শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীরে দখলদার ইসরায়েলের বসতি সম্প্রসারণের কড়া সমালোচনা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বলেছেন, হৃদয়বিদারক এ পরিকল্পনা ভবিষ্যতে একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন অসম্ভব করে তুলবে। এর আগে তিনি বলেছিলেন, ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে বিশ্বের বিবেকবান মানুষ যখন সোচ্চার, তখন হামাস নেতারা অবস্থান করছেন এই যুক্তিতে কাতারে বিমান হামলা চালিয়ে ইসরায়েল যে বর্বরতার পরিচয় দিয়েছে তা নিন্দনীয়। কাতারের দোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের অধ্যাপক মোহাম্মদ এলমাসরি কাতারে ইসরায়েলের হামলাকে আরবদের জন্য সতর্কবার্তা হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ইসরায়েলের হামলা থেকে নিজেকে নিরাপদ মনে করতে পারে এমন যদি কোনো দেশ থাকত, তবে সেটি ছিল কাতার। এমনিতেই এটি একটি ছোট দেশ।

ইসরায়েলের জন্য কাতার কোনো হুমকি নয়। যুক্তরাষ্ট্রেরও মিত্র কাতার। মধ্যপ্রাচ্যে সবচেয়ে বড় মার্কিন সামরিক ঘাঁটিটিও সেখানেই। গত মে মাসেও কাতার যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের অঙ্গীকার করেছে। বহু সংঘাতে মধ্যস্থতা করে এই অঞ্চলে শান্তি-প্রতিষ্ঠাকারী দেশ হিসেবে কাতার নিজের ভাবমূর্তি গড়ে তুলেছে। গত মাসেই গাজার যুদ্ধবিরতি আলোচনার অংশ হিসেবে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের পরিচালক দোহায় কাতার সরকারের আতিথ্য পেয়েছেন। তারপরও বাস্তবতা হলো, কাতারের কখনো নিজেদের নিরাপদ মনে করা উচিত ছিল না। আরব ভূখণ্ডের অন্য কোনো দেশেরও নিরাপদ ভাবার সুযোগ নেই। কারণ ইসরায়েল এমন একটি দেশ, যে অন্য দেশগুলোর সঙ্গে স্বীকৃত সম্পর্কের নিয়মে আবদ্ধ নয়। আন্তর্জাতিক আইন অগ্রাহ্য করা তাদের অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিজেদের দেশকে ঈশ্বরপ্রদত্ত ম্যান্ডেট দাবি করে তারা। যেখানে এর সম্প্রসারণের পথে যে কোনো মানুষ বা রাষ্ট্রকে কেবল বাধা হিসেবে দেখা হয় এবং সরিয়ে দেওয়া হয়।

ইসরায়েল শুধু আইন অমান্যকারী দস্যু রাষ্ট্র নয়; এটি এমন এক রাষ্ট্র, যা প্রকাশ্যে সব ধরনের নীতি ও প্রচলিত রীতিকে প্রত্যাখ্যান করে। এর নেতারা বহুদিন ধরে এমন এক ‘বৃহৎ ইসরায়েল’-এর স্বপ্ন দেখছেন, যা ইরাকের ইউফ্রেটিস নদী থেকে মিসরের নীল নদ পর্যন্ত বিস্তৃত। এটি কোনো গোপন ষড়যন্ত্র নয়, আবার এ নিয়ে বিশ্লেষণ করতে কোনো উচ্চস্তরের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক পণ্ডিত হওয়ার প্রয়োজনও নেই। শুধু ইসরায়েলি রাজনীতির দিকে একটু খেয়াল করলেই বোঝা যায়। আগস্টে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু টেলিভিশনে আবারও এই প্রকল্পের প্রতি তার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন। দশকের পর দশক ধরে ইসরায়েল একাধিক আরবভূমি অবৈধভাবে দখল করে রেখেছে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে আসছে। জাতিসংঘের সর্বাধিক প্রস্তাবই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গৃহীত হয়েছে। ইসরায়েলি গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী গাজায় একজন হামাস কমান্ডারকে লক্ষ্যবস্তু করতে গিয়ে ১০০ বেসামরিককে হত্যা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলের একটি নিধন কর্মসূচি রয়েছে, যেখানে যোদ্ধাদের যুদ্ধক্ষেত্রে নয়, বরং রাতের বেলায় তাদের বাড়িতে হামলা চালানো হয়, যাতে পরিবার-পরিজনসহ তারা ঘুমন্ত অবস্থায় মারা যায়। একই ধারা দেখা যাচ্ছে পশ্চিমতীরেও।

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েল নজিরবিহীন হারে জমি দখল ও হত্যা চালিয়েছে। শুধু এ বছরেই এক হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি খুন হয়েছেন এবং হাজারেরও বেশি স্থাপনা ধ্বংস হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসনের পূর্ণ আশীর্বাদে ইসরায়েল এখন আনুষ্ঠানিক দখলদারির পথে অগ্রসর হচ্ছে। ফিলিস্তিনের বাইরেও ইসরায়েল তার যুদ্ধযন্ত্র লেবানন, সিরিয়া, ইয়েমেন ও ইরান পর্যন্ত ছড়িয়ে দিয়েছে। তারা লেবাননের জনবহুল এলাকাতে স্কুল ছুটির সময়ে পেজার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। ইচ্ছাকৃতভাবে বেসামরিক দুর্ভোগ বাড়ানোর জন্য করা এই হামলাকে সাবেক সিআইএ প্রধান লিওন প্যানেটা বলেছেন, ‘সন্ত্রাসবাদ’। কাতারে এসে ইসরায়েল আরও একটি সীমারেখা অতিক্রম করেছে। দোহায় চালানো আঘাতে হামাস কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্য এবং একজন কাতারি অফিসার নিহত হয়েছেন, যদিও হামাস জানিয়েছে তাদের শীর্ষ নেতারা বেঁচে গেছেন।

ইসরায়েলি আগ্রাসন ও হামলার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জননন্দিত নেতা তারেক রহমানের গভীর উদ্বেগ কোনো বিচ্ছিন্ন বিষয় নয়। তিনি যে শহীদ জিয়ার উত্তরসূরি এ উদ্বেগ তা স্পষ্ট করেছে। সবারই জানা, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে। স্নায়ুযুদ্ধে লিপ্ত তৎকালীন বিশ্ব বাস্তবতায় বাংলাদেশের জন্য কূটনৈতিক স্বীকৃতি অর্জন ছিল সত্যিকার অর্থে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ১৯৭২ থেকে ’৭৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ মুসলিম দেশগুলোর একাংশের স্বীকৃতি পেলেও সৌদি আরবসহ আরব দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে বেশ বেগ পেতে হয়। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার প্রথম থেকেই রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বুঝতে পারেন নিজের স্বার্থেই মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি, অর্থনৈতিক সহায়তা এবং রাজনৈতিক সমর্থন আদায়ের জন্য তার বিকল্প নেই। 

ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলি দখলদারত্ব ছিল আরব তথা মুসলিম বিশ্বের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ও আবেগঘন সমস্যা। মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার ছিল ফিলিস্তিনি ভাইদের পক্ষে। দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের সংগ্রাম মুসলিম বিশ্বের সহানুভূতির কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়ায়। স্বভাবতই ফিলিস্তিনের পক্ষে অবস্থান নেওয়া বাংলাদেশের জন্য ছিল নৈতিক দায়। একই সঙ্গে কৌশলগতভাবে মুসলিম বিশ্বের আস্থা অর্জনের একটি কার্যকর উপায়। এ প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমানের ফিলিস্তিনবান্ধব নীতি ছিল সুদূরপ্রসারী কূটনৈতিক বিচক্ষণতার স্বাক্ষর।

এ কারণে তিনি শুধু ফিলিস্তিন নয় আরব বিশ্ব তথা মুসলিম বিশ্বের অন্যতম নেতা বলে বিবেচিত হতেন। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার পক্ষে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করে। ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর জিয়াউর রহমান ফিলিস্তিনিদের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার দৃঢ়ভাবে সমর্থন করাকে কর্তব্য বলে ভাবেন। তিনি ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থা বা পিএলওকে ফিলিস্তিনিদের একমাত্র বৈধ প্রতিনিধিত্বকারী সংস্থা হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেন। এই পদক্ষেপ ছিল সে সময়ে অবশ্যই একটি সাহসিকতাপূর্ণ পদক্ষেপ। কারণ পশ্চিমা বিশ্ব ছিল ইসরায়েলের পক্ষে। অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্যের জটিল রাজনীতিতে পিএলওর অবস্থান নিয়ে আরব দেশগুলোর মধ্যেও মতভেদ ছিল। এসব প্রতিকূলতা অগ্রাহ্য করে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। জিয়াউর রহমানের আমলেই বাংলাদেশে পিএলওর দূতাবাস স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হয়। ফিলিস্তিন তথা মুসলিম উম্মাহর স্বার্থের প্রতি শহীদ জিয়ার আন্তরিক সামর্থনের এটি একটি বাস্তব দৃষ্টান্ত। পশ্চিমা বিশ্বসহ অনেক দেশের কাছে তখনও পিএলওকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ হিসেবে বিবেচনা করা হতো। কিন্তু রাষ্ট্রনায়ক জিয়া এর বিপরীতে যাওয়ার সাহস দেখান ও ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য অধিকারের পক্ষে অবস্থান নেন। জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে ফিলিস্তিনের পক্ষে তিনি জোরালো ভূমিকা রাখেন এবং তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় কূটনৈতিক তৎপরতা চালান। ফিলিস্তিন ইসরায়েলি। সহযোগিতা সংস্থা ওআইসির সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। সেখানে তিনি দৃঢ়ভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি তুলে ধরেন। মুসলিম বিশ্বের ঐক্য ও সংহতির মাধ্যমে ফিলিস্তিন সমস্যা সমাধানের আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।

স্বাধীনতার ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ওআইসির একটি সক্রিয় সদস্যে পরিণত হয়। মধ্যপ্রাচ্যের শান্তি প্রক্রিয়ায় তিনি বিশিষ্ট ভূমিকা রাখেন। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আরব দেশগুলোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলেন।  রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সময় ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়। এটি ছিল মুসলিম ভ্রাতৃত্ববোধ এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি বাংলাদেশের একটি বলিষ্ঠ অঙ্গীকার। সে অঙ্গীকারে আবদ্ধ আজও বাংলাদেশের মানুষ। তারেক রহমানের উদ্বেগে তার প্রকাশ ঘটেছে। ইসরায়েলকে থামাতে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে বিশ্ববাসীকে। 

 

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, ডাকসুর সাবেক জিএস ও সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম