শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

অভাবিত কিছু না ঘটলে আগামী ফেব্রুয়ারিতেই দেশ গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকার এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। লন্ডন বৈঠকের পর সরকার নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টির অপকৌশল থেকে আপাতত সরে এসেছে বলে মনে হচ্ছে। এ ঐকমত্যের মাধ্যমে গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু শুধু নয়, প্রকারান্তরে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বিঘ্নে ক্ষমতা ত্যাগেরও সুযোগও সৃষ্টি হয়েছে। এটি সরকারের জন্যও একটি ইতিবাচক দিক। তবে ফেব্রুয়ারির আসন্ন নির্বাচন ভণ্ডুলের জন্য সরকারের ভিতর থেকে নানামুখী অপতৎপরতা চলছে এমন অভিযোগও সাধারণ্যে ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে।

সংবিধানে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কোনো সুযোগ নেই। তারপরও বর্তমান সরকার সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশনায় যেহেতু গঠিত, সেহেতু তারা সাংবিধানিক বৈধতা অর্জন করেছে। দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করা এ সরকারের প্রধান কর্তব্য। অথচ তারা সে কর্তব্যের প্রতি কতটা মনোযোগী তা সংশয়ের ঊর্ধ্বে নয়। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে নির্বোধ ভেবে স্থানীয় সরকার সংস্কারের নামে পাকিস্তান আমলের ঘৃণিত মৌলিক গণতন্ত্রের প্রেতাত্মা চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন। সভ্য সব গণতান্ত্রিক দেশে স্থানীয় সরকারকে জনগণের সরকার বলে ভাবা হয়। কারণ ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ বা পৌরসভার মতো স্থানীয় পর্যায়ের ‘সরকারের’ সঙ্গে থাকে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের সুখ-দুঃখের সম্পর্ক। কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে কোনোভাবেই সে সম্পর্ক গড়ে ওঠে না।

পাকিস্তানের সেনাপতি শাসক জেনারেল আইয়ুব খানের কথা এ যুগের প্রবীণদের অনেকেরই জানা। ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা দখল করেন এই জেনারেল। বাড়ির নিরাপত্তার জন্য যে দারোয়ান পোষা হয়, সে হয়ে দাঁড়ায় বাড়ির মালিক। অবৈধ দখলদারি চিরস্থায়ী করতে মৌলিক গণতন্ত্র নামের এক অদ্ভুত গণতন্ত্র হাজির করেন তিনি।

মৌলিক গণতন্ত্রে প্রেসিডেন্ট, পার্লামেন্ট, সবকিছু নির্বাচনের ভার দেওয়া হয় ৮০ হাজার মৌলিক গণতন্ত্রীর হাতে। মৌলিক গণতন্ত্রী বা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার নির্বাচন ছাড়া আর কোথাও জনগণের ভোটাধিকার ছিল না। ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আইয়ুব খানের পতন ঘটে। তার মৌলিক গণতন্ত্রব্যবস্থারও ইতি ঘটে। অনেকের মতে, অন্তর্বর্তী সরকার কবর থেকে মৌলিক গণতন্ত্রের পচা লাশ উঠিয়ে তা জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। কারও কারও মতে, এটা চাপিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে না জেনেও বিষয়টির অবতারণা করা হচ্ছে অহেতুক বিতর্ক সৃষ্টির জন্য।

জাতীয় নির্বাচন প্রশ্নে সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতা প্রতিষ্ঠা হলেও সেখানেও চলছে মাদারির খেল। বাংলাদেশে ইসরায়েল মার্কা আনুপাতিক হারের নির্বাচনব্যবস্থা চালুর জন্য অশুভ রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার চেষ্টা করছে মুক্তিযুদ্ধে বিতর্কিত ভূমিকা পালনকারী

একটি মহল। যে কোনো নির্বাচন হতে হবে সংবিধানের অধীনে। সংবিধান সংশোধন ছাড়া যে আনুপাতিক হারের নির্বাচন সম্ভব নয়, তা সরকারের কর্তাব্যক্তিদের অজানা নয়। সরকার বা নির্বাচন কমিশন চাইলেও এমন কোনো নির্বাচনি বিধান চাপিয়ে দিতে পারবে না, যা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সংবিধানে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। সংবিধানের ৬৫(২) ধারায় বলা হয়েছে, একক আসনভিত্তিক নির্বাচনের কথা। সে পথ এড়িয়ে আনুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচনের পথে হাঁটার চেষ্টা কীসের আলামত তা স্পষ্ট নয়।

সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় নির্বাচনে একই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী বিভিন্ন দলের প্রার্থী থাকে। থাকতে পারে নির্দলীয় প্রার্থীও। নির্বাচনে এসব প্রার্থীর মধ্যে যিনি বেশি ভোট পান তিনিই জয়ী বলে ঘোষিত হন। প্রচলিত নির্বাচন পদ্ধতিতে রাজনৈতিক দল কোনো আসনে যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন না দিলে সত্যিকারের যোগ্য প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জিতে আসার সম্ভাবনা থাকে। দেশের ইতিহাসে দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জিতে আসার অসংখ্য নজির রয়েছে। ফলে রাজনৈতিক দলগুলো প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে সত্যিকারের যোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেওয়ার চেষ্টা করে। আনুপাতিক হারের নির্বাচনে প্রার্থীরা দলের নেতৃত্বের কাছে কার্যত জিম্মি হয়ে পড়ে। যোগ্য প্রার্থী মনোনয়ন না পেলে সে সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সুযোগ থাকে না। আনুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতিতে ভোটের আগে প্রতিটি দল ক্রম ভিত্তিতে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে। এর ফলে কোনো এলাকা থেকে একাধিক সংসদ সদস্যের সংসদে আসার সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। আবার কোনো এলাকা সংসদ সদস্যশূন্য হয়ে থাকতে পারে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমের কাছে সুস্পষ্ট বক্তব্য রেখেছেন। বলেছেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক এবং সামাজিক ব্যবস্থায় মানুষ তার নির্দিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় একজন ব্যক্তিকে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেখতে অভ্যস্ত। যিনি তাদের প্রতিনিধিত্ব করবেন, তাকে দেখেই ভোটাররা ভোট দেন। একাধিক প্রতিনিধি মানুষের মধ্যে ভোটের আগ্রহ কমিয়ে দেবে এবং কার্যকরী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না। স্বতন্ত্র প্রার্থীর কোনো বিধানও আনুপাতিক হার বা পিআরে নেই। একজন জনপ্রিয় নিরপেক্ষ ব্যক্তির নির্বাচনে জয়ী হয়ে  সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকবে না। এরকম বহুবিধ অসুবিধা আছে পিআর পদ্ধতিতে। এসব কারণে কোনোমতেই তা মানা সম্ভব নয়। যে কারণে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো আনুপাতিক হারের ভোটের প্রস্তাবকে আমলে নিতে রাজি নয়। বিষয়টি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হলে রাজনৈতিকভাবে তা মোকাবিলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশের বৃহত্তম দলটি। আনুপাতিক হারের পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে দেশের সবচেয়ে বড় দল ৪০ শতাংশ ভোট পেলেও তাদের জন্য এককভাবে সরকার গঠন করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। কারণ ওই পদ্ধতিতে তারা ৩০০ আসনের মধ্যে ১২০ আসন পাবে। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে ২১টি আসনের জন্য তাদের অন্য দলের কাছে হাত পাততে হবে। নইলে তারা সরকার গঠন করতে পারবে না। এরকম জটিল অবস্থায় কোয়ালিশন সরকার গঠন এবং ঝুলন্ত সংসদ অনিবার্য হয়ে দাঁড়াবে। এতে কোনো সরকারের পক্ষে সুষ্ঠুভাবে দেশ পরিচালনা সম্ভব হবে না। বিদেশিরা দেশের ব্যাপারে নাক গলানোর সুযোগ পাবে।

আনুপাতিক হারের নির্বাচন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বিপদ ডেকে আনে এটি একটি প্রমাণিত সত্য। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী দেশ নেপাল। নেপালে রাজতন্ত্র উচ্ছেদের পর গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। বেছে নেওয়া হয় আনুপাতিক হারের নির্বাচন। কিন্তু সে নির্বাচনের পর রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নির্বাসনে চলে  গেছে। কোনো সরকারের পক্ষে এক বছরও ক্ষমতায় থাকা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্টের জন্য আনুপাতিক হারের নির্বাচনের পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছে বিদেশি মদতপুষ্ট অশুভ কোনো মহল।

সবচেয়ে বড় কথা আনুপাতিক নির্বাচন চালু করতে চাইলে সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন হবে। সংবিধান সংশোধন করা যায় জাতীয় সংসদে। দেশে বর্তমানে কোনো জাতীয় সংসদ নেই। ঐকমত্যের ভিত্তিতে আনুপাতিক হারের নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করা হলে তার যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। কারণ সরকারের গঠিত ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যে আলোচনা করছে তাতে সব রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বা তারা অংশ নিচ্ছে না। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা, নির্বাচন বিলম্বিত করার জন্য একের পর এক অদ্ভুত প্রস্তাব আনা হচ্ছে। আনুপাতিক হারের নির্বাচন তার মধ্যে একটি। এটি কোনোভাবে বাংলাদেশের মানুষের ওপর চাপিয়ে দেওয়া সম্ভব হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা কেড়ে নেওয়া সম্ভব হবে। বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক গুরুত্বের জন্য এ দেশের ওপর আধিপত্য বিস্তার করতে চায় বিশেষ একটি দেশ। মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ দলগুলোকে তারা তাদের ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের পথে বাধা মনে করে। বিশেষ করে স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে তারা পথের কাঁটা বলে মনে করে। আর সে কারণেই বিদেশি অপশক্তি মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তিকে পক্ষে এনে আনুপাতিক হারের নির্বাচনের মতো বিতর্কিত ব্যবস্থা চালু করতে চাচ্ছে। এর ফলে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ভেস্তে যাবে। ক্ষতিগ্রস্ত হবে অর্থনীতি। এমনটি হলে বাংলাদেশের ওপর যা ইচ্ছা তাই চাপিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে। দেশবাসীকে এ ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে জোরালোভাবে। বাংলাদেশকে গাজা বানানোর জন্য যারা ইসরায়েলি পদ্ধতির নির্বাচন চাপিয়ে দিতে চায় তাদের রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব

ডাকসুর সাবেক জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন