শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সফরে এখন লন্ডনে অবস্থান করছেন। লন্ডনে তাঁর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি রয়েছে। সেখানে তিনি মর্যাদাপূর্ণ হারমনি পদক গ্রহণ করবেন রাজা চার্লসের কাছ থেকে। এ ছাড়াও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্টারমারের সঙ্গে তাঁর সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক ঘিরে আগ্রহ তৈরি হয়েছে এ দেশের মানুষের। অনেকেই মনে করছেন, এই বৈঠক হবে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পথযাত্রার নব সূচনা। এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে বর্তমানে রাজনীতিতে যে অনিশ্চয়তা এবং একটি অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে তার অবসান হতে পারে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। উল্লেখ্য, ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ই প্রথম লন্ডনে তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সাক্ষাতের বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। সরকারের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, ১৩ জুন এই সাক্ষাৎ হতে পারে। গতরাতে (মঙ্গলবার) বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও এই বৈঠকের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়। বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আসন্ন এই বৈঠক বর্তমান পরিস্থিতি ‘টার্নিং পয়েন্ট’ হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দলের যে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের এখতিয়ার দিয়েছে স্থায়ী কমিটি।

বিএনপি বাংলাদেশে এ মুহূর্তে সবচেয়ে জনপ্রিয় দলই শুধু নয়, সবচেয়ে সংগঠিত রাজনৈতিক দলও বটে। গণতন্ত্র রক্ষায় দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে দলটি এখন বাংলাদেশের গণতন্ত্রের একটি প্রাণশক্তিতে পরিণত হয়েছে। অন্যদিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের নতুন কাণ্ডারি। তাঁর হাত ধরেই বাংলাদেশে গণতন্ত্র কাঙ্ক্ষিত বন্দরে পৌঁছে যাবে বলে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা। কিন্তু গত ১০ মাসে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। ড. ইউনূস যখন দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন তখন দেশের শতকরা ৯০ ভাগ মানুষ তাঁর নেতৃত্ব সমর্থন করেছিলেন। কিন্তু সেই জনসমর্থন এখন কমেছে। বিবিসির জরিপ অনুযায়ী এখন ৫০ শতাংশের কিছু কম মানুষ ড. ইউনূসকে সমর্থন করছেন। কিন্তু তারপরও ড. ইউনূসের প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর এখনো আস্থা এবং বিশ্বাস রয়েছে। তিনি বাংলাদেশকে গণতন্ত্রের সোনালি বন্দরে নিয়ে যেতে পারবেন বলেই সবার বিশ্বাস। আর এরকম একটি বাস্তবতায় দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার এই বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে দেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ এবং পথযাত্রার একটি সুনির্দিষ্ট পথরেখা পাওয়া যাবে বলে অনেকে আশা করছেন।

বিএনপিসহ দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক দল আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চাইছে। অন্যদিকে প্রধান উপদেষ্টা ঈদের আগের দিন জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে আকস্মিকভাবে আগামী এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন। তাঁর এই ঘোষণা রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল তাঁর এই সিদ্ধান্তকে একতরফা এবং বিশেষ গোষ্ঠীকে খুশি করার জন্যই দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে। এরকম এক বাস্তবতায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব তৈরি হয়েছে। বিএনপির একাধিক নেতা প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেছেন। তাঁর নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের পরপরই স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ভাষণের কিছু শব্দচয়নকে ভব্যতা সীমার বাইরে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর এরকম টানাপোড়েন দেশের গণতন্ত্রের জন্য অশনিসংকেত। দেশের বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠী বিএনপিকে সমর্থন করে। তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলটি এখন কেবল জনপ্রিয়ই নয়, এ মুহূর্তে দেশের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। এরকম একটি রাজনৈতিক দলের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে পাশ কাটিয়ে যখন প্রধান উপদেষ্টা একটি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন তখন তা রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক সৃষ্টি করবেই। অনেকেই মনে করছেন এরকম একতরফা নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বিশেষ দুটি রাজনৈতিক দলের প্রতি পক্ষপাত দেখিয়েছেন। এই বাস্তবতায় যখন রাজনীতিতে একটি অনিশ্চয়তা, ঠিক সে সময় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এখন পর্যন্ত আমরা জানি না এই বৈঠকের আলোচ্যসূচি কী হতে যাচ্ছে বা কী হতে পারে। এই বৈঠকের ফলাফল কী হবে সেটিও এখন অনুমান করা কঠিন। তবে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই ব্যক্তি, একসঙ্গে মিলিত হয়ে কথা বলছেন, এটি গণতন্ত্রের জন্য একটি শুভ সংকেত। দেশবাসী প্রত্যাশা করে, এটি যদি সৌজন্য সাক্ষাৎও হয় তাহলে এই সৌজন্য সাক্ষাতের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র উত্তরণ নিয়ে যে ভুল বোঝাবোঝি তৈরি হয়েছে তার অবসান ঘটবে। বাংলাদেশ একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রত্যাবর্তন করবে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিশ্বখ্যাত ব্যক্তিত্ব। তিনি শান্তিতে নোবেলজয়ী এবং তাঁর বিচক্ষণতা, দক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। কিন্তু তাঁর উপদেষ্টামণ্ডলীর অনেকেই তাঁকে বিভ্রান্ত করতে চাইছেন বলে কোনো কোনো মহল অভিযোগ করেছে। বিশেষ করে ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা একটি মহল দেশে নির্বাচন না করে দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা করছে বলেও কেউ কেউ অভিযোগ করেন। এরকম অবস্থার কারণে ড. ইউনূসের সরকার বিশেষগোষ্ঠী এবং স্বার্থের কাছে বশ্যতা স্বীকার করছেন বলে কারও কারও ধারণা। কেউ কেউ মনে করেন, ড. ইউনূসকে অনেকে ভুল পথে পরিচালনা করার প্ররোচনা দিচ্ছে। এ জন্য তাঁর দরকার সঠিক পরামর্শ এবং সাহচর্য। সে ক্ষেত্রে তারেক রহমানের সঙ্গে ড. ইউনূসের এই বৈঠক দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর ভুল বোঝাবুঝির অবসানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে অনেকে মনে করেন। এর ফলে ড. মুহাম্মদ ইউনূস হয়তো রাজনৈতিক অঙ্গনের সত্যিকারের অবস্থানটি বুঝতে পারবেন এবং সে অনুযায়ী তিনি কর্ম-পরিকল্পনা সংশোধন করবেন। কারণ তারেক রহমান সারা দেশের মানুষের সঙ্গে প্রতিনিয়ত কথা বলেন। তিনি দেশের প্রকৃতচিত্র প্রধান উপদেষ্টার কাছে তুলে ধরতে পারবেন। অন্যদিকে প্রধান উপদেষ্টাও তাঁর সীমাবদ্ধতা ও সমস্যা খোলা মনে বলবেন বলে জনগণ প্রত্যাশা করে। এতে দেশের সংকট উত্তরণের পথ খুঁজে পাওয়া যাবে।

আমরা জানি, এপ্রিল মাসে প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণাই চূড়ান্ত নয়। কারণ এর আগেও তিনি বলেছিলেন, ডিসেম্বর থেকে জুন মাসে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ডিসেম্বর থেকে জুনের নির্বাচন তিনি যেহেতু এপ্রিলে নিয়ে আসতে পেরেছেন সেহেতু এটি যে নভেম্বর বা ডিসেম্বরে নিয়ে আসা যাবে না তেমনটি নয়। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সবকিছুই সম্ভব। আমরা আশা করি, উভয় পক্ষ এখানে দেশের গণতন্ত্রের উত্তরণের পথ নিয়ে আলোচনা করবেন। কারণ দেশের সাধারণ মানুষ গত ১০ মাসে আসলে ভালো নেই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি ঘটেছে। দেশের ব্যবসাবাণিজ্য নেই বললেই চলে। ব্যবসায়ীরা রীতিমতো আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। তারা ব্যবসাবাণিজ্য সবকিছু বন্ধ করে চুপচাপ বসে আছেন। অর্থনীতি এখন শুধু রেমিট্যান্সনির্ভর। প্রবাসী আয়ও সামনের দিনগুলোতে সংকটে পড়তে পারে বলে অনেকে অনুমান করছেন। কারণ বৈদেশিক কর্মসংস্থানের সুযোগগুলো সংকুচিত হচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের ভিসা সুবিধা বন্ধ হয়ে গেছে। কথায় কথায় নানা রকম অবস্থান কর্মসূচি, দাবি-দাওয়া নিয়ে অস্থিরতা দেশকে একটি অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা যখন লন্ডনে তখন তাঁর সরকারি বাসভবন যমুনা এবং সচিবালয় সংলগ্ন এলাকাগুলোতে সভাসমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে, এই ছুটির মধ্যে কেন? এর কারণ হলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে সিদ্ধান্ত নিয়ে এক ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। সেজন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ই একমাত্র দায়ী। এ ছাড়াও সচিবালয়ের কর্মচারীরা ঈদের ছুটি পর্যন্ত আন্দোলনে ছিলেন। ঈদের পর এসব আন্দোলন এবং দাবি-দাওয়া বাড়তেই থাকবে। সর্বত্র এক ধরনের অস্থিরতা চলছে। এখান থেকে উত্তরণের জন্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। আবার নির্বাচনের আগে জুলাই গণহত্যার দৃশ্যমান বিচার পতিত ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঠেকানো এবং রাষ্ট্র-সংস্কার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কতগুলো বিষয়। সরকার কোনো বিষয়েই সফল হবে না, যদি বিএনপিসহ দেশের রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ না রাখতে পারে। তাদের আস্থায় না নিতে পারে। আর এ কারণেই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারেক রহমান এ মুহূর্তে বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ রাজনৈতিক দলের অবিসংবাদিত নেতা। তিনি বিএনপিকে রীতিমতো ধ্বংসস্তূপ থেকে নতুন করে গড়েছেন। কাজেই তাঁর অভিজ্ঞতা, তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতা এবং ড. ইউনূসের প্রজ্ঞা দুটিকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ একটি নতুন পথের সন্ধান করতে পারে। বৈঠকটি নানা কারণে সে জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আশা করব, বাংলাদেশের কাণ্ডারি এ দুজন দেশকে পথ দেখাবেন এবং তাঁরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের নবযাত্রার পথ-নির্দেশক হবেন।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে
মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
হাসিনার মতো পাকিস্তানিরাও করেনি
হাসিনার মতো পাকিস্তানিরাও করেনি
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
মানুষের প্রয়োজনে না এলে সংস্কার কাজে আসবে না
মানুষের প্রয়োজনে না এলে সংস্কার কাজে আসবে না
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
সর্বশেষ খবর
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী
আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'
'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ
রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি
দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার
জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন
যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি
সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা
ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত
ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে
হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগ, আটক ১
চাঁদপুরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগ, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন
তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা