শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৮, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

এক. গণতন্ত্র মানে জনগণের কথা বলার স্বাধীনতা। গণতন্ত্র মানে দেশ পরিচালনার ভোটাধিকার। জানামতে, ২০০ বছর আগেও গণতন্ত্রের অস্তিত্ব ছিল না কোনো দেশে। বাংলাদেশের মানুষ গর্ব  করতে পারে,  এ দেশে গণতন্ত্রের চর্চা হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৩০০ বছর আগে। গণতান্ত্রিকভাবে পাল বংশের প্রথম রাজা নির্বাচিত হয়েছিলেন গোপাল। আমাদের এই ভূখণ্ডে তখন ছিল এক অন্ধকার যুগ।

শশাঙ্ক রাজবংশের পতনের পর শত বছর বাংলায় কেন্দ্রীয় শাসন ছিল না। ছিল না আইনশৃঙ্খলা বলে কোনো কিছুর অস্তিত্ব। কেন্দ্রীয় শাসনের অভাবে জমিদার বা সমাজপতিদের দৌরাত্ম্য সীমা অতিক্রম করে। দেশজুড়ে বিরাজ করছিল মাৎস্যন্যায়। জলাশয়ে বড় মাছ যেমন ছোট মাছকে গিলে খায়, তেমন অরাজকতা ছিল বাংলাজুড়ে। ‘জোর যার মুল্লুক তার’ ছিল সমাজপতিদের অনুসরণীয় নীতি। মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল সীমাহীন নৈরাজ্যে। ঠিক সেই দুঃসময়ে সাধারণ মানুষ সিদ্ধান্ত নেয় এ নৈরাজ্য আর নয়। তারা শূন্য সিংহাসনে সবার মতামত নিয়ে কাউকে নতুন রাজা নির্বাচিত করার সিদ্ধান্ত নেয়। সৎ ও সাহসী যুবক গোপালকে নির্বাচিত করা হয় বাংলার রাজা। শুরু হয় পাল বংশের শাসন। গোপালের রাজা নির্বাচিত হওয়া নিয়ে প্রচলিত রয়েছে মজার কাহিনি। যে কাহিনি ঠাকুরমার ঝুলির কাহিনিকেও হার মানায়।

১৬০৮ খ্রিস্টাব্দে তিব্বতি ভাষায় লিখিত লামা তারানাথের লিখিত বৌদ্ধধর্মের ইতিহাস এবং খালিমপুর লিপির শ্লোকে গোপালের সিংহাসনে আরোহণের বর্ণনা পাওয়া যায়। তারানাথের কাহিনির মর্মার্থ শত বছরের অরাজকতায় বাংলার জনগণের দুঃখকষ্টের সীমা ছিল না। নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা মিলিত হয়ে আইনানুগ শাসন প্রতিষ্ঠায় একজন রাজা নির্বাচন করেন। কিন্তু নির্বাচিত রাজা সে রাতেই এক কুৎসিত নাগরাক্ষসীর হাতে নিহত হন। এভাবে প্রতি রাতে একজন নির্বাচিত রাজা নিহত হতে থাকেন। অবশেষে একদিন চুণ্ডাদেবীর এক ভক্ত একটি বাড়িতে আসেন। ওই বাড়ির সবাই খুব বিষণ্ন। কারণ ওই দিন রাজা হওয়ার ভার পড়েছে ওই বাড়িরই এক ছেলের ওপর। আগন্তুক ওই ছেলের বদলে নিজে রাজা হতে রাজি হন। সেই রাতে যুবক রাজা লাঠি দিয়ে আঘাত করলে রাক্ষসী মারা যায়। পরদিন রাজাকে জীবিত দেখে সবাই অবাক। পরপর সাত দিন তিনি অস্থায়ীভাবে রাজা নির্বাচিত হন। অদ্ভুত যোগ্যতার জন্য জনগণ তাঁকে স্থায়ী রাজা নির্বাচিত করে এবং তাঁকে গোপাল নাম দেওয়া হয়। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এই রাজবংশ ৪০০ বছর  বাংলা শাসন করে। বাংলার বাইরে বিহার, উড়িষ্যা, কামরূপেও বিস্তৃত হয় পাল সাম্রাজ্য। পাল বংশের সুনাম ছড়িয়ে পড়ে ভারতবর্ষজুড়ে।

এক. গণতন্ত্র মানে জনগণের কথা বলার স্বাধীনতা। গণতন্ত্র মানে দেশ পরিচালনার ভোটাধিকারবলা হয় শুরু থাকলে শেষও থাকে। পাল বংশ ৪০০ বছর  টিকে থাকলেও কর্ণাটক থেকে আসা সেনদের হাতে তাদের পতন ঘটে। সেনরা প্রথম দিকে ছিল পালদের সামন্ত রাজা। একপর্যায়ে তারা স্বাধীন রাজা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

প্রায় শত বছর ছিল সেন শাসন। লক্ষ্মণ সেন ছিলেন সেন বংশের শেষ প্রভাবশালী রাজা। তাঁর শাসনামলে ইখতিয়ার উদ্দিন বিন বখতিয়ার খলজি আকস্মিক হামলা চালিয়ে নদীয়া দখল করেন। বিনা যুদ্ধেই বৃদ্ধ রাজা লক্ষ্মণ সেন নদীপথে পালিয়ে আসেন বিক্রমপুরে। বাদবাকি জীবন তিনি বিক্রমপুরে থেকেই বাংলার বড় অংশ শাসন করেন। বখতিয়ার খিলজির রাজত্ব ছিল নদীয়া ও বাংলার পশ্চিম অংশে। ভাটির এলাকা নিয়ে তুর্কি বীর বখতিয়ারের খুব একটা আগ্রহ ছিল না। তিব্বত অভিযানের স্বপ্ন দেখতেন তিনি। সেই স্বপ্নই তাঁর জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। ব্যর্থ তিব্বত অভিযান শেষে রাজধানীতে ফেরার পথে নিজের লোকদের হাতেই তিনি প্রাণ হারান।

বাংলাদেশে প্রায় ১ হাজার ৩০০ বছর আগে গণতান্ত্রিকভাবে রাজা নির্বাচনের ঐতিহ্য থাকলেও গণতন্ত্র এ ভূখণ্ডে বরাবরই একটি বিমূর্ত বিষয়। পাকিস্তানের ২৩ ও বাংলাদেশের ৫৪ অর্থাৎ গত ৭৭ বছরে গণতন্ত্র বারবার উঁকি দিলেও তা স্থায়ী হতে পারেনি। এজন্য সরকার, বিরোধী দল এমনকি ভোটারদের দায়ও কম নয়। গণতন্ত্রের জন্য যে মনমানসিকতার প্রয়োজন তার অভাব থাকায় এ দেশে গণতন্ত্র ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচন হচ্ছে তা ১৮ কোটি মানুষের এ জাতির কাছে গণতন্ত্র নামের সোনার হরিণ ধরা দেবে কি না, সে নিশ্চয়তা পাওয়া আদতেই কঠিন। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪-এর মতো আগামী নির্বাচনও যাতে একতরফা হয় সে প্রস্তুতিই চলছে। আগের তিন নির্বাচনে বিএনপি ও জামায়াত ছিল অনুপস্থিত। আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলোর অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকছে না। তারপরও দেশের সচেতন মানুষ চায়, দ্রুত নির্বাচন হোক। যে চেহারারই হোক, রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় আসুক। তাতে আর যা-ই হোক, বাংলাদেশের মানুষ এনজিওদের নিয়ে গড়া অরাজনৈতিক সুশীল সরকারের হাত থেকে রক্ষা পাবে। রূপকথার ভূতের মতো পেছনের দিকে হাঁটার নিয়তি থেকে রক্ষা পাবে বাংলাদেশ।

দুই. শান্তিতে নোবেলজয়ী ড মুহাম্মদ ইউনূসের সুশীল সরকারের এক বছর পূর্তি হবে আর সপ্তাহখানেক পরেই। দুনিয়াজুড়ে ড. ইউনূসের পরিচিতি খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ হিসেবে। বিশ্বকে পাল্টে দেওয়ার স্বপ্নও দেখান তিনি। এক বছর আগে তিনি যখন অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেন, তখন আশায় বুক বেঁধেছিল দেশের ১৮ কোটি মানুষ। কিন্তু বছর না পেরোতেই আশা এখন হতাশায় পরিণত হয়েছে। দেশের অর্থনীতি এখন পঙ্গু অবস্থায়। সবারই জানা, জুলাই গণ অভ্যুত্থানে যুক্তরাষ্ট্রের আশীর্বাদ ছিল। কিন্তু সেই গণ অভ্যুত্থানের ফসল অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই বাংলাদেশি পণ্যের ওপর বাড়তি ৩৫ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। শুল্ক নিয়ে দরকষাকষিতে চূড়ান্তভাবে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হয়েছে। ফলে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে এর বিরূপ প্রতিক্রিয়া অনিবার্য হয়ে উঠেছে।  আমাদের সরল বিশ্বাসী উপদেষ্টা ও কর্মকর্তারা ভেবেছিলেন শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান। এ সরকারের পেছনে যেহেতু যুক্তরাষ্ট্রের আশীর্বাদ রয়েছে বলে ভাবা হয়, সেহেতু ৩৫ শতাংশ বাড়তি শুল্কের বিষয়টি সহজেই সমাধান করা যাবে। যে কারণে দরকষাকষিতে সক্রিয় হওয়ার বদলে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা কুম্ভকর্ণের নিদ্রায় সময় কাটিয়েছেন। ৯০ দিনের স্থগিতাদেশের সুযোগ পেয়েও তাঁরা কাজে লাগাতে পারেননি। ৯০ দিনের সময়সীমা উঠে যাওয়ার পর দ্বিতীয় দফায় চিঠি পেয়ে নড়েচড়ে বসে অন্তর্বর্তী সরকার। পরিস্থিতি আরও বেশি অস্বাভাবিক হলে বাণিজ্য উপদেষ্টা  ছুটে যান ওয়াশিংটনে। সে সময়ও কোনো ব্যবসায়ী প্রতিনিধিকে সঙ্গী করা হয়নি। অথচ এই একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের অনেক প্রতিযোগী দেশ সমঝোতায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। বাণিজ্য সচিব স্বীকার করেছেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অতীতে কখনো এমন বেকায়দায় পড়েনি। পোশাক রপ্তানিকারকদের অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনায় সরকার তাদের আস্থায় রাখেনি। অতীতে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে যত সমস্যা হয়েছে তাতে রপ্তানিকারকরাই দরকষাকষিতে ভূমিকা রেখেছেন। অতীতের সব রাজনৈতিক সরকার ব্যবসাসংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করলেও অন্তর্বর্তী সরকারের মনোভাব এদের এড়িয়ে চলা। এই আত্মঘাতী প্রবণতা বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে খাদের কিনারায়। যুক্তরাষ্ট্রকে সন্তুষ্ট করতে তারা সে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে ২৫টি বোয়িং কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ বিমান ঐতিহ্যগতভাবে একটি লোকসানি প্রতিষ্ঠান। তার পেছনে বিশাল অঙ্কের বিনিয়োগ করে সরকার লোকসান বাড়াতে চাচ্ছে। বাড়তি দামে যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা, সয়াবিন ও গম কেনার প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসন নাকি দাবি করছে আরও বড় কিছু!

তিন. বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসের সব সেরা অর্জন এসেছে রাজনীতিকদের হাত ধরে। স্বাধীনতা যে কোনো জাতির সবচেয়ে বড় অর্জন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের কঠিন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন আমাদের রাজনীতিকরা। মহান মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের নেতৃত্বে। মুক্তিবাহিনী প্রধান জেনারেল ওসমানীও ছিলেন একজন জনপ্রতিনিধি। উপপ্রধান জেনারেল আবদুর রবও ছিলেন সত্তরের নির্বাচনে জিতে আসা ব্যক্তিত্ব। মুক্তিবাহিনীকে জনগণের বাহিনী  হিসেবে  গড়ে তোলার জন্য এর নেতৃত্বে জনপ্রতিনিধিদের বসানো হয়েছিল।

স্বাধীনতার পর গত ৫৪ বছরে পৃথিবীর সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া দেশ থেকে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার কৃতিত্ব কোনো সুশীলের নয়, রাজনৈতিক সরকারের। স্বাধীনতার পর মুজিব সরকারকে দেশ পরিচালনা করতে হয়েছে শূন্য হাতে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ ছিল শূন্য। অথচ যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার দায়িত্ব পড়েছিল তাদের ওপর।  সদ্য স্বাধীন দেশের সরকারকে এক কোটি শরণার্থী পুনর্বাসনে কাজ করতে হয়েছে। যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত অসংখ্য স্থাপনা, সড়ক, ব্রিজ, কালভার্ট মেরামতের দিকে নজরও দিতে হয়েছে। ওই সরকারের সাড়ে তিন বছরে বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে ৭ শতাংশ হারে। ১৯৯১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ক্ষমতায় আসে বিএনপি। বাংলাদেশের সমৃদ্ধির রূপরেখা প্রকৃত অর্থে প্রণীত হয় বিএনপির শাসনামলে। সংসদে বাজার অর্থনীতির প্রস্তাব আনা হয় সে সময়ে। বিরোধী দল আওয়ামী লীগও তাতে সায় দেয় বিরোধিতার জন্য বিরোধিতার ঐতিহ্য থেকে সরে এসে। 

বাংলাদেশের এগিয়ে চলার পথ উন্মোচিত হয় ওই রাজনৈতিক সরকারের আমলেই। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ পৃথিবীর ২০০-এর বেশি দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক দিক থেকে ৩৪তম স্থানে। যে দেশের মানুষ একসময় বিদেশ থেকে আসা পুরোনো কাপড় পরে লজ্জা নিবারণ করত, তারা এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে নব্বই-পরবর্তী রাজনৈতিক সরকারগুলোর আমলে। সংগত কারণেই দেশের ওপর যে সমস্যার পাহাড় চেপে বসেছে, তার মোকাবিলায় রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলমকে শোকজ
সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলমকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে পাকিস্তান
৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ উইমেন জার্নালিস্ট ফোরামের নতুন কমিটি গঠন
বাংলাদেশ উইমেন জার্নালিস্ট ফোরামের নতুন কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফার আলোকে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মিত হবে: সাইফুল ইসলাম
৩১ দফার আলোকে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মিত হবে: সাইফুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় ৪ জেলে আটক
কুতুবদিয়ায় ৪ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা
ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন

ডুবতে পারে ৯ জেলা
ডুবতে পারে ৯ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় পণ্য ব্যবহারের আহ্বান নরেন্দ্র মোদির
দেশীয় পণ্য ব্যবহারের আহ্বান নরেন্দ্র মোদির

পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনায় ভেনিজুয়েলা
যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনায় ভেনিজুয়েলা

পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

ঢাকায় মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধান
ঢাকায় মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধান

নগর জীবন

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সুদানে সেনা স্থাপনায় ড্রোন হামলা
সুদানে সেনা স্থাপনায় ড্রোন হামলা

পূর্ব-পশ্চিম