শেরপুর-৩ (শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও শেরপুর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, তিনবারের সাবেক এমপি এবং বর্তমান জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির ১ নম্বর সদস্য মাহমুদুল হক রুবেল; বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা প্রথিতযশা চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট এ কে এম আমিনুল হক এবং জেলা বিএনপির সদস্য মেজর (অব.) মাহমুদুল হাসান।
আসনটিতে জামায়াতে ইসলামের একক প্রার্থী হয়েছেন শেরপুর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মু. নুরুজ্জামান বাদল। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে দলটির শেরপুর জেলার যুগ্ম সমন্বয়কারী লুৎফর রহমান লাজু, এবি পার্টি থেকে সাবেক জামায়াত নেতা মাহবুব উল আলম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে জাতীয় উলামা মাশায়েখ আয়িম্মা পরিষদের শেরপুর জেলা সভাপতি মুফতি আবু তালেব মো. সাইফুদ্দিন, খেলাফত মজলিস বাংলাদেশ থেকে শেরপুর জেলা কমিটির যুগ্ম সম্পাদক মুফতি শামীম আল রাজি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস থেকে হাফেজ আনিসুর রহমান, গণঅধিকার পরিষদ থেকে শেরপুর জেলা কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব ও ঝিনাইগাতী উপজেলার আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার মো. মনিরুজ্জামান এবং শেরপুর যুব অধিকার পরিষদ থেকে দলের সেক্রেটারি আবীর আহমেদ সুজন।
রাজনৈতিক সূত্রগুলোর তথ্যানুযায়ী, শেরপুর-৩ আসনটি বিএনপির শক্তিশালী ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত।
বর্তমানে সব দলের প্রার্থীরাই দোয়া-আশীর্বাদ চেয়ে ভোটের মাঠ চাঙা করছেন। জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, ধানের শীষের ছবিতে ছেয়ে গেছে বিভিন্ন এলাকা। জামায়াতসহ অন্যরাও সর্বাত্মক তৎপরতা চালাচ্ছেন।