো ঘটনা ছাড়া কোথায় ভোট চুরি হয়েছে, প্রতিপক্ষকে প্রার্থী হতে দেওয়া হয়নি- এসব খবর কে রাখে! অতএব বিশ্বে শেখ হাসিনা গণতন্ত্রিক পদ্ধতিতে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু’ নির্বাচনে জনগণের দ্বারা ‘নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী’, ‘গণতন্ত্রের মানসকন্যা’, ‘জাতীয় সার্বভৌত্বের প্রতীক’, ‘পরিবর্তনের অগ্রদূত’, ‘উন্নয়নের পথিকৃৎ’ ইত্যাদি। কথায় বলে ‘বাঁশের চেয়ে কঞ্চি দড়’- পিতা শেখ মুজিবকেও কি তিনি ছাড়িয়ে যেতে চেয়েছিলেন অথবা পিতাকে শুধু অবলম্বন হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন? শেখ হাসিনার গণতন্ত্রের মাঝে শেখ মুজিবের ‘বাকশাল’ খুঁজে পেতে জনগণের বিলম্ব হয়নি। কারণ তারা ‘ঘর পোড়া গরু’, তাই ‘আকাশে সিঁদুরে মেঘ’ দেখে ভীত হয়ে পড়েছিল। সময় থাকতে ব্যবস্থা না নিলে তিনি সিন্দাবাদের দৈত্যের মতো জনগণের কাঁধে এমনভাবে চেপে বসবেন, যাকে আর কাঁধ থেকে সহজে নামানো সম্ভব হবে না। নিপীড়নে নিষ্পেষিত জনগণ খড়গহস্ত হয়ে আন্দোলনরত ছাত্রদের ভিড়ে মিশে গিয়েছিল। পরিস্থিতি এমন উত্তাল রূপ ধারণ করেছিল যে জিয়াউর রহমানের এনে দেওয়া গণতন্ত্রকে পুনরায় হত্যার অপরাধে শেখ হাসিনার জীবন সংশয় হয়ে উঠেছিল। তড়িঘড়ি তিনি ভারতে পালিয়ে প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন। কিন্তু অতৃপ্তি তাঁর পিছু ছাড়েনি। ভারতের রাজধানীতে উগ্র হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকারের নিরাপদ আশ্রয়ে ও আতিথ্যে থেকে তাঁর অতৃপ্তিজনিত আস্ফালন, হম্বিতম্বি চালিয়ে যাচ্ছেন।

অতৃপ্তি তাঁর একার নয়, সবার। অসংখ্য ছাত্র, সাধারণ মানুষ, এমনকি শিশুর জীবন আত্মদান ও পঙ্গুত্ববরণের বিনিময়ে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা ও স্বাধীনতা রক্ষা এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার শপথ সব যেন এক বছরেই অর্থহীন হয়ে গেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের মধ্যে বিভক্তি ঘটেছে। তাদের একটি অংশ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে ইতোমধ্যে ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’ বা এনসিপি নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেছে। সমন্বয়কদের কারও কারও বিরুদ্ধে অথবা তাঁদের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। এই সময়ের বড় দুটি দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এনসিপিকে তাদের পক্ষে টানার চেষ্টাও করছে। এই দুটি দলের মধ্যে বিএনপির অনেক নেতা ‘এনসিপি’র নেতাদের, অর্থাৎ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে, এমনকি গালিগালাজ করে বক্তব্য রাখছেন।

সব মত ও পথের লোকজনকে নিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) বর্তমান নেতারা একবারও ভাবেন না যে ২০২৪-এর জুলাই-পূর্ববর্তী সাড়ে ১৫ বছর তাঁরা কী অবস্থার মধ্যে ছিলেন। তাঁদের প্রায় প্রতিটি নেতাকে পালিয়ে বেড়াতে হয়েছে। গায়েবি বা সাজানো মামলার আসামি হিসেবে দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তের আদালতে গিয়ে হাজিরা দিতে হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের দেখলে মাথা নিচু করে চলতে হয়েছে। কিন্তু স্বাধীনভাবে চলাফেরা ও রাজনীতি করার সুযোগ পেয়ে বিএনপি নেতারা ধরেই নিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের পর তাঁরাই ক্ষমতায় যাচ্ছেন। তাঁরা যে তাঁদের সুখস্বপ্নে বিভোর তা তাঁদের কর্মকাণ্ডেই দৃশ্যমান। অন্তর্বর্তী সরকারকে তাঁরা কোনো তোয়াক্কাই করেন না। তাঁদের নিষ্ক্রিয়তায় আওয়ামী লীগ যে ইদানীং কচ্ছপের মতো খোলস থেকে মাথা বের করে পরিস্থিতি যাচাই করছে, তা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার কোনো ইচ্ছা বা প্রস্তুতি বিএনপির নেই।

মাঠের আন্দোলনে বিএনপি অতীতে কখনো ভালো কিছু করতে পারেনি। নেতৃত্ব যত দিন বেগম খালেদা জিয়ার হাতে ছিল, তিনি তাঁর আপসহীন দৃঢ়তায় দল পরিচালনা করেছেন। এখন বিএনপি পরিচালিত হচ্ছে অনিবাসী নেতৃত্ব দ্বারা, যে নেতৃত্ব দেশের প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে অনবহিত না হলেও অস্বচ্ছ ধারণা নিয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বিএনপি নেতৃত্ব এখনো মনে করে যে আওয়ামী লীগকে মোকাবিলা করার দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকার অথবা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, তথা এনসিপির। বিএনপি অপেক্ষা করছে অপরের আন্দোলনের সাফল্যের ফসল নিজ ঘরে তোলার। সময় অতীতেও তাদের নির্বিকার ভূমিকার বিচার করেছে, ভবিষ্যতেও করবে। 

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমবে তাপমাত্রা
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমবে তাপমাত্রা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৯ অক্টোবর ২০২৫

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আন্তঃনাক্ষত্রিক ধূমকেতু ‘থ্রি-আই/অ্যাটলাস’ ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে
আন্তঃনাক্ষত্রিক ধূমকেতু ‘থ্রি-আই/অ্যাটলাস’ ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে

১৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ
রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন