শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৪, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

আমলাতন্ত্রে দুর্নীতির গডফাদার- ১

মাফিয়া আমলার সাতকাহন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

ড. আহমদ কায়কাউস; আমলা হিসেবে যাঁর উত্থান রূপকথার গল্পের মতো। কিছুই ছিলেন না। কিন্তু হঠাৎ করে তিনি আসেন পাদপ্রদীপে। সরকারি চাকরিকালীন শিক্ষা ছুটি নিয়ে যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে। সেখানে গিয়ে তিনি পিএইচডির পাশাপাশি গ্রহণ করেন মার্কিন নাগরিকত্ব। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তিনি দেশে ফেরেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব থাকার পরও তার সরকারি চাকরি বহাল থাকে। তরতর করে তিনি আমলাতন্ত্রের শীর্ষ পদে চলে যান অলৌকিকভাবে। আমলাতন্ত্রকে করেছিলেন মাফিয়া রাজত্ব। আমলাতন্ত্রে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়নের এক দুষ্ট চক্র। সেই মাফিয়া চক্রে নেতৃত্ব দিয়ে ক্ষমতাবান থেকেছেন দিনের পর দিন। সুবিধাবাদী এ আমলা ২০২৪-এর নির্বাচনের আগেই বুঝতে পেরেছিলেন যে দুর্নীতি, লুটপাট তিনি করেছেন, তাতে তার টিকে থাকা সম্ভব নয়। এ সময় তিনি সরকারের টাকায় বিদেশে চাকরি নিয়ে যান। আবার আওয়ামী লীগের পতনের আগে আগে বিশ্বব্যাংকের চাকরি ছেড়ে দিয়ে যোগ দেন একটি মার্কিন কোম্পানিতে। এখন বিপুল সম্পদ বিদেশে পাচার করে বিত্তবৈভবে দিন কাটাচ্ছেন। আহমদ কায়কাউস আমলা হিসেবে মধ্যমানের। ৮৪ ব্যাচের এ আমলার প্রশাসনিক জীবনের কাজের অভিজ্ঞতা খুবই কম ছিল। না ছিলেন তিনি জেলা প্রশাসক, না ছিলেন তিনি মাঠের কোনো শীর্ষ পদে। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তিনি রাতারাতি ক্ষমতাবান হয়ে যান। তার এই ক্ষমতাবান হয়ে যাওয়ার নেপথ্যে ছিল এস আলম। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরে ড. আহমদ কায়কাউস এস আলমের ঘনিষ্ঠ হন। এস আলমের লুণ্ঠন মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য দরকার ছিল একজন আমলা। বাংলাদেশের শীর্ষ এ অর্থ পাচারকারী তার এলাকার লোক হিসেবে আহমদ কায়কাউসকে বেছে নিয়েছিলেন তার লুটের সহায়তাকারী হিসেবে। আহমদ কায়কাউস তার অবৈধ অর্থের সাম্রাজ্য বিস্তারে সাহায্য করেন। আর এ সহায়তা করতে গিয়ে আহমদ কায়কাউসও বানিয়েছেন হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ। যেখানে যাকে প্রয়োজন এস আলম তাকে পদায়ন করার জন্য নির্দেশনা দিতেন। আহমদ কায়কাউস সেই নির্দেশনা পালন করতেন। এস আলমের কারণে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ এবং আস্থাভাজন হয়েছিলেন ড. আহমদ কায়কাউস। তবে তার উত্থান ঘটে যখন তিনি সচিব হিসেবে বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্ব পান। সচিব হিসেবে বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্ব পাওয়ার পরপরই তিনি শেখ হাসিনা পরিবারের বিদ্যুৎ খাতের লুণ্ঠন এবং দুর্নীতি দেখভাল শুরু করেন। এ দেখভাল করতে গিয়ে তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ আস্থাভাজন হয়ে যান। তখন থেকেই তার উত্থানের সূচনা। বিদ্যুৎ সচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে তিনি একের পর এক কুইক রেন্টাল অনুমোদন দিয়েছিলেন। এসব অনুমোদনের মাধ্যমে তিনি পেয়েছেন হাজার হাজার কোটি টাকা। শুধু তাই নয়, এ সময় তিনি শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ এবং আস্থাভাজন আমলা হিসেবে পরিচিতি পান। এরপর তার পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। দেখা যায় ড. আহমদ কায়কাউস যখন বিদ্যুৎ সচিব ছিলেন, তখনই ৩১টি কুইক রেন্টাল অনুমোদন দেওয়া হয়। যার সবকটি থেকেই মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেন।

২০১৮-এর রাতের ভোটের নির্বাচনের পর শেখ হাসিনা তাকে নিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন আহমদ কায়কাউস। এ সময় পুরো আমলাতন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন এ দুর্বৃত্ত মাফিয়া আমলা। তিনি একাধারে বিদ্যুৎ, ব্যাংকিং সেক্টরসহ সরকারের সব গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরের ওপর কর্তৃত্ব করতে শুরু করেন। আমলাতন্ত্রে নিজে প্রতিষ্ঠা করেন একটি সিন্ডিকেট। যে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তাদেরই তিনি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়গুলোর দায়িত্ব দিয়েছিলেন, যারা তার বিশ্বস্ত এবং তার কথায় কাজ করবে। আর এখান থেকে শুরু হয় আমলাতন্ত্রের মাফিয়াতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। যেসব মন্ত্রণালয়ের বাজেট বেশি, এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়গুলোতে তিনি দুর্নীতিবাজ আমলাদের বসান। তাদের সঙ্গে অলিখিত চুক্তি হয় কমিশন বাণিজ্যের। যেমন বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ে বিপুল পরিমাণ বাজেট রাখা হয় থার্ড টার্মিনালের জন্য। তিন দফা বাড়িয়ে প্রাক্কলিত মূল্যের তিন গুণ করা হয় বাজেট। আর এ কারণেই তিনি তার ঘনিষ্ঠ আমলা হিসেবে পরিচিত একজন দুর্নীতিবাজ আমলাকে বেসরকারি বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিযুক্ত করেন। বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ে তার একান্ত অনুগত এবং বাধ্যগত ব্যক্তিকে সচিব করেন। যারা তার কথা শুনত, তাদের জন্য করেন চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ব্যবস্থা। ব্যাংকিং সেক্টরে লুণ্ঠনের মাস্টার মাইন্ড ছিলেন আহমদ কায়কাউস। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর নিয়োগের চিরায়িত রীতি ছিল যে, একজন প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদকে বা বিশেষজ্ঞকে এ দায়িত্ব দেওয়াা হয়, সেটি না করে তিনি সেখানে একজন আমলাকে বসান। এ আমলা আহমদ কায়কাউস এবং এস আলমের নির্দেশ ছাড়া অন্য কোনো কিছু করতেন না। আবদুর রউফ তালুকদার ছিলেন আহমদ কায়কাউসের কলের পুতুল। তার মাধ্যমেই ব্যাংকিং সেক্টরে লুণ্ঠন শুরু হয় এবং অর্থ পাচারের একটা স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছিল বাংলাদেশ। এভাবে প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে বেছে বেছে নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে বসিয়ে সীমাহীন লুণ্ঠন করেছেন আহমদ কায়কাউস। আমলাতন্ত্রকে তিনি ক্ষমতাবান বানিয়েছেন। মন্ত্রী এবং রাজনীতিবিদদের ওপর ছড়ি ঘোরানো, রাজনীতিবিদদের কম ক্ষমতাবান করে আমলাদের ক্ষমতাবান করার মূল কারিগর ছিলেন আহমদ কায়কাউস। তার নেতৃত্বেই আমলাতন্ত্র দুর্নীতির দানবে পরিণত হয়েছিল।

২০১৮ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার আস্তে আস্তে আমলানির্ভর একটি সরকারে পরিণত হয়। আমলারাই হয়ে ওঠেন সর্বময় কর্তা। এখান থেকে শুরু হয় ‘আওয়ামী আমলা মাফিয়া তন্ত্র’। ২০২০ সালে যখন বাংলাদেশ করোনায় আক্রান্ত হয়, তখন আহমদ কায়কাউস হয়ে ওঠেন সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। তিনি প্রধানমন্ত্রীর পদমর্যাদায় বা কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও ক্ষমতাবান ব্যক্তিতে পরিণত হন। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করা, ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অনুদানের টাকা নেওয়া, বিভিন্ন ব্যাংকে চাপ দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে টাকা নেওয়াসহ নানা অপকর্মের মূল হোতা হলেন এই আহমদ কায়কাউস। যিনি প্রশাসনের সব নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করে প্রশাসনকে আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনে পরিণত করেছিলেন। আর এখানেই আওয়ামী লীগ নামক সংগঠনটির মৃত্যু হয়।

আহমদ কায়কাউস কোনো মন্ত্রীর কথা শুনতেন না। কোনো রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের কথাও শুনতেন না। শেখ হাসিনা ছাড়া তিনি কাউকে পাত্তা দেন না- এই কথা তিনি প্রকাশ্যে বলে বেড়াতেন। এ আমলাতন্ত্রের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তিনি আমলাদের অবাধ লুণ্ঠনের যেমন সুযোগ করে দিয়েছিলেন, তেমনি তিনিও বানিয়েছেন হাজার হাজার কোটি টাকা। আওয়ামী লীগের শাসনামলে আমলাদের যে উত্থান এবং অপকর্ম হয়েছে, সেই উত্থান এবং অপকর্মের মূল হোতা হলেন আহমদ কায়কাউস।

আহমদ কায়কাউসের দুর্নীতি এবং অপকর্মকে মোটামুটিভাবে পাঁচটি ভাগে ভাগ করা যায়। প্রথমত, তিনি আমলাতন্ত্রের ভেতর দুর্নীতি ছড়িয়ে দিয়েছেন। প্রত্যেকটা মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিল তার নিয়ন্ত্রণে। এসব সচিব প্রত্যেকটা উন্নয়ন প্রকল্প এবং বিভিন্ন বরাদ্দের অর্থ নির্দিষ্ট হারে লুণ্ঠন করতেন এবং একটি অংশ আহমদ কায়কাউসকে দিতে হতো। যেমন- ধরা যাক স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সারা দেশে যে ছোট ছোট ব্রিজ, কালভার্ট নির্মাণের জন্য ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকা খরচ করেছিল। বাস্তবে এটির কাজ হয়েছে মাত্র ৪ হাজার কোটি টাকা। আমলারা এ টাকা লুণ্ঠন করেছেন এবং লুণ্ঠনের টাকার একটি অংশ আহমদ কায়কাউসের পকেটে গেছে। সেই টাকা অবশ্য দেশে থাকেনি, বিদেশে গেছে।

দ্বিতীয়ত, করোনার সময় টিকা আমদানিসহ করোনার চিকিৎসায় ব্যবহার্য সামগ্রী ক্রয় করার জন্য সরকার প্রায় ১ লাখ কোটি টাকা খরচ করেছে। এর মধ্যে খরচ হয়েছে সর্বোচ্চ ২০ হাজার কোটি টাকা। বাকি ৮০ হাজার কোটি টাকা লুণ্ঠন হয়েছে। যে লুণ্ঠনের একটি বড় অংশ পেয়েছেন আহমদ কায়কাউস। তৃতীয়ত, এস আলমের নির্দেশে আহমদ কায়কাউস ব্যাংকিং সেক্টরে এক অরাজকতা সৃষ্টি করেন, লুণ্ঠনের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছিলেন ব্যাংকিং সেক্টর। আর এটি করার জন্য তিনি বাংলাদেশ ব্যাংক তছনছ করেছিলেন।

চতুর্থত, বিদ্যুৎ খাতকে তিনি প্রাতিষ্ঠানিক লুণ্ঠনের জায়গা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। তিনি যখন বিদ্যুৎ সচিব ছিলেন, তখনই বিভিন্ন বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে বিদ্যুতের তথাকথিত চুক্তির মাধ্যমে কমিশন বাণিজ্যের সূচনা করেছিলেন।

পঞ্চমত, তার যে অপকর্ম সেটি হলো বিভিন্ন সামাজিক বেষ্টনী প্রকল্পের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা লুণ্ঠন করা।

এ প্রসঙ্গে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কথা বলা যায়। আশ্রয়ণ প্রকল্পে সারা দেশে গৃহহীনদের জন্য বাড়ি করে দেওয়ার এ পরিকল্পনা ড. আহমদ কায়কাউসের। তিনি এ নিয়ে আমলাদের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং প্রত্যেক সচিবকে নির্দেশ দেন যে, তাদের কিছু বাড়ি করে দিতে হবে। একজন আমলা নির্দিষ্ট আয়ের বেতন পান। নির্দিষ্ট বেতনে তাকে চলতে হয়। তিনি আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাড়ি নিজের টাকা করবেন কীভাবে? কিন্তু দেখা গেছে যে, আহমদ কায়কাউসকে খুশি করার জন্য এবং অবাধে দুর্নীতি লুটপাট করার জন্য কেউ ১০টি, কেউ ২০টি, কেউ ৫০টি পর্যন্ত নির্মাণ করে দেন। এর বিনিময়ে তারা পদোন্নতি পেয়েছেন, পেয়েছেন চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ। অবাধ দুর্নীতি করার সুযোগ পেয়েছেন। আর আহমদ কায়কাউস পেয়েছেন কমিশন। দেশে কোনো টাকা নিতেন না। বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। বর্তমানে ওয়াশিংটনে অবস্থান করছেন আমলাতন্ত্রের এ মাফিয়া দুর্নীতিবাজ। ড. আহমদ কায়কাউস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট ফার্ম মরান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিকে যোগদান করেছেন। মরান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক এমজিএস সাবেক কংগ্রেসম্যান জেমস জি মরানের প্রতিষ্ঠিত একটি লবিস্ট ফার্ম। এই ফার্মে তিনি বহাল তবিয়তে আছেন। আহমদ কায়কাউসের বিরুদ্ধে দু-একটি দুর্নীতির অভিযোগ উঠলেও বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে। তাকে নিয়ে কোনো উচ্চবাচ্য নেই। অথচ দেশের আমলাতন্ত্রকে ধ্বংস করার এই মূল কারিগর হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। তাকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না কেন, সেটি এখন একটি বড় প্রশ্ন।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন