শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৭, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

♦ দ্রব্যমূল্যের দাপটে নুয়ে পড়ছে সাধারণ মানুষ ♦ সবচেয়ে বেশি ব্যয় খাবারে ♦ আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি
ইমরান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

‘মাছবাজারে গিয়ে দাঁড়ালেই বুক ধড়ফড় করে। ছেলেটা মাছ ভালোবাসে, কিন্তু এখন তো বাজারে গেলে ভাবতে হয়, মাছ কিনব না চাল আনব।’ কথাগুলো বলছিলেন রাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকার বাসিন্দা রুবিনা বেগম। তিনি একটি পোশাক কারখানায় সহকারী অপারেটর হিসেবে কাজ করেন। তার স্বামী দারোয়ান হিসেবে কাজ করেন স্থানীয় একটি স্কুলে। দুজনের সামান্য আয়ে চার সদস্যের পরিবার নিয়ে চলেন। সংসারের খরচ, বাড়িভাড়া আর সন্তানের স্কুলের খরচ মেলাতে গিয়ে তিনি এখন প্রায়ই প্রতি মাসেই দেনায় পড়ছেন।

রুবিনার মতো অভিজ্ঞতা দেশের লাখো নিম্নবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের লাগামছাড়া মূল্যবৃদ্ধির চাপে অনেকেই দিশাহারা। আয় বাড়েনি, অথচ খরচ বেড়েছে বহুগুণ। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, দিন আনা দিন খাওয়া মানুষের পাশাপাশি স্বল্প আয়ের চাকরিজীবী শ্রেণিও পড়েছে টিকে থাকার লড়াইয়ে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পকেটের ওপর এ চাপ শুধু আর্থিক নয়, এটি সামাজিক স্থিতিশীলতার দিকেও হুমকি। মানুষ যখন ন্যূনতম প্রয়োজনেই হোঁচট খায়, তখন সমাজে ক্ষোভ, হতাশা ও অনাস্থা বাড়ে। মধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যে একটি নীরব ক্ষোভ জমছে। তাদের মতে, সংকটের সমাধান শুধু দাম কমানোতে নয়, আয় বৃদ্ধির ব্যবস্থাও জরুরি। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতি সাধারণ মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে। পণ্যের দাম বাড়লেও, আয় একইভাবে বাড়ছে না, যার ফলে মানুষের জীবনযাত্রা আরও কঠিন হয়ে উঠছে। বিশেষত নিম্নআয়ের মানুষদের জন্য এ পরিস্থিতি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতি সাধারণ মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে। পণ্যের দাম বাড়লেও আয় একইভাবে বাড়ছে না, ফলে মানুষের জীবনযাত্রা আরও কঠিন হয়ে উঠছে

ড. ফাহমিদা খাতুন, নির্বাহী পরিচালক, সিপিডি

সবচেয়ে বেশি ব্যয় খাবারে; পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, মাসিক খরচের ক্ষেত্রে, মানুষের সবচেয়ে বেশি ব্যয় হয় খাবারে। তাদের বিশ্লেষণে, চলতি বছরের জুন মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতিতে ৫০ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভূমিকা রেখেছে চালের দাম বৃদ্ধি। আর ৩২ দশমিক ৩৭ শতাংশ ভূমিকা মাছের দাম বৃদ্ধিতে। তাছাড়া খাদ্য মূল্যস্ফীতিতে অন্য পণ্যগুলোর মধ্যে ১১ দশমিক ৫৭ শতাংশ অবদান ফলের বাজারের, ৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ তেল কেনায়, ২ দশমিক ৬ শতাংশ দুধ কেনায় এবং শূন্য দশমিক ১৮ শতাংশ মাংস কেনায়।  ইলিশ মাছ, বেগুন, সয়াবিন তেল এবং টম্যাটোসহ অন্য পণ্যগুলো উচ্চ মূল্যবৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।

পরিসংখ্যান ও বাস্তব চিত্র; বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুন মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশে, যা মে মাসে ৯ শতাংশের ওপরে ছিল। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ। অর্থাৎ বিবিএসের তথ্যমতে, মূল্যস্ফীতি কমতির দিকে। কিন্তু বাস্তব চিত্র পুরোপুরি ভিন্ন। চাল, ডাল, তেল, ডিম, দুধ, আলু-প্রায় সব নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামই গত এক বছরে বেড়েছে ২০ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত। কিন্তু বিপরীতে মানুষের আয় বেড়েছে নামমাত্র বা আদৌ বাড়েনি।

মধ্যবিত্তের সংকট : না বলার সাহস নেই, কষ্ট বলার জায়গাও নেই; ঢাকার মিরপুর এলাকার বাসিন্দা শামসুল আলম। কাজ করেন একটি বেসরকারি কোম্পানিতে। মাসে আয় ৩২ হাজার টাকা। তার স্ত্রী গৃহিণী, দুটি সন্তান পড়ে স্কুলে। ‘বাচ্চাদের স্কুল ফি, বাসাভাড়া, খাবার, বিদ্যুৎ বিল সব কিছু মিলে মাসের ২০ তারিখের পর টাকা থাকে না। ঈদে জামাকাপড় কিনে দিতে গেলে মনে হয় নিজে না খেয়ে থাকি, তবেই পারব,’ বললেন তিনি। একই কষ্টের কথা বললেন রিকশাচালক মিজানুর রহমান। একসময় দিনে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা আয় হতো। এখন তেলের দাম, সার্ভিস খরচ ও যাত্রীর ভাড়া না বাড়ায় আয় কমেছে। অথচ চাল-ডাল কিনতেই দিন শেষ হয়ে যাচ্ছে।

এদিকে সিপিডি সম্প্রতি এক গবেষণায় জানিয়েছে, দেশে দারিদ্র্যপীড়িত ও নিম্নমধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশ এখন সঞ্চয়হীন জীবনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। বেকারত্ব বেড়েছে ১৪ শতাংশ।

অর্থনীতিবিদ ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘মানুষ তাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয়তা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে। অনেকেই তাদের পুষ্টি চাহিদা পূরণে সমস্যা অনুভব করছে, কারণ উচ্চমূল্যে খাদ্য কেনার সামর্থ্য হারিয়ে ফেলছে।’ তিনি বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি শুধু আর্থিক অসুবিধার সৃষ্টি করে না, বরং এটি সামাজিক সমস্যাও তৈরি করে। যারা দরিদ্র বা মধ্যবিত্ত, তারা এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি অনুভব করছেন। প্রায় তিন বছর ধরে উচ্চ মূল্যস্ফীতির ফলে সমাজের বৃহত্তর অংশের জন্য জীবনযাত্রার মান কমে যাচ্ছে।’

সিপিডি বলছে, শহরের নিম্নবিত্ত পরিবারগুলোর ৬৫ শতাংশই মাস শেষে ধারকর্জে পড়ছে। সঞ্চয়ের কোনো সুযোগ নেই। প্রোটিন জাতীয় খাবার থেকে শুরু করে চিকিৎসা পর্যন্ত-সব খরচই সীমিত করে ফেলেছে পরিবারগুলো।

এই বিভাগের আরও খবর
৫৫০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী পেলেন ভারতীয় বৃত্তি
৫৫০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী পেলেন ভারতীয় বৃত্তি
বিতর্কিত তিন নির্বাচন পর্যালোচনা করতে কমিটি
বিতর্কিত তিন নির্বাচন পর্যালোচনা করতে কমিটি
নিউইয়র্কে গুলিতে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পুলিশকর্তা নিহত
নিউইয়র্কে গুলিতে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পুলিশকর্তা নিহত
গাজার গণহত্যা নিয়ে মোদিকে তুলাধুনা করলেন সোনিয়া
গাজার গণহত্যা নিয়ে মোদিকে তুলাধুনা করলেন সোনিয়া
ভুয়া র‌্যাবকে ধাওয়া দিল আসল র‌্যাব
ভুয়া র‌্যাবকে ধাওয়া দিল আসল র‌্যাব
গঙ্গাচড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের পাশে প্রশাসন
গঙ্গাচড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের পাশে প্রশাসন
বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার, পরিবারের দাবি হয়রানি
বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার, পরিবারের দাবি হয়রানি
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের চেষ্টা, ১৫ বাংলাদেশি আটক
অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের চেষ্টা, ১৫ বাংলাদেশি আটক
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন করেছে কম্বোডিয়া
অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন করেছে কম্বোডিয়া
দুশ্চিন্তার বড় কারণ ইনফেকশন
দুশ্চিন্তার বড় কারণ ইনফেকশন
সর্বশেষ খবর
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র!
লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র!

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন
সিলেটে স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কলেজছাত্র হত্যা: দুইদিনের রিমান্ডে সোলায়মান সেলিম
কলেজছাত্র হত্যা: দুইদিনের রিমান্ডে সোলায়মান সেলিম

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু
একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র সংস্কারের চাহিদা চেয়ে প্রাইমারি স্কুলগুলোতে চিঠি
সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র সংস্কারের চাহিদা চেয়ে প্রাইমারি স্কুলগুলোতে চিঠি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ বিষয়ক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
এলডিসি থেকে উত্তরণ বিষয়ক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় শিক্ষকের বাড়িতে ডাকাতি
গাইবান্ধায় শিক্ষকের বাড়িতে ডাকাতি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী ডনদের গ্রেফতার করতে হবে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী ডনদের গ্রেফতার করতে হবে : রাশেদ প্রধান

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবেও ছাত্রদের ব্যবহার করেছে সরকার : আজিজুল বারী
লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবেও ছাত্রদের ব্যবহার করেছে সরকার : আজিজুল বারী

৩২ মিনিট আগে | টক শো

শনির ৮ উপগ্রহে কার্বন ডাইঅক্সাইড: কোথা থেকে এলো জানাল গবেষণা
শনির ৮ উপগ্রহে কার্বন ডাইঅক্সাইড: কোথা থেকে এলো জানাল গবেষণা

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নারী এশিয়ান কাপ ২০২৬: ড্র, ব্র্যান্ড উন্মোচন ও ম্যাচসূচি প্রকাশ
নারী এশিয়ান কাপ ২০২৬: ড্র, ব্র্যান্ড উন্মোচন ও ম্যাচসূচি প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় পৌর বিএনপির সভাপতি জুলফিকার, সম্পাদক মানিক নির্বাচিত
মোংলায় পৌর বিএনপির সভাপতি জুলফিকার, সম্পাদক মানিক নির্বাচিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে সমাজকর্ম পেশার চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সিম্পোজিয়াম
শাবিতে সমাজকর্ম পেশার চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সিম্পোজিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চেলসি ছেড়ে নতুন চ‍্যালেঞ্জ খুঁজে নিলেন ফেলিক্স
চেলসি ছেড়ে নতুন চ‍্যালেঞ্জ খুঁজে নিলেন ফেলিক্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার মাস বয়স থেকেই শিশুদের স্মৃতি তৈরি হয় : গবেষণা
চার মাস বয়স থেকেই শিশুদের স্মৃতি তৈরি হয় : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাবের ৮ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল বিএনপি
ড্যাবের ৮ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন তরুণের বন্ধুত্বের গল্প ‘উড়াল’
তিন তরুণের বন্ধুত্বের গল্প ‘উড়াল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের অভিযোগ, পরিস্থিতি এখনও অস্থির
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের অভিযোগ, পরিস্থিতি এখনও অস্থির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এশিয়ার আরেক দেশে সুনামির সতর্কতা
এবার এশিয়ার আরেক দেশে সুনামির সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ভারতীয় ব্যাটসম্যানের দিকে আঙুল তুললেন স্টেইন
দুই ভারতীয় ব্যাটসম্যানের দিকে আঙুল তুললেন স্টেইন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা
মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা
বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পরমাণু কর্মসূচি আরও দ্রুত মুছে ফেলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি আরও দ্রুত মুছে ফেলার হুমকি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করলে বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন হতো না : জাগপা
আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করলে বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন হতো না : জাগপা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা